শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

হিকির সেই লড়াইটা মিডিয়াকে এখনো করতে হচ্ছে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিকির সেই লড়াইটা মিডিয়াকে এখনো করতে হচ্ছে

দিনটি বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর। কিন্তু শুরুটা করতে চাই এখানকার প্রথম সংবাদপত্রের গল্পটা দিয়ে। আমাদের এখানে কীভাবে শুরু হয়েছিল সংবাদপত্রের? গল্পটা জেমস অগাস্টাস হিকিকে নিয়ে। তিনিই প্রথম এ অঞ্চলে পত্রিকা শুরু করেন। পত্রিকাটির নাম ছিল ‘বেঙ্গল গেজেট’। প্রথম প্রকাশ ১৭৮০ সালের জানুয়ারিতে। ভাষা ছিল ইংরেজি। চার পৃষ্ঠার পত্রিকাটির দামও কম না, এক টাকা। অনেকেই পত্রিকার নাম বলতেন হিকিজ বেঙ্গল গেজেট। ঠিকানা ছিল কলকাতার ৬৭ রাধাবাজার। এ পত্রিকায় খবর থাকত সরকারি অফিসের অনিয়মের। হিকি ছিলেন সাহসী মানুষ। সবকিছু লিখে দিতেন। কোনো তোয়াক্কা করতেন না। শাসকদের অনিয়ম, দুর্নীতির পাশাপাশি সাহেবদের ব্যক্তিগত কিস্সা-কেলেঙ্কারিও বাদ যেত না। ইংরেজ শাসকরা বিষয়গুলো ভালোভাবে নেননি। তারা পাল্টা অবস্থান নিতে থাকেন। ব্রিটিশ সাদা চামড়া হয়েও নিস্তার ছিল না। কিন্তু তাঁর কলম থামেনি। শাসকদের বিরুদ্ধে খোলা তরবারির মতো চলত হিকির কলম। একপর্যায়ে হিকির বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেন গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস। বিচারক ছিলেন গভর্নরের কাছের মানুষ হিমপি। জামিন ধার্য করা হয় ৪০ হাজার পাউন্ড। বিচারক জানতেন এ অর্থ দেওয়ার ক্ষমতা নেই হিকির। কারাগারে তাঁকে যেতেই হবে। তাই হলো, জেলেই যেতে হলো হিকিকে। জেলে গিয়েও থামলেন না। পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি চাইলেন। অনুমতি পেলেন। কিন্তু মামলা থামল না। একের পর এক মামলা করতে থাকেন হেস্টিংস। প্রতিটিতেই হিকিকে দোষী সাব্যস্ত করলেন বিচারক। ক্ষতিপূরণ দিতে ছাপাখানা নিলামে উঠল। সময়টা ১৭৮৩ সালের ১০ এপ্রিল। বন্ধ হয়ে গেল হিকিজ বেঙ্গল গেজেট। দুই বছর পত্রিকা বের করে সাড়ে তিন বছর জেল খাটলেন!

হিকি সত্যকে ধারণ করতে পেরেছিলেন। ভারতবর্ষ থেকে আফ্রিকায় দাস পাঠানোর প্রতিবাদ তিনিই প্রথম করেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘যদি সংবিধান খারিজ হয়, মানুষ দাসত্বে পতিত হয়, একজন সাহসী মানুষ আর একটা স্বাধীন সংবাদপত্র তাদের উদ্ধার করতে পারে। কিন্তু সংবাদের স্বাধীনতা না থাকলে মস্ত বীরপুরুষও স্বাধিকার, স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারবে না।’ একবার ভাবুন, ২৪০ বছর আগে ছাপা হয়েছিল কথাগুলো। এত বছর পরও জীবন্ত। হিকি আপসহীন ছিলেন। সমগোত্রদের সঙ্গে মিলেমিশে পয়সা বানাতে পারতেন। করেননি। বিবেকের তাড়নায় সত্য উচ্চারণ করতেন। মহীশূর যুদ্ধের সময় হিকি লিখলেন, ‘কচুকাটা হয়ে পুকুরে গোলাবারুদ ফেলে পালিয়েছে কোম্পানির সেপাইরা।’ সাহস কাকে বলে! তারপর ছিল গভর্নরের অপকর্ম, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে নিয়মিত লেখনী। পত্রিকাটি জমে যায়। গভর্নর খেপলেন। সিদ্ধান্ত নেন সবকিছু স্তব্ধ করার। হিকিকে আটকের নির্দেশ জারি হয়। আটকের অংশও ছিল ভীষণ নাটকীয়। কলকাতা শহরে তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে পুলিশ। বাড়ির ভিতর থেকে হিকি দেখলেন পুলিশের ভিড়। তিনি বের হলেন তলোয়ার নিয়ে। বললেন, ‘কেউ সামনে এলে শেষ করে দেব।’ তারপর পুলিশের কাছে জানতে চান- কে পাঠিয়েছে? জবাব আসে, প্রধান বিচারপতি। তিনি বললেন, ‘তোমরা ফিরে গিয়ে আমার সালাম জানাও। বল, আমি তৈরি হয়ে আসছি।’ ৪৫ মিনিট পর তিনি গেলেন আদালতে। হিকি ছিলেন লড়াকু। ততক্ষণে সব বিচারক হিকির অপেক্ষায়। শুধু বিচারের মুখোমুখি নয়, তাঁকে খুন করতেও রাতের অন্ধকারে লোক পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তিনি দমেননি। হিকির কাগজ থেকে মার্কিন সংবাদগুলো কোট করে তখন লিখত, ভারতবর্ষে স্বাধীনতার আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। এত বছর পর বলছি, হিকির বেঙ্গল গেজেট আসলে নির্ধারণ করে দিয়ে গিয়েছিল শাসক ও মিডিয়ার সম্পর্ক। আমরা এর থেকে এখনো বের হতে পারিনি।

প্রিয় পাঠক! নতুন মাত্রায় নতুন যাত্রায় আরেকটি বছর শুরু হলো বাংলাদেশ প্রতিদিনের। দেখতে দেখতে চলে গেল এক দশক। একটি পত্রিকার জন্য ১০ বছর খুব বেশি নয়। আবার একেবারে কমও নয়। অনেক সময়। কিন্তু মনে হয়, এই তো সেদিন যাত্রা করেছিলাম। মগবাজার অফিসের ছোট্ট পরিসর এক দশকে ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে পুরো বিশ্বে। ঢাকার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে বগুড়া থেকে। আবার ইউরোপ, আমেরিকা সংস্করণ বের হচ্ছে লন্ডন ও নিউইয়র্ক থেকে। সবখানেই আকাশছোঁয়া সাফল্য। এ যুগে একটি পত্রিকার টানা সাফল্য অনেক বড় বিষয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন চেষ্টা করছে অবস্থানটুকু ধরে রাখার। জানি, আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। বর্তমান বিশ্ববাস্তবতা অনেক কঠিন। এ যুগে চাটুকারিতা আর তোষামোদের মিডিয়া চলবে না। সত্যকে সত্য বলতে হবে। অন্যায় তুলে ধরতে হবে। মিডিয়া কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের কথা ভাবতে হবে। মিডিয়া কর্মীদের শুধু হতাশা ব্যক্ত করলেই হবে না। সমস্যাটা চিহ্নিত করতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতেই মিডিয়ার প্রয়োজন। দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার কোনো বিকল্প নেই। সমাজের অন্যায়, অসংগতি মিডিয়া ছাড়া কে তুলে ধরবে? ধরুন অনিয়মের কারণে একটি প্রকল্পের ব্যয় বাড়ছে, নির্ধারিত সময়ে কাজ হলো না। বছরের পর বছর প্রকল্পটি পড়ে আছে। ইচ্ছা করেই কেউ কাজটি শেষ করছে না। আমলারা এ ধরনের খবর কি নীতিনির্ধারকদের কানে তুলবেন? তুলবেন না। এ কাজটি মিডিয়াকেই করতে হয়।

স্বাধীন মিডিয়া ছাড়া গণতন্ত্র বিকশিত হতে পারে না। একটি দেশ উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারে না। মানবাধিকার সংরক্ষিত হতে পারে না। অথচ সারা দুনিয়ার মিডিয়াকে আজ কঠিন সময় পার করতে হচ্ছে। আমরা এর বাইরে নই। এর মাঝে অনেকে বলছেন, মিডিয়া তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না। আরে ভাই! সবকিছু সবাই শেষ করে দিলে কীভাবে একলা ভালো থাকবে মিডিয়া? কী করে এত আশা করেন! মিডিয়া এ সমাজের বাইরের কিছু না। সামাজিক, নৈতিক মূল্যবোধ আজ শেষ হয়ে গেছে। নানামুখী মানসিক চাপ নিয়েই মিডিয়া কর্মীদের কাজ করতে হয়। চলতে হয়। কাউকে খুশি করা যায় না। আজ এক কঠিন সংকট মোকাবিলা করছেন মিডিয়া কর্মীরা। সমালোচনা কেউ সহ্য করতে পারে না। এর মাঝে সংকুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন, ইন্টারনেট, ইউটিউব, ইলেকট্রনিক মিডিয়া চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রিন্ট মিডিয়ার জন্য। কমছে প্রিন্ট মিডিয়ার প্রচারসংখ্যা। বাংলাদেশে আছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো অনেক আইন। কথায় কথায় প্রভাবশালীদের হুমকি। যখন তখন মামলা, হামলা। সারা দুনিয়ায় একই চিত্র। আমেরিকার মতো উন্নত গণতন্ত্রের দেশও বাইরে নয়। নিউইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোস্ট চলছে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে। অনেকে হয়তো বলবেন, হুমকি, সংকট অতীতেও ছিল। আমিও তা মনে করি। কাঙ্গাল হরিনাথের ‘গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা’র খবরও সেই যুগে জমিদারদের ভালো লাগেনি। গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকার সম্পাদক সাংবাদিকতার প্রবাদপুরুষ ছিলেন কাঙ্গাল হরিনাথ। কুষ্টিয়ার একটি গ্রাম থেকেই পত্রিকা প্রকাশ করে তিনি চাঞ্চল্য তৈরি করেন। জমিদারের অত্যাচার আর ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর লেখনী ছিল তীক্ষè। তিনি কোনো কিছুর তোয়াক্কা করতেন না। একবার জমিদারের লাঠিয়াল বাহিনী হামলা করলে লালন শাহের নেতৃত্বে গ্রামবাসী তাঁকে রক্ষা করেন। আবার তিনিও একাধিকবার লালন শাহকে রক্ষা করেন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এমন দিনে স্পষ্ট করে বলতে চাই, পক্ষপাতমূলক সাংবাদিকতা টিকবে না। টিকতে পারে না। দুনিয়ার কোথাও টেকেনি। গণতন্ত্রের বিকাশে মিডিয়ার ভূমিকা হতে হবে সাহসী। সত্য অবশ্যই উচ্চারণ করতে হবে। আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মিডিয়ার ভূমিকা থাকতে হবে। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রথম দিন থেকে তার দায়িত্বের জায়গায় অবিচল। আমরা চেষ্টা করছি খবরের আড়ালের সঠিক তথ্য পাঠককে জানাতে। আমাদের অঙ্গীকার মানুষের প্রতি। হৃদয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন আমাদের শক্তি। পাঠকের ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন আজ দেশের প্রচারসংখ্যার শীর্ষে। মাননীয় তথ্যমন্ত্রী জাতীয় সংসদে প্রদত্ত সর্বশেষ তথ্যেও বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সর্বাধিক প্রচারসংখ্যার কথা। আমরা চেষ্টা করছি পাঠকের চাহিদা ধরে রাখতে। জানি, একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখা ও টিকে থাকা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের। সে চ্যালেঞ্জই আমরা জয় করেছি পাঠকের অফুরন্ত ভালোবাসায়। আমরা চেষ্টা করছি অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমে দুর্নীতি, অনিয়ম তুলে ধরতে। পাশাপাশি দেশের ইতিবাচক খবরগুলোও পাঠককে জানাতে। আমরা দেখেছি, পাঠক ইতিবাচক খবর ভালোভাবে নিচ্ছে। সফলতার খবর সবাই পড়তে চায়। গ্রামের একজন সাধারণ কৃষকের সাফল্যকে এখন সবাই অভিনন্দন জানায়। তরুণদের জয়জয়কার এখন বিশ্বব্যাপী। বাংলাদেশেও তারুণ্য এগিয়ে চলছে। এই এগিয়ে চলাকে আমরা উৎসাহিত করি। মিডিয়াকে সময়ের সঙ্গে থাকতে হয়। আমরা সময়ের সঙ্গে চলায় বিশ্বাস করি। আধুনিক ডিজিটাল দুনিয়া থেকে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ প্রতিদিন। আমাদের লন্ডন ও নিউইয়র্ক সংস্করণ সাড়া জাগিয়েছে। অনলাইন পড়ছে বিশ্বের ১৭৬ দেশের পাঠক। দিন দিন বাড়ছে অনলাইনের চাহিদা। আমরা চেষ্টা করছি সর্বশেষ খবর তুলে ধরতে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ পরিচালকমন্ডলীর প্রতি। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান আধুনিক চিন্তার একজন মানুষ। তাঁর বলিষ্ঠ বিনিয়োগ, মিডিয়া ঘিরে আধুনিক চিন্তাভাবনা, গাইডলাইন আমাদের পথচলার সাহস ও শক্তি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশাল সাফল্যের আড়ালের মানুষটি হচ্ছেন আহমেদ আকবর সোবহান। তিনি যা ধরেন তা সফল হয়। দেশের সব ধরনের ব্যবসায় তাঁর হিমালয়সম সাফল্য দেশ-বিদেশে আজ প্রশংসিত। তাঁর গাইডলাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এগিয়ে নিচ্ছে। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যানকে। কৃতজ্ঞতা হিমালয়-হৃদয়ের সায়েম সোবহান আনভীরকে। কৃতজ্ঞতা কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহানকে। একই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা আমাদের পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, হকার, বিক্রয় প্রতিনিধিসহ শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি। বাংলাদেশ প্রতিদিন আপনাদের কাগজ। আপনারা প্রথম দিন থেকে এগিয়ে নিয়ে চলছেন এ কাগজটিকে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে আমি স্মরণ করছি প্রথম দিন থেকে জড়িত বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব সহকর্মীকে- যারা ছিলেন, যারা আছেন সবাইকে। সবার শ্রম, মেধায় টিমওয়ার্কের মাধ্যমে কাগজটির আজকের অবস্থান। সবার আন্তরিকতায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশ-বিদেশে বিশাল অধ্যায় তৈরি করেছে। আগামীতে এ ধারাবাহিকতা আমরা ধরে রাখতে চাই। এগিয়ে নিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এক নতুন মাত্রায়। বিশ্বাস করি, পাঠকের ভালোবাসা অব্যাহত থাকলে অবশ্যই আমরা এগিয়ে যাব আরও অনেক দূর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কথা দিচ্ছি, বাংলাদেশ প্রতিদিন আপনার কথা বলবে। আপনাদের কথা বলবে। সব অন্যায় ও অসংগতির বিরুদ্ধে থাকবে বলিষ্ঠ অবস্থান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম