শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

করোনাভাইরাসে মৃত্যুর ভয়াবহ যন্ত্রণায় আজ তামাম পৃথিবীর মানুষ এক মোহনায় মিলিত। তাবৎ রাষ্ট্রনায়কদের চিন্তা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, পদক্ষেপ অভিন্ন। পৃথিবীর সব চিকিৎসকের ভাষা এক। গোটা মানবজাতির বেদনা, দীর্ঘশ্বাস, আবেগ, অনুভূতি, অসহায়ত্ব, স্বজন হারানোর কান্না এবং বাঁচার আকুতিও এক হয়ে গেছে। প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য, পরাক্রমশালী আর দুর্বল, ধনাঢ্য আর গরিব সব ব্যবধান এক মুহূর্তে মিলিয়ে গেছে। মানবজাতিকেই এক করে দিয়েছে ছোট্ট জীবাণুর আক্রমণ বা নভেল করোনাভাইরাস। এক কথায়, পৃথিবীজুড়ে এখন উচ্চারিত একটিই শব্দÑ করোনা; যার বিরুদ্ধে পৃথিবী বেঁচে থাকার মরণ লড়াইয়ে নেমেছে। মহাশক্তিধর পৃথিবীর সব গবেষণাগার, সব বিজ্ঞানী, সব বাণিজ্যিক সাফল্যে শীর্ষে থাকা ওষুধ কোম্পানি রীতিমতো যুদ্ধে নেমেও এখনো এ করোনাভাইরাসের ওষুধ বা ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারেনি। দুনিয়ার তাবৎ ক্ষমতাধর ও প্রতাপশালীদের সামনে প্রমাণিত হয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা যায়, দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার চালানো যায়, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়া যায়; এমনকি পরাক্রমশালী রাষ্ট্রগুলো চাইলেই যে কোনো দুর্বল রাষ্ট্র দখল করে নিতে পারে। যে কোনো সময় উগ্রপন্থিরা পৃথিবীর শান্তি মুহূর্তে বিনষ্ট করে দিতে পারে। ধর্মান্ধরা চাইলেই সাম্প্রদায়িকতার বিষের আগুন ছড়িয়ে মানুষের জীবনহরণই নয়, সমাজকে অশান্ত, অস্থির, সংঘাতময়, সহিংসতায় রক্তাক্ত করে দিতে পারেন। কিন্তু আজ একটি করোনার জীবাণুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সব শক্তিমানই অসহায়। করোনার মৃত্যু এতটাই হৃদয়বিদারক যে, একজন মানুষ মৃত্যুর সময় যেমন তার প্রিয়জনদের কাছে পাচ্ছে না তেমনি তার শেষকৃত্যেও আপনজনরা থাকতে পারছেন না। সারা জীবন আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করে বা অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করার পর করোনায় মৃত্যুবরণ করলে শেষ বিদায়টুকু তাদের ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে হচ্ছে না। ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাসে মৃত মানবদেহ মানুষের জন্য বিপজ্জনক, বিষাক্ত হয়ে উঠছে। পৃথিবীজুড়ে সব চিকিৎসক এক কথাই বলছেন, কোথাও কোনো জনসমাগম নয়, রাষ্ট্রনায়করাও সেই পথে পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। সবাই আক্রান্ত না হওয়ার জন্য যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গৃহবন্দী জীবনযাপনের তাগিদ দিচ্ছেন, তেমনি করোনায় আক্রান্ত হলে আইসোলেশন সেন্টারে নিঃসঙ্গ জীবনে সৃষ্টিকর্তার কাছে সমর্পণের কথাই বলছেন। গভীর বেদনার সঙ্গে উন্নত দেশ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জুসেপে কন্টি মৃত্যুকূপের ওপর দাঁড়িয়ে দেশবাসীর ক্রন্দন আর হাহাকার হৃদয়ে ধারণ করে বলেছেন, মহামারী নিয়ন্ত্রণে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। এখন আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি। অর্থাৎ স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করছেন। দেশে দেশে জরুরি অবস্থা, লকডাউন, কারফিউ, সাধারণ ছুটিসহ প্রায় ২০০ রাষ্ট্রের পদক্ষেপ পৃথিবীকে নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, নিঝুম পল্লী বানিয়ে দিয়েছে। স্তব্ধ পৃথিবীতে এখন কেবল বাঁচার আকুতি। গবেষণাগার লড়াই করছে ভ্যাকসিন ও প্রতিষেধক আবিষ্কারের। আল্লাহর সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নেই। মানুষ শত বছর পরপর একেকটি ভয়াবহ মহামারীতে ব্যাপক প্রাণহানির মধ্য দিয়ে যেভাবে চিকিৎসা বা ওষুধ আবিষ্কার করেছে সেই ধারায় এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন করোনার কার্যকর ওষুধ ও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে। কিন্তু তার আগে প্রকৃতির অমোঘ বিধানে বিপুলসংখ্যক মানুষকে মর্মান্তিক মৃত্যুযন্ত্রণা ভোগ করতেই হবে। উন্নত খাবার, বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের গাড়ি, পোশাক, বিলাসপণ্য থেকে হীরক শোভিত অলঙ্কার আজ বিষাদগ্রস্ত মানুষ ভুলে গেছে। মর্মে মর্মে দেখছে মৃত্যুভয়! অসহায় মানুষ দেখছে জীবন কত তুচ্ছ, বাকি সব অর্থহীন। বেঁচে থাকা ছাড়া এখন আর কোনো চাওয়া নেই।

বাংলাদেশ আজ করোনার ছোবল থেকেও বিচ্ছিন্ন নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে সব রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পরাস্ত করে দেশ যখন উন্নয়নের মহাসড়কে উঠেছে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করে দেশজুড়ে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞ চলছে তখন একটি চক্র ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে শেয়ারবাজারকে শেষ করে দিয়েছে। ঘুষ, দুর্নীতির সীমাহীন উল্লাসে দেশের সব উন্নয়ন বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে। তার পরও আজকের বাংলাদেশ যখন মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তখনো মানুষের শেষ ভরসার জায়গায় জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা ছাড়া তার সরকারের আর কাউকে আস্থায় নিচ্ছে না। আর লুটেরা দুর্নীতিবাজও এখন বাঁচার লড়াইয়ে কোয়ারেন্টাইনে।

ভয়াবহ করোনার আগমনী দুঃসংবাদ শুনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের কোনো পর্যায়ে কার্যকর আগাম প্রস্তুতিই গ্রহণ করেনি। করোনাভাইরাসে মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আগে-পরে একেকজন মন্ত্রীর লাগামহীন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সবখানে এই কয়েকজন রাজনৈতিক অনভিজ্ঞ ও মানুষের আবেগ-অনুভূতি ও মনের ভাষা পড়তে না জানা মন্ত্রীর মুখ শাটডাউনের দাবি তুলেছে। একদিকে চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত ডাক্তারসহ সবার পার্সোনাল প্রটেকটেড ইকুইপমেন্ট যেমন দিতে পারেনি তেমনি প্রয়োজনীয় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও আইসোলেশন সেন্টার গড়ে তোলেনি। বিমানবন্দর দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই করোনা আক্রান্ত দেশ ইতালিসহ বিভিন্ন দেশের ৬ লাখ প্রবাসীকে বিনা বাধায় দেশে প্রবেশ করিয়েছে। প্রবাসীরা দেশে অবশ্যই আসবেন কিন্তু বিমানবন্দরে কেন পরীক্ষা হলো না? কেন কোয়ারেন্টাইন রাখা হলো না তৈরি করে? এখন ভাইরাস প্রবাসীদের মধ্যে নয়, সবার মাঝেই ছড়িয়ে গেছে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো হৃদয়ের অশ্রুতে চোখ ভিজিয়েছেন। বিশ্ববিবেককে স্পর্শ করেছেন। তার স্ত্রীকে আইসোলেশনে রেখে নিজে কোয়ারেন্টাইন থেকেই জনগণের দায়িত্ব নিয়েছেন। বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জনতার কারফিউ ঘোষণা করে জনগণকে গৃহে প্রবেশ করাতে গিয়ে, সচেতন করতে গিয়ে অনেকটা সফল হলেও সবাইকে পারেননি। পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হচ্ছে। আমাদের দেশে একদিকে যেমন স্বাস্থ্য বিভাগের নজিরবিহীন ব্যর্থতা, অসচেতনতা ও বাগাড়ম্বর আচরণ দৃশ্যমান তেমনি মানুষের মধ্যেও ইতালির মতো পরিস্থিতির ভয়াবহতাকে আমলে না নেওয়ার, নিজেদের সচেতন, সতর্ক না করার চিত্র ফুটে উঠেছে। অনেকে বলছেন, তিন সপ্তাহ আগে ইতালিতে যে অবস্থা ছিল এখন বাংলাদেশে সে অবস্থা বিরাজ করছে। ভয়াবহতা তিন সপ্তাহ পরই দেখা যাবে। আক্রান্তও মৃতের সংবাদ সরকারি হিসাবের বাইরে যাবে। ইতালির মিলানের কবরস্থানে এখন লাশের জায়গা হচ্ছে না। যুক্তরাজ্যসহ সেখানেও মৃতকে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। কাবাঘর যেখানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সুরম্য মসজিদে যেখানে জামাতে নামাজ বন্ধ, সেখানে আমাদের দেশে মসজিদ ছাপিয়ে রাজপথে জুমার নামাজ গিজগিজ করে আদায় করা হয়েছে। ঘরে নামাজ না পড়ে মসজিদে নামাজ পড়ার খেসারত হিসেবে মিরপুরের টোলারবাগে আল্লাহভীরু দুই মুমিন মুসলমানের দুই দিনের ব্যবধানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এ মৃত্যু এতই মর্মান্তিক আল্লাহর বান্দা এই বেদনাবহ মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কতজনকে ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে গেছেন সে হিসাব পরে আসবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, মৃত্যুর সময় সন্তানরা যেমন পিতার মুখে পানি দিতে পারেনি, কলমা পাঠ করার সুযোগ পায়নি, তেমনি তাদের গোসল করিয়ে জানাজা পড়ে দাফন করা যায়নি। করোনা আক্রান্ত হলে হাত ধরাধরি করে জীবন কাটানো স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের কাছে যেমন যেতে পারছেন না তেমনি পিতা-মাতার সঙ্গে সন্তান মিলিত হতে পারছে না। প্রেমিকের কাছ থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রেমিকা বহুদূর বাস করছেন। মহব্বতের পৃথিবীতে এমন দৃশ্য কখনো কেউ কল্পনা করেননি। নির্দয় অসামাজিক স্বার্থপরতাই বাঁচার পথ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব শিক্ষাঙ্গন বন্ধ ঘোষণা করে সভা-সমাবেশ, লোকসমাগম, তীর্থ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সব বন্ধ করেছিলেন। অনেকে সমুদ্রদর্শনে গেছেন! বয়স্ক অসুস্থদের মসজিদে না গিয়ে ঘরে নামাজ পড়তে বলেছিলেন। যারা শোনেননি নিজের মৃত্যু ডেকেছেন, অন্যদের বিপদে ফেলে গেছেন। ভারতে যেমন আরেকদল উগ্রপন্থি হিন্দু করোনা থেকে বাঁচতে গোমূত্র পান করছেন তেমনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নিষেধাজ্ঞার পর হবিগঞ্জের হিন্দুধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক সমাগম ঘটিয়ে তীর্থ বা পুণ্যস্নান করেছেন! আমরা জানি না ই বিপর্যয় দেশের মানুষকে কোথায় নিয়ে যাবে? পৃথিবীতে যার চিকিৎসা নেই সেখানে নিজেদের একঘরে করে রাখা বা স্বেচ্ছা গৃহবন্দী হয়ে সব সামাজিকতা, পারিবারিক মিলন, বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডা সবকিছু ত্যাগ করে নিজেদের গৃহবন্দীই শেষ কথা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লোকসমাগম বন্ধে প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনাবাহিনী সারা দেশে মোতায়েনসহ ১০ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছেন। পৃথিবীর সঙ্গে আকাশ যোগাযোগও এর আগে প্রায় বিচ্ছিন্ন করিয়েছেন। সাধারণ ছুটিতে যেভাবে গ্রামের পথে ছুটেছে যেন ঈদ! কত বেকুব। এখন রেল, সড়ক, নৌ যোগাযোগ বন্ধ করেছেন। কার্যত বাংলাদেশ এখন লকডাউনে। জনগণকে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না বেরোতে অনুরোধ করেছেন। অফিস-আদালতে প্রয়োজনীয় কাজ অনলাইনে করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করেছেন। দোকানপাট বন্ধ করেছেন তবে সীমিত আকারে ওষুধ, কাঁচাবাজার, খাবার ও জরুরি সেবা চালু রেখেছেন। গণপরিবহন পরিহারের পরামর্শ দিয়ে এটি সীমিত আকারে চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকিং ব্যবস্থাও সীমিত আকারে চালু। সামাজিক কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনকে সেনাবাহিনী সহযোগিতা করবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন অনুযায়ী তলব করবেন। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ফেরা কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রামে অথবা ভাসানচরে চলে যেতে বলেছেন। তাদের খাওয়া-দাওয়া জেলা প্রশাসন দেখভাল করবে। আজহারীসহ যেসব মোল্লা ওয়াজে বলেছিলেন, করোনা আল্লাহর গজব, চীনের পর ইরানসহ পৃথিবীর মানুষের মৃত্যুর মুখে নিজেরাই কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছেন। করোনা কাউকেই করুণা করে না। ভয়াবহ তার রূপ। মানবতা, প্রযুক্তি, গণতন্ত্র ও শিল্পকলার ইউরোপ থেকে সব পথে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা!

আমি বহুবার বলেছি, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হচ্ছেন সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকারপ্রধান। অনেকে তাঁকে অ্যারাবিয়ান ব্ল্যাক হর্সের সঙ্গে তুলনা করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জায়গায় তিনি দূরদর্শী ও ক্ষিপ্র গতিসম্পন্ন। সেখানে এবার তাঁর মন্ত্রিসভা সে তুলনায় এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যে সর্বাধিক দুর্বল ও ব্যর্থ এবং কয়েকজন চরম অতিকথনে বিরক্তিকর, সেটি অনেক আগেই মানুষের সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের ব্যর্থতা ও অনেকের মাত্রাতিরিক্ত আজগুবি কথাবার্তা মানুষকে অতিষ্ঠ করেছে। যে কোনো বিষয়ে মানুষের ভরসার জায়গায় কেবল শেখ হাসিনাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছেন, মানুষ যখন সন্তুষ্ট হয়ে বলছে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুজিবকন্যা, তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, ‘এখনো পিপিই অতটা দরকার নেই’। বিষাদগ্রস্ত মানুষের ঠোঁটে বিদ্রুপের হাসি তুলেছে। আইইডিসিআরের মুখপাত্র অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ যুদ্ধে সাহসের সঙ্গে স্মার্টলি যেভাবে ব্রিফ করছেন সেখান থেকে কিছু মন্ত্রী কথা বলা শিখতে পারেন। আমরা জানি এ পরিস্থিতি বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নিয়ে আসবে। করোনার লড়াইয়ে জয়ী হওয়ার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরাও অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হব। প্রধানমন্ত্রীর কার্যকর পদক্ষেপ করোনার নিস্তব্ধতার মধ্যে আমাদের সাহস ও আশার আলো জুগিয়েছে। আজ তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এ ভাষণ ঘিরে গোটা দেশের মানুষ গভীর আগ্রহভরে অপেক্ষা করছে। আমাদের রাষ্ট্রনায়ক ও জাতির পিতার কন্যা কী অভয় বাণী আজ শোনাবেন? এটি জানার জন্য উদ্বিগ্ন, বিমর্ষ মানুষ অপেক্ষায়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর জনগণের নিরাপদ জীবন ও করোনা মোকাবিলায় শক্তিশালী চিকিৎসক দল সুরক্ষিত হয়ে কীভাবে পরিস্থিতি সমন্বিত মোকাবিলা করবেন সারা দেশে সেই দিকনির্দেশনা বা রূপরেখা নিশ্চয় তুলে ধরবেন। তার আগে তিনি নিশ্চয় মানুষের ভাষা উপলব্ধি করে অতিকথনে পারদর্শী মন্ত্রীদের মুখ শাটডাউন করে জনগণকে ভাষণে আশার আলো দেখাবেন। বাঁচার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে মানবিক হৃদয়ে জেগে ওঠার শক্তি জোগাবেন। দেশের বিত্তশালীদের এই মানবিক দায়বদ্ধতায় কীভাবে পাশে নেবেন এবং কীভাবে আন্তর্জাতিক মহলের সহযোগিতা আমরা পাব সেই বার্তাও দেবেন।

আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধুকন্যা পারবেন। জাতির উদ্দেশে এই মহাদুঃসময়ের মুখে তিনি মানবিক কারণে স্বাস্থ্যগত কারণে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির নির্দেশ দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনিই প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ, দূরদর্শী। সঠিক ও উত্তম সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি। আইন-আদালত সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানবতা। প্রধানমন্ত্রীকে সব পদক্ষেপের জন্য অভিনন্দন। এখন গোটা মিডিয়ার চোখ করোনার পথের আগে খালেদা জিয়ার মুক্তির পথে ক্যামেরা ঘুরিয়ে রাখবে। তিনিও নিশ্চয় মুক্ত হয়ে সবাইকে মানবতার এ লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ডাক দেবেন।

দেশের জনগণকেও আজ পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রের মতো আমাদের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তাঁর গাইডলাইন অনুসারে মোকাবিলায় এক মোহনায় মিলিত হতে হবে। সরকারের সব নির্দেশনা, চিকিৎসকদের পরামর্শ গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে অনুসরণ করে এখন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে শামিল হতে হবে। দেশের সেনাবাহিনীর আগে থেকেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল প্রশাসনসহ সবাই লড়ছেন। এ লড়াই ঐক্যবদ্ধ জাতির। বিজয় এখানে অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়