শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

সাহিত্যিকদের প্রেমপত্র

প্রিন্ট ভার্সন
সাহিত্যিকদের প্রেমপত্র

পৃথিবীতে মানুষের বেঁচে থাকার সংগ্রাম সব প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে। তবুও এসব প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে হৃদয়ে বাসা বাঁধে প্রেম বা ভালোবাসা। শক্তিশালী মহাবীরও প্রেমের চরণে কাবু হয়েছেন। সেই তালিকা থেকে বাদ যাননি তাবৎ কবি-সাহিত্যিকও। কবি হৃদয় প্রেমের সর্বোচ্চ আশ্রয়। কবি হৃদয় প্রেমকে কল্পনা করেন নানান সৌকর্যে, নানান গুণে এবং নানান মহিমায়। তাদের মধ্যে কিছু সাহিত্যিক আছেন যারা প্রেমপত্রের প্রেমিক হিসেবে পরিচিত। প্রেয়সী কাছে না থাকায় পাঠিয়েছেন প্রেমের চিঠি। বিশেষ করে ইতিহাসের সেরা ভালোবাসার প্রমাণস্বরূপ লিখে গেছেন প্রেমপত্র। সেসব কালজয়ী চিঠি নিয়ে আজকের আয়োজন। লিখেছেন— আবদুল কাদের

 

প্রেমিক কবির প্রেম রচনা

প্রেম সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের রচনা সবার কাছে পরিষ্কার। বাস্তব প্রেমের চেয়ে তিনি কাল্পনিক প্রেমই দেখেছেন অনেক বেশি। কবির রচনায় কাদম্বরী দেবী, মৃণালিনী দেবীকে হারানোর বেদনা ও ভালোবাসার আকুলতা ঠাঁই পায় ও প্রেয়সীর চিঠির ব্যাকুলতার তীব্রতা দেখা যায় ‘পত্রের প্রত্যাশা’ কবিতায়। মৃণালিনী দেবীর লেখা চিঠিগুলো আগলে রেখেছিলেন সযত্নে। তার মৃত্যুর পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চিঠিগুলো আবিষ্কার করেন। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন— ‘দেখিলাম খানকায় পুরাতন চিঠি, স্নেহমুগ্ধ জীবনের চিহ্ন দু’চারটি, স্মৃতির খেলনা-কটি বহু যত্ন করে, গোপনে সঞ্চয় করি রেখেছিলেন যারে।’ এ ছাড়া অনেকেই ভাবেন আর্জেন্টাইন ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ১৯২৪ সালে কবির সঙ্গে ভিক্টোরিয়ার পরিচয় এবং কবি লিখেছেন—‘আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী।’

 

নজরুলের বিরহগাথা পত্র

নজরুলকে কবি নজরুল হিসেবে গড়ে তুলতে নারীর প্রেম, বিরহ যে বিশেষ উপাদান হিসেবে কাজ করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নার্গিস ছিলেন নজরুলের জীবনের প্রথম নারী। নার্গিস নজরুলের বাগদত্তা ছিলেন। কোনো এক অজ্ঞাত কারণে বিয়ে ভেঙে যায়। তাই কবি নার্গিসকে কোনো দিন ভুলতে পারেননি। নার্গিস পরবর্তীতে তাদের ভুলগুলো বুঝতে পেরে প্রায় ১৫ বছর পর নজরুলকে একটি চিঠি লিখেন। চিঠির উত্তরে নজরুল একটি চিঠি ও গান পাঠিয়েছিলেন, যাতে চিঠির উত্তরটি সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছিল। কবি লিখেছেন, ‘তোমাকে লেখা এই আমার প্রথম ও শেষ চিঠি হোক। যেখানেই থাকি, বিশ্বাস করো, আমার অক্ষয় আশীর্বাদ কবচ তোমায় ঘিরে থাকবে। তুমি সুখী হও, শান্তি পাও এই প্রার্থনা। আমায় যত মন্দ বলে বিশ্বাস করো, আমি তত মন্দ নই এই আমার শেষ কৈফিয়ত।’

 

বন্ধুকে অ্যালেনের চিঠি

তারা দুজনই বেস্ট ফ্রেন্ড। একে অপরের খুব ভালো বন্ধু। একজন লেখক অ্যালেন গিন্সবার্গ অন্যজন কবি পিটার ওরলভস্কি। পিটারের অনুপ্রেরণাতেই অ্যালেন গিন্সবার্গ আজ পৃথিবীর বুকে একজন সাহিত্যিক। তাদের বন্ধুত্বের জুটি ছিল কয়েক দশকের সমালোচকদের শরীরে জ্বালা ধরানোর অন্যতম কারণ। গিন্সবার্গ তার বন্ধুকে ভীষণ ভালোবাসতেন। তাই তো চিঠিতে লিখেন, ‘প্রিয় পিটে, আমার ভালোবাসা, কীভাবে যেন সব বদলে যাচ্ছে! আপনি ভয় পাবেন না, কোনো ভয়ঙ্কর সুন্দর কিছু ঘটেনি। ঠিক কোথা থেকে শুরু করব বুঝতে পারছি না। এতটুকু বলতে পারি, আপনাকে ছাড়া আমার জীবন খালি খালি মনে হয়। আত্মার কাছাকাছি হয় না।’ চিঠির উত্তরে পিটার লিখেন, ‘অ্যালেন চিন্তা করবেন না। আমরা আমাদের বিশ্বকে বদলাব। এমনকি আমরা মরে গেলে পরকালে রঙধনু হব।’

 

দ্বন্দ্বমুখর প্রেমের চিঠি

মেক্সিকোর জনপ্রিয় চিত্রশিল্পী ফ্রিদা কাহলো। সৃজনশীল জগতের এক বিস্ময়। জীবন ও সৃষ্টিকর্মকে এনেছেন অনন্য যোগসূত্রে। রঙ-তুলির এই কারিগর জীবনে নানা সমস্যায় পড়েন। ছেলেবেলার দুঃসহ দুর্ঘটনার স্মৃতি, মা হতে না-পারার অতৃপ্তি, জন্ম-মৃত্যুর ভাবনা এবং প্রিয়তম দিয়েগোর সঙ্গে ব্যক্তিজীবনের নানা দ্বন্দ্বমুখর সম্পর্কের বেড়াজালে কাটিয়েছেন। অসাধারণ এই চিত্রকর দিয়েগোকে চিঠিতে লেখেন, ‘দিয়েগো, সত্য এত মহান যে, আমি কথা বলতে, শুনতে এবং ঘুমোতে তোমায় ভালোবাসতে চাই না। না পাওয়ার যন্ত্রণা আমার হৃদয়ের মারাত্মক ফাঁদ মনে হয়। হয়তো তুমি বলবে এসব নিছক পাগলামি। তবে আমি জানি, তোমার নীরবতা আমার জন্য কেবল বিভ্রান্তিই হবে। আমি তোমাকে আঁকতে চাই। কিন্তু এমন কোনো রঙ আছে কী! কারণ এটা আমার ভালোবাসার বাস্তব রূপ।’

 

ব্যর্থ প্রেমে আত্মহত্যা

রুশ কবি মায়াকোভস্কি। এক পাগল প্রেমিকও। মঞ্চ ও চলচ্চিত্রও কাঁপান মায়া। জীবনের নানা অধ্যায় নিয়ে লিখেছেন কবিতা ও গল্প। লিলিয়া ব্রিককে মায়া প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। অধ্যায়টা শুরু হয়েছিল কিশোরকাল থেকেই। কিন্তু লিলিয়া আরেক কবি ওসিপ ব্রিককে বিয়ে করেন। পরবর্তীকালে মায়া লিলিয়ার ছোট বোন এলসাকে বিয়ে করেন ঠিকই; কিন্তু লিলিয়াকে ভুলতে পারেননি। বিখ্যাত কবিতা ‘ব্যাকবোন ফ্লুট’ (শিরদাঁড়া বাঁশি), কবি মায়া তার প্রেমিকা লিলিয়াকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। কবিতাটিতে প্রেম বেদনার কোনো সীমা নেই। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কবি মায়া নিজেকে অত্যন্ত অসহায় বোধ করতেন এবং এক সময় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। মৃত্যুর পর তার মৃতদেহের পাশে একটি চিরকুট মেলে। চিরকুটে লেখা ছিল ‘লিলি আমাকে একটু ভালোবেসো’। তাতে ফুটে উঠেছিল ভালোবাসার ব্যাকুলতা।

 

ইলিয়ানা-হিকক গসিপ

খুবই গভীর বন্ধুত্ব তাদের। পরিচয় কোনো এক সাক্ষাৎকারে। একজন ফার্স্ট লেডি ইলিয়ানা রুজভেল্ট এবং অন্যজন সাংবাদিক লরেনা হিকক। ইলিয়ানা-লরেনা সম্পর্কের গসিপ ছিল তৎকালীন হট টপিক। ‘অ্যাম্পটি উইথআউট ইউ’ বইয়ের লেখক রজার স্ট্রেটমেটার তুলে ধরেন তাদের ভালোবাসার গল্প। বইটি ইলিয়ানা-লরেনের প্রেমের অন্যতম সাক্ষী। বইটিতে রয়েছে কিছু চিঠি, অন্তরঙ্গ মুহূর্ত এবং ভ্রমণের গল্পকথা। এমনকি স্বামী প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টও বলেছেন তাদের মধুর সম্পর্কের কথা। ইলিয়ানা হিকককে চিঠি লিখেন— ‘প্রিয় হিক, তোমার কণ্ঠ কত ভালো লাগছিল! সত্যি বলতে সেই অনুভূতি বোঝানো সম্ভব নয়। তবে, মজার ব্যাপারটি হলো, আমি ট্রেইম ও টিডোরকে কখনই বলতে পারিনি তোমার-আমার সম্পর্কের কথা। তবে, মনে রেখ, তোমার কথা ভাবতে ভাবতে আমি প্রায়ই ঘুমিয়ে পড়ি।’

 

ওয়াইল্ডের সমকামী চিঠি

শুদ্ধতার বাই তোলা ওয়াইল্ড ছিলেন সমকামী। নীতি-চাদরের আড়ালে একাধিক পুরুষের সঙ্গে শরীর-মনের চাহিদা মেটাতেন তিনি। সমকামিতার অভিযোগে জেলও খাটেন এই সাহিত্যিক। ওয়াইল্ডের এই ঘটনা এত দূর গড়িয়েছিল যে, দীর্ঘদিন পর্যন্ত লোকে তা নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করতেও দ্বিধা বোধ করত। ওয়াইল্ডের পুরুষসঙ্গী অল্পবয়সী আলফ্রেড ডগলাস। ওয়াইল্ডের প্রকাশিত চিঠিতে এই তরুণের প্রতি তার অনুরাগ ফুটে উঠেছিল স্পষ্ট। চিঠিতে লেখা ছিল— ‘আপনার গীতি কবিতা অসম্ভব সুন্দর। দারুণ ছিল সেই বাচনভঙ্গী। আপনার লাল-গোলাপি ঠোঁট চুম্বনের উন্মাদনা জাগায়।’ এ ছাড়াও ওয়াইল্ড তার আরেক বন্ধুর উদ্দেশে লিখেন— ‘সেখানে শুধু আমরাই থাকব, আর থাকবে এক ফ্লাস্ক ইতালীয় মদ।’ ভিক্টোরীয় যুগের এই সাহিত্যিক সমকামিতাকে কখনো অপরাধ হিসেবে দেখতেন না।

 

লেখিকার অসম প্রেম

প্রেম মানে না কোনো বয়স। ইংরেজ কবি ভিটা সেকভিলই তার দারুণ দৃষ্টান্ত। সেকভিল লেখক ভার্জিনিয়া উলফকে ভীষণ পছন্দ করতেন। কিন্তু ভার্জিনিয়া ছিল তার চেয়ে ১০ বছরের বড়। অসম এই প্রেম ছিল উপন্যাসের চরিত্রের মতোই। আবেগ, অন্তরঙ্গ ও বন্ধুত্বের অনন্য নজির ছিলেন এ দুই লেখিকা। একবার সেকভিল ভার্জিনিয়ার উদ্দেশে চিঠি লেখেন। তাতে লেখা ছিল— ‘আমি অন্ধকারের দুঃস্বপ্নে একটি চিঠি লিখলাম। সম্ভবত আপনি আমার অস্পষ্ট অক্ষরগুলো অনুভব করতে পারবেন না। তবে এটা সত্য যে, আপনাকে আমার ভীষণ মনে পড়ে। চিঠিটা তো শুধু বলার মাধ্যম। আপনি বিনয়ী, আপনাকে আমি নিজের মতো ভালোবাসি না। হে প্রিয়, আমি আপনার সামনে দাঁড়াতে পারি না। সম্ভবত, আমি আপনাকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আপনি বাঁধ ভেঙেছেন, তবে আমি প্রতিবাদ করব না।’

 

স্ত্রীকে উইনস্টন চার্চিল

একঝাঁক রুশ লেখকের মতো মানবতাবাদী লেখক চার্চিল ছিলেন না ঠিকই, কিন্তু তারপরও লেখকের মনে ছিল প্রেম আর ভালোবাসা। কোটি পেরেনো প্রকাশিত লেখার মধ্যে চার্চিলের প্রেমপত্র রয়েছে। প্রিয়তমেষু কেমির উদ্দেশে লেখা চিঠিতে চার্চিল লিখেন। প্রিয়তমা কেমি, তোমার চিঠিতে তুমি কয়েকটি শব্দ লিখেছ, যে শব্দগুলো আমাকে ভীষণ আবেগাপ্লুত করেছে। আমি তোমাকে বলতে পারব না, আমি কতটা আনন্দিত হয়েছি। আমার সব সময় মনে হয় তোমাকে আমি কিছুই দিতে পারিনি। তোমার সঙ্গে কাটানো সময়গুলো আজ আমাকে কতটা তাড়িত করে বোঝাতে পারব না। সত্যি, তোমার কাছে অনেক ঋণ আমার। সময় খুব দ্রুত চলে যায়, কিন্তু আমাদের একত্রিত সময়গুলো কত বড় আমরা কি জানি? শত বছরের ঝড়-ঝাপটার চেয়ে আমাদের এ কটি বছর অনেক ভালো নয় কী?

 

থেরেসার প্রেমে বায়রন

মাত্র আট বছর বয়সে মেরি ডাফের প্রেমে পড়েন। ১০ বছর বয়সে আত্মীয় মার্গারেটের প্রতি আকৃষ্ট এবং বছর ১৫-তে পা দিতেই তার চেয়ে দুই বছর বড় মেরি চাওয়ার্থকে বিয়ের জেদ ধরেন। কিন্তু মেরি রাজি না থাকায় মনক্ষুণ্ন হয়ে বায়রন বিদেশ ভ্রমণে বের হন এবং লেখালেখি শুরু করেন। এরপরই ব্রিটিশ কন্যা থেরেসা গুছিসোলি তার মন কেড়ে নেয়। থেরেসাকে প্রেমপত্রে বায়রন লিখেন— ‘প্রিয় থেরেসা, তোমার আবেগকে যে ভালোবাসবে তাকে তুমি চিনবে। তুমি ঐশ্বরিক হবে এই ভেবে যে, সে কেবলই তোমারই চিন্তা করে। যে শব্দটি সব ভাষায় সুন্দর ‘আমর মিও’ (ভালোবাসি), তোমাকে ভালোবাসি এবং তুমিও আমায় ভালোবাসো। তবে আমি তোমার চেয়ে বেশি ভালোবাসি, তুমি এ ভালোবাসা বন্ধ করতে পারবে না। আল্পস ও সমুদ্র বিভক্ত ঠিকই, কিন্তু তারাও চাইবে না যদি তুমি না চাও।’

 

জোসেফিনে কাবু যোদ্ধা

যুদ্ধ-বিগ্রহে ঠাসা এই ফরাসি বীরের জীবনের বিরাট অংশজুড়ে আছেন অনেক প্রেমিকা। যদিও নেপোলিয়নের জীবনে ঠিক কতবার প্রেম এসেছিল, তা হলফ করে কেউ বলতে পারেনি। এদের মধ্যে তিনজন নারীকে তার জীবনে বেশি দেখা যায়। সবাইকে ছাড়িয়ে যান রোজ জোসেফিন। অপরূপ সুন্দর এই রমণী নেপোলিয়নের চেয়ে ছয় বছরের বড়। রোজের ভালোবাসার মুগ্ধতায় নেপোলিয়ন চিঠিতে লিখেন— ‘তোমার ছায়ামূর্তি নিয়ে আমি বিছানায় যাচ্ছি। আমি তোমাকে আমার প্রগাঢ় ভালোবাসার প্রমাণের জন্য অপেক্ষা করতে পারছি না। তোমার সর্বাঙ্গে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দেব।’ প্রেয়সীর বন্দনায় নেপোলিয়ন ছিলেন মাতাল। তিনি আরেকটি প্রেমপত্রে লিখে গেছেন— ‘অনুকরণীয় জোসেফিনের জাদু যেন জ্বলতেই থাকে, আর তার শিখা জেগে থাকে আমার হৃদয়ে।’

 

ফেনি ব্রাউনের প্রেমে কিটস

১৮ শতকের রোমান্সের কবি জন কিটস। আমেরিকান সাহিত্য আজও ছন্দময় তার প্রেমের কবিতায়। কিটস, ফেনি ব্রাউন নামের এক তরুণীর প্রেমে পড়েন। কিটস তার প্রেমপত্রে লিখেন— ‘আমার মিষ্টি ভালোবাসা, আগামী দিনগুলোতে আমি ধৈর্যের সঙ্গে অপেক্ষা করব যতদিন না আমি তোমায় দেখছি। তোমার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে কেবল আশ্বাস খুঁজছিলাম, সত্যিই তুমি আমাকে পছন্দ কর কি না! আমি তোমায় অনেক ভালোবাসি এবং খুব কাছ থেকে অনুভব করি। আমি মনে করি, তোমার সৌন্দর্য কেবল আমার জন্য এবং এটা আমার জীবনের সেরা প্রেম।’ অন্য চিঠিতে দেখা যায়, ‘ভালোবাসা আমাকে স্বার্থপর করেছে। তোমাকে ছাড়া আমার অস্তিত্ব নেই। আমি সব ভুলে যাই, কিন্তু তোমাকে আবার দেখার কথা ভুলতে পারি না।’ যদিও পরবর্তীতে কিটস-ব্রাউনের প্রেম সফলতার পথ খুঁজে পায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন