শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
তারকাদের ব্যক্তিগত দ্বীপ

বিশ্বের অনেক ধনী ব্যক্তি নিজেদের ব্যক্তিগত দ্বীপ কিনেছেন। এর মধ্যে রয়েছে হলিউড, করপোরেট জগতের সঙ্গে যুক্ত সেলিব্রেটিরা। ১৯৬০ সাল থেকে গোটা বিশ্বেই এই প্রবণতা দেখা গেছে। বিশ্বের বহু সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব দ্বীপ কিনে তাদের নিজস্ব জগৎ গড়ে তুলেছেন। তাদের শখের সম্পত্তির ওপর গড়ে তুলেছেন অসংখ্য বিলাসবহুল হোটেল-রিসোর্ট, ব্যক্তিগত সৈকত; যা সাধারণ মানুষকে ভীষণ অবাকও করে। তারা নিতান্তই শখের বসে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কিনেছেন আস্ত আস্ত দ্বীপ...

নেকার দ্বীপ

রিচার্ড ব্র্যানসন

ভার্জিনের প্রতিষ্ঠাতা ধনকুবের রিচার্ড ব্র্যানসন ১৯৭৮ সালে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার খরচ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেঘেরা দ্বীপটি কিনেছিলেন। যদিও এর মূল্য ছিল ৫০ কোটি ডলার। কিন্তু ব্র্যানসন জানতেন দ্বীপটির আগের মালিক লর্ড কোভামের অর্থ প্রয়োজন। তাই তিনি দরদাম করে লর্ড কোভামকে একটি প্রস্তাব দেন; যা তিনি প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। ধারণা করা হচ্ছে- দ্বীপটির বর্তমান মূল্য ২০০০ কোটি ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসন এরই মধ্যে লাভজনক বিনিয়োগ করেছিলেন। অতিথিরা পুরো দ্বীপ বুকিংয়ে (৩৩ জন বন্ধু/পরিবারের সদস্যের জন্য) বিলাসবহুল রিসোর্ট কিংবা শুধু একটি বিলাসী কক্ষ বুকও করা যাবে। এ ছাড়াও এই দ্বীপে প্রতিবছর নেকার কাপ, একটি টেনিস টুর্নামেন্টও অনুষ্ঠিত হয়।

ম্যাগো দ্বীপ

মেল গিবসন

ম্যাগো দ্বীপটি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফিজির বৃহত্তম ব্যক্তিগত দ্বীপগুলোর অন্যতম। আর এই দ্বীপটির মালিক একজন বিখ্যাত পরিচালক- মেল গিবসন। ফোর্বসের তথ্য অনুসারে, ২০০৪ সালে তার চলচ্চিত্র প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট মুক্তির পরই তিনি প্রায় ১৫০ কোটি ডলারে দ্বীপটি কিনেছিলেন। মনোমুগ্ধকর দ্বীপটি সাধারণের জন্য উন্মুক্ত নয়। কারণ- গিবসন এখানে ব্যক্তিগত গবাদি পশুর খামার নির্মাণ করেছেন। অন্যান্য কৃষি ও মাছ ধরার প্রকল্পের অংশ হিসেবে গিবসন এখানে বিশাল বিনিয়োগ করেছেন। ম্যাগো দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণে বেশ কয়েকজন কর্মীও নিয়োগ করা হয়েছে। ইউনিক প্রপার্টিজের মতে, জাপানি করপোরেশন আগ্নেয়গিরি থেকে উৎপত্তি হওয়া দ্বীপটি গিবসনের কাছে বিক্রি করেছিল। এখানে সাদা বালির সৈকতের পাশাপাশি চারপাশ ফিরোজা উপহৃদে ঘেরা।

মুশা কে দ্বীপ

ডেভিড কপারফিল্ড

জাদুকর ডেভিড কপারফিল্ড ২০০৬ সালে বাহামাসের এই ব্যক্তিগত দ্বীপটি ৫০০ কোটি ডলার খরচ করে কিনেছিলেন। পরবর্তীতে ধনী ও বিখ্যাতদের জন্য বিলাসী, ব্যক্তিগত অবকাশ যাপনের উদ্দেশ্যে এর সৌন্দর্যবর্ধন করেন। এই দ্বীপে মোট পাঁচটি বাড়ি রয়েছে। যেখানে মোট ২৪ জন লোক থাকতে পারবে। যদিও একটি পরিবার কিংবা একটি দল মাত্র একবারেই এটি ভাড়া নিতে পারবে। ১২ জনের কোনো একটি দলের রাতযাপনের জন্য এখানে গুনতে হবে ৩৯ হাজার ডলার। এখানে প্রায় ৪০টি ব্যক্তিগত সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এ ছাড়াও একটি আউটডোর থিয়েটার, ব্যক্তিগত স্পিডবোট, জিম, টেনিস কোর্ট এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর বাইরেও কপারফিল্ড দ্বীপটির বিশেষত্ব বোঝাতে আশপাশে আরও ১০টি দ্বীপ কিনেছেন।

লিটল হল্‌স পন্ড

জনি ডেপ

প্রচলিত আছে, অভিনেতা জনি ডেপ নাকি তার একটি চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের সময় বাহামাসে গিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি এক্সিউমা দ্বীপপুঞ্জের লিটল হল্স পন্ড কে দ্বীপটি ৩৬ লাখ ডলার খরচ করে কিনে নিয়েছিলেন। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুসারে, নির্জন সবুজ গাছপালায় আবৃত দ্বীপটিতে মোট ছয়টি সাদা বালির সৈকত রয়েছে। যার চারপাশ পাম গাছে ঘেরা। জনি ডেপ তার পরিচিত বন্ধু ও পরামর্শদাতা হান্টার থম্পসন এবং মারলন ব্র্যান্ডোর প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ দুটি সৈকতের নামকরণ করেছেন ‘গনজো’ এবং ‘ব্র্যান্ডো’। আর বাকিগুলো তার পরিবারের সদস্যদের নামে নামকরণ করেছিলেন। ব্যক্তিগত বিমান অবতরণের জন্য ছোট্ট রানওয়ে সমৃদ্ধ দ্বীপটি বৈশ্বিক যোগাযোগের মাধ্যম। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ঘেরা দ্বীপটিতে জনি ডেপের ইয়ট রয়েছে। এর বাইরে কোনো যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই।

বন্ডস কে দ্বীপ

শাকিরা ইসাবেল

শুধু ধনী ব্যক্তি এবং সেলেবদের অবকাশের কথা ভেবে ২০১১ সালে কলম্বিয়ান সংগীতশিল্পী শাকিরা এবং পিঙ্ক ফ্লয়েডের রজার ওয়াটার্স বাহামাসের ৫০০ একরেরও বেশি আয়তনের এই বালির দ্বীপটি কিনেছিলেন। বন্ডস কে নামের এই নির্জন দ্বীপটি কিনতে তারা খরচ করেছিলেন প্রায় ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার। পিপলস নিউজের তথ্য অনুসারে, পরিবেশ-বান্ধব, বিশুদ্ধ বাতাসের এই বন্ডস কে দ্বীপ ধনাঢ্য ব্যক্তি ও সেলেবদের ছুটির দিনগুলো উদযাপনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। মিয়ামি থেকে দ্বীপটি মাত্র এক ঘণ্টা ফ্লাইটের দূরত্ব। বিলাসবহুল হোটেল, আর্ট গ্যালারি এবং ব্যক্তিগত সৈকত- কী নেই এখানে! বন্ডস কে দ্বীপটিতে মোট পাঁচটি সৈকত রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হলো কোভ। যেখানে স্বাচ্ছন্দ্যে করা যাবে আনন্দময় অবকাশযাপন।

 

লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর কাদোরে কায়ে

১০ বছরেরও বেশি সময়ের অংশীদারিত্বে অভিনেতা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও ২০১৮ সালে ১০৪ একরের জায়গায় পরিবেশবান্ধব বিলাসবহুল রিসোর্টটি কিনেছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমসের মতে, এই দ্বীপে নির্মিত ভিলা বা রিসোর্টগুলো প্রকৃতপক্ষেই বিলাসবহুল। এখানে রয়েছে ইনফিনিটি পুল এবং হোয়াটনোট (এটি এমন একটি প্ল্যাটফরম, যার চারপাশে পানিতে পরিপূর্ণ। এর নিচের সম্পূর্ণ অংশটি কৃত্রিম প্রাচীর এবং এটি মাছের আশ্রয়স্থল। এখানে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। ডি ক্যাপ্রিও দ্বীপটিকে পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে কিনেছিলেন; অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং বন উজাড়ের কারণে এখানকার যে পরিবেশটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ডিক্যাপ্রিওকে উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, ‘এমন উদ্যোগ বিশ্বকে বদলে দেবে’।

 

আরও ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিক যে সেলেবরা

দৃষ্টিনন্দন দ্বীপগুলো মূলত কেনা হয়েছে ক্যারিবিয়ান, মধ্য আমেরিকা বা দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জেই। অস্কার বিজয়ী আমেরিকান অভিনেতা মার্লন ব্র্যান্ডো বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি যিনি একটি দ্বীপ কিনেছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি এই দ্বীপ কিনেছিলেন। এরপর থেকেই হলিউড সেলিব্রেটিদের মধ্যে দ্বীপ কেনার জন্য রীতিমতো হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। জলদস্যু চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত অভিনেতা জনি ডেপও একটি দ্বীপের মালিক। এ ছাড়াও পপ গায়ক শাকিরা এবং জুলিয়া রবার্টস বাহামাসে তাদের নিজস্ব একটি পৃথক দ্বীপ কিনেছেন। একই সঙ্গে রবিন উইলিয়ামস, মেল গিবসন এবং স্টিভেন স্পিলবার্গও একটি দ্বীপের মালিক। বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানও দুবাইয়ে  একটি দ্বীপ কিনেছেন। ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিকানা থেকে জুলিয়া রবার্টস, বিয়ন্সে নোয়েলস  এবং রিকি মার্টিনও বাদ পড়েননি।

 

 

বিলাসবহুল যত দ্বীপ

নর্থ আইল্যান্ড, সেচেলস

পূর্ব আফ্রিকায় ভারত মহাসাগরে অবস্থিত সেচেলস দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম দ্বীপ ‘মাহে’। ৩০ কিলোমিটার দূরে সেচেলসের অভ্যন্তরীণ গ্রানাইট দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত নর্থ আইল্যান্ড দ্বীপটি। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতটাই  মোহনীয় যে, সহজেই যে কোনো দর্শনার্থীর মন কাড়বে। এই দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো- সমুদ্রের এত গভীরে অবস্থান সত্ত্বেও সহজেই লোকালয়ে ফিরে আসার সুব্যবস্থা রয়েছে। দ্বীপটি ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত করার পর থেকে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বের সেরা দ্বীপ রিসোর্টগুলোর তালিকায় রয়েছে। এর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এতটাই বৈচিত্র্যময় যে, এটি কখনো আপনাকে একঘেয়ে করে তুলবে না। এখানে ১১টি ভিলা রয়েছে। এর প্রত্যেকটি তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- গাছ, নুড়িপাথরসহ অন্যান্য উপাদানে। এর মালিকানা রয়েছে ইকোট্যুরিজম অপারেটর ওয়াইল্ডারনেস সাফারিস।

কোকোমো আইল্যান্ড, ফিজি

ফিজির প্রধান আইল্যান্ড থেকে ৪৫ মিনিটের ফ্লাইটের দূরত্বে যাওয়া যাবে এখানে। এটি কাদাভু দ্বীপপুঞ্জের দ্বীপ। আগত অতিথিদের কাছে ডাইভিংয়ের জন্য দ্বীপটি সেরা। এ ছাড়াও ডলফিনের সঙ্গে আপনি খেলায় মেতে থাকতে পারেন দীর্ঘ সময়। এই দ্বীপ ভ্রমণের অনুমতি মিলবে শুধু শরৎকালে। আর সে জন্য আগ্রহীরা গোটা বছর মুখিয়ে থাকেন কখন কর্তৃপক্ষ ভ্রমণের অনুমতি দেবেন। অস্ট্রেলিয়ান প্রোপার্টি ডেভেলপার লাং ওয়াকারের প্যাশন প্রজেক্ট এটি। আর সে জন্য কোকোমো সবচেয়ে প্রাধান্য দেয় আগত অতিথির গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়ে। শুধু তাই নয়, এক্সক্লুসিভ সেবা প্রদানেও তাদের জুড়ি নেই। দ্বীপে রয়েছে অতিথির জন্য ২১টি ভবন। এই ভবনগুলো থেকে দ্বীপের স্টাফদের থাকার ভবনের দূরত্ব রাখা হয়েছে অনেক বেশি। যাতে অতিথিরা  সেবাদানকারী স্টাফদের জন্যও বিব্রত বোধ না করেন। দ্বীপের মধ্য দিয়ে হাঁটাপথ ধরে আপনি যত এগোবেন শুধু সমুদ্র আর দ্বীপের অবগাহনের অপরূপ সৌন্দর্যই চোখে পড়বে।

লাউকালা দ্বীপ, ফিজি

লাউকালা দ্বীপটি তাভেউনির উপকূলে অবস্থিত। তবে অতিথিরা সরাসরি ফিজির মূল ভূখন্ড থেকে নাদি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দ্বীপের নিজস্ব এয়ারক্রাফটযোগে যাত্রা করে। ফিজির টেকসই ও প্রকৃত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দিতে লাইকালার জুড়ি নেই। পুরো দ্বীপে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ নারিকেল গাছ রয়েছে, যা দ্বীপে মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে। দ্বীপটির মালিকের নাম ডিয়েটরিস ম্যাটচিটজ। তার দেওয়া তথ্য মতে, ১ হাজার ৪০০ হেক্টরের এই দ্বীপ পুরোটাই রেইনফরেস্টে সমৃদ্ধ। এখানকার বিচে সাদা বালুময়, আরামদায়ক অনুভূতিপ্রবণ আবহাওয়া ও পর্যাপ্ত সি ফুডের ব্যবস্থা রয়েছে। এই দ্বীপে অতিথিদের জন্য ফিজি স্টাইলে ২৫টি ভিলা নির্মাণ করা হয়েছে, যা দ্বীপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট ছোট পাহাড়ের ওপর নির্মিত। নীল সাগরের বুকে এক টুকরো দ্বীপকে আরও সুশোভিত করেছে এখানকার গাছের সারি। এটি মূলত দ্বীপে গাঢ় সবুজের সংযোগ ঘটিয়েছে। দ্বীপের পুরো দৃশ্য যে কারও মন ভোলাবে। এখান থেকে আপনি আবিষ্কারে চলে যেতে পারেন সমুদ্র তলদেশের এক অবাক করা দুনিয়ায়। সে জন্য আপনাকে সাহায্য করবে ডিপ ফ্লাইট সুপার ফ্যালকন সাবমেরিন। এদিকে আপনার জন্য দ্বীপভূমিতে ঘন রেইনফরেস্ট, নারিকেল গাছের সারি আর ঘোড়ায় চড়ে দ্বীপ ভ্রমণের আনন্দ তো বরাদ্দ আছেই।

 

অবকাশযাপনের সেরা দ্বীপগুলো...

ভ্রমণপিয়াসীদের কথা মাথায় রেখেই অনেক প্রাইভেট আইল্যান্ড কোম্পানি ভাড়া দিচ্ছে গোটা দ্বীপ। সামান্য বাজেট থাকলে দিন কয়েকের জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে এসব দ্বীপ। এদিক থেকে সবচেয়ে পরিচিত মধ্য আমেরিকার গ্ল্যাডেন প্রাইভেট। পর্যটকদের মন ভোলাতে সবুজের ক্যানভাস ও নীল জলরাশির বুক চিরে সাজিয়ে তোলা হয়েছে দ্বীপটিকে। যান্ত্রিক কোলাহলমুক্ত, অচেনা পাখির কূজন আর দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি আহ্বান জানাবে এখানে। বেলিজ শহরের উপকূলে অবস্থিত দ্বীপটি আয়তনে দেড় বিঘারও কম। এখানে আছে গাছগাছালি ঘেরা লাক্সারি রিসোর্ট। একই সঙ্গে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেওয়ার প্রায় সব উপকরণই রয়েছে ছোট্ট পরিসরে। আছে মাল্টি জিম, স্পা, বিউটি পারলার। দ্বীপের চারদিকে নীল পানির মধ্যে রং-বেরঙের প্রবাল প্রাচীর দেখে মন ভরে যেতে বাধ্য। ভাড়ায় পাওয়া আরেকটি উপযোগী দ্বীপ হতে পারে ইস্ট সিস্টার রক আইল্যান্ড। এটি কোলাহলমুক্ত ও মনোমুগ্ধকর সাগরীয় পরিবেশে আবৃত। দ্বীপটি সবুজ গাছে ঘেরা। পর্যটকদের জন্য আছে অত্যাধুনিক সুবিধার কক্ষ। ফ্লোরিডা থেকে মাত্র তিন মিনিটের নৌপথ দূরত্বে অবস্থিত দ্বীপটি। এখানে এক রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৩৩৩ ডলার। বেলিজের লিটল হারভেস্ট কেইসও কম যায় না। মাত্র দেড় একর জায়গাজুড়ে দ্বীপটি ভ্রমণকারীদের জন্য স্বর্গ। এখানে ওয়াটারকারে সমুদ্রে বেড়ানো, প্যাডেলবোট, ডাইভিং- এমনকি সল্টওয়াটার ফ্লাইফিশও করা যাবে। দ্বীপটিতে একসঙ্গে ১৪ জন রাত কাটাতে খরচ পড়বে ১ হাজার ৮৫৫ ডলার। এদিকে নিকারাগুয়ার পিংক পার্ল আইল্যান্ড হলো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। সাদা বালির দ্বীপটি কচ্ছপের অভয়াশ্রম। প্রবাল দ্বীপটি ডাইভিংয়ের জন্য বেশ প্রসিদ্ধ। এর মালিকের দাবি, এখানে মশার উপদ্রবও নেই। এখানে রাত কাটাতে ১২ জনের খরচ পড়বে ৫০০ ডলার।

 

অর্ডারে মিলবে দ্বীপ!

অনেকেই মনে করেন একটি দ্বীপ কিনতে প্রচুর টাকা খরচ হয়। কিন্তু অনেকেই জানেন না, একটি ফ্ল্যাটের দামেই আসলে দ্বীপ কেনা যেতে পারে। বিশ্বের প্রথম পোর্টেবল দ্বীপ তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে আমিল্লারাহ প্রাইভেট আইল্যান্ড। পরিকল্পনার তত্ত্বাবধানে রয়েছে ডাচ ডকল্যান্ডস নামের নির্মাণ কোম্পানি (ভাসমান স্থাপনা)। তারা আপনাকে যে কোনো আকৃতির দ্বীপ প্রস্তুত করে দেবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী দ্বীপগুলো পরিবেশবান্ধব এবং নিজে নিজেই টিকে থাকতে সক্ষম। ফলে যারা অত্যন্ত ধনী, তারা পৃথিবীর যে কোনো স্থানে তাদের অবসরযাপনের স্থান তৈরি করে নিতে পারবে। দ্বীপের প্রতিটি বাড়িতে থাকবে সুইমিং পুল, ইয়ট, বোট, সবুজ বাগান ইত্যাদি। বিস্তৃত পরিসরের বিভিন্ন লোকেশনে ক্রেতারা তাদের বাসস্থানের আকার, আকৃতি ও ধরন পরিবর্তন করতে পারবে। শুরুতেই কোম্পানিটি মালদ্বীপে এই সুযোগ পেতে যাচ্ছে। কোম্পানিটি ইতোমধ্যেই মালদ্বীপ সরকারের সহায়তায় ১০টি স্থাপনা তৈরির কাজ শুরু করেছে।

 

কেনা যাবে এই দ্বীপগুলোও...

বহু ধনী মানুষই বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য এই দ্বীপ কিনে থাকেন। কিন্তু এগুলোর দাম কেমন, অবস্থান কোথায়- তা সত্যিই ভাবাবে। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন দ্বীপ বিক্রির জন্য ক্রেতা আকর্ষণ করছে।

► মধ্য আমেরিকার বেস্টিমেনটোতে রয়েছে মনোরম দ্বীপ ওয়াইল্ড কেনকি আইল্যান্ড। এ দ্বীপে মোট ৩.৪ একর জমি ও একাধিক ভবন রয়েছে। হেলিকপ্টারে করে সহজেই দ্বীপটিতে যাওয়া যায়। মনোরম এই দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

► বাহামাসে অবস্থিত এ সোয়েইনস কে অ্যান্ড্রোস প্রাইভেট আইল্যান্ড। প্রচুর গাছপালাসমৃদ্ধ দ্বীপটির বিস্তৃতি ২.২ একর। এ ছাড়া দুই বেডরুমের একটি বাড়িও রয়েছে। দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৫ হাজার ডলার।

► দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের ফিজিতে অবস্থিত নুকুদ্রাউ আইল্যান্ড। ৪৬ একর বিস্তৃতির এই দ্বীপটি বিক্রির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে।

► ইউএস ভার্জিন আইল্যান্ডের দ্বীপ লভাংগো কে। দ্বীপটিতে প্রায় ৫ একর ভূমি রয়েছে। নিকটবর্তী বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১০ মিনিটেই হেলিকপ্টারে এ দ্বীপে পৌঁছানো যায়।

► নিকারাগুয়ায় অবস্থিত প্রাইভেট আইল্যান্ড ক্যায়ো ইগুয়ানা। প্রায় ৫ একর ভূমির এ দ্বীপটির মূল্য ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া রয়েছে একটি ভবনও।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

এই মাত্র | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা