শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দাবদাহের রেকর্ড দেশে দেশে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
দাবদাহের রেকর্ড দেশে দেশে

২০২৩ সালে বিশ্ববাসী সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে উষ্ণতম দিনের দেখা পেয়েছিল। ইউনাইটেড স্টেটস ন্যাশনাল সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল প্রেডিকশনের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ৩ জুলাই বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ১৭.০১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছিল, যা ২০১৬ সালের আগস্টের রেকর্ডকেও ছাড়িয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের ভাষ্যমতে, ৩ জুলাইয়ের আগের বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ছিল ১৬.৯২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, ২০২৪ সালটি হবে উষ্ণতার রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়ার বছর। কারণ- এ বছর বিশ্ববাসী ‘এল নিনো’র দেখা যাবে।

ভাবছেন ‘এল নিনো’ আবার কী? বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, ‘এল নিনো’ হলো- আলাদা একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। পৃথিবীর ইতিহাসে কয়েক বছর পর পরই বিশ্ববাসী ‘এল নিনো’র দেখা যায়। এ প্রাকৃতিক ঘটনার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। ফলে বৈশ্বকভাবে বাড়তে থাকে তাপমাত্রা। প্রচণ্ড গরমে মানুষের ভোগান্তি বেড়ে যায়। সম্প্রতি  রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ সরকার ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে। তীব্র তাপের ঢেউ এখনো ইউরোপ, আমেরিকায় ধাক্কা না দিলেও এশিয়ার একটি বড় অংশকে গ্রাস করে ফেলেছে। ২০২৩ সালের জুলাই মাসটি ছিল রেকর্ডের দিক থেকে তৃতীয়-উষ্ণতম দিন, যখন সারা বিশ্বের গড় তাপমাত্রা একই মাসে (১৯৯১-২০২০ পর্যন্ত) ০.৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়। যদিও পৃথিবীর ইতিহাসে এসবের বাইরেও অসংখ্য উষ্ণতার রেকর্ড রয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোচ্চ রেকর্ড দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ ভ্যালি খ্যাত ফার্নেস ক্রিক অঞ্চলে। ১৯১৩ সালের ১০ জুলাই ডেথ ভ্যালিতে ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এরপর ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই তিউনেসিয়ার কেবিলি নগরীতে ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ২০১৭ সালের ২৯ জুন ইরানের আহভাজ নগরীতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৪২ সালের ২১ জুন ইসরায়েলের তিরাত তসভি নগরীতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৬ সালের ২১ জুলাই কুয়েতের মিত্রিবাহ শহরে ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ইরাকে বসরা নগরীতে ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।

আর হ্যাঁ, পরবর্তী রেকর্ডগুলোর মধ্যে ২০১৭ সালের ২৮ মে পাকিস্তানের তুবরাত নগরীতে ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২২ সালের জুলাই মাসে আরব আমিরাতে ৫২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৯৫ সালের ২৮ জুলাই মেক্সিকোর মেক্সিক্যালি শহরে ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০১০ সালের ২২ জুন সৌদি আরবের জেদ্দা নগরীতে সাম্প্রতিককালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

 

ফার্নেস ক্রিক [ আমেরিকা ]

৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস

পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফার্নেস ক্রিক। যা বিশ্ববাসীর কাছে ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকা হিসেবে পরিচিত। যেখানে ১৯১৩ সালের ১০ জুলাই ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সাধারণত গ্রীষ্মের মাসগুলোয় ডেথ ভ্যালির গড় তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে থাকে। তবে তা কেবলই বাতাসের তাপমাত্রা। ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল এর থেকেও অনেক বেশি। ১৯৭২ সালের ১৫ জুলাই ডেথ ভ্যালির মাটির তাপমাত্রা ৯৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। যা প্রায় ফুটন্ত পানির তাপমাত্রার কাছাকাছি। বছরের পর বছর- এ অঞ্চলের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঠিকই, তবে তা যাচাই করা হয়নি। ১৯২২ সালে ডেথ ভ্যালির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সেবার তাপমাত্রা ছিল ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

আহভাজ [ ইরান ]

৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস

ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমের নগরী আহভাজ, যা খুজেস্তান প্রদেশের রাজধানী হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত। আচেমেনিড যুগের এ নগরীতে প্রায় ১৩ লাখ লোকের বসবাস। এ শহরের বুক চিড়েই প্রবাহমান কারুন নদ। শহরটি তার নয়টি সেতুর জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে ব্ল্যাক ব্রিজ এবং হোয়াইট ব্রিজ। ২০১৭ সালের ২৯ জুন ইরানের এ শহরে স্থানীয় সময় ৪.৫১ মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত তাপমাত্রা ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) ভাষ্যমতে, এটি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উষ্ণ তাপমাত্রার কাছাকাছি একটি রেকর্ড। তবে এর আগে বিশ্ববাসী ইরানের জনবসতিহীন এবং গ্রহের অন্যতম উষ্ণতম স্থানের সন্ধান পেয়েছিল। দেশটির দাশত-ই-লুত মরুভূমিতে ২০০৫ সালে ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

 

মিত্রিবাহ [ কুয়েত ]

৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) রেকর্ডকৃত এবং যাচাইকৃত পঞ্চম সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দেখা মেলে কুয়েতের মিত্রিবাহ নগরীতে। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই মিত্রিবাহের আবহাওয়া অফিস অঞ্চলটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) পরিমাপ করে। যা ছিল ৭৬ বছরের মধ্যে কুয়েত সরকারের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত (তৎকালীন) সবচেয়ে উষ্ণতম তাপমাত্রা। ফলে অনেকটা দৃঢ়ভাবেই বলা যায়, কুয়েতের মিত্রিবাহ শহর এ যাবৎকালে এশিয়ার সর্বোচ্চ উষ্ণতম স্থান। বিশ্ববাসী এর আগের রেকর্ডের দেখাও পেয়েছিল কুয়েতের আল জাহরাহ নগরীতে। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে- আল জাহরায় ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড পরিমাপ করা হয়। যা কেবল মধ্যপ্রাচ্যের উষ্ণতম স্থানই নয়, সমগ্র বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এবং উষ্ণতম স্থানের রেকর্ড।

 

বসরা [ ইরাক ]

৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

মধ্যপ্রাচ্য হলো পৃথিবীর উষ্ণতম অংশ। যেখানে অতীতের অসংখ্য রেকর্ড ভেঙে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও ছাড়িয়ে গেছে। ইরাকের বসরা নগরী তেমনি এক উষ্ণতম স্থান। যেখানে টানা দুই দিন উচ্চ তাপমাত্রা দেখা গেছে। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই এ শহরের তাপমাত্রা ছিল ৫৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরের দিন ২২ জুলাই তাপমাত্রার পারদ উঠেছিল ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মাত্র একদিন আগে কুয়েতের মিত্রিবাহ শহরে একই পরিমাপের তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল। অবিশ্বাস্য হলেও- ইরাকের বসরা নগরী একই বছর তাপমাত্রার রেকর্ডে পৃথিবীর উষ্ণতম স্থানের রেকর্ড অর্জন করেছে। পারস্য উপসাগরের প্রায় ৭৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমের নগরী বসরা। যা আরব উপদ্বীপের মধ্যে শাট আল-আরব নদের তীরে অবস্থিত। আরব্য উপদ্বীপের এ শহর ১৫ লাখ মানুষের আবাসস্থল।

 

কেবিলি [ তিউনেসিয়া ]

৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস

আফ্রিকায় রেকর্ডকৃত সবচেয়ে উষ্ণতম তাপমাত্রার দেখা মেলে তিউনেসিয়ার কেবিলি নগরীতে। যা তিউনেসিয়ার দক্ষিণে অবস্থিত নগরী। এটি নেফজাউয়া অঞ্চলের অন্যতম প্রধান শহর। এটি মূলত দেশটির বৃহত্তম সাহারান লবণাক্ত হ্রদের আবাসস্থল। যা চোট এল জেরিদ নামে পরিচিত। ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই তিউনেসিয়ার কেবিলি শহরে ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড মাপা হয়েছিল। এটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উষ্ণ তাপমাত্রার রেকর্ড। আফ্রিকার তিউনেসিয়ার উষ্ণতার রেকর্ড ছাড়াও, পৃথিবীর প্রাচীনতম আবাসস্থল হিসেবেও পরিচিত। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রায় ২ লাখ বছর আগে- প্যালিওথিক যুগে তিউনেসিয়ায় মানুষের বসবাস ছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদরা কেবিলি শহরের পাশেই প্রাচীন যুগের অসংখ্য পাথরের অস্ত্র কিংবা হাতিয়ারের সন্ধান পেয়েছিলেন।

 

তিরাত তসভি [ ইসরায়েল ]

৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস

মধ্যপ্রাচ্যের আরেকটি উষ্ণতম শহর ইসরায়েলের তিরাত তসভি। এটি ইসরায়েল-জর্ডান সীমান্তের কাছে অবস্থিত। জর্ডান নদীর ঠিক পশ্চিমের ছোট্ট একটি শহর তিরাত তসভি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭২২ ফুট (২২০ মিটার) নিচে এর অবস্থান। এমন জলবায়ু সত্ত্বেও, শহরটিতে ১৮ হাজার খেজুর গাছ রয়েছে। ২০২১ সালের জনশুমারি অনুসারে, এখানে মাত্র ৯৭৫ লোকের বসবাস। ১৯৪২ সালের ২১ জুন ইসরায়েলের তিরাত তসভিতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পরিমাপ করা হয়েছিল। ওয়েদার আন্ডারগ্রাউন্ডের আবহাওয়াবিদ জেফ মাস্টারস বলেছেন, পরিমাপটি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ইসরায়েলকে ইউরোপের দেশ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে। তাই দেশটিকে কোথায় রেখেছেন- তার ওপর নির্ভর করবে মহাদেশটির উষ্ণ স্থান বা শহরের রেকর্ড।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা