শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০১৪

শিক্ষাঙ্গন

আমার বাবা ফজলুল হালিম চৌধুরী

অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম
প্রিন্ট ভার্সন
আমার বাবা ফজলুল হালিম চৌধুরী

তথ্য কমিশনার হওয়ার সুবাদে প্রায়ই জনপ্রিয় সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হই। এসব অনুষ্ঠানে সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশাজীবীর সিংহভাগই গ্র্যাজুয়েট করেছেন বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য থাকাকালীন। ফলে তাদের সঙ্গে আমার প্রায়ই '৭৫-পরবর্তী ছাত্র আন্দোলন, সন্ত্রাস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে বর্তমানের অশান্ত ছাত্ররাজনীতি, সন্ত্রাস ইত্যাদি বিষয়ের তুলনামূলক আলোচনা হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর সম্পাদক নঈম নিজাম আমার প্রয়াত পিতা অধ্যাপক ফজলুল হালিম চৌধুরীর একজন বিশেষ অনুরাগী। তার অনুরোধে আমার বাবার ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে এই লেখার প্রয়াস। ১৯৭৬-৮৩ সাল পর্যন্ত সাত বছরের বেশি সময় অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বাবা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৩ এর ফেব্রুয়ারিতে ছাত্ররা এরশাদ সরকারের মজিদ খানের শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে উত্তাল হয়। ১৯৮৩ এর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে স্বৈরাচারী সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন ও বিভিন্ন হলে আকস্মিক ছাত্রদের ওপর অত্যন্ত নগ্নভাবে হামলা চালায় এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ না করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়। এরশাদ সরকারের পুলিশ কর্তৃক ছাত্রদের ওপর নির্যাতন বাবার পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব হয়নি। বাবার যুক্তি ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং যে কোনো ধরনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ করতে পারে না। ফলে প্রায় ঘটনার পরপরই তিনি পদত্যাগ করেন এবং সরকারের উচ্চ মহলের চাপ সত্ত্বেও রাষ্ট্রদূতের পদ গ্রহণ না করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত রসায়ন বিভাগে ফিরে যান। আজ আমাকে যখন একজন সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে বক্তব্য রাখতে আমন্ত্রণ করা হয় তখন সাধারণত বাবা এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু যেমন- ড. সালাহ্উদদীন আহমদ, ড. জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, প্রয়াত মোশারফ হোসেন চাচার শিক্ষা-দীক্ষায় দীক্ষিত হয়েই তাদের বিষয়ভিত্তিক, ধর্মনিরপেক্ষ মতামতগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করি। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতি বিভিন্ন সংকটে অবতীর্ণ হয়েছে। বিশেষ করে গত দুই দশকে লক্ষ্যণীয় যে, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংঘর্ষিক ছাত্ররাজনীতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বাবা এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেন, তৎকালীন ('৭৬-'৮৩) সময়ে সন্ত্রাসীদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করার জন্য সরকারকে কোনো গোলাগুলি করতে হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করা হবে বলে কর্তৃপক্ষ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এ ধরনের আভাস পেলেই সন্ত্রাসীরা ক্যাম্পাস ছেড়ে যেত। কিন্তু বর্তমানে গত প্রায় দুই দশকে কেবল আমরা রূপক অর্থে সন্ত্রাসী ছাত্রদের বহিষ্কার হতে দেখি। পরবর্তীতে কোনো সরকারকেই সন্ত্রাসী ছাত্রদের বিরুদ্ধে তেমন উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখি না। ১৯৭৩-এর ড়ৎফবৎ এ স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বহিষ্কার ব্যতীত কিছু করতে সক্ষম নয়। তবে প্রশ্ন সক্ষমতা থাকলে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সন্ত্রাস দমনে কতটুকু নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারবে? এ প্রসঙ্গে বাবার মতামত ছিল আমাদের রাজনীতিবিদরা যদি আন্তরিক হন ও বিশ্ববিদ্যালয়কে সন্ত্রাসমুক্ত করতে চায়, যা অবশ্যই বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে করা উচিত- তাহলে তাদের ছাত্রদের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে অবিলম্বে ছাত্র অঙ্গ দল বাতিল করতে হবে। এ প্রেক্ষিতে সুশীল সমাজের অনেকেই বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের ব্যাপারে মতামত দিচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে বাবার মতামত- 'কেউ কেউ বলেন যে, ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে দিলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আইন অথবা হুকুম দিয়ে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা সম্ভব নয়। ছাত্ররা অবশ্যই রাজনীতিসচেতন হবে। যেহেতু তারা আদর্শবাদী আবেগপ্রবণ, সেহেতু তারা অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে এটাও স্বাভাবিক।' বরং ছাত্ররাজনীতি বন্ধ না করে তিনি ছাত্র নিয়ে রাজনীতি বন্ধের পক্ষে ছিলেন। তার বক্তব্য ছিল রাজনীতিবিদদের ক্রীড়নক হিসেবে ছাত্রদের ব্যবহার না করে ছাত্রদের ছাত্র হিসেবে থাকতে দিতে। ছাত্ররা কী ধরনের সংগঠন করবে, তাদের কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য কী ধরনের উদ্যোগ তারা নেবে, সংগঠনের কর্মকর্তা কারা হবে, ছাত্রসংসদ নির্বাচনে কাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া হবে ইত্যাদি সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া কেবল ছাত্রদেরই দায়িত্ব হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি ভাষা আন্দোলনের উদাহরণ দিয়ে উল্লেখ করেন যে, ভাষা আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনের অংশ নিয়েছিল। তিনি স্মৃতিচারণায় বলেন, 'তখনকার দিনে সাধারণ ছাত্ররা তাদের কর্মকাণ্ডে বাইরের হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করত না।' সে সময় (১৯৭৬-৮৩) ক্যাম্পাসে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের আনাগোনা ছিল। ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে দলাদলি অস্থিরতা বিদ্যমান ছিল কিন্তু যখন তখন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। সে সময় যখনই কোনো সংঘর্ষের আলামত পাওয়া যেত তখনই তিনি বিবদমান পক্ষগুলোকে ডেকে সংঘর্ষের কারণ দূর করার চেষ্টা করতেন। এ লক্ষ্যে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাকসু, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও সাধারণ ছাত্রদের অকুণ্ঠ সমর্থন-সহযোগিতা নিতেন। তিনি শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসকে পর্যবেক্ষণ করেছেন ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্তৃত্ব ও আধিপত্য বিস্তারের অস্ত্র হিসেবে। তার মতামত ছিল শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে হলে অবশ্যই বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে রাজনীতিবিদদের ছাত্রদের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে এবং ছাত্র অঙ্গ দল নয়, নিরপেক্ষভাবে তাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। বর্তমানে অনেক সমস্যার মধ্যে ভয়াবহ সমস্যা হলো সন্ত্রাস। উল্লেখ্য, বেশ কিছুসংখ্যক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের সন্ত্রাসী কর্মতৎপরতার জন্য সেশন জটে পড়েছে। নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিক্ষা ও শিক্ষকদের গবেষণা কার্যক্রমে। সন্ত্রাস কোনো একাডেমিক ক্যালেন্ডার মেনে চলে না। সন্ত্রাসী ঘটনাবলীর ফাঁকে ফাঁকে যে সময় পাওয়া যায় এবং সে সময়ের মধ্যে একাডেমিক কাজকর্ম যতটা চালিয়ে নেওয়া যায় সেটাই শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার হয়ে যায়। সন্ত্রাস দমনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়মিত ছাত্রসংসদ সদস্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে সুস্থ নেতৃত্বের বিকাশ ঘটাতে হবে। তাই বাবার কথায় শেষ করতে চাই- যদি সত্যিকার অর্থে সরকার এ ব্যাপারে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে এবং দলমত নির্বিশেষে প্রকৃত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে কেবলই শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর যেন ছাত্রদের লাশ হয়ে বাড়ি ফিরতে না হয়। এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নজির আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

লেখক : অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও তথ্য কমিশনার (প্রেষণে)।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে