শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক ডক্টর আবদুল কাদির খান

যেভাবে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেন পরমাণু বোমা

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেন পরমাণু বোমা

একনজরে

আবদুল কাদির খান ছিলেন পাকিস্তানের বিখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী এবং একজন ধাতুবিদ্যা প্রকৌশলী। পাকিস্তানের সমন্বিত পারমাণবিক বোমা প্রকল্পের জন্য এইচইইউ ভিত্তিক গ্যাস-সেন্ট্রিফিউজ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ প্রোগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে গণ্য করা হয় তাকে। ১৯৭৬ সালে তিনি খান গবেষণা পরীক্ষাগার (কেআরএল) প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদে থাকতেন। ১৯৭৫ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ডক্টর এ কিউ খান বিদেশ থেকে ফিরে এলে পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচি বিপুল গতি লাভ করে। তিনি সেন্ট্রিফিউজ ডিজাইন ও জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া জোরদার করতে প্রয়োজনীয় ব্যবসায়িক চুক্তিগুলো করেন। ইউরোপীয় দেশগুলো এতে সহায়তা করে। বোমা তৈরির কাজ ১৯৭৮ সালেই শেষ হয় এবং ১৯৮৩ সালে এর ‘কোল্ড টেস্ট’ করা হয়।

 

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর সঙ্গে গোপন বৈঠক নেদারল্যান্ডস থেকে পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল চুরি

আবদুল কাদির খানের হাত ধরেই পাকিস্তান হাতে পায় পরমাণু অস্ত্র। পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল হাতিয়ে নেওয়া এ বিজ্ঞানীর জীবনী যে কোনো রোমহর্ষক সিনেমাকেও হার মানাবে। ১৯৯৭ সালের শেষ দিকে প্রথম বিশ্বব্যাপী আলোচনায় আসেন এ পরমাণু বিজ্ঞানী। ভারতের পরমাণু পরীক্ষার মাত্র দুই সপ্তাহ পরই পাকিস্তান ১৯৯৮ সালের ২৮ মে একসঙ্গে ৫টি ও পরে ৩০ মে আরও ১টি অর্থাৎ মোট ৬টি বিস্ফোরণ ঘটায় বেলুচিস্তানের চাগাই পর্বতে। তখনই জানা যায়, পাকিস্তানের এ পরমাণু বোমা বানানোর পেছনে রয়েছেন ড. আবদুল কাদির খান। তার জন্ম ব্রিটিশ ভারতের ভূপালে। ১৯৫২ সালে তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানে চলে আসেন। উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ পান জার্মানিতে। জার্মানির বার্লিন থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেন। মেটালার্জিতে মাস্টার্স করেন নেদারল্যান্ডস থেকে। পরে বেলজিয়াম থেকে ওই একই বিষয়ের ওপর ডক্টরেট ডিগ্রি পান তিনি। ১৯৬৪ সালে ইউরোপে পড়ার সময় নেদারল্যান্ডসের নাগরিক হেন্ডরিনা রিটারিংকে বিয়ে করেন। ১৯৭২ সালে স্ত্রী নেদারল্যান্ডসের নাগরিক হওয়ার সুবাদে নেদারল্যান্ডস এবং ব্রিটেনের যৌথ পরিচালনায় আণবিক বোমা তৈরির মূল উপাদান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কারখানা ইউরেনকো এবং পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডের আলমেলোতে প্রবেশের সুযোগ পান তিনি। আলমেলো নেদারল্যান্ডসের বিভিন্ন পরমাণু বিদ্যুৎ তৈরির কারখানার জন্য সেন্ট্রিফিউজ সরবরাহ করত। আর এটাই দরকার ছিল আবদুল কাদির খানের। ডাচ ভাষায় দক্ষ হওয়ায় সেখানে তার মূল কাজ ছিল বোমা তৈরির যাবতীয় ডকুমেন্ট জার্মান ভাষা থেকে ডাচ ভাষায় অনুবাদ করা। ইউরেনকো তাকে সিনিয়র টেকনিক্যাল পদে চাকরির প্রস্তাব দিলেও তিনি সেটা ফিরিয়ে দেন। সে সময় জানান, তিনি ইউরোনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও গবেষণা করতে চান। ১৯৭৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে তিনি নিজ দেশে পরমাণু বোমা তৈরি আগ্রহ দেখান। ভুট্টো তিন মাসের ব্যবধানে তার সঙ্গে গোপন বৈঠকের জন্য ডেকে আনেন। পরিকল্পনা মতো স্ত্রী ও দুই কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি নেদারল্যান্ডস থেকে পারমাণবিক বোমা তৈরির প্রচুর অমূল্য নকশা এবং সরঞ্জাম সাপ্লাইয়ের তালিকা চুরি করে পাকিস্তানে পালিয়ে আসেন। বোমার সেন্ট্রিফিউজগুলো ইউরেনকো গ্রুপ থেকে চুরি করেন। তবে সেগুলোতে বড় ধরনের ত্রুটি ছিল ও কিছু যন্ত্রাংশ ছিল বিচ্ছিন্ন, অপ্রস্তুত। আপাত দৃষ্টিতে সেগুলো কোনো কাজের না হলেও আবদুল কাদির খান সেগুলো মেরামত করেন ও নকশা দেখে ত্রুটিগুলো সারিয়ে তোলেন। এ চুরির ঘটনায় সেসময় নেদারল্যান্ডস সরকার ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে বহু চেষ্টা করেও তাকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়। দেশে ফিরে পাকিস্তান সরকারের সহযোগিতায় খান রিসার্চ ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করে আণবিক বোমা বানানোর কাজে হাত দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি আরেক পরমাণু বিজ্ঞানী খলিল কোরেশীর সঙ্গে পরমাণু বোমা তৈরির কাজে যোগ দেন।  ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির অধীনে হাতাফ, গৌরী, আবদালী, শাহীন প্রভৃতি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে পাকিস্তানে বীরের মর্যাদা লাভ করেন।  গতকাল ইসলামাবাদের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ৮৫ বছর বয়সী এ বিজ্ঞানী।

 

স্ক্যান্ডালে জড়ালেন যেভাবে

২০০৪ সালে আবদুল কাদির খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন তখনকার সেনাপ্রধান ও প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মোশাররফ। তার অভিযোগ, ড. আবদুল কাদির খান পারমাণবিক সামগ্রীর একটি দুর্বৃত্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। অর্থাৎ তিনি পারমাণবিক প্রযুক্তি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন। জেনারেল পারভেজ মোশাররফের এ ঘোষণার অল্প পরেই আবদুল কাদির খানের স্বীকারোক্তিমূলক একটি রেকর্ডেড বক্তব্য প্রচার করা হয়। এতে তিনি অভিযোগের দায় নিজের কাঁধে নেন। জানা যায়, তিনি পরমাণু বোমার মূল উপাদান ইউরেনিয়াম তৈরির জন্য ডিজাইন থেকে শুরু করে হার্ডওয়্যার এমনকি উপকরণ পর্যন্ত সবকিছু সরবরাহ করেছিলেন ইরান, লিবিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার মতো বিভিন্ন দেশে।

 

জাতীয় বীর তবুও ছিলেন গৃহবন্দী

বিশ্বজুড়ে পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল পাচারের কথা স্বীকার করে অফিশিয়াল পদমর্যাদা হারিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত হন আবদুল কাদির খান। পরে অবশ্য প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফের ক্ষমা পেয়ে কারাগারে যাওয়া থেকে রক্ষা পান। তবে এরপর থেকে তার জীবনযাপনে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়, গৃহবন্দী হন। ২০০৯ সাল থেকে গৃহবন্দী থেকে তার অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছে যে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে তিনি উল্লেখ করেন ‘তার কাছে না আছে কোনো বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করার উপায়, না তাকে নিজের মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে। নিজের চিকিৎসা করানোও রীতিমতো সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যায় করা হচ্ছে তার সঙ্গে।’ দীর্ঘ পাঁচ বছর নজরবন্দী অবস্থায় নিঃসঙ্গ জীবন কাটানোর পরে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে মুক্তি পান তিনি। তবে তিনি বাইরে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারতেন না। ২০২০ সালের মে মাসে সুপ্রিম কোর্টের বরাবর পাঠানো হাতে লেখা এক নোটে লিখেন- ‘আমাকে বন্দী করে রাখা হয়েছে।  আমার চলাফেরার স্বাধীনতা নেই।’ ম্যাক কেলম্যান-এর ‘এ কিউ খান’ বইয়ে লিখেছেন, ‘ডক্টর খান নয় বরং পরমাণু বোমার অস্ত্রপাচার দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সেই সময়ের পাকিস্তানের সামরিক প্রধান পারভেজ মোশাররফ এবং উচ্চপদস্থ বেশ কিছু সেনা।  কিন্তু পশ্চিমা দেশগুলো পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করলে ডক্টর খানকে বলির পাঁঠা বানিয়ে বলপূর্বক তার কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় করে নেওয়া হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
সর্বশেষ খবর
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা

৫৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ
পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ
মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত
বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার
চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা
কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল
শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ
ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা
আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে পালিয়েছে ৪০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে পালিয়েছে ৪০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসুগোকে দলে ভেড়ালো চেলসি
ইসুগোকে দলে ভেড়ালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ১১৪ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ১১৪ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুবলীগ নেতাকে পালাতে সহায়তা করায় যুবদল নেতা বহিষ্কার
যুবলীগ নেতাকে পালাতে সহায়তা করায় যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার
এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত
নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সম্পাদকীয়

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা
সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা

নগর জীবন

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন