শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

দেশের অর্থনীতি এখন কতটা স্থিতিশীল? খেলাপি ঋণ কেন কমছে না? বড় গ্রুপগুলোর ব্যাপারে কেমন নীতি-সহায়তা প্রয়োজন? পাচারের টাকা ফেরানো কঠিন কেন? ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলেছেন রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

প্রশ্ন : বিদ্যমান অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিস্থিতিকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

উত্তর : ১৫ বছর ধরে ব্যাংকিং খাতে একটা অস্থিরতা ছিল। অর্থনীতিও একটা সমস্যার মধ্যে ছিল। যদিও আগের সরকার বলত যে তারা বেশ উন্নতি করেছে। মেগা প্রকল্প করেছে ইত্যাদি।


আসলে কিন্তু তা ছিল না। ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে। এই পরিস্থিতি এখনো বিরাজ করছে।

তারল্য সমস্যা ছিল, সেটা এখনো আছে। কিছু কিছু ব্যাংক হয়তো ভালো করেছে। তাদের কিছু ইন্ডিকেটর বেশ ভালো। কিন্তু যেসব জায়গা থেকে টাকা পাচার হয়ে গেছে, যেসব জায়াগায় শ্রেণীকৃত ঋণ বেড়ে গেছে; তারা এখনো সমস্যায় আছে।

খেলাপি ঋণ হয়েছে মূলত রাজনৈতিকীকরণের কারণে। বিশেষ করে পর্ষদ, পরিচালক, ম্যানেজমেন্ট, কাস্টমার এদের একটা যোগসাজশের মাধ্যমে ঋণ কেলেঙ্কারিটা হয়েছে। সবাই মিলেমিশেই এটা করেছে। যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করা হয়নি। একজন যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করতে যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার, সেটা করা হয়নি।

ঋণ দেওয়া হয়েছে কিন্তু যথাযথ পর্যালোচনা হয়তো করা হয়নি। নামে-বেনামে ঋণ গেছে। ঠিকমতো ক্যাশফ্লো অ্যানালিসিস করা হয়নি। সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে, যারা টাকাটা বের করে বিদেশে নিয়ে গেছে। টাকাগুলো যদি দেশে থাকত তাহলে ইকোনমিতে এর একটা অবদান তৈরি হতো। দেশে বিনিয়োগ হলে উৎপাদন ও জিডিপি বাড়ত। কর্মসংস্থান হতো। দুঃখজনক হলো, টাকাটা পাচার করার কারণে সেই কর্মসংস্থানটা হয়নি। মেগা প্রজেক্ট করা হয়েছে; কিন্তু এগুলো অর্থনীতিতে কার্যকর অবদান রাখতে পারেনি। আমাদের দেখা উচিত, অর্থনীতি কতটা উন্নত হলো, রিজার্ভ ও রপ্তানি কতটা বাড়ল। সেদিকে খেয়াল করা হয়নি। এখন অর্থনীতির যে অবস্থা, তার সবই আফটার এফেক্ট অফ ওল্ড।

জুলাই বিপ্লবের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ধসটা বন্ধ হয়েছে। এখন আস্তে আস্তে এটাকে আরো ভালো অবস্থায় নিতে হবে। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। এর জন্য কিছু করার আছে। রেগুলেটররা আছেন, তাঁদের ভূমিকা আছে। এক কথায় বলতে গেলে করপোরেট সুশাসন প্রত্যেকটা পর্যায়ে বাড়াতে হবে। করপোরেট গভর্ন্যান্স হলো সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। আমি আরেকটা পিলার যোগ করতে চাই—সদিচ্ছা। সদিচ্ছা না থাকলে কিছুই হবে না। অর্থাৎ সদিচ্ছা, সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে সব স্তরে। এভাবে যদি আমরা প্রতিটা স্তরে কাজ করি, তাহলে দেশের জন্য, দশের জন্য কাজ করতে আর দুশ্চিন্তা লাগবে না।

প্রশ্ন : খেলাপি ঋণ বাড়ার পেছনে নীতির দুর্বলতা রয়েছে কি না?

উত্তর : খেলাপিটা বেড়ে গেছে। কেননা, অনেকে টাকা বাইরে নিয়েছে গেছে। কেউ কেউ জেলে আছে, বিচার হবে। কেউ বলছে ৫০ হাজার কোটি, কেউ বলছে লাখ লাখ কোটি টাকা নিয়ে গেছে। টাকার পরিমাণ আমি জানি না। তবে এগুলো কিন্তু সত্যি। এ টাকাটা তারা বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করেছে। খেলাপি ঋণ বাড়ার এটা হচ্ছে প্রধান কারণ। এ ছাড়া এখানে যে শীর্ষ দশ ব্যাবসায়িক গ্রুপ রয়েছে, তারাও জুলাই বিপ্লবের পর খেলাপি হয়ে গেছে। তারা হয়তো ব্যবসা করতে পারেনি। আমি আমার ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলছি, বসছি। তারাও সাড়া দিচ্ছে। এই গ্রুপগুলো যদি একটু সাপোর্ট পায়; তাদের সক্ষমতা আছে, তারা খেলাপি ঋণকে নিয়মিত করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের যত সার্কুলার আছে, এগুলো পর্যালোচনা করে যদি রিশিডিলিং করে দেওয়া হয় এবং মিনিমাম ডাউন পেমেন্ট দিয়ে তাদের নিয়মিত করার সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বেঁচে যাবে। আগে ক্লাসিফায়েডের ক্ষেত্রে ছয় মাসের কথা বলা হতো। এখন বলা হচ্ছে তিন মাস। এটাকে আমি খারাপ বলব না। এর মাধ্যমে খেলাপির প্রকৃত চিত্রটা জানা যাবে। তার পরে পদক্ষেপ নেওয়া যাবে যে কিভাবে আগানো হবে। তবে আইএমএফের কথায় তো সব হবে না। আমি যখন অগ্রণী ব্যাংকের এমডি ছিলাম, তখন আমি নানা উপায়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে এনেছি। আমি যখন ছেড়ে যাই, তখন ব্যাংকের সব ইন্ডিকেটর পজিটিভ ছিল। চার শর মতো লোকসানি শাখাকে আমি ৭০টিতে নামিয়ে এনেছিলাম। এগুলো সবই ছিল আমার পজিটিভ স্টেপ। সবাইকে নিয়েই আমি কাজটা করেছি। এখন যখন আমি আবার ব্যাংকটিতে ঢুকেছি, এখন দেখি সবই নেগেটিভ।
 

প্রশ্ন : পাচারের টাকা ফেরানোর পদক্ষেপ কি যথেষ্ট?

উত্তর : অবৈধ উপায়ে যেসব টাকা চলে গিয়েছে, সেটা আমাদের প্রুফ করে নিয়ে আসতে হবে। কিছু হুন্ডিতে, কিছু পকেটে, আর কিছু গেছে সুটকেসে করে। এটা যদি জানা যায় যে কোন দেশে গেছে এবং তাদের সঙ্গে যদি আমাদের এগ্রিমেন্ট থাকে, তাহলে কিন্তু টাকা ফেরানো সম্ভব। তবে সময় লাগবে। কিন্তু আমি বলতে পারব না যে এক বছরের মধ্যে হবে। বেশ কয়েক বছর সময় লাগতে পারে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাটা যে চুরি হলো সেটা শ্রীলঙ্কাতে যখন গেল, সেটা ধরতে পারায় ফেরত আনা গেছে; কিন্তু যেটা ফিলিপাইনে ক্যাসিনোতে গেল, সেটা কিন্তু ফেরানো যায়নি। এখন মামলা হয়েছে। এরপর দেখা যাক কী হয়। আমি আশাবাদী। আমি বিশ্বাস করি সময় লাগলেও পাচারের টাকা ফিরিয়ে আনা যাবে, যদি ঠিকমতো হ্যান্ডেল করা যায়।

প্রশ্ন : আস্থাহীনতায় বিনিয়োগ হচ্ছে না। আস্থা ফেরানো যায় কিভাবে?

উত্তর : এটা তো নির্বাচিত সরকার না। অন্তর্বর্তী সরকার। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সরকার গঠিত হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্বাচিত সরকার আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পলিসিগত অনেক দুর্বলতা থেকে যাবে। এখন সরকার প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে কাজ করছে। নির্বাচিত সরকার এলে এই আদেশগুলো সংসদে আইন আকারে পাস হবে। যেকোনো দেশে এ রকম অন্তর্বর্তী সরকারের সময় এফডিআই কম আসে। ভালো খবর হলো, এ সময় কিন্তু আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তাঁরা বেশি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এর ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বেড়ে গেছে। এখানে কিন্তু এফডিআইয়ের অবদান কম। বড় ভূমিকা রেখেছে রেমিট্যান্স। আর রপ্তানি আয়ের কিছু টাকা আটকে ছিল সেটার একটা অংশ আসা শুরু হয়ে গেছে। এটাও ফরেন কারেন্সিকে হেল্প করছে। আমি মনে করি এটা একটা ইতিবাচক দিক। এফডিআই এর ক্ষেত্রেও টাইম লাগবে। হঠাৎ করে তো আর সব হয়ে যাবে না।

আমি বিশ্বাস করি, এখন সরকার যা করছে, তারা সঠিক পথেই আছে। তারা সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমি বলব যে লু-ফলসগুলো ছিল বা গর্ত ছিল সেগুলো বন্ধ হয়েছে। এখন অর্থনীতিটা একটা স্টেবল কন্ডিশনের মধ্যে আছে। এটাকে আস্তে আস্তে সামনের দিকে ওপরে ওঠাতে হবে। তাহলে আমরা ভালো করব।

প্রশ্ন : বিনিয়োগ সম্মেলনের সময় মব ভায়োলেন্স হলো। অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠানে হামলা হলো। এগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়?

উত্তর : আমি মনে করি যাঁরা বিনিয়োগকারী, তাঁরা ছোটখাটো ইন্সিডেন্টের ব্যাপারটা অত চিন্তা করেন না। তাঁরা দেখেন যে পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত সুবিধা আছে কি না, সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, শ্রমিকের সহজলভ্যতা কেমন। মূলত এসবের ওপরে তাঁরা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেন। এ রকম অনেক ফ্যাক্টর আছে। কস্টিং কেমন হতে পারে, লাভ কেমন হতে পারে, সেটা স্থানান্তর করার আইন-কানুন কতটা সহজলভ্য—এগুলোর ওপর তারা বেশি জোর দিয়ে থাকেন। যে বিনিয়োগ সম্মেলনটা হলো আমি মনে করি, এটা খুবই সফল হয়েছে এবং এ জন্য বিডা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। এখানে যে ছোটখাটো ইনসিডেন্টগুলা হয়েছে, এটা আসলে হয়েছে মূলত ফিলিস্তিনের গাজা ইসুতে। আমরা মুসলিম হিসেবে যখন এ রকম দুঃখজনক ঘটনা দেখি তখন সত্যিই তা আমাদের বুকে লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
সর্বশেষ খবর
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'
চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ