শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কোথায় গলদ ধরতে হবে

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় গলদ ধরতে হবে

বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক পাঁচটি চাহিদার (অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান) সবচেয়ে প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি চাহিদাটি হলো চিকিৎসা। অর্থাৎ চিকিৎসা হলো জরুরি স্বাস্থ্যসেবা, শুধু তাই নয় এর যাত্রা শুরু মূলত প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা দিয়ে। চিকিৎসাটাই হলো সবচেয়ে ব্যয়বহুল। খাদ্য : কোনো কিছুই না খেয়ে অর্থাৎ অনশন করে একটি সুস্থ লোক তিন দিন অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে, একই সঙ্গে শুধু বিশুদ্ধ পানি খেয়ে তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাহলে খাদ্য জরুরি প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে না, যদিও চলন-বলনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থাৎ যা শরীরে শক্তি বা ক্যালরি তৈরি করে, তেমনি লজ্জা নিবারণ বা সৌন্দর্য বিকাশের জন্য বস্ত্র বা পোশাক সাধ্যমতে যে কোনো মূল্যে কেনা যেতে পারে। মোটা কাপড় বা মিহি সুতার কাপড় দুই-ই। প্রয়োজনে গাছের পাতা, বাকল দিয়ে লজ্জা নিবারণ করা যায়। বাসস্থান কুঁড়ে ঘরেও হতে পারে, অথবা কখনো কখনো বৃহদাকারের পরিত্যক্ত স্যুয়ারেজ পাইপ। গাছের সুনিবিড় সুশীতল ছায়ায়ও হতে পারে, এমনকি মাটির গুহায়ও সম্ভব। শিক্ষা জরুরি না হলেও, সুস্থ, বিকশিত জাতি গড়তে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই, তবে তার জন্য ঐতিহ্যবাহী, বহু মূল্যবান স্থাপত্যের কোনো প্রাসাদসম স্থাপনার প্রয়োজন হয় না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের শান্তি নিকেতনের মতো উন্মুক্ত স্থানেও সম্ভব। অধিকন্তু পারিবারিক এবং গুরুগৃহের শিক্ষাও সম্ভব। শিক্ষা সম্পর্কে একটি মূল্যবান প্রবাদ বাক্য হলো : “If you are thinking one year ahead, you plant rice. If you are thinking twenty years ahead, you plant trees. If you are thinking a hundred years ahead, you educate people.” অনেক চিকিৎসাই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি যা দরিদ্র এবং মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। ধরুন কনসালটেশন বা পরামর্শের জন্য আপনি, আপনার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দিলেন ১ হাজার টাকা সম্মানী। ডাক্তারের পরামর্শে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন সঠিক রোগ নিরূপণের জন্য। সুতরাং পরীক্ষা বাবদ ব্যয় ১ হাজার ৫০০ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আমি গড় হিসাবে ন্যূনতম যদি ৩ হাজার টাকা ধরি তাহলে (৩০০০+১০০০), ৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে গেল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে রিপোর্ট দেখাতে গেলে পুনরায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে অর্ধেক ফি, ধরে নিলাম আমার মতো সব চিকিৎসকই রিপোর্ট দেখতে ফি নেন না। তারপরে ওষুধপত্র ক্রয়। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে অতি প্রয়োজনীয় ওষুধসহ জরুরি জীবন রক্ষাকারী ওষুধ এমনকি দুরারোগ্য অন্যান্য ওষুধপত্রের যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অধিকাংশের পক্ষেই সম্ভব নয়, যদি সম্ভব হয় তাহলে দেখা যাবে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত থেকে তারা দরিদ্র জনগোষ্ঠীতে পরিণত হচ্ছে পুরো পরিবারসহ। (এখানে ক্যান্সার হৃদরোগসহ দীর্ঘস্থায়ী রোগের কথা বাদ দিলাম) সাধারণ রোগের চিকিৎসার জন্যও যদি ৩ হাজার টাকার ওষুধের প্রয়োজন হয় তাহলে (৪০০০+৩০০০)= ৭ হাজার টাকার পারিবারিক বাজেট বহির্ভূত ব্যয়। মাসখানেক পরে ফলোআপ করতে গেলে আবারও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ওষুধ পরিবর্তন হতে পারে, এক্ষেত্রে যদি পুনঃ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা ওষুধপত্র বাবদ আরও ২ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে যায় তাহলে খরচের খাতা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় (৭০০০+২০০০)= ৯ হাজার টাকা।

চিকিৎসকের কাছে দূর-দূরান্ত থেকে যাতায়াতে খরচ, পথ্য বা ডাক্তার দেখাতে এসে খাদ্য এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় হিসাবের বাইরে রয়ে গেল। ক্যান্সার, হৃদরোগ, প্রতিস্থাপন অস্ত্রোপচারসহ অন্যান্য ব্যয়বহুল চিকিৎসার জন্য ১০ লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত ছেড়ে যেতে পারে। এখন বুঝুন-!!! কিডনি বা লিভার প্রতিস্থাপন যদি করাতে হয় তাহলে Organ Matching এর জন্যই বিশাল টাকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন। আত্মীয়স্বজন, বাংলাদেশ প্রতিস্থাপন আইনে যাদের দেওয়ার অধিকার আছে, কারও সঙ্গে মেলেনি। শুভাকাক্সক্ষী, আমরা সুহৃদ বন্ধুবান্ধব, স্ত্রীর আত্মীয়স্বজন কারও সঙ্গেই Matching হয়নি। শেষ পর্যন্ত একজন দ্বিতীয় প্রজন্মের আত্মীয়ের সঙ্গে মেলাতে প্রতিস্থাপন সম্ভব হলো তাহলে সেই আত্মীয়ের আজীবন দেখভাল করার দায়িত্ব, মানবিক কারণেই গ্রহীতার ওপর বর্তায়। তাছাড়া, আনুষঙ্গিক খরচ অর্থাৎ কিডনির মূল্য ছাড়াও দুটো অপারেশনের ব্যয়, ওষুধপত্রের খরচ, হাসপাতালের চার্জ।

কিছুদিন আগে দিল্লিতে দেখা হলো মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার এক কর্ণধার ব্যক্তি, চিকিৎসক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন, বাংলাদেশের মেডিকেল শিক্ষা অতীতে অনেক উন্নত ছিল। এখন কী হয়েছে? জিজ্ঞেস করলাম কেন? জবাবে তিনি বললেন, অপানাদের বাংলাদেশ থেকে আমাদের ভারতীয় নাগরিক যারা এমবিবিএস পাস করে আসেন তাদের মাত্র ১৩-১৭% মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষায় পাস করেন। আমরা এখানে তাদের নিয়ে খুব বিব্রতকর অবস্থায় আছি। অথচ আপনাদের সঙ্গে আমি যখন মানচেস্টারে পড়ালেখা করছিলাম তখন আপনাদের পারফর্মেন্স দেখে হিংসা হতো।

সরকারি এবং বেসরকারি মিলে বাংলাদেশে প্রচুর মেডিকেল কলেজ হয়েছে। তাদের গুণগত মান ও কোর্স কারিকুলাম নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের একটা বিশেষ উইংয়ের হাতে ন্যস্ত করতে হবে। এবং উচ্চশিক্ষার সমন্বয় কী করে করা যায় তা-ও এখন সময়ের দাবি। পৃথিবীর সব দেশে চিকিৎসা শিক্ষা দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। আমরা এ ক্ষেত্রে ব্রিটিশদের উত্তরাধিকার। খোদ ব্রিটেনে এখন এমআরসিপি এবং এফসিপিএস পরিবর্তনও পরিশোধন হয়ে গেছে। শুধু চিকিৎসা শিক্ষা নয়, চিকিৎসাসেবা প্রদান সুলভে, সরকার তথা চিকিৎসকদের কর্তব্য এবং রোগীর সাংবিধানিক অধিকার ন্যূনতম চিকিৎসাসেবা পাওয়া, জাতিসংঘের সদস্য দেশ হিসেবে। ১৯৪৮ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সনদ ঘোষিত হয় যা জেনেভা ঘোষণা হিসেবে পরিচিত। একইভাবে বিভিন্ন দেশের গবেষকদের, সরকারের নীতিনির্ধারকদের এবং স্বাস্থ্যসেবা দানে পন্ডিত ব্যক্তিগণের অভিজ্ঞতার আলোকে ১৯৭৭ সালে ৩০তম বিশ্বস্বাস্থ্য সম্মেলনে, ২০০০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য অর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাজাকিস্তানের আলমা-আতা শহরে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ৩১তম সম্মেলনে আলমা আতা ঘোষণা গৃহীত হয় যা এখনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং রোগ প্রতিরোধ সংক্রান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে স্বীকৃত।

আলমা-আতা ঘোষণার অনেক তাৎপর্যপূর্ণ দিকের একটি হলো স্বাস্থ্য কী? এবং তাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, বিষদ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যগত দিক থেকে ধনী ও গরিব দেশ এবং একই দেশে ধনী ও গরিব মানুষের মধ্যে অসম অবস্থান গ্রহণযোগ্য নয় বলে আলমা-আতা ঘোষণায় বলা হয়েছে। অটোভন বিসমার্কের জার্মানিতে ১৮৮৩ সালের স্বাস্থ্য বীমা কীভাবে বাস্তবায়িত হলো তার ওপর গবেষণার প্রয়োজন আছে। এবং প্রত্যেকটি দেশ অন্য কোনো দেশকে অনুকরণ না করে নিজ দেশের আলোকে আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় গুরুত্ব দিযে স্বাস্থ্যসেবার প্রক্রিয়া, নিয়ম এবং তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশের মানুষের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ১ কোটি ১৪ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যের জন্য রাষ্ট্রীয় আর্থিক নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বাড়ছে।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জন ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট পূরণে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে এই তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ১১টি দেশ নিয়ে ‘হালনাগাদ ২০১৯’ তথ্য প্রকাশ করেছে তারা।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পরিধি বৃদ্ধি ও আর্থিক সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। প্রজনন, মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সেবার ক্ষেত্রে এই চারটি বিষয়ে ১৬টি সূচক ব্যবহার করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। অন্যদিকে আর্থিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে নিঃস্ব হয়ে পড়া ও আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয় এই দুটি সূচককে ব্যবহার করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা যায়, সেবা পরিস্থিতি ও আর্থিক সুরক্ষা দুটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সূচকগুলো অনেকটাই প্রশংসনীয়, কিন্তু কিছুক্ষেত্রে সম্মানজনক নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বলতে প্রত্যেক নাগরিক প্রয়োজনের সময় মানসম্পন্ন সেবা পাবে। আর্থিক অসামর্থ্যরে কারণে কেউ সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না। আবার সেবার ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ নিঃস্ব হবে না বা তার অবস্থান দারিদ্র্যসীমার নিচে যাবে না।

আর্থিক সুরক্ষা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশ সরকার জিডিপির মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ খরচ করে স্বাস্থ্য খাতে। আর চিকিৎসাসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতে যত খরচ হয়, তার ৭২ শতাংশ যায় ব্যক্তির পকেট থেকে। বাকি ২৮ শতাংশ খরচ করে সরকার, এনজিও ও দাতা সংস্থা।

 

ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বাড়ালে, দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত মানুষ চিকিৎসা নেওয়া থেকে বিরত থাকে অথবা চিকিৎসা নিতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করা মানুষের হার কমে প্রায় ২০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার ব্যয়ভার মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি নিম্নমানের আর্থিক সুরক্ষার ইঙ্গিত দেয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষকে ‘আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয়ের’ চাপ সামলাতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে একটি পরিবার তার মোট ব্যয়ের ১০ শতাংশ ব্যয় করে শুধু স্বাস্থ্যের পেছনে। অগ্রাধিকার ঠিক করে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ না বাড়ালে এ রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় বলে সংস্থাটি মত দিয়েছে।

সেবা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা ১৬টি সূচকের মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ৫৪ শতাংশ সেবা নিশ্চিত করতে পেরেছে। সূচকগুলো হচ্ছে : পরিবার পরিকল্পনা, গর্ভধারণ ও প্রসবসেবা, শিশুদের টিকা, নিউমোনিয়ার চিকিৎসা, যক্ষ্মার চিকিৎসা, এইচআইভি/এইডসের রোগীদের অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল প্রাপ্তি, মশারি বিতরণ, মৌলিক পয়োনিষ্কাশন সুযোগ, খালি পেটে রক্তে শর্করার মাত্রা, রক্তচাপ, জরায়ুমুখ ক্যান্সার শনাক্তকরণ পরীক্ষা, ধূমপায়ীর হার, হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা, স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা, অত্যাবশ্যক ওষুধপ্রাপ্তির সুযোগ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা।

তবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুখবর হলোÑ চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য সদাশয় সরকার হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার অর্থাৎ স্বাস্থ্যসেবা কর্মী (চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিকস) এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ সুলভে এবং সহজলভ্য করার এক বিরাট প্রয়াস নিয়েছে। যা ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যসেবাকে আলোকিত করবে।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ