শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির শোকের মাস আগস্ট কয়েক দিন হলো শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর যেমন অশেষ গৌরবের, ঠিক তেমনি আগস্ট হচ্ছে অমোচনীয় কলঙ্কের মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির জনককে যারা এবং যে কারণে হত্যা করেছিল, ঠিক তারাই একই কারণে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সেই শত্রুর প্রতিভূরা আরও শক্তিশালী হয়ে এখনো সক্রিয় আছে। তাই আগস্ট এলেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ সব ইস্যুকে ছাপিয়ে মনের ভিতর উঁকি দেয় ১৫ আগস্টের কথা এবং তার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভুবনমোহনী মুখচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সামগ্রিক বিচারে জাতি হিসেবে আমরা সব সময়ই ছিলাম সংগ্রামী এবং কঠোর পরিশ্রমী। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার ক্ষমতা দখলের আগ পর্যন্ত সমগ্র ভারতবর্ষের মধ্যে বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধ অঞ্চল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ১৮ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় যখন বাংলাদেশ দখল করে তখন বাংলায় এত সম্পদ ছিল যে, একজন মুর্শিদাবাদের ব্যবসায়ী গোটা বিলাত শহর কিনতে পারত।’ ফ্রান্সের লেখক ফ্রাঙ্কুইজ বার্নিয়ারের ট্রাভেল ইন দ্য মুঘল এম্পায়ার, আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনের অ্যান অ্যাকাউন্ট অব ইস্ট ইন্ডিজ এবং সাম্প্রতিক সময়ে শশী থারুরের লেখা অ্যান ইরা অব ডার্কনেস, বই তিনটির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কথার সত্যতা ও যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে আমার মনে হয়েছে, সীমাহীন সম্পদ লুণ্ঠন করে বাঙালিদের শুধু একটা নিঃস্ব ও অসহায় জাতিতে পরিণত করেনি, ব্রিটিশরা একই সঙ্গে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কূটনীতিকে এমনভাবে স্থায়ী রূপ দিয়ে গেছে, যার থেকে সমগ্র ভারতবর্ষের সঙ্গে বাঙালি জাতি, আমরাও বের হতে পারিনি, পারছি না। দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল অনবরত চোখের সামনে দেখার পরও আমরা শিক্ষা নিচ্ছি না অথবা নিতে অনিচ্ছুক। ‘দ্য পিটি অব পার্টিশন’ গ্রন্থের চার ও পাঁচ পৃষ্ঠায় গ্রন্থকার আয়েশা জালাল লিখেছেন, দেশ ভাগ ও হিন্দু-মুসলমান বিভাজনের কুফলে ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসেই উভয় সম্প্রদায়ের ২০ লাখ মানুষ হত্যাকান্ডের শিকার হন এবং পূর্ব-পশ্চিম মিলে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চৌদ্দপুরুষের ভিটামাটি ছেড়ে এপার থেকে ওপারে এবং ওপার থেকে এপারে বাস্তুচ্যুত হয়ে ভাসমান মানুষের ভাগ্যবরণ করেন। দ্বিজাতি মন্ত্রণার চরম অসারত প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালে। আজকের এই শোকের মাসে ওই পুরনো কথাগুলোর সামান্য উল্লেখ করলাম এই কারণে, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের হত্যাকা- ও এই দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল। বাংলাদেশের বড় একাংশ মানুষ এখনো দ্বিজাতিতত্ত্বে মোহগ্রস্ত হয়ে, দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্রান্তকারীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও হত্যার জন্য বহুবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, যার বড় প্রতিফলন ঘটে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। পূর্ব-বাংলার মুসলমানরা সংগ্রাম করে পাকিস্তান এনেছিল, এ কথা ঠিক। কিন্তু পাকিস্তানের ২৩ বছরের ইতিহাস বাংলা আর বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। পাকিস্তান জন্মের প্রাক্কাল থেকে ষড়যন্ত্র কীভাবে শুরু হলো তার বর্ণনা পাওয়া যায় অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে। গ্রন্থের ৭৫ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। নবাব মামদোত পূর্ব পাঞ্জাবের লোক হয়েও পশ্চিম পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রী হলেন, লিয়াকত আলী খান ভারতবর্ষের লোক হয়েও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন, আর সোহরাওয়ার্দী পশ্চিমবঙ্গের হওয়ায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে তাকে আবার নির্বাচন করতে হবে বলা হলো।’ জিন্নাহ-লিয়াকত আলী মিলে ঢাকার উর্দুভাষী নাজিমউদ্দিনকে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দিলেন। তারপর বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত আমরা সবাই কিছুটা জানি। জানি বিধায় সে সব কথা আজকের লেখায় আনছি না। আসি যুক্তফ্রন্ট, ১৯৫৪ সালের নির্বাচন ও সেটিকে ঘিরে পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রের কথায়। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধুর বর্ণনা এবং তার সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমানের গবেষণামূলক রচনা, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-৭১) গ্রন্থের ১২৯ থেকে ১৩৭ পৃষ্ঠায় যুক্তফ্রন্ট সরকারের শাসনামলের ওপর প্রদত্ত তথ্যসহ বিস্তারিত বর্ণনা পড়ার পর আমার উপলব্ধি হয়েছে পাকিস্তানি শাসকরা গভীর ষড়যন্ত্র তো করেছেই, তার সঙ্গে বাঙালি শ্রদ্ধাভাজন নেতা শেরেবাংলা ফজলুল হকের ভূমিকা, ওই সময়ের জন্য ছিল অত্যন্ত আত্মঘাতী। আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি শেরেবাংলার মতো বিশাল নেতা পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্র উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, নাকি দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থকে কৌশলের অংশ হিসেবে আপাতত সময়ের জন্য দূরে ঠেলে দিয়েছিলেন। যুক্তফ্রন্টের মধ্যে অন্তঃদ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পাকিস্তানি শাসকরা ১৯৫৪ সালের মার্চ থেকে ১৯৫৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত টেনিস বলের মতো একবার এদিক তো আরেকবার ওদিক করে পূর্ব-পাকিস্তানে মোট সাতটি মন্ত্রিসভা গঠন ও তিনবার গভর্নরের শাসন চালু করে। আওয়ামী লীগের সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ১৯৫৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষক শ্রমিক দলের সদস্যদের নিক্ষেপ করা ভারী বস্তুর আঘাতে শাহেদ আলী গুরুতর আহত হয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। গভর্নর জেনারেল ইস্কেন্দার মির্জা ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর সারা পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন। তারপর আইয়ুব খান ও ইয়াহিয়া খান বাঙালি এবং বাংলার মানুষের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করেছেন। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একক নেতৃত্বে ও সিদ্ধান্তে তিনি সব বাঙালিকে সঙ্গে নিয়ে সেসব ষড়যন্ত্রের জালকে ভেদ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, যার নাটের গুরু ছিলেন খোন্দকার মোশতাক। তার সঙ্গে নিশ্চয়ই আরও অনেকেই ছিলেন, যাদের মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। স্বাধীন দেশের যাত্রা শুরুর থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রের মধ্যে ষড়যন্ত্রের জাল কীভাবে বিস্তৃত হলো এবং তার বহিঃপ্রকাশ বাহাত্তর সাল থেকেই কীভাবে ঘটেছে তার অত্যন্ত সীমিত কিছু বর্ণনা তথ্যসহ তুলে ধরছি। পূর্ব পাকিস্তানের বেসামরিক প্রশাসনের সব সেক্টরে যারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সব অপকর্মের সঙ্গী ছিলেন তারা ১৭ ডিসেম্বর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও কর্মচারী হয়ে গেলেন। এ এস এম শামছুল আরেফিন রচিত মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান গ্রন্থের অবলম্বনে এতদসম্পর্কে কয়েকটি মাত্র তথ্য তুলে ধরি। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন, শুধুমাত্র প্রশাসনিক ক্যাডারে ১৪ সচিবসহ ২৬৭ অফিসার, পুলিশে শুধু ডিএসপি থেকে ঊর্ধ্বতন ১০৪ জন সশস্ত্র বাহিনীর ৯৫ জন অফিসার, যার মধ্যে কয়েকজন এখানে ছুটি ভোগ করেছেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেননি। বিপরীতে ২৪ জন সামরিক অফিসার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। মনমানসিকতা, চিন্তা-চেতনা ও দৃষ্টিভঙ্গির কী বিশাল পার্থক্য। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সংখ্যা হয়ে গেল কম এবং তারা বেশিরভাগ জুনিয়র ছিলেন। ফলে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীরাই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রশাসন পরিচালনার সর্বময় হর্তাকর্তা হয়ে গেলেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান থেকে অফিসাররা ফিরে এলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়। সশস্ত্র বাহিনীর বেলাও একই কথা প্রযোজ্য। জিয়াউর রহমানের সময় ১৯-২১টি ক্যু হলো, যার পরিণতিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ও সৈনিকরা ফাঁসিতে ঝুললেন এবং চাকরিচ্যুত হলেন। অথচ তখন সব কমান্ডিং পজিশনে ছিলেন ওই উল্লিখিত ক্যাটাগরির অফিসাররা। ক্যু ঘটল, কমান্ড ব্যর্থতার জন্য কারও চাকরি গেল না, বরং সব তর তর করে প্রমোশন পেলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত রাজনৈতিক অঙ্গনের কথা কলামের জায়গার সীমাবদ্ধতার কারণে এখানে আনছি না। তবে একটি ঘটনার কথা একটু সংক্ষেপে বলি, যার রহস্যের কিছুই এখনো উন্মোচিত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর কাছে বলয়ের মধ্যে থেকে তাজউদ্দীন আহমদ অপ্রত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে সরে গেলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাজউদ্দীন জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি আদর্শচ্যুত হননি এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর সর্বদাই পরিপূর্ণ সমর্থন ও আস্থা অটুট রেখেছেন। তাহলে এমন ঘটনা কেন ঘটল তা ভাবতে ভাবতে বহুদিন আগে পড়া একটা বইয়ের কথা মনে পড়ল। বইটির নাম ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন, লিখেছেন জশুয়া গোল্ডস্টেইন, ১৯৯৯ সালে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত। এই বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় বস্তুতন্ত্রবাদ ও আদর্শবাদ এই মতে বিশ্বাসী নেতাদের দৃষ্টিভঙ্গগত পার্থক্যের একটা চার্ট আছে। তাতে দেখা যায়, বস্তুতন্ত্রবাদী নেতারা সাময়িক প্রাপ্তি ও উচ্চ আকাক্সক্ষাকে চরিতার্থ করার জন্য অনেক সময় আদর্শকে পিছনে ঠেলে দেয়। তখন বস্তুতন্ত্রবাদীদের ধাক্কায় আদর্শবাদীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। বাইরের ষড়যন্ত্রকারীরা যখন এই সুযোগটি নেয় তখন উভয়পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে তার নিকট বলয়ের মধ্যে উল্লিখিত দুই শ্রেণির নেতাই ছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট। তারপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে ১৯৭৫ সালেরই নভেম্বরের ৩ তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে অবৈধ প্রেসিডেন্ট মোশতাকের হুকুমে চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয় যাতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য সাহসী ও আপসহীন নেতা আর না থাকে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। তিনি সামরিক আদেশ বলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধানে যেসব শব্দ, বাক্য, অনুচ্ছেদ ছিল তার সব কিছু বাতিল করে দেন। বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না এই মর্মে আইন করে তা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াত-মুসলিম লীগসহ পাকিস্তানি হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দলকে রাজনীতিতে পুনরুজ্জীবিত করেন। বঙ্গবন্ধু ও তার সব কর্মকান্ড নিষিদ্ধ শুধু নয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন পরিকল্পিত অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা চালাতে থাকলেন যাতে মুক্তিযুদ্ধের সব কিছু বাংলাদেশের আগামী প্রজন্মের মন থেকে সম্পূর্ণ মুছে যায়। সেনাবাহিনীর হাতেগোনা মাত্র কয়েকজন অফিসার, যারা একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের সঙ্গী হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগে বঙ্গবন্ধুর সময় চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তাদের সবাইকে জিয়াউর রহমান পুলিশের উচ্চপদে নিয়োগ দিলেন। এদের মধ্যে একজন ২০০৪ সালের  ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশের আইজি ছিলেন এবং আরেকজন ডিএমপি কমিশনার ছিলেন। এই দুজনের অপরাধী ভূমিকা তখন সবাই দেখেছেন। জিয়াউর রহমানের উপরোক্ত কর্মকান্ডের বিচার-বিশ্লেষণ নতুন প্রজন্মকে করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তারাই যারা ওই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুবিধাভোগী উত্তরসূরি ও প্রতিভূ। এদের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচারকে ঘিরে ষড়যন্ত্র, ২০০৯ সালে পিলখানার হত্যাকান্ড, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে দেশি-বিদেশি সমন্বিত মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা এবং সারা দেশে জ্বালাও পোড়াও, রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আঘাত ইত্যাদিসহ বহু ঘটনার দিকে তাকালে বোঝা যায়, ষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি, অব্যাহত আছে। এর সঙ্গে বিদেশি ইন্ধন আগেও যেমন ছিল এখনো তেমনি আছে। সুতরাং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন যেমন জরুরি তেমনি সবাইকে সতর্ক থাকাও আবশ্যক।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর