শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দাবদাহের রেকর্ড দেশে দেশে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
দাবদাহের রেকর্ড দেশে দেশে

২০২৩ সালে বিশ্ববাসী সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে উষ্ণতম দিনের দেখা পেয়েছিল। ইউনাইটেড স্টেটস ন্যাশনাল সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল প্রেডিকশনের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ৩ জুলাই বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ১৭.০১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছিল, যা ২০১৬ সালের আগস্টের রেকর্ডকেও ছাড়িয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের ভাষ্যমতে, ৩ জুলাইয়ের আগের বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ছিল ১৬.৯২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, ২০২৪ সালটি হবে উষ্ণতার রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়ার বছর। কারণ- এ বছর বিশ্ববাসী ‘এল নিনো’র দেখা যাবে।

ভাবছেন ‘এল নিনো’ আবার কী? বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, ‘এল নিনো’ হলো- আলাদা একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। পৃথিবীর ইতিহাসে কয়েক বছর পর পরই বিশ্ববাসী ‘এল নিনো’র দেখা যায়। এ প্রাকৃতিক ঘটনার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। ফলে বৈশ্বকভাবে বাড়তে থাকে তাপমাত্রা। প্রচণ্ড গরমে মানুষের ভোগান্তি বেড়ে যায়। সম্প্রতি  রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ সরকার ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে। তীব্র তাপের ঢেউ এখনো ইউরোপ, আমেরিকায় ধাক্কা না দিলেও এশিয়ার একটি বড় অংশকে গ্রাস করে ফেলেছে। ২০২৩ সালের জুলাই মাসটি ছিল রেকর্ডের দিক থেকে তৃতীয়-উষ্ণতম দিন, যখন সারা বিশ্বের গড় তাপমাত্রা একই মাসে (১৯৯১-২০২০ পর্যন্ত) ০.৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যায়। যদিও পৃথিবীর ইতিহাসে এসবের বাইরেও অসংখ্য উষ্ণতার রেকর্ড রয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোচ্চ রেকর্ড দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ ভ্যালি খ্যাত ফার্নেস ক্রিক অঞ্চলে। ১৯১৩ সালের ১০ জুলাই ডেথ ভ্যালিতে ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এরপর ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই তিউনেসিয়ার কেবিলি নগরীতে ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ২০১৭ সালের ২৯ জুন ইরানের আহভাজ নগরীতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৪২ সালের ২১ জুন ইসরায়েলের তিরাত তসভি নগরীতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৬ সালের ২১ জুলাই কুয়েতের মিত্রিবাহ শহরে ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ইরাকে বসরা নগরীতে ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।

আর হ্যাঁ, পরবর্তী রেকর্ডগুলোর মধ্যে ২০১৭ সালের ২৮ মে পাকিস্তানের তুবরাত নগরীতে ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২২ সালের জুলাই মাসে আরব আমিরাতে ৫২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৯৫ সালের ২৮ জুলাই মেক্সিকোর মেক্সিক্যালি শহরে ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০১০ সালের ২২ জুন সৌদি আরবের জেদ্দা নগরীতে সাম্প্রতিককালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

 

ফার্নেস ক্রিক [ আমেরিকা ]

৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস

পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফার্নেস ক্রিক। যা বিশ্ববাসীর কাছে ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকা হিসেবে পরিচিত। যেখানে ১৯১৩ সালের ১০ জুলাই ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সাধারণত গ্রীষ্মের মাসগুলোয় ডেথ ভ্যালির গড় তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে থাকে। তবে তা কেবলই বাতাসের তাপমাত্রা। ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল এর থেকেও অনেক বেশি। ১৯৭২ সালের ১৫ জুলাই ডেথ ভ্যালির মাটির তাপমাত্রা ৯৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। যা প্রায় ফুটন্ত পানির তাপমাত্রার কাছাকাছি। বছরের পর বছর- এ অঞ্চলের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঠিকই, তবে তা যাচাই করা হয়নি। ১৯২২ সালে ডেথ ভ্যালির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সেবার তাপমাত্রা ছিল ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

আহভাজ [ ইরান ]

৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস

ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমের নগরী আহভাজ, যা খুজেস্তান প্রদেশের রাজধানী হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত। আচেমেনিড যুগের এ নগরীতে প্রায় ১৩ লাখ লোকের বসবাস। এ শহরের বুক চিড়েই প্রবাহমান কারুন নদ। শহরটি তার নয়টি সেতুর জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে ব্ল্যাক ব্রিজ এবং হোয়াইট ব্রিজ। ২০১৭ সালের ২৯ জুন ইরানের এ শহরে স্থানীয় সময় ৪.৫১ মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত তাপমাত্রা ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) ভাষ্যমতে, এটি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উষ্ণ তাপমাত্রার কাছাকাছি একটি রেকর্ড। তবে এর আগে বিশ্ববাসী ইরানের জনবসতিহীন এবং গ্রহের অন্যতম উষ্ণতম স্থানের সন্ধান পেয়েছিল। দেশটির দাশত-ই-লুত মরুভূমিতে ২০০৫ সালে ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

 

মিত্রিবাহ [ কুয়েত ]

৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) রেকর্ডকৃত এবং যাচাইকৃত পঞ্চম সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দেখা মেলে কুয়েতের মিত্রিবাহ নগরীতে। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই মিত্রিবাহের আবহাওয়া অফিস অঞ্চলটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) পরিমাপ করে। যা ছিল ৭৬ বছরের মধ্যে কুয়েত সরকারের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত (তৎকালীন) সবচেয়ে উষ্ণতম তাপমাত্রা। ফলে অনেকটা দৃঢ়ভাবেই বলা যায়, কুয়েতের মিত্রিবাহ শহর এ যাবৎকালে এশিয়ার সর্বোচ্চ উষ্ণতম স্থান। বিশ্ববাসী এর আগের রেকর্ডের দেখাও পেয়েছিল কুয়েতের আল জাহরাহ নগরীতে। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে- আল জাহরায় ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড পরিমাপ করা হয়। যা কেবল মধ্যপ্রাচ্যের উষ্ণতম স্থানই নয়, সমগ্র বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এবং উষ্ণতম স্থানের রেকর্ড।

 

বসরা [ ইরাক ]

৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

মধ্যপ্রাচ্য হলো পৃথিবীর উষ্ণতম অংশ। যেখানে অতীতের অসংখ্য রেকর্ড ভেঙে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও ছাড়িয়ে গেছে। ইরাকের বসরা নগরী তেমনি এক উষ্ণতম স্থান। যেখানে টানা দুই দিন উচ্চ তাপমাত্রা দেখা গেছে। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই এ শহরের তাপমাত্রা ছিল ৫৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরের দিন ২২ জুলাই তাপমাত্রার পারদ উঠেছিল ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মাত্র একদিন আগে কুয়েতের মিত্রিবাহ শহরে একই পরিমাপের তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল। অবিশ্বাস্য হলেও- ইরাকের বসরা নগরী একই বছর তাপমাত্রার রেকর্ডে পৃথিবীর উষ্ণতম স্থানের রেকর্ড অর্জন করেছে। পারস্য উপসাগরের প্রায় ৭৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমের নগরী বসরা। যা আরব উপদ্বীপের মধ্যে শাট আল-আরব নদের তীরে অবস্থিত। আরব্য উপদ্বীপের এ শহর ১৫ লাখ মানুষের আবাসস্থল।

 

কেবিলি [ তিউনেসিয়া ]

৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস

আফ্রিকায় রেকর্ডকৃত সবচেয়ে উষ্ণতম তাপমাত্রার দেখা মেলে তিউনেসিয়ার কেবিলি নগরীতে। যা তিউনেসিয়ার দক্ষিণে অবস্থিত নগরী। এটি নেফজাউয়া অঞ্চলের অন্যতম প্রধান শহর। এটি মূলত দেশটির বৃহত্তম সাহারান লবণাক্ত হ্রদের আবাসস্থল। যা চোট এল জেরিদ নামে পরিচিত। ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই তিউনেসিয়ার কেবিলি শহরে ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড মাপা হয়েছিল। এটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উষ্ণ তাপমাত্রার রেকর্ড। আফ্রিকার তিউনেসিয়ার উষ্ণতার রেকর্ড ছাড়াও, পৃথিবীর প্রাচীনতম আবাসস্থল হিসেবেও পরিচিত। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রায় ২ লাখ বছর আগে- প্যালিওথিক যুগে তিউনেসিয়ায় মানুষের বসবাস ছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদরা কেবিলি শহরের পাশেই প্রাচীন যুগের অসংখ্য পাথরের অস্ত্র কিংবা হাতিয়ারের সন্ধান পেয়েছিলেন।

 

তিরাত তসভি [ ইসরায়েল ]

৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস

মধ্যপ্রাচ্যের আরেকটি উষ্ণতম শহর ইসরায়েলের তিরাত তসভি। এটি ইসরায়েল-জর্ডান সীমান্তের কাছে অবস্থিত। জর্ডান নদীর ঠিক পশ্চিমের ছোট্ট একটি শহর তিরাত তসভি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭২২ ফুট (২২০ মিটার) নিচে এর অবস্থান। এমন জলবায়ু সত্ত্বেও, শহরটিতে ১৮ হাজার খেজুর গাছ রয়েছে। ২০২১ সালের জনশুমারি অনুসারে, এখানে মাত্র ৯৭৫ লোকের বসবাস। ১৯৪২ সালের ২১ জুন ইসরায়েলের তিরাত তসভিতে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পরিমাপ করা হয়েছিল। ওয়েদার আন্ডারগ্রাউন্ডের আবহাওয়াবিদ জেফ মাস্টারস বলেছেন, পরিমাপটি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ইসরায়েলকে ইউরোপের দেশ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে। তাই দেশটিকে কোথায় রেখেছেন- তার ওপর নির্ভর করবে মহাদেশটির উষ্ণ স্থান বা শহরের রেকর্ড।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা