শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির শোকের মাস আগস্ট কয়েক দিন হলো শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর যেমন অশেষ গৌরবের, ঠিক তেমনি আগস্ট হচ্ছে অমোচনীয় কলঙ্কের মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির জনককে যারা এবং যে কারণে হত্যা করেছিল, ঠিক তারাই একই কারণে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সেই শত্রুর প্রতিভূরা আরও শক্তিশালী হয়ে এখনো সক্রিয় আছে। তাই আগস্ট এলেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ সব ইস্যুকে ছাপিয়ে মনের ভিতর উঁকি দেয় ১৫ আগস্টের কথা এবং তার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভুবনমোহনী মুখচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সামগ্রিক বিচারে জাতি হিসেবে আমরা সব সময়ই ছিলাম সংগ্রামী এবং কঠোর পরিশ্রমী। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার ক্ষমতা দখলের আগ পর্যন্ত সমগ্র ভারতবর্ষের মধ্যে বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধ অঞ্চল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ১৮ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় যখন বাংলাদেশ দখল করে তখন বাংলায় এত সম্পদ ছিল যে, একজন মুর্শিদাবাদের ব্যবসায়ী গোটা বিলাত শহর কিনতে পারত।’ ফ্রান্সের লেখক ফ্রাঙ্কুইজ বার্নিয়ারের ট্রাভেল ইন দ্য মুঘল এম্পায়ার, আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনের অ্যান অ্যাকাউন্ট অব ইস্ট ইন্ডিজ এবং সাম্প্রতিক সময়ে শশী থারুরের লেখা অ্যান ইরা অব ডার্কনেস, বই তিনটির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কথার সত্যতা ও যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে আমার মনে হয়েছে, সীমাহীন সম্পদ লুণ্ঠন করে বাঙালিদের শুধু একটা নিঃস্ব ও অসহায় জাতিতে পরিণত করেনি, ব্রিটিশরা একই সঙ্গে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কূটনীতিকে এমনভাবে স্থায়ী রূপ দিয়ে গেছে, যার থেকে সমগ্র ভারতবর্ষের সঙ্গে বাঙালি জাতি, আমরাও বের হতে পারিনি, পারছি না। দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল অনবরত চোখের সামনে দেখার পরও আমরা শিক্ষা নিচ্ছি না অথবা নিতে অনিচ্ছুক। ‘দ্য পিটি অব পার্টিশন’ গ্রন্থের চার ও পাঁচ পৃষ্ঠায় গ্রন্থকার আয়েশা জালাল লিখেছেন, দেশ ভাগ ও হিন্দু-মুসলমান বিভাজনের কুফলে ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসেই উভয় সম্প্রদায়ের ২০ লাখ মানুষ হত্যাকান্ডের শিকার হন এবং পূর্ব-পশ্চিম মিলে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চৌদ্দপুরুষের ভিটামাটি ছেড়ে এপার থেকে ওপারে এবং ওপার থেকে এপারে বাস্তুচ্যুত হয়ে ভাসমান মানুষের ভাগ্যবরণ করেন। দ্বিজাতি মন্ত্রণার চরম অসারত প্রমাণিত হয়েছে ১৯৭১ সালে। আজকের এই শোকের মাসে ওই পুরনো কথাগুলোর সামান্য উল্লেখ করলাম এই কারণে, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের হত্যাকা- ও এই দ্বিজাতিতত্ত্বের কুফল। বাংলাদেশের বড় একাংশ মানুষ এখনো দ্বিজাতিতত্ত্বে মোহগ্রস্ত হয়ে, দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্রান্তকারীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও হত্যার জন্য বহুবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, যার বড় প্রতিফলন ঘটে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। পূর্ব-বাংলার মুসলমানরা সংগ্রাম করে পাকিস্তান এনেছিল, এ কথা ঠিক। কিন্তু পাকিস্তানের ২৩ বছরের ইতিহাস বাংলা আর বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। পাকিস্তান জন্মের প্রাক্কাল থেকে ষড়যন্ত্র কীভাবে শুরু হলো তার বর্ণনা পাওয়া যায় অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে। গ্রন্থের ৭৫ পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘পাকিস্তান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। নবাব মামদোত পূর্ব পাঞ্জাবের লোক হয়েও পশ্চিম পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রী হলেন, লিয়াকত আলী খান ভারতবর্ষের লোক হয়েও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন, আর সোহরাওয়ার্দী পশ্চিমবঙ্গের হওয়ায় পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে তাকে আবার নির্বাচন করতে হবে বলা হলো।’ জিন্নাহ-লিয়াকত আলী মিলে ঢাকার উর্দুভাষী নাজিমউদ্দিনকে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দিলেন। তারপর বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত আমরা সবাই কিছুটা জানি। জানি বিধায় সে সব কথা আজকের লেখায় আনছি না। আসি যুক্তফ্রন্ট, ১৯৫৪ সালের নির্বাচন ও সেটিকে ঘিরে পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রের কথায়। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধুর বর্ণনা এবং তার সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমানের গবেষণামূলক রচনা, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-৭১) গ্রন্থের ১২৯ থেকে ১৩৭ পৃষ্ঠায় যুক্তফ্রন্ট সরকারের শাসনামলের ওপর প্রদত্ত তথ্যসহ বিস্তারিত বর্ণনা পড়ার পর আমার উপলব্ধি হয়েছে পাকিস্তানি শাসকরা গভীর ষড়যন্ত্র তো করেছেই, তার সঙ্গে বাঙালি শ্রদ্ধাভাজন নেতা শেরেবাংলা ফজলুল হকের ভূমিকা, ওই সময়ের জন্য ছিল অত্যন্ত আত্মঘাতী। আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি শেরেবাংলার মতো বিশাল নেতা পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্র উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, নাকি দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থকে কৌশলের অংশ হিসেবে আপাতত সময়ের জন্য দূরে ঠেলে দিয়েছিলেন। যুক্তফ্রন্টের মধ্যে অন্তঃদ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পাকিস্তানি শাসকরা ১৯৫৪ সালের মার্চ থেকে ১৯৫৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত টেনিস বলের মতো একবার এদিক তো আরেকবার ওদিক করে পূর্ব-পাকিস্তানে মোট সাতটি মন্ত্রিসভা গঠন ও তিনবার গভর্নরের শাসন চালু করে। আওয়ামী লীগের সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ১৯৫৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষক শ্রমিক দলের সদস্যদের নিক্ষেপ করা ভারী বস্তুর আঘাতে শাহেদ আলী গুরুতর আহত হয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। গভর্নর জেনারেল ইস্কেন্দার মির্জা ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর সারা পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করেন। তারপর আইয়ুব খান ও ইয়াহিয়া খান বাঙালি এবং বাংলার মানুষের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করেছেন। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একক নেতৃত্বে ও সিদ্ধান্তে তিনি সব বাঙালিকে সঙ্গে নিয়ে সেসব ষড়যন্ত্রের জালকে ভেদ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, যার নাটের গুরু ছিলেন খোন্দকার মোশতাক। তার সঙ্গে নিশ্চয়ই আরও অনেকেই ছিলেন, যাদের মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। স্বাধীন দেশের যাত্রা শুরুর থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রের মধ্যে ষড়যন্ত্রের জাল কীভাবে বিস্তৃত হলো এবং তার বহিঃপ্রকাশ বাহাত্তর সাল থেকেই কীভাবে ঘটেছে তার অত্যন্ত সীমিত কিছু বর্ণনা তথ্যসহ তুলে ধরছি। পূর্ব পাকিস্তানের বেসামরিক প্রশাসনের সব সেক্টরে যারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সব অপকর্মের সঙ্গী ছিলেন তারা ১৭ ডিসেম্বর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও কর্মচারী হয়ে গেলেন। এ এস এম শামছুল আরেফিন রচিত মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান গ্রন্থের অবলম্বনে এতদসম্পর্কে কয়েকটি মাত্র তথ্য তুলে ধরি। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন, শুধুমাত্র প্রশাসনিক ক্যাডারে ১৪ সচিবসহ ২৬৭ অফিসার, পুলিশে শুধু ডিএসপি থেকে ঊর্ধ্বতন ১০৪ জন সশস্ত্র বাহিনীর ৯৫ জন অফিসার, যার মধ্যে কয়েকজন এখানে ছুটি ভোগ করেছেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেননি। বিপরীতে ২৪ জন সামরিক অফিসার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। মনমানসিকতা, চিন্তা-চেতনা ও দৃষ্টিভঙ্গির কী বিশাল পার্থক্য। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের সব জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সংখ্যা হয়ে গেল কম এবং তারা বেশিরভাগ জুনিয়র ছিলেন। ফলে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানিদের সহযোগীরাই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রশাসন পরিচালনার সর্বময় হর্তাকর্তা হয়ে গেলেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান থেকে অফিসাররা ফিরে এলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়। সশস্ত্র বাহিনীর বেলাও একই কথা প্রযোজ্য। জিয়াউর রহমানের সময় ১৯-২১টি ক্যু হলো, যার পরিণতিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ও সৈনিকরা ফাঁসিতে ঝুললেন এবং চাকরিচ্যুত হলেন। অথচ তখন সব কমান্ডিং পজিশনে ছিলেন ওই উল্লিখিত ক্যাটাগরির অফিসাররা। ক্যু ঘটল, কমান্ড ব্যর্থতার জন্য কারও চাকরি গেল না, বরং সব তর তর করে প্রমোশন পেলেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত রাজনৈতিক অঙ্গনের কথা কলামের জায়গার সীমাবদ্ধতার কারণে এখানে আনছি না। তবে একটি ঘটনার কথা একটু সংক্ষেপে বলি, যার রহস্যের কিছুই এখনো উন্মোচিত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর কাছে বলয়ের মধ্যে থেকে তাজউদ্দীন আহমদ অপ্রত্যাশিতভাবে হঠাৎ করে সরে গেলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাজউদ্দীন জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি আদর্শচ্যুত হননি এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর সর্বদাই পরিপূর্ণ সমর্থন ও আস্থা অটুট রেখেছেন। তাহলে এমন ঘটনা কেন ঘটল তা ভাবতে ভাবতে বহুদিন আগে পড়া একটা বইয়ের কথা মনে পড়ল। বইটির নাম ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন, লিখেছেন জশুয়া গোল্ডস্টেইন, ১৯৯৯ সালে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত। এই বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় বস্তুতন্ত্রবাদ ও আদর্শবাদ এই মতে বিশ্বাসী নেতাদের দৃষ্টিভঙ্গগত পার্থক্যের একটা চার্ট আছে। তাতে দেখা যায়, বস্তুতন্ত্রবাদী নেতারা সাময়িক প্রাপ্তি ও উচ্চ আকাক্সক্ষাকে চরিতার্থ করার জন্য অনেক সময় আদর্শকে পিছনে ঠেলে দেয়। তখন বস্তুতন্ত্রবাদীদের ধাক্কায় আদর্শবাদীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। বাইরের ষড়যন্ত্রকারীরা যখন এই সুযোগটি নেয় তখন উভয়পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে তার নিকট বলয়ের মধ্যে উল্লিখিত দুই শ্রেণির নেতাই ছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট। তারপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে ১৯৭৫ সালেরই নভেম্বরের ৩ তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে অবৈধ প্রেসিডেন্ট মোশতাকের হুকুমে চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয় যাতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য সাহসী ও আপসহীন নেতা আর না থাকে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। তিনি সামরিক আদেশ বলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধানে যেসব শব্দ, বাক্য, অনুচ্ছেদ ছিল তার সব কিছু বাতিল করে দেন। বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না এই মর্মে আইন করে তা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াত-মুসলিম লীগসহ পাকিস্তানি হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দলকে রাজনীতিতে পুনরুজ্জীবিত করেন। বঙ্গবন্ধু ও তার সব কর্মকান্ড নিষিদ্ধ শুধু নয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এমন পরিকল্পিত অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা চালাতে থাকলেন যাতে মুক্তিযুদ্ধের সব কিছু বাংলাদেশের আগামী প্রজন্মের মন থেকে সম্পূর্ণ মুছে যায়। সেনাবাহিনীর হাতেগোনা মাত্র কয়েকজন অফিসার, যারা একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের সঙ্গী হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগে বঙ্গবন্ধুর সময় চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তাদের সবাইকে জিয়াউর রহমান পুলিশের উচ্চপদে নিয়োগ দিলেন। এদের মধ্যে একজন ২০০৪ সালের  ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় পুলিশের আইজি ছিলেন এবং আরেকজন ডিএমপি কমিশনার ছিলেন। এই দুজনের অপরাধী ভূমিকা তখন সবাই দেখেছেন। জিয়াউর রহমানের উপরোক্ত কর্মকান্ডের বিচার-বিশ্লেষণ নতুন প্রজন্মকে করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তারাই যারা ওই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুবিধাভোগী উত্তরসূরি ও প্রতিভূ। এদের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচারকে ঘিরে ষড়যন্ত্র, ২০০৯ সালে পিলখানার হত্যাকান্ড, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে দেশি-বিদেশি সমন্বিত মিথ্যাচার ও প্রপাগান্ডা এবং সারা দেশে জ্বালাও পোড়াও, রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আঘাত ইত্যাদিসহ বহু ঘটনার দিকে তাকালে বোঝা যায়, ষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি, অব্যাহত আছে। এর সঙ্গে বিদেশি ইন্ধন আগেও যেমন ছিল এখনো তেমনি আছে। সুতরাং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন যেমন জরুরি তেমনি সবাইকে সতর্ক থাকাও আবশ্যক।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা