শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের মুখে কুলুপ দিয়ে শেখ হাসিনাই অভয় বাণী শোনাবেন

করোনাভাইরাসে মৃত্যুর ভয়াবহ যন্ত্রণায় আজ তামাম পৃথিবীর মানুষ এক মোহনায় মিলিত। তাবৎ রাষ্ট্রনায়কদের চিন্তা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, পদক্ষেপ অভিন্ন। পৃথিবীর সব চিকিৎসকের ভাষা এক। গোটা মানবজাতির বেদনা, দীর্ঘশ্বাস, আবেগ, অনুভূতি, অসহায়ত্ব, স্বজন হারানোর কান্না এবং বাঁচার আকুতিও এক হয়ে গেছে। প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য, পরাক্রমশালী আর দুর্বল, ধনাঢ্য আর গরিব সব ব্যবধান এক মুহূর্তে মিলিয়ে গেছে। মানবজাতিকেই এক করে দিয়েছে ছোট্ট জীবাণুর আক্রমণ বা নভেল করোনাভাইরাস। এক কথায়, পৃথিবীজুড়ে এখন উচ্চারিত একটিই শব্দÑ করোনা; যার বিরুদ্ধে পৃথিবী বেঁচে থাকার মরণ লড়াইয়ে নেমেছে। মহাশক্তিধর পৃথিবীর সব গবেষণাগার, সব বিজ্ঞানী, সব বাণিজ্যিক সাফল্যে শীর্ষে থাকা ওষুধ কোম্পানি রীতিমতো যুদ্ধে নেমেও এখনো এ করোনাভাইরাসের ওষুধ বা ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারেনি। দুনিয়ার তাবৎ ক্ষমতাধর ও প্রতাপশালীদের সামনে প্রমাণিত হয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা যায়, দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার চালানো যায়, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়া যায়; এমনকি পরাক্রমশালী রাষ্ট্রগুলো চাইলেই যে কোনো দুর্বল রাষ্ট্র দখল করে নিতে পারে। যে কোনো সময় উগ্রপন্থিরা পৃথিবীর শান্তি মুহূর্তে বিনষ্ট করে দিতে পারে। ধর্মান্ধরা চাইলেই সাম্প্রদায়িকতার বিষের আগুন ছড়িয়ে মানুষের জীবনহরণই নয়, সমাজকে অশান্ত, অস্থির, সংঘাতময়, সহিংসতায় রক্তাক্ত করে দিতে পারেন। কিন্তু আজ একটি করোনার জীবাণুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সব শক্তিমানই অসহায়। করোনার মৃত্যু এতটাই হৃদয়বিদারক যে, একজন মানুষ মৃত্যুর সময় যেমন তার প্রিয়জনদের কাছে পাচ্ছে না তেমনি তার শেষকৃত্যেও আপনজনরা থাকতে পারছেন না। সারা জীবন আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করে বা অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করার পর করোনায় মৃত্যুবরণ করলে শেষ বিদায়টুকু তাদের ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে হচ্ছে না। ভয়াবহ ছোঁয়াচে ভাইরাসে মৃত মানবদেহ মানুষের জন্য বিপজ্জনক, বিষাক্ত হয়ে উঠছে। পৃথিবীজুড়ে সব চিকিৎসক এক কথাই বলছেন, কোথাও কোনো জনসমাগম নয়, রাষ্ট্রনায়করাও সেই পথে পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। সবাই আক্রান্ত না হওয়ার জন্য যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গৃহবন্দী জীবনযাপনের তাগিদ দিচ্ছেন, তেমনি করোনায় আক্রান্ত হলে আইসোলেশন সেন্টারে নিঃসঙ্গ জীবনে সৃষ্টিকর্তার কাছে সমর্পণের কথাই বলছেন। গভীর বেদনার সঙ্গে উন্নত দেশ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জুসেপে কন্টি মৃত্যুকূপের ওপর দাঁড়িয়ে দেশবাসীর ক্রন্দন আর হাহাকার হৃদয়ে ধারণ করে বলেছেন, মহামারী নিয়ন্ত্রণে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। এখন আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি। অর্থাৎ স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করছেন। দেশে দেশে জরুরি অবস্থা, লকডাউন, কারফিউ, সাধারণ ছুটিসহ প্রায় ২০০ রাষ্ট্রের পদক্ষেপ পৃথিবীকে নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, নিঝুম পল্লী বানিয়ে দিয়েছে। স্তব্ধ পৃথিবীতে এখন কেবল বাঁচার আকুতি। গবেষণাগার লড়াই করছে ভ্যাকসিন ও প্রতিষেধক আবিষ্কারের। আল্লাহর সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নেই। মানুষ শত বছর পরপর একেকটি ভয়াবহ মহামারীতে ব্যাপক প্রাণহানির মধ্য দিয়ে যেভাবে চিকিৎসা বা ওষুধ আবিষ্কার করেছে সেই ধারায় এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন করোনার কার্যকর ওষুধ ও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে। কিন্তু তার আগে প্রকৃতির অমোঘ বিধানে বিপুলসংখ্যক মানুষকে মর্মান্তিক মৃত্যুযন্ত্রণা ভোগ করতেই হবে। উন্নত খাবার, বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের গাড়ি, পোশাক, বিলাসপণ্য থেকে হীরক শোভিত অলঙ্কার আজ বিষাদগ্রস্ত মানুষ ভুলে গেছে। মর্মে মর্মে দেখছে মৃত্যুভয়! অসহায় মানুষ দেখছে জীবন কত তুচ্ছ, বাকি সব অর্থহীন। বেঁচে থাকা ছাড়া এখন আর কোনো চাওয়া নেই।

বাংলাদেশ আজ করোনার ছোবল থেকেও বিচ্ছিন্ন নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে সব রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পরাস্ত করে দেশ যখন উন্নয়নের মহাসড়কে উঠেছে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করে দেশজুড়ে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞ চলছে তখন একটি চক্র ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে বিদেশে পাচার করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে শেয়ারবাজারকে শেষ করে দিয়েছে। ঘুষ, দুর্নীতির সীমাহীন উল্লাসে দেশের সব উন্নয়ন বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে। তার পরও আজকের বাংলাদেশ যখন মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তখনো মানুষের শেষ ভরসার জায়গায় জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা ছাড়া তার সরকারের আর কাউকে আস্থায় নিচ্ছে না। আর লুটেরা দুর্নীতিবাজও এখন বাঁচার লড়াইয়ে কোয়ারেন্টাইনে।

ভয়াবহ করোনার আগমনী দুঃসংবাদ শুনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের কোনো পর্যায়ে কার্যকর আগাম প্রস্তুতিই গ্রহণ করেনি। করোনাভাইরাসে মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আগে-পরে একেকজন মন্ত্রীর লাগামহীন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সবখানে এই কয়েকজন রাজনৈতিক অনভিজ্ঞ ও মানুষের আবেগ-অনুভূতি ও মনের ভাষা পড়তে না জানা মন্ত্রীর মুখ শাটডাউনের দাবি তুলেছে। একদিকে চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত ডাক্তারসহ সবার পার্সোনাল প্রটেকটেড ইকুইপমেন্ট যেমন দিতে পারেনি তেমনি প্রয়োজনীয় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও আইসোলেশন সেন্টার গড়ে তোলেনি। বিমানবন্দর দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই করোনা আক্রান্ত দেশ ইতালিসহ বিভিন্ন দেশের ৬ লাখ প্রবাসীকে বিনা বাধায় দেশে প্রবেশ করিয়েছে। প্রবাসীরা দেশে অবশ্যই আসবেন কিন্তু বিমানবন্দরে কেন পরীক্ষা হলো না? কেন কোয়ারেন্টাইন রাখা হলো না তৈরি করে? এখন ভাইরাস প্রবাসীদের মধ্যে নয়, সবার মাঝেই ছড়িয়ে গেছে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো হৃদয়ের অশ্রুতে চোখ ভিজিয়েছেন। বিশ্ববিবেককে স্পর্শ করেছেন। তার স্ত্রীকে আইসোলেশনে রেখে নিজে কোয়ারেন্টাইন থেকেই জনগণের দায়িত্ব নিয়েছেন। বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জনতার কারফিউ ঘোষণা করে জনগণকে গৃহে প্রবেশ করাতে গিয়ে, সচেতন করতে গিয়ে অনেকটা সফল হলেও সবাইকে পারেননি। পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হচ্ছে। আমাদের দেশে একদিকে যেমন স্বাস্থ্য বিভাগের নজিরবিহীন ব্যর্থতা, অসচেতনতা ও বাগাড়ম্বর আচরণ দৃশ্যমান তেমনি মানুষের মধ্যেও ইতালির মতো পরিস্থিতির ভয়াবহতাকে আমলে না নেওয়ার, নিজেদের সচেতন, সতর্ক না করার চিত্র ফুটে উঠেছে। অনেকে বলছেন, তিন সপ্তাহ আগে ইতালিতে যে অবস্থা ছিল এখন বাংলাদেশে সে অবস্থা বিরাজ করছে। ভয়াবহতা তিন সপ্তাহ পরই দেখা যাবে। আক্রান্তও মৃতের সংবাদ সরকারি হিসাবের বাইরে যাবে। ইতালির মিলানের কবরস্থানে এখন লাশের জায়গা হচ্ছে না। যুক্তরাজ্যসহ সেখানেও মৃতকে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। কাবাঘর যেখানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সুরম্য মসজিদে যেখানে জামাতে নামাজ বন্ধ, সেখানে আমাদের দেশে মসজিদ ছাপিয়ে রাজপথে জুমার নামাজ গিজগিজ করে আদায় করা হয়েছে। ঘরে নামাজ না পড়ে মসজিদে নামাজ পড়ার খেসারত হিসেবে মিরপুরের টোলারবাগে আল্লাহভীরু দুই মুমিন মুসলমানের দুই দিনের ব্যবধানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এ মৃত্যু এতই মর্মান্তিক আল্লাহর বান্দা এই বেদনাবহ মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কতজনকে ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে গেছেন সে হিসাব পরে আসবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, মৃত্যুর সময় সন্তানরা যেমন পিতার মুখে পানি দিতে পারেনি, কলমা পাঠ করার সুযোগ পায়নি, তেমনি তাদের গোসল করিয়ে জানাজা পড়ে দাফন করা যায়নি। করোনা আক্রান্ত হলে হাত ধরাধরি করে জীবন কাটানো স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের কাছে যেমন যেতে পারছেন না তেমনি পিতা-মাতার সঙ্গে সন্তান মিলিত হতে পারছে না। প্রেমিকের কাছ থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রেমিকা বহুদূর বাস করছেন। মহব্বতের পৃথিবীতে এমন দৃশ্য কখনো কেউ কল্পনা করেননি। নির্দয় অসামাজিক স্বার্থপরতাই বাঁচার পথ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব শিক্ষাঙ্গন বন্ধ ঘোষণা করে সভা-সমাবেশ, লোকসমাগম, তীর্থ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সব বন্ধ করেছিলেন। অনেকে সমুদ্রদর্শনে গেছেন! বয়স্ক অসুস্থদের মসজিদে না গিয়ে ঘরে নামাজ পড়তে বলেছিলেন। যারা শোনেননি নিজের মৃত্যু ডেকেছেন, অন্যদের বিপদে ফেলে গেছেন। ভারতে যেমন আরেকদল উগ্রপন্থি হিন্দু করোনা থেকে বাঁচতে গোমূত্র পান করছেন তেমনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নিষেধাজ্ঞার পর হবিগঞ্জের হিন্দুধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক সমাগম ঘটিয়ে তীর্থ বা পুণ্যস্নান করেছেন! আমরা জানি না ই বিপর্যয় দেশের মানুষকে কোথায় নিয়ে যাবে? পৃথিবীতে যার চিকিৎসা নেই সেখানে নিজেদের একঘরে করে রাখা বা স্বেচ্ছা গৃহবন্দী হয়ে সব সামাজিকতা, পারিবারিক মিলন, বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডা সবকিছু ত্যাগ করে নিজেদের গৃহবন্দীই শেষ কথা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লোকসমাগম বন্ধে প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনাবাহিনী সারা দেশে মোতায়েনসহ ১০ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছেন। পৃথিবীর সঙ্গে আকাশ যোগাযোগও এর আগে প্রায় বিচ্ছিন্ন করিয়েছেন। সাধারণ ছুটিতে যেভাবে গ্রামের পথে ছুটেছে যেন ঈদ! কত বেকুব। এখন রেল, সড়ক, নৌ যোগাযোগ বন্ধ করেছেন। কার্যত বাংলাদেশ এখন লকডাউনে। জনগণকে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না বেরোতে অনুরোধ করেছেন। অফিস-আদালতে প্রয়োজনীয় কাজ অনলাইনে করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করেছেন। দোকানপাট বন্ধ করেছেন তবে সীমিত আকারে ওষুধ, কাঁচাবাজার, খাবার ও জরুরি সেবা চালু রেখেছেন। গণপরিবহন পরিহারের পরামর্শ দিয়ে এটি সীমিত আকারে চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকিং ব্যবস্থাও সীমিত আকারে চালু। সামাজিক কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনকে সেনাবাহিনী সহযোগিতা করবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন অনুযায়ী তলব করবেন। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঘরে ফেরা কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রামে অথবা ভাসানচরে চলে যেতে বলেছেন। তাদের খাওয়া-দাওয়া জেলা প্রশাসন দেখভাল করবে। আজহারীসহ যেসব মোল্লা ওয়াজে বলেছিলেন, করোনা আল্লাহর গজব, চীনের পর ইরানসহ পৃথিবীর মানুষের মৃত্যুর মুখে নিজেরাই কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছেন। করোনা কাউকেই করুণা করে না। ভয়াবহ তার রূপ। মানবতা, প্রযুক্তি, গণতন্ত্র ও শিল্পকলার ইউরোপ থেকে সব পথে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা!

আমি বহুবার বলেছি, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হচ্ছেন সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকারপ্রধান। অনেকে তাঁকে অ্যারাবিয়ান ব্ল্যাক হর্সের সঙ্গে তুলনা করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জায়গায় তিনি দূরদর্শী ও ক্ষিপ্র গতিসম্পন্ন। সেখানে এবার তাঁর মন্ত্রিসভা সে তুলনায় এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যে সর্বাধিক দুর্বল ও ব্যর্থ এবং কয়েকজন চরম অতিকথনে বিরক্তিকর, সেটি অনেক আগেই মানুষের সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের ব্যর্থতা ও অনেকের মাত্রাতিরিক্ত আজগুবি কথাবার্তা মানুষকে অতিষ্ঠ করেছে। যে কোনো বিষয়ে মানুষের ভরসার জায়গায় কেবল শেখ হাসিনাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছেন, মানুষ যখন সন্তুষ্ট হয়ে বলছে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুজিবকন্যা, তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, ‘এখনো পিপিই অতটা দরকার নেই’। বিষাদগ্রস্ত মানুষের ঠোঁটে বিদ্রুপের হাসি তুলেছে। আইইডিসিআরের মুখপাত্র অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ যুদ্ধে সাহসের সঙ্গে স্মার্টলি যেভাবে ব্রিফ করছেন সেখান থেকে কিছু মন্ত্রী কথা বলা শিখতে পারেন। আমরা জানি এ পরিস্থিতি বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নিয়ে আসবে। করোনার লড়াইয়ে জয়ী হওয়ার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরাও অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হব। প্রধানমন্ত্রীর কার্যকর পদক্ষেপ করোনার নিস্তব্ধতার মধ্যে আমাদের সাহস ও আশার আলো জুগিয়েছে। আজ তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এ ভাষণ ঘিরে গোটা দেশের মানুষ গভীর আগ্রহভরে অপেক্ষা করছে। আমাদের রাষ্ট্রনায়ক ও জাতির পিতার কন্যা কী অভয় বাণী আজ শোনাবেন? এটি জানার জন্য উদ্বিগ্ন, বিমর্ষ মানুষ অপেক্ষায়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর জনগণের নিরাপদ জীবন ও করোনা মোকাবিলায় শক্তিশালী চিকিৎসক দল সুরক্ষিত হয়ে কীভাবে পরিস্থিতি সমন্বিত মোকাবিলা করবেন সারা দেশে সেই দিকনির্দেশনা বা রূপরেখা নিশ্চয় তুলে ধরবেন। তার আগে তিনি নিশ্চয় মানুষের ভাষা উপলব্ধি করে অতিকথনে পারদর্শী মন্ত্রীদের মুখ শাটডাউন করে জনগণকে ভাষণে আশার আলো দেখাবেন। বাঁচার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে মানবিক হৃদয়ে জেগে ওঠার শক্তি জোগাবেন। দেশের বিত্তশালীদের এই মানবিক দায়বদ্ধতায় কীভাবে পাশে নেবেন এবং কীভাবে আন্তর্জাতিক মহলের সহযোগিতা আমরা পাব সেই বার্তাও দেবেন।

আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধুকন্যা পারবেন। জাতির উদ্দেশে এই মহাদুঃসময়ের মুখে তিনি মানবিক কারণে স্বাস্থ্যগত কারণে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির নির্দেশ দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনিই প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ, দূরদর্শী। সঠিক ও উত্তম সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি। আইন-আদালত সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানবতা। প্রধানমন্ত্রীকে সব পদক্ষেপের জন্য অভিনন্দন। এখন গোটা মিডিয়ার চোখ করোনার পথের আগে খালেদা জিয়ার মুক্তির পথে ক্যামেরা ঘুরিয়ে রাখবে। তিনিও নিশ্চয় মুক্ত হয়ে সবাইকে মানবতার এ লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ডাক দেবেন।

দেশের জনগণকেও আজ পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রের মতো আমাদের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তাঁর গাইডলাইন অনুসারে মোকাবিলায় এক মোহনায় মিলিত হতে হবে। সরকারের সব নির্দেশনা, চিকিৎসকদের পরামর্শ গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে অনুসরণ করে এখন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে শামিল হতে হবে। দেশের সেনাবাহিনীর আগে থেকেই পুলিশ, র‌্যাব, সিভিল প্রশাসনসহ সবাই লড়ছেন। এ লড়াই ঐক্যবদ্ধ জাতির। বিজয় এখানে অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা