শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (ইতালি)

প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।  সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে

আজ থেকে ৭০ বছর আগে শুরু হওয়া ক্রিমিয়ান যুদ্ধ চলেছিল প্রায় আড়াই বছর (১৮৫৩-১৮৫৬)। একদিকে রাশিয়া আর অন্যদিকে মিত্র বাহিনীর অটোমান (মূলত তুরস্কের মুসলমান), ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের সৈন্যরা প্রাণপণ লড়েছিল এ যুদ্ধে। উভয়পক্ষের প্রায় সাড়ে ৮ লাখ সৈন্য হতাহত হয়েছিল এ মরণপণ যুদ্ধে, যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ ছিল মিত্র বাহিনীর সৈন্য। আর এই ১ লাখের প্রায় অর্ধেকই ছিল খোদ ইংল্যান্ডের। এ যুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত বা বীরত্ব প্রদর্শনকারী লক্ষাধিক সৈন্য ও কর্মকর্তার বীরত্বগাথাকে পাশ কাটিয়ে আহত সৈনিকদের সেবা করার কারণে যিনি আজও অমর হয়ে আছেন তার নাম ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (১৮২০-১৯১০)। জাতিগতভাবে ব্রিটিশ হলেও তার পরিবারের বসবাস ছিল ইতালির মধ্যাঞ্চলের ফ্লোরেন্স শহরে। পরিণত বয়সে রূপে, গুণে ও ব্যবহারের মাধুর্যে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এ সময় ক্রিমিয়ান যুদ্ধে মিত্র শক্তির অন্যতম নীতি-নির্ধারক সিডনে হারবার্টের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং তার হাত ধরেই পরিবারের বাধা-নিষেধকে উপেক্ষা করে ৩৮ সদস্যের একজন হিসেবে মিত্র বাহিনীর আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সেবার মহতী মানসে রণাঙ্গনে পাড়ি জমান। তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে রণাঙ্গনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেছেন কেবলই সেবা করার জন্য। লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দি টাইমস’ ম্যাগাজিনের বর্ণনা মতে ‘গভীর ও নিস্তব্ধ অন্ধকার রাতে যখন চিকিৎসাকর্মীরা বিশ্রামে তখন কোনো প্রকার বাহুল্য ছাড়াই শীর্ণকায় এক মহিলা প্রদীপ হাতে যেন স্বর্গ থেকে দেবদূতের মতো নেমে আসতেন। নীরবেই হাঁটতেন হাসপাতালের লম্বা বারান্দা ধরে। কাউকে নির্ঘুম বা কষ্ট পেতে দেখলেই এগিয়ে যেতেন তার সেবায়। আর তাকে দেখলেই কষ্টপীড়িত অসুস্থ সৈন্যদের মুখ প্রশান্তিতে ভরে উঠত। স্বাস্থ্যসেবায় তার অবদান ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের ফলে নার্সিং পেশা নতুন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়। তার নামানুসারে বিশ্বের প্রথম আধুনিক নার্সিং স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রেডক্রসসহ বহু দেশ তার নামে নার্সদের মধ্যে প্রতি বছর সেবা পদক প্রদান করে। প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে।

 

জেইন অস্টেন (ইংল্যান্ড)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষে এবং ঊনবিংশ শতকের শুরুতে ছয়টি উপন্যাসের মাধ্যমে তির্যক মন্তব্য, কটাক্ষ ও সমালোচনা করে তৎকালীন ব্রিটিশ জমিদারদের সৃষ্ট মেকি সমাজ ব্যবস্থায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছিলেন ইংল্যান্ডের স্টিভেন্টনে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া উপন্যাসিক জেইন অস্টেন (১৭৭৫-১৮১৭)। দাফতরিক কাজে নিয়োজিত বাবা অস্টেনের ঘরে অনাড়ম্বর জীবন কেটেছে তার। ছোটবেলাতেই এক ধরনের রোগ ও জ্বরের কারণে ঘরে বসেই প্রাথমিক শিক্ষা নেন জেইন ও তার বোন। এরপর বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হলেও পড়ার খরচ দিতে না পারায় তাদের পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাবার সাহায্য ও দুই ভাইয়ের বই দেখে ঘরে বসে পড়তে থাকেন এই দুই বোন। এর মধ্যে ১১ বছর বয়স থেকেই গল্প ও কবিতা লিখে সবাইকে চমকে দেন জেইন। তবে তার সাহিত্য প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা, যেখানে মেয়েদের প্রকাশ্যে সাহিত্য চর্চাকে সহজে গ্রহণ করা হতো না। তাই ছদ্ম নামে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল। তবে ক্রমান্বয়ে তার উপন্যাস জনপ্রিয়তা পেতে থাকে এবং এক সময় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে। এক বছর যাবৎ অসুস্থতা ভোগের পর ১৮১৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন জেইন অস্টেন। তবে মৃত্যুর আগে অসুস্থ অবস্থাতেও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর পর তার লেখার কাটতি বেড়ে যায় এবং তার বই প্রকাশ করে ভাগ্য ফেরান বহু প্রকাশক। তার প্রতিটি লেখা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ২০১৭ সালে ২০০তম মৃত্যু দিবস স্মরণে ইংল্যান্ডের ১০ ডলারের নোটেও ঠাঁই করে নেন তিনি। একই বছর সেদেশে নির্মিত হয় তার ভাস্কর্য। পৃথিবীর বহু দেশে তার সাহিত্যনির্ভর নাটক ও সিনেমা পর্দা কাঁপিয়েছে অসংখ্যবার। বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে তার উপন্যাস, যার অন্যতম প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, লেডি সুসান প্রভৃতি।

 

রানি একুইটেইনের এলেনর  (ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড)

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি।  তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক

হাজার বছর আগে (১১২২) ফ্রান্সে জন্মেছিলেন দ্বাদশ শতকের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর নারী একুইটেইনের এলেনর (-)। ১১৩৭ সালে রাজা সপ্তম লুইসের স্ত্রী-রূপে তিনি তৎকালীন একুইটেইন রাজ্যের তথা ফ্রান্সের রানির আসনে আসীন হন এবং ১৫ বছর ওই রানির সিংহাসন ধরে রাখেন। এ ১৫ বছরে কোনো পুত্রসন্তান জন্ম না নেওয়ায় উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সৃষ্ট জটিলতায় এ দম্পতির সংসার ভেঙে যায়। এরপর ১১৫৪ সালে তিনি বিয়ে করেন তার দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই ও তৎকালীন ইংল্যান্ডের নর্মানডি রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে। সে বছরই গোটা ইংল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা হন এ দ্বিতীয় হেনরি। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ডের রানির মর্যাদা পান এলেনর। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি। তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক। অনন্য সুন্দরী এ রানি রাজনীতি ও সমাজে ব্যাপক প্রভাবের কারণে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড- এ দুই দেশেই স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১২০৪ সালে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি এলেনর।

 

মেরি কুইরি  (পোল্যান্ড)

নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী। নারী-পুরুষের মাঝে তিনিই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি দুবার নোবেল জয় করেছেন। ১৯০৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞান ও ১৯১১ সালে রসায়নে নোবেল পদক লাভ করে বিজ্ঞানের দুটি ধারায় বিশ্বসেরা হওয়ার গৌরব একমাত্র তার দখলে। মেধাবী এই নারী বিজ্ঞানীর নাম মেরি সোলোমিয়া সেক্লাদোসকা কুইরি (সংক্ষেপে মেরি কুইরি)। তার স্বামী পিরে কুইরিও ১৯০৩ সালে তার সঙ্গে যৌথভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ফলে নোবেল বিজয়ী দম্পতির তালিকায়ও তাদের নাম সবার ওপরে। পরবর্তীতে এই কুইরি পরিবারের সদস্যরা একে একে পাঁচটি নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করেন। জন্মস্থান পোল্যান্ডে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে মেরি পাড়ি জমান ফ্রান্সে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব প্যারিসে তিনি অঙ্ক, রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানের ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর শুরু হয় তার অন্তহীন গবেষণা। মূলত রঞ্জনরশ্মি তথা আধুনিক বিশ্বে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত এক্স-রে বিষয়ক আধুনিক গবেষণা ও চিকিৎসার অগ্রপথিক মেরি কুইরি।

বিশেষত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে যুদ্ধাহত সেনাদের চিকিৎসায় তার যুগান্তকারী উদ্ভাবন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নিজ জন্মভূমি পোল্যান্ডের প্রতি অন্যরকম টান ছিল মেরির। নিজ সন্তানদের তিনি পোলিশ ভাষা শিখিয়েছিলেন। প্যারিসের পাশাপাশি পোল্যান্ডেও তিনি গড়ে তোলেন দুটি উচ্চমানের চিকিৎসা গবেষণাগার। তার আবিষ্কৃত উপাদানের আগে নিজ দেশের নামের অংশ সংযুক্ত করে এবং ‘পেলেনিয়াম’ নামকরণ করেন। তিনি বহু বিজ্ঞান গবেষণাগার নির্মাণ করেছেন এবং রঞ্জনরশ্মিসহ বিজ্ঞানের বহু উপাদান নিয়ে আমৃত্যু গবেষণা করে গেছেন। এই গবেষণাকালে তিনি ক্ষতিকর বিকিরণসহ নানা ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বছরের পর বছর। এর ফলে তার শরীরে রাসায়নিক বিকিরণজনিত সমস্যা ও অসুস্থতা দানা বাঁধে। ধারণা করা হয় যে, দীর্ঘদিনের রাসায়নিক বিকিরণ ও গবেষণায় তার বোন ম্যারো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য, এমন রোগ নিয়ে তখন চিকিৎসকদের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তাই নিজের গবেষণা ও আবিষ্কারই তার মৃত্যুর কারণ বলে আজও মনে করা হয়। ৬৬ বছর বয়সে শরীরে সৃষ্ট বিকিরণজনিত সমস্যা তার প্রাণ কেড়ে নেয়। ফ্রান্সের প্যারিসে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় বর্তমান উন্নত ও স্মার্ট বিশ্বের অন্যতম নেপথ্য রূপকার মেরি কুইরিকে।

 

মাদার তেরেসা (মেসিডোনিয়া-ভারত)

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন।  মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের মানুষকে অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন

আমৃত্যু মায়ের মতো অসুস্থ, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে থাকায় তার পরিচিতি ‘মাদার তেরেসা’ রূপে। কলকাতায় তিনি ‘সেন্ট তেরেসা’ নামেও পরিচিত। একজন খ্রিস্টান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসেবে জীবন শুরু করলেও শেষ বিচারে তিনি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সব দরিদ্র ও অসুস্থের সেবা করার জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ২৬ আগস্ট, ১৯১০ সালে বর্তমান উত্তর মেসিডোনিয়ার স্কোপজে রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মাদার তেরেসা সিস্টারস অব লরেটোর সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৯ সালে ভারতে তার মিশনারি কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে মিশনারিজ অব চ্যারিটি শুরু করার আগে তিনি বেশ কয়েক বছর কলকাতার একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। মিশনারিজ অব চ্যারিটি একটি ধর্মীয় মন্ডলী দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করা।

মাদার তেরেসা তার ধর্মীয় বলয় প্রতিষ্ঠা করার পর তার সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অনুসারী সন্ন্যাসীতে পরিণত হয় এবং ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা ১৩৩টি দেশে সক্রিয়ভাবে নানামুখী সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিল। এইচআইভি/এইডস, কুষ্ঠরোগ এবং যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ও তারা মরে গেলে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তেরেসা ও তার সঙ্গীরা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। লঙ্গরখানা, ডিসপেনসারি, মোবাইল ক্লিনিক, শিশু ও পারিবারিক কাউন্সিলিং প্রোগ্রামের পাশাপাশি এতিমখানা এবং স্কুলও চালায় তার সংগঠন। ‘সর্বস্ব দরিদ্রতমকে সর্বান্তকরণে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা’ ছিল তার মূল মন্ত্র।

বছরের পর বছর ধরে মাদার তেরেসা এবং তার সহকর্মীরা অসহায় মানুষের সেবাযত্ন নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তার নিঃস্বার্থ সেবা এবং দরিদ্রদের প্রতি ভক্তি তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এবং ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারসহ অনেক সসম্মানে ভূষিত করেছিল।

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন। মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের লোকদের অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শরণার্থীদের মধ্যে মাদার তেরেসা নানাভাবে সেবা প্রদান করেন। পূর্ব পাকিস্তান থেকে আনুমানিক এক কোটি মানুষ ভারতে পালিয়ে যায়; তাদের অধিকাংশই ভারতের তিনটি প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নিয়েছিল। তেরেসা এবং তার ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানোর জন্য কোনো প্রচেষ্টাই ব্যাড দেননি। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং অন্য দাতাদের সহায়তায় তেরেসা শরণার্থীদের খাদ্য, পোশাক এবং ওষুধ সরবরাহ করে। কলকাতাবাসীর কোলাহলের মাঝেও মাদার তেরেসা তাদের কাছে ছুটে গেছেন, যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। ভালোবাসায় ভরা হৃদয়ে তাদের দুঃখের কথা মনোযোগসহকারে শুনছিলেন। উদ্বাস্তুরা একটা জিনিস জানত : সাদা নীল বর্ডারযুক্ত শাড়ি পরা এই দুর্বল মহিলা তাদের যত্ন নিতেন, তাদের কষ্ট বুঝতেন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান; তিনি সত্যিই একজন ‘মা’ ছিলেন!

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা