শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

দেশের অর্থনীতি এখন কতটা স্থিতিশীল? খেলাপি ঋণ কেন কমছে না? বড় গ্রুপগুলোর ব্যাপারে কেমন নীতি-সহায়তা প্রয়োজন? পাচারের টাকা ফেরানো কঠিন কেন? ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলেছেন রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

প্রশ্ন : বিদ্যমান অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিস্থিতিকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

উত্তর : ১৫ বছর ধরে ব্যাংকিং খাতে একটা অস্থিরতা ছিল। অর্থনীতিও একটা সমস্যার মধ্যে ছিল। যদিও আগের সরকার বলত যে তারা বেশ উন্নতি করেছে। মেগা প্রকল্প করেছে ইত্যাদি।


আসলে কিন্তু তা ছিল না। ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে। এই পরিস্থিতি এখনো বিরাজ করছে।

তারল্য সমস্যা ছিল, সেটা এখনো আছে। কিছু কিছু ব্যাংক হয়তো ভালো করেছে। তাদের কিছু ইন্ডিকেটর বেশ ভালো। কিন্তু যেসব জায়গা থেকে টাকা পাচার হয়ে গেছে, যেসব জায়াগায় শ্রেণীকৃত ঋণ বেড়ে গেছে; তারা এখনো সমস্যায় আছে।

খেলাপি ঋণ হয়েছে মূলত রাজনৈতিকীকরণের কারণে। বিশেষ করে পর্ষদ, পরিচালক, ম্যানেজমেন্ট, কাস্টমার এদের একটা যোগসাজশের মাধ্যমে ঋণ কেলেঙ্কারিটা হয়েছে। সবাই মিলেমিশেই এটা করেছে। যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করা হয়নি। একজন যোগ্য গ্রাহক নির্বাচন করতে যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার, সেটা করা হয়নি।

ঋণ দেওয়া হয়েছে কিন্তু যথাযথ পর্যালোচনা হয়তো করা হয়নি। নামে-বেনামে ঋণ গেছে। ঠিকমতো ক্যাশফ্লো অ্যানালিসিস করা হয়নি। সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে, যারা টাকাটা বের করে বিদেশে নিয়ে গেছে। টাকাগুলো যদি দেশে থাকত তাহলে ইকোনমিতে এর একটা অবদান তৈরি হতো। দেশে বিনিয়োগ হলে উৎপাদন ও জিডিপি বাড়ত। কর্মসংস্থান হতো। দুঃখজনক হলো, টাকাটা পাচার করার কারণে সেই কর্মসংস্থানটা হয়নি। মেগা প্রজেক্ট করা হয়েছে; কিন্তু এগুলো অর্থনীতিতে কার্যকর অবদান রাখতে পারেনি। আমাদের দেখা উচিত, অর্থনীতি কতটা উন্নত হলো, রিজার্ভ ও রপ্তানি কতটা বাড়ল। সেদিকে খেয়াল করা হয়নি। এখন অর্থনীতির যে অবস্থা, তার সবই আফটার এফেক্ট অফ ওল্ড।

জুলাই বিপ্লবের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ধসটা বন্ধ হয়েছে। এখন আস্তে আস্তে এটাকে আরো ভালো অবস্থায় নিতে হবে। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। এর জন্য কিছু করার আছে। রেগুলেটররা আছেন, তাঁদের ভূমিকা আছে। এক কথায় বলতে গেলে করপোরেট সুশাসন প্রত্যেকটা পর্যায়ে বাড়াতে হবে। করপোরেট গভর্ন্যান্স হলো সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। আমি আরেকটা পিলার যোগ করতে চাই—সদিচ্ছা। সদিচ্ছা না থাকলে কিছুই হবে না। অর্থাৎ সদিচ্ছা, সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে সব স্তরে। এভাবে যদি আমরা প্রতিটা স্তরে কাজ করি, তাহলে দেশের জন্য, দশের জন্য কাজ করতে আর দুশ্চিন্তা লাগবে না।

প্রশ্ন : খেলাপি ঋণ বাড়ার পেছনে নীতির দুর্বলতা রয়েছে কি না?

উত্তর : খেলাপিটা বেড়ে গেছে। কেননা, অনেকে টাকা বাইরে নিয়েছে গেছে। কেউ কেউ জেলে আছে, বিচার হবে। কেউ বলছে ৫০ হাজার কোটি, কেউ বলছে লাখ লাখ কোটি টাকা নিয়ে গেছে। টাকার পরিমাণ আমি জানি না। তবে এগুলো কিন্তু সত্যি। এ টাকাটা তারা বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করেছে। খেলাপি ঋণ বাড়ার এটা হচ্ছে প্রধান কারণ। এ ছাড়া এখানে যে শীর্ষ দশ ব্যাবসায়িক গ্রুপ রয়েছে, তারাও জুলাই বিপ্লবের পর খেলাপি হয়ে গেছে। তারা হয়তো ব্যবসা করতে পারেনি। আমি আমার ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলছি, বসছি। তারাও সাড়া দিচ্ছে। এই গ্রুপগুলো যদি একটু সাপোর্ট পায়; তাদের সক্ষমতা আছে, তারা খেলাপি ঋণকে নিয়মিত করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের যত সার্কুলার আছে, এগুলো পর্যালোচনা করে যদি রিশিডিলিং করে দেওয়া হয় এবং মিনিমাম ডাউন পেমেন্ট দিয়ে তাদের নিয়মিত করার সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বেঁচে যাবে। আগে ক্লাসিফায়েডের ক্ষেত্রে ছয় মাসের কথা বলা হতো। এখন বলা হচ্ছে তিন মাস। এটাকে আমি খারাপ বলব না। এর মাধ্যমে খেলাপির প্রকৃত চিত্রটা জানা যাবে। তার পরে পদক্ষেপ নেওয়া যাবে যে কিভাবে আগানো হবে। তবে আইএমএফের কথায় তো সব হবে না। আমি যখন অগ্রণী ব্যাংকের এমডি ছিলাম, তখন আমি নানা উপায়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে এনেছি। আমি যখন ছেড়ে যাই, তখন ব্যাংকের সব ইন্ডিকেটর পজিটিভ ছিল। চার শর মতো লোকসানি শাখাকে আমি ৭০টিতে নামিয়ে এনেছিলাম। এগুলো সবই ছিল আমার পজিটিভ স্টেপ। সবাইকে নিয়েই আমি কাজটা করেছি। এখন যখন আমি আবার ব্যাংকটিতে ঢুকেছি, এখন দেখি সবই নেগেটিভ।
 

প্রশ্ন : পাচারের টাকা ফেরানোর পদক্ষেপ কি যথেষ্ট?

উত্তর : অবৈধ উপায়ে যেসব টাকা চলে গিয়েছে, সেটা আমাদের প্রুফ করে নিয়ে আসতে হবে। কিছু হুন্ডিতে, কিছু পকেটে, আর কিছু গেছে সুটকেসে করে। এটা যদি জানা যায় যে কোন দেশে গেছে এবং তাদের সঙ্গে যদি আমাদের এগ্রিমেন্ট থাকে, তাহলে কিন্তু টাকা ফেরানো সম্ভব। তবে সময় লাগবে। কিন্তু আমি বলতে পারব না যে এক বছরের মধ্যে হবে। বেশ কয়েক বছর সময় লাগতে পারে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাটা যে চুরি হলো সেটা শ্রীলঙ্কাতে যখন গেল, সেটা ধরতে পারায় ফেরত আনা গেছে; কিন্তু যেটা ফিলিপাইনে ক্যাসিনোতে গেল, সেটা কিন্তু ফেরানো যায়নি। এখন মামলা হয়েছে। এরপর দেখা যাক কী হয়। আমি আশাবাদী। আমি বিশ্বাস করি সময় লাগলেও পাচারের টাকা ফিরিয়ে আনা যাবে, যদি ঠিকমতো হ্যান্ডেল করা যায়।

প্রশ্ন : আস্থাহীনতায় বিনিয়োগ হচ্ছে না। আস্থা ফেরানো যায় কিভাবে?

উত্তর : এটা তো নির্বাচিত সরকার না। অন্তর্বর্তী সরকার। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সরকার গঠিত হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্বাচিত সরকার আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পলিসিগত অনেক দুর্বলতা থেকে যাবে। এখন সরকার প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে কাজ করছে। নির্বাচিত সরকার এলে এই আদেশগুলো সংসদে আইন আকারে পাস হবে। যেকোনো দেশে এ রকম অন্তর্বর্তী সরকারের সময় এফডিআই কম আসে। ভালো খবর হলো, এ সময় কিন্তু আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তাঁরা বেশি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এর ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বেড়ে গেছে। এখানে কিন্তু এফডিআইয়ের অবদান কম। বড় ভূমিকা রেখেছে রেমিট্যান্স। আর রপ্তানি আয়ের কিছু টাকা আটকে ছিল সেটার একটা অংশ আসা শুরু হয়ে গেছে। এটাও ফরেন কারেন্সিকে হেল্প করছে। আমি মনে করি এটা একটা ইতিবাচক দিক। এফডিআই এর ক্ষেত্রেও টাইম লাগবে। হঠাৎ করে তো আর সব হয়ে যাবে না।

আমি বিশ্বাস করি, এখন সরকার যা করছে, তারা সঠিক পথেই আছে। তারা সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমি বলব যে লু-ফলসগুলো ছিল বা গর্ত ছিল সেগুলো বন্ধ হয়েছে। এখন অর্থনীতিটা একটা স্টেবল কন্ডিশনের মধ্যে আছে। এটাকে আস্তে আস্তে সামনের দিকে ওপরে ওঠাতে হবে। তাহলে আমরা ভালো করব।

প্রশ্ন : বিনিয়োগ সম্মেলনের সময় মব ভায়োলেন্স হলো। অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠানে হামলা হলো। এগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়?

উত্তর : আমি মনে করি যাঁরা বিনিয়োগকারী, তাঁরা ছোটখাটো ইন্সিডেন্টের ব্যাপারটা অত চিন্তা করেন না। তাঁরা দেখেন যে পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত সুবিধা আছে কি না, সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, শ্রমিকের সহজলভ্যতা কেমন। মূলত এসবের ওপরে তাঁরা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেন। এ রকম অনেক ফ্যাক্টর আছে। কস্টিং কেমন হতে পারে, লাভ কেমন হতে পারে, সেটা স্থানান্তর করার আইন-কানুন কতটা সহজলভ্য—এগুলোর ওপর তারা বেশি জোর দিয়ে থাকেন। যে বিনিয়োগ সম্মেলনটা হলো আমি মনে করি, এটা খুবই সফল হয়েছে এবং এ জন্য বিডা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। এখানে যে ছোটখাটো ইনসিডেন্টগুলা হয়েছে, এটা আসলে হয়েছে মূলত ফিলিস্তিনের গাজা ইসুতে। আমরা মুসলিম হিসেবে যখন এ রকম দুঃখজনক ঘটনা দেখি তখন সত্যিই তা আমাদের বুকে লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাজুসের নতুন প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান
বাজুসের নতুন প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান
২০৩০ সালে চট্টগ্রামের বে টার্মিনাল চালুর সম্ভাবনা: বন্দর চেয়ারম্যান
২০৩০ সালে চট্টগ্রামের বে টার্মিনাল চালুর সম্ভাবনা: বন্দর চেয়ারম্যান
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
সর্বশেষ খবর
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের
নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’
আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?
সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি করায় ২ ফার্মেসিকে জরিমানা
মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি করায় ২ ফার্মেসিকে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে এতো ভূমিকম্প হয় কেন?
আফগানিস্তানে এতো ভূমিকম্প হয় কেন?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তিন বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান করেও ট্রফিহীন উলভার্ট
টানা তিন বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান করেও ট্রফিহীন উলভার্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর
চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত
আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান
বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের
সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা