শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

রাজসভায় ছাগল মন্ত্রী ও মৃত্যু উৎকণ্ঠায় স্তব্ধ বিশ্ব

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজসভায় ছাগল মন্ত্রী ও মৃত্যু উৎকণ্ঠায় স্তব্ধ বিশ্ব

সময়টা এখন ভীষণ খারাপ। এই খারাপ সময়ে আপনাদের একটি গল্প শোনাই। গল্পটা পুরনো। ছোটবেলায় দাদির কাছে শুনেছি। হঠাৎ মনে পড়ে গেছে। ঘুম পাড়ানোর আগে দাদি আমার বোন ও আমাকে গল্প শোনাতেন। একদিন শোনালেন ছাগলের গল্প। আমি বললাম, দাদি, ছাগল আর গাধার গল্প শুনব না। রাজার গল্প শুনব। ঘুমানোর আগে আমার পছন্দ ছিল রাজার গল্প। দাদি বললেন, রাজার গল্পই শোনাচ্ছি। তারপর দাদি শুরু করলেন- এক দেশে এক রাজা ছিলেন। রাজা শিকার পছন্দ করতেন। একদিন রাজা বের হলেন হরিণ শিকারে। পথে দেখা এক রাখালের সঙ্গে। রাখাল ব্যস্ত বিশাল ছাগলের দল চরানো নিয়ে। প্রতিদিন ছাগল চরানোই তার কাজ। রাজাকে এই অসময়ে বের হতে দেখে রাখাল একটু থামল। তারপর জানতে চাইল, রাজামশাই, আপনি কই যান এই অসময়ে? জবাবে রাজা বললেন, শিকারে যাচ্ছি। রাখাল বিস্ময় নিয়ে এবার বলল, রাজামশাই, এখন যাবেন না। রাজা বললেন, কেন যাব না? তোমার কি সমস্যা? জবাবে রাখাল বলল, আবহাওয়া ভালো না আজ। একটু পরই বৃষ্টি নামবে। রাজা বিস্মিত হলেন রাখালের কথায়। প্রধান আবহাওয়াবিদ ও মন্ত্রী জানিয়েছেন আজ ঝকঝকে রোদ থাকবে। কোথাকার কোন রাখাল কী বলে এসব! রাজা গুরুত্ব দিলেন না রাখালের কথায়। তিনি সামনের দিকে গেলেন। কিছুক্ষণ পরই ঝমঝম করে নামল বৃষ্টি। রাজা সেদিন ছাতা নিয়েও বের হননি। ভিজতে হলো। ভিজতে ভিজতে রাজা বাড়ি ফিরলেন ভয়ানক অবস্থায়। রাজসভার সবাইকে গালাগাল করলেন ছাতা না নেওয়ার জন্য। এর কিছুদিন পর রাজা সেই রাখালকে ডাকলেন রাজদরবারে। রাখাল করজোড়ে বলল, রাজামশাই, আমি কি কোনো ভুল করেছি? যদি করে থাকি ক্ষমা করে দিন। আমার বউ-বাচ্চা আছে। রাজা বললেন, ভুল করনি। তুমি শুধু বল কী করে সেদিন আমাকে আবহাওয়ার আগাম খবর দিয়েছ? এভাবে আগাম খবর দেওয়ায় আমি আজ তোমাকে প্রধান আবহাওয়াবিদ করে দিলাম। আবহাওয়াবিদ কী জিনিস ভালো করে জানে না রাখাল। তাই ভয়ে ভয়ে বলল আসল কথা। বলল, হুজুর! সেদিন বৃষ্টির আগাম খবর দেওয়ার কৃতিত্ব আমার না। আমার ছাগলের। রাজা বললেন, কীভাবে তোমার ছাগলের! ব্যাখ্যা করে বল। রাখাল বলল, বৃষ্টি আসার পূর্বমুহূর্তে আমার ছাগলটি সব সময় মুতে দেয়। তাই দেখে আমি বুঝি বৃষ্টি আসছে। সেদিন আপনি শিকারে যাওয়ার মুহূর্তে দেখলাম ছাগল মুতছে। তাই সাহস করে আপনাকে বলেছিলাম, কই যান বৃষ্টি আসার মুহূর্তে? আসলে আগাম আবহাওয়ার খবর দেওয়ার মূল কৃতিত্ব আমার ছাগলটার। আমার না। রাজা এই খবরে আরও খুশি হলেন। মূল খবর প্রদানকারীকে পাওয়া গেছে। বিলম্ব করলেন না আর রাজামশাই। সঙ্গে সঙ্গে ছাগলকে বসিয়ে দিলেন আবহাওয়া মন্ত্রণালয়ে। আর রাখালকে বানালেন প্রধান আবহাওয়া কর্মকর্তা। এই গল্পের আরেক অংশ পরে শুনেছি, একই ধরনের। ধোপা ও গাধাকে নিয়ে। ধোপা এভাবে রাজাকে বৃষ্টির খবর দেয়। রাজা পরে গাধাকে দিলেন মন্ত্রণালয়ে। আর ধোপাকে করলেন আবহাওয়াবিদ।

জানি, আজ চারদিকে সবাই ভীষণ বিপদে। হঠাৎ কেন যেন এই গল্পটা মনে পড়ে গেল। মনটা আসলে ভালো নেই। বিষণœতা পেয়ে বসেছে আমাকেও। এই খারাপ সময়ে কিছু মানুষের কা-কীর্তিতে মন খারাপ হয়ে যায়। বেদনায় ছুঁয়ে যায় মন। আমরা বের হতে পারছি না নিষ্ঠুর মানসিকতা থেকে। ক্ষমতার দম্ভ থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে/তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে... নাহি ক্ষয়, নাহি শেষ, নাহি নাহি দৈন্যলেশ- সেই পূর্ণতার পায়ে মন স্থান মাগে।’ একটা ভয় কাজ করছে। এ ভয় আগামীর অজানা দিনগুলো নিয়ে। কোথাও কোনো ভালো খবর নেই। সারা বিশ্ব থেকে কেবলই খারাপ খবর আসছে। ভয়ঙ্কর একটা সময় অতিক্রম করছি সবাই। এমন খারাপ সময় আর আসেনি। যুদ্ধ ছিল, মহামারী ছিল, সবকিছু কখনো স্তব্ধ হয়নি। সবার প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে ভয়ভীতিতে। বাস্তবে এই পৃথিবী কি অন্ধকারে তলিয়ে যাবে? মানুষের কণ্ঠস্বর কি চিরতরে স্তব্ধ হয়ে যাবে? শহরগুলো কি চলে যাবে আগামীর গবেষণায়? হয়তো একদিন টিকে থাকা আগামী প্রজন্ম গবেষণা করবে। তারা লিখবে, আমাদের পূর্বপুরুষরা একদা পৃথিবীতে বাস করত। করোনাভাইরাস নামের এক ভয়ানক মহামারী সবাইকে শেষ করে দেয়। কেউ কল্পনায়ও আঁচ করতে পারেনি এমন ভয়ঙ্কর কিছুর। সবার দিন কাটত ক্ষমতার দাম্ভিকতা আর পৃথিবী জয়ের। তারা লিপ্ত ছিল হানাহানি আর প্রতিহিংসায়। নিজেরাই নিজেদের ধ্বংসে গবেষণা করত বিভিন্ন ভাইরাস নিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীভৎসতা থেকে কেউ শিক্ষা নেয়নি। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বাড়ায়নি। বাড়িয়ে দেয় অন্যায়-অবিচার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় ভাইরাস দিয়ে মানবহত্যার। মানুষের অহংকার ছিল চিকিৎসা-বিজ্ঞান জয়ের। বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নেওয়ার। গড় আয়ু বাড়ানোর। নতুন মারণাস্ত্র আবিষ্কারের। আধুনিক অস্ত্রভান্ডার গড়ে তোলার। মানুষের এই ভয়াবহতায় আধুনিক সভ্যতা লুণ্ঠিত হয়। বিপন্ন হয়ে পড়ে আর্তমানবতা। মৃত্যুর বিভীষিকা ছড়িয়ে পড়ে দেশ থেকে দেশে। ভয়ানক পরিস্থিতিতে বিশ্ব হয় লন্ডভন্ড। মানবসভ্যতা চলে যায় তলানিতে। চিকিৎসাবিজ্ঞান কিছুই করতে পারেনি। বিশ্ব মোড়লরা অসহায়ত্ব নিয়ে ঘরে ঢুুকে যান। কারও ক্ষমতারই মূল্য ছিল না দুই পয়সার।

আমরা কেউই এড়াতে পারছি না বিশ্ববাস্তবতাকে। সামান্য সর্দি-কাশি, গলাব্যথা হলে ভয় ধরে যাচ্ছে। ভাবনায় আসছে এই বুঝি শেষ হয়ে গেলাম! ভীতির রাজত্ব আজ বিশ্বজুড়ে। অসুস্থ সাধারণ মানুষ হাসপাতালে ফোন করলে উত্তর আসে, আপনি বাসায় থাকুন। বের হবেন না। আমরা আপাতত কিছু করতে পারছি না। সারা দুনিয়ার হাসপাতালগুলোর একই চিত্র। উন্নত বিশ্বের চিকিৎসকরাও প্রকাশ করছেন নিজেদের অসহায়ত্ব। অনেক চিকিৎসক-নার্স আক্রান্ত হচ্ছেন। মারাও যাচ্ছেন। পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না থাকায় অন্যরাও বলছেন, কিছুই করার নেই। গরিব ও মাঝারি দেশের ডাক্তাররা অপেক্ষায় আছেন চিকিৎসাসামগ্রীর। ক্ষমতাবানরা নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। মৃত্যুর ভয়াবহ মিছিল এখন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের গলায় হম্বিতম্বি নেই। মুসোলিনির দেশ ইতালির প্রেসিডেন্ট তাকিয়ে আছেন আকাশের দিকে। মেডিকেল সায়েন্স বলছে, আমরা চেষ্টা করছি। আপনারা অপেক্ষায় থাকুন। রাষ্ট্রনায়করা ঘরে ঢুকে গেছেন। কেউ জারি করছেন কারফিউ। আবার কেউ বলছেন, বলার কিছু নেই, করার কিছু নেই। জনপ্রতিনিধিরা চিন্তায় আছেন নিজেদের জান বাঁচানো নিয়ে। কেউ কেউ প্রতিদিন ভিডিওবার্তায় উপদেশ দিচ্ছেন। কেউ বলছেন, আপনারা ভালো থাকুন। কিন্তু মানুষ আজ ভালো নেই। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর বাতাসে শুধু লাশের গন্ধ। ঘরে ঘরে কান্নার রোল। লাশের শেষকৃত্যও কেউ করতে পারছে না। প্রিয়জনরা পারছে না অংশ নিতে। পিতার লাশ কীভাবে দাফন হলো জানে না পুত্র। আর পুত্রের খবর জানে না পিতা। মা জানে না সন্তানের কথা। সন্তান জানে না মায়ের কথা। লন্ডন, নিউইয়র্ক থেকে বন্ধুদের ফোন আসে। সবাই বলছে, ভালো নেই। বাংলাদেশিরাও মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালে ভর্তি অনেকে। কার কী হবে কেউ জানে না। বুকটা ভেঙে যায়। হায়রে আমার আগামীর বিশ্ব।

মানবতার এই ভয়াবহ বিপদে সবাই অসহায়। এই ভাইরাস আপন -পর চেনে না। বিত্তবান-বিত্তহীন জানে না। সরকারি দল-বিরোধী দল মানে না। রাজা-প্রজা-মন্ত্রীকে তোয়াক্কা করে না। সামান্য অসচেতনতা দেখলেই হামলা করছে। প্রবেশ করছে মানুষের শরীরে। শেষ করে দিচ্ছে। পালানোর পথ নেই। চাইলে কেউ যেতে পারছে না এক দেশ থেকে আরেক দেশে। নিজস্ব অবস্থানেই থাকতে হচ্ছে। অর্থবিত্ত-ক্ষমতা সবকিছু আজ মূল্যহীন। ফ্লাইট উড়ছে না। থেমে যাচ্ছে সব কোলাহল। দিল্লি গেট এখন মানবশূন্য। আগ্রার তাজমহলে কেউ নেই। দুনিয়ার কোনো সৌন্দর্যের প্রতি আকর্ষণ নেই কারও। নিউইয়র্কের ম্যানহাটন স্তব্ধ। ইতালির ভেনিস থমকে গেছে। জুরিখ, জেনেভার লেকের রাজহাঁসগুলো অদ্ভুত নীরবতায় অবাক চোখে দেখছে কোথাও কেউ নেই। প্যারিসের আইফেল টাওয়ার আগের মতো দাঁড়িয়ে দেখছে ভুতুড়ে এক শহরে। লন্ডন টাওয়ার ব্রিজ, নিউইয়র্কের মাথা উঁচু করে থাকা লিবার্টি অব স্ট্যাচুর আজ মাথা নিচু! বন্ধ হয়ে গেছে প্রার্থনালয়। থমকে গেছে মসজিদের আজান, মন্দিরের ঢাকের শব্দ আর গির্জার ঘণ্টা। লকডাউনে সবকিছু স্তব্ধ। অঘোষিত অথবা ঘোষিত কারফিউ মাথায় নিয়ে সবাই ঘরে বন্দী। প্রিয়জন, অফিস-আদালত থেকে সবাই বিচ্ছিন্ন। স্বেচ্ছায় গৃহবাসী। ভ্যাটিকান সিটি স্তব্ধ। মক্কায় তাওয়াফ, মদিনায় জিয়ারত বন্ধ, মসজিদে নেই নামাজ- কখনো কেউ ভেবেছিলেন এমন হবে? মানুষের কীসের এত বড়াই! এখনো মানুষ জানতে পারেনি মালয়েশিয়ার নিখোঁজ ফ্লাইটটি কোথায়? বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্যই থেকে গেল। সূরা আরাফের ৯১ নম্বর আয়াতে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তারপর আমার ভূমিকম্প তাদের গ্রাস করে ফেলল। ফলে তারা তাদের নিজেদের ঘরেই মৃত অবস্থায় উল্টে পড়ে রইল।’ সূরা ইউনুসের ১৩ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘অবশ্যই আমি তোমাদের আগে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিল।’ সূরা আরাফের ১৩৩ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘শেষ পর্যন্ত আমি এই জাতিকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি।’ সূরা ইবরাহিমের ৪২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘জুলুমকারী বা ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদের সম্পর্কে তুমি কখনো মহান আল্লাহকে উদাসীন মনে করবে না।’

কবি শামসুর রাহমান লিখেছেন,

“তুমি হে সুন্দরীতমা নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতেই পারো

‘এই আকাশ আমার’

কিন্তু নীল আকাশ কোনো উত্তর দেবেনা।

সন্ধ্যেবেলা ক্যামেলিয়া হাতে নিয়ে বলতেই পারো,

‘ফুল তুই আমার’

তবু ফুল থাকবে নীরব নিজের সৌরভে আচ্ছন্ন হয়ে।

জ্যোৎস্না লুটিয়ে পড়লে তোমার ঘরে,

তোমার বলার অধিকার আছে, ‘এ জ্যোৎস্না আমার’

কিন্তু চাঁদিনী থাকবে নিরুত্তর।”

আল্লাহ বিপদ দেন, আবার উদ্ধারও করেন। আর উদ্ধার করেন বলেই মানবজাতি টিকে আছে। ছোটবেলায় মাঝরাতে অসুস্থ হলে মনে হতো এই রাত শেষ হচ্ছে না কেন? মা বলতেন, বাবা! একটু ধৈর্য ধর, অন্ধকারের পরই আলো আসবে। সূর্য উঠবে। সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার কাছে মনে হতো, অন্ধকার রাতের কোনো শেষ নেই। দুঃখের রাতগুলো সহজে শেষ হয় না। অনেক আত্মীয়ের মৃত্যুর রাতে পাশে ছিলাম। দেখতাম সেই রাত শেষ হতে চাইত না। একটু আলোর জন্য আকুতি নিয়ে অপেক্ষা করতাম। সে অপেক্ষা শেষ হতো না। বিশ্বাস ছিল, একসময় অন্ধকার কাটবেই। ভোরের আলো ফুটবেই। এখনো বিশ্বাস করি, এ পৃথিবী একদিন স্বাভাবিক হবে। কেটে যাবে সব সংকট, মানুষের এই দুঃখ-কষ্ট। মানুষ আবার ঘুরে দাঁড়াবে। অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের দূরে সরাবে। হয়তো তত দিনে বদলে যাবে অনেক কিছু। পরিবর্তন আসবে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতিতে। আমরা হয়তো হারাব আমাদের অনেক প্রিয়জনকে। তত দিনে নিজেরাও থাকব কিনা জানি না। হয়তো এ লেখাও হতে পারে শেষ লেখা আমার কিংবা আপনার জন্য। তবু বলছি, আবার পূর্বদিগন্তে লাল সূর্য ছড়াবে আলোকরশ্মি। নতুন সূর্যের আলো দেখতে চাইলে আমাদের সতর্ক হতে হবে। সচেতন থাকতে হবে। এই দুঃসময়ে হিংসা-বিদ্বেষ, গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে হবে। সবাই বাড়িতে থাকুন। অন্যের প্রতি সহনশীল হোন। পারলে দাঁড়ান অসহায় মানুষের পাশে। মানুষই পারবে বিপর্যয় রোধ করতে। হয়তো সময় লাগবে। থাকি না সেই সময়ের অপেক্ষায়। সলিল চৌধুরী লিখেছেন, ‘ও আলোর পথযাত্রী এ যে রাত্রি এখানে থেমো না/এ বালুর চরের আশার তরণি যেন বেঁধো না’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা