শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মিলনের নিষ্ঠা

রশীদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিলনের নিষ্ঠা

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, মিলন আশি, নব্বই, এক শ বছরেও এখন যে রকম তরুণ ও প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর, তখনো তা-ই থাকবে। কারণ লেখাটা মিলন যতটা পেশা হিসেবে নিয়েছে, তার চেয়ে বেশি নেশা হিসেবে। নেশায় বুঁদ না হলে একটা মানুষ কী করে শত রকম ব্যস্ততার মধ্যেও লেখার সময়টা ঠিক বের করে নেয়, কাজে লাগায় এবং সৃষ্টিটা ঠিকই করে যায়।

১৯৬১ সালে আমি সিনেমা পত্রিকা সাপ্তাহিক ‘চিত্রালী’র সঙ্গে যুক্ত হই; পার্টটাইম চাকরি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। নিজের এই পরিচয়টা দেওয়ার একটা কারণ আছে। ১৯৬২ সালের শেষ দিকে চিত্রালী কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যে প্রতি সপ্তাহে একটি গল্প ছাপা হবে। এ বিষয়ের মূল সম্পাদক কবি-কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হক। হক সাহেব চিত্রালীতে শুধু চাকরিই করতেন না, চলচ্চিত্রের কাজেও লাহোর ও করাচিতেও যেতেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে চিত্রালীতে গল্প দেখার দায়িত্ব আমিও কিছুটা পালন করেছি। না, তখন মিলনকে নবীন গল্পকার হিসেবে পাইনি, তবে ১৯৬৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু পর ইমদাদুল হক মিলন নামে এক তরুণ গল্পকারের গল্প চোখে পড়তে শুরু করে। নির্মেদ, ঝরঝরে ভাষায় গল্প লিখে যায়, যেন কলমই ওকে দিয়ে লিখিয়ে নেয়।

আমি এই লেখাকে বলি অনায়াস লিখন। জানি, অনায়াসে সৃষ্টিকার্য হয় না। এর জন্য শ্রম দিতে হয়, ঘাম ঝরাতে হয়, নির্ঘুম রাতও কাটাতে হয়, লিখতে না পারার কষ্টও সইতে হয়, লেখা ভালো না লাগলে পাঠকের মন-ঝামটাও কপালে জোটে। শুনতে হয় কানে, দেখতে হয় লিখিত মন্তব্যে। আমি কিন্তু প্রতিটি মন্তব্যই মাথার মণি মনে করি, কারণ আমি লিখেছি বলেই না পাঠকের প্রতিক্রিয়া লাভ হলো।

মোহ নেই কার? ছাপার অক্ষরে নাম দেখলে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ যেখানে খুশি হতেন, সেখানে মিলনের চেয়ে আমি চৌদ্দ বছরের বড় হলেও ছাপার অক্ষরে নিজের নাম বারবার দেখি—দেখি আর মনে হয়, এই নামটি আমার? নার্সিসাস প্রেম আর কি!

মিলনকে নিয়ে আমার সবচেয়ে বড় বিস্ময় হচ্ছে, ও এত লেখা লেখে কখন, কিভাবে? সাহিত্যচর্চা তো আছেই, আছে আড্ডাবাজি, তরল আড্ডা, সাহিত্যসভায় অংশগ্রহণ, ভ্রমণ; শুনেছি, কিশোরকালে নিয়মিত কাঁচাবাজার করলেও এখন আর সে রকম যাওয়া হয় না। না যাওয়ার বাস্তবতা হচ্ছে বিশেষ ব্যস্ততা। সেটা কিসে? সাংবাদিকতা। এখন একটি জনপ্রিয় দৈনিকের সম্পাদক। একটি দায়িত্বশীল দৈনিক পত্রিকার সব দায়দায়িত্ব সম্পাদককেই বহন করতে হয়; এই দায়ভার মাথায় নিয়েই প্রধানত সৃজনশীল লেখায় এতটা নিমগ্ন হয়, সেটাই এক বিস্ময়।

এখানেই নিষ্ঠার কথাটা আসে জোরালোভাবে। মিলন অনেক লেখা লিখেছে হালকাভাবে, তরল মেজাজে। সেটা লেখকের নিজস্ব ব্যাপার, তাঁর সৃষ্টি তিনি কিভাবে উপস্থাপন করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার। কিন্তু আমার কাছে মূল বিষয়টি হচ্ছে মিলনের নিষ্ঠা। লিখছে একনিষ্ঠভাবে। ওর বইয়ের সংখ্যা হয়তো এরই মধ্যে ২০০ ছাড়িয়ে গেছে। মোটকথা, লিখেছে প্রচুর এবং আরো লিখবে অজস্র। ক’টা লিখলে অমরত্ব পাবে সে প্রশ্ন অবান্তর, কিন্তু যেটা একান্তভাবেই বলা প্রয়োজন—দুজন লেখক বাংলাদেশের পাঠককুলকে যে স্বদেশমুখী করেছে, তাদের একজন হুমায়ূন আহমেদ, আরেকজন অবশ্যই ইমদাদুল হক মিলন।

বাংলাদেশের সাহিত্যে যে দুটি বড় ব্যাপার ঘটে গেছে, তার একটি হচ্ছে ভাষা আন্দোলন, আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ। মরহুম হুমায়ূন এবং এখনো প্রবলভাবে কর্মব্যস্ত মিলন এ দুই ঘটনারই যে প্রত্যক্ষ ফসল, তা কোনোক্রমেই অস্বীকার করা যাবে না। হুমায়ূন প্রসঙ্গ যাক; মিলনের কথাই বলি, মিলন তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্যমুখী করেছে, লিখতে প্রেরণা জুগিয়ে যাচ্ছে, ফলে হাতের তালুর মতো ছোট্ট এই দেশটাতে অসংখ্য পত্রপত্রিকার নিয়মিত লেখক কারা? তরুণ এবং নবীন প্রজন্ম। প্রেরণা ও উৎসাহদাতা হিসেবে এ দুই প্রজন্মের সামনে আছেন অবশ্যই হুমায়ূন ও মিলন। বাস্তবতায় হুমায়ূন নেই, আছে তাঁর সৃষ্টি; অন্যদিকে মিলন অবিরত ক্লান্তিহীনভাবে কাজ করে জানিয়ে যাচ্ছে, সৃষ্টিশীল কাজে বিশ্রামের সুযোগ নেই।

বলা হয়, গদ্য রচনা শাবল দিয়ে পাথুরে মাটি কোপানো। বিশ্বাস করি সে কথা। যেকোনো সৃজনশীল সাহিত্যকর্মই পাথুরে শক্ত মাটি কেটে এগিয়ে চলা, কিন্তু বিশেষ করে গদ্য সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে যে শারীরিক শ্রম দিতে হয়, তার তুল্যমূল্য কিছুটা বেশিই। এ ক্ষেত্রে মিলনের ব্যাপারে একটা উদাহরণই দেব।

 

আমি তখন বাংলা একাডেমিতে সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর নির্বাহী সম্পাদক। একদিন মিলনকে পেয়ে বললাম, তোমার উত্তরাধিকারের জন্য একটা উপন্যাস দিতে হবে। আমি হতবাক হয়ে দেখি, পরদিনই মিলন সম্পূর্ণ আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত ‘কালাকাল’ নামের একটি উপন্যাস এনে হাজির। আমার হতবাক হওয়া আরো বাকি ছিল। যখন শুনলাম, মিলন উপন্যাসটি লিখেছে এক বসায়, সারা রাত জেগে। সারা রাত জাগা অথচ চোখে-মুখে রাত জাগা ও শ্রমের চিহ্নমাত্র নেই। লেখা ও লেখাটি সম্পূর্ণ করার আনন্দই ওকে উজ্জীবিত রেখেছে। সৃষ্টির আনন্দই এখানে। ‘কালাকাল’ মিলনের অবশ্য উল্লেখ্যযোগ্য উপন্যাসের একটি। অবশ্য উল্লেখযোগ্য কথাসাহিত্যের মধ্যে ‘ভূমিপুত্র’, ‘মাটি ও মানুষের উপাখ্যান’, ‘১৯৭১’, ‘সাড়ে তিন হাত ভূমি’, ‘নিরন্নের কাল’, ‘নেতা যে রাতে নিহত হলেন’, ‘নূরজাহান’ ইত্যাদি সত্য সত্যই মাটি ও মানুষের কথা বলেছে বেশি; বায়বীয় বিষয় বা প্রেম নয়, সত্যিকার অর্থেই ভূমিসন্তানরা উঠে এসেছে বারবার।

একজন লেখক ইতিহাসমুখিন না হলে কোন ভিত্তির ওপর কাজ করবেন? আগেই উল্লেখ করেছি বায়ান্ন ও একাত্তর আমাদের জাতীয় জীবনকে কতটা প্রভাবিত করেছিল। মিলন তো ওই দুই সালেরই উত্তরসূরি। ঘটনার ভেতর দিয়ে অগ্রসর হলে যে বোধ ক্রমে দানা বাঁধে, সেই বোধই প্রকৃত লেখককে মানুষ চিত্রায়ণে সহায়তা করে। মানুষের রূপকার ‘নূরজাহান’কে মিলন দেখেছে গভীর মমতায়, ভালোবাসায়। আমাদের জানা আছে, আমাদের অন্ধ ও বিবেচনাহীন সমাজব্যবস্থায় মেয়েদের অবস্থান কোথায় এবং তারা কোন পরিস্থিতির শিকার। নূরজাহান তেমনই একটি মেয়ে, যে নির্যাতিত হওয়ার সময় সমাজের মুখে থুতু ছিটায়, মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পদাঘাত করে যায়, ঘৃণা প্রকাশ করে।

প্রকৃত সমালোচকরা এই চিত্র বুঝতে ভুল করেন না। সংবেদনশীল পাঠককে নূরজাহানের সামনে নতজানু হয়ে ক্ষমা ভিক্ষা করতে হয়।

সৃজনশীল শিল্পী মানুষ এবং মনুষ্যত্ব সম্পর্কে সেই প্রশ্নটাই জাগায়, যেটা মিলন জাগাতে পেরেছে। মিলনের বেশ কিছু লেখায় চটুলভাব আছে, গভীরতাহীন প্রেমের গল্প-উপন্যাসও আছে; থাকুক, কিন্তু আমি যে বিশেষ কয়েকটি বইয়ের কথা বলেছি, তার মধ্যেই মিলন প্রবলভাবে বেঁচে থাকবে, থাকবেই। কারণ সেখানে ‘মানুষ’ আছে, ইতিহাস আছে, দেশ আছে, আছে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক