শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

দেশের অর্থনীতি এখন কতটা স্থিতিশীল? খেলাপি ঋণ কেন কমছে না? বড় গ্রুপগুলোর ব্যাপারে কেমন নীতি-সহায়তা প্রয়োজন? পাচারের টাকা ফেরানো কঠিন কেন? ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলেছেন রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

প্রশ্ন : বিদ্যমান অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিস্থিতিকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

উত্তর : ১৫ বছর ধরে ব্যাংকিং খাতে একটা অস্থিরতা ছিল। অর্থনীতিও একটা সমস্যার মধ্যে ছিল। যদিও আগের সরকার বলত যে তারা বেশ উন্নতি করেছে। মেগা প্রকল্প করেছে ইত্যাদি।


আসলে কিন্তু তা ছিল না। ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে। এই পরিস্থিতি এখনো বিরাজ করছে।

তারল্য সমস্যা ছিল, সেটা এখনো আছে। কিছু কিছু ব্যাংক হয়তো ভালো করেছে। তাদের কিছু ইন্ডিকেটর বেশ ভালো। কিন্তু যেসব জায়গা থেকে টাকা পাচার হয়ে গেছে, যেসব জায়াগায় শ্রেণীকৃত ঋণ বেড়ে গেছে; তারা এখনো সমস্যায় আছে।

খেলাপি ঋণ হয়েছে মূলত রাজনৈতিকীকরণের কারণে। বিশেষ করে পর্ষদ, পরিচালক, ম্যানেজমেন্ট, কাস্টমার এদের একটা যোগসাজশের মাধ্যমে ঋণ কেলেঙ্কারিটা হয়েছে। সবাই মিলেমিশেই এটা করেছে। যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করা হয়নি। একজন যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করতে যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার, সেটা করা হয়নি।

ঋণ দেওয়া হয়েছে কিন্তু যথাযথ পর্যালোচনা হয়তো করা হয়নি। নামে-বেনামে ঋণ গেছে। ঠিকমতো ক্যাশফ্লো অ্যানালিসিস করা হয়নি। সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে, যারা টাকাটা বের করে বিদেশে নিয়ে গেছে। টাকাগুলো যদি দেশে থাকত তাহলে ইকোনমিতে এর একটা অবদান তৈরি হতো। দেশে বিনিয়োগ হলে উৎপাদন ও জিডিপি বাড়ত। কর্মসংস্থান হতো। দুঃখজনক হলো, টাকাটা পাচার করার কারণে সেই কর্মসংস্থানটা হয়নি। মেগা প্রজেক্ট করা হয়েছে; কিন্তু এগুলো অর্থনীতিতে কার্যকর অবদান রাখতে পারেনি। আমাদের দেখা উচিত, অর্থনীতি কতটা উন্নত হলো, রিজার্ভ ও রপ্তানি কতটা বাড়ল। সেদিকে খেয়াল করা হয়নি। এখন অর্থনীতির যে অবস্থা, তার সবই আফটার এফেক্ট অফ ওল্ড।

জুলাই বিপ্লবের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ধসটা বন্ধ হয়েছে। এখন আস্তে আস্তে এটাকে আরো ভালো অবস্থায় নিতে হবে। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। এর জন্য কিছু করার আছে। রেগুলেটররা আছেন, তাঁদের ভূমিকা আছে। এক কথায় বলতে গেলে করপোরেট সুশাসন প্রত্যেকটা পর্যায়ে বাড়াতে হবে। করপোরেট গভর্ন্যান্স হলো সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। আমি আরেকটা পিলার যোগ করতে চাই—সদিচ্ছা। সদিচ্ছা না থাকলে কিছুই হবে না। অর্থাৎ সদিচ্ছা, সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে সব স্তরে। এভাবে যদি আমরা প্রতিটা স্তরে কাজ করি, তাহলে দেশের জন্য, দশের জন্য কাজ করতে আর দুশ্চিন্তা লাগবে না।

প্রশ্ন : খেলাপি ঋণ বাড়ার পেছনে নীতির দুর্বলতা রয়েছে কি না?

উত্তর : খেলাপিটা বেড়ে গেছে। কেননা, অনেকে টাকা বাইরে নিয়েছে গেছে। কেউ কেউ জেলে আছে, বিচার হবে। কেউ বলছে ৫০ হাজার কোটি, কেউ বলছে লাখ লাখ কোটি টাকা নিয়ে গেছে। টাকার পরিমাণ আমি জানি না। তবে এগুলো কিন্তু সত্যি। এ টাকাটা তারা বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করেছে। খেলাপি ঋণ বাড়ার এটা হচ্ছে প্রধান কারণ। এ ছাড়া এখানে যে শীর্ষ দশ ব্যাবসায়িক গ্রুপ রয়েছে, তারাও জুলাই বিপ্লবের পর খেলাপি হয়ে গেছে। তারা হয়তো ব্যবসা করতে পারেনি। আমি আমার ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলছি, বসছি। তারাও সাড়া দিচ্ছে। এই গ্রুপগুলো যদি একটু সাপোর্ট পায়; তাদের সক্ষমতা আছে, তারা খেলাপি ঋণকে নিয়মিত করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের যত সার্কুলার আছে, এগুলো পর্যালোচনা করে যদি রিশিডিলিং করে দেওয়া হয় এবং মিনিমাম ডাউন পেমেন্ট দিয়ে তাদের নিয়মিত করার সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বেঁচে যাবে। আগে ক্লাসিফায়েডের ক্ষেত্রে ছয় মাসের কথা বলা হতো। এখন বলা হচ্ছে তিন মাস। এটাকে আমি খারাপ বলব না। এর মাধ্যমে খেলাপির প্রকৃত চিত্রটা জানা যাবে। তার পরে পদক্ষেপ নেওয়া যাবে যে কিভাবে আগানো হবে। তবে আইএমএফের কথায় তো সব হবে না। আমি যখন অগ্রণী ব্যাংকের এমডি ছিলাম, তখন আমি নানা উপায়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে এনেছি। আমি যখন ছেড়ে যাই, তখন ব্যাংকের সব ইন্ডিকেটর পজিটিভ ছিল। চার শর মতো লোকসানি শাখাকে আমি ৭০টিতে নামিয়ে এনেছিলাম। এগুলো সবই ছিল আমার পজিটিভ স্টেপ। সবাইকে নিয়েই আমি কাজটা করেছি। এখন যখন আমি আবার ব্যাংকটিতে ঢুকেছি, এখন দেখি সবই নেগেটিভ।
 

প্রশ্ন : পাচারের টাকা ফেরানোর পদক্ষেপ কি যথেষ্ট?

উত্তর : অবৈধ উপায়ে যেসব টাকা চলে গিয়েছে, সেটা আমাদের প্রুফ করে নিয়ে আসতে হবে। কিছু হুন্ডিতে, কিছু পকেটে, আর কিছু গেছে সুটকেসে করে। এটা যদি জানা যায় যে কোন দেশে গেছে এবং তাদের সঙ্গে যদি আমাদের এগ্রিমেন্ট থাকে, তাহলে কিন্তু টাকা ফেরানো সম্ভব। তবে সময় লাগবে। কিন্তু আমি বলতে পারব না যে এক বছরের মধ্যে হবে। বেশ কয়েক বছর সময় লাগতে পারে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাটা যে চুরি হলো সেটা শ্রীলঙ্কাতে যখন গেল, সেটা ধরতে পারায় ফেরত আনা গেছে; কিন্তু যেটা ফিলিপাইনে ক্যাসিনোতে গেল, সেটা কিন্তু ফেরানো যায়নি। এখন মামলা হয়েছে। এরপর দেখা যাক কী হয়। আমি আশাবাদী। আমি বিশ্বাস করি সময় লাগলেও পাচারের টাকা ফিরিয়ে আনা যাবে, যদি ঠিকমতো হ্যান্ডেল করা যায়।

প্রশ্ন : আস্থাহীনতায় বিনিয়োগ হচ্ছে না। আস্থা ফেরানো যায় কিভাবে?

উত্তর : এটা তো নির্বাচিত সরকার না। অন্তর্বর্তী সরকার। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সরকার গঠিত হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্বাচিত সরকার আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পলিসিগত অনেক দুর্বলতা থেকে যাবে। এখন সরকার প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে কাজ করছে। নির্বাচিত সরকার এলে এই আদেশগুলো সংসদে আইন আকারে পাস হবে। যেকোনো দেশে এ রকম অন্তর্বর্তী সরকারের সময় এফডিআই কম আসে। ভালো খবর হলো, এ সময় কিন্তু আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তাঁরা বেশি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এর ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বেড়ে গেছে। এখানে কিন্তু এফডিআইয়ের অবদান কম। বড় ভূমিকা রেখেছে রেমিট্যান্স। আর রপ্তানি আয়ের কিছু টাকা আটকে ছিল সেটার একটা অংশ আসা শুরু হয়ে গেছে। এটাও ফরেন কারেন্সিকে হেল্প করছে। আমি মনে করি এটা একটা ইতিবাচক দিক। এফডিআই এর ক্ষেত্রেও টাইম লাগবে। হঠাৎ করে তো আর সব হয়ে যাবে না।

আমি বিশ্বাস করি, এখন সরকার যা করছে, তারা সঠিক পথেই আছে। তারা সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমি বলব যে লু-ফলসগুলো ছিল বা গর্ত ছিল সেগুলো বন্ধ হয়েছে। এখন অর্থনীতিটা একটা স্টেবল কন্ডিশনের মধ্যে আছে। এটাকে আস্তে আস্তে সামনের দিকে ওপরে ওঠাতে হবে। তাহলে আমরা ভালো করব।

প্রশ্ন : বিনিয়োগ সম্মেলনের সময় মব ভায়োলেন্স হলো। অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠানে হামলা হলো। এগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়?

উত্তর : আমি মনে করি যাঁরা বিনিয়োগকারী, তাঁরা ছোটখাটো ইন্সিডেন্টের ব্যাপারটা অত চিন্তা করেন না। তাঁরা দেখেন যে পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত সুবিধা আছে কি না, সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, শ্রমিকের সহজলভ্যতা কেমন। মূলত এসবের ওপরে তাঁরা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেন। এ রকম অনেক ফ্যাক্টর আছে। কস্টিং কেমন হতে পারে, লাভ কেমন হতে পারে, সেটা স্থানান্তর করার আইন-কানুন কতটা সহজলভ্য—এগুলোর ওপর তারা বেশি জোর দিয়ে থাকেন। যে বিনিয়োগ সম্মেলনটা হলো আমি মনে করি, এটা খুবই সফল হয়েছে এবং এ জন্য বিডা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। এখানে যে ছোটখাটো ইনসিডেন্টগুলা হয়েছে, এটা আসলে হয়েছে মূলত ফিলিস্তিনের গাজা ইসুতে। আমরা মুসলিম হিসেবে যখন এ রকম দুঃখজনক ঘটনা দেখি তখন সত্যিই তা আমাদের বুকে লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি