শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের শাসন পদ্ধতি : কিছু কথা কিছু প্রস্তাব

গোলাম মোহাম্মদ কাদের, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের শাসন পদ্ধতি : কিছু কথা কিছু প্রস্তাব

আমরা সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করছি বলা হয়। বাস্তবে বাহ্যিকভাবে আমাদের পদ্ধতি দেখতে তেমনটাই। নির্বাচন দেশময় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক হয়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন এবং সরকার গঠনের পদ্ধতিও সংসদীয় পদ্ধতির সরকারের মতো। কিন্তু সংসদীয় পদ্ধতির মূল নির্যাস, সংসদই হবে সব কর্মকান্ড/ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু; সংসদে জনগণের প্রতিনিধিদের দ্বারা সরকারের জবাবদিহি নেওয়ার ও দিকনির্দেশনা দেওয়ার মাধ্যমে ক্ষমতায় জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার কার্যক্রমসমূহ পরিচালিত হবে; এ প্রক্রিয়ায় জনগণের শাসন বা গণতন্ত্রের চর্চা করা হবে; সে বিষয়ে আমাদের শাসন পদ্ধতিতে যথেষ্ট ঘাটতি আছে বলা যায়।

বলা হয়, আমরা Westminster পদ্ধতি বা ব্রিটিশ পদ্ধতির সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করি। ব্রিটিশ পদ্ধতিতে সব সংসদ সদস্য স্বাধীনভাবে সংসদে সিদ্ধান্ত বা ভোট দিতে পারেন। আমাদের দেশে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে দলীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংসদ সদস্যদের সংসদে অবস্থান নিতে হয়। না হলে তারা তাদের সংসদ সদস্য পদ হারাবেন। আমাদের সংবিধানের বিধান ‘৭০।(১) কোন নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোন ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন, তাহা হইলে সংসদে তাঁহার আসন শূন্য হইবে।

ব্যাখ্যা ।- যদি কোন সংসদন্ডসদস্য, যে দল তাঁহাকে নির্বাচনে প্রার্থীরূপে মনোনীত করিয়াছেন, সেই দলের নির্দেশ অমান্য করিয়া- (ক) সংসদে উপস্থিত থাকিয়া ভোটদানে বিরত থাকেন, অথবা (খ) সংসদের কোন বৈঠকে অনুপস্থিত থাকেন, তাহা হইলে তিনি উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে।’

Westminster পদ্ধতিতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য ছাড়া বাকি সব সংসদ সদস্য বেসরকারি সদস্য। আমাদের দেশের কার্যপ্রণালি বিধিতেও বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত আছে। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি-বিধি; প্রথম অধ্যায়; সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও সংজ্ঞা, ১এর-ঢ, ‘বেসরকারি সদস্য’ অর্থ কোনো মন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো সদস্য; বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য ছাড়া বাকি সব নির্বাচিত সংসদ সদস্যের দ্বারা যৌথভাবে সরকারে প্রতিপক্ষ হিসেবে ‘সংসদ’ গঠন করা হয়। সরকারি এবং বিরোধীদলীয় সব সংসদ সদস্য (মন্ত্রীরা বাদে) একক ও যৌথভাবে সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই উদ্দেশ্য। সে ক্ষেত্রেই শুধু, সংসদ জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারে এবং সে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থাৎ জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা বা গণতন্ত্রের চর্চা এভাবে সংসদ কার্যক্রমের মাধ্যমে বিকশিত হয়।

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এখানে বাধাস্বরূপ কাজ করে। কেননা এ অনুচ্ছেদের বিধানের কারণে দলমতনির্বিশেষে সব সংসদ সদস্য সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে সংসদে অবস্থান নিতে সক্ষম হয় না। সরকারি দলের সংসদ সদস্যরা সব বিষয়ে সরকারের পক্ষে অবস্থান নিতে বাধ্য থাকেন।

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সরকারি কোনো প্রস্তাবে সরকারদলীয় সব সদস্য একমত হবেন বা সমর্থন দেবেন এর কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে সরকারি সব বিল সংসদে গৃহীত হবে এমন নিশ্চয়তা থাকে না। এমনকি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হলে যদি সরকারি দলের কোনো কোনো সদস্য সমর্থন দেন (যার এখতিয়ার তাদের আছে) সরকারের পরিবর্তনও সম্ভব সংসদের মাধ্যমে।

আমাদের সংসদে, সংসদ সদস্যরা নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সিদ্ধান্ত দলীয় নির্দেশের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সরকারি প্রায় সব প্রস্তাব সংসদে দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে গৃহীত হয়, স্বাভাবিকভাবে।

বাংলাদেশের সংবিধানেও সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। সংবিধানে আছে প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ; ‘৫৭।(২) সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন হারাইলে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করিবেন...’

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি-বিধিতে এ-সংক্রান্ত বিধান নিম্নরূপ- ১৯তম অধ্যায়, মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব; অনুচ্ছেদ ১৫৯।(১) ‘এই বিধিসমূহ সাপেক্ষে, সচিবের বরাবরে অন্যূন তিন দিনের নোটিস প্রদান করিয়া যে কোন সদস্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের [মন্ত্রিসভার] বিরুদ্ধে আস্থাহীনতা জ্ঞাপন করিয়া প্রস্তাব উত্থাপনের অনুমতি প্রার্থনা করিতে পারেন।’

তবে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে সংসদের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের দাবি বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব।

বাস্তবতা হলো, আমাদের দেশে সরকারপ্রধান (যিনি প্রচলিত রীতি অনুযায়ী একই সঙ্গে সরকারি দলের এবং সরকারি সংসদীয় দলের প্রধান) যা কিছু সুপারিশ করেন বা অনুমোদন করেন সংসদে তা-ই গৃহীত হয়। সংবিধানে সরকারপ্রধানকে তার মেয়াদকালে নিজের বিচার-বুদ্ধি প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব ও তা পালনে একক ও সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানে সংসদের ভূমিকা গৌণ বা পরামর্শক বা সহায়ক বলা যায়। সংসদ নিজ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম নয়। সরকারি সিদ্ধান্ত বা সুপারিশ অনুমোদন বা আইনসিদ্ধ করা সংসদের কাজ। সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করার এখতিয়ারও সংসদের নেই। সে পরিপ্রেক্ষিতে সংসদকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর করতে যা প্রয়োজন তা নিম্নরূপ-

ক) সংসদকে প্রাণবন্ত করতে দরকার গঠনমূলক আলোচনা, কোনো প্রস্তাব বা কর্মসূচির পক্ষে ও বিপক্ষে বিতর্ক। সে ক্ষেত্রে গুরুত্ব বহন করে বিরোধী দলকে তাদের বক্তব্য নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরার সুযোগ ও পরিবেশ দেওয়া। সুযোগ দিতে পারেন সংসদের মাননীয় স্পিকার। পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে সরকারি দলকে। স্পিকার সময় দেবেন। সরকারি দল সমালোচনা গ্রহণ করবে। দোষ-ত্রুটির উল্লেখ বিদ্বেষমূলক কাজ বা শত্রুতা হিসেবে বিবেচনা করা হবে না, এ নিশ্চয়তা থাকতে হবে।

খ) সংসদ কার্যকর হবে, জনগণের আস্থার স্থান হবে, যখন সরকারি দল ও সরকার সমালোচনা বিবেচনা করবে। সুপারিশ মেনে নেবে, যদি সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য বিবেচিত হয়। এক কথায় সমালোচনা, তর্ক-বিতর্ক সংসদকে প্রাণবন্ত করে, সুপারিশ বিবেচনা ও সম্ভব হলে মেনে নেওয়া- সংসদকে কার্যকর করে।

অনেকেই মনে করেন, আমাদের দেশের আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতিতে সংবিধান থেকে ৭০ অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণভাবে বাদ দেওয়া বাস্তবসম্মত নয়। সে ক্ষেত্রে সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া ক্ষণে ক্ষণে বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সরকারের স্থায়িত্বকাল অনিশ্চিত হওয়ার ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

সে বিবেচনায়, ৭০ অনুচ্ছেদের প্রয়োগ শুধু তিনটি বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা যায়, যেমন- ১) সরকার গঠন, ২) বাজেট অনুমোদন এবং ৩) অনাস্থা প্রস্তাব।

এ তিনটি সময়ে ছাড়া বাকি সব বিল/প্রস্তাব পাসের সময় সংসদ সদস্যরা (বিশেষ করে সরকারদলীয়) যদি স্বাধীনভাবে সংসদে সিদ্ধান্ত বা ভোট দিতে পারেন, তবে কিছুটা হলেও সংসদ অধিকতর ক্ষমতাশালী হতে পারে। এতে সরকার গঠন ও মেয়াদকালের শেষ পর্যন্ত সে সরকারের দায়িত্ব পালন বিঘিœত হওয়ার সম্ভাবনা রোধ হবে। সরকারের স্থায়িত্ব ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে।

একই সঙ্গে, অন্য সব ক্ষেত্রে, সংসদ সদস্যদের জন্য নিজস্ব বিবেক-বুদ্ধি ও নির্বাচনী এলাকার মানুষের মতামতের প্রতিফলন অনুযায়ী সংসদে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকবে না।

শাসনব্যবস্থায় এ সংস্কার প্রস্তাব দেশের জনগণকে প্রকৃত সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার স্বাদ গ্রহণের কিছুটা হলেও সুযোগ করে দেবে।         

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা