শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

করোনাভাইরাসে মৃত্যুর ভয়াবহ যন্ত্রণায় আজ তামাম পৃথিবীর মানুষ এক মোহনায় মিলিত। তাবৎ রাষ্ট্রনায়কদের চিন্তা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, পদক্ষেপ অভিন্ন। পৃথিবীর সব চিকিৎসকের ভাষা এক। গোটা মানবজাতির বেদনা, দীর্ঘশ্বাস, আবেগ, অনুভূতি, অসহায়ত্ব, স্বজন হারানোর কান্না এবং বাঁচার আকুতিও এক হয়ে গেছে। প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য, পরাক্রমশালী আর দুর্বল, ধনাঢ্য আর গরিব সব ব্যবধান এক মুহূর্তে মিলিয়ে গেছে। মানবজাতিকেই এক করে দিয়েছে ছোট্ট জীবাণুর আক্রমণ বা নভেল করোনাভাইরাস। এক কথায়, পৃথিবীজুড়ে এখন উচ্চারিত একটিই শব্দÑ করোনা; যার বিরুদ্ধে পৃথিবী বেঁচে থাকার মরণ লড়াইয়ে নেমেছে। মহাশক্তিধর পৃথিবীর সব গবেষণাগার, সব বিজ্ঞানী, সব বাণিজ্যিক সাফল্যে শীর্ষে থাকা ওষুধ কোম্পানি রীতিমতো যুদ্ধে নেমেও এখনো এ করোনাভাইরাসের ওষুধ বা ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারেনি। দুনিয়ার তাবৎ ক্ষমতাধর ও প্রতাপশালীদের সামনে প্রমাণিত হয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা যায়, দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার চালানো যায়, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়া যায়; এমনকি পরাক্রমশালী রাষ্ট্রগুলো চাইলেই যে কোনো দুর্বল রাষ্ট্র দখল করে নিতে পারে। যে কোনো সময় উগ্রপন্থিরা পৃথিবীর শান্তি মুহূর্তে বিনষ্ট করে দিতে পারে। ধর্মান্ধরা চাইলেই সাম্প্রদায়িকতার বিষের আগুন ছড়িয়ে মানুষের জীবনহরণই নয়, সমাজকে অশান্ত, অস্থির, সংঘাতময়, সহিংসতায় রক্তাক্ত করে দিতে পারেন। কিন্তু আজ একটি করোনার জীবাণুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সব শক্তিমানই অসহায়। করোনার মৃত্যু এতটাই হৃদয়বিদারক যে, একজন মানুষ মৃত্যুর সময় যেমন তার প্রিয়জনদের কাছে পাচ্ছে না তেমনি তার শেষকৃত্যেও আপনজনরা থাকতে পারছেন না। সারা জীবন আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করে বা অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করার পর করোনায় মৃত্যুবরণ করলে শেষ বিদায়টুকু তাদের ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে হচ্ছে না। ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাসে মৃত মানবদেহ মানুষের জন্য বিপজ্জনক, বিষাক্ত হয়ে উঠছে। পৃথিবীজুড়ে সব চিকিৎসক এক কথাই বলছেন, কোথাও কোনো জনসমাগম নয়, রাষ্ট্রনায়করাও সেই পথে পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। সবাই আক্রান্ত না হওয়ার জন্য যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গৃহবন্দী জীবনযাপনের তাগিদ দিচ্ছেন, তেমনি করোনায় আক্রান্ত হলে আইসোলেশন সেন্টারে নিঃসঙ্গ জীবনে সৃষ্টিকর্তার কাছে সমর্পণের কথাই বলছেন। গভীর বেদনার সঙ্গে উন্নত দেশ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জুসেপে কন্টি মৃত্যুকূপের ওপর দাঁড়িয়ে দেশবাসীর ক্রন্দন আর হাহাকার হৃদয়ে ধারণ করে বলেছেন, মহামারী নিয়ন্ত্রণে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। এখন আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি। অর্থাৎ স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করছেন। দেশে দেশে জরুরি অবস্থা, লকডাউন, কারফিউ, সাধারণ ছুটিসহ প্রায় ২০০ রাষ্ট্রের পদক্ষেপ পৃথিবীকে নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, নিঝুম পল্লী বানিয়ে দিয়েছে। স্তব্ধ পৃথিবীতে এখন কেবল বাঁচার আকুতি। গবেষণাগার লড়াই করছে ভ্যাকসিন ও প্রতিষেধক আবিষ্কারের। আল্লাহর সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নেই। মানুষ শত বছর পরপর একেকটি ভয়াবহ মহামারীতে ব্যাপক প্রাণহানির মধ্য দিয়ে যেভাবে চিকিৎসা বা ওষুধ আবিষ্কার করেছে সেই ধারায় এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন করোনার কার্যকর ওষুধ ও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে। কিন্তু তার আগে প্রকৃতির অমোঘ বিধানে বিপুলসংখ্যক মানুষকে মর্মান্তিক মৃত্যুযন্ত্রণা ভোগ করতেই হবে। উন্নত খাবার, বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের গাড়ি, পোশাক, বিলাসপণ্য থেকে হীরক শোভিত অলঙ্কার আজ বিষাদগ্রস্ত মানুষ ভুলে গেছে। মর্মে মর্মে দেখছে মৃত্যুভয়! অসহায় মানুষ দেখছে জীবন কত তুচ্ছ, বাকি সব অর্থহীন। বেঁচে থাকা ছাড়া এখন আর কোনো চাওয়া নেই।

বাংলাদেশ আজ করোনার ছোবল থেকেও বিচ্ছিন্ন নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে সব রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পরাস্ত করে দেশ যখন উন্নয়নের মহাসড়কে উঠেছে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করে দেশজুড়ে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞ চলছে তখন একটি চক্র ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে শেয়ারবাজারকে শেষ করে দিয়েছে। ঘুষ, দুর্নীতির সীমাহীন উল্লাসে দেশের সব উন্নয়ন বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে। তার পরও আজকের বাংলাদেশ যখন মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তখনো মানুষের শেষ ভরসার জায়গায় জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা ছাড়া তার সরকারের আর কাউকে আস্থায় নিচ্ছে না। আর লুটেরা দুর্নীতিবাজও এখন বাঁচার লড়াইয়ে কোয়ারেন্টাইনে।

ভয়াবহ করোনার আগমনী দুঃসংবাদ শুনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের কোনো পর্যায়ে কার্যকর আগাম প্রস্তুতিই গ্রহণ করেনি। করোনাভাইরাসে মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আগে-পরে একেকজন মন্ত্রীর লাগামহীন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সবখানে এই কয়েকজন রাজনৈতিক অনভিজ্ঞ ও মানুষের আবেগ-অনুভূতি ও মনের ভাষা পড়তে না জানা মন্ত্রীর মুখ শাটডাউনের দাবি তুলেছে। একদিকে চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত ডাক্তারসহ সবার পার্সোনাল প্রটেকটেড ইকুইপমেন্ট যেমন দিতে পারেনি তেমনি প্রয়োজনীয় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও আইসোলেশন সেন্টার গড়ে তোলেনি। বিমানবন্দর দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই করোনা আক্রান্ত দেশ ইতালিসহ বিভিন্ন দেশের ৬ লাখ প্রবাসীকে বিনা বাধায় দেশে প্রবেশ করিয়েছে। প্রবাসীরা দেশে অবশ্যই আসবেন কিন্তু বিমানবন্দরে কেন পরীক্ষা হলো না? কেন কোয়ারেন্টাইন রাখা হলো না তৈরি করে? এখন ভাইরাস প্রবাসীদের মধ্যে নয়, সবার মাঝেই ছড়িয়ে গেছে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো হৃদয়ের অশ্রুতে চোখ ভিজিয়েছেন। বিশ্ববিবেককে স্পর্শ করেছেন। তার স্ত্রীকে আইসোলেশনে রেখে নিজে কোয়ারেন্টাইন থেকেই জনগণের দায়িত্ব নিয়েছেন। বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জনতার কারফিউ ঘোষণা করে জনগণকে গৃহে প্রবেশ করাতে গিয়ে, সচেতন করতে গিয়ে অনেকটা সফল হলেও সবাইকে পারেননি। পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হচ্ছে। আমাদের দেশে একদিকে যেমন স্বাস্থ্য বিভাগের নজিরবিহীন ব্যর্থতা, অসচেতনতা ও বাগাড়ম্বর আচরণ দৃশ্যমান তেমনি মানুষের মধ্যেও ইতালির মতো পরিস্থিতির ভয়াবহতাকে আমলে না নেওয়ার, নিজেদের সচেতন, সতর্ক না করার চিত্র ফুটে উঠেছে। অনেকে বলছেন, তিন সপ্তাহ আগে ইতালিতে যে অবস্থা ছিল এখন বাংলাদেশে সে অবস্থা বিরাজ করছে। ভয়াবহতা তিন সপ্তাহ পরই দেখা যাবে। আক্রান্তও মৃতের সংবাদ সরকারি হিসাবের বাইরে যাবে। ইতালির মিলানের কবরস্থানে এখন লাশের জায়গা হচ্ছে না। যুক্তরাজ্যসহ সেখানেও মৃতকে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। কাবাঘর যেখানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সুরম্য মসজিদে যেখানে জামাতে নামাজ বন্ধ, সেখানে আমাদের দেশে মসজিদ ছাপিয়ে রাজপথে জুমার নামাজ গিজগিজ করে আদায় করা হয়েছে। ঘরে নামাজ না পড়ে মসজিদে নামাজ পড়ার খেসারত হিসেবে মিরপুরের টোলারবাগে আল্লাহভীরু দুই মুমিন মুসলমানের দুই দিনের ব্যবধানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এ মৃত্যু এতই মর্মান্তিক আল্লাহর বান্দা এই বেদনাবহ মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কতজনকে ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে গেছেন সে হিসাব পরে আসবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, মৃত্যুর সময় সন্তানরা যেমন পিতার মুখে পানি দিতে পারেনি, কলমা পাঠ করার সুযোগ পায়নি, তেমনি তাদের গোসল করিয়ে জানাজা পড়ে দাফন করা যায়নি। করোনা আক্রান্ত হলে হাত ধরাধরি করে জীবন কাটানো স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের কাছে যেমন যেতে পারছেন না তেমনি পিতা-মাতার সঙ্গে সন্তান মিলিত হতে পারছে না। প্রেমিকের কাছ থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রেমিকা বহুদূর বাস করছেন। মহব্বতের পৃথিবীতে এমন দৃশ্য কখনো কেউ কল্পনা করেননি। নির্দয় অসামাজিক স্বার্থপরতাই বাঁচার পথ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব শিক্ষাঙ্গন বন্ধ ঘোষণা করে সভা-সমাবেশ, লোকসমাগম, তীর্থ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সব বন্ধ করেছিলেন। অনেকে সমুদ্রদর্শনে গেছেন! বয়স্ক অসুস্থদের মসজিদে না গিয়ে ঘরে নামাজ পড়তে বলেছিলেন। যারা শোনেননি নিজের মৃত্যু ডেকেছেন, অন্যদের বিপদে ফেলে গেছেন। ভারতে যেমন আরেকদল উগ্রপন্থি হিন্দু করোনা থেকে বাঁচতে গোমূত্র পান করছেন তেমনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নিষেধাজ্ঞার পর হবিগঞ্জের হিন্দুধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক সমাগম ঘটিয়ে তীর্থ বা পুণ্যস্নান করেছেন! আমরা জানি না ই বিপর্যয় দেশের মানুষকে কোথায় নিয়ে যাবে? পৃথিবীতে যার চিকিৎসা নেই সেখানে নিজেদের একঘরে করে রাখা বা স্বেচ্ছা গৃহবন্দী হয়ে সব সামাজিকতা, পারিবারিক মিলন, বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডা সবকিছু ত্যাগ করে নিজেদের গৃহবন্দীই শেষ কথা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লোকসমাগম বন্ধে প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনাবাহিনী সারা দেশে মোতায়েনসহ ১০ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছেন। পৃথিবীর সঙ্গে আকাশ যোগাযোগও এর আগে প্রায় বিচ্ছিন্ন করিয়েছেন। সাধারণ ছুটিতে যেভাবে গ্রামের পথে ছুটেছে যেন ঈদ! কত বেকুব। এখন রেল, সড়ক, নৌ যোগাযোগ বন্ধ করেছেন। কার্যত বাংলাদেশ এখন লকডাউনে। জনগণকে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না বেরোতে অনুরোধ করেছেন। অফিস-আদালতে প্রয়োজনীয় কাজ অনলাইনে করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করেছেন। দোকানপাট বন্ধ করেছেন তবে সীমিত আকারে ওষুধ, কাঁচাবাজার, খাবার ও জরুরি সেবা চালু রেখেছেন। গণপরিবহন পরিহারের পরামর্শ দিয়ে এটি সীমিত আকারে চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকিং ব্যবস্থাও সীমিত আকারে চালু। সামাজিক কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনকে সেনাবাহিনী সহযোগিতা করবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন অনুযায়ী তলব করবেন। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ফেরা কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রামে অথবা ভাসানচরে চলে যেতে বলেছেন। তাদের খাওয়া-দাওয়া জেলা প্রশাসন দেখভাল করবে। আজহারীসহ যেসব মোল্লা ওয়াজে বলেছিলেন, করোনা আল্লাহর গজব, চীনের পর ইরানসহ পৃথিবীর মানুষের মৃত্যুর মুখে নিজেরাই কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছেন। করোনা কাউকেই করুণা করে না। ভয়াবহ তার রূপ। মানবতা, প্রযুক্তি, গণতন্ত্র ও শিল্পকলার ইউরোপ থেকে সব পথে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা!

আমি বহুবার বলেছি, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হচ্ছেন সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকারপ্রধান। অনেকে তাঁকে অ্যারাবিয়ান ব্ল্যাক হর্সের সঙ্গে তুলনা করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জায়গায় তিনি দূরদর্শী ও ক্ষিপ্র গতিসম্পন্ন। সেখানে এবার তাঁর মন্ত্রিসভা সে তুলনায় এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যে সর্বাধিক দুর্বল ও ব্যর্থ এবং কয়েকজন চরম অতিকথনে বিরক্তিকর, সেটি অনেক আগেই মানুষের সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের ব্যর্থতা ও অনেকের মাত্রাতিরিক্ত আজগুবি কথাবার্তা মানুষকে অতিষ্ঠ করেছে। যে কোনো বিষয়ে মানুষের ভরসার জায়গায় কেবল শেখ হাসিনাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছেন, মানুষ যখন সন্তুষ্ট হয়ে বলছে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুজিবকন্যা, তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, ‘এখনো পিপিই অতটা দরকার নেই’। বিষাদগ্রস্ত মানুষের ঠোঁটে বিদ্রুপের হাসি তুলেছে। আইইডিসিআরের মুখপাত্র অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ যুদ্ধে সাহসের সঙ্গে স্মার্টলি যেভাবে ব্রিফ করছেন সেখান থেকে কিছু মন্ত্রী কথা বলা শিখতে পারেন। আমরা জানি এ পরিস্থিতি বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নিয়ে আসবে। করোনার লড়াইয়ে জয়ী হওয়ার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরাও অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হব। প্রধানমন্ত্রীর কার্যকর পদক্ষেপ করোনার নিস্তব্ধতার মধ্যে আমাদের সাহস ও আশার আলো জুগিয়েছে। আজ তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এ ভাষণ ঘিরে গোটা দেশের মানুষ গভীর আগ্রহভরে অপেক্ষা করছে। আমাদের রাষ্ট্রনায়ক ও জাতির পিতার কন্যা কী অভয় বাণী আজ শোনাবেন? এটি জানার জন্য উদ্বিগ্ন, বিমর্ষ মানুষ অপেক্ষায়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর জনগণের নিরাপদ জীবন ও করোনা মোকাবিলায় শক্তিশালী চিকিৎসক দল সুরক্ষিত হয়ে কীভাবে পরিস্থিতি সমন্বিত মোকাবিলা করবেন সারা দেশে সেই দিকনির্দেশনা বা রূপরেখা নিশ্চয় তুলে ধরবেন। তার আগে তিনি নিশ্চয় মানুষের ভাষা উপলব্ধি করে অতিকথনে পারদর্শী মন্ত্রীদের মুখ শাটডাউন করে জনগণকে ভাষণে আশার আলো দেখাবেন। বাঁচার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে মানবিক হৃদয়ে জেগে ওঠার শক্তি জোগাবেন। দেশের বিত্তশালীদের এই মানবিক দায়বদ্ধতায় কীভাবে পাশে নেবেন এবং কীভাবে আন্তর্জাতিক মহলের সহযোগিতা আমরা পাব সেই বার্তাও দেবেন।

আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধুকন্যা পারবেন। জাতির উদ্দেশে এই মহাদুঃসময়ের মুখে তিনি মানবিক কারণে স্বাস্থ্যগত কারণে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির নির্দেশ দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনিই প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ, দূরদর্শী। সঠিক ও উত্তম সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি। আইন-আদালত সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানবতা। প্রধানমন্ত্রীকে সব পদক্ষেপের জন্য অভিনন্দন। এখন গোটা মিডিয়ার চোখ করোনার পথের আগে খালেদা জিয়ার মুক্তির পথে ক্যামেরা ঘুরিয়ে রাখবে। তিনিও নিশ্চয় মুক্ত হয়ে সবাইকে মানবতার এ লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ডাক দেবেন।

দেশের জনগণকেও আজ পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রের মতো আমাদের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তাঁর গাইডলাইন অনুসারে মোকাবিলায় এক মোহনায় মিলিত হতে হবে। সরকারের সব নির্দেশনা, চিকিৎসকদের পরামর্শ গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে অনুসরণ করে এখন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে শামিল হতে হবে। দেশের সেনাবাহিনীর আগে থেকেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল প্রশাসনসহ সবাই লড়ছেন। এ লড়াই ঐক্যবদ্ধ জাতির। বিজয় এখানে অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা