শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (ইতালি)

প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।  সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে

আজ থেকে ৭০ বছর আগে শুরু হওয়া ক্রিমিয়ান যুদ্ধ চলেছিল প্রায় আড়াই বছর (১৮৫৩-১৮৫৬)। একদিকে রাশিয়া আর অন্যদিকে মিত্র বাহিনীর অটোমান (মূলত তুরস্কের মুসলমান), ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের সৈন্যরা প্রাণপণ লড়েছিল এ যুদ্ধে। উভয়পক্ষের প্রায় সাড়ে ৮ লাখ সৈন্য হতাহত হয়েছিল এ মরণপণ যুদ্ধে, যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ ছিল মিত্র বাহিনীর সৈন্য। আর এই ১ লাখের প্রায় অর্ধেকই ছিল খোদ ইংল্যান্ডের। এ যুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত বা বীরত্ব প্রদর্শনকারী লক্ষাধিক সৈন্য ও কর্মকর্তার বীরত্বগাথাকে পাশ কাটিয়ে আহত সৈনিকদের সেবা করার কারণে যিনি আজও অমর হয়ে আছেন তার নাম ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (১৮২০-১৯১০)। জাতিগতভাবে ব্রিটিশ হলেও তার পরিবারের বসবাস ছিল ইতালির মধ্যাঞ্চলের ফ্লোরেন্স শহরে। পরিণত বয়সে রূপে, গুণে ও ব্যবহারের মাধুর্যে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এ সময় ক্রিমিয়ান যুদ্ধে মিত্র শক্তির অন্যতম নীতি-নির্ধারক সিডনে হারবার্টের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং তার হাত ধরেই পরিবারের বাধা-নিষেধকে উপেক্ষা করে ৩৮ সদস্যের একজন হিসেবে মিত্র বাহিনীর আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সেবার মহতী মানসে রণাঙ্গনে পাড়ি জমান। তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে রণাঙ্গনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেছেন কেবলই সেবা করার জন্য। লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দি টাইমস’ ম্যাগাজিনের বর্ণনা মতে ‘গভীর ও নিস্তব্ধ অন্ধকার রাতে যখন চিকিৎসাকর্মীরা বিশ্রামে তখন কোনো প্রকার বাহুল্য ছাড়াই শীর্ণকায় এক মহিলা প্রদীপ হাতে যেন স্বর্গ থেকে দেবদূতের মতো নেমে আসতেন। নীরবেই হাঁটতেন হাসপাতালের লম্বা বারান্দা ধরে। কাউকে নির্ঘুম বা কষ্ট পেতে দেখলেই এগিয়ে যেতেন তার সেবায়। আর তাকে দেখলেই কষ্টপীড়িত অসুস্থ সৈন্যদের মুখ প্রশান্তিতে ভরে উঠত। স্বাস্থ্যসেবায় তার অবদান ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের ফলে নার্সিং পেশা নতুন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়। তার নামানুসারে বিশ্বের প্রথম আধুনিক নার্সিং স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রেডক্রসসহ বহু দেশ তার নামে নার্সদের মধ্যে প্রতি বছর সেবা পদক প্রদান করে। প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে।

 

জেইন অস্টেন (ইংল্যান্ড)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষে এবং ঊনবিংশ শতকের শুরুতে ছয়টি উপন্যাসের মাধ্যমে তির্যক মন্তব্য, কটাক্ষ ও সমালোচনা করে তৎকালীন ব্রিটিশ জমিদারদের সৃষ্ট মেকি সমাজ ব্যবস্থায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছিলেন ইংল্যান্ডের স্টিভেন্টনে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া উপন্যাসিক জেইন অস্টেন (১৭৭৫-১৮১৭)। দাফতরিক কাজে নিয়োজিত বাবা অস্টেনের ঘরে অনাড়ম্বর জীবন কেটেছে তার। ছোটবেলাতেই এক ধরনের রোগ ও জ্বরের কারণে ঘরে বসেই প্রাথমিক শিক্ষা নেন জেইন ও তার বোন। এরপর বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হলেও পড়ার খরচ দিতে না পারায় তাদের পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাবার সাহায্য ও দুই ভাইয়ের বই দেখে ঘরে বসে পড়তে থাকেন এই দুই বোন। এর মধ্যে ১১ বছর বয়স থেকেই গল্প ও কবিতা লিখে সবাইকে চমকে দেন জেইন। তবে তার সাহিত্য প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা, যেখানে মেয়েদের প্রকাশ্যে সাহিত্য চর্চাকে সহজে গ্রহণ করা হতো না। তাই ছদ্ম নামে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল। তবে ক্রমান্বয়ে তার উপন্যাস জনপ্রিয়তা পেতে থাকে এবং এক সময় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে। এক বছর যাবৎ অসুস্থতা ভোগের পর ১৮১৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন জেইন অস্টেন। তবে মৃত্যুর আগে অসুস্থ অবস্থাতেও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর পর তার লেখার কাটতি বেড়ে যায় এবং তার বই প্রকাশ করে ভাগ্য ফেরান বহু প্রকাশক। তার প্রতিটি লেখা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ২০১৭ সালে ২০০তম মৃত্যু দিবস স্মরণে ইংল্যান্ডের ১০ ডলারের নোটেও ঠাঁই করে নেন তিনি। একই বছর সেদেশে নির্মিত হয় তার ভাস্কর্য। পৃথিবীর বহু দেশে তার সাহিত্যনির্ভর নাটক ও সিনেমা পর্দা কাঁপিয়েছে অসংখ্যবার। বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে তার উপন্যাস, যার অন্যতম প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, লেডি সুসান প্রভৃতি।

 

রানি একুইটেইনের এলেনর  (ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড)

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি।  তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক

হাজার বছর আগে (১১২২) ফ্রান্সে জন্মেছিলেন দ্বাদশ শতকের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর নারী একুইটেইনের এলেনর (-)। ১১৩৭ সালে রাজা সপ্তম লুইসের স্ত্রী-রূপে তিনি তৎকালীন একুইটেইন রাজ্যের তথা ফ্রান্সের রানির আসনে আসীন হন এবং ১৫ বছর ওই রানির সিংহাসন ধরে রাখেন। এ ১৫ বছরে কোনো পুত্রসন্তান জন্ম না নেওয়ায় উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সৃষ্ট জটিলতায় এ দম্পতির সংসার ভেঙে যায়। এরপর ১১৫৪ সালে তিনি বিয়ে করেন তার দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই ও তৎকালীন ইংল্যান্ডের নর্মানডি রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে। সে বছরই গোটা ইংল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা হন এ দ্বিতীয় হেনরি। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ডের রানির মর্যাদা পান এলেনর। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি। তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক। অনন্য সুন্দরী এ রানি রাজনীতি ও সমাজে ব্যাপক প্রভাবের কারণে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড- এ দুই দেশেই স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১২০৪ সালে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি এলেনর।

 

মেরি কুইরি  (পোল্যান্ড)

নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী। নারী-পুরুষের মাঝে তিনিই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি দুবার নোবেল জয় করেছেন। ১৯০৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞান ও ১৯১১ সালে রসায়নে নোবেল পদক লাভ করে বিজ্ঞানের দুটি ধারায় বিশ্বসেরা হওয়ার গৌরব একমাত্র তার দখলে। মেধাবী এই নারী বিজ্ঞানীর নাম মেরি সোলোমিয়া সেক্লাদোসকা কুইরি (সংক্ষেপে মেরি কুইরি)। তার স্বামী পিরে কুইরিও ১৯০৩ সালে তার সঙ্গে যৌথভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ফলে নোবেল বিজয়ী দম্পতির তালিকায়ও তাদের নাম সবার ওপরে। পরবর্তীতে এই কুইরি পরিবারের সদস্যরা একে একে পাঁচটি নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করেন। জন্মস্থান পোল্যান্ডে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে মেরি পাড়ি জমান ফ্রান্সে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব প্যারিসে তিনি অঙ্ক, রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানের ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর শুরু হয় তার অন্তহীন গবেষণা। মূলত রঞ্জনরশ্মি তথা আধুনিক বিশ্বে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত এক্স-রে বিষয়ক আধুনিক গবেষণা ও চিকিৎসার অগ্রপথিক মেরি কুইরি।

বিশেষত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে যুদ্ধাহত সেনাদের চিকিৎসায় তার যুগান্তকারী উদ্ভাবন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নিজ জন্মভূমি পোল্যান্ডের প্রতি অন্যরকম টান ছিল মেরির। নিজ সন্তানদের তিনি পোলিশ ভাষা শিখিয়েছিলেন। প্যারিসের পাশাপাশি পোল্যান্ডেও তিনি গড়ে তোলেন দুটি উচ্চমানের চিকিৎসা গবেষণাগার। তার আবিষ্কৃত উপাদানের আগে নিজ দেশের নামের অংশ সংযুক্ত করে এবং ‘পেলেনিয়াম’ নামকরণ করেন। তিনি বহু বিজ্ঞান গবেষণাগার নির্মাণ করেছেন এবং রঞ্জনরশ্মিসহ বিজ্ঞানের বহু উপাদান নিয়ে আমৃত্যু গবেষণা করে গেছেন। এই গবেষণাকালে তিনি ক্ষতিকর বিকিরণসহ নানা ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বছরের পর বছর। এর ফলে তার শরীরে রাসায়নিক বিকিরণজনিত সমস্যা ও অসুস্থতা দানা বাঁধে। ধারণা করা হয় যে, দীর্ঘদিনের রাসায়নিক বিকিরণ ও গবেষণায় তার বোন ম্যারো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য, এমন রোগ নিয়ে তখন চিকিৎসকদের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তাই নিজের গবেষণা ও আবিষ্কারই তার মৃত্যুর কারণ বলে আজও মনে করা হয়। ৬৬ বছর বয়সে শরীরে সৃষ্ট বিকিরণজনিত সমস্যা তার প্রাণ কেড়ে নেয়। ফ্রান্সের প্যারিসে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় বর্তমান উন্নত ও স্মার্ট বিশ্বের অন্যতম নেপথ্য রূপকার মেরি কুইরিকে।

 

মাদার তেরেসা (মেসিডোনিয়া-ভারত)

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন।  মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের মানুষকে অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন

আমৃত্যু মায়ের মতো অসুস্থ, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে থাকায় তার পরিচিতি ‘মাদার তেরেসা’ রূপে। কলকাতায় তিনি ‘সেন্ট তেরেসা’ নামেও পরিচিত। একজন খ্রিস্টান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসেবে জীবন শুরু করলেও শেষ বিচারে তিনি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সব দরিদ্র ও অসুস্থের সেবা করার জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ২৬ আগস্ট, ১৯১০ সালে বর্তমান উত্তর মেসিডোনিয়ার স্কোপজে রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মাদার তেরেসা সিস্টারস অব লরেটোর সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৯ সালে ভারতে তার মিশনারি কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে মিশনারিজ অব চ্যারিটি শুরু করার আগে তিনি বেশ কয়েক বছর কলকাতার একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। মিশনারিজ অব চ্যারিটি একটি ধর্মীয় মন্ডলী দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করা।

মাদার তেরেসা তার ধর্মীয় বলয় প্রতিষ্ঠা করার পর তার সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অনুসারী সন্ন্যাসীতে পরিণত হয় এবং ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা ১৩৩টি দেশে সক্রিয়ভাবে নানামুখী সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিল। এইচআইভি/এইডস, কুষ্ঠরোগ এবং যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ও তারা মরে গেলে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তেরেসা ও তার সঙ্গীরা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। লঙ্গরখানা, ডিসপেনসারি, মোবাইল ক্লিনিক, শিশু ও পারিবারিক কাউন্সিলিং প্রোগ্রামের পাশাপাশি এতিমখানা এবং স্কুলও চালায় তার সংগঠন। ‘সর্বস্ব দরিদ্রতমকে সর্বান্তকরণে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা’ ছিল তার মূল মন্ত্র।

বছরের পর বছর ধরে মাদার তেরেসা এবং তার সহকর্মীরা অসহায় মানুষের সেবাযত্ন নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তার নিঃস্বার্থ সেবা এবং দরিদ্রদের প্রতি ভক্তি তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এবং ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারসহ অনেক সসম্মানে ভূষিত করেছিল।

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন। মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের লোকদের অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শরণার্থীদের মধ্যে মাদার তেরেসা নানাভাবে সেবা প্রদান করেন। পূর্ব পাকিস্তান থেকে আনুমানিক এক কোটি মানুষ ভারতে পালিয়ে যায়; তাদের অধিকাংশই ভারতের তিনটি প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নিয়েছিল। তেরেসা এবং তার ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানোর জন্য কোনো প্রচেষ্টাই ব্যাড দেননি। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং অন্য দাতাদের সহায়তায় তেরেসা শরণার্থীদের খাদ্য, পোশাক এবং ওষুধ সরবরাহ করে। কলকাতাবাসীর কোলাহলের মাঝেও মাদার তেরেসা তাদের কাছে ছুটে গেছেন, যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। ভালোবাসায় ভরা হৃদয়ে তাদের দুঃখের কথা মনোযোগসহকারে শুনছিলেন। উদ্বাস্তুরা একটা জিনিস জানত : সাদা নীল বর্ডারযুক্ত শাড়ি পরা এই দুর্বল মহিলা তাদের যত্ন নিতেন, তাদের কষ্ট বুঝতেন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান; তিনি সত্যিই একজন ‘মা’ ছিলেন!

এই বিভাগের আরও খবর
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সুউচ্চ দালানের কাহিনী
সুউচ্চ দালানের কাহিনী
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত
ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন
তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ
খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি
শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে
জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা
কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা
এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন
প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন
পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু
নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান
অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ
গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ
ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড
ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড

৮ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ
বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা
জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'
'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী
ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর
সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭
সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল
ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস
এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ
যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার
কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়
যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান
দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান

১১ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল
এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা
৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা
সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’
কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’

নগর জীবন

মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক
আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক

নগর জীবন

কঠোর অবস্থানে ঢাকা
কঠোর অবস্থানে ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি
বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে
অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের
মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ
পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

সম্পাদকীয়

আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ
আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ

মাঠে ময়দানে

‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা
‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা

শোবিজ

সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার
সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্বাগতার নতুন পরিচয়
স্বাগতার নতুন পরিচয়

শোবিজ