শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৪, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০

'ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০' আগামীর বাংলাদেশের জন্য নবদিগন্তের উন্মোচন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
'ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০' আগামীর বাংলাদেশের জন্য নবদিগন্তের উন্মোচন

গত এক দশকে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দরিদ্র বিমোচন ও সার্বিক অগ্রগতি বিশ্ব দরবারে এখন অন্যন্য উদাহরণ। শুক্রবার (৬ নভেম্বর) ও শনিবার (৭ নভেম্বর) নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও কটলার ইমপ্যাকট, ইনকরপোরেটেড যৌথভাবে আয়োজন করেছে ‘ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ যা বাংলাদেশকে সম্ভাবনার এক নতুন দারপ্রান্তে পৌছে দিবে। 

এই সামিটের আদ্যোপান্ত ও সুফল বাংলাদেশে কি কি প্রভাব ফেলবে এবিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেন ডব্লিউএমএস বাংলাদেশ'র প্রধান উপদেষ্টা ও চিফ পেট্রোন, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্ট এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ।

প্রশ্ন: এবারের ‘ই-ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ এ কী কী বিশেষ বিষয় থাকছে?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: এবারের সামিট অন্যান্য বছরের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও ব্যতিক্রমী। বিশ্বব্যাপী কোভিড -১৯ পরিস্থিতি বিচেনায় ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ কে এবার ‘ইলেক্ট্রনিক ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ ঘোষণা করা হয়েছে। তাই এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে অনলাইনের মাধ্যমে। ইতিহাসের পাতায় এই প্রথম এতো বড় ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে একই সময়ে, একই মে বাংলাদেশসহ ১০৪ দেশের সম্মানিত অতিথিরা যুক্ত থাকছেন। শুধু তাই নয়, যেখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব মিলিয়ে প্রায় ৮০ জনের বেশি অতিথি তাদের মূল্যবান বক্তব্য রাখবেন, যারা কথা বলবেন মার্কেটিং এর বিভিন্ন দিক, অর্থনীতি উন্নয়ন ও মানুষের জীবন মানের উপর এর প্রভাব, করবেন চুলচেরা বিশ্লেষণ। এই ধরণের আন্তর্জাতিক সামিট বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও চাকুরিজীবীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে দিবে নতুন ধরণা। ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কান্ট্রি প্রতিনিধি হিসেবে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ সার্বিকভাবে সহায়তা করছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো- আন্তর্জাতিক মানের এই ধরণের সামিট বাংলাদেশ খুব কম অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশকে বিশ্বপরিমন্ডেলে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আরো এগিয়ে যেতে হবে সেহেতু উন্নত বিশ্বের দেশগুলো মতো তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে আরো বেশি সফলতা অর্জন করা যায় সেদিকগুলোও খুজে বের করা যাবে।

প্রশ্ন: এ সামিট বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কি প্রভাব ফেলবে ?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: মার্কেটিং এর সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে একটি দেশ, জাতি ও সমাজের পরিবর্তন করা সম্ভব। যেসব দেশ আধুনিক মার্কেটিং এর সূত্রগুলো জানে এবং সময়মতো প্রয়োগ করতে পারছে, সেই রাষ্ট্রগুলো রাতারাতি ভালো করছে গেøাবাল মার্কেটে। এমন ধরণের একটি অনুষ্ঠান আমাদের দেশের সফল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে গুলোকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। 
এই সামিটের অন্যতম লক্ষ্য হলো, কোটি কোটি দর্শককে একত্রিত করা ও জ্ঞানের সাগরে অবগাহন করানো। প্রফেসর ফিলিপ কটলার ও তার বিশেষজ্ঞ দল, বিশ্বের মার্কেটিং বিশারদগণ, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট, বিপনন দুনিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ব্যক্তিবর্গ, সফল উদ্যোক্তা, নিউরোমার্কেটার, সামাজিক উদ্যোক্তা, ডিজিটাল মার্কেটিং গুরুরা বক্তব্য প্রদান করবেন এই সামিটে। 

প্রশ্ন: মার্কেটিং এর মাধ্যমে তথ্য-প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ব্যবসায় উন্নয়ন কিভাবে সম্ভব ?

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: এই সামিটের লক্ষ্যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পরিচয় করিয়ে দেয়া পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন উদ্যোক্তাদের একত্রিত করার মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন, ব্যবসার প্রসার, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ উন্নতি সাধন করা। এছাড়া, বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত সফলতাকে আরো বেগবান করতে হলে মার্কেটিং ও সোশ্যাল মার্কেটিং ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের উন্নয়নে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার। বিশেষ করে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাতে চাইলে মার্কেটিং এর সবগুলো বিষয়কে কাজে লাগানো উচিত। যেহেতু বাংলাদেশ সরকারের মূল লক্ষ্য সমাজ ও দেশের উন্নয়ন সেহেতু মার্কেটিং ও সোশ্যাল মার্কেটিং ব্যবস্থায় পাবলিক সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর ও এনজিও একসঙ্গে কাজ করতে হবে। উন্নত দেশগুলোর অর্জন ও সাফল্য আমাদের বাস্তবিক কর্মে রূপান্ত্রিত করার লক্ষ্যে ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ এর মতো আরো বড় বড় প্রোগ্রাম হাতে নিতে হবে। তবেই কেবল উন্নত রাষ্ট্রের মতো ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল পাবে বাংলাদেশ। 

প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান ও সুনাম রক্ষায় কি ভূমিকা পালন করবে এই সামিট ? 

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: আধুনিক মার্কেটিং এর নতুন নতুন দিকগুলো উন্মোচিত হবে এই সামিটে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে দ্রæত সফল হচ্ছে বা হয়েছে, বিশ্ববাজারে বছরের পর বছর টিকে আছে, সেইসব অজানা কথা ও নতুন কৌশল নিয়ে নিয়ে আলোচনা হবে সম্মেলনে। এক কথায় বলা যায়- আর্ন্তজাতিক অঙ্গনের সঙ্গে বাংলাদেশের উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও পেশারজীবীদের মধ্যে একটা সেতুবন্ধ তৈরি হবে যা আমাদের দেশ ও জাতির উন্নয়নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। 

প্রশ্ন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবকে গ্রহণের ক্ষেত্রে এই সামিট বাংলাদেশ কিভাবে সাহায্য করবে ? 

ড. ইউসুফ আব্দুল্লাহ: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে পথে এগিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশকে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও মানবসম্পদের দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে রোবটিকস, ক্লাউড টেকনোলজি, ব্লকচেইন, থ্রিডি প্রিন্টিং, ন্যানোটেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি এবং বিগ ডাটার মতো বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্ব পাবে। এ সময় একদিকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হবে, অন্যদিকে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর নতুন নতুন ক্ষেত্র উন্মোচিত হবে। এই সুযোগকে শতভাগ কাজে লাগাতে হবে আমাদের। এ শিল্প বিপ্লবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি, নতুন কর্মদক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের প্রকৃতি জড়িত। নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলানোর জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিল্প-ব্যবসা ও শিক্ষার সমন্বয় আরও বাড়াতে হবে। ‘ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০২০’ আমাদের দেশের অর্থনীতি, উন্নতি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট শামীম হোসেন
ঢাকা ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট শামীম হোসেন
‘ওয়াই-ই-এস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ পেলেন চার তরুণ প্রকৌশলী
‘ওয়াই-ই-এস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ পেলেন চার তরুণ প্রকৌশলী
মাস্টারকার্ডের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মাস্টারকার্ডের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আইসিসিবিতে র‍্যানকনের মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডারের উদ্বোধন
আইসিসিবিতে র‍্যানকনের মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডারের উদ্বোধন
সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক
সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক
ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪

এই মাত্র | নগর জীবন

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স
২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট
দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১
চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই
মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’
আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক
কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’
দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন
বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ
প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
রাশিয়ার ২১তম কাজান উৎসবে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন আজ
বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা