শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

৩৭ জেলার প্রবেশপথে নৈরাজ্য, পালিয়েছেন মালিক-শ্রমিক নেতা রায়হান, আব্বাস, বেবু
শিমুল মাহমুদ
গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘিরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতা মিলে চাঁদাবাজির বেপরোয়া সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। গত দেড় দশকে টার্মিনালকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে পালিয়েছেন পরিবহন চঁাঁদাবাজরা। বাস মালিক সমিতি, শ্রমিক ইউনিয়ন ও সিটি করপোরেশনের নাম ভাঙিয়ে গত ১৫ বছর যারা মাস্তানি, চাঁদাবাজিতে টার্মিনাল অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন তাঁদের অপকর্ম সামনে আসতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় এমপি ও রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে বাস মালিক সমিতির চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ, সেক্রেটারি আবু রায়হান, শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, শ্রমিক ফেডারেশনের সহসভাপতি মফিজুল হক বেবুসহ অন্যরা গাবতলীকে চাঁদার খনি বানিয়েছিলেন। উত্তরের ১৬ জেলা এবং দক্ষিণের ২১ জেলার বাস চলাচল করে এ টার্মিনাল ব্যবহার করে। এ ৩৭ জেলার অন্তত ১ হাজার ৮০০ বাসকে প্রতিদিন প্রতি ট্রিপে মোটা অঙ্কের চাঁদা দিয়ে গাবতলী ছাড়তে হতো। নেতাদের নামে গত অর্ধযুগে হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে বলে পরিবহনসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

সূত্র জানান, গাবতলী টার্মিনাল ব্যবহার করে ১২০টি কাউন্টারের মাধ্যমে ৩৭ জেলায় প্রায় ৯০০ বাস চলাচল করে। এর বাইরে ঢাকা-পাটুরিয়া রুটে সেলফি পরিবহন নামে একটি সার্ভিসের কয়েক শ বাস চলে। গাবতলী থেকে সাটুরিয়া-ঘিওর-মানিকগঞ্জ রুটের যানবাহন মালিকদের রয়েছে বাস-ট্রাক ওনার্স গ্রুপ। তাদেরও রয়েছে ৩ শতাধিক বাস। ঢাকা-নবীনগর রুটেও আছে আলাদা কমিটি। এ ছাড়া ঢাকার অভ্যন্তরীণ রুটেও গাবতলী থেকে কিছু বাস চলে। প্রতিটি বাসকেই নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া গাবতলীর অদূরে মিরপুর ১ নম্বরে শাহ আলী মাজারের সামনে প্রতি রাতে ২ শতাধিক সবজির ট্রাক আসে। সেখান থেকেও চাঁদা তোলা হয়। পরিবহন মালিকরা জানান, ক্ষেত্রভেদে প্রতিটি গাড়িকে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হতো। এমনকি যেসব বাস টার্মিনাল ব্যবহার করত না সেগুলোকেও চাঁদা দিতে হতো। ভুক্তভোগীরা জানান, বিভিন্ন খাতে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার চাঁদা উঠত গাবতলী টার্মিনাল কেন্দ্র করে। ৫ আগস্টের পর সেই চিহ্নিত চাঁদাবাজরা পালিয়েছেন।

সূত্র জানান, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচালন ব্যয় হিসেবে নির্ধারিত হারে চাঁদা তোলার বৈধতা থাকলেও কয়েক গুণ বেশি টাকা তোলা হতো। টার্মিনালের কাউন্টার থেকে শ্রমিক ইউনিয়ন ৪০, শ্রমিক ফেডারেশন ১০, কমিউনিটি পুলিশ ১০, মালিক সমিতি ৪০- এ ১০০ টাকা চাঁদা তোলার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের পার্কিং ফি ৫০ টাকা। কিন্তু অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের কালে কত টাকা চাঁদা তোলা হতো তার কোনো হিসাব নেই। নির্ধারিত হারের কয়েক গুণ টাকা তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নিজের পকেটে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা : ২০১৯ সালের পর থেকে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা আদায়ের কোনো ডকুমেন্ট রাখা হয়নি। এর আগে প্রতিদিন মালিক সমিতির নিয়োজিত কর্মচারীরা টাকা তুলতেন। অ্যাসোসিয়েশন সে টাকা প্রতিদিনই ব্যাংকে জমা দিত। আবু রায়হান সেক্রেটারি হওয়ার পর টাকা তুলতেন নিজের লোক দিয়ে। ফারুক, ফয়সাল, সুমনসহ কয়েকজন তাদের ইচ্ছামতো টাকা তুলে দিতেন রায়হান সাহেবের কাছে। মাসে একবার সে টাকার একটা অংশ সমিতির অ্যাকাউন্টে জমা হতো। সমিতির কাছে গত ছয় বছরের টাকা তোলার কোনো হিসাব নেই। কোনো রুটে নতুন গাড়ি নামাতে আড়াই লাখ টাকা দিতে হয়। এর মধ্যে মালিক সমিতির ২ লাখ ২০ হাজার এবং শ্রমিক ইউনিয়নের ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া শীর্ষ পরিবহন কোম্পানিগুলো মাসিক ভিত্তিতে অ্যাসোসিয়েশনকে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা অনুদান দেয়। এর মধ্যে রয়েছে হানিফ ৩০ হাজার, শ্যামলী (এসপি) ১৫ হাজার, শ্যামলী (এনপি) ১৫ হাজার, সোহাগ ১২ হাজার, এসআর ১২ হাজার, সাকুরা ৭ হাজার, আলহামরা ৭ হাজার, নাবিল ৬ হাজার, দেশ ট্রাভেলস ২০ হাজার, দিগন্ত ৮ হাজারসহ আরও কয়েকটি কোম্পানি। এ ছাড়া জিএম সিরাজের নেতৃত্বকালে তৈরি অ্যাসোসিয়েশনের কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন অফিস ভবন থেকে মাসে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা ভাড়া আসে সমিতির ফান্ডে। রমেশ-রায়হানদের গত ছয় বছরের নেতৃত্বকালে সমিতিতে কোনো সম্পদ যোগ হয়নি, বরং ফান্ডের টাকা ব্যাপকহারে লুট হয়েছে।

অ্যাসোসিয়েশনের টাকা হরিলুট : নেতাদের রাজনৈতিক কর্মকা  এমনকি ব্যক্তিগত খাতেও ব্যয় হয়েছে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা। ঢাকা-১৪ আসনের ছয় মাসের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল নির্বাচনে জিতে গত ১৬ জানুয়ারি টুঙ্গিপাড়া যান। এজন্য ২৯টি গাড়ির লাইন খরচ বাবদ অ্যাসোসিয়েশন থেকে দেওয়া হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকালে বাস টার্মিনালসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থাকে আপ্যায়নের নামে ১ আগস্ট আইএফআইসি ব্যাংকের একটি চেকের মাধ্যমে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খানের ছেলের উপজেলা নির্বাচনের জন্য ২ লাখ টাকা দেওয়া হয় ৭ মে আইএফআইসি ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে। ট্রেজারার গোলাম কবির অ্যাসোসিয়েশন থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেন। অ্যাসোসিয়েশনের অফিস সাজাতে ১০ লাখ টাকা নেন সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষ। কিন্তু অফিস সাজানো হয়নি, টাকাও ফেরত আসেনি।

একই চক্র নেতৃত্বে অর্ধযুগ : টার্মিনালে নৈরাজ্যের মূল হোতা বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পলাতক। আওয়ামী লীগের আমলে সেই ১৯৯৬ সাল থেকে সুবিধা পাওয়া শ্যামলী পরিবহনের স্বত্বাধিকারী রমেশ চন্দ্র ঘোষ এখনো নেতৃত্বে আছেন। গাবতলীকেন্দ্রিক বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান তিনি। তাঁর নেতৃত্বে গত কয়েক মেয়াদে অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল রোজিনা এন্টারপ্রাইজের আবু রায়হান এবং ট্রেজারার কে লাইন পরিবহনের ইঞ্জিনিয়ার গোলাম কবির। এ ত্রিরত্ন ২০১৯-২০২১ মেয়াদে শীর্ষ তিনটি পদ চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি ও ট্রেজারার ছিলেন। পরবর্তী ২০২১-২০২৩ মেয়াদেও তাঁরা একই পদে ছিলেন। চলতি ২০২৩-২০২৫ মেয়দেও তাঁরাই এ তিন পদে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পালানোর পর এ পদে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পেয়েছেন শ্যামলী পরিবহনের (এনআর) স্বত্বাধিকারী শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ। তিনি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষের ভাতিজা। রমেশ ঘোষের শ্যামলী পরিবহন ১৯৯৯ সালের ১৯ জুন ঢাকা-কলকাতা আন্তর্জাতিক বাস সার্ভিস চালুর দায়িত্ব পায়। ২০১৫ সালের ৬ জুন ঢাকা-আগরতলা রুটেও বাস চলাচলের দায়িত্ব পান তিনি। এর আগে ২০১৪ সালে ঢাকা-গুয়াহাটি রুটের বাসও অপারেট করে ভাতিজার প্রতিষ্ঠান শ্যামলী পরিবহন।

অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন : গাবতলীর পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা বলছেন, টার্মিনাল এবং মালিক-শ্রমিকদের নেতৃত্ব কারা দেবেন তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে স্বৈরাচারের সময় টার্মিনালের বাইরে ছিলেন এমন নেতারা এখন ফিরে আসছেন। আগামী ২৩ নভেম্বর বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) হবে। এর মধ্য দিয়ে সংগঠনে নতুন নেতৃত্ব আসতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জনপ্রিয় পরিবহন এস আর ট্রাভেলসের চেয়ারম্যান বগুড়ার পাঁচবারের এমপি বিএনপি নেতা জি এম সিরাজ একসময় বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ছিলেন। তিনি আবারও নেতৃত্বে ফিরতে পারেন বলে মালিকদের মধ্যে আলোচনা রয়েছে। তবে জি এম সিরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি চারবার এ সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলাম। স্বচ্ছতার সঙ্গে সংগঠন চালিয়েছি। আর নয়। এখন নতুন নেতৃত্ব আসা দরকার।’

স্থানীয়রা জানান, গাবতলী টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হানিফ পরিবহনের মালিক ও আমিনবাজারের বিএনপি নেতা কফিল উদ্দিনের লোকজন। তবে তিনি বলেন, ‘আমি টার্মিনাল বা মালিক সমিতি দখল করিনি। আমি শুধু গাবতলীতে চাঁদাবাজি বন্ধ করে দিয়েছি।’ কফিল উদ্দিন বলেন, ‘গত ১৫ বছর আমরা ব্যবসা করতে পারিনি। সমিতি করতে গেলে সময় দিতে হয়। এত সময় আমার নাই। আমি বলেছি আর কাউকে চাঁদা নিতে দেব না। চাঁদা নিতে চাইলে প্রতিহত করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাবতলী টার্মিনালে আমি যাই না। এর মধ্যে মাত্র এক দিন গিয়েছিলাম। সেদিন গিয়েই চাঁদা বন্ধ করেছি।’ মালিক সমিতির নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আর নেতৃত্ব দিতে চাই না। তখন অন্য কেউ চাঁদাবাজি করলেও তার বদনাম আসবে আমার ঘাড়ে। আমি সেটা চাই না। দল (বিএনপি) করার কারণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এখন আমি নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে চাই।’

খালেক এন্টরপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী এস এ সিদ্দিক সাজু বলেন, ‘গত ১৫ বছরে গাবতলী টার্মিালকেন্দ্রিক ব্যাপক চাঁদাবাজি হয়েছে। সে টাকা ব্যক্তিগত ও দলীয় কাজে ব্যবহার হয়েছে। এ নিয়ে সাধারণ মালিকদের মধ্যে ক্ষোভ আছে। আগামী মাসে অ্যাসোসিয়েশনের এজিএম আছে। সেখানে এসব বিষয় উঠে আসবে।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি অনুপস্থিত, সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। মূলত সিটি করপোরেশনের টার্মিনাল, তারাই চালাচ্ছে। আমরা সহায়তা করছি যাতে যানজট না হয়। সব গাড়ি যাতে সারিবদ্ধভাবে চলে।’ অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। নিজের ব্যবসায়ও সময় দিতে হয়। ফলে সংগঠনে সময় দেওয়া আমার পক্ষে কঠিন। তার পরও সাধারণ মালিকদের ওপর নির্ভর করবে সবকিছু। আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মালিক যা চাইবেন সেভাবেই হবে।’

উল্লেখ্য, মিরপুরের (ঢাকা-১৪) প্রয়াত এমপি আসলামুল হক দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রণ করতেন গাবতলী টার্মিনাল। এ সময় তাঁর লোকজন পরিবহন থেকে বেপরোয়া চাঁদা তুলতেন। আসলামের ভাই মফিজুল হক বেবু তখন গাবতলী টার্মিনালে অত্যন্ত দাপুটে হয়ে ওঠেন। তাঁর নিজের কোনো পরিবহন ব্যবসা না থাকলেও শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা হিসেবে মালিক সমিতিতে পর্যন্ত প্রভাব বিস্তার করতেন তিনি। এমনকি ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল আসলামুল হক মারা গেলেও মফিজুল হক বেবুর প্রভাব কমেনি। পরবর্তী এমপি আগা খান মিন্টুকে সামনে রেখে চাঁদাবাজির তা ব চালান বেবু। সর্বশেষ ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ঢাকা-১৪ আসনের এমপি হন মাইনুল হোসেন খান নিখিল। তিনি টার্মিনালের নতুন গডফাদার হয়ে ওঠেন। সেই বেবু এখন পলাতক। একইভাবে গাবতলীর নেতা ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক দ্বীন মোহাম্মদ বুলু, দপ্তর সম্পাদক আশরাফ আলীসহ আওয়ামী লীগ সমর্থক পরিবহন শ্রমিক নেতারা পলাতক। নিখিল এমপি হওয়ার পর শ্রমিকনেতা আব্বাস, বেবু মালিক সমিতির নেতৃত্বেও প্রভাব বিস্তার করেন। তাঁরা অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৭ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন