শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জুন, ২০১৯

সিনিয়র এসপি, জুনিয়র ডিসি!

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
সিনিয়র এসপি, জুনিয়র ডিসি!

কে বেশি প্রভাবশালী-  জেলা প্রশাসক নাকি পুলিশ সুপার? গত দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে মাঝেমধ্যে কখনো প্রকাশ্যে কখনো অপ্রকাশ্যে জেলা পর্যায়ে প্রশ্নটি ঘুরেফিরে আসছে। জেলা প্রশাসক সরকারিভাবে জেলা প্রশাসনের এক নম্বর কর্তাব্যক্তি। একসময়ের মীমাংসিত এ বিষয়টি এখনো কাগজে-কলমে স্বীকৃত। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে কোনো কোনো জেলায় পুলিশ সুপারের সঙ্গে জেলা প্রশাসকের তিক্ত সম্পর্কের রসায়ন এমন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে যে, এ নিয়ে সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একাধিক চিঠি চালাচালি হয়েছে।

জেলা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসকের আহ্বানে সভায় পুলিশ সুপার নিজে সচরাচর যান না। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সহকারী পুলিশ সুপার মর্যাদার কোনো কর্মকর্তার জেলা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির বৈঠকে প্রতিনিধিত্ব করা এখন এক প্রকার রীতি। যেসব জেলায় ডিসি-এসপির সম্পর্কের রসায়ন যথেষ্ট বোঝাপড়ার সেসব জেলায়ও জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কোনো সভায় কালেভদ্রে পুলিশ সুপারের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

যে জেলা প্রশাসক একসময় পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) লিখতেন সেই ডিসিকে এখন ডিসি সাহেব সম্বোধন করাই সংগত মনে করা হয়। যদিও দীর্ঘ সময়ের রীতিই হলো জেলা প্রশাসক সব সময় বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে পুলিশ সুপারের সিনিয়র হন। যেহেতু জেলা প্রশাসককে জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতরের সঙ্গে নানা কাজের সমন্বয় করতে হয়, তাই কখনো এ রীতি ভাঙা হয়নি।

বিগত ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বেশ কয়েকটি জেলায় অবশ্য প্রশাসন ও পুলিশের ’৭৩ ব্যাচের (বিসিএস) ডিসি-এসপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জেলা প্রশাসকের চেয়ে পুলিশ সুপার চাকরিতে সিনিয়রÑ এমন পদায়ন কখনই কোনো সরকারের সময় হয়নি।

জেলা প্রশাসনে সেই অস্বস্তিকর ঘটনাও ঘটছে এবার। প্রথমবারের মতো বেশ কয়েকটি জেলায় পুলিশ সুপারের চেয়ে চাকরিতে কনিষ্ঠ প্রশাসক ক্যাডারের এমন কর্মকর্তাদের সম্প্রতি জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের অনেকেরই নজরে এসেছে। বিষয়টি স্বাভাবিক নাকি নিতান্তই কাকতালীয়- এ কানাঘুষার সঙ্গে উভয় ক্যাডারের মাঠ পর্যায়ের সম্পর্ককে কতখানি স্বস্তিকর পর্যায়ে রাখবে সেই প্রশ্নের জন্মও দিচ্ছে? প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট যেসব কর্তাব্যক্তি এসব পদায়নের সঙ্গে জড়িত তারা জেনে-বুঝেই এই পদায়নে ভূমিকা রেখেছেন, নাকি যাকে জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা হচ্ছে তিনি সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপারের চেয়ে কনিষ্ঠ নাকি জ্যেষ্ঠ?- তা আমলেই নেননি!

আবার এমনও হতে পারে যে, অসাবধানতাবশত এ ঘটনা ঘটেছে। যদি অসাবধানতাবশতও হয় তাহলে জনপ্রশাসন পরিচালনার সঙ্গে জড়িতদের বিবেচনাবোধ নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠবেই। কারণ ইতিমধ্যে জনপ্রশাসনের অন্দরে এ আলোচনা শুরু হয়েছে যে, জুনিয়র ডিসি সিনিয়র পুলিশ সুপার একই জেলায় কর্মরত থাকলে মাঠ প্রশাসনের ভারসাম্য ঝুঁঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। কারণ দুই, তিন বা তার চেয়েও সিনিয়র ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের জেলা প্রশাসককেই যেখানে অনেক পুলিশ সুপার প্রাপ্য মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেন বলে শোনা যায়, সেখানে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের চেয়ে পুলিশ সুপার যদি চাকরিতে সিনিয়র হন তাহলে বিষয়টি কী দাঁড়াতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। এমনটাই মনে করেন জনপ্রশাসন-সংশ্লিষ্টরা। আর এ ঘটনার ফলাফল হতে পারে সুদূরপ্রসারী, যা সরকারকে নানামুখী বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে।

ফরিদপুর জেলা পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান বিসিএস (পুলিশ) ২০ ব্যাচের কর্মকর্তা। নেত্রকোনা ও নীলফামারীর পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালনের পর তৃতীয় জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে সততা ও দক্ষতার সঙ্গে ফরিদপুরে কর্মরত আছেন।

গত ১১ জুন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের একান্ত সচিব অতুল সরকারকে। বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২১তম ব্যাচের কর্মকর্তা অতুল সরকার স্মার্ট কর্মকর্তা হিসেবেই খ্যাত। কিন্তু ফরিদপুর জেলায় তাকে কাজ করতে হবে এক ব্যাচ সিনিয়র পুলিশ সুপারের সঙ্গে।

একই ঘটনা ঘটেছে গোপালগঞ্জের ক্ষেত্রেও। সেখানকার পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান বিসিএস (পুলিশ) ২০তম ব্যাচের কর্মকর্তা। নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যিনি নিয়োগ পেয়েছেন, শাহিদা বেগম বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২১তম ব্যাচের কর্মকর্তা।

আরও কয়েকটি জেলার ক্ষেত্রেও এমন উদাহরণ টানা যাবে, যেখানে বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসের সদস্য হিসেবে পুলিশ সুপার জেলা প্রশাসকের চেয়ে সিনিয়র। বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে এ কারণে যে, জেলা পর্যায়ে ডিসি-এসপি পদটি এমনই যে উভয় পদে আসীনের ব্যক্তিগত বা প্রফেশনাল সম্পর্কের রসায়ন যাই হোক, প্রতিনিয়তই জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ নানা বিষয়ে তাদের সরাসরি কথা বলতে হয়।

এই সিনিয়রিটি-জুনিয়রিটি উভয় কর্মকর্তার স্বাভাবিক যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোয় বাড়তি চাপের কারণ হবে কিনা সেটিই মূলত সংশ্লিষ্টদের চিন্তায় এসেছে। ডিসি ও এসপি পদের কর্মকর্তাদের কারও কারও অহং (ইগো) বিভিন্ন সময় প্রকাশ্যে চলে আসায় চাকরিতে উভয়ের সিনিয়রিটি-জুনিয়রিটির বিষয়টি আর উপেক্ষার বিষয় নয়।

সম্প্রতি জেলা প্রশাসক পদে পুলিশ সুপারের চেয়ে জুনিয়র প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাকে পদায়ন করে জেনে-বুঝেই বিতর্ক উসকে দেওয়া হলো কিনা!

এসব পদায়নের ক্ষেত্রে যারা ভূমিকা রেখেছেন তাদের নিশ্চয়ই নানা যুক্তি আছে। মোক্ষম একটি যুক্তি তো এই হতে পারে যে, পুলিশের ২০তম ব্যাচের ক্যাডার কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি হওয়ার কথা রয়েছে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে। তখন বিভিন্ন জেলায় ২০তম ব্যাচের যেসব পুলিশ সুপার অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি পাবেন তাদের প্রত্যাহার করা হবে। মাত্র তো কয়েক মাস! কিন্তু মাত্র কয়েক মাস বা কয়েক দিন হলেও তো সিনিয়র এসপি-জুনিয়র ডিসি একসঙ্গে কাজ করবেন! যে রেওয়াজ চালু করে দেওয়া হলো, এর প্রভাব কতটা সুদূরপ্রসারী হবে এই আগাম ভাবনা কি অমূলক? বিভিন্ন সময় জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মধ্যকার সম্পর্কের তিক্ততার উদাহরণ এ কারণেই টানতে হচ্ছে।

২০১৪ সালে সিলেটের একটি উদাহরণ টানছি। আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত সভায় উপস্থিত না থাকায় সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নালিশ করেন জেলা প্রশাসক।

২০১৪ সালের ২৯ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন) মো. মাকসুদুর রহমান পাটওয়ারী স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে বলা হয়Ñ জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটি, জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটি, জেলা সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি, জেলা আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটি এবং জেলা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত টাস্কফোর্স সভার কোনোটিতে সংশ্লিষ্ট সদস্যের অনুপস্থিতি অথবা নিম্নতর পর্যায়ের কর্মকর্তার প্রতিনিধিত্ব সভার গুরুত্ব ও কার্যকারিতা লঘু করে দিচ্ছে। এর ফলে জনস্বার্থে গৃহীত সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।

ওই বছরেরই ৯ মার্চ ও ২১ এপ্রিল সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় একটি প্রতিবেদন পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। তাতে বলা হয়, ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চে জেলার আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত সভায় সিলেট জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (উত্তর ও দক্ষিণ সার্কেল), সহকারী পুলিশ সুপার (বিয়ানীবাজার-জকিগঞ্জ সার্কেল) উপস্থিত ছিলেন না। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয় প্রতিবেদনে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা পায়।

এরপর একই বছরের ২১ জুন উল্লিখিত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মঈন উল ইসলাম। এর ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের পক্ষে উপসচিব মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান যুগ্মসচিব (পুলিশ)-এর কাছে ওই পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেন। এ নিয়ে তখন পুলিশের ভিতরে অসন্তুষ্টি ছিল।

এমন অনেক উদাহরণ টানা যাবে। পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলেছি বিভিন্ন সময়ে। সবারই এক মত, ‘জেলা প্রশাসকের সব বৈঠকেই উপস্থিত থাকা কি জরুরি? ডিসিদের সব নির্দেশ মানতে আমরা বাধ্য নই। তারা একেক সময় একেক নির্দেশ দেবেন আর পুলিশ তা মেনে নেবে, তা হতে পারে না। আমাদের তো ক্ষমতা আছে।’ মিলেমিশে কাজ করার ক্ষেত্রে জেলা পর্যায়ে ডিসি-এসপির মধ্যে কোথাও কোথাও মনস্তাত্ত্বিক রেষারেষি এভাবে কখনো প্রকাশ্যে এসে পড়েছে। সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ, নীতির যথাযথ প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসনের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর আইনশৃঙ্খলা, সন্ত্রাস দমনে মাঠ পর্যায়ে মূল ভূমিকা রাখে জেলা পুলিশ প্রশাসন। দুই পক্ষই নানা প্রশংসনীয় পদক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন সময় জনগণের আস্থা অর্জন করেছে।

কিন্তু ’৯০-এর পর থেকে কখনো কখনো নিজেদের কাজের বাইরে গিয়ে অতিমাত্রায় ইনভলবড হয়ে যাওয়ার অভিযোগ কোনো কোনো ডিসি-এসপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় উঠেছে। বিভিন্ন সরকারের রাজনৈতিক দর্শনে কে কত বেশি পুরনো অনুসারী, কিংবা কে বেশি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য বেশি ভূমিকা রেখেছেন এ আলোচনা যখন কখনো কখনো ডিসি-এসপিদের দু-এক জন ঘনিষ্ঠ মহলে করেন ও পরবর্তীতে তা সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে জানান দেওয়ার চেষ্টাও হয়। এসব ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছ থেকে স্বাভাবিক শৃঙ্খলা আশা করা যায় না। কারণ রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের কাছাকাছি যাওয়ার বা পরবর্তীতে বিশেষ আনুকূল্য পাওয়ার চেষ্টাও বোধ করি এর মাধ্যমে থাকে। না হলে জেলা পর্যায়ে ক্ষেত্রবিশেষ ডিসি-এসপিদের মধ্যে ক্ষমতা-চর্চার অসুস্থ প্রতিযোগিতার কথা আমাদের কেন শুনতে হবে? কেন গণমাধ্যমে এ নিয়ে বিভিন্ন সময় প্রতিবেদন, কলাম লেখা হবে?

পাকিস্তান আমলের সিএসপিরা জেলা প্রশাসন থেকে উঠে আসার পর থেকেই মূলত জেলায় ডিসি-এসপিদের মধ্যে হঠাৎ হঠাৎ ক্ষমতা, প্রভাব-প্রতিপত্তি নিয়ে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব মাঝেমধ্যেই প্রকাশ্যে আসতে থাকে। যতই দিন যাচ্ছে ততই এ নিয়ে জট তৈরি হয়। ঠিক এমন পরিস্থিতিতে চাকরিতে জেলায় পুলিশ সুপারের চেয়ে জুনিয়র জেলা প্রশাসককে পদায়ন করে কী বার্তা দেওয়া হলো! এটি কোনো বিতর্ককে উসকে দেবে, নাকি এতে মাঠ প্রশাসনের শৃঙ্খলায় কোনো ব্যত্যয় হবে না? এ নিয়ে আগামীতে জেলায় জেলায় কী ঘটবে জানি না। এমনও হতে পারে, নিয়োগ, বদলির আদেশ সংশোধন হবে। কিংবা আপাতদৃষ্টিতে আমাদের চোখে যেটি অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে তাও ঠিক করে দেওয়া হবে। কিন্তু সুকৌশলে এমন একটি উদাহরণও তৈরি করে দেওয়া হলো মাঠ পর্যায়ে ডিসি-এসপিদের সিনিয়রিটি কোনো ফ্যাক্টর নয়। দীর্ঘদিনের রীতি ভেঙে দেওয়ার এ উদ্যোগ হয়তো সাহসী কোনো পদক্ষেপও। কিন্তু এর প্রভাব মাঠ প্রশাসনের জন্য ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক?

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪ ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে