শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:১৪, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট

সভাপতি পদে থেকে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন সাবেক চার আইজিপি ★ সিন্ডিকেটের হোতা পলাতক ডিএমপি কমিশনার হাবিব ★ অধ্যক্ষ ও পরিচালক পদে থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়েছেন সাবেক এডিশনাল আইজিপি মনিরুল ★ অনিয়মের বিরুদ্ধে সরব হয়ে চাকরি হারান ৬ শিক্ষক
মো. মেহেদী হাসান
অনলাইন ভার্সন
শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট

রাজধানীর শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে দেড় দশক ধরে চলেছে আর্থিক অনিয়ম, প্রশাসনিক দুর্নীতি এবং দায়িত্বশীল পদের অপব্যবহার। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ধারাবাহিক লুটপাট চালিয়েছে একটি মহল। একাধিকবার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এসব অপকর্মে জড়িতদের নাম। কিন্তু কখনো কিছুই হয়নি তাদের। উল্টো অনিয়মের প্রতিবাদ জানিয়ে চাকরি হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন পুলিশের তত্ত্বাবধায়নে পরিচালিত এই কলেজের ৬ জন শিক্ষক।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত শহীদদের স্মৃতি রক্ষা ও তাদের স্মরণে ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজ। মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা  করেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, কলেজটির আর্থিক লুটপাটের মূলে ছিলেন সৈয়দ মনিরুল ইসলাম। ১৯৭৩ সালের বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত এই কর্মকর্তা এডিশনাল ডিআইজি হিসেবে ২০০১ সালে অবসরে যান। এরপরই তিনি শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের অধ্যক্ষ পদে যোগ দেন। বোর্ডের নিয়মানুযায়ী ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ২০০৯ সালে তিনি অধ্যক্ষ পদ ছাড়তে বাধ্য হন। এ সময় কলেজ থেকে ‘ফেয়ারওয়েল মানি’ নামে ১০ লাখ টাকা পেনশন নেন। কিন্তু কলেজ থেকে বিদায় না হয়ে ‘পরিচালক’ পদ সৃষ্টি করে আরও পোক্ত হয়ে বসেন। নানা কৌশলে কয়েক দফায় তিনি কলেজের প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেন।

জানা গেছে, নানামুখী অনিয়মের প্রেক্ষিতে কলেজে অসন্তোষ তৈরি হলে ২০১৮ সালে তৎকালীন এডিশনাল আইজিপি (প্রশাসন) মঈন-উর-রহমান চৌধুরীকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে পুলিশ সদর দফতর। তদন্তে আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমান পাওয়ায় ১০ জন কর্মকর্তা, শিক্ষক ও কর্মচারীর শাস্তির সুপারিশ করা হয়।

এরমধ্যে পরিচালক সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, পুলিশ কনস্টেবল প্রিয়তোষ চন্দ্র সরকার ও মো. হাবিবুর রহমানকে লঘু শাস্তি দেওয়া হয়। বাকিরা সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তারা হলেন- শিফট ইনচার্জ (প্রভাতী) কাজী বদরুজ্জামান, শিফট ইনচার্জ (দিবা) মাহমুদুল হাসান, হিসাবরক্ষক এস এম নাজমুস সাকিব, একাডেমিক অফিসার এস এম আব্দুল মান্নান এবং পরিচালকের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কামাল হোসেন।

অন্যদিকে, আর্থিক দুর্নীতির সত্যতা জানতে সাবেক সভাপতি এডিশনাল আইজিপি রুহুল আমিনের নির্দেশে ২০১৯ সালে একটি অডিট ফার্মের মাধ্যমে নিরীক্ষা করা হয়। এতে কলেজের পরিচালক সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসান, শিফট ইনচার্জ কাজী বদরুজ্জামান, একাউন্টেন্ট নাজমুস সাকিব, একাডেমিক অফিসার আব্দুল মান্নান ও পরিচালকের ব্যক্তিগত সহকারী কামাল হোসেন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ মেলে। এরপরই অডিট কার্যক্রম বন্ধে উঠেপড়ে লাগে এই চক্র। এ সময় একজন কনস্টেবলকে দিয়ে অডিট উপ-কমিটির শিক্ষক সদস্য মোহাম্মদ এয়াছিন চৌধুরীকে লাঞ্ছিত করা হয়। 

এ বিষয়ে এয়াছিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কলেজের অডিট উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে পুঙ্খানুপুঙ্খ অডিটের জন্য অডিট ফার্মকে সহায়তা করতে চেয়েছিলাম। এ কারণে অর্থ আত্মসাৎকারী চক্র আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়। তারা অডিট কার্যক্রম বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে পুলিশ কনস্টেবল মকবুলকে দিয়ে আমার উপর শারীরিক লাঞ্ছনা করে। এ বিষয়ে বিচার চাইতে গেলে সাবেক সভাপতি অ্যাডিশনাল আইজিপি রুহুল আমিন আমাকে অন্যায়ভাবে অব্যাহতি দেন।’

জানা গেছে, শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনা তদন্তে ৩ জন পুলিশ কর্মকর্তা এবং একজন শিক্ষকের সমন্বয়ে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তবে এই কমিটির পুলিশ সদস্যরা শুরু থেকেই দুর্নীতিবাজদের পক্ষ নিয়ে সাক্ষীদের হুমকি ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ উঠে। কমিটির শিক্ষক সদস্য সায়ফুর রহমান এই উদ্দেশ্যমূলক কর্মকাণ্ডের বিপক্ষে অবস্থান নেন।

পরে তদন্ত কমিটি একটি একপেশে রিপোর্ট তৈরি করলে তিনি দ্বিমত পোষণ করেন। আর এ কারণে তিনিসহ অনিয়মের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ৬ জন শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তারা হলেন- হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সায়ফুর রহমান, সাচিবিক বিদ্যা ও অফিস ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মুহাম্মদ কামাল হোসেন, বাংলা বিভাগের প্রভাষক উম্মে জান্নাতুন নাহার, কৃষি শিক্ষা বিভাগের সহকারী প্রভাষক মো. নজরুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের প্রভাষক বিজন মিত্র এবং সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী প্রভাষক মোহাম্মদ এয়াছিন চৌধুরী।

শিক্ষক লাঞ্ছনায় গঠিত তদন্ত কমিটির শিক্ষক সদস্য সায়ফুর  রহমান জানান, ‘তদন্ত চলাকালে তদন্ত কমিটির পুলিশ সদস্যরা শিক্ষক কর্মচারীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদানে বাধ্য করেন। এছাড়া, ২০১৮ সালে মঈন উর রহমান চৌধুরী স্যারের তদন্তের সময় দুর্নীতিপরায়ণ কিছু শিক্ষক-কর্মচারী মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করেন। আমি এ বানোয়াট তদন্ত রিপোর্টে দ্বিমত পোষণ করে স্বাক্ষর করলে আমাকেও চাকরি হতে অব্যাহতি দেওয়া হয়।’

চাকরি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আরেক শিক্ষক বাংলা বিভাগের প্রভাষক উম্মে জান্নাতুন নাহার ছিলেন কলেজের গভর্নিং বডির শিক্ষক সদস্য। শুরু থেকেই তিনি আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। এ কারণে তাকেও অন্যায়ভাবে চাকরি হারাতে হয়। 

এ বিষয়ে উম্মে জান্নাতুন নাহার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুর্নীতিবাজ চক্র তাদের দুর্নীতি ও অনিয়ম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমাকে প্রথমে অন্যায়ভাবে গভর্নিং বডি থেকে অপসারণ করে। এরপর কোন রকম দোষ না পাওয়ার পরও আমাকে চাকুরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আমাকে যারা অন্যায়ভাবে চাকুরিচ্যুত করেছে বর্তমান প্রশাসনের কাছে তাদের উপযুক্ত শাস্তি চাই। চাকরি ফেরত দিয়ে আমাদের সম্মান যেন ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’ 

চাকুরিচ্যুত আরেক শিক্ষক প্রতিনিধি মুহাম্মদ কামাল হোসেন জানান, ‘প্রিন্সিপাল (অব.) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল  শেখ শরিফুলসহ দুইজন শিক্ষক প্রতিনিধি গভর্নিং বডির মিটিংয়ে অডিট রিপোর্ট  বাস্তবায়নের দাবি জানালে তৎকালীন সভাপতি এসএম রুহুল আমিন দুই জন শিক্ষক প্রতিনিধিকে গভর্নিং বডি থেকে অপসারণ এবং চাকরি থেকে অব্যাহতির ব্যবস্থা করেন। 

জানা গেছে, অন্যায়ের শিকার শিক্ষকরা চাকরি ফিরে পেতে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন। তাদের  রিটের প্রেক্ষিতে আদালত শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে ৬ শিক্ষক নির্দোষ প্রমাণিত  হন। ২০২৩ সালে এই শিক্ষকদের পুনর্বহালের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কলেজের তৎকালীন সভাপতি অতিরিক্ত আইজিপি মো. রুহুল আমিন তাতে কর্ণপাত না করে উল্টো ভুক্তভোগী শিক্ষকদের ‘জঙ্গি’ মামলায় জড়ানোর হুমকি দেন। অন্যদিকে তৎকালীন আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন প্রভাব খাঁটিয়ে শিক্ষা বোর্ডের তৎপরতা থামিয়ে দেন বলে ভুক্তভোগী শিক্ষকদের অভিযোগ।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ আমলে অন্যায়ের শিকার অনেকেই তাদের অধিকার ফিরে পেয়েছেন। তবে শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজ থেকে অন্যায়ভাবে চাকরি হারানো শিক্ষকরা এখনো ন্যায়বিচার পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। তারা চাকরি ফিরে পেতে প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন। 

আরও জানা যায়, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষিতে পুলিশ বিভাগে আমূল পরিবর্তন হলেও শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে এখনো বহাল রয়েছে পুরোনো সিন্ডিকেটের লোকজন। এদের মধ্যে আছেন খোদ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জাকির হোসেন। নিয়ম অনুযায়ী কোন ব্যক্তির ছয় মাসের বেশি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু জাকির হোসেন তিন বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন। তার বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন ৬ তলা ভবন নির্মাণ ও টেন্ডার ছাড়া ৮ কোটি টাকার কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। এমনকি জালসনদধারী একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জাকির হোসেনকে একাধিকবার ফোন করে ও হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠালেও তার কাছ থেকে কোন সাড়া মেলেনি।

এছাড়া, শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে দেড় দশকের দুর্নীতির বিষয়ে কলেজটির সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করা সাবেক চার আইজিপি শহিদুল হক, জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং মো. রুহুল আমিনের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর তাদের মধ্যে কেউ কেউ কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক আছেন।

শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের বর্তমান গভর্নিং বডির সভাপতি বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম। দেড় দশকের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও অন্যায়ের শিকার শিক্ষকদের চাকুরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে কথা বলার জন্য তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তা সম্ভব হয়নি। তবে নতুন আইজিপি ইতোমধ্যেই কলেজের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বলে পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
শ্রীপুরে স্টেশন চালুর দাবিতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন
শ্রীপুরে স্টেশন চালুর দাবিতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন
'ঢাকা উত্তরের প্রতিটি ওয়ার্ডে স্থাপন হবে এয়ার কোয়ালিটি মনিটরিং যন্ত্র'
'ঢাকা উত্তরের প্রতিটি ওয়ার্ডে স্থাপন হবে এয়ার কোয়ালিটি মনিটরিং যন্ত্র'
সাবেক প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ারের এপিএস গ্রেফতার
সাবেক প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ারের এপিএস গ্রেফতার
রথযাত্রায় সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
রথযাত্রায় সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও করবেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও করবেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা
এইচএসসি পরীক্ষা ঘিরে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষা ঘিরে ডিএমপির নির্দেশনা
আবারও অবস্থান কর্মসূচিতে এনটিআরসিএ ভাইভা রেজাল্ট বঞ্চিত প্রার্থীরা
আবারও অবস্থান কর্মসূচিতে এনটিআরসিএ ভাইভা রেজাল্ট বঞ্চিত প্রার্থীরা
যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা
যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
সর্বশেষ খবর
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না
নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না

নগর জীবন

ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি
ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য