শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কোথায় গলদ ধরতে হবে

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় গলদ ধরতে হবে

বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক পাঁচটি চাহিদার (অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান) সবচেয়ে প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি চাহিদাটি হলো চিকিৎসা। অর্থাৎ চিকিৎসা হলো জরুরি স্বাস্থ্যসেবা, শুধু তাই নয় এর যাত্রা শুরু মূলত প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা দিয়ে। চিকিৎসাটাই হলো সবচেয়ে ব্যয়বহুল। খাদ্য : কোনো কিছুই না খেয়ে অর্থাৎ অনশন করে একটি সুস্থ লোক তিন দিন অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে, একই সঙ্গে শুধু বিশুদ্ধ পানি খেয়ে তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাহলে খাদ্য জরুরি প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে না, যদিও চলন-বলনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থাৎ যা শরীরে শক্তি বা ক্যালরি তৈরি করে, তেমনি লজ্জা নিবারণ বা সৌন্দর্য বিকাশের জন্য বস্ত্র বা পোশাক সাধ্যমতে যে কোনো মূল্যে কেনা যেতে পারে। মোটা কাপড় বা মিহি সুতার কাপড় দুই-ই। প্রয়োজনে গাছের পাতা, বাকল দিয়ে লজ্জা নিবারণ করা যায়। বাসস্থান কুঁড়ে ঘরেও হতে পারে, অথবা কখনো কখনো বৃহদাকারের পরিত্যক্ত স্যুয়ারেজ পাইপ। গাছের সুনিবিড় সুশীতল ছায়ায়ও হতে পারে, এমনকি মাটির গুহায়ও সম্ভব। শিক্ষা জরুরি না হলেও, সুস্থ, বিকশিত জাতি গড়তে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই, তবে তার জন্য ঐতিহ্যবাহী, বহু মূল্যবান স্থাপত্যের কোনো প্রাসাদসম স্থাপনার প্রয়োজন হয় না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের শান্তি নিকেতনের মতো উন্মুক্ত স্থানেও সম্ভব। অধিকন্তু পারিবারিক এবং গুরুগৃহের শিক্ষাও সম্ভব। শিক্ষা সম্পর্কে একটি মূল্যবান প্রবাদ বাক্য হলো : “If you are thinking one year ahead, you plant rice. If you are thinking twenty years ahead, you plant trees. If you are thinking a hundred years ahead, you educate people.” অনেক চিকিৎসাই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি যা দরিদ্র এবং মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। ধরুন কনসালটেশন বা পরামর্শের জন্য আপনি, আপনার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দিলেন ১ হাজার টাকা সম্মানী। ডাক্তারের পরামর্শে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন সঠিক রোগ নিরূপণের জন্য। সুতরাং পরীক্ষা বাবদ ব্যয় ১ হাজার ৫০০ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আমি গড় হিসাবে ন্যূনতম যদি ৩ হাজার টাকা ধরি তাহলে (৩০০০+১০০০), ৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে গেল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে রিপোর্ট দেখাতে গেলে পুনরায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে অর্ধেক ফি, ধরে নিলাম আমার মতো সব চিকিৎসকই রিপোর্ট দেখতে ফি নেন না। তারপরে ওষুধপত্র ক্রয়। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে অতি প্রয়োজনীয় ওষুধসহ জরুরি জীবন রক্ষাকারী ওষুধ এমনকি দুরারোগ্য অন্যান্য ওষুধপত্রের যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অধিকাংশের পক্ষেই সম্ভব নয়, যদি সম্ভব হয় তাহলে দেখা যাবে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত থেকে তারা দরিদ্র জনগোষ্ঠীতে পরিণত হচ্ছে পুরো পরিবারসহ। (এখানে ক্যান্সার হৃদরোগসহ দীর্ঘস্থায়ী রোগের কথা বাদ দিলাম) সাধারণ রোগের চিকিৎসার জন্যও যদি ৩ হাজার টাকার ওষুধের প্রয়োজন হয় তাহলে (৪০০০+৩০০০)= ৭ হাজার টাকার পারিবারিক বাজেট বহির্ভূত ব্যয়। মাসখানেক পরে ফলোআপ করতে গেলে আবারও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ওষুধ পরিবর্তন হতে পারে, এক্ষেত্রে যদি পুনঃ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা ওষুধপত্র বাবদ আরও ২ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে যায় তাহলে খরচের খাতা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় (৭০০০+২০০০)= ৯ হাজার টাকা।

চিকিৎসকের কাছে দূর-দূরান্ত থেকে যাতায়াতে খরচ, পথ্য বা ডাক্তার দেখাতে এসে খাদ্য এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় হিসাবের বাইরে রয়ে গেল। ক্যান্সার, হৃদরোগ, প্রতিস্থাপন অস্ত্রোপচারসহ অন্যান্য ব্যয়বহুল চিকিৎসার জন্য ১০ লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত ছেড়ে যেতে পারে। এখন বুঝুন-!!! কিডনি বা লিভার প্রতিস্থাপন যদি করাতে হয় তাহলে Organ Matching এর জন্যই বিশাল টাকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন। আত্মীয়স্বজন, বাংলাদেশ প্রতিস্থাপন আইনে যাদের দেওয়ার অধিকার আছে, কারও সঙ্গে মেলেনি। শুভাকাক্সক্ষী, আমরা সুহৃদ বন্ধুবান্ধব, স্ত্রীর আত্মীয়স্বজন কারও সঙ্গেই Matching হয়নি। শেষ পর্যন্ত একজন দ্বিতীয় প্রজন্মের আত্মীয়ের সঙ্গে মেলাতে প্রতিস্থাপন সম্ভব হলো তাহলে সেই আত্মীয়ের আজীবন দেখভাল করার দায়িত্ব, মানবিক কারণেই গ্রহীতার ওপর বর্তায়। তাছাড়া, আনুষঙ্গিক খরচ অর্থাৎ কিডনির মূল্য ছাড়াও দুটো অপারেশনের ব্যয়, ওষুধপত্রের খরচ, হাসপাতালের চার্জ।

কিছুদিন আগে দিল্লিতে দেখা হলো মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার এক কর্ণধার ব্যক্তি, চিকিৎসক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন, বাংলাদেশের মেডিকেল শিক্ষা অতীতে অনেক উন্নত ছিল। এখন কী হয়েছে? জিজ্ঞেস করলাম কেন? জবাবে তিনি বললেন, অপানাদের বাংলাদেশ থেকে আমাদের ভারতীয় নাগরিক যারা এমবিবিএস পাস করে আসেন তাদের মাত্র ১৩-১৭% মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষায় পাস করেন। আমরা এখানে তাদের নিয়ে খুব বিব্রতকর অবস্থায় আছি। অথচ আপনাদের সঙ্গে আমি যখন মানচেস্টারে পড়ালেখা করছিলাম তখন আপনাদের পারফর্মেন্স দেখে হিংসা হতো।

সরকারি এবং বেসরকারি মিলে বাংলাদেশে প্রচুর মেডিকেল কলেজ হয়েছে। তাদের গুণগত মান ও কোর্স কারিকুলাম নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের একটা বিশেষ উইংয়ের হাতে ন্যস্ত করতে হবে। এবং উচ্চশিক্ষার সমন্বয় কী করে করা যায় তা-ও এখন সময়ের দাবি। পৃথিবীর সব দেশে চিকিৎসা শিক্ষা দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। আমরা এ ক্ষেত্রে ব্রিটিশদের উত্তরাধিকার। খোদ ব্রিটেনে এখন এমআরসিপি এবং এফসিপিএস পরিবর্তনও পরিশোধন হয়ে গেছে। শুধু চিকিৎসা শিক্ষা নয়, চিকিৎসাসেবা প্রদান সুলভে, সরকার তথা চিকিৎসকদের কর্তব্য এবং রোগীর সাংবিধানিক অধিকার ন্যূনতম চিকিৎসাসেবা পাওয়া, জাতিসংঘের সদস্য দেশ হিসেবে। ১৯৪৮ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সনদ ঘোষিত হয় যা জেনেভা ঘোষণা হিসেবে পরিচিত। একইভাবে বিভিন্ন দেশের গবেষকদের, সরকারের নীতিনির্ধারকদের এবং স্বাস্থ্যসেবা দানে পন্ডিত ব্যক্তিগণের অভিজ্ঞতার আলোকে ১৯৭৭ সালে ৩০তম বিশ্বস্বাস্থ্য সম্মেলনে, ২০০০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য অর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাজাকিস্তানের আলমা-আতা শহরে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ৩১তম সম্মেলনে আলমা আতা ঘোষণা গৃহীত হয় যা এখনো প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং রোগ প্রতিরোধ সংক্রান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে স্বীকৃত।

আলমা-আতা ঘোষণার অনেক তাৎপর্যপূর্ণ দিকের একটি হলো স্বাস্থ্য কী? এবং তাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, বিষদ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যগত দিক থেকে ধনী ও গরিব দেশ এবং একই দেশে ধনী ও গরিব মানুষের মধ্যে অসম অবস্থান গ্রহণযোগ্য নয় বলে আলমা-আতা ঘোষণায় বলা হয়েছে। অটোভন বিসমার্কের জার্মানিতে ১৮৮৩ সালের স্বাস্থ্য বীমা কীভাবে বাস্তবায়িত হলো তার ওপর গবেষণার প্রয়োজন আছে। এবং প্রত্যেকটি দেশ অন্য কোনো দেশকে অনুকরণ না করে নিজ দেশের আলোকে আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় গুরুত্ব দিযে স্বাস্থ্যসেবার প্রক্রিয়া, নিয়ম এবং তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশের মানুষের পকেটের ব্যয় বেড়েই চলেছে। চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ১ কোটি ১৪ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যের জন্য রাষ্ট্রীয় আর্থিক নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বাড়ছে।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জন ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট পূরণে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে এই তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ১১টি দেশ নিয়ে ‘হালনাগাদ ২০১৯’ তথ্য প্রকাশ করেছে তারা।

সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পরিধি বৃদ্ধি ও আর্থিক সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। প্রজনন, মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সেবার ক্ষেত্রে এই চারটি বিষয়ে ১৬টি সূচক ব্যবহার করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। অন্যদিকে আর্থিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে নিঃস্ব হয়ে পড়া ও আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয় এই দুটি সূচককে ব্যবহার করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা যায়, সেবা পরিস্থিতি ও আর্থিক সুরক্ষা দুটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সূচকগুলো অনেকটাই প্রশংসনীয়, কিন্তু কিছুক্ষেত্রে সম্মানজনক নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বলতে প্রত্যেক নাগরিক প্রয়োজনের সময় মানসম্পন্ন সেবা পাবে। আর্থিক অসামর্থ্যরে কারণে কেউ সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না। আবার সেবার ব্যয় মেটাতে গিয়ে কেউ নিঃস্ব হবে না বা তার অবস্থান দারিদ্র্যসীমার নিচে যাবে না।

আর্থিক সুরক্ষা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশ সরকার জিডিপির মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ খরচ করে স্বাস্থ্য খাতে। আর চিকিৎসাসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতে যত খরচ হয়, তার ৭২ শতাংশ যায় ব্যক্তির পকেট থেকে। বাকি ২৮ শতাংশ খরচ করে সরকার, এনজিও ও দাতা সংস্থা।

 

ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় বাড়ালে, দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত মানুষ চিকিৎসা নেওয়া থেকে বিরত থাকে অথবা চিকিৎসা নিতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করা মানুষের হার কমে প্রায় ২০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, চিকিৎসার ব্যয়ভার মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর ৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি নিম্নমানের আর্থিক সুরক্ষার ইঙ্গিত দেয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষকে ‘আকস্মিক স্বাস্থ্য ব্যয়ের’ চাপ সামলাতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে একটি পরিবার তার মোট ব্যয়ের ১০ শতাংশ ব্যয় করে শুধু স্বাস্থ্যের পেছনে। অগ্রাধিকার ঠিক করে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ না বাড়ালে এ রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় বলে সংস্থাটি মত দিয়েছে।

সেবা পরিস্থিতি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা ১৬টি সূচকের মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ৫৪ শতাংশ সেবা নিশ্চিত করতে পেরেছে। সূচকগুলো হচ্ছে : পরিবার পরিকল্পনা, গর্ভধারণ ও প্রসবসেবা, শিশুদের টিকা, নিউমোনিয়ার চিকিৎসা, যক্ষ্মার চিকিৎসা, এইচআইভি/এইডসের রোগীদের অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল প্রাপ্তি, মশারি বিতরণ, মৌলিক পয়োনিষ্কাশন সুযোগ, খালি পেটে রক্তে শর্করার মাত্রা, রক্তচাপ, জরায়ুমুখ ক্যান্সার শনাক্তকরণ পরীক্ষা, ধূমপায়ীর হার, হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা, স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা, অত্যাবশ্যক ওষুধপ্রাপ্তির সুযোগ এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা।

তবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুখবর হলোÑ চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য সদাশয় সরকার হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার অর্থাৎ স্বাস্থ্যসেবা কর্মী (চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিকস) এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ সুলভে এবং সহজলভ্য করার এক বিরাট প্রয়াস নিয়েছে। যা ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যসেবাকে আলোকিত করবে।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা