শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (ইতালি)

প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।  সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে

আজ থেকে ৭০ বছর আগে শুরু হওয়া ক্রিমিয়ান যুদ্ধ চলেছিল প্রায় আড়াই বছর (১৮৫৩-১৮৫৬)। একদিকে রাশিয়া আর অন্যদিকে মিত্র বাহিনীর অটোমান (মূলত তুরস্কের মুসলমান), ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের সৈন্যরা প্রাণপণ লড়েছিল এ যুদ্ধে। উভয়পক্ষের প্রায় সাড়ে ৮ লাখ সৈন্য হতাহত হয়েছিল এ মরণপণ যুদ্ধে, যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ ছিল মিত্র বাহিনীর সৈন্য। আর এই ১ লাখের প্রায় অর্ধেকই ছিল খোদ ইংল্যান্ডের। এ যুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত বা বীরত্ব প্রদর্শনকারী লক্ষাধিক সৈন্য ও কর্মকর্তার বীরত্বগাথাকে পাশ কাটিয়ে আহত সৈনিকদের সেবা করার কারণে যিনি আজও অমর হয়ে আছেন তার নাম ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (১৮২০-১৯১০)। জাতিগতভাবে ব্রিটিশ হলেও তার পরিবারের বসবাস ছিল ইতালির মধ্যাঞ্চলের ফ্লোরেন্স শহরে। পরিণত বয়সে রূপে, গুণে ও ব্যবহারের মাধুর্যে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এ সময় ক্রিমিয়ান যুদ্ধে মিত্র শক্তির অন্যতম নীতি-নির্ধারক সিডনে হারবার্টের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং তার হাত ধরেই পরিবারের বাধা-নিষেধকে উপেক্ষা করে ৩৮ সদস্যের একজন হিসেবে মিত্র বাহিনীর আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সেবার মহতী মানসে রণাঙ্গনে পাড়ি জমান। তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে রণাঙ্গনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেছেন কেবলই সেবা করার জন্য। লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দি টাইমস’ ম্যাগাজিনের বর্ণনা মতে ‘গভীর ও নিস্তব্ধ অন্ধকার রাতে যখন চিকিৎসাকর্মীরা বিশ্রামে তখন কোনো প্রকার বাহুল্য ছাড়াই শীর্ণকায় এক মহিলা প্রদীপ হাতে যেন স্বর্গ থেকে দেবদূতের মতো নেমে আসতেন। নীরবেই হাঁটতেন হাসপাতালের লম্বা বারান্দা ধরে। কাউকে নির্ঘুম বা কষ্ট পেতে দেখলেই এগিয়ে যেতেন তার সেবায়। আর তাকে দেখলেই কষ্টপীড়িত অসুস্থ সৈন্যদের মুখ প্রশান্তিতে ভরে উঠত। স্বাস্থ্যসেবায় তার অবদান ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের ফলে নার্সিং পেশা নতুন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়। তার নামানুসারে বিশ্বের প্রথম আধুনিক নার্সিং স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রেডক্রসসহ বহু দেশ তার নামে নার্সদের মধ্যে প্রতি বছর সেবা পদক প্রদান করে। প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে।

 

জেইন অস্টেন (ইংল্যান্ড)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষে এবং ঊনবিংশ শতকের শুরুতে ছয়টি উপন্যাসের মাধ্যমে তির্যক মন্তব্য, কটাক্ষ ও সমালোচনা করে তৎকালীন ব্রিটিশ জমিদারদের সৃষ্ট মেকি সমাজ ব্যবস্থায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছিলেন ইংল্যান্ডের স্টিভেন্টনে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া উপন্যাসিক জেইন অস্টেন (১৭৭৫-১৮১৭)। দাফতরিক কাজে নিয়োজিত বাবা অস্টেনের ঘরে অনাড়ম্বর জীবন কেটেছে তার। ছোটবেলাতেই এক ধরনের রোগ ও জ্বরের কারণে ঘরে বসেই প্রাথমিক শিক্ষা নেন জেইন ও তার বোন। এরপর বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হলেও পড়ার খরচ দিতে না পারায় তাদের পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাবার সাহায্য ও দুই ভাইয়ের বই দেখে ঘরে বসে পড়তে থাকেন এই দুই বোন। এর মধ্যে ১১ বছর বয়স থেকেই গল্প ও কবিতা লিখে সবাইকে চমকে দেন জেইন। তবে তার সাহিত্য প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা, যেখানে মেয়েদের প্রকাশ্যে সাহিত্য চর্চাকে সহজে গ্রহণ করা হতো না। তাই ছদ্ম নামে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল। তবে ক্রমান্বয়ে তার উপন্যাস জনপ্রিয়তা পেতে থাকে এবং এক সময় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে। এক বছর যাবৎ অসুস্থতা ভোগের পর ১৮১৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন জেইন অস্টেন। তবে মৃত্যুর আগে অসুস্থ অবস্থাতেও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর পর তার লেখার কাটতি বেড়ে যায় এবং তার বই প্রকাশ করে ভাগ্য ফেরান বহু প্রকাশক। তার প্রতিটি লেখা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ২০১৭ সালে ২০০তম মৃত্যু দিবস স্মরণে ইংল্যান্ডের ১০ ডলারের নোটেও ঠাঁই করে নেন তিনি। একই বছর সেদেশে নির্মিত হয় তার ভাস্কর্য। পৃথিবীর বহু দেশে তার সাহিত্যনির্ভর নাটক ও সিনেমা পর্দা কাঁপিয়েছে অসংখ্যবার। বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে তার উপন্যাস, যার অন্যতম প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, লেডি সুসান প্রভৃতি।

 

রানি একুইটেইনের এলেনর  (ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড)

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি।  তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক

হাজার বছর আগে (১১২২) ফ্রান্সে জন্মেছিলেন দ্বাদশ শতকের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর নারী একুইটেইনের এলেনর (-)। ১১৩৭ সালে রাজা সপ্তম লুইসের স্ত্রী-রূপে তিনি তৎকালীন একুইটেইন রাজ্যের তথা ফ্রান্সের রানির আসনে আসীন হন এবং ১৫ বছর ওই রানির সিংহাসন ধরে রাখেন। এ ১৫ বছরে কোনো পুত্রসন্তান জন্ম না নেওয়ায় উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সৃষ্ট জটিলতায় এ দম্পতির সংসার ভেঙে যায়। এরপর ১১৫৪ সালে তিনি বিয়ে করেন তার দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই ও তৎকালীন ইংল্যান্ডের নর্মানডি রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে। সে বছরই গোটা ইংল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা হন এ দ্বিতীয় হেনরি। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ডের রানির মর্যাদা পান এলেনর। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি। তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক। অনন্য সুন্দরী এ রানি রাজনীতি ও সমাজে ব্যাপক প্রভাবের কারণে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড- এ দুই দেশেই স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১২০৪ সালে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি এলেনর।

 

মেরি কুইরি  (পোল্যান্ড)

নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী। নারী-পুরুষের মাঝে তিনিই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি দুবার নোবেল জয় করেছেন। ১৯০৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞান ও ১৯১১ সালে রসায়নে নোবেল পদক লাভ করে বিজ্ঞানের দুটি ধারায় বিশ্বসেরা হওয়ার গৌরব একমাত্র তার দখলে। মেধাবী এই নারী বিজ্ঞানীর নাম মেরি সোলোমিয়া সেক্লাদোসকা কুইরি (সংক্ষেপে মেরি কুইরি)। তার স্বামী পিরে কুইরিও ১৯০৩ সালে তার সঙ্গে যৌথভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ফলে নোবেল বিজয়ী দম্পতির তালিকায়ও তাদের নাম সবার ওপরে। পরবর্তীতে এই কুইরি পরিবারের সদস্যরা একে একে পাঁচটি নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করেন। জন্মস্থান পোল্যান্ডে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে মেরি পাড়ি জমান ফ্রান্সে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব প্যারিসে তিনি অঙ্ক, রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানের ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর শুরু হয় তার অন্তহীন গবেষণা। মূলত রঞ্জনরশ্মি তথা আধুনিক বিশ্বে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত এক্স-রে বিষয়ক আধুনিক গবেষণা ও চিকিৎসার অগ্রপথিক মেরি কুইরি।

বিশেষত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে যুদ্ধাহত সেনাদের চিকিৎসায় তার যুগান্তকারী উদ্ভাবন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নিজ জন্মভূমি পোল্যান্ডের প্রতি অন্যরকম টান ছিল মেরির। নিজ সন্তানদের তিনি পোলিশ ভাষা শিখিয়েছিলেন। প্যারিসের পাশাপাশি পোল্যান্ডেও তিনি গড়ে তোলেন দুটি উচ্চমানের চিকিৎসা গবেষণাগার। তার আবিষ্কৃত উপাদানের আগে নিজ দেশের নামের অংশ সংযুক্ত করে এবং ‘পেলেনিয়াম’ নামকরণ করেন। তিনি বহু বিজ্ঞান গবেষণাগার নির্মাণ করেছেন এবং রঞ্জনরশ্মিসহ বিজ্ঞানের বহু উপাদান নিয়ে আমৃত্যু গবেষণা করে গেছেন। এই গবেষণাকালে তিনি ক্ষতিকর বিকিরণসহ নানা ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বছরের পর বছর। এর ফলে তার শরীরে রাসায়নিক বিকিরণজনিত সমস্যা ও অসুস্থতা দানা বাঁধে। ধারণা করা হয় যে, দীর্ঘদিনের রাসায়নিক বিকিরণ ও গবেষণায় তার বোন ম্যারো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য, এমন রোগ নিয়ে তখন চিকিৎসকদের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তাই নিজের গবেষণা ও আবিষ্কারই তার মৃত্যুর কারণ বলে আজও মনে করা হয়। ৬৬ বছর বয়সে শরীরে সৃষ্ট বিকিরণজনিত সমস্যা তার প্রাণ কেড়ে নেয়। ফ্রান্সের প্যারিসে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় বর্তমান উন্নত ও স্মার্ট বিশ্বের অন্যতম নেপথ্য রূপকার মেরি কুইরিকে।

 

মাদার তেরেসা (মেসিডোনিয়া-ভারত)

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন।  মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের মানুষকে অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন

আমৃত্যু মায়ের মতো অসুস্থ, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে থাকায় তার পরিচিতি ‘মাদার তেরেসা’ রূপে। কলকাতায় তিনি ‘সেন্ট তেরেসা’ নামেও পরিচিত। একজন খ্রিস্টান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসেবে জীবন শুরু করলেও শেষ বিচারে তিনি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সব দরিদ্র ও অসুস্থের সেবা করার জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ২৬ আগস্ট, ১৯১০ সালে বর্তমান উত্তর মেসিডোনিয়ার স্কোপজে রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মাদার তেরেসা সিস্টারস অব লরেটোর সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৯ সালে ভারতে তার মিশনারি কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে মিশনারিজ অব চ্যারিটি শুরু করার আগে তিনি বেশ কয়েক বছর কলকাতার একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। মিশনারিজ অব চ্যারিটি একটি ধর্মীয় মন্ডলী দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করা।

মাদার তেরেসা তার ধর্মীয় বলয় প্রতিষ্ঠা করার পর তার সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অনুসারী সন্ন্যাসীতে পরিণত হয় এবং ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা ১৩৩টি দেশে সক্রিয়ভাবে নানামুখী সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিল। এইচআইভি/এইডস, কুষ্ঠরোগ এবং যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ও তারা মরে গেলে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তেরেসা ও তার সঙ্গীরা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। লঙ্গরখানা, ডিসপেনসারি, মোবাইল ক্লিনিক, শিশু ও পারিবারিক কাউন্সিলিং প্রোগ্রামের পাশাপাশি এতিমখানা এবং স্কুলও চালায় তার সংগঠন। ‘সর্বস্ব দরিদ্রতমকে সর্বান্তকরণে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা’ ছিল তার মূল মন্ত্র।

বছরের পর বছর ধরে মাদার তেরেসা এবং তার সহকর্মীরা অসহায় মানুষের সেবাযত্ন নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তার নিঃস্বার্থ সেবা এবং দরিদ্রদের প্রতি ভক্তি তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এবং ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারসহ অনেক সসম্মানে ভূষিত করেছিল।

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন। মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের লোকদের অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শরণার্থীদের মধ্যে মাদার তেরেসা নানাভাবে সেবা প্রদান করেন। পূর্ব পাকিস্তান থেকে আনুমানিক এক কোটি মানুষ ভারতে পালিয়ে যায়; তাদের অধিকাংশই ভারতের তিনটি প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নিয়েছিল। তেরেসা এবং তার ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানোর জন্য কোনো প্রচেষ্টাই ব্যাড দেননি। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং অন্য দাতাদের সহায়তায় তেরেসা শরণার্থীদের খাদ্য, পোশাক এবং ওষুধ সরবরাহ করে। কলকাতাবাসীর কোলাহলের মাঝেও মাদার তেরেসা তাদের কাছে ছুটে গেছেন, যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। ভালোবাসায় ভরা হৃদয়ে তাদের দুঃখের কথা মনোযোগসহকারে শুনছিলেন। উদ্বাস্তুরা একটা জিনিস জানত : সাদা নীল বর্ডারযুক্ত শাড়ি পরা এই দুর্বল মহিলা তাদের যত্ন নিতেন, তাদের কষ্ট বুঝতেন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান; তিনি সত্যিই একজন ‘মা’ ছিলেন!

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা