শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৪, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০

'ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০' আগামীর বাংলাদেশের জন্য নবদিগন্তের উন্মোচন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
'ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০' আগামীর বাংলাদেশের জন্য নবদিগন্তের উন্মোচন

গত এক দশকে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দরিদ্র বিমোচন ও সার্বিক অগ্রগতি বিশ্ব দরবারে এখন অন্যন্য উদাহরণ। শুক্রবার (৬ নভেম্বর) ও শনিবার (৭ নভেম্বর) নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও কটলার ইমপ্যাকট, ইনকরপোরেটেড যৌথভাবে আয়োজন করেছে ‘ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ যা বাংলাদেশকে সম্ভাবনার এক নতুন দারপ্রান্তে পৌছে দিবে। 

এই সামিটের আদ্যোপান্ত ও সুফল বাংলাদেশে কি কি প্রভাব ফেলবে এবিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেন ডব্লিউএমএস বাংলাদেশ'র প্রধান উপদেষ্টা ও চিফ পেট্রোন, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্ট এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ।

প্রশ্ন: এবারের ‘ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ এ কী কী বিশেষ বিষয় থাকছে?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: এবারের সামিট অন্যান্য বছরের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও ব্যতিক্রমী। বিশ্বব্যাপী কোভিড -১৯ পরিস্থিতি বিচেনায় ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ কে এবার ‘ইলেক্ট্রনিক ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ ঘোষণা করা হয়েছে। তাই এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে অনলাইনের মাধ্যমে। ইতিহাসের পাতায় এই প্রথম এতো বড় ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে একই সময়ে, একই মে বাংলাদেশসহ ১০৪ দেশের সম্মানিত অতিথিরা যুক্ত থাকছেন। শুধু তাই নয়, যেখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব মিলিয়ে প্রায় ৮০ জনের বেশি অতিথি তাদের মূল্যবান বক্তব্য রাখবেন, যারা কথা বলবেন মার্কেটিং এর বিভিন্ন দিক, অর্থনীতি উন্নয়ন ও মানুষের জীবন মানের উপর এর প্রভাব, করবেন চুলচেরা বিশ্লেষণ। এই ধরণের আন্তর্জাতিক সামিট বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও চাকুরিজীবীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে দিবে নতুন ধরণা। ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কান্ট্রি প্রতিনিধি হিসেবে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ সার্বিকভাবে সহায়তা করছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো- আন্তর্জাতিক মানের এই ধরণের সামিট বাংলাদেশ খুব কম অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশকে বিশ্বপরিমন্ডেলে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আরো এগিয়ে যেতে হবে সেহেতু উন্নত বিশ্বের দেশগুলো মতো তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে আরো বেশি সফলতা অর্জন করা যায় সেদিকগুলোও খুজে বের করা যাবে।

প্রশ্ন: এ সামিট বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কি প্রভাব ফেলবে ?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: মার্কেটিং এর সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে একটি দেশ, জাতি ও সমাজের পরিবর্তন করা সম্ভব। যেসব দেশ আধুনিক মার্কেটিং এর সূত্রগুলো জানে এবং সময়মতো প্রয়োগ করতে পারছে, সেই রাষ্ট্রগুলো রাতারাতি ভালো করছে গেøাবাল মার্কেটে। এমন ধরণের একটি অনুষ্ঠান আমাদের দেশের সফল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে গুলোকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। 
এই সামিটের অন্যতম লক্ষ্য হলো, কোটি কোটি দর্শককে একত্রিত করা ও জ্ঞানের সাগরে অবগাহন করানো। প্রফেসর ফিলিপ কটলার ও তার বিশেষজ্ঞ দল, বিশ্বের মার্কেটিং বিশারদগণ, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট, বিপনন দুনিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ব্যক্তিবর্গ, সফল উদ্যোক্তা, নিউরোমার্কেটার, সামাজিক উদ্যোক্তা, ডিজিটাল মার্কেটিং গুরুরা বক্তব্য প্রদান করবেন এই সামিটে। 

প্রশ্ন: মার্কেটিং এর মাধ্যমে তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ব্যবসায় উন্নয়ন কিভাবে সম্ভব ?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: এই সামিটের লক্ষ্যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পরিচয় করিয়ে দেয়া পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন উদ্যোক্তাদের একত্রিত করার মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন, ব্যবসার প্রসার, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ উন্নতি সাধন করা। এছাড়া, বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত সফলতাকে আরো বেগবান করতে হলে মার্কেটিং ও সোশ্যাল মার্কেটিং ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের উন্নয়নে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার। বিশেষ করে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাতে চাইলে মার্কেটিং এর সবগুলো বিষয়কে কাজে লাগানো উচিত। যেহেতু বাংলাদেশ সরকারের মূল লক্ষ্য সমাজ ও দেশের উন্নয়ন সেহেতু মার্কেটিং ও সোশ্যাল মার্কেটিং ব্যবস্থায় পাবলিক সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর ও এনজিও একসঙ্গে কাজ করতে হবে। উন্নত দেশগুলোর অর্জন ও সাফল্য আমাদের বাস্তবিক কর্মে রূপান্ত্রিত করার লক্ষ্যে ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ এর মতো আরো বড় বড় প্রোগ্রাম হাতে নিতে হবে। তবেই কেবল উন্নত রাষ্ট্রের মতো ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল পাবে বাংলাদেশ। 

প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান ও সুনাম রক্ষায় কি ভূমিকা পালন করবে এই সামিট ? 

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: আধুনিক মার্কেটিং এর নতুন নতুন দিকগুলো উন্মোচিত হবে এই সামিটে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে দ্রæত সফল হচ্ছে বা হয়েছে, বিশ্ববাজারে বছরের পর বছর টিকে আছে, সেইসব অজানা কথা ও নতুন কৌশল নিয়ে নিয়ে আলোচনা হবে সম্মেলনে। এক কথায় বলা যায়- আর্ন্তজাতিক অঙ্গনের সঙ্গে বাংলাদেশের উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও পেশারজীবীদের মধ্যে একটা সেতুবন্ধ তৈরি হবে যা আমাদের দেশ ও জাতির উন্নয়নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। 

প্রশ্ন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবকে গ্রহণের ক্ষেত্রে এই সামিট বাংলাদেশ কিভাবে সাহায্য করবে ? 

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে পথে এগিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশকে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও মানবসম্পদের দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে রোবটিকস, ক্লাউড টেকনোলজি, ব্লকচেইন, থ্রিডি প্রিন্টিং, ন্যানোটেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি এবং বিগ ডাটার মতো বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্ব পাবে। এ সময় একদিকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হবে, অন্যদিকে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর নতুন নতুন ক্ষেত্র উন্মোচিত হবে। এই সুযোগকে শতভাগ কাজে লাগাতে হবে আমাদের। এ শিল্প বিপ্লবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি, নতুন কর্মদক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের প্রকৃতি জড়িত। নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলানোর জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিল্প-ব্যবসা ও শিক্ষার সমন্বয় আরও বাড়াতে হবে। ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ আমাদের দেশের অর্থনীতি, উন্নতি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সালাউদ্দিন আলমগীরের সহায়তা
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সালাউদ্দিন আলমগীরের সহায়তা
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের গর্বিত স্পন্সর হলো ওয়ালটন
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের গর্বিত স্পন্সর হলো ওয়ালটন
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ