শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (ইতালি)

প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।  সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে

আজ থেকে ৭০ বছর আগে শুরু হওয়া ক্রিমিয়ান যুদ্ধ চলেছিল প্রায় আড়াই বছর (১৮৫৩-১৮৫৬)। একদিকে রাশিয়া আর অন্যদিকে মিত্র বাহিনীর অটোমান (মূলত তুরস্কের মুসলমান), ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের সৈন্যরা প্রাণপণ লড়েছিল এ যুদ্ধে। উভয়পক্ষের প্রায় সাড়ে ৮ লাখ সৈন্য হতাহত হয়েছিল এ মরণপণ যুদ্ধে, যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ ছিল মিত্র বাহিনীর সৈন্য। আর এই ১ লাখের প্রায় অর্ধেকই ছিল খোদ ইংল্যান্ডের। এ যুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত বা বীরত্ব প্রদর্শনকারী লক্ষাধিক সৈন্য ও কর্মকর্তার বীরত্বগাথাকে পাশ কাটিয়ে আহত সৈনিকদের সেবা করার কারণে যিনি আজও অমর হয়ে আছেন তার নাম ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (১৮২০-১৯১০)। জাতিগতভাবে ব্রিটিশ হলেও তার পরিবারের বসবাস ছিল ইতালির মধ্যাঞ্চলের ফ্লোরেন্স শহরে। পরিণত বয়সে রূপে, গুণে ও ব্যবহারের মাধুর্যে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এ সময় ক্রিমিয়ান যুদ্ধে মিত্র শক্তির অন্যতম নীতি-নির্ধারক সিডনে হারবার্টের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং তার হাত ধরেই পরিবারের বাধা-নিষেধকে উপেক্ষা করে ৩৮ সদস্যের একজন হিসেবে মিত্র বাহিনীর আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সেবার মহতী মানসে রণাঙ্গনে পাড়ি জমান। তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে রণাঙ্গনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেছেন কেবলই সেবা করার জন্য। লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দি টাইমস’ ম্যাগাজিনের বর্ণনা মতে ‘গভীর ও নিস্তব্ধ অন্ধকার রাতে যখন চিকিৎসাকর্মীরা বিশ্রামে তখন কোনো প্রকার বাহুল্য ছাড়াই শীর্ণকায় এক মহিলা প্রদীপ হাতে যেন স্বর্গ থেকে দেবদূতের মতো নেমে আসতেন। নীরবেই হাঁটতেন হাসপাতালের লম্বা বারান্দা ধরে। কাউকে নির্ঘুম বা কষ্ট পেতে দেখলেই এগিয়ে যেতেন তার সেবায়। আর তাকে দেখলেই কষ্টপীড়িত অসুস্থ সৈন্যদের মুখ প্রশান্তিতে ভরে উঠত। স্বাস্থ্যসেবায় তার অবদান ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের ফলে নার্সিং পেশা নতুন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়। তার নামানুসারে বিশ্বের প্রথম আধুনিক নার্সিং স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রেডক্রসসহ বহু দেশ তার নামে নার্সদের মধ্যে প্রতি বছর সেবা পদক প্রদান করে। প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে।

 

জেইন অস্টেন (ইংল্যান্ড)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষে এবং ঊনবিংশ শতকের শুরুতে ছয়টি উপন্যাসের মাধ্যমে তির্যক মন্তব্য, কটাক্ষ ও সমালোচনা করে তৎকালীন ব্রিটিশ জমিদারদের সৃষ্ট মেকি সমাজ ব্যবস্থায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছিলেন ইংল্যান্ডের স্টিভেন্টনে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া উপন্যাসিক জেইন অস্টেন (১৭৭৫-১৮১৭)। দাফতরিক কাজে নিয়োজিত বাবা অস্টেনের ঘরে অনাড়ম্বর জীবন কেটেছে তার। ছোটবেলাতেই এক ধরনের রোগ ও জ্বরের কারণে ঘরে বসেই প্রাথমিক শিক্ষা নেন জেইন ও তার বোন। এরপর বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হলেও পড়ার খরচ দিতে না পারায় তাদের পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাবার সাহায্য ও দুই ভাইয়ের বই দেখে ঘরে বসে পড়তে থাকেন এই দুই বোন। এর মধ্যে ১১ বছর বয়স থেকেই গল্প ও কবিতা লিখে সবাইকে চমকে দেন জেইন। তবে তার সাহিত্য প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা, যেখানে মেয়েদের প্রকাশ্যে সাহিত্য চর্চাকে সহজে গ্রহণ করা হতো না। তাই ছদ্ম নামে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল। তবে ক্রমান্বয়ে তার উপন্যাস জনপ্রিয়তা পেতে থাকে এবং এক সময় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে। এক বছর যাবৎ অসুস্থতা ভোগের পর ১৮১৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন জেইন অস্টেন। তবে মৃত্যুর আগে অসুস্থ অবস্থাতেও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর পর তার লেখার কাটতি বেড়ে যায় এবং তার বই প্রকাশ করে ভাগ্য ফেরান বহু প্রকাশক। তার প্রতিটি লেখা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ২০১৭ সালে ২০০তম মৃত্যু দিবস স্মরণে ইংল্যান্ডের ১০ ডলারের নোটেও ঠাঁই করে নেন তিনি। একই বছর সেদেশে নির্মিত হয় তার ভাস্কর্য। পৃথিবীর বহু দেশে তার সাহিত্যনির্ভর নাটক ও সিনেমা পর্দা কাঁপিয়েছে অসংখ্যবার। বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে তার উপন্যাস, যার অন্যতম প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, লেডি সুসান প্রভৃতি।

 

রানি একুইটেইনের এলেনর  (ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড)

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি।  তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক

হাজার বছর আগে (১১২২) ফ্রান্সে জন্মেছিলেন দ্বাদশ শতকের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর নারী একুইটেইনের এলেনর (-)। ১১৩৭ সালে রাজা সপ্তম লুইসের স্ত্রী-রূপে তিনি তৎকালীন একুইটেইন রাজ্যের তথা ফ্রান্সের রানির আসনে আসীন হন এবং ১৫ বছর ওই রানির সিংহাসন ধরে রাখেন। এ ১৫ বছরে কোনো পুত্রসন্তান জন্ম না নেওয়ায় উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সৃষ্ট জটিলতায় এ দম্পতির সংসার ভেঙে যায়। এরপর ১১৫৪ সালে তিনি বিয়ে করেন তার দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই ও তৎকালীন ইংল্যান্ডের নর্মানডি রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে। সে বছরই গোটা ইংল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা হন এ দ্বিতীয় হেনরি। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ডের রানির মর্যাদা পান এলেনর। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি। তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক। অনন্য সুন্দরী এ রানি রাজনীতি ও সমাজে ব্যাপক প্রভাবের কারণে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড- এ দুই দেশেই স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১২০৪ সালে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি এলেনর।

 

মেরি কুইরি  (পোল্যান্ড)

নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী। নারী-পুরুষের মাঝে তিনিই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি দুবার নোবেল জয় করেছেন। ১৯০৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞান ও ১৯১১ সালে রসায়নে নোবেল পদক লাভ করে বিজ্ঞানের দুটি ধারায় বিশ্বসেরা হওয়ার গৌরব একমাত্র তার দখলে। মেধাবী এই নারী বিজ্ঞানীর নাম মেরি সোলোমিয়া সেক্লাদোসকা কুইরি (সংক্ষেপে মেরি কুইরি)। তার স্বামী পিরে কুইরিও ১৯০৩ সালে তার সঙ্গে যৌথভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ফলে নোবেল বিজয়ী দম্পতির তালিকায়ও তাদের নাম সবার ওপরে। পরবর্তীতে এই কুইরি পরিবারের সদস্যরা একে একে পাঁচটি নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করেন। জন্মস্থান পোল্যান্ডে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে মেরি পাড়ি জমান ফ্রান্সে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব প্যারিসে তিনি অঙ্ক, রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানের ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর শুরু হয় তার অন্তহীন গবেষণা। মূলত রঞ্জনরশ্মি তথা আধুনিক বিশ্বে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত এক্স-রে বিষয়ক আধুনিক গবেষণা ও চিকিৎসার অগ্রপথিক মেরি কুইরি।

বিশেষত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে যুদ্ধাহত সেনাদের চিকিৎসায় তার যুগান্তকারী উদ্ভাবন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নিজ জন্মভূমি পোল্যান্ডের প্রতি অন্যরকম টান ছিল মেরির। নিজ সন্তানদের তিনি পোলিশ ভাষা শিখিয়েছিলেন। প্যারিসের পাশাপাশি পোল্যান্ডেও তিনি গড়ে তোলেন দুটি উচ্চমানের চিকিৎসা গবেষণাগার। তার আবিষ্কৃত উপাদানের আগে নিজ দেশের নামের অংশ সংযুক্ত করে এবং ‘পেলেনিয়াম’ নামকরণ করেন। তিনি বহু বিজ্ঞান গবেষণাগার নির্মাণ করেছেন এবং রঞ্জনরশ্মিসহ বিজ্ঞানের বহু উপাদান নিয়ে আমৃত্যু গবেষণা করে গেছেন। এই গবেষণাকালে তিনি ক্ষতিকর বিকিরণসহ নানা ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বছরের পর বছর। এর ফলে তার শরীরে রাসায়নিক বিকিরণজনিত সমস্যা ও অসুস্থতা দানা বাঁধে। ধারণা করা হয় যে, দীর্ঘদিনের রাসায়নিক বিকিরণ ও গবেষণায় তার বোন ম্যারো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য, এমন রোগ নিয়ে তখন চিকিৎসকদের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তাই নিজের গবেষণা ও আবিষ্কারই তার মৃত্যুর কারণ বলে আজও মনে করা হয়। ৬৬ বছর বয়সে শরীরে সৃষ্ট বিকিরণজনিত সমস্যা তার প্রাণ কেড়ে নেয়। ফ্রান্সের প্যারিসে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় বর্তমান উন্নত ও স্মার্ট বিশ্বের অন্যতম নেপথ্য রূপকার মেরি কুইরিকে।

 

মাদার তেরেসা (মেসিডোনিয়া-ভারত)

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন।  মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের মানুষকে অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন

আমৃত্যু মায়ের মতো অসুস্থ, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে থাকায় তার পরিচিতি ‘মাদার তেরেসা’ রূপে। কলকাতায় তিনি ‘সেন্ট তেরেসা’ নামেও পরিচিত। একজন খ্রিস্টান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসেবে জীবন শুরু করলেও শেষ বিচারে তিনি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সব দরিদ্র ও অসুস্থের সেবা করার জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ২৬ আগস্ট, ১৯১০ সালে বর্তমান উত্তর মেসিডোনিয়ার স্কোপজে রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মাদার তেরেসা সিস্টারস অব লরেটোর সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৯ সালে ভারতে তার মিশনারি কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে মিশনারিজ অব চ্যারিটি শুরু করার আগে তিনি বেশ কয়েক বছর কলকাতার একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। মিশনারিজ অব চ্যারিটি একটি ধর্মীয় মন্ডলী দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করা।

মাদার তেরেসা তার ধর্মীয় বলয় প্রতিষ্ঠা করার পর তার সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অনুসারী সন্ন্যাসীতে পরিণত হয় এবং ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা ১৩৩টি দেশে সক্রিয়ভাবে নানামুখী সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিল। এইচআইভি/এইডস, কুষ্ঠরোগ এবং যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ও তারা মরে গেলে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তেরেসা ও তার সঙ্গীরা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। লঙ্গরখানা, ডিসপেনসারি, মোবাইল ক্লিনিক, শিশু ও পারিবারিক কাউন্সিলিং প্রোগ্রামের পাশাপাশি এতিমখানা এবং স্কুলও চালায় তার সংগঠন। ‘সর্বস্ব দরিদ্রতমকে সর্বান্তকরণে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা’ ছিল তার মূল মন্ত্র।

বছরের পর বছর ধরে মাদার তেরেসা এবং তার সহকর্মীরা অসহায় মানুষের সেবাযত্ন নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তার নিঃস্বার্থ সেবা এবং দরিদ্রদের প্রতি ভক্তি তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এবং ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারসহ অনেক সসম্মানে ভূষিত করেছিল।

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন। মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের লোকদের অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শরণার্থীদের মধ্যে মাদার তেরেসা নানাভাবে সেবা প্রদান করেন। পূর্ব পাকিস্তান থেকে আনুমানিক এক কোটি মানুষ ভারতে পালিয়ে যায়; তাদের অধিকাংশই ভারতের তিনটি প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নিয়েছিল। তেরেসা এবং তার ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানোর জন্য কোনো প্রচেষ্টাই ব্যাড দেননি। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং অন্য দাতাদের সহায়তায় তেরেসা শরণার্থীদের খাদ্য, পোশাক এবং ওষুধ সরবরাহ করে। কলকাতাবাসীর কোলাহলের মাঝেও মাদার তেরেসা তাদের কাছে ছুটে গেছেন, যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। ভালোবাসায় ভরা হৃদয়ে তাদের দুঃখের কথা মনোযোগসহকারে শুনছিলেন। উদ্বাস্তুরা একটা জিনিস জানত : সাদা নীল বর্ডারযুক্ত শাড়ি পরা এই দুর্বল মহিলা তাদের যত্ন নিতেন, তাদের কষ্ট বুঝতেন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান; তিনি সত্যিই একজন ‘মা’ ছিলেন!

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি
সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু
জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম