শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

বিশ্বের অনেক ধনী ব্যক্তি নিজেদের ব্যক্তিগত দ্বীপ কিনেছেন। এর মধ্যে রয়েছে হলিউড, করপোরেট জগতের সঙ্গে যুক্ত সেলিব্রেটিরা। ১৯৬০ সাল থেকে গোটা বিশ্বেই এই প্রবণতা দেখা গেছে। বিশ্বের বহু সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব দ্বীপ কিনে তাদের নিজস্ব জগৎ গড়ে তুলেছেন। তাদের শখের সম্পত্তির ওপর গড়ে তুলেছেন অসংখ্য বিলাসবহুল হোটেল-রিসোর্ট, ব্যক্তিগত সৈকত; যা সাধারণ মানুষকে ভীষণ অবাকও করে। তারা নিতান্তই শখের বসে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কিনেছেন আস্ত আস্ত দ্বীপ...

নেকার দ্বীপ

রিচার্ড ব্র্যানসন

ভার্জিনের প্রতিষ্ঠাতা ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন ১৯৭৮ সালে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার খরচ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেঘেরা দ্বীপটি কিনেছিলেন। যদিও এর মূল্য ছিল ৫০ কোটি ডলার। কিন্তু ব্র্যানসন জানতেন দ্বীপটির আগের মালিক লর্ড কোভামের অর্থ প্রয়োজন। তাই তিনি দরদাম করে লর্ড কোভামকে একটি প্রস্তাব দেন; যা তিনি প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। ধারণা করা হচ্ছে- দ্বীপটির বর্তমান মূল্য ২০০০ কোটি ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসন এরই মধ্যে লাভজনক বিনিয়োগ করেছিলেন। অতিথিরা পুরো দ্বীপ বুকিংয়ে (৩৩ জন বন্ধু/পরিবারের সদস্যের জন্য) বিলাসবহুল রিসোর্ট কিংবা শুধু একটি বিলাসী কক্ষ বুকও করা যাবে। এ ছাড়াও এই দ্বীপে প্রতিবছর নেকার কাপ, একটি টেনিস টুর্নামেন্টও অনুষ্ঠিত হয়।

ম্যাগো দ্বীপ

মেল গিবসন

ম্যাগো দ্বীপটি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফিজির বৃহত্তম ব্যক্তিগত দ্বীপগুলোর অন্যতম। আর এই দ্বীপটির মালিক একজন বিখ্যাত পরিচালক- মেল গিবসন। ফোর্বসের তথ্য অনুসারে, ২০০৪ সালে তার চলচ্চিত্র প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট মুক্তির পরই তিনি প্রায় ১৫০ কোটি ডলারে দ্বীপটি কিনেছিলেন। মনোমুগ্ধকর দ্বীপটি সাধারণের জন্য উন্মুক্ত নয়। কারণ- গিবসন এখানে ব্যক্তিগত গবাদি পশুর খামার নির্মাণ করেছেন। অন্যান্য কৃষি ও মাছ ধরার প্রকল্পের অংশ হিসেবে গিবসন এখানে বিশাল বিনিয়োগ করেছেন। ম্যাগো দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণে বেশ কয়েকজন কর্মীও নিয়োগ করা হয়েছে। ইউনিক প্রপার্টিজের মতে, জাপানি করপোরেশন আগ্নেয়গিরি থেকে উৎপত্তি হওয়া দ্বীপটি গিবসনের কাছে বিক্রি করেছিল। এখানে সাদা বালির সৈকতের পাশাপাশি চারপাশ ফিরোজা উপহৃদে ঘেরা।

মুশা কে দ্বীপ

ডেভিড কপারফিল্ড

জাদুকর ডেভিড কপারফিল্ড ২০০৬ সালে বাহামাসের এই ব্যক্তিগত দ্বীপটি ৫০০ কোটি ডলার খরচ করে কিনেছিলেন। পরবর্তীতে ধনী ও বিখ্যাতদের জন্য বিলাসী, ব্যক্তিগত অবকাশ যাপনের উদ্দেশ্যে এর সৌন্দর্যবর্ধন করেন। এই দ্বীপে মোট পাঁচটি বাড়ি রয়েছে। যেখানে মোট ২৪ জন লোক থাকতে পারবে। যদিও একটি পরিবার কিংবা একটি দল মাত্র একবারেই এটি ভাড়া নিতে পারবে। ১২ জনের কোনো একটি দলের রাতযাপনের জন্য এখানে গুনতে হবে ৩৯ হাজার ডলার। এখানে প্রায় ৪০টি ব্যক্তিগত সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এ ছাড়াও একটি আউটডোর থিয়েটার, ব্যক্তিগত স্পিডবোট, জিম, টেনিস কোর্ট এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর বাইরেও কপারফিল্ড দ্বীপটির বিশেষত্ব বোঝাতে আশপাশে আরও ১০টি দ্বীপ কিনেছেন।

লিটল হল্‌স পন্ড

জনি ডেপ

প্রচলিত আছে, অভিনেতা জনি ডেপ নাকি তার একটি চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের সময় বাহামাসে গিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি এক্সিউমা দ্বীপপুঞ্জের লিটল হল্স পন্ড কে দ্বীপটি ৩৬ লাখ ডলার খরচ করে কিনে নিয়েছিলেন। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুসারে, নির্জন সবুজ গাছপালায় আবৃত দ্বীপটিতে মোট ছয়টি সাদা বালির সৈকত রয়েছে। যার চারপাশ পাম গাছে ঘেরা। জনি ডেপ তার পরিচিত বন্ধু ও পরামর্শদাতা হান্টার থম্পসন এবং মারলন ব্র্যান্ডোর প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ দুটি সৈকতের নামকরণ করেছেন ‘গনজো’ এবং ‘ব্র্যান্ডো’। আর বাকিগুলো তার পরিবারের সদস্যদের নামে নামকরণ করেছিলেন। ব্যক্তিগত বিমান অবতরণের জন্য ছোট্ট রানওয়ে সমৃদ্ধ দ্বীপটি বৈশ্বিক যোগাযোগের মাধ্যম। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ঘেরা দ্বীপটিতে জনি ডেপের ইয়ট রয়েছে। এর বাইরে কোনো যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই।

বন্ডস কে দ্বীপ

শাকিরা ইসাবেল

শুধু ধনী ব্যক্তি এবং সেলেবদের অবকাশের কথা ভেবে ২০১১ সালে কলম্বিয়ান সংগীতশিল্পী শাকিরা এবং পিঙ্ক ফ্লয়েডের রজার ওয়াটার্স বাহামাসের ৫০০ একরেরও বেশি আয়তনের এই বালির দ্বীপটি কিনেছিলেন। বন্ডস কে নামের এই নির্জন দ্বীপটি কিনতে তারা খরচ করেছিলেন প্রায় ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার। পিপলস নিউজের তথ্য অনুসারে, পরিবেশ-বান্ধব, বিশুদ্ধ বাতাসের এই বন্ডস কে দ্বীপ ধনাঢ্য ব্যক্তি ও সেলেবদের ছুটির দিনগুলো উদযাপনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। মিয়ামি থেকে দ্বীপটি মাত্র এক ঘণ্টা ফ্লাইটের দূরত্ব। বিলাসবহুল হোটেল, আর্ট গ্যালারি এবং ব্যক্তিগত সৈকত- কী নেই এখানে! বন্ডস কে দ্বীপটিতে মোট পাঁচটি সৈকত রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হলো কোভ। যেখানে স্বাচ্ছন্দ্যে করা যাবে আনন্দময় অবকাশযাপন।

 

লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর কাদোরে কায়ে

১০ বছরেরও বেশি সময়ের অংশীদারিত্বে অভিনেতা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও ২০১৮ সালে ১০৪ একরের জায়গায় পরিবেশবান্ধব বিলাসবহুল রিসোর্টটি কিনেছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমসের মতে, এই দ্বীপে নির্মিত ভিলা বা রিসোর্টগুলো প্রকৃতপক্ষেই বিলাসবহুল। এখানে রয়েছে ইনফিনিটি পুল এবং হোয়াটনোট (এটি এমন একটি প্ল্যাটফরম, যার চারপাশে পানিতে পরিপূর্ণ। এর নিচের সম্পূর্ণ অংশটি কৃত্রিম প্রাচীর এবং এটি মাছের আশ্রয়স্থল। এখানে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। ডি ক্যাপ্রিও দ্বীপটিকে পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে কিনেছিলেন; অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং বন উজাড়ের কারণে এখানকার যে পরিবেশটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ডিক্যাপ্রিওকে উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, ‘এমন উদ্যোগ বিশ্বকে বদলে দেবে’।

 

আরও ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিক যে সেলেবরা

দৃষ্টিনন্দন দ্বীপগুলো মূলত কেনা হয়েছে ক্যারিবিয়ান, মধ্য আমেরিকা বা দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জেই। অস্কার বিজয়ী আমেরিকান অভিনেতা মার্লন ব্র্যান্ডো বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি যিনি একটি দ্বীপ কিনেছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি এই দ্বীপ কিনেছিলেন। এরপর থেকেই হলিউড সেলিব্রেটিদের মধ্যে দ্বীপ কেনার জন্য রীতিমতো হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। জলদস্যু চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত অভিনেতা জনি ডেপও একটি দ্বীপের মালিক। এ ছাড়াও পপ গায়ক শাকিরা এবং জুলিয়া রবার্টস বাহামাসে তাদের নিজস্ব একটি পৃথক দ্বীপ কিনেছেন। একই সঙ্গে রবিন উইলিয়ামস, মেল গিবসন এবং স্টিভেন স্পিলবার্গও একটি দ্বীপের মালিক। বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানও দুবাইয়ে  একটি দ্বীপ কিনেছেন। ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিকানা থেকে জুলিয়া রবার্টস, বিয়ন্সে নোয়েলস  এবং রিকি মার্টিনও বাদ পড়েননি।

 

 

বিলাসবহুল যত দ্বীপ

নর্থ আইল্যান্ড, সেচেলস

পূর্ব আফ্রিকায় ভারত মহাসাগরে অবস্থিত সেচেলস দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম দ্বীপ ‘মাহে’। ৩০ কিলোমিটার দূরে সেচেলসের অভ্যন্তরীণ গ্রানাইট দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত নর্থ আইল্যান্ড দ্বীপটি। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতটাই  মোহনীয় যে, সহজেই যে কোনো দর্শনার্থীর মন কাড়বে। এই দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো- সমুদ্রের এত গভীরে অবস্থান সত্ত্বেও সহজেই লোকালয়ে ফিরে আসার সুব্যবস্থা রয়েছে। দ্বীপটি ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত করার পর থেকে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বের সেরা দ্বীপ রিসোর্টগুলোর তালিকায় রয়েছে। এর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এতটাই বৈচিত্র্যময় যে, এটি কখনো আপনাকে একঘেয়ে করে তুলবে না। এখানে ১১টি ভিলা রয়েছে। এর প্রত্যেকটি তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- গাছ, নুড়িপাথরসহ অন্যান্য উপাদানে। এর মালিকানা রয়েছে ইকোট্যুরিজম অপারেটর ওয়াইল্ডারনেস সাফারিস।

কোকোমো আইল্যান্ড, ফিজি

ফিজির প্রধান আইল্যান্ড থেকে ৪৫ মিনিটের ফ্লাইটের দূরত্বে যাওয়া যাবে এখানে। এটি কাদাভু দ্বীপপুঞ্জের দ্বীপ। আগত অতিথিদের কাছে ডাইভিংয়ের জন্য দ্বীপটি সেরা। এ ছাড়াও ডলফিনের সঙ্গে আপনি খেলায় মেতে থাকতে পারেন দীর্ঘ সময়। এই দ্বীপ ভ্রমণের অনুমতি মিলবে শুধু শরৎকালে। আর সে জন্য আগ্রহীরা গোটা বছর মুখিয়ে থাকেন কখন কর্তৃপক্ষ ভ্রমণের অনুমতি দেবেন। অস্ট্রেলিয়ান প্রোপার্টি ডেভেলপার লাং ওয়াকারের প্যাশন প্রজেক্ট এটি। আর সে জন্য কোকোমো সবচেয়ে প্রাধান্য দেয় আগত অতিথির গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়ে। শুধু তাই নয়, এক্সক্লুসিভ সেবা প্রদানেও তাদের জুড়ি নেই। দ্বীপে রয়েছে অতিথির জন্য ২১টি ভবন। এই ভবনগুলো থেকে দ্বীপের স্টাফদের থাকার ভবনের দূরত্ব রাখা হয়েছে অনেক বেশি। যাতে অতিথিরা  সেবাদানকারী স্টাফদের জন্যও বিব্রত বোধ না করেন। দ্বীপের মধ্য দিয়ে হাঁটাপথ ধরে আপনি যত এগোবেন শুধু সমুদ্র আর দ্বীপের অবগাহনের অপরূপ সৌন্দর্যই চোখে পড়বে।

লাউকালা দ্বীপ, ফিজি

লাউকালা দ্বীপটি তাভেউনির উপকূলে অবস্থিত। তবে অতিথিরা সরাসরি ফিজির মূল ভূখন্ড থেকে নাদি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দ্বীপের নিজস্ব এয়ারক্রাফটযোগে যাত্রা করে। ফিজির টেকসই ও প্রকৃত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দিতে লাইকালার জুড়ি নেই। পুরো দ্বীপে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ নারিকেল গাছ রয়েছে, যা দ্বীপে মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে। দ্বীপটির মালিকের নাম ডিয়েটরিস ম্যাটচিটজ। তার দেওয়া তথ্য মতে, ১ হাজার ৪০০ হেক্টরের এই দ্বীপ পুরোটাই রেইনফরেস্টে সমৃদ্ধ। এখানকার বিচে সাদা বালুময়, আরামদায়ক অনুভূতিপ্রবণ আবহাওয়া ও পর্যাপ্ত সি ফুডের ব্যবস্থা রয়েছে। এই দ্বীপে অতিথিদের জন্য ফিজি স্টাইলে ২৫টি ভিলা নির্মাণ করা হয়েছে, যা দ্বীপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট ছোট পাহাড়ের ওপর নির্মিত। নীল সাগরের বুকে এক টুকরো দ্বীপকে আরও সুশোভিত করেছে এখানকার গাছের সারি। এটি মূলত দ্বীপে গাঢ় সবুজের সংযোগ ঘটিয়েছে। দ্বীপের পুরো দৃশ্য যে কারও মন ভোলাবে। এখান থেকে আপনি আবিষ্কারে চলে যেতে পারেন সমুদ্র তলদেশের এক অবাক করা দুনিয়ায়। সে জন্য আপনাকে সাহায্য করবে ডিপ ফ্লাইট সুপার ফ্যালকন সাবমেরিন। এদিকে আপনার জন্য দ্বীপভূমিতে ঘন রেইনফরেস্ট, নারিকেল গাছের সারি আর ঘোড়ায় চড়ে দ্বীপ ভ্রমণের আনন্দ তো বরাদ্দ আছেই।

 

অবকাশযাপনের সেরা দ্বীপগুলো...

ভ্রমণপিয়াসীদের কথা মাথায় রেখেই অনেক প্রাইভেট আইল্যান্ড কোম্পানি ভাড়া দিচ্ছে গোটা দ্বীপ। সামান্য বাজেট থাকলে দিন কয়েকের জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে এসব দ্বীপ। এদিক থেকে সবচেয়ে পরিচিত মধ্য আমেরিকার গ্ল্যাডেন প্রাইভেট। পর্যটকদের মন ভোলাতে সবুজের ক্যানভাস ও নীল জলরাশির বুক চিরে সাজিয়ে তোলা হয়েছে দ্বীপটিকে। যান্ত্রিক কোলাহলমুক্ত, অচেনা পাখির কূজন আর দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি আহ্বান জানাবে এখানে। বেলিজ শহরের উপকূলে অবস্থিত দ্বীপটি আয়তনে দেড় বিঘারও কম। এখানে আছে গাছগাছালি ঘেরা লাক্সারি রিসোর্ট। একই সঙ্গে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেওয়ার প্রায় সব উপকরণই রয়েছে ছোট্ট পরিসরে। আছে মাল্টি জিম, স্পা, বিউটি পারলার। দ্বীপের চারদিকে নীল পানির মধ্যে রং-বেরঙের প্রবাল প্রাচীর দেখে মন ভরে যেতে বাধ্য। ভাড়ায় পাওয়া আরেকটি উপযোগী দ্বীপ হতে পারে ইস্ট সিস্টার রক আইল্যান্ড। এটি কোলাহলমুক্ত ও মনোমুগ্ধকর সাগরীয় পরিবেশে আবৃত। দ্বীপটি সবুজ গাছে ঘেরা। পর্যটকদের জন্য আছে অত্যাধুনিক সুবিধার কক্ষ। ফ্লোরিডা থেকে মাত্র তিন মিনিটের নৌপথ দূরত্বে অবস্থিত দ্বীপটি। এখানে এক রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৩৩৩ ডলার। বেলিজের লিটল হারভেস্ট কেইসও কম যায় না। মাত্র দেড় একর জায়গাজুড়ে দ্বীপটি ভ্রমণকারীদের জন্য স্বর্গ। এখানে ওয়াটারকারে সমুদ্রে বেড়ানো, প্যাডেলবোট, ডাইভিং- এমনকি সল্টওয়াটার ফ্লাইফিশও করা যাবে। দ্বীপটিতে একসঙ্গে ১৪ জন রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৮৫৫ ডলার। এদিকে নিকারাগুয়ার পিংক পার্ল আইল্যান্ড হলো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। সাদা বালির দ্বীপটি কচ্ছপের অভয়াশ্রম। প্রবাল দ্বীপটি ডাইভিংয়ের জন্য বেশ প্রসিদ্ধ। এর মালিকের দাবি, এখানে মশার উপদ্রবও নেই। এখানে রাত কাটাতে ১২ জনের খরচ পড়বে ৫০০ ডলার।

 

অর্ডারে মিলবে দ্বীপ!

অনেকেই মনে করেন একটি দ্বীপ কিনতে প্রচুর টাকা খরচ হয়। কিন্তু অনেকেই জানেন না, একটি ফ্ল্যাটের দামেই আসলে দ্বীপ কেনা যেতে পারে। বিশ্বের প্রথম পোর্টেবল দ্বীপ তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে আমিল্লারাহ প্রাইভেট আইল্যান্ড। পরিকল্পনার তত্ত্বাবধানে রয়েছে ডাচ ডকল্যান্ডস নামের নির্মাণ কোম্পানি (ভাসমান স্থাপনা)। তারা আপনাকে যে কোনো আকৃতির দ্বীপ প্রস্তুত করে দেবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী দ্বীপগুলো পরিবেশবান্ধব এবং নিজে নিজেই টিকে থাকতে সক্ষম। ফলে যারা অত্যন্ত ধনী, তারা পৃথিবীর যে কোনো স্থানে তাদের অবসরযাপনের স্থান তৈরি করে নিতে পারবে। দ্বীপের প্রতিটি বাড়িতে থাকবে সুইমিং পুল, ইয়ট, বোট, সবুজ বাগান ইত্যাদি। বিস্তৃত পরিসরের বিভিন্ন লোকেশনে ক্রেতারা তাদের বাসস্থানের আকার, আকৃতি ও ধরন পরিবর্তন করতে পারবে। শুরুতেই কোম্পানিটি মালদ্বীপে এই সুযোগ পেতে যাচ্ছে। কোম্পানিটি ইতোমধ্যেই মালদ্বীপ সরকারের সহায়তায় ১০টি স্থাপনা তৈরির কাজ শুরু করেছে।

 

কেনা যাবে এই দ্বীপগুলোও...

বহু ধনী মানুষই বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য এই দ্বীপ কিনে থাকেন। কিন্তু এগুলোর দাম কেমন, অবস্থান কোথায়- তা সত্যিই ভাবাবে। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন দ্বীপ বিক্রির জন্য ক্রেতা আকর্ষণ করছে।

► মধ্য আমেরিকার বেস্টিমেনটোতে রয়েছে মনোরম দ্বীপ ওয়াইল্ড কেনকি আইল্যান্ড। এ দ্বীপে মোট ৩.৪ একর জমি ও একাধিক ভবন রয়েছে। হেলিকপ্টারে করে সহজেই দ্বীপটিতে যাওয়া যায়। মনোরম এই দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

► বাহামাসে অবস্থিত এ সোয়েইনস কে অ্যান্ড্রোস প্রাইভেট আইল্যান্ড। প্রচুর গাছপালাসমৃদ্ধ দ্বীপটির বিস্তৃতি ২.২ একর। এ ছাড়া দুই বেডরুমের একটি বাড়িও রয়েছে। দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৫ হাজার ডলার।

► দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের ফিজিতে অবস্থিত নুকুদ্রাউ আইল্যান্ড। ৪৬ একর বিস্তৃতির এই দ্বীপটি বিক্রির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে।

► ইউএস ভার্জিন আইল্যান্ডের দ্বীপ লভাংগো কে। দ্বীপটিতে প্রায় ৫ একর ভূমি রয়েছে। নিকটবর্তী বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১০ মিনিটেই হেলিকপ্টারে এ দ্বীপে পৌঁছানো যায়।

► নিকারাগুয়ায় অবস্থিত প্রাইভেট আইল্যান্ড ক্যায়ো ইগুয়ানা। প্রায় ৫ একর ভূমির এ দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া রয়েছে একটি ভবনও।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম