শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

বিশ্বের অনেক ধনী ব্যক্তি নিজেদের ব্যক্তিগত দ্বীপ কিনেছেন। এর মধ্যে রয়েছে হলিউড, করপোরেট জগতের সঙ্গে যুক্ত সেলিব্রেটিরা। ১৯৬০ সাল থেকে গোটা বিশ্বেই এই প্রবণতা দেখা গেছে। বিশ্বের বহু সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব দ্বীপ কিনে তাদের নিজস্ব জগৎ গড়ে তুলেছেন। তাদের শখের সম্পত্তির ওপর গড়ে তুলেছেন অসংখ্য বিলাসবহুল হোটেল-রিসোর্ট, ব্যক্তিগত সৈকত; যা সাধারণ মানুষকে ভীষণ অবাকও করে। তারা নিতান্তই শখের বসে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কিনেছেন আস্ত আস্ত দ্বীপ...

নেকার দ্বীপ

রিচার্ড ব্র্যানসন

ভার্জিনের প্রতিষ্ঠাতা ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন ১৯৭৮ সালে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার খরচ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেঘেরা দ্বীপটি কিনেছিলেন। যদিও এর মূল্য ছিল ৫০ কোটি ডলার। কিন্তু ব্র্যানসন জানতেন দ্বীপটির আগের মালিক লর্ড কোভামের অর্থ প্রয়োজন। তাই তিনি দরদাম করে লর্ড কোভামকে একটি প্রস্তাব দেন; যা তিনি প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। ধারণা করা হচ্ছে- দ্বীপটির বর্তমান মূল্য ২০০০ কোটি ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসন এরই মধ্যে লাভজনক বিনিয়োগ করেছিলেন। অতিথিরা পুরো দ্বীপ বুকিংয়ে (৩৩ জন বন্ধু/পরিবারের সদস্যের জন্য) বিলাসবহুল রিসোর্ট কিংবা শুধু একটি বিলাসী কক্ষ বুকও করা যাবে। এ ছাড়াও এই দ্বীপে প্রতিবছর নেকার কাপ, একটি টেনিস টুর্নামেন্টও অনুষ্ঠিত হয়।

ম্যাগো দ্বীপ

মেল গিবসন

ম্যাগো দ্বীপটি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফিজির বৃহত্তম ব্যক্তিগত দ্বীপগুলোর অন্যতম। আর এই দ্বীপটির মালিক একজন বিখ্যাত পরিচালক- মেল গিবসন। ফোর্বসের তথ্য অনুসারে, ২০০৪ সালে তার চলচ্চিত্র প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট মুক্তির পরই তিনি প্রায় ১৫০ কোটি ডলারে দ্বীপটি কিনেছিলেন। মনোমুগ্ধকর দ্বীপটি সাধারণের জন্য উন্মুক্ত নয়। কারণ- গিবসন এখানে ব্যক্তিগত গবাদি পশুর খামার নির্মাণ করেছেন। অন্যান্য কৃষি ও মাছ ধরার প্রকল্পের অংশ হিসেবে গিবসন এখানে বিশাল বিনিয়োগ করেছেন। ম্যাগো দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণে বেশ কয়েকজন কর্মীও নিয়োগ করা হয়েছে। ইউনিক প্রপার্টিজের মতে, জাপানি করপোরেশন আগ্নেয়গিরি থেকে উৎপত্তি হওয়া দ্বীপটি গিবসনের কাছে বিক্রি করেছিল। এখানে সাদা বালির সৈকতের পাশাপাশি চারপাশ ফিরোজা উপহৃদে ঘেরা।

মুশা কে দ্বীপ

ডেভিড কপারফিল্ড

জাদুকর ডেভিড কপারফিল্ড ২০০৬ সালে বাহামাসের এই ব্যক্তিগত দ্বীপটি ৫০০ কোটি ডলার খরচ করে কিনেছিলেন। পরবর্তীতে ধনী ও বিখ্যাতদের জন্য বিলাসী, ব্যক্তিগত অবকাশ যাপনের উদ্দেশ্যে এর সৌন্দর্যবর্ধন করেন। এই দ্বীপে মোট পাঁচটি বাড়ি রয়েছে। যেখানে মোট ২৪ জন লোক থাকতে পারবে। যদিও একটি পরিবার কিংবা একটি দল মাত্র একবারেই এটি ভাড়া নিতে পারবে। ১২ জনের কোনো একটি দলের রাতযাপনের জন্য এখানে গুনতে হবে ৩৯ হাজার ডলার। এখানে প্রায় ৪০টি ব্যক্তিগত সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এ ছাড়াও একটি আউটডোর থিয়েটার, ব্যক্তিগত স্পিডবোট, জিম, টেনিস কোর্ট এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর বাইরেও কপারফিল্ড দ্বীপটির বিশেষত্ব বোঝাতে আশপাশে আরও ১০টি দ্বীপ কিনেছেন।

লিটল হল্‌স পন্ড

জনি ডেপ

প্রচলিত আছে, অভিনেতা জনি ডেপ নাকি তার একটি চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের সময় বাহামাসে গিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি এক্সিউমা দ্বীপপুঞ্জের লিটল হল্স পন্ড কে দ্বীপটি ৩৬ লাখ ডলার খরচ করে কিনে নিয়েছিলেন। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুসারে, নির্জন সবুজ গাছপালায় আবৃত দ্বীপটিতে মোট ছয়টি সাদা বালির সৈকত রয়েছে। যার চারপাশ পাম গাছে ঘেরা। জনি ডেপ তার পরিচিত বন্ধু ও পরামর্শদাতা হান্টার থম্পসন এবং মারলন ব্র্যান্ডোর প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ দুটি সৈকতের নামকরণ করেছেন ‘গনজো’ এবং ‘ব্র্যান্ডো’। আর বাকিগুলো তার পরিবারের সদস্যদের নামে নামকরণ করেছিলেন। ব্যক্তিগত বিমান অবতরণের জন্য ছোট্ট রানওয়ে সমৃদ্ধ দ্বীপটি বৈশ্বিক যোগাযোগের মাধ্যম। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ঘেরা দ্বীপটিতে জনি ডেপের ইয়ট রয়েছে। এর বাইরে কোনো যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই।

বন্ডস কে দ্বীপ

শাকিরা ইসাবেল

শুধু ধনী ব্যক্তি এবং সেলেবদের অবকাশের কথা ভেবে ২০১১ সালে কলম্বিয়ান সংগীতশিল্পী শাকিরা এবং পিঙ্ক ফ্লয়েডের রজার ওয়াটার্স বাহামাসের ৫০০ একরেরও বেশি আয়তনের এই বালির দ্বীপটি কিনেছিলেন। বন্ডস কে নামের এই নির্জন দ্বীপটি কিনতে তারা খরচ করেছিলেন প্রায় ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার। পিপলস নিউজের তথ্য অনুসারে, পরিবেশ-বান্ধব, বিশুদ্ধ বাতাসের এই বন্ডস কে দ্বীপ ধনাঢ্য ব্যক্তি ও সেলেবদের ছুটির দিনগুলো উদযাপনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। মিয়ামি থেকে দ্বীপটি মাত্র এক ঘণ্টা ফ্লাইটের দূরত্ব। বিলাসবহুল হোটেল, আর্ট গ্যালারি এবং ব্যক্তিগত সৈকত- কী নেই এখানে! বন্ডস কে দ্বীপটিতে মোট পাঁচটি সৈকত রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হলো কোভ। যেখানে স্বাচ্ছন্দ্যে করা যাবে আনন্দময় অবকাশযাপন।

 

লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর কাদোরে কায়ে

১০ বছরেরও বেশি সময়ের অংশীদারিত্বে অভিনেতা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও ২০১৮ সালে ১০৪ একরের জায়গায় পরিবেশবান্ধব বিলাসবহুল রিসোর্টটি কিনেছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমসের মতে, এই দ্বীপে নির্মিত ভিলা বা রিসোর্টগুলো প্রকৃতপক্ষেই বিলাসবহুল। এখানে রয়েছে ইনফিনিটি পুল এবং হোয়াটনোট (এটি এমন একটি প্ল্যাটফরম, যার চারপাশে পানিতে পরিপূর্ণ। এর নিচের সম্পূর্ণ অংশটি কৃত্রিম প্রাচীর এবং এটি মাছের আশ্রয়স্থল। এখানে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। ডি ক্যাপ্রিও দ্বীপটিকে পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে কিনেছিলেন; অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং বন উজাড়ের কারণে এখানকার যে পরিবেশটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ডিক্যাপ্রিওকে উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, ‘এমন উদ্যোগ বিশ্বকে বদলে দেবে’।

 

আরও ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিক যে সেলেবরা

দৃষ্টিনন্দন দ্বীপগুলো মূলত কেনা হয়েছে ক্যারিবিয়ান, মধ্য আমেরিকা বা দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জেই। অস্কার বিজয়ী আমেরিকান অভিনেতা মার্লন ব্র্যান্ডো বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি যিনি একটি দ্বীপ কিনেছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি এই দ্বীপ কিনেছিলেন। এরপর থেকেই হলিউড সেলিব্রেটিদের মধ্যে দ্বীপ কেনার জন্য রীতিমতো হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। জলদস্যু চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত অভিনেতা জনি ডেপও একটি দ্বীপের মালিক। এ ছাড়াও পপ গায়ক শাকিরা এবং জুলিয়া রবার্টস বাহামাসে তাদের নিজস্ব একটি পৃথক দ্বীপ কিনেছেন। একই সঙ্গে রবিন উইলিয়ামস, মেল গিবসন এবং স্টিভেন স্পিলবার্গও একটি দ্বীপের মালিক। বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানও দুবাইয়ে  একটি দ্বীপ কিনেছেন। ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিকানা থেকে জুলিয়া রবার্টস, বিয়ন্সে নোয়েলস  এবং রিকি মার্টিনও বাদ পড়েননি।

 

 

বিলাসবহুল যত দ্বীপ

নর্থ আইল্যান্ড, সেচেলস

পূর্ব আফ্রিকায় ভারত মহাসাগরে অবস্থিত সেচেলস দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম দ্বীপ ‘মাহে’। ৩০ কিলোমিটার দূরে সেচেলসের অভ্যন্তরীণ গ্রানাইট দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত নর্থ আইল্যান্ড দ্বীপটি। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতটাই  মোহনীয় যে, সহজেই যে কোনো দর্শনার্থীর মন কাড়বে। এই দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো- সমুদ্রের এত গভীরে অবস্থান সত্ত্বেও সহজেই লোকালয়ে ফিরে আসার সুব্যবস্থা রয়েছে। দ্বীপটি ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত করার পর থেকে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বের সেরা দ্বীপ রিসোর্টগুলোর তালিকায় রয়েছে। এর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এতটাই বৈচিত্র্যময় যে, এটি কখনো আপনাকে একঘেয়ে করে তুলবে না। এখানে ১১টি ভিলা রয়েছে। এর প্রত্যেকটি তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- গাছ, নুড়িপাথরসহ অন্যান্য উপাদানে। এর মালিকানা রয়েছে ইকোট্যুরিজম অপারেটর ওয়াইল্ডারনেস সাফারিস।

কোকোমো আইল্যান্ড, ফিজি

ফিজির প্রধান আইল্যান্ড থেকে ৪৫ মিনিটের ফ্লাইটের দূরত্বে যাওয়া যাবে এখানে। এটি কাদাভু দ্বীপপুঞ্জের দ্বীপ। আগত অতিথিদের কাছে ডাইভিংয়ের জন্য দ্বীপটি সেরা। এ ছাড়াও ডলফিনের সঙ্গে আপনি খেলায় মেতে থাকতে পারেন দীর্ঘ সময়। এই দ্বীপ ভ্রমণের অনুমতি মিলবে শুধু শরৎকালে। আর সে জন্য আগ্রহীরা গোটা বছর মুখিয়ে থাকেন কখন কর্তৃপক্ষ ভ্রমণের অনুমতি দেবেন। অস্ট্রেলিয়ান প্রোপার্টি ডেভেলপার লাং ওয়াকারের প্যাশন প্রজেক্ট এটি। আর সে জন্য কোকোমো সবচেয়ে প্রাধান্য দেয় আগত অতিথির গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়ে। শুধু তাই নয়, এক্সক্লুসিভ সেবা প্রদানেও তাদের জুড়ি নেই। দ্বীপে রয়েছে অতিথির জন্য ২১টি ভবন। এই ভবনগুলো থেকে দ্বীপের স্টাফদের থাকার ভবনের দূরত্ব রাখা হয়েছে অনেক বেশি। যাতে অতিথিরা  সেবাদানকারী স্টাফদের জন্যও বিব্রত বোধ না করেন। দ্বীপের মধ্য দিয়ে হাঁটাপথ ধরে আপনি যত এগোবেন শুধু সমুদ্র আর দ্বীপের অবগাহনের অপরূপ সৌন্দর্যই চোখে পড়বে।

লাউকালা দ্বীপ, ফিজি

লাউকালা দ্বীপটি তাভেউনির উপকূলে অবস্থিত। তবে অতিথিরা সরাসরি ফিজির মূল ভূখন্ড থেকে নাদি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দ্বীপের নিজস্ব এয়ারক্রাফটযোগে যাত্রা করে। ফিজির টেকসই ও প্রকৃত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দিতে লাইকালার জুড়ি নেই। পুরো দ্বীপে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ নারিকেল গাছ রয়েছে, যা দ্বীপে মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে। দ্বীপটির মালিকের নাম ডিয়েটরিস ম্যাটচিটজ। তার দেওয়া তথ্য মতে, ১ হাজার ৪০০ হেক্টরের এই দ্বীপ পুরোটাই রেইনফরেস্টে সমৃদ্ধ। এখানকার বিচে সাদা বালুময়, আরামদায়ক অনুভূতিপ্রবণ আবহাওয়া ও পর্যাপ্ত সি ফুডের ব্যবস্থা রয়েছে। এই দ্বীপে অতিথিদের জন্য ফিজি স্টাইলে ২৫টি ভিলা নির্মাণ করা হয়েছে, যা দ্বীপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট ছোট পাহাড়ের ওপর নির্মিত। নীল সাগরের বুকে এক টুকরো দ্বীপকে আরও সুশোভিত করেছে এখানকার গাছের সারি। এটি মূলত দ্বীপে গাঢ় সবুজের সংযোগ ঘটিয়েছে। দ্বীপের পুরো দৃশ্য যে কারও মন ভোলাবে। এখান থেকে আপনি আবিষ্কারে চলে যেতে পারেন সমুদ্র তলদেশের এক অবাক করা দুনিয়ায়। সে জন্য আপনাকে সাহায্য করবে ডিপ ফ্লাইট সুপার ফ্যালকন সাবমেরিন। এদিকে আপনার জন্য দ্বীপভূমিতে ঘন রেইনফরেস্ট, নারিকেল গাছের সারি আর ঘোড়ায় চড়ে দ্বীপ ভ্রমণের আনন্দ তো বরাদ্দ আছেই।

 

অবকাশযাপনের সেরা দ্বীপগুলো...

ভ্রমণপিয়াসীদের কথা মাথায় রেখেই অনেক প্রাইভেট আইল্যান্ড কোম্পানি ভাড়া দিচ্ছে গোটা দ্বীপ। সামান্য বাজেট থাকলে দিন কয়েকের জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে এসব দ্বীপ। এদিক থেকে সবচেয়ে পরিচিত মধ্য আমেরিকার গ্ল্যাডেন প্রাইভেট। পর্যটকদের মন ভোলাতে সবুজের ক্যানভাস ও নীল জলরাশির বুক চিরে সাজিয়ে তোলা হয়েছে দ্বীপটিকে। যান্ত্রিক কোলাহলমুক্ত, অচেনা পাখির কূজন আর দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি আহ্বান জানাবে এখানে। বেলিজ শহরের উপকূলে অবস্থিত দ্বীপটি আয়তনে দেড় বিঘারও কম। এখানে আছে গাছগাছালি ঘেরা লাক্সারি রিসোর্ট। একই সঙ্গে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেওয়ার প্রায় সব উপকরণই রয়েছে ছোট্ট পরিসরে। আছে মাল্টি জিম, স্পা, বিউটি পারলার। দ্বীপের চারদিকে নীল পানির মধ্যে রং-বেরঙের প্রবাল প্রাচীর দেখে মন ভরে যেতে বাধ্য। ভাড়ায় পাওয়া আরেকটি উপযোগী দ্বীপ হতে পারে ইস্ট সিস্টার রক আইল্যান্ড। এটি কোলাহলমুক্ত ও মনোমুগ্ধকর সাগরীয় পরিবেশে আবৃত। দ্বীপটি সবুজ গাছে ঘেরা। পর্যটকদের জন্য আছে অত্যাধুনিক সুবিধার কক্ষ। ফ্লোরিডা থেকে মাত্র তিন মিনিটের নৌপথ দূরত্বে অবস্থিত দ্বীপটি। এখানে এক রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৩৩৩ ডলার। বেলিজের লিটল হারভেস্ট কেইসও কম যায় না। মাত্র দেড় একর জায়গাজুড়ে দ্বীপটি ভ্রমণকারীদের জন্য স্বর্গ। এখানে ওয়াটারকারে সমুদ্রে বেড়ানো, প্যাডেলবোট, ডাইভিং- এমনকি সল্টওয়াটার ফ্লাইফিশও করা যাবে। দ্বীপটিতে একসঙ্গে ১৪ জন রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৮৫৫ ডলার। এদিকে নিকারাগুয়ার পিংক পার্ল আইল্যান্ড হলো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। সাদা বালির দ্বীপটি কচ্ছপের অভয়াশ্রম। প্রবাল দ্বীপটি ডাইভিংয়ের জন্য বেশ প্রসিদ্ধ। এর মালিকের দাবি, এখানে মশার উপদ্রবও নেই। এখানে রাত কাটাতে ১২ জনের খরচ পড়বে ৫০০ ডলার।

 

অর্ডারে মিলবে দ্বীপ!

অনেকেই মনে করেন একটি দ্বীপ কিনতে প্রচুর টাকা খরচ হয়। কিন্তু অনেকেই জানেন না, একটি ফ্ল্যাটের দামেই আসলে দ্বীপ কেনা যেতে পারে। বিশ্বের প্রথম পোর্টেবল দ্বীপ তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে আমিল্লারাহ প্রাইভেট আইল্যান্ড। পরিকল্পনার তত্ত্বাবধানে রয়েছে ডাচ ডকল্যান্ডস নামের নির্মাণ কোম্পানি (ভাসমান স্থাপনা)। তারা আপনাকে যে কোনো আকৃতির দ্বীপ প্রস্তুত করে দেবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী দ্বীপগুলো পরিবেশবান্ধব এবং নিজে নিজেই টিকে থাকতে সক্ষম। ফলে যারা অত্যন্ত ধনী, তারা পৃথিবীর যে কোনো স্থানে তাদের অবসরযাপনের স্থান তৈরি করে নিতে পারবে। দ্বীপের প্রতিটি বাড়িতে থাকবে সুইমিং পুল, ইয়ট, বোট, সবুজ বাগান ইত্যাদি। বিস্তৃত পরিসরের বিভিন্ন লোকেশনে ক্রেতারা তাদের বাসস্থানের আকার, আকৃতি ও ধরন পরিবর্তন করতে পারবে। শুরুতেই কোম্পানিটি মালদ্বীপে এই সুযোগ পেতে যাচ্ছে। কোম্পানিটি ইতোমধ্যেই মালদ্বীপ সরকারের সহায়তায় ১০টি স্থাপনা তৈরির কাজ শুরু করেছে।

 

কেনা যাবে এই দ্বীপগুলোও...

বহু ধনী মানুষই বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য এই দ্বীপ কিনে থাকেন। কিন্তু এগুলোর দাম কেমন, অবস্থান কোথায়- তা সত্যিই ভাবাবে। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন দ্বীপ বিক্রির জন্য ক্রেতা আকর্ষণ করছে।

► মধ্য আমেরিকার বেস্টিমেনটোতে রয়েছে মনোরম দ্বীপ ওয়াইল্ড কেনকি আইল্যান্ড। এ দ্বীপে মোট ৩.৪ একর জমি ও একাধিক ভবন রয়েছে। হেলিকপ্টারে করে সহজেই দ্বীপটিতে যাওয়া যায়। মনোরম এই দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

► বাহামাসে অবস্থিত এ সোয়েইনস কে অ্যান্ড্রোস প্রাইভেট আইল্যান্ড। প্রচুর গাছপালাসমৃদ্ধ দ্বীপটির বিস্তৃতি ২.২ একর। এ ছাড়া দুই বেডরুমের একটি বাড়িও রয়েছে। দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৫ হাজার ডলার।

► দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের ফিজিতে অবস্থিত নুকুদ্রাউ আইল্যান্ড। ৪৬ একর বিস্তৃতির এই দ্বীপটি বিক্রির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে।

► ইউএস ভার্জিন আইল্যান্ডের দ্বীপ লভাংগো কে। দ্বীপটিতে প্রায় ৫ একর ভূমি রয়েছে। নিকটবর্তী বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১০ মিনিটেই হেলিকপ্টারে এ দ্বীপে পৌঁছানো যায়।

► নিকারাগুয়ায় অবস্থিত প্রাইভেট আইল্যান্ড ক্যায়ো ইগুয়ানা। প্রায় ৫ একর ভূমির এ দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া রয়েছে একটি ভবনও।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ