শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কোথায় গলদ ধরতে হবে

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় গলদ ধরতে হবে

বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক পাঁচটি চাহিদার (অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান) সবচেয়ে প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি চাহিদাটি হলো চিকিৎসা। অর্থাৎ চিকিৎসা হলো জরুরি স্বাস্থ্যসেবা, শুধু তাই নয় এর যাত্রা শুরু মূলত প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা দিয়ে। চিকিৎসাটাই হলো সবচেয়ে ব্যয়বহুল। খাদ্য : কোনো কিছুই না খেয়ে অর্থাৎ অনশন করে একটি সুস্থ লোক তিন দিন অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে, একই সঙ্গে শুধু বিশুদ্ধ পানি খেয়ে তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাহলে খাদ্য জরুরি প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে না, যদিও চলন-বলনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থাৎ যা শরীরে শক্তি বা ক্যালরি তৈরি করে, তেমনি লজ্জা নিবারণ বা সৌন্দর্য বিকাশের জন্য বস্ত্র বা পোশাক সাধ্যমতে যে কোনো মূল্যে কেনা যেতে পারে। মোটা কাপড় বা মিহি সুতার কাপড় দুই-ই। প্রয়োজনে গাছের পাতা, বাকল দিয়ে লজ্জা নিবারণ করা যায়। বাসস্থান কুঁড়ে ঘরেও হতে পারে, অথবা কখনো কখনো বৃহদাকারের পরিত্যক্ত স্যুয়ারেজ পাইপ। গাছের সুনিবিড় সুশীতল ছায়ায়ও হতে পারে, এমনকি মাটির গুহায়ও সম্ভব। শিক্ষা জরুরি না হলেও, সুস্থ, বিকশিত জাতি গড়তে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই, তবে তার জন্য ঐতিহ্যবাহী, বহু মূল্যবান স্থাপত্যের কোনো প্রাসাদসম স্থাপনার প্রয়োজন হয় না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের শান্তি নিকেতনের মতো উন্মুক্ত স্থানেও সম্ভব। অধিকন্তু পারিবারিক এবং গুরুগৃহের শিক্ষাও সম্ভব। শিক্ষা সম্পর্কে একটি মূল্যবান প্রবাদ বাক্য হলো : “If you are thinking one year ahead, you plant rice. If you are thinking twenty years ahead, you plant trees. If you are thinking a hundred years ahead, you educate people.” অনেক চিকিৎসাই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি যা দরিদ্র এবং মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। ধরুন কনসালটেশন বা পরামর্শের জন্য আপনি, আপনার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দিলেন ১ হাজার টাকা সম্মানী। ডাক্তারের পরামর্শে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন সঠিক রোগ নিরূপণের জন্য। সুতরাং পরীক্ষা বাবদ ব্যয় ১ হাজার ৫০০ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আমি গড় হিসাবে ন্যূনতম যদি ৩ হাজার টাকা ধরি তাহলে (৩০০০+১০০০), ৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে গেল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে রিপোর্ট দেখাতে গেলে পুনরায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে অর্ধেক ফি, ধরে নিলাম আমার মতো সব চিকিৎসকই রিপোর্ট দেখতে ফি নেন না। তারপরে ওষুধপত্র ক্রয়। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে অতি প্রয়োজনীয় ওষুধসহ জরুরি জীবন রক্ষাকারী ওষুধ এমনকি দুরারোগ্য অন্যান্য ওষুধপত্রের যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অধিকাংশের পক্ষেই সম্ভব নয়, যদি সম্ভব হয় তাহলে দেখা যাবে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত থেকে তারা দরিদ্র জনগোষ্ঠীতে পরিণত হচ্ছে পুরো পরিবারসহ। (এখানে ক্যান্সার হৃদরোগসহ দীর্ঘস্থায়ী রোগের কথা বাদ দিলাম) সাধারণ রোগের চিকিৎসার জন্যও যদি ৩ হাজার টাকার ওষুধের প্রয়োজন হয় তাহলে (৪০০০+৩০০০)= ৭ হাজার টাকার পারিবারিক বাজেট বহির্ভূত ব্যয়। মাসখানেক পরে ফলোআপ করতে গেলে আবারও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ওষুধ পরিবর্তন হতে পারে, এক্ষেত্রে যদি পুনঃ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা ওষুধপত্র বাবদ আরও ২ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে যায় তাহলে খরচের খাতা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় (৭০০০+২০০০)= ৯ হাজার টাকা।

চিকিৎসকের কাছে দূর-দূরান্ত থেকে যাতায়াতে খরচ, পথ্য বা ডাক্তার দেখাতে এসে খাদ্য এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় হিসাবের বাইরে রয়ে গেল। ক্যান্সার, হৃদরোগ, প্রতিস্থাপন অস্ত্রোপচারসহ অন্যান্য ব্যয়বহুল চিকিৎসার জন্য ১০ লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত ছেড়ে যেতে পারে। এখন বুঝুন-!!! কিডনি বা লিভার প্রতিস্থাপন যদি করাতে হয় তাহলে Organ Matching এর জন্যই বিশাল টাকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন। আত্মীয়স্বজন, বাংলাদেশ প্রতিস্থাপন আইনে যাদের দেওয়ার অধিকার আছে, কারও সঙ্গে মেলেনি। শুভাকাক্সক্ষী, আমরা সুহৃদ বন্ধুবান্ধব, স্ত্রীর আত্মীয়স্বজন কারও সঙ্গেই Matching হয়নি। শেষ পর্যন্ত একজন দ্বিতীয় প্রজন্মের আত্মীয়ের সঙ্গে মেলাতে প্রতিস্থাপন সম্ভব হলো তাহলে সেই আত্মীয়ের আজীবন দেখভাল করার দায়িত্ব, মানবিক কারণেই গ্রহীতার ওপর বর্তায়। তাছাড়া, আনুষঙ্গিক খরচ অর্থাৎ কিডনির মূল্য ছাড়াও দুটো অপারেশনের ব্যয়, ওষুধপত্রের খরচ, হাসপাতালের চার্জ।

কিছুদিন আগে দিল্লিতে দেখা হলো মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার এক কর্ণধার ব্যক্তি, চিকিৎসক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন, বাংলাদেশের মেডিকেল শিক্ষা অতীতে অনেক উন্নত ছিল। এখন কী হয়েছে? জিজ্ঞেস করলাম কেন? জবাবে তিনি বললেন, অপানাদের বাংলাদেশ থেকে আমাদের ভারতীয় নাগরিক যারা এমবিবিএস পাস করে আসেন তাদের মাত্র ১৩-১৭% মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষায় পাস করেন। আমরা এখানে তাদের নিয়ে খুব বিব্রতকর অবস্থায় আছি। অথচ আপনাদের সঙ্গে আমি যখন মানচেস্টারে পড়ালেখা করছিলাম তখন আপনাদের পারফর্মেন্স দেখে হিংসা হতো।

সরকারি এবং বেসরকারি মিলে বাংলাদেশে প্রচুর মেডিকেল কলেজ হয়েছে। তাদের গুণগত মান ও কোর্স কারিকুলাম নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের একটা বিশেষ উইংয়ের হাতে ন্যস্ত করতে হবে। এবং উচ্চশিক্ষার সমন্বয় কী করে করা যায় তা-ও এখন সময়ের দাবি। পৃথিবীর সব দেশে চিকিৎসা শিক্ষা দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। আমরা এ ক্ষেত্রে ব্রিটিশদের উত্তরাধিকার। খোদ ব্রিটেনে এখন এমআরসিপি এবং এফসিপিএস পরিবর্তনও পরিশোধন হয়ে গেছে। শুধু চিকিৎসা শিক্ষা নয়, চিকিৎসাসেবা প্রদান সুলভে, সরকার তথা চিকিৎসকদের কর্তব্য এবং রোগীর সাংবিধানিক অধিকার ন্যূনতম চিকিৎসাসেবা পাওয়া, জাতিসংঘের সদস্য দেশ হিসেবে। ১৯৪৮ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সনদ ঘোষিত হয় যা জেনেভা ঘোষণা হিসেবে পরিচিত। একইভাবে বিভিন্ন দেশের গবেষকদের, সরকারের নীতিনির্ধারকদের এবং স্বাস্থ্যসেবা দানে পন্ডিত ব্যক্তিগণের অভিজ্ঞতার আলোকে ১৯৭৭ সালে ৩০তম বিশ্বস্বাস্থ্য সম্মেলনে, ২০০০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য অর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাজাকিস্তানের আলমা-আতা শহরে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ৩১তম সম্মেলনে আলমা আতা ঘোষণা গৃহীত হয় যা এখনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং রোগ প্রতিরোধ সংক্রান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে স্বীকৃত।

আলমা-আতা ঘোষণার অনেক তাৎপর্যপূর্ণ দিকের একটি হলো স্বাস্থ্য কী? এবং তাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, বিষদ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যগত দিক থেকে ধনী ও গরিব দেশ এবং একই দেশে ধনী ও গরিব মানুষের মধ্যে অসম অবস্থান গ্রহণযোগ্য নয় বলে আলমা-আতা ঘোষণায় বলা হয়েছে। অটোভন বিসমার্কের জার্মানিতে ১৮৮৩ সালের স্বাস্থ্য বীমা কীভাবে বাস্তবায়িত হলো তার ওপর গবেষণার প্রয়োজন আছে। এবং প্রত্যেকটি দেশ অন্য কোনো দেশকে অনুকরণ না করে নিজ দেশের আলোকে আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় গুরুত্ব দিযে স্বাস্থ্যসেবার প্রক্রিয়া, নিয়ম এবং তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশের মানুষের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ১ কোটি ১৪ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যের জন্য রাষ্ট্রীয় আর্থিক নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বাড়ছে।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জন ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট পূরণে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে এই তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ১১টি দেশ নিয়ে ‘হালনাগাদ ২০১৯’ তথ্য প্রকাশ করেছে তারা।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পরিধি বৃদ্ধি ও আর্থিক সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। প্রজনন, মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সেবার ক্ষেত্রে এই চারটি বিষয়ে ১৬টি সূচক ব্যবহার করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। অন্যদিকে আর্থিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে নিঃস্ব হয়ে পড়া ও আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয় এই দুটি সূচককে ব্যবহার করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা যায়, সেবা পরিস্থিতি ও আর্থিক সুরক্ষা দুটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সূচকগুলো অনেকটাই প্রশংসনীয়, কিন্তু কিছুক্ষেত্রে সম্মানজনক নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বলতে প্রত্যেক নাগরিক প্রয়োজনের সময় মানসম্পন্ন সেবা পাবে। আর্থিক অসামর্থ্যরে কারণে কেউ সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না। আবার সেবার ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ নিঃস্ব হবে না বা তার অবস্থান দারিদ্র্যসীমার নিচে যাবে না।

আর্থিক সুরক্ষা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশ সরকার জিডিপির মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ খরচ করে স্বাস্থ্য খাতে। আর চিকিৎসাসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতে যত খরচ হয়, তার ৭২ শতাংশ যায় ব্যক্তির পকেট থেকে। বাকি ২৮ শতাংশ খরচ করে সরকার, এনজিও ও দাতা সংস্থা।

 

ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বাড়ালে, দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত মানুষ চিকিৎসা নেওয়া থেকে বিরত থাকে অথবা চিকিৎসা নিতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করা মানুষের হার কমে প্রায় ২০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার ব্যয়ভার মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি নিম্নমানের আর্থিক সুরক্ষার ইঙ্গিত দেয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষকে ‘আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয়ের’ চাপ সামলাতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে একটি পরিবার তার মোট ব্যয়ের ১০ শতাংশ ব্যয় করে শুধু স্বাস্থ্যের পেছনে। অগ্রাধিকার ঠিক করে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ না বাড়ালে এ রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় বলে সংস্থাটি মত দিয়েছে।

সেবা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা ১৬টি সূচকের মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ৫৪ শতাংশ সেবা নিশ্চিত করতে পেরেছে। সূচকগুলো হচ্ছে : পরিবার পরিকল্পনা, গর্ভধারণ ও প্রসবসেবা, শিশুদের টিকা, নিউমোনিয়ার চিকিৎসা, যক্ষ্মার চিকিৎসা, এইচআইভি/এইডসের রোগীদের অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল প্রাপ্তি, মশারি বিতরণ, মৌলিক পয়োনিষ্কাশন সুযোগ, খালি পেটে রক্তে শর্করার মাত্রা, রক্তচাপ, জরায়ুমুখ ক্যান্সার শনাক্তকরণ পরীক্ষা, ধূমপায়ীর হার, হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা, স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা, অত্যাবশ্যক ওষুধপ্রাপ্তির সুযোগ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা।

তবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুখবর হলোÑ চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য সদাশয় সরকার হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার অর্থাৎ স্বাস্থ্যসেবা কর্মী (চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিকস) এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ সুলভে এবং সহজলভ্য করার এক বিরাট প্রয়াস নিয়েছে। যা ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যসেবাকে আলোকিত করবে।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা