শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির শোকের মাস আগস্ট কয়েক দিন হলো শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর যেমন অশেষ গৌরবের, ঠিক তেমনি আগস্ট হচ্ছে অমোচনীয় কলঙ্কের মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির জনককে যারা এবং যে কারণে হত্যা করেছিল, ঠিক তারাই একই কারণে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সেই শত্রুর প্রতিভূরা আরও শক্তিশালী হয়ে এখনো সক্রিয় আছে। তাই আগস্ট এলেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ সব ইস্যুকে ছাপিয়ে মনের ভিতর উঁকি দেয় ১৫ আগস্টের কথা এবং তার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভুবনমোহনী মুখচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সামগ্রিক বিচারে জাতি হিসেবে আমরা সব সময়ই ছিলাম সংগ্রামী এবং কঠোর পরিশ্রমী। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার ক্ষমতা দখলের আগ পর্যন্ত সমগ্র ভারতবর্ষের মধ্যে বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধ অঞ্চল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ১৮ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় যখন বাংলাদেশ দখল করে তখন বাংলায় এত সম্পদ ছিল যে, একজন মুর্শিদাবাদের ব্যবসায়ী গোটা বিলাত শহর কিনতে পারত।’ ফ্রান্সের লেখক ফ্রাঙ্কুইজ বার্নিয়ারের ট্রাভেল ইন দ্য মুঘল এম্পায়ার, আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনের অ্যান অ্যাকাউন্ট অব ইস্ট ইন্ডিজ এবং সাম্প্রতিক সময়ে শশী থারুরের লেখা অ্যান ইরা অব ডার্কনেস, বই তিনটির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কথার সত্যতা ও যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে আমার মনে হয়েছে, সীমাহীন সম্পদ লুণ্ঠন করে বাঙালিদের শুধু একটা নিঃস্ব ও অসহায় জাতিতে পরিণত করেনি, ব্রিটিশরা একই সঙ্গে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কূটনীতিকে এমনভাবে স্থায়ী রূপ দিয়ে গেছে, যার থেকে সমগ্র ভারতবর্ষের সঙ্গে বাঙালি জাতি, আমরাও বের হতে পারিনি, পারছি না। দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল অনবরত চোখের সামনে দেখার পরও আমরা শিক্ষা নিচ্ছি না অথবা নিতে অনিচ্ছুক। ‘দ্য পিটি অব পার্টিশন’ গ্রন্থের চার ও পাঁচ পৃষ্ঠায় গ্রন্থকার আয়েশা জালাল লিখেছেন, দেশ ভাগ ও হিন্দু-মুসলমান বিভাজনের কুফলে ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসেই উভয় সম্প্রদায়ের ২০ লাখ মানুষ হত্যাকান্ডের শিকার হন এবং পূর্ব-পশ্চিম মিলে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চৌদ্দপুরুষের ভিটামাটি ছেড়ে এপার থেকে ওপারে এবং ওপার থেকে এপারে বাস্তুচ্যুত হয়ে ভাসমান মানুষের ভাগ্যবরণ করেন। দ্বিজাতি মন্ত্রণার চরম অসারত প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালে। আজকের এই শোকের মাসে ওই পুরনো কথাগুলোর সামান্য উল্লেখ করলাম এই কারণে, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের হত্যাকা- ও এই দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল। বাংলাদেশের বড় একাংশ মানুষ এখনো দ্বিজাতিতত্ত্বে মোহগ্রস্ত হয়ে, দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্রান্তকারীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও হত্যার জন্য বহুবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, যার বড় প্রতিফলন ঘটে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। পূর্ব-বাংলার মুসলমানরা সংগ্রাম করে পাকিস্তান এনেছিল, এ কথা ঠিক। কিন্তু পাকিস্তানের ২৩ বছরের ইতিহাস বাংলা আর বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। পাকিস্তান জন্মের প্রাক্কাল থেকে ষড়যন্ত্র কীভাবে শুরু হলো তার বর্ণনা পাওয়া যায় অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে। গ্রন্থের ৭৫ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। নবাব মামদোত পূর্ব পাঞ্জাবের লোক হয়েও পশ্চিম পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রী হলেন, লিয়াকত আলী খান ভারতবর্ষের লোক হয়েও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন, আর সোহরাওয়ার্দী পশ্চিমবঙ্গের হওয়ায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে তাকে আবার নির্বাচন করতে হবে বলা হলো।’ জিন্নাহ-লিয়াকত আলী মিলে ঢাকার উর্দুভাষী নাজিমউদ্দিনকে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দিলেন। তারপর বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত আমরা সবাই কিছুটা জানি। জানি বিধায় সে সব কথা আজকের লেখায় আনছি না। আসি যুক্তফ্রন্ট, ১৯৫৪ সালের নির্বাচন ও সেটিকে ঘিরে পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রের কথায়। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধুর বর্ণনা এবং তার সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমানের গবেষণামূলক রচনা, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-৭১) গ্রন্থের ১২৯ থেকে ১৩৭ পৃষ্ঠায় যুক্তফ্রন্ট সরকারের শাসনামলের ওপর প্রদত্ত তথ্যসহ বিস্তারিত বর্ণনা পড়ার পর আমার উপলব্ধি হয়েছে পাকিস্তানি শাসকরা গভীর ষড়যন্ত্র তো করেছেই, তার সঙ্গে বাঙালি শ্রদ্ধাভাজন নেতা শেরেবাংলা ফজলুল হকের ভূমিকা, ওই সময়ের জন্য ছিল অত্যন্ত আত্মঘাতী। আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি শেরেবাংলার মতো বিশাল নেতা পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্র উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, নাকি দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থকে কৌশলের অংশ হিসেবে আপাতত সময়ের জন্য দূরে ঠেলে দিয়েছিলেন। যুক্তফ্রন্টের মধ্যে অন্তঃদ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পাকিস্তানি শাসকরা ১৯৫৪ সালের মার্চ থেকে ১৯৫৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত টেনিস বলের মতো একবার এদিক তো আরেকবার ওদিক করে পূর্ব-পাকিস্তানে মোট সাতটি মন্ত্রিসভা গঠন ও তিনবার গভর্নরের শাসন চালু করে। আওয়ামী লীগের সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ১৯৫৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষক শ্রমিক দলের সদস্যদের নিক্ষেপ করা ভারী বস্তুর আঘাতে শাহেদ আলী গুরুতর আহত হয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। গভর্নর জেনারেল ইস্কেন্দার মির্জা ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর সারা পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন। তারপর আইয়ুব খান ও ইয়াহিয়া খান বাঙালি এবং বাংলার মানুষের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করেছেন। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একক নেতৃত্বে ও সিদ্ধান্তে তিনি সব বাঙালিকে সঙ্গে নিয়ে সেসব ষড়যন্ত্রের জালকে ভেদ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, যার নাটের গুরু ছিলেন খোন্দকার মোশতাক। তার সঙ্গে নিশ্চয়ই আরও অনেকেই ছিলেন, যাদের মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। স্বাধীন দেশের যাত্রা শুরুর থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রের মধ্যে ষড়যন্ত্রের জাল কীভাবে বিস্তৃত হলো এবং তার বহিঃপ্রকাশ বাহাত্তর সাল থেকেই কীভাবে ঘটেছে তার অত্যন্ত সীমিত কিছু বর্ণনা তথ্যসহ তুলে ধরছি। পূর্ব পাকিস্তানের বেসামরিক প্রশাসনের সব সেক্টরে যারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সব অপকর্মের সঙ্গী ছিলেন তারা ১৭ ডিসেম্বর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও কর্মচারী হয়ে গেলেন। এ এস এম শামছুল আরেফিন রচিত মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান গ্রন্থের অবলম্বনে এতদসম্পর্কে কয়েকটি মাত্র তথ্য তুলে ধরি। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন, শুধুমাত্র প্রশাসনিক ক্যাডারে ১৪ সচিবসহ ২৬৭ অফিসার, পুলিশে শুধু ডিএসপি থেকে ঊর্ধ্বতন ১০৪ জন সশস্ত্র বাহিনীর ৯৫ জন অফিসার, যার মধ্যে কয়েকজন এখানে ছুটি ভোগ করেছেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেননি। বিপরীতে ২৪ জন সামরিক অফিসার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। মনমানসিকতা, চিন্তা-চেতনা ও দৃষ্টিভঙ্গির কী বিশাল পার্থক্য। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সংখ্যা হয়ে গেল কম এবং তারা বেশিরভাগ জুনিয়র ছিলেন। ফলে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীরাই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রশাসন পরিচালনার সর্বময় হর্তাকর্তা হয়ে গেলেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান থেকে অফিসাররা ফিরে এলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়। সশস্ত্র বাহিনীর বেলাও একই কথা প্রযোজ্য। জিয়াউর রহমানের সময় ১৯-২১টি ক্যু হলো, যার পরিণতিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ও সৈনিকরা ফাঁসিতে ঝুললেন এবং চাকরিচ্যুত হলেন। অথচ তখন সব কমান্ডিং পজিশনে ছিলেন ওই উল্লিখিত ক্যাটাগরির অফিসাররা। ক্যু ঘটল, কমান্ড ব্যর্থতার জন্য কারও চাকরি গেল না, বরং সব তর তর করে প্রমোশন পেলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত রাজনৈতিক অঙ্গনের কথা কলামের জায়গার সীমাবদ্ধতার কারণে এখানে আনছি না। তবে একটি ঘটনার কথা একটু সংক্ষেপে বলি, যার রহস্যের কিছুই এখনো উন্মোচিত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর কাছে বলয়ের মধ্যে থেকে তাজউদ্দীন আহমদ অপ্রত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে সরে গেলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাজউদ্দীন জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি আদর্শচ্যুত হননি এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর সর্বদাই পরিপূর্ণ সমর্থন ও আস্থা অটুট রেখেছেন। তাহলে এমন ঘটনা কেন ঘটল তা ভাবতে ভাবতে বহুদিন আগে পড়া একটা বইয়ের কথা মনে পড়ল। বইটির নাম ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন, লিখেছেন জশুয়া গোল্ডস্টেইন, ১৯৯৯ সালে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত। এই বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় বস্তুতন্ত্রবাদ ও আদর্শবাদ এই মতে বিশ্বাসী নেতাদের দৃষ্টিভঙ্গগত পার্থক্যের একটা চার্ট আছে। তাতে দেখা যায়, বস্তুতন্ত্রবাদী নেতারা সাময়িক প্রাপ্তি ও উচ্চ আকাক্সক্ষাকে চরিতার্থ করার জন্য অনেক সময় আদর্শকে পিছনে ঠেলে দেয়। তখন বস্তুতন্ত্রবাদীদের ধাক্কায় আদর্শবাদীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। বাইরের ষড়যন্ত্রকারীরা যখন এই সুযোগটি নেয় তখন উভয়পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে তার নিকট বলয়ের মধ্যে উল্লিখিত দুই শ্রেণির নেতাই ছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট। তারপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে ১৯৭৫ সালেরই নভেম্বরের ৩ তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে অবৈধ প্রেসিডেন্ট মোশতাকের হুকুমে চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয় যাতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য সাহসী ও আপসহীন নেতা আর না থাকে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। তিনি সামরিক আদেশ বলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধানে যেসব শব্দ, বাক্য, অনুচ্ছেদ ছিল তার সব কিছু বাতিল করে দেন। বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না এই মর্মে আইন করে তা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াত-মুসলিম লীগসহ পাকিস্তানি হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দলকে রাজনীতিতে পুনরুজ্জীবিত করেন। বঙ্গবন্ধু ও তার সব কর্মকান্ড নিষিদ্ধ শুধু নয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন পরিকল্পিত অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা চালাতে থাকলেন যাতে মুক্তিযুদ্ধের সব কিছু বাংলাদেশের আগামী প্রজন্মের মন থেকে সম্পূর্ণ মুছে যায়। সেনাবাহিনীর হাতেগোনা মাত্র কয়েকজন অফিসার, যারা একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের সঙ্গী হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগে বঙ্গবন্ধুর সময় চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তাদের সবাইকে জিয়াউর রহমান পুলিশের উচ্চপদে নিয়োগ দিলেন। এদের মধ্যে একজন ২০০৪ সালের  ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশের আইজি ছিলেন এবং আরেকজন ডিএমপি কমিশনার ছিলেন। এই দুজনের অপরাধী ভূমিকা তখন সবাই দেখেছেন। জিয়াউর রহমানের উপরোক্ত কর্মকান্ডের বিচার-বিশ্লেষণ নতুন প্রজন্মকে করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তারাই যারা ওই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুবিধাভোগী উত্তরসূরি ও প্রতিভূ। এদের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচারকে ঘিরে ষড়যন্ত্র, ২০০৯ সালে পিলখানার হত্যাকান্ড, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে দেশি-বিদেশি সমন্বিত মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা এবং সারা দেশে জ্বালাও পোড়াও, রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আঘাত ইত্যাদিসহ বহু ঘটনার দিকে তাকালে বোঝা যায়, ষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি, অব্যাহত আছে। এর সঙ্গে বিদেশি ইন্ধন আগেও যেমন ছিল এখনো তেমনি আছে। সুতরাং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন যেমন জরুরি তেমনি সবাইকে সতর্ক থাকাও আবশ্যক।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক
শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার
১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!
পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক
চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি
শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব
দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি
দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার
এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর
আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু
সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ
পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে