শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে-

‘[আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সব আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে;]’

গণতন্ত্র, সংবিধানের মূল চারটি নীতির অন্যতম। গণতন্ত্র অর্থ জনগণের শাসন। যেমন রাজতন্ত্র অর্থ রাজার শাসন। তবে রাজা যেমন এক ব্যক্তি, তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলনে দেশ শাসন সম্ভব ও সহজতর। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে দেশের সমগ্র জনগণ সরাসরি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে এটা বাস্তবসম্মত নয়। সে কারণে গণতন্ত্রে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে। প্রতিনিধিরা জনগণের হয়ে দেশ পরিচালনা করেন।

ফলে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি নির্বাচন গণতন্ত্রচর্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আবার একই সঙ্গে নির্বাচিত প্রতিনিধি যতটা সম্ভব সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। অর্থাৎ দেশ পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন সুস্পষ্ট থাকবে এটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রধানত দুটি পদ্ধতি আছে। প্রথমটি অনেক প্রার্থীর ভিতরে যে প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সমর্থন লাভ করবেন তিনিই জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে বলা হয় Plurality Mejority Voting System. এখানে প্রার্থীর সংখ্যা যদি অধিক হয় তাহলে খুব ক্ষুদ্র অংশের সমর্থনে একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারেন। এমনকি প্রার্থীর সংখ্যা যদি সর্বনিম্ন অর্থাৎ দুজন হয় তাহলেও অর্ধেকের সামান্য বেশি মানুষের সমর্থনে একজন সব জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব লাভ করতে পারেন। ফলে জনসমষ্টির একটি উল্লেখযোগ্য অংশের সমর্থন ছাড়াই কোনো ব্যক্তি তাদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ থাকে। অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে কয়েক দফায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা থাকে। শেষ পর্যায়ে যে প্রার্থী ‘সিংহভাগ’ ব্যক্তির সমর্থন লাভ করবে তাকেই নির্র্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচন পদ্ধতির গুণগতমান উন্নীত করার জন্য বর্তমান বিশ্বে আনুপাতিক হারে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন (Proportional Representation Voting System) পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যা ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করছে।

দেশ ও পরিস্থিতির কারণে এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকমভেদ আছে। তবে মূল ধারণাটি হলো দলসমূহ আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং সমগ্র দেশের মানুষ দলকে ভোট দেবে। ভোটের আনুপাতিক হারে দলসমূহ তাদের মোট প্রতিনিধির অংশ লাভ করবে। কোনো দল যদি সারা দেশে শতকরা ১০ ভাগ ভোট পায় এবং মোট প্রতিনিধি যদি ৩০০ হয় তাহলে সে দল ৩০টি আসন লাভ করবে। প্রতিটি দল নির্বাচনের আগেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা ক্রমানুসারে প্রকাশ করবে। প্রকাশিত এ তালিকার ক্রম অনুযায়ী দলসমূহ তাদের প্রার্থী নির্বাচিত করবে।

এ প্রক্রিয়ায়ও দলের বাইরে থেকে স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তা ছাড়া আগেই বলা হয়েছে, এ পদ্ধতির অনেক ধরন বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। উদ্দেশ্য এ পদ্ধতির মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সব মানুষের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করা। তা ছাড়া এ প্রক্রিয়ায় ছোট ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এক কথায় নতুন এ পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ তাদের পছন্দমতো প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে। একইভাবে এ পদ্ধতির মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চার পথ নিশ্চিত হয়।

আমাদের দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রথমটি অর্থাৎ Plurality Mejority Voting System ও মহিলাদের সংরক্ষিত আসনের জন্য আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন পদ্ধতির একটি বিশেষ ধরনের ব্যবহার করা হয়।

প্রতিনিধিদের দ্বারা দেশ পরিচালনায় যাতে দেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হয় সে বিষয়টি গণতন্ত্রচর্চার অন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের শাসন পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানত এ পদ্ধতিসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থা, আরেকটি সংসদীয় পদ্ধতির শাসনব্যবস্থা। রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতিকে সব নির্বাহী ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়। তবে ক্ষমতার ব্যবহারের বিষয়ে ক্ষমতার ভারসাম্য বা ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের জন্য সংসদ, সিনেট, কংগ্রেস জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে দেশ ও পরিবেশ পরিস্থিতি ভেদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়।

সংসদীয় পদ্ধতিতে যদিও নির্বাহী প্রধান থাকেন প্রধানমন্ত্রী তবে সংসদই হয় সব ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের ক্ষেত্র। এ ব্যবস্থায় সংসদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগে থাকেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, আরেক ভাগে অন্য সদস্যবৃন্দ। এই সদস্যবৃন্দ সরকারি দল বা বিরোধী দল সবার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এদের সবাইকে একসঙ্গে বেসরকারি সদস্য হিসেবে নামকরণ করা হয়।

বেসরকারি সংসদ সদস্যগণ সরকারি দল বা অন্য যে কোনো দলের সদস্য হোন না কেন, তারা নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে সরকারি কর্মকান্ডের সমর্থন দিতে বা না দিতে পারেন। ফলে সরকারকে সব সময়ই তাদের প্রস্তাবের পক্ষে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের জন্য বেসরকারি সব সদস্যের মতামত ও সুপারিশ বিবেচনায় আনতে হয়। এখানে উল্লেখ্য, সংসদের সিদ্ধান্তসমূূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হবে এ বিধান আছে (কার্র্যপ্রণালি বিধির ১৩০০ অধ্যায় : আইন প্রণয়ন : চতুর্র্থ ভাগ ৯৪।)। সংসদ সদস্যগণ যেহেতু জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি তাদের মাধ্যমে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। এ কারণে সরকার যে কোনো কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের মতামতের গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে বাধ্য থাকে।

সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যুক্তরাজ্যে প্রচলিত আছে। সে সরকারব্যবস্থাকে Westminster type নামকরণ করা হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী Sir Winston Churchill সেখানকার পার্লামেন্ট সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘আমাদের সংসদ এতই শক্তিশালী যে শুধু মহিলাকে পুরুষ এবং পুরুষকে মহিলা করা ছাড়া অন্য সব বিষয় কার্যকর করতে সক্ষম।’

আমাদের দেশে আমরা ১৯৯১ সালে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি কার্যকর করেছি। বলা হয় আমরা Westminster  পদ্ধতি বা ব্রিটিশ পদ্ধতির সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করি। অনেক ক্ষেত্রে কথাটি সত্য যেমন-

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে পঞ্চম ভাগ, আইনসভার প্রথম পরিচ্ছেদ - সংসদ বিষয়ে ৬৫। (১), (২), (৩), (৩ক), (৪) এবং সংবিধানের চতুর্থ ভাগ; নির্বাহী বিভাগ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা বিষয়ে ৫৫।(১), (২) এবং ৫৬।(৩), অনুচ্ছেদে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার সংক্ষেপ রূপ হলো নির্বাচন দেশময় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক হয়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও তাঁকে প্রধান নির্বাহী কর্র্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ, মন্ত্রিসভা গঠনের কর্তৃত্ব দিয়ে সরকার গঠনের পদ্ধতি, সংসদীয় পদ্ধতি সরকারের ন্যায়।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি; “প্রথম অধ্যায়; সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও সংজ্ঞা ২। (১) (ঢ) ‘বেসরকারি সদস্য’ অর্থ কোনো মন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো সদস্য;”

সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সংসদ সদস্যরা বেসরকারি সদস্য। দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশে কার্যপ্রণালি বিধিতেও এ বিষয়টি অন্তর্র্ভুক্ত যা তাৎপর্যপূর্ণ। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সব নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা যৌথভাবে সরকারে প্রতিপক্ষ হিসেবে ‘সংসদ’ গঠন করা হয়। সরকারি এবং বিরোধীদলীয় সব সংসদ সদস্য (মন্ত্রীরা বাদে) এককভাবে ও যৌথভাবে এ দায়িত্ব পালন করলেই শুধু ‘সংসদ’ ফলপ্রসূ হতে পারে। সংসদ জনগণের কাছে সরকারের কার্যাবলির নিয়ন্ত্রণ জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে।

কার্যপ্রণালি বিধির ১৫৯। (১) ধারা মোতাবেক, মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। উপরোক্ত সব বিষয়ই সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

তবে সংবিধানে নিম্নরূপ ৭০ অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়েছে, যা সংসদীয় পদ্ধতির মূল নির্যাস; সংসদ হবে রাষ্ট্রীয় সব ক্ষমতার/নীতি নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দুু : তাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

অনুচ্ছেদটি নিম্নরূপ :

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে; পঞ্চম ভাগ; আইনসভা; প্রথম পরিচ্ছদ - সংসদ।

রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া [৭০। কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ - সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি - (ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন,

তাহা হইলে সংসদে তাঁহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ - সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।]’

৭০ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ সংসদকে দুর্বল করে। সংসদীয় ব্যবস্থায় সরকারি কোনো প্রস্তাবে সরকারদলীয় সব সদস্য একমত হবেন বা সমর্থন দেবেন এর কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে সরকারি সব বিল সংসদে গৃহীত হবে এমন নিশ্চয়তা থাকে না। এমনকি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হলে যদি সরকারি দলের কোনো কোনো সদস্য সমর্থন দেন (যার এখতিয়ার তাদের আছে) সরকারের পরিবর্তনও সম্ভব সংসদের মাধ্যমে।

আমাদের সংসদে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০-এর কারণে সংসদ সদস্যগণ নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সিদ্ধান্ত দলীয় নির্দেশের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সরকারি প্রায় সব প্রস্তাব সংসদে দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে গৃহীত হয় স্বাভাবিকভাবে।

বাংলাদেশের সংবিধানেও সরকারের বিরুদ্ধ অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব আমাদের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে।

আমাদের দেশে সরকারপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রী সংবিধান [অনুচ্ছেদ ৫৫ (২)] অনুযায়ী রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতার মালিক হন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যে দল ক্ষমতায় যায় সে দলীয় প্রধান নির্বাহী বিভাগের এ পদটিতে অধিষ্ঠিত হন। একই সঙ্গে তিনি সরকারদলীয় সংসদীয় দলের ও সংসদ নেতার দায়িত্বও গ্রহণ করেন। ফলে তিনি সংসদে যা-ই সুপারিশ করেন বা অনুমোদন করেন, নিজ দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের প্রত্যেকের জন্য তা সমর্থনে বাধ্যবাধকতা থাকে। ফলে সংসদে ভোটে তাই গৃহীত হয়।

সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদের অন্তর্ভুক্তির কারণে সরকারপ্রধান তার মেয়াদকালে নিজের বিচার-বুদ্ধি প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার সম্পূর্ণ একক কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করে নির্বাহী ক্ষমতার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বা ভারসাম্য রক্ষা করার কোনো সুযোগ সংসদের থাকে না। বরং সংসদ সরকারপ্রধান বা সরকারের পরামর্শক বা সহায়কের ভূমিকা পালন করে বলা যায়।

যে পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে এক ব্যক্তির হাতে ও সে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বা জবাবদিহি গ্রহণের কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান থাকে না সে ব্যবস্থাকেই ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা হয়।

বাহ্যিকভাবে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার কথা বললেও বাস্তবিক অর্থে সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্তির কারণে আমাদের সরকার পদ্ধতিকে ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় উল্লিখিত সংবিধানের চারটি মূলনীতির অন্যতম ‘গণতন্ত্র’-এর সঙ্গে ৭০ অনুচ্ছেদ সাংঘর্র্ষিক। এতে গণতন্ত্রচর্র্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

 

লেখক : বিরোধীদলীয় উপনেতা

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিমান সচিবের বাসায় মিলল দুই মরদেহ
বিমান সচিবের বাসায় মিলল দুই মরদেহ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন
কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা
চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত
লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি
বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | এভিয়েশন

জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দিনাজপুরে সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফডব্লিউএ'র বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলার সালাহ
এফডব্লিউএ'র বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলার সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ তিন দাবি এনসিপির
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ তিন দাবি এনসিপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম