শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪৬, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ব্র্যান্ড হিসেবে বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হতে চায় 'সারা'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্র্যান্ড হিসেবে বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হতে চায় 'সারা'

স্নোটেক্স আউটওয়্যার লিমিটেড আন্তর্জাতিক পোশাক উৎপাদনে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে শুরু করেছে তাদের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’। মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি এবং মোহাম্মদপুরের পর সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরাতে ‘সারা’র ৪র্থ আউটলেটের উদ্বোধন হয়েছে। দেশের বাজারের পর ব্র্যান্ড হিসেবে ‘সারা’ বিশ্ববাজারেও প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। সেই উদ্দেশেই এগিয়ে চলছে দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড

সারা'র মূল প্রতিষ্ঠান মূলত স্নোটেক্স। আর স্নোটেক্সের যাত্রা শুরু কীভাবে এমন প্রশ্নের উত্তরে ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড ও  স্নোটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম খালেদ বলেন, শুরুটা প্রায় এখন থেকে বিশ বছর আগে। ছোট সাপ্লাইয়ের ব্যবসা। তারপর ছোট বায়িং হাউস। এরপর ছোট একটা ফ্যাক্টরি ১২-১৩ বছর আগে। পর্যায়ক্রমে আরো একটা ফ্যাক্টরি। এখন আমরা প্রায় ১১ হাজার ফ্যামিলি মেম্বার। আগামী বছর শেষে এটা প্রায় ১৮ হাজার হবে।

দীর্ঘদিন গার্মেন্ট ব্যবসার পর ফ্যাশন হাউস 'সারা'। সারাকে ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা ও জনপ্রিয় করার প্রচেষ্টা সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা গার্মেন্ট সেক্টরে দেখতে দেখতে ২০ বছর কাটালাম। আমরা ২০ বছর ধরে যে সেক্টরটা শিখলাম, সেটাকে আমরা আরও বড় পরিসরে কন্টিনিউ করতে চাই। শুধুমাত্র আমরা ব্র্যান্ডিংটা জানতাম না, 'সারা'র মাধ্যমে এবার সেটা যোগ করলাম। আমাদের এক্সপার্টদের আমরা কাজে লাগাব যাদের কারণে আমরা এখন এই পর্যায়ে পৌঁছেছি। তাহলে আমরা সারাকেও একটা বড় পর্যায়ে নিতে পারব। সেই জন্যই আমরা ব্র্যান্ডিং করছি। ইতোমধ্যে আমরা আমাদের ডিজাইনিং টিম, অনলাইন টিম, সফটওয়্যার টিমগুলো ডেভেলপ করছি। এখনো আমরা ব্র্যান্ডটা শিখছি, এটাকে যখন আমরা অর্গনাইজ করব তখন বিভাগীয় শহরে যাব। যখন আমরা আরেকটু অর্গানাইজড হব তখন আমরা বাংলাদেশের বাইরে যাব।

রাজধানী ঢাকায় ইতোমধ্যে সারা'র ৪টি শোরুম রয়েছে। আগামীতে শোরুমের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে কি না জনাতে চাইলে এস এম খালেদ জানান, স্নোটেক্সের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’র কাজ শুরু ২০১৮ সালের মে থেকে। ঢাকার মিরপুর ‘সারা’র প্রথম আউটলেট। এরপর চালু হয় বসুন্ধরা সিটিতে। তৃতীয় আউটলেটটি মোহাম্মদপুরে। সর্বশেষ উত্তরায় চালু হয়েছে। এর পরেরটি খুব দ্রুতই বারিধারায় উদ্বোধন হবে। এছাড়া আমরা আগামী বছর আরো পাঁচটি শোরুম করব ঢাকাতে। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় শহর, জেলা শহর এবং বিদেশেও আউটলেট করার পরিকল্পনা রয়েছে। ‘সারা’কে বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত করাই মূল লক্ষ্য।

সারা'র যে কোনও আউটলেটে গেলেই আপনি দেশি ও ওয়েস্টার্ন সব ধরণের পোশাক পাবেন। সেই সঙ্গে পোশাকে পাবেন বৈচিত্র, ভিন্নতা আর ফ্যাশনের সমাহার। সারা লাইফস্টাইল লিমিটেড'র পোশাকের ডিজাইন নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শরীফুন্নেসা রেবা জানালেন গ্রাহকদের নিজস্ব চাহিদার কথা। তিনি বলেন, বর্তমানে ওয়েস্টার্ন পোশাকের চাহিদা একটু হলেও বেশি। তাই আমাদের সব আউটলেটে ওয়েস্টার্ন পোশাককে বেশি প্রাধান্য দেওয়া আছে। একটা আমরা করেছি গ্রাহকদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে। তবে শুধু ওয়েস্টার্ন নয়, দেশিয় পোশাককে আমরা সমান গুরুত্ব দিয়েছি।

তিনি আরও জানান, আমরা নিজস্ব ডিজাইন নিয়ে কাজ করছি। আমাদের ডিজাইনার নিজস্ব। এছাড়াও আমি নিজেও ডিজাইন দেখি। আমাদের দলে ১২ জন ফ্যাশন ডিজাইনার আছেন। মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী তারা ডিজাইন তৈরি করে যাচ্ছে। কত কম দামে একটা ভালো কোয়ালিটি দেওয়া যায় সেই চেষ্টা করছি। পাশাপাশি ডিজাইনের ক্ষেত্রে আমাদের সেক্টর আলাদা করে দেওয়া আছে। কেউ ওয়েস্টার্ন ডিজাইন করছে, কেউ শাড়ি করছে। মার্কেটের রিকোয়ারমেন্টের ওপর আমরা ডিজাইন করি। আমাদের প্রিন্টিংয়েরও রয়েছে নিজস্ব টিম। প্রিন্ট আমরা আমাদের এখানেই করে থাকি।

দেশে অন্যান্য যেসব পোশাকের ব্র্যান্ড রয়েছে তাদের থেকে সারা'র মূল পার্থক্য মূলত পোশাকের দামে। অন্যান্য ব্র্যান্ডের থেকে সারা'র পোশাকের মূল্য তুলনামূলক অনেক কম। মূল্য কম হলেও পোশাকের গুনগত মানের দিক থেকে কারও সঙ্গে আপস করেনি 'সারা'। এ প্রসঙ্গে শরীফুন্নেসা রেবা বলেন, এটা আমার হাজবেন্ডের (এস এম খালেদ) আইডোলোজি। স্নোটেক্স আজ এই পর্যন্ত আসতে পেরেছে এই কারণেই। আমরা ভালো প্রোডাক্ট দিব কিন্তু প্রাইজ কম রাখবো। প্রাইজ কম রাখলে গ্রাহক বেশি আসবে। আমি চই যত বেশি সম্ভব গ্রাহক ক্যাচ করতে। গ্রাহক বেশি হলে বিক্রয় বেশি হবে। আর এমন হলে লাভবান হবে 'সারা'। এটাই হলো উদ্দেশ্য।

২০১৮ সালের মে থেকে লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’র কাজ শুরু। গত দেড় বছরে সারা'র ৪টি আউটলেট চালু হয়ে গেছে। পরবর্তী ৫ বছর পর সারা'কে কোথায় দেখতে চান এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বলেন, পরের ৫ বছরে আমরা সারা'কে স্নোটেক্সের পর্যায়ে দেখতে চাই। স্নোটেক্স আমাদের ২০ বছরের ব্যবসা। সেই হিসাবে সারা'র যাত্রা কেবল শুরু। ৫ বছর বা ১০ বছর স্নোটেক্স থেকেও সারা'কে আরও বড় পর্যায়ে যেন নিয়ে যেতে পারি এমনটাই ইচ্ছা আছে।


সারা লাইফস্টাইল লিমিটেড'র এজিএম (অপারেশন) প্রিয়ম আমিন সারা'র পোশাকের গুনগত মান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে জানালেন, দেশের পোশাকশিল্পে নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ প্রথম থেকেই সেরা সেরা ফেব্রিক কোয়ালিটি পছন্দ করে আসছে ও ম্যানুফ্যাকচার কোয়ালিটিকে প্রাধান্য দিচ্ছে। কারণ বেস্ট কোয়ালিটি না দিলে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকা সম্ভব না। তাই 'সারা' কম দামে গ্রাহকদের হাতে সেরা পোশাক পৌঁছে দিতে চায়। কারণ 'সারা' পোশাক জগতে এখন থেকে পরবর্তী ১০০ বছর নেতৃত্ব দিতে চায়।

নিজেদের ব্র্যান্ডের পোশাকের মূল্য অন্যাদের তুলনায় কম হওয়ার কারণ হিসেবে প্রিয়ম আমিন জানান,  'সারা' কনফ্লিক্ট রেঞ্জ কম রাখসে কারণ তারা সব রকম কাস্টমার ধরতে এবং একই সঙ্গে ধরে রাখতে চায়। পোশাকের মূল্য অন্য ব্র্যান্ড থেকে কম দাম দিয়ে কাস্টমারদের সন্তুষ্ট করতে চায়। তবে মূল্য কম দিলেও 'সারা' তার কাস্টমারদের বেটার প্রোডাক্ট দিতে চায়। কাস্টমারদের সাথে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করতে 'সারা' বেস্ট কোয়ালিটির সাথে প্রোডাক্টের মূল্য কাস্টমারদের সাধ্যের মধ্যে রাখেছে। 

তিনি আরও বলেন, যে কোনও ধরণের প্রবলেম 'সারা' সকলে মিলে আলোচনার করে পরিকল্পনার মাধ্যমে সমাধান করে। শুরু থেকেই 'সারা'র ১২ জন ডিজাইনার আছে যারা নিজেদের মতো করে কাজ করে ভিন্নতার জন্য ও  এমন প্রোডাক্ট ডিজাইন যাতে প্রোডাক্ট সহজলভ্য না হয়ে যায়।


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে