শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২০

‘বোমাটা ফেলার কী দরকার ছিল’

মতিয়ার রহমান পাটোয়ারী
প্রিন্ট ভার্সন
‘বোমাটা ফেলার কী দরকার ছিল’

‘বোমাটা ফেলার কী দরকার ছিল’- উক্তিটি জাপানি বাহিনীর হাতে বন্দী এক মার্কিন ডাক্তারের। তিনি ফিলিপাইনে মিত্রবাহিনীর মেরিন মেজর হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বন্দী হন। স্মৃতিচারণায় তার এ উক্তিটি উল্লেখ করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত অধ্যাপক বিশ্বপ্রেমিক এডওয়ার্ড সয়ার। তিনি ১৯৪২ থেকে ’৪৬ সাল পর্যন্ত নৌবাহিনীর সার্জেন্ট ছিলেন। প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপ তিমুরে তিনি জাপানি বাহিনীর হাতে বন্দী হন। তার সঙ্গে আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান, মালয়, চীনাসহ আরও কয়েকটি দেশের বন্দী ছিলেন। বন্দী হওয়ার পর তাদের জাপানে পাঠানো হয়। বন্দীদের দিয়ে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করিয়ে নেওয়া হতো। বন্দীশিবির থেকে ট্রাকে চাপিয়ে তাদের নিয়ে যাওয়া হতো কারখানায়, কয়লা খনিতে, জাহাজঘাটে মাল খালাস করতে; আবার কাউকে খেত-খামারে। এডওয়ার্ড সয়ারসহ আটজনকে নামিয়ে দেওয়া হয় ওতা নদীর মোহনায়, হাজার টনের জাহাজ থেকে চিনির বস্তা খালাস করতে। দুই দিন ধরে তারা নষ্ট হয়ে যাওয়া চিনির বস্তা খালাস করছেন। চারজন জাহাজের খোল থেকে বস্তা বাইরে এনে দেন। বাকি চারজন সেগুলো কাঁধে বয়ে নিয়ে গিয়ে গুদামজাত করেন। ৬ আগস্ট এডওয়ার্ড সয়ারসহ চারজনের পালা পড়ে লম্বা মই বেয়ে জাহাজের খোলে ঢুকে চিনির বস্তা বের করার। খোলের ভিতর ঢুকতেই চোখ ধাঁধানো ঝলকানিতে খোলের ভিতরটা আলোকিত হয়। জাহাজটি প্রচ- ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। প্রচন্ড শব্দ করে কনক্রিটের পাড়ের সঙ্গে ঘষা খায়। বৃষ্টির মতো ঝুরঝুর করে জাহাজের মরচে পড়া লোহার কণা পড়তে থাকে তাদের গায়ে। খোলের ভিতর চিনির বস্তাগুলোর মধ্যে তারা আতঙ্কিত অবস্থায় পড়ে থাকেন। বাইরে তীব্র আওয়াজ, একটু পর পর বজ্রপাতের মতো শোনা যাচ্ছে। ধীরে ধীরে শব্দ স্তিমিত হয়ে আসে। এডওয়ার্ড সয়ার ওপর দিকে তাকিয়ে দেখলেন আকাশের রং নীলের পরিবর্তে ধূসর। জাহাজের উজানের দিকে তাকিয়ে দেখলেন হিরোশিমা শহরটি শ্মশানভূমিতে পরিণত হয়েছে। কিছুক্ষণ পর সার্জিক্যাল মুখোশ পরা এক লোক খোলের মুখে জাপানি ভাষায় বলে গেলেন, ‘নড়াচড়া কোরো না, যেখানে আছ সেখানেই থাকো। ভয়ঙ্কর অবস্থা চারদিকে। বহু লোক মারা গেছে।’ বলেই চলে গেলেন লোকটি। ঘণ্টাখানেক পর এক লোক ওপর থেকে প্লাস্টিকের চারটা মুখো ফেলে দিয়ে তাদের বাইরে আসতে বলল। বাইরে এসে দেখেন জাহাজের চিমনিটি কাত হয়ে পড়ে আছে একদিকে। চিনি গুদামের চাল উড়ে গেছে। জাহাজের কালো ঘড়িটা যখন থেমে যায় তখন সময় ছিল ৮টা ১৫। বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা উদ্ধারকাজ চালাচ্ছিলেন। অগ্নিদগ্ধ লাশগুলো সরাবার সময় দেহের চামড়া আলগা হয়ে যাচ্ছিল। মার্কিন ডাক্তার ঘটনাক্রমে বেঁচে গেছেন। বাকি তিনজনের সন্ধান পাওয়া গেল। সবাই মৃত। তারা উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়লেন। এই প্রথম জাপানিদের জন্য এডওয়ার্ড সয়ারের দুঃখ হলো। মনে মনে বললেন, কি ভয়ঙ্কর বিপদের সম্মুখীন হয়েছে লোকগুলো। ডাক্তার বললেন, এরা তো এমনিই হেরে গিয়েছিল। বোমাটা ফেলার কী দরকার ছিল! বোমাটা যে কীসের তা কিন্তু তারা জানতেন না। ওই দিন মার্কিন বি-২৯ বোমারু বিমান ১ হাজার ৯০০ ফুট ওপর থেকে হিরোশিমা শহরে ছুড়ে মারে ‘লিটল বয়’ নামের পারমাণবিক বোমাটি। মুহূর্তে শহরের দুই-তৃতীয়াংশ ধূলোর সঙ্গে মিশে যায়। সঙ্গে সঙ্গে মারা যায় প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। ৫৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। হিরোশিমা শহর ছারখার করে দেওয়ার মাত্র পাঁচ দিন পর ১১ আগস্ট জাপানের ককুরা দ্বীপকে গুঁড়িয়ে দিতে মার্কিন বি-২৯ বোমারু বিমান পারমাণবিক বোমা ফ্যাটম্যানকে নিয়ে রওনা দেয়। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে সে সিদ্ধান্ত বাতিল করে ফ্যাটম্যানকে ফেলা হয় দেশটির নাগাসাকি শহরে। এত শহরটির অর্ধেক সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়। মারা যায় ৭০ হাজার মানুষ।

পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের অনেক আগেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধান হোতা জার্মানির নাজিবাহিনী বিপর্যস্ত এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। জাপানও যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য প্রায় হারিয়ে ফেলেছে। এর পরও কেন মারণাস্ত্র নিক্ষেপ করল মানবজাতির ওপর? এ নিয়ে নানা প্রশ্ন, নানা গবেষণা ও গ্রন্থ রচনা হয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়, ১৯৪১ সালে জাপান মার্কিন নৌঘাঁটি পার্ল হারবারে আক্রমণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণের জানান দেয়। এর প্রতিশোধ হিসেবে মার্কিন বাহিনী এ মারণাস্ত্র নিক্ষেপ করে জাপানের ওপর। এটা মূল ঘটনা নয়। মূল ঘটনা হলো, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও জোসেফ স্টালিন। তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট এইচ এস ট্রুম্যান স্টালিনকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, অ্যাটম বোমার মতো মারণাস্ত্র আমেরিকার হাতে আছে। যুদ্ধ শেষে দুনিয়ার প্রভুত্ব অর্জন করতে যাচ্ছি আমরা। এতে যেন স্টালিন ভয় পেয়ে আমেরিকাকে সমীহ করে চলেন। আমেরিকার হাতে যে অ্যাটম এসে গেছে সে খবর পাবেন স্টালিন হিরোশিমার দিকে তাকিয়ে। জার্মানির ভয়ে আমেরিকা পারমাণবিক অ্যাটম বোমা বানানো এবং বিস্ফোরণ ঘটানোর পর বিজ্ঞানী হাইজেনবার্গ একটি মন্তব্য করেন। বলেন, ‘গণতান্ত্রিক পরিবেশে আমেরিকা, ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরা ইচ্ছা করলে অ্যাটম বোমা বানানোর প্রকল্পে কাজ নাও করতে পারতেন। কিন্তু তারা সে পথে হাঁটেননি। অথচ স্বৈরতন্ত্রী নাজি বাহিনীর অধীনে থেকেও জার্মান বিজ্ঞানীরা ঘৃণ্য মারণাস্ত্র প্রভুদের হাতে তুলে দেননি। মিত্রশক্তির বিজ্ঞানীরা বিবেকহীন। জার্মান বিজ্ঞানীরা বিবেকবান।’ আমেরিকার সামরিক সক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করতে সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৪৯ সালে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায়। এরপর ব্রিটেন ১৯৫২ সালে, ফ্রান্স ১৯৬০ সালে ও চীন ১৯৬৪ সালে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায় এবং তারা সবাই সফল হয়। পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনকারী দেশগুলোর মধ্যে যে মজুদ রয়েছে তা দিয়ে এ পৃথিবীকে ৭০০বার সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিতে পারে। কি ভয়ঙ্কর কথা! উল্লিখিত পাঁচ দেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

শোনা যায় ইসরায়েল, ইরান এ পথে অনেক দূর এগিয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশগুলো নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি করেছিল, তারা আর পারমাণবিক উৎপাদন বা বিস্ফোরণ ঘটাবে না। সে চুক্তি ২০২১ সালে শেষ হবে। এ চুক্তি নবায়নের ব্যাপারে চীন আগেভাগে বলে দিয়েছে তারা এ চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসবে। তাহলে আমেরিকা ও রাশিয়ার মতো চীন বিশাল পারমাণবিক অস্ত্রের ভা-ার গড়ে তুলবে? এটা যদি হয় তাহলে এশিয়ার জন্য হবে ভীতিকর! মানুষ শান্তিময় বিশ্ব কামনা করে। তারা পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত পৃথিবী চায়। মানুষ চায় না আর হিরোশিমা ও নাগাসাকির মতো পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে