শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মিলনের নিষ্ঠা

রশীদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিলনের নিষ্ঠা

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, মিলন আশি, নব্বই, এক শ বছরেও এখন যে রকম তরুণ ও প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর, তখনো তা-ই থাকবে। কারণ লেখাটা মিলন যতটা পেশা হিসেবে নিয়েছে, তার চেয়ে বেশি নেশা হিসেবে। নেশায় বুঁদ না হলে একটা মানুষ কী করে শত রকম ব্যস্ততার মধ্যেও লেখার সময়টা ঠিক বের করে নেয়, কাজে লাগায় এবং সৃষ্টিটা ঠিকই করে যায়।

১৯৬১ সালে আমি সিনেমা পত্রিকা সাপ্তাহিক ‘চিত্রালী’র সঙ্গে যুক্ত হই; পার্টটাইম চাকরি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। নিজের এই পরিচয়টা দেওয়ার একটা কারণ আছে। ১৯৬২ সালের শেষ দিকে চিত্রালী কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যে প্রতি সপ্তাহে একটি গল্প ছাপা হবে। এ বিষয়ের মূল সম্পাদক কবি-কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হক। হক সাহেব চিত্রালীতে শুধু চাকরিই করতেন না, চলচ্চিত্রের কাজেও লাহোর ও করাচিতেও যেতেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে চিত্রালীতে গল্প দেখার দায়িত্ব আমিও কিছুটা পালন করেছি। না, তখন মিলনকে নবীন গল্পকার হিসেবে পাইনি, তবে ১৯৬৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু পর ইমদাদুল হক মিলন নামে এক তরুণ গল্পকারের গল্প চোখে পড়তে শুরু করে। নির্মেদ, ঝরঝরে ভাষায় গল্প লিখে যায়, যেন কলমই ওকে দিয়ে লিখিয়ে নেয়।

আমি এই লেখাকে বলি অনায়াস লিখন। জানি, অনায়াসে সৃষ্টিকার্য হয় না। এর জন্য শ্রম দিতে হয়, ঘাম ঝরাতে হয়, নির্ঘুম রাতও কাটাতে হয়, লিখতে না পারার কষ্টও সইতে হয়, লেখা ভালো না লাগলে পাঠকের মন-ঝামটাও কপালে জোটে। শুনতে হয় কানে, দেখতে হয় লিখিত মন্তব্যে। আমি কিন্তু প্রতিটি মন্তব্যই মাথার মণি মনে করি, কারণ আমি লিখেছি বলেই না পাঠকের প্রতিক্রিয়া লাভ হলো।

মোহ নেই কার? ছাপার অক্ষরে নাম দেখলে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ যেখানে খুশি হতেন, সেখানে মিলনের চেয়ে আমি চৌদ্দ বছরের বড় হলেও ছাপার অক্ষরে নিজের নাম বারবার দেখি—দেখি আর মনে হয়, এই নামটি আমার? নার্সিসাস প্রেম আর কি!

মিলনকে নিয়ে আমার সবচেয়ে বড় বিস্ময় হচ্ছে, ও এত লেখা লেখে কখন, কিভাবে? সাহিত্যচর্চা তো আছেই, আছে আড্ডাবাজি, তরল আড্ডা, সাহিত্যসভায় অংশগ্রহণ, ভ্রমণ; শুনেছি, কিশোরকালে নিয়মিত কাঁচাবাজার করলেও এখন আর সে রকম যাওয়া হয় না। না যাওয়ার বাস্তবতা হচ্ছে বিশেষ ব্যস্ততা। সেটা কিসে? সাংবাদিকতা। এখন একটি জনপ্রিয় দৈনিকের সম্পাদক। একটি দায়িত্বশীল দৈনিক পত্রিকার সব দায়দায়িত্ব সম্পাদককেই বহন করতে হয়; এই দায়ভার মাথায় নিয়েই প্রধানত সৃজনশীল লেখায় এতটা নিমগ্ন হয়, সেটাই এক বিস্ময়।

এখানেই নিষ্ঠার কথাটা আসে জোরালোভাবে। মিলন অনেক লেখা লিখেছে হালকাভাবে, তরল মেজাজে। সেটা লেখকের নিজস্ব ব্যাপার, তাঁর সৃষ্টি তিনি কিভাবে উপস্থাপন করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার। কিন্তু আমার কাছে মূল বিষয়টি হচ্ছে মিলনের নিষ্ঠা। লিখছে একনিষ্ঠভাবে। ওর বইয়ের সংখ্যা হয়তো এরই মধ্যে ২০০ ছাড়িয়ে গেছে। মোটকথা, লিখেছে প্রচুর এবং আরো লিখবে অজস্র। ক’টা লিখলে অমরত্ব পাবে সে প্রশ্ন অবান্তর, কিন্তু যেটা একান্তভাবেই বলা প্রয়োজন—দুজন লেখক বাংলাদেশের পাঠককুলকে যে স্বদেশমুখী করেছে, তাদের একজন হুমায়ূন আহমেদ, আরেকজন অবশ্যই ইমদাদুল হক মিলন।

বাংলাদেশের সাহিত্যে যে দুটি বড় ব্যাপার ঘটে গেছে, তার একটি হচ্ছে ভাষা আন্দোলন, আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ। মরহুম হুমায়ূন এবং এখনো প্রবলভাবে কর্মব্যস্ত মিলন এ দুই ঘটনারই যে প্রত্যক্ষ ফসল, তা কোনোক্রমেই অস্বীকার করা যাবে না। হুমায়ূন প্রসঙ্গ যাক; মিলনের কথাই বলি, মিলন তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্যমুখী করেছে, লিখতে প্রেরণা জুগিয়ে যাচ্ছে, ফলে হাতের তালুর মতো ছোট্ট এই দেশটাতে অসংখ্য পত্রপত্রিকার নিয়মিত লেখক কারা? তরুণ এবং নবীন প্রজন্ম। প্রেরণা ও উৎসাহদাতা হিসেবে এ দুই প্রজন্মের সামনে আছেন অবশ্যই হুমায়ূন ও মিলন। বাস্তবতায় হুমায়ূন নেই, আছে তাঁর সৃষ্টি; অন্যদিকে মিলন অবিরত ক্লান্তিহীনভাবে কাজ করে জানিয়ে যাচ্ছে, সৃষ্টিশীল কাজে বিশ্রামের সুযোগ নেই।

বলা হয়, গদ্য রচনা শাবল দিয়ে পাথুরে মাটি কোপানো। বিশ্বাস করি সে কথা। যেকোনো সৃজনশীল সাহিত্যকর্মই পাথুরে শক্ত মাটি কেটে এগিয়ে চলা, কিন্তু বিশেষ করে গদ্য সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে যে শারীরিক শ্রম দিতে হয়, তার তুল্যমূল্য কিছুটা বেশিই। এ ক্ষেত্রে মিলনের ব্যাপারে একটা উদাহরণই দেব।

 

আমি তখন বাংলা একাডেমিতে সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর নির্বাহী সম্পাদক। একদিন মিলনকে পেয়ে বললাম, তোমার উত্তরাধিকারের জন্য একটা উপন্যাস দিতে হবে। আমি হতবাক হয়ে দেখি, পরদিনই মিলন সম্পূর্ণ আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত ‘কালাকাল’ নামের একটি উপন্যাস এনে হাজির। আমার হতবাক হওয়া আরো বাকি ছিল। যখন শুনলাম, মিলন উপন্যাসটি লিখেছে এক বসায়, সারা রাত জেগে। সারা রাত জাগা অথচ চোখে-মুখে রাত জাগা ও শ্রমের চিহ্নমাত্র নেই। লেখা ও লেখাটি সম্পূর্ণ করার আনন্দই ওকে উজ্জীবিত রেখেছে। সৃষ্টির আনন্দই এখানে। ‘কালাকাল’ মিলনের অবশ্য উল্লেখ্যযোগ্য উপন্যাসের একটি। অবশ্য উল্লেখযোগ্য কথাসাহিত্যের মধ্যে ‘ভূমিপুত্র’, ‘মাটি ও মানুষের উপাখ্যান’, ‘১৯৭১’, ‘সাড়ে তিন হাত ভূমি’, ‘নিরন্নের কাল’, ‘নেতা যে রাতে নিহত হলেন’, ‘নূরজাহান’ ইত্যাদি সত্য সত্যই মাটি ও মানুষের কথা বলেছে বেশি; বায়বীয় বিষয় বা প্রেম নয়, সত্যিকার অর্থেই ভূমিসন্তানরা উঠে এসেছে বারবার।

একজন লেখক ইতিহাসমুখিন না হলে কোন ভিত্তির ওপর কাজ করবেন? আগেই উল্লেখ করেছি বায়ান্ন ও একাত্তর আমাদের জাতীয় জীবনকে কতটা প্রভাবিত করেছিল। মিলন তো ওই দুই সালেরই উত্তরসূরি। ঘটনার ভেতর দিয়ে অগ্রসর হলে যে বোধ ক্রমে দানা বাঁধে, সেই বোধই প্রকৃত লেখককে মানুষ চিত্রায়ণে সহায়তা করে। মানুষের রূপকার ‘নূরজাহান’কে মিলন দেখেছে গভীর মমতায়, ভালোবাসায়। আমাদের জানা আছে, আমাদের অন্ধ ও বিবেচনাহীন সমাজব্যবস্থায় মেয়েদের অবস্থান কোথায় এবং তারা কোন পরিস্থিতির শিকার। নূরজাহান তেমনই একটি মেয়ে, যে নির্যাতিত হওয়ার সময় সমাজের মুখে থুতু ছিটায়, মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পদাঘাত করে যায়, ঘৃণা প্রকাশ করে।

প্রকৃত সমালোচকরা এই চিত্র বুঝতে ভুল করেন না। সংবেদনশীল পাঠককে নূরজাহানের সামনে নতজানু হয়ে ক্ষমা ভিক্ষা করতে হয়।

সৃজনশীল শিল্পী মানুষ এবং মনুষ্যত্ব সম্পর্কে সেই প্রশ্নটাই জাগায়, যেটা মিলন জাগাতে পেরেছে। মিলনের বেশ কিছু লেখায় চটুলভাব আছে, গভীরতাহীন প্রেমের গল্প-উপন্যাসও আছে; থাকুক, কিন্তু আমি যে বিশেষ কয়েকটি বইয়ের কথা বলেছি, তার মধ্যেই মিলন প্রবলভাবে বেঁচে থাকবে, থাকবেই। কারণ সেখানে ‘মানুষ’ আছে, ইতিহাস আছে, দেশ আছে, আছে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম