শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

রাজসভায় ছাগল মন্ত্রী ও মৃত্যু উৎকণ্ঠায় স্তব্ধ বিশ্ব

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজসভায় ছাগল মন্ত্রী ও মৃত্যু উৎকণ্ঠায় স্তব্ধ বিশ্ব

সময়টা এখন ভীষণ খারাপ। এই খারাপ সময়ে আপনাদের একটি গল্প শোনাই। গল্পটা পুরনো। ছোটবেলায় দাদির কাছে শুনেছি। হঠাৎ মনে পড়ে গেছে। ঘুম পাড়ানোর আগে দাদি আমার বোন ও আমাকে গল্প শোনাতেন। একদিন শোনালেন ছাগলের গল্প। আমি বললাম, দাদি, ছাগল আর গাধার গল্প শুনব না। রাজার গল্প শুনব। ঘুমানোর আগে আমার পছন্দ ছিল রাজার গল্প। দাদি বললেন, রাজার গল্পই শোনাচ্ছি। তারপর দাদি শুরু করলেন- এক দেশে এক রাজা ছিলেন। রাজা শিকার পছন্দ করতেন। একদিন রাজা বের হলেন হরিণ শিকারে। পথে দেখা এক রাখালের সঙ্গে। রাখাল ব্যস্ত বিশাল ছাগলের দল চরানো নিয়ে। প্রতিদিন ছাগল চরানোই তার কাজ। রাজাকে এই অসময়ে বের হতে দেখে রাখাল একটু থামল। তারপর জানতে চাইল, রাজামশাই, আপনি কই যান এই অসময়ে? জবাবে রাজা বললেন, শিকারে যাচ্ছি। রাখাল বিস্ময় নিয়ে এবার বলল, রাজামশাই, এখন যাবেন না। রাজা বললেন, কেন যাব না? তোমার কি সমস্যা? জবাবে রাখাল বলল, আবহাওয়া ভালো না আজ। একটু পরই বৃষ্টি নামবে। রাজা বিস্মিত হলেন রাখালের কথায়। প্রধান আবহাওয়াবিদ ও মন্ত্রী জানিয়েছেন আজ ঝকঝকে রোদ থাকবে। কোথাকার কোন রাখাল কী বলে এসব! রাজা গুরুত্ব দিলেন না রাখালের কথায়। তিনি সামনের দিকে গেলেন। কিছুক্ষণ পরই ঝমঝম করে নামল বৃষ্টি। রাজা সেদিন ছাতা নিয়েও বের হননি। ভিজতে হলো। ভিজতে ভিজতে রাজা বাড়ি ফিরলেন ভয়ানক অবস্থায়। রাজসভার সবাইকে গালাগাল করলেন ছাতা না নেওয়ার জন্য। এর কিছুদিন পর রাজা সেই রাখালকে ডাকলেন রাজদরবারে। রাখাল করজোড়ে বলল, রাজামশাই, আমি কি কোনো ভুল করেছি? যদি করে থাকি ক্ষমা করে দিন। আমার বউ-বাচ্চা আছে। রাজা বললেন, ভুল করনি। তুমি শুধু বল কী করে সেদিন আমাকে আবহাওয়ার আগাম খবর দিয়েছ? এভাবে আগাম খবর দেওয়ায় আমি আজ তোমাকে প্রধান আবহাওয়াবিদ করে দিলাম। আবহাওয়াবিদ কী জিনিস ভালো করে জানে না রাখাল। তাই ভয়ে ভয়ে বলল আসল কথা। বলল, হুজুর! সেদিন বৃষ্টির আগাম খবর দেওয়ার কৃতিত্ব আমার না। আমার ছাগলের। রাজা বললেন, কীভাবে তোমার ছাগলের! ব্যাখ্যা করে বল। রাখাল বলল, বৃষ্টি আসার পূর্বমুহূর্তে আমার ছাগলটি সব সময় মুতে দেয়। তাই দেখে আমি বুঝি বৃষ্টি আসছে। সেদিন আপনি শিকারে যাওয়ার মুহূর্তে দেখলাম ছাগল মুতছে। তাই সাহস করে আপনাকে বলেছিলাম, কই যান বৃষ্টি আসার মুহূর্তে? আসলে আগাম আবহাওয়ার খবর দেওয়ার মূল কৃতিত্ব আমার ছাগলটার। আমার না। রাজা এই খবরে আরও খুশি হলেন। মূল খবর প্রদানকারীকে পাওয়া গেছে। বিলম্ব করলেন না আর রাজামশাই। সঙ্গে সঙ্গে ছাগলকে বসিয়ে দিলেন আবহাওয়া মন্ত্রণালয়ে। আর রাখালকে বানালেন প্রধান আবহাওয়া কর্মকর্তা। এই গল্পের আরেক অংশ পরে শুনেছি, একই ধরনের। ধোপা ও গাধাকে নিয়ে। ধোপা এভাবে রাজাকে বৃষ্টির খবর দেয়। রাজা পরে গাধাকে দিলেন মন্ত্রণালয়ে। আর ধোপাকে করলেন আবহাওয়াবিদ।

জানি, আজ চারদিকে সবাই ভীষণ বিপদে। হঠাৎ কেন যেন এই গল্পটা মনে পড়ে গেল। মনটা আসলে ভালো নেই। বিষণœতা পেয়ে বসেছে আমাকেও। এই খারাপ সময়ে কিছু মানুষের কা-কীর্তিতে মন খারাপ হয়ে যায়। বেদনায় ছুঁয়ে যায় মন। আমরা বের হতে পারছি না নিষ্ঠুর মানসিকতা থেকে। ক্ষমতার দম্ভ থেকে। কবিগুরু বলেছেন, ‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে/তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে... নাহি ক্ষয়, নাহি শেষ, নাহি নাহি দৈন্যলেশ- সেই পূর্ণতার পায়ে মন স্থান মাগে।’ একটা ভয় কাজ করছে। এ ভয় আগামীর অজানা দিনগুলো নিয়ে। কোথাও কোনো ভালো খবর নেই। সারা বিশ্ব থেকে কেবলই খারাপ খবর আসছে। ভয়ঙ্কর একটা সময় অতিক্রম করছি সবাই। এমন খারাপ সময় আর আসেনি। যুদ্ধ ছিল, মহামারী ছিল, সবকিছু কখনো স্তব্ধ হয়নি। সবার প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে ভয়ভীতিতে। বাস্তবে এই পৃথিবী কি অন্ধকারে তলিয়ে যাবে? মানুষের কণ্ঠস্বর কি চিরতরে স্তব্ধ হয়ে যাবে? শহরগুলো কি চলে যাবে আগামীর গবেষণায়? হয়তো একদিন টিকে থাকা আগামী প্রজন্ম গবেষণা করবে। তারা লিখবে, আমাদের পূর্বপুরুষরা একদা পৃথিবীতে বাস করত। করোনাভাইরাস নামের এক ভয়ানক মহামারী সবাইকে শেষ করে দেয়। কেউ কল্পনায়ও আঁচ করতে পারেনি এমন ভয়ঙ্কর কিছুর। সবার দিন কাটত ক্ষমতার দাম্ভিকতা আর পৃথিবী জয়ের। তারা লিপ্ত ছিল হানাহানি আর প্রতিহিংসায়। নিজেরাই নিজেদের ধ্বংসে গবেষণা করত বিভিন্ন ভাইরাস নিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীভৎসতা থেকে কেউ শিক্ষা নেয়নি। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বাড়ায়নি। বাড়িয়ে দেয় অন্যায়-অবিচার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় ভাইরাস দিয়ে মানবহত্যার। মানুষের অহংকার ছিল চিকিৎসা-বিজ্ঞান জয়ের। বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নেওয়ার। গড় আয়ু বাড়ানোর। নতুন মারণাস্ত্র আবিষ্কারের। আধুনিক অস্ত্রভান্ডার গড়ে তোলার। মানুষের এই ভয়াবহতায় আধুনিক সভ্যতা লুণ্ঠিত হয়। বিপন্ন হয়ে পড়ে আর্তমানবতা। মৃত্যুর বিভীষিকা ছড়িয়ে পড়ে দেশ থেকে দেশে। ভয়ানক পরিস্থিতিতে বিশ্ব হয় লন্ডভন্ড। মানবসভ্যতা চলে যায় তলানিতে। চিকিৎসাবিজ্ঞান কিছুই করতে পারেনি। বিশ্ব মোড়লরা অসহায়ত্ব নিয়ে ঘরে ঢুুকে যান। কারও ক্ষমতারই মূল্য ছিল না দুই পয়সার।

আমরা কেউই এড়াতে পারছি না বিশ্ববাস্তবতাকে। সামান্য সর্দি-কাশি, গলাব্যথা হলে ভয় ধরে যাচ্ছে। ভাবনায় আসছে এই বুঝি শেষ হয়ে গেলাম! ভীতির রাজত্ব আজ বিশ্বজুড়ে। অসুস্থ সাধারণ মানুষ হাসপাতালে ফোন করলে উত্তর আসে, আপনি বাসায় থাকুন। বের হবেন না। আমরা আপাতত কিছু করতে পারছি না। সারা দুনিয়ার হাসপাতালগুলোর একই চিত্র। উন্নত বিশ্বের চিকিৎসকরাও প্রকাশ করছেন নিজেদের অসহায়ত্ব। অনেক চিকিৎসক-নার্স আক্রান্ত হচ্ছেন। মারাও যাচ্ছেন। পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না থাকায় অন্যরাও বলছেন, কিছুই করার নেই। গরিব ও মাঝারি দেশের ডাক্তাররা অপেক্ষায় আছেন চিকিৎসাসামগ্রীর। ক্ষমতাবানরা নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। মৃত্যুর ভয়াবহ মিছিল এখন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের গলায় হম্বিতম্বি নেই। মুসোলিনির দেশ ইতালির প্রেসিডেন্ট তাকিয়ে আছেন আকাশের দিকে। মেডিকেল সায়েন্স বলছে, আমরা চেষ্টা করছি। আপনারা অপেক্ষায় থাকুন। রাষ্ট্রনায়করা ঘরে ঢুকে গেছেন। কেউ জারি করছেন কারফিউ। আবার কেউ বলছেন, বলার কিছু নেই, করার কিছু নেই। জনপ্রতিনিধিরা চিন্তায় আছেন নিজেদের জান বাঁচানো নিয়ে। কেউ কেউ প্রতিদিন ভিডিওবার্তায় উপদেশ দিচ্ছেন। কেউ বলছেন, আপনারা ভালো থাকুন। কিন্তু মানুষ আজ ভালো নেই। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর বাতাসে শুধু লাশের গন্ধ। ঘরে ঘরে কান্নার রোল। লাশের শেষকৃত্যও কেউ করতে পারছে না। প্রিয়জনরা পারছে না অংশ নিতে। পিতার লাশ কীভাবে দাফন হলো জানে না পুত্র। আর পুত্রের খবর জানে না পিতা। মা জানে না সন্তানের কথা। সন্তান জানে না মায়ের কথা। লন্ডন, নিউইয়র্ক থেকে বন্ধুদের ফোন আসে। সবাই বলছে, ভালো নেই। বাংলাদেশিরাও মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালে ভর্তি অনেকে। কার কী হবে কেউ জানে না। বুকটা ভেঙে যায়। হায়রে আমার আগামীর বিশ্ব।

মানবতার এই ভয়াবহ বিপদে সবাই অসহায়। এই ভাইরাস আপন -পর চেনে না। বিত্তবান-বিত্তহীন জানে না। সরকারি দল-বিরোধী দল মানে না। রাজা-প্রজা-মন্ত্রীকে তোয়াক্কা করে না। সামান্য অসচেতনতা দেখলেই হামলা করছে। প্রবেশ করছে মানুষের শরীরে। শেষ করে দিচ্ছে। পালানোর পথ নেই। চাইলে কেউ যেতে পারছে না এক দেশ থেকে আরেক দেশে। নিজস্ব অবস্থানেই থাকতে হচ্ছে। অর্থবিত্ত-ক্ষমতা সবকিছু আজ মূল্যহীন। ফ্লাইট উড়ছে না। থেমে যাচ্ছে সব কোলাহল। দিল্লি গেট এখন মানবশূন্য। আগ্রার তাজমহলে কেউ নেই। দুনিয়ার কোনো সৌন্দর্যের প্রতি আকর্ষণ নেই কারও। নিউইয়র্কের ম্যানহাটন স্তব্ধ। ইতালির ভেনিস থমকে গেছে। জুরিখ, জেনেভার লেকের রাজহাঁসগুলো অদ্ভুত নীরবতায় অবাক চোখে দেখছে কোথাও কেউ নেই। প্যারিসের আইফেল টাওয়ার আগের মতো দাঁড়িয়ে দেখছে ভুতুড়ে এক শহরে। লন্ডন টাওয়ার ব্রিজ, নিউইয়র্কের মাথা উঁচু করে থাকা লিবার্টি অব স্ট্যাচুর আজ মাথা নিচু! বন্ধ হয়ে গেছে প্রার্থনালয়। থমকে গেছে মসজিদের আজান, মন্দিরের ঢাকের শব্দ আর গির্জার ঘণ্টা। লকডাউনে সবকিছু স্তব্ধ। অঘোষিত অথবা ঘোষিত কারফিউ মাথায় নিয়ে সবাই ঘরে বন্দী। প্রিয়জন, অফিস-আদালত থেকে সবাই বিচ্ছিন্ন। স্বেচ্ছায় গৃহবাসী। ভ্যাটিকান সিটি স্তব্ধ। মক্কায় তাওয়াফ, মদিনায় জিয়ারত বন্ধ, মসজিদে নেই নামাজ- কখনো কেউ ভেবেছিলেন এমন হবে? মানুষের কীসের এত বড়াই! এখনো মানুষ জানতে পারেনি মালয়েশিয়ার নিখোঁজ ফ্লাইটটি কোথায়? বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্যই থেকে গেল। সূরা আরাফের ৯১ নম্বর আয়াতে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তারপর আমার ভূমিকম্প তাদের গ্রাস করে ফেলল। ফলে তারা তাদের নিজেদের ঘরেই মৃত অবস্থায় উল্টে পড়ে রইল।’ সূরা ইউনুসের ১৩ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘অবশ্যই আমি তোমাদের আগে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিল।’ সূরা আরাফের ১৩৩ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘শেষ পর্যন্ত আমি এই জাতিকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি।’ সূরা ইবরাহিমের ৪২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘জুলুমকারী বা ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদের সম্পর্কে তুমি কখনো মহান আল্লাহকে উদাসীন মনে করবে না।’

কবি শামসুর রাহমান লিখেছেন,

“তুমি হে সুন্দরীতমা নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতেই পারো

‘এই আকাশ আমার’

কিন্তু নীল আকাশ কোনো উত্তর দেবেনা।

সন্ধ্যেবেলা ক্যামেলিয়া হাতে নিয়ে বলতেই পারো,

‘ফুল তুই আমার’

তবু ফুল থাকবে নীরব নিজের সৌরভে আচ্ছন্ন হয়ে।

জ্যোৎস্না লুটিয়ে পড়লে তোমার ঘরে,

তোমার বলার অধিকার আছে, ‘এ জ্যোৎস্না আমার’

কিন্তু চাঁদিনী থাকবে নিরুত্তর।”

আল্লাহ বিপদ দেন, আবার উদ্ধারও করেন। আর উদ্ধার করেন বলেই মানবজাতি টিকে আছে। ছোটবেলায় মাঝরাতে অসুস্থ হলে মনে হতো এই রাত শেষ হচ্ছে না কেন? মা বলতেন, বাবা! একটু ধৈর্য ধর, অন্ধকারের পরই আলো আসবে। সূর্য উঠবে। সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার কাছে মনে হতো, অন্ধকার রাতের কোনো শেষ নেই। দুঃখের রাতগুলো সহজে শেষ হয় না। অনেক আত্মীয়ের মৃত্যুর রাতে পাশে ছিলাম। দেখতাম সেই রাত শেষ হতে চাইত না। একটু আলোর জন্য আকুতি নিয়ে অপেক্ষা করতাম। সে অপেক্ষা শেষ হতো না। বিশ্বাস ছিল, একসময় অন্ধকার কাটবেই। ভোরের আলো ফুটবেই। এখনো বিশ্বাস করি, এ পৃথিবী একদিন স্বাভাবিক হবে। কেটে যাবে সব সংকট, মানুষের এই দুঃখ-কষ্ট। মানুষ আবার ঘুরে দাঁড়াবে। অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের দূরে সরাবে। হয়তো তত দিনে বদলে যাবে অনেক কিছু। পরিবর্তন আসবে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতিতে। আমরা হয়তো হারাব আমাদের অনেক প্রিয়জনকে। তত দিনে নিজেরাও থাকব কিনা জানি না। হয়তো এ লেখাও হতে পারে শেষ লেখা আমার কিংবা আপনার জন্য। তবু বলছি, আবার পূর্বদিগন্তে লাল সূর্য ছড়াবে আলোকরশ্মি। নতুন সূর্যের আলো দেখতে চাইলে আমাদের সতর্ক হতে হবে। সচেতন থাকতে হবে। এই দুঃসময়ে হিংসা-বিদ্বেষ, গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে হবে। সবাই বাড়িতে থাকুন। অন্যের প্রতি সহনশীল হোন। পারলে দাঁড়ান অসহায় মানুষের পাশে। মানুষই পারবে বিপর্যয় রোধ করতে। হয়তো সময় লাগবে। থাকি না সেই সময়ের অপেক্ষায়। সলিল চৌধুরী লিখেছেন, ‘ও আলোর পথযাত্রী এ যে রাত্রি এখানে থেমো না/এ বালুর চরের আশার তরণি যেন বেঁধো না’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা