শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববরেণ্য নারীদের কথা

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (ইতালি)

প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।  সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে

আজ থেকে ৭০ বছর আগে শুরু হওয়া ক্রিমিয়ান যুদ্ধ চলেছিল প্রায় আড়াই বছর (১৮৫৩-১৮৫৬)। একদিকে রাশিয়া আর অন্যদিকে মিত্র বাহিনীর অটোমান (মূলত তুরস্কের মুসলমান), ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের সৈন্যরা প্রাণপণ লড়েছিল এ যুদ্ধে। উভয়পক্ষের প্রায় সাড়ে ৮ লাখ সৈন্য হতাহত হয়েছিল এ মরণপণ যুদ্ধে, যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ ছিল মিত্র বাহিনীর সৈন্য। আর এই ১ লাখের প্রায় অর্ধেকই ছিল খোদ ইংল্যান্ডের। এ যুদ্ধে শহীদ, যুদ্ধাহত বা বীরত্ব প্রদর্শনকারী লক্ষাধিক সৈন্য ও কর্মকর্তার বীরত্বগাথাকে পাশ কাটিয়ে আহত সৈনিকদের সেবা করার কারণে যিনি আজও অমর হয়ে আছেন তার নাম ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল (১৮২০-১৯১০)। জাতিগতভাবে ব্রিটিশ হলেও তার পরিবারের বসবাস ছিল ইতালির মধ্যাঞ্চলের ফ্লোরেন্স শহরে। পরিণত বয়সে রূপে, গুণে ও ব্যবহারের মাধুর্যে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এ সময় ক্রিমিয়ান যুদ্ধে মিত্র শক্তির অন্যতম নীতি-নির্ধারক সিডনে হারবার্টের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং তার হাত ধরেই পরিবারের বাধা-নিষেধকে উপেক্ষা করে ৩৮ সদস্যের একজন হিসেবে মিত্র বাহিনীর আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সেবার মহতী মানসে রণাঙ্গনে পাড়ি জমান। তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে রণাঙ্গনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেছেন কেবলই সেবা করার জন্য। লন্ডন থেকে প্রকাশিত ‘দি টাইমস’ ম্যাগাজিনের বর্ণনা মতে ‘গভীর ও নিস্তব্ধ অন্ধকার রাতে যখন চিকিৎসাকর্মীরা বিশ্রামে তখন কোনো প্রকার বাহুল্য ছাড়াই শীর্ণকায় এক মহিলা প্রদীপ হাতে যেন স্বর্গ থেকে দেবদূতের মতো নেমে আসতেন। নীরবেই হাঁটতেন হাসপাতালের লম্বা বারান্দা ধরে। কাউকে নির্ঘুম বা কষ্ট পেতে দেখলেই এগিয়ে যেতেন তার সেবায়। আর তাকে দেখলেই কষ্টপীড়িত অসুস্থ সৈন্যদের মুখ প্রশান্তিতে ভরে উঠত। স্বাস্থ্যসেবায় তার অবদান ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের ফলে নার্সিং পেশা নতুন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়। তার নামানুসারে বিশ্বের প্রথম আধুনিক নার্সিং স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রেডক্রসসহ বহু দেশ তার নামে নার্সদের মধ্যে প্রতি বছর সেবা পদক প্রদান করে। প্রতি বছর ১২ মে অর্থাৎ তার জন্মদিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস পালিত হয়। পৃথিবীর বহু স্থানে তার ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তার নামে বহু চিকিৎসা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। সেবার প্রদীপ প্রজ্বালনের কারণে আজ বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি ‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ বা ‘প্রদীপ মানবী’ হিসেবে।

 

জেইন অস্টেন (ইংল্যান্ড)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষে এবং ঊনবিংশ শতকের শুরুতে ছয়টি উপন্যাসের মাধ্যমে তির্যক মন্তব্য, কটাক্ষ ও সমালোচনা করে তৎকালীন ব্রিটিশ জমিদারদের সৃষ্ট মেকি সমাজ ব্যবস্থায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছিলেন ইংল্যান্ডের স্টিভেন্টনে ১৬ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া উপন্যাসিক জেইন অস্টেন (১৭৭৫-১৮১৭)। দাফতরিক কাজে নিয়োজিত বাবা অস্টেনের ঘরে অনাড়ম্বর জীবন কেটেছে তার। ছোটবেলাতেই এক ধরনের রোগ ও জ্বরের কারণে ঘরে বসেই প্রাথমিক শিক্ষা নেন জেইন ও তার বোন। এরপর বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হলেও পড়ার খরচ দিতে না পারায় তাদের পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাবার সাহায্য ও দুই ভাইয়ের বই দেখে ঘরে বসে পড়তে থাকেন এই দুই বোন। এর মধ্যে ১১ বছর বয়স থেকেই গল্প ও কবিতা লিখে সবাইকে চমকে দেন জেইন। তবে তার সাহিত্য প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা, যেখানে মেয়েদের প্রকাশ্যে সাহিত্য চর্চাকে সহজে গ্রহণ করা হতো না। তাই ছদ্ম নামে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল। তবে ক্রমান্বয়ে তার উপন্যাস জনপ্রিয়তা পেতে থাকে এবং এক সময় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে। এক বছর যাবৎ অসুস্থতা ভোগের পর ১৮১৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন জেইন অস্টেন। তবে মৃত্যুর আগে অসুস্থ অবস্থাতেও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর পর তার লেখার কাটতি বেড়ে যায় এবং তার বই প্রকাশ করে ভাগ্য ফেরান বহু প্রকাশক। তার প্রতিটি লেখা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ২০১৭ সালে ২০০তম মৃত্যু দিবস স্মরণে ইংল্যান্ডের ১০ ডলারের নোটেও ঠাঁই করে নেন তিনি। একই বছর সেদেশে নির্মিত হয় তার ভাস্কর্য। পৃথিবীর বহু দেশে তার সাহিত্যনির্ভর নাটক ও সিনেমা পর্দা কাঁপিয়েছে অসংখ্যবার। বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে তার উপন্যাস, যার অন্যতম প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, লেডি সুসান প্রভৃতি।

 

রানি একুইটেইনের এলেনর  (ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড)

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি।  তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক

হাজার বছর আগে (১১২২) ফ্রান্সে জন্মেছিলেন দ্বাদশ শতকের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর নারী একুইটেইনের এলেনর (-)। ১১৩৭ সালে রাজা সপ্তম লুইসের স্ত্রী-রূপে তিনি তৎকালীন একুইটেইন রাজ্যের তথা ফ্রান্সের রানির আসনে আসীন হন এবং ১৫ বছর ওই রানির সিংহাসন ধরে রাখেন। এ ১৫ বছরে কোনো পুত্রসন্তান জন্ম না নেওয়ায় উত্তরাধিকারের প্রশ্নে সৃষ্ট জটিলতায় এ দম্পতির সংসার ভেঙে যায়। এরপর ১১৫৪ সালে তিনি বিয়ে করেন তার দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই ও তৎকালীন ইংল্যান্ডের নর্মানডি রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে। সে বছরই গোটা ইংল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা হন এ দ্বিতীয় হেনরি। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ডের রানির মর্যাদা পান এলেনর। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১১৭৩ থেকে ১১৮৯-এই ১৬ বছর বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। ১১৮৯ সালে মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তার স্বামী রাজা দ্বিতীয় হেনরি। তবে ফ্রান্সের একুইটেইন অঞ্চলের রাজকন্যা ও পিতার উত্তরাধিকারী রূপে তিনি ছিলেন অগাধ ভূসম্পদের মালিক। অনন্য সুন্দরী এ রানি রাজনীতি ও সমাজে ব্যাপক প্রভাবের কারণে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড- এ দুই দেশেই স্মরণীয় হয়ে আছেন। ১২০৪ সালে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি এলেনর।

 

মেরি কুইরি  (পোল্যান্ড)

নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী। নারী-পুরুষের মাঝে তিনিই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি দুবার নোবেল জয় করেছেন। ১৯০৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞান ও ১৯১১ সালে রসায়নে নোবেল পদক লাভ করে বিজ্ঞানের দুটি ধারায় বিশ্বসেরা হওয়ার গৌরব একমাত্র তার দখলে। মেধাবী এই নারী বিজ্ঞানীর নাম মেরি সোলোমিয়া সেক্লাদোসকা কুইরি (সংক্ষেপে মেরি কুইরি)। তার স্বামী পিরে কুইরিও ১৯০৩ সালে তার সঙ্গে যৌথভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ফলে নোবেল বিজয়ী দম্পতির তালিকায়ও তাদের নাম সবার ওপরে। পরবর্তীতে এই কুইরি পরিবারের সদস্যরা একে একে পাঁচটি নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করেন। জন্মস্থান পোল্যান্ডে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে মেরি পাড়ি জমান ফ্রান্সে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব প্যারিসে তিনি অঙ্ক, রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানের ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর শুরু হয় তার অন্তহীন গবেষণা। মূলত রঞ্জনরশ্মি তথা আধুনিক বিশ্বে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত এক্স-রে বিষয়ক আধুনিক গবেষণা ও চিকিৎসার অগ্রপথিক মেরি কুইরি।

বিশেষত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে যুদ্ধাহত সেনাদের চিকিৎসায় তার যুগান্তকারী উদ্ভাবন চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নিজ জন্মভূমি পোল্যান্ডের প্রতি অন্যরকম টান ছিল মেরির। নিজ সন্তানদের তিনি পোলিশ ভাষা শিখিয়েছিলেন। প্যারিসের পাশাপাশি পোল্যান্ডেও তিনি গড়ে তোলেন দুটি উচ্চমানের চিকিৎসা গবেষণাগার। তার আবিষ্কৃত উপাদানের আগে নিজ দেশের নামের অংশ সংযুক্ত করে এবং ‘পেলেনিয়াম’ নামকরণ করেন। তিনি বহু বিজ্ঞান গবেষণাগার নির্মাণ করেছেন এবং রঞ্জনরশ্মিসহ বিজ্ঞানের বহু উপাদান নিয়ে আমৃত্যু গবেষণা করে গেছেন। এই গবেষণাকালে তিনি ক্ষতিকর বিকিরণসহ নানা ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বছরের পর বছর। এর ফলে তার শরীরে রাসায়নিক বিকিরণজনিত সমস্যা ও অসুস্থতা দানা বাঁধে। ধারণা করা হয় যে, দীর্ঘদিনের রাসায়নিক বিকিরণ ও গবেষণায় তার বোন ম্যারো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য, এমন রোগ নিয়ে তখন চিকিৎসকদের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তাই নিজের গবেষণা ও আবিষ্কারই তার মৃত্যুর কারণ বলে আজও মনে করা হয়। ৬৬ বছর বয়সে শরীরে সৃষ্ট বিকিরণজনিত সমস্যা তার প্রাণ কেড়ে নেয়। ফ্রান্সের প্যারিসে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় বর্তমান উন্নত ও স্মার্ট বিশ্বের অন্যতম নেপথ্য রূপকার মেরি কুইরিকে।

 

মাদার তেরেসা (মেসিডোনিয়া-ভারত)

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন।  মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের মানুষকে অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন

আমৃত্যু মায়ের মতো অসুস্থ, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে থাকায় তার পরিচিতি ‘মাদার তেরেসা’ রূপে। কলকাতায় তিনি ‘সেন্ট তেরেসা’ নামেও পরিচিত। একজন খ্রিস্টান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক হিসেবে জীবন শুরু করলেও শেষ বিচারে তিনি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সব দরিদ্র ও অসুস্থের সেবা করার জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ২৬ আগস্ট, ১৯১০ সালে বর্তমান উত্তর মেসিডোনিয়ার স্কোপজে রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মাদার তেরেসা সিস্টারস অব লরেটোর সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৯ সালে ভারতে তার মিশনারি কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে মিশনারিজ অব চ্যারিটি শুরু করার আগে তিনি বেশ কয়েক বছর কলকাতার একটি ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। মিশনারিজ অব চ্যারিটি একটি ধর্মীয় মন্ডলী দরিদ্রতম দরিদ্রদের সাহায্য করা।

মাদার তেরেসা তার ধর্মীয় বলয় প্রতিষ্ঠা করার পর তার সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অনুসারী সন্ন্যাসীতে পরিণত হয় এবং ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা ১৩৩টি দেশে সক্রিয়ভাবে নানামুখী সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিল। এইচআইভি/এইডস, কুষ্ঠরোগ এবং যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ও তারা মরে গেলে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তেরেসা ও তার সঙ্গীরা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। লঙ্গরখানা, ডিসপেনসারি, মোবাইল ক্লিনিক, শিশু ও পারিবারিক কাউন্সিলিং প্রোগ্রামের পাশাপাশি এতিমখানা এবং স্কুলও চালায় তার সংগঠন। ‘সর্বস্ব দরিদ্রতমকে সর্বান্তকরণে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা’ ছিল তার মূল মন্ত্র।

বছরের পর বছর ধরে মাদার তেরেসা এবং তার সহকর্মীরা অসহায় মানুষের সেবাযত্ন নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তার নিঃস্বার্থ সেবা এবং দরিদ্রদের প্রতি ভক্তি তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এবং ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারসহ অনেক সসম্মানে ভূষিত করেছিল।

মাদার তেরেসা ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায় মারা যান। তিনি ২০০৩ সালে ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিলেন এবং পোপ ফ্রান্সিস তাকে একজন সাধু হিসেবে সম্মানিত করেছিলেন। মাদার তেরেসার জীবন এবং কাজ সারা বিশ্বের লোকদের অনুপ্রাণিত করে যারা প্রয়োজনে সাহায্য করতেন এবং অন্যদের সেবা করার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করতেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শরণার্থীদের মধ্যে মাদার তেরেসা নানাভাবে সেবা প্রদান করেন। পূর্ব পাকিস্তান থেকে আনুমানিক এক কোটি মানুষ ভারতে পালিয়ে যায়; তাদের অধিকাংশই ভারতের তিনটি প্রতিবেশী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নিয়েছিল। তেরেসা এবং তার ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’ তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানোর জন্য কোনো প্রচেষ্টাই ব্যাড দেননি। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং অন্য দাতাদের সহায়তায় তেরেসা শরণার্থীদের খাদ্য, পোশাক এবং ওষুধ সরবরাহ করে। কলকাতাবাসীর কোলাহলের মাঝেও মাদার তেরেসা তাদের কাছে ছুটে গেছেন, যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না। ভালোবাসায় ভরা হৃদয়ে তাদের দুঃখের কথা মনোযোগসহকারে শুনছিলেন। উদ্বাস্তুরা একটা জিনিস জানত : সাদা নীল বর্ডারযুক্ত শাড়ি পরা এই দুর্বল মহিলা তাদের যত্ন নিতেন, তাদের কষ্ট বুঝতেন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান; তিনি সত্যিই একজন ‘মা’ ছিলেন!

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল
ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস
বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে