শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির শোকের মাস আগস্ট কয়েক দিন হলো শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর যেমন অশেষ গৌরবের, ঠিক তেমনি আগস্ট হচ্ছে অমোচনীয় কলঙ্কের মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির জনককে যারা এবং যে কারণে হত্যা করেছিল, ঠিক তারাই একই কারণে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সেই শত্রুর প্রতিভূরা আরও শক্তিশালী হয়ে এখনো সক্রিয় আছে। তাই আগস্ট এলেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ সব ইস্যুকে ছাপিয়ে মনের ভিতর উঁকি দেয় ১৫ আগস্টের কথা এবং তার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভুবনমোহনী মুখচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সামগ্রিক বিচারে জাতি হিসেবে আমরা সব সময়ই ছিলাম সংগ্রামী এবং কঠোর পরিশ্রমী। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার ক্ষমতা দখলের আগ পর্যন্ত সমগ্র ভারতবর্ষের মধ্যে বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধ অঞ্চল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ১৮ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় যখন বাংলাদেশ দখল করে তখন বাংলায় এত সম্পদ ছিল যে, একজন মুর্শিদাবাদের ব্যবসায়ী গোটা বিলাত শহর কিনতে পারত।’ ফ্রান্সের লেখক ফ্রাঙ্কুইজ বার্নিয়ারের ট্রাভেল ইন দ্য মুঘল এম্পায়ার, আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনের অ্যান অ্যাকাউন্ট অব ইস্ট ইন্ডিজ এবং সাম্প্রতিক সময়ে শশী থারুরের লেখা অ্যান ইরা অব ডার্কনেস, বই তিনটির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কথার সত্যতা ও যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে আমার মনে হয়েছে, সীমাহীন সম্পদ লুণ্ঠন করে বাঙালিদের শুধু একটা নিঃস্ব ও অসহায় জাতিতে পরিণত করেনি, ব্রিটিশরা একই সঙ্গে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কূটনীতিকে এমনভাবে স্থায়ী রূপ দিয়ে গেছে, যার থেকে সমগ্র ভারতবর্ষের সঙ্গে বাঙালি জাতি, আমরাও বের হতে পারিনি, পারছি না। দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল অনবরত চোখের সামনে দেখার পরও আমরা শিক্ষা নিচ্ছি না অথবা নিতে অনিচ্ছুক। ‘দ্য পিটি অব পার্টিশন’ গ্রন্থের চার ও পাঁচ পৃষ্ঠায় গ্রন্থকার আয়েশা জালাল লিখেছেন, দেশ ভাগ ও হিন্দু-মুসলমান বিভাজনের কুফলে ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসেই উভয় সম্প্রদায়ের ২০ লাখ মানুষ হত্যাকান্ডের শিকার হন এবং পূর্ব-পশ্চিম মিলে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চৌদ্দপুরুষের ভিটামাটি ছেড়ে এপার থেকে ওপারে এবং ওপার থেকে এপারে বাস্তুচ্যুত হয়ে ভাসমান মানুষের ভাগ্যবরণ করেন। দ্বিজাতি মন্ত্রণার চরম অসারত প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালে। আজকের এই শোকের মাসে ওই পুরনো কথাগুলোর সামান্য উল্লেখ করলাম এই কারণে, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের হত্যাকা- ও এই দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল। বাংলাদেশের বড় একাংশ মানুষ এখনো দ্বিজাতিতত্ত্বে মোহগ্রস্ত হয়ে, দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্রান্তকারীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও হত্যার জন্য বহুবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, যার বড় প্রতিফলন ঘটে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। পূর্ব-বাংলার মুসলমানরা সংগ্রাম করে পাকিস্তান এনেছিল, এ কথা ঠিক। কিন্তু পাকিস্তানের ২৩ বছরের ইতিহাস বাংলা আর বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। পাকিস্তান জন্মের প্রাক্কাল থেকে ষড়যন্ত্র কীভাবে শুরু হলো তার বর্ণনা পাওয়া যায় অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে। গ্রন্থের ৭৫ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। নবাব মামদোত পূর্ব পাঞ্জাবের লোক হয়েও পশ্চিম পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রী হলেন, লিয়াকত আলী খান ভারতবর্ষের লোক হয়েও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন, আর সোহরাওয়ার্দী পশ্চিমবঙ্গের হওয়ায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে তাকে আবার নির্বাচন করতে হবে বলা হলো।’ জিন্নাহ-লিয়াকত আলী মিলে ঢাকার উর্দুভাষী নাজিমউদ্দিনকে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দিলেন। তারপর বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত আমরা সবাই কিছুটা জানি। জানি বিধায় সে সব কথা আজকের লেখায় আনছি না। আসি যুক্তফ্রন্ট, ১৯৫৪ সালের নির্বাচন ও সেটিকে ঘিরে পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রের কথায়। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধুর বর্ণনা এবং তার সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমানের গবেষণামূলক রচনা, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-৭১) গ্রন্থের ১২৯ থেকে ১৩৭ পৃষ্ঠায় যুক্তফ্রন্ট সরকারের শাসনামলের ওপর প্রদত্ত তথ্যসহ বিস্তারিত বর্ণনা পড়ার পর আমার উপলব্ধি হয়েছে পাকিস্তানি শাসকরা গভীর ষড়যন্ত্র তো করেছেই, তার সঙ্গে বাঙালি শ্রদ্ধাভাজন নেতা শেরেবাংলা ফজলুল হকের ভূমিকা, ওই সময়ের জন্য ছিল অত্যন্ত আত্মঘাতী। আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি শেরেবাংলার মতো বিশাল নেতা পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্র উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, নাকি দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থকে কৌশলের অংশ হিসেবে আপাতত সময়ের জন্য দূরে ঠেলে দিয়েছিলেন। যুক্তফ্রন্টের মধ্যে অন্তঃদ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পাকিস্তানি শাসকরা ১৯৫৪ সালের মার্চ থেকে ১৯৫৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত টেনিস বলের মতো একবার এদিক তো আরেকবার ওদিক করে পূর্ব-পাকিস্তানে মোট সাতটি মন্ত্রিসভা গঠন ও তিনবার গভর্নরের শাসন চালু করে। আওয়ামী লীগের সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ১৯৫৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষক শ্রমিক দলের সদস্যদের নিক্ষেপ করা ভারী বস্তুর আঘাতে শাহেদ আলী গুরুতর আহত হয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। গভর্নর জেনারেল ইস্কেন্দার মির্জা ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর সারা পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন। তারপর আইয়ুব খান ও ইয়াহিয়া খান বাঙালি এবং বাংলার মানুষের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করেছেন। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একক নেতৃত্বে ও সিদ্ধান্তে তিনি সব বাঙালিকে সঙ্গে নিয়ে সেসব ষড়যন্ত্রের জালকে ভেদ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, যার নাটের গুরু ছিলেন খোন্দকার মোশতাক। তার সঙ্গে নিশ্চয়ই আরও অনেকেই ছিলেন, যাদের মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। স্বাধীন দেশের যাত্রা শুরুর থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রের মধ্যে ষড়যন্ত্রের জাল কীভাবে বিস্তৃত হলো এবং তার বহিঃপ্রকাশ বাহাত্তর সাল থেকেই কীভাবে ঘটেছে তার অত্যন্ত সীমিত কিছু বর্ণনা তথ্যসহ তুলে ধরছি। পূর্ব পাকিস্তানের বেসামরিক প্রশাসনের সব সেক্টরে যারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সব অপকর্মের সঙ্গী ছিলেন তারা ১৭ ডিসেম্বর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও কর্মচারী হয়ে গেলেন। এ এস এম শামছুল আরেফিন রচিত মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান গ্রন্থের অবলম্বনে এতদসম্পর্কে কয়েকটি মাত্র তথ্য তুলে ধরি। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন, শুধুমাত্র প্রশাসনিক ক্যাডারে ১৪ সচিবসহ ২৬৭ অফিসার, পুলিশে শুধু ডিএসপি থেকে ঊর্ধ্বতন ১০৪ জন সশস্ত্র বাহিনীর ৯৫ জন অফিসার, যার মধ্যে কয়েকজন এখানে ছুটি ভোগ করেছেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেননি। বিপরীতে ২৪ জন সামরিক অফিসার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। মনমানসিকতা, চিন্তা-চেতনা ও দৃষ্টিভঙ্গির কী বিশাল পার্থক্য। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সংখ্যা হয়ে গেল কম এবং তারা বেশিরভাগ জুনিয়র ছিলেন। ফলে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীরাই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রশাসন পরিচালনার সর্বময় হর্তাকর্তা হয়ে গেলেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান থেকে অফিসাররা ফিরে এলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়। সশস্ত্র বাহিনীর বেলাও একই কথা প্রযোজ্য। জিয়াউর রহমানের সময় ১৯-২১টি ক্যু হলো, যার পরিণতিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ও সৈনিকরা ফাঁসিতে ঝুললেন এবং চাকরিচ্যুত হলেন। অথচ তখন সব কমান্ডিং পজিশনে ছিলেন ওই উল্লিখিত ক্যাটাগরির অফিসাররা। ক্যু ঘটল, কমান্ড ব্যর্থতার জন্য কারও চাকরি গেল না, বরং সব তর তর করে প্রমোশন পেলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত রাজনৈতিক অঙ্গনের কথা কলামের জায়গার সীমাবদ্ধতার কারণে এখানে আনছি না। তবে একটি ঘটনার কথা একটু সংক্ষেপে বলি, যার রহস্যের কিছুই এখনো উন্মোচিত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর কাছে বলয়ের মধ্যে থেকে তাজউদ্দীন আহমদ অপ্রত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে সরে গেলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাজউদ্দীন জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি আদর্শচ্যুত হননি এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর সর্বদাই পরিপূর্ণ সমর্থন ও আস্থা অটুট রেখেছেন। তাহলে এমন ঘটনা কেন ঘটল তা ভাবতে ভাবতে বহুদিন আগে পড়া একটা বইয়ের কথা মনে পড়ল। বইটির নাম ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন, লিখেছেন জশুয়া গোল্ডস্টেইন, ১৯৯৯ সালে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত। এই বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় বস্তুতন্ত্রবাদ ও আদর্শবাদ এই মতে বিশ্বাসী নেতাদের দৃষ্টিভঙ্গগত পার্থক্যের একটা চার্ট আছে। তাতে দেখা যায়, বস্তুতন্ত্রবাদী নেতারা সাময়িক প্রাপ্তি ও উচ্চ আকাক্সক্ষাকে চরিতার্থ করার জন্য অনেক সময় আদর্শকে পিছনে ঠেলে দেয়। তখন বস্তুতন্ত্রবাদীদের ধাক্কায় আদর্শবাদীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। বাইরের ষড়যন্ত্রকারীরা যখন এই সুযোগটি নেয় তখন উভয়পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে তার নিকট বলয়ের মধ্যে উল্লিখিত দুই শ্রেণির নেতাই ছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট। তারপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে ১৯৭৫ সালেরই নভেম্বরের ৩ তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে অবৈধ প্রেসিডেন্ট মোশতাকের হুকুমে চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয় যাতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য সাহসী ও আপসহীন নেতা আর না থাকে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। তিনি সামরিক আদেশ বলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধানে যেসব শব্দ, বাক্য, অনুচ্ছেদ ছিল তার সব কিছু বাতিল করে দেন। বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না এই মর্মে আইন করে তা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াত-মুসলিম লীগসহ পাকিস্তানি হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দলকে রাজনীতিতে পুনরুজ্জীবিত করেন। বঙ্গবন্ধু ও তার সব কর্মকান্ড নিষিদ্ধ শুধু নয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন পরিকল্পিত অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা চালাতে থাকলেন যাতে মুক্তিযুদ্ধের সব কিছু বাংলাদেশের আগামী প্রজন্মের মন থেকে সম্পূর্ণ মুছে যায়। সেনাবাহিনীর হাতেগোনা মাত্র কয়েকজন অফিসার, যারা একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের সঙ্গী হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগে বঙ্গবন্ধুর সময় চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তাদের সবাইকে জিয়াউর রহমান পুলিশের উচ্চপদে নিয়োগ দিলেন। এদের মধ্যে একজন ২০০৪ সালের  ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশের আইজি ছিলেন এবং আরেকজন ডিএমপি কমিশনার ছিলেন। এই দুজনের অপরাধী ভূমিকা তখন সবাই দেখেছেন। জিয়াউর রহমানের উপরোক্ত কর্মকান্ডের বিচার-বিশ্লেষণ নতুন প্রজন্মকে করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তারাই যারা ওই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুবিধাভোগী উত্তরসূরি ও প্রতিভূ। এদের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচারকে ঘিরে ষড়যন্ত্র, ২০০৯ সালে পিলখানার হত্যাকান্ড, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে দেশি-বিদেশি সমন্বিত মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা এবং সারা দেশে জ্বালাও পোড়াও, রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আঘাত ইত্যাদিসহ বহু ঘটনার দিকে তাকালে বোঝা যায়, ষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি, অব্যাহত আছে। এর সঙ্গে বিদেশি ইন্ধন আগেও যেমন ছিল এখনো তেমনি আছে। সুতরাং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন যেমন জরুরি তেমনি সবাইকে সতর্ক থাকাও আবশ্যক।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম