শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’

শোকের মাস আগস্ট প্রায় শেষ হতে চলেছে। শোকাবহ এ মাসটি অন্য রকম এক বিষণœতায় মূর্ত থাকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমরা হারাই আমাদের জাতির পিতাকে। সেদিন নিষ্ঠুর ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ও শিশু পুত্র রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের প্রায় সবাইকে হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুর দুই আদরের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় অলৌকিকভাবে আল্লাহর অশেষ রহমতে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান।

এ শোকাবহ মাসেই যুক্ত রয়েছে আমাদের পারিবারিক আরও একটি কান্না ও কষ্ট। ২০১২ সালের শোকাবহ এ আগস্টের ২৮ তারিখে আমার পিতা সাবেক গণপরিষদ সদস্য ডা. আখ্লাকুল হোসাইন আহমেদ ইন্তেকাল করেন। আমার আব্বা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন একান্ত অনুসারী ও সহকর্মী। আজ  কিছুু কথার গুচ্ছে প্রয়াত প্রিয় বাবাকে স্মরণ করছি।

আজ আমার বাবার অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী। বাবাকে নিয়ে আমার কত স্মৃৃতি! তাঁর নীতি-বৈশিষ্ট্য কখনো বিস্মৃত হইনি। এসবই আমাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। তিনি ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়চেতা, নৈতিক ও বিনয়ী স্বভাবের একজন মানুষ। কর্তব্যকাজে কখনো অবহেলা করতেন না। দেখেছি রাজনৈতিক বিশ্বাসে বাবা ছিলেন সদা অটল ও আপসহীন; যা বিশ্বাস করতেন তা-ই তাঁকে শত প্রতিকূলতার মধ্যেও এগিয়ে নিয়েছে নির্মোহভাবে।

১৫ আগস্ট, ’৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নির্মম খবরটি সকালে রেডিওতে প্রচারিত হলে নেত্রকোনার গ্রামীণ শহর মোহনগঞ্জ উপজেলা সদরে তাঁর (ডা. আখ্লাকুল হোসাইন আহমেদের) নেতৃত্বে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল ও পরে গায়েবানা জানাজার ব্যবস্থা করা হয়। এটি বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার বাবার অকপট আনুগত্য, শ্রদ্ধা, দৃঢ় চেতনা ও রাজনৈতিক বিশ্বাসে অটল থাকার মানসিকতার দৃশ্যমান প্রতিফলন। আমি নিশ্চিত, প্রতিকূল অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করার কী পরিণতি হতে পারে তা সেদিন আমার বাবা ও তাঁর সহকর্মীরা আদৌ ভাবেননি। এরূপ কর্মসূচি পালনের কারণেই ১৯৭৬ সালের গোড়ায় আমার বাবাকে স্থানীয় সেনা ক্যাম্পে নিয়ে আটক করা হয়। বাসায় থাকা এবং মোহনগঞ্জ না ছাড়ার শর্তে ডাক্তার আখ্লাকুল হোসাইন আহমেদকে সেদিন সন্ধ্যায় সেনা ক্যাম্প থেকে ছেড়ে বাসায় গৃহবন্দী অবস্থায় রাখা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, বারহাট্টা, কলমাকান্দা ও সুনামগঞ্জের প্রতিরোধযোদ্ধারা এ বিষয়টি জানেন। বাবার সেদিনের ওই সাহসী কর্মসূচি তাঁকে কেবল মানবিক করেনি, সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে তিনি কতটা আঘাত পেয়েছিলেন তাও উঠে আসে।

বাবা ছিলেন নিজের কর্তব্যবোধে সচেতন। একই সঙ্গে তাঁর সন্তানদেরও নিজ নিজ কর্তব্যকাজে সদা নিবিষ্ট হতে প্রেরণা দিতেন। দেশ ও জনকল্যাণে নিঃস্বার্থভাবে নিবেদিত হতে উৎসাহিত করতেন। তিনি ছিলেন এলাকার সব শিক্ষার্থীর একজন অভিভাবক। দীর্ঘদিন এলাকার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের প্রায়ই উপদেশ দিতেন সবার প্রতি সুআচরণের। তিনি বলতেন কোনো শিক্ষার্থীর মনোজগৎ যেন শিক্ষকের কোনো অনাকাক্সিক্ষত আচরণ দ্বারা প্রভাবিত না হয়। একজন শিক্ষার্থীর প্রতি কেবল সুআচরণই সুফল বয়ে আনতে পারে।

আমি দেখেছি, বাবা নিয়মিত ডায়েরি লিখতেন। তাঁর ডায়েরির সংখ্যা অনেক। তিনি ডায়েরিতে নিজের ভাবনার কথা লিখতেন। আবার দৈনিক পত্রিকাগুলোয় আকর্ষণীয় বা শিক্ষণীয় কোনো খবর বা তথ্য থাকলে তাও গেঁথে রাখতেন তাঁর রোজনামচায়। দেখেছি তাঁর দলের নেত্রী বা নেতাদের অনেক বক্তব্যও ডায়েরিতে স্থান পেয়েছে। কদিন আগে আব্বার এসব ডায়েরিতে চোখ বুলাচ্ছিলাম। ১৯৯১ সালের এমনই একটি ডায়েরির পাতা উল্টে দেখতে পাই তিনি লিখেছেন-

‘মানুষের সন্তান কিন্তু মানুষ হয়ে জন্মায় না, সে মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা বা বীজ নিয়ে জন্মায় মাত্র, কিন্তু শিক্ষাই মানুষের সন্তানকে মানুষ করে গড়ে তোলে। সন্তানকে মানুষ করে গড়ে তুলতে না পারলে অন্য সবকিছুই প্রকৃতপক্ষে অর্থহীন।’ তিনি আরও লিখেছেন- ‘শিক্ষকদের বলা হয় শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় পিতা। জন্মদাতা পিতা সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখায়। আর শিক্ষক দেখায় জ্ঞানের আলো। যে পিতা তার সন্তানকে রেখে আহার করে, সে পিতা নামের অযোগ্য, সেই রকম যে শিক্ষক তার ছাত্রদের জ্ঞানের আলো থেকে বঞ্চিত রেখে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করে সে শিক্ষকও শিক্ষকতা পেশার উপযুক্ত নয়।’

আব্বার ডায়েরিতে খুঁজে পাওয়া এ লেখাগুলো তাঁর নিজের ভাবনাপ্রসূত কিনা জানি না। লেখাটির নিচে সূত্র উল্লেখ নেই। তাই হতে পারে এটি তাঁর নিজের ভাবনাপ্রসূত শব্দগুচ্ছ। আবার অন্য কোনো উৎস থেকেও এ লেখাটি নিজ ডায়েরিতে উদ্ধৃত করে থাকতে পারেন। তবে নিজের ডায়েরিতে এ লেখাটিকে বন্দী করে বাবা তাঁর এক মুক্ত ও সঠিক চিন্তা ও মানসিকতায় নিজেকে উদ্ভাসিত করেছেন।

আমি দেখেছি, পরীক্ষায় আমাদের ভালো ফললাভে বাবা আনন্দিত হতেন। একইভাবে এলাকার অন্য ছাত্রের ভালো ফললাভেও তিনি আনন্দ পেতেন। তাঁর দৃষ্টিতে সব ছাত্রছাত্রীই তাঁর সন্তানতুল্য। স্থানীয়ভাবে কোনো শিক্ষার্থী পরীক্ষায় ভালো ফল করলে তিনি সব সময়ই তাকে উৎসাহ দিতেন। কখনো প্রাইজবন্ড, কখনো কলম বা কখনো বই উপহার দিয়ে। এভাবে এমন স্বীকৃতি পাওয়া ছাত্রের সংখ্যা বেড়ে গেলেও বাবা এ রীতিটা  বহাল রেখেছিলেন।

কর্তব্যকাজে তিনি ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠাবান। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবা ছিলেন ১১ নম্বর সেক্টরের সাবসেক্টর মহেশখলা ইয়ুথ ক্যাম্পের ইনচার্জ। নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, সুনামগঞ্জ জেলার বহু মুক্তিযোদ্ধা এ ক্যাম্পের মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করে ট্রেনিং নিয়েছিলেন। তাঁদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধকালীন আমার বাবার কর্তব্যনিষ্ঠা ও মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে তাঁর সাহস ও অক্লান্ত পরিশ্রমের গল্প আজও শোনা যায়।

আব্বা ২০১২ সালের ২৮ আগস্ট বেলা ১০টা ৩০ বা ৩৫ মিনিটের সময় ইন্তেকাল করেন। আমি তখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক। সকাল ১০টায় লক্ষ্য করি আব্বার শরীরটা বেশ খারাপ, শ¡াসকষ্ট হচ্ছে, বুকে বেশ কফ জমেছে। এ অবস্থায় তাঁকে আমি কিছু ওষুধ দিই। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মামলার বিচারকার্য চলছিল তখন আমাদের ট্রাইব্যুনালে। ছোট ভাই সোহেলকে বলি একটি অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আব্বাকে যেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে নিয়ে যায় সাকশান দেওয়ার জন্য। আব্বার কাছে জানতে চাইলাম আমি কোর্টে যাব কিনা। অস্পষ্ট কণ্ঠে বাবা জানতে চেয়েছিলেন সেদিন ট্রাইব্যুনালে কোনো মামলার শুনানি ছিল কিনা। আমি হ্যাঁ সূচক জবাব দিলে তিনি আমাকে কোর্টে যেতে বলেছিলেন। আমি কোর্টে যাই। এজলাসে বসার ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই খবর আসে আব্বার অবস্থা খুব খারাপ। আমি যেন সরাসরি হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে যাই। বিষণ্ন মনে কোর্ট থেকে নেমে পড়ি। হাসপাতালে যাই। কিন্তু আব্বাকে আর জীবিত অবস্থায় পাইনি। ততক্ষণে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শোকাচ্ছন্ন হই সবাই। আমার স্ত্রী, ছোট ভাই সাজ্জাদসহ সবাই চলে আসে। লাশের গোসল শেষে আসরের পর কাকরাইলের সার্কিট হাউস মসজিদে প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তৎকালীন মাননীয় স্পিকার বর্তমানে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব আবদুল হামিদের ঐকান্তিক ইচ্ছায় বাদ আসর (মাগরিবের আগে) সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আব্বার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ২৯ আগস্ট লাশ তাঁর জন্মস্থান মোহনগঞ্জে নেওয়া হয়। পথিমধ্যে নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তৃতীয় জানাজা এবং মোহনগঞ্জ পাইলট হাইস্কুলে চতুর্থ জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁকে মোহনগঞ্জ গোরস্থানে সমাহিত করা হয়।

‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে?’ কবির এ চরণ দুটি প্রত্যেক মানুষের জীবনের এক কঠিন সত্য। মানুষ চলে যায়, থেকে যায় তার কর্ম। বাবার কর্তব্যপরায়ণতা আমাদের প্রত্যেক ভাই-বোনের জীবনের পাথেয়। মৃত্যুর আধঘণ্টা আগেও তিনি আমাকে আমার কর্তব্যকাজ করার জন্য উৎসাহিত করে গেছেন। আজ বাবার অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকীতে বলছি- আব্বা, আপনি আমাদের সামনে যে আদর্শ জীবনের প্রতিচ্ছবি রেখে গেছেন আমরা সে আদর্শ থেকে বিচ্যুত হইনি। আপনার শিক্ষা ও আদর্শ আমাদের জীবনকে করেছে সুবাসিত, অর্থবহ।

আমি কেবল একজন বাবাকে হারাইনি। একজন বন্ধুকে হারিয়েছি। প্রিয় বাবা! আপনি এই দিনে চলে গেছেন। আমাদের বিশ¡াস আল্লাহ আপনাকে ভালো রেখেছেন। আপনি সেখানে রয়েছেন সদাহাস্য। আপনার স্মৃতি ও আদর্শ আমরা ভাই-বোনেরা ও আপনার পৌত্ররা হৃদয়ে ধারণ করে আছে। আপনার প্রিয় কবি বিশ¡কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় বলি- ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আপনাকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করেন।

                লেখক : সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে