শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সারা দেশে ৫৬০টি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করছেন। করোনার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের মধ্যেও ৫০টি মসজিদের উদ্বোধন করেছেন। মোমিন-মুসলমানদের নামাজ আদায়ই হবে না, এসব মসজিদ ঘিরে ইসলামী সাংস্কৃতির চর্চাই হবে না, ইসলামী স্থাপত্যশৈলী ওই সব এলাকার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেবে। এত বড় আয়োজনের বিষয়ে যারা কথায় কথায় ইসলামের জন্য জান কোরবান করেন, তাদের দেখিনি এ নিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করতে। এমনকি আওয়ামী লীগের প্রচার সেল বরাবরের মতোন ব্যর্থ হয়েছে। এ অর্জনকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাসিয়ে দিতে পারেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর স্বল্পকালীন শাসনামলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। বিশ্বের মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েতের জন্য তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমার জায়গা করে দিয়েছিলেন। সেসবেরও কখনো প্রশংসা হয় না। কারণ বঙ্গবন্ধু পরিবার আল্লাহর প্রতি অনুগত এবং ধর্মচর্চায় অভ্যস্ত মুসলমান হলেও তাদের রাজনৈতিক দর্শন অসাম্প্রদায়িক। তারা ধর্মীয় বিদ্বেষের বিরুদ্ধে। তাই বঙ্গবন্ধু যা করেছিলেন, শেখ হাসিনা যা করছেন তার প্রশংসা মননে-মগজে সাম্প্রদায়িক লোকজনের মুখে শোনা যায় না। তারা ধর্মের নামে উগ্র হিংসা-বিদ্বেষে ভরা মন নিয়ে পথ হাঁটে। জোব্বা পরে। তবে সারা দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান এজন্য আনন্দিত। আওয়ামী লীগের প্রচার সেল এ অর্জন কেন ঘরে তুলতে পারে না, জানি না। তাদের দুর্বলতা হামেশাই নানান ঘটনায় দেখা যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে লন্ডনভিত্তিক হেডকোয়ার্টার থেকে আমেরিকা, কানাডাভিত্তিক বিএনপি-জামায়াতের পোষ্যরা আর্থিক অনুদান পেয়ে যে বিকৃত কদর্য কুৎসিত প্রচারণা চালায়, চরিত্রহননের জঘন্য মিথ্যাচার করে তার জবাবটাও দিতে পারে না। পারে কেবল দেশে নিজের স্বজনদের পিছু লাগতে। ওইসব পোষা কুকুর খামোখা ঘেউ ঘেউ করে।

তাদের ঔদ্ধত্য ও বেয়াদবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিএনপির এ দেশের অনুসারী বিকৃতরাও চালিয়ে যায়। হিংস্র সাপের মতোন তারা ফণা তুলে ফোঁসফোঁস করে। যেন একবার যদি ক্ষমতায় আসতে পারে তাহলে বিষের ছোবলে গোটা দেশ বিষাক্ত করে দেবে। বিএনপি মনে করে এসব কর্মকান্ড তাদের হয়ে যারা করছে তারা বাপের বেটার কাজ করছে। একবারও বিবেচনায় নেয়নি বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে তাদের যে একের পর এক ভয়ংকর রাজনৈতিক হত্যাকান্ড, সিরিজ বোমা হামলা, বাংলা ভাইদের বীভৎস বাগমারা শাসন, একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র আর সীমাহীন দুর্নীতি অপশাসন মানুষকে নতুন করে গা শিউরে ওঠা ভয় পাইয়ে দেয়। জানান দেয় জামায়াতসহ উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে ক্ষমতায় এলে প্রতিশোধ আর প্রতিহিংসার ক্রোধে জিঘাংসার আগুনে দেশে বড় ধরনের রক্তপাত ঘটে যাবে। একুশের গ্রেনেড হামলা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদলই স্তব্ধ করেনি, গণতন্ত্রও সংকুচিত করেছে। সেই ভয়াবহতা মানুষ আর দেখতে চায় না। বিএনপি রাজনৈতিকভাবে এক কঠিন দুঃসময় অতিক্রম করছে সত্য। ঘুরে দাঁড়ানোর মতোন পথ এখনো তারা খুঁজে পায়নি, তা-ও সত্য। কিন্তু একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে তাকে অসীম ধৈর্য নিয়েই গণতন্ত্রের পথে উঠে আসতে হবে। গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের পোষাকুকুর পুষে নয়। এ দলের চেয়ারপারসন অসুস্থ। তিনিই দলের জনপ্রিয়তার উৎস। দলের নেতৃত্ব আবার দিতে পারবেন সে সম্ভাবনা নেই। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দন্ডিত নির্বাসিত লন্ডন পলাতক আসামি। সেখানে বসে দলের নেতৃত্বদানে ভুল আর ভুল। তিনি রাজনীতিতে যে সাহস দেখাতে হয় তা দেখাতে পারেননি। দেশে ফেরেননি। দেশে তার নেতা-কর্মীরা জেল-জুলুম-নির্যাতন ভোগ করে। তিনি লন্ডনে বিলাসী জীবন ভোগ করেন। রাজনীতির বিবর্ণকালে সামনে এসে তিনি দলকে বড় কিছু অর্জন করে দিতে পারবেন এমন সম্ভাবনাও নেই। আওয়ামী লীগ যেমন ১৯৭৫ থেকে ’৮১ কঠিন দুর্যোগে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। ’৮১ সালে শেখ হাসিনা আসার পর ১৫ বছর সংগ্রাম শেষে ক্ষমতায় এসেছিল। বিএনপিকে সেভাবেই কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। ছাত্রদল বলে সংগঠনটি শেষ হয়েছে শিক্ষাভিত্তিক ছাত্রদের হাতে নেতৃত্ব না দেওয়ার কারণে। এর মধ্যেও দলে লন্ডন থেকে কমিটি চাপিয়ে দেওয়া হয়। মনোনয়ন বাণিজ্য হয়। কমিটি বাণিজ্য হয়। এসব বিএনপির রাজনীতির অভিশাপের পাল্লা ভারী করছে। বিএনপিতে অনেক উদার গণতন্ত্রী নেতা আছেন, দেশপ্রেমিক গণমুখী  কর্মীবান্ধব রাজনীতিবিদ আছেন। তাদের হাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও রণকৌশল নির্ধারণের দায়িত্ব দিয়ে দলকে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে কোন্দলমুক্তভাবে সাজিয়ে তোলা যায়।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক শক্তি একসময় উর্বর গৌরবের ছিল। ভারসাম্যের ছিল। রাজনীতির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। সবচেয়ে বড় সংকট তৈরি হয়েছে সামরিক শাসন-উত্তর গণতন্ত্রের জমানায় আদর্শিক তারুণ্যনির্ভর ছাত্র রাজনীতির দাফন ঘটিয়ে। এক দিনে তা হয়নি। দিনে দিনে হয়েছে। সামরিক শাসন জমানায় সব দলেই জাতীয় নেতাদের নেতৃত্ব ছিল চোখে পড়ার মতো। দেশ ও মানুষের কল্যাণে তাদের সেবার মনোভাব ছিল। গণমুখী চরিত্র ছিল। স্বাধীনতা-সংগ্রামের নেতাদের বহর ছিল মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগে। একেকজন নেতা জাঁদরেল বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ছিলেন। সামরিক শাসন-উত্তর গণতান্ত্রিক জমানায়ও ছিল রাজনীতিতে তাদের নায়কোচিত বিচরণ। কর্মীদের ওপর প্রভাব ছিল। জনগণের ওপর আস্থা ছিল। তারা অত্যাচার-নির্যাতন জেল-জুলুম সয়ে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ হেঁটে উঠে এসেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বামপন্থি রাজনৈতিক শিবিরেও ছিল যেমন আদর্শিক কর্মী তেমনি একেকজন নির্লোভ নেতা। এখন বামপাড়ার বাতি নিভে গেছে। আওয়ামী লীগেরও স্বাধীনতা-সংগ্রামী নেতাদের একটা বড় অংশ চিরনিদ্রা নিয়েছেন। এতে রাজনীতিতে তাদের শূন্যস্থান আর পূরণ হয়নি। যে কজন স্বাধীনতা-সংগ্রামী আওয়ামী লীগ বা ছোট দলে বেঁচে আছেন, তারা যেন বেঁচে আছেন বলেই রাজনীতি করেন। তাদের বীরত্ব এখন ইতিহাস, মতামত উপেক্ষিত। অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ ও সরকারে শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনাই। আসলে মুক্তিযুদ্ধের মহান আদর্শের রাজনীতির ওপর দাঁড়িয়ে পর্যবেক্ষণ করলে চোখ বুজেই  বলা যায়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনা। তাঁর কোনো উত্তরাধিকার নেই। বামপাড়ার রাজনীতির সর্বনাশ দেশের মানুষের জন্য, রাজনীতির জন্য বড় ধরনের ক্ষতি। সাধারণ মানুষের জন্য কথা বলার, তাদের অভাব-অভিযোগ তুলে আনার কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে গেছে। আমাদের রাজনীতি হয়ে গেছে আদর্শহীন। বর্ণহীন। নেতাহীন। আদর্শিক কর্মী সংগঠকহীন। ক্ষমতানির্ভর হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। আর প্রশাসননির্ভর হয়ে পড়েছে সরকার। সংসদ আছে নিষ্প্রাণ, বিতর্কহীন। মন্ত্রীরা অধিকাংশ দাপুটে নন। আমলা নিয়ন্ত্রণ করবেন কি, আমলাদের প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে সেবকের চরিত্রে দাঁড় করাবেন কি, নিজেরাই অনেক সময় নিয়ন্ত্রিত হন। মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট নাম ফেরাউন। সর্বশক্তিমান আল্লাহর সমকক্ষ দাবি করা ফেরাউনের করুণ পরিণতি সবার জানা। এক মন্ত্রী বলে বসলেন, ফেরাউনই আমলাতন্ত্রের সঙ্গে পারেনি। আর তারা পারবেন কীভাবে। গণতন্ত্র ও সুশাসন পরে। ফেরাউনের উদাহরণ মেনে নেওয়া যায় না। মন্ত্রীদের ব্যক্তিত্ব নেতৃত্ব সততা দক্ষতায় আমলাতন্ত্র সামাল দেওয়া যায়, অন্য উপায়ে নয়। মন্ত্রীরা যেন আজ ফেরাউনের ডানায় ওড়েন। আমলারা ফেরাউনের ডানা। জনগণের সেবক না হয়ে সরকারি কর্মকর্তারা এখন ক্ষমতার মালিক বা প্রভু। এটা রাজনৈতিক ঐতিহ্যের জন্য লজ্জার। এটা রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব। এটা সংবিধানবিরোধী। রাষ্ট্র পরিচালনায় আমলাতন্ত্রের বিকল্প নেই। কিন্তু তাদের সীমা লঙ্ঘন করতে না দেওয়া মন্ত্রীদেরই কাজ। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী, সচিব নন। মন্ত্রীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে অনেক জায়গায় মাঠ প্রশাসনের সরকারি কর্মকর্তারাও সীমা লঙ্ঘন করেন। যাক, বলছিলাম রাজনৈতিক শক্তির কথা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজ দলকেই আগলে রাখছেন না, আরও কিছু দলকে অভিভাবক হিসেবে টিকিয়ে রাখছেন। কিন্তু রাজনীতি যদি রাজনীতিবিদদের  হাতে না থাকে, তাহলে কীভাবে হবে, রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার দেখা যাচ্ছে। এটা শুভ আলামত নয়। স্বাধীনতার পর থেকেই  গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবি উঠে আসছে। নির্বাচন কমিশন বর্তমানে এমন জায়গায় যে, মানুষ বীতশ্রদ্ধ। বিদায় হলেই খুশি। প্রতিটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করা দরকার। তাই বলে অবসরে যাওয়া চুক্তিভিত্তিক অনুগত সরকারি কর্মকর্তাদের দিয়ে নয়।

বিএনপির মঙ্গলের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী কত পরামর্শ দেন, আহাজারি করেন নিজের খেয়ে, কেউ কথা শোনে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আর নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না যেন বিএনপির মুখপাত্র। সবখানে বিচরণ করেন। মান্নার মতোন ডাকসু বিজয়ী সৃজনশীল নেতা কীভাবে সরকারের বিরুদ্ধে জিততে গিয়ে উগ্র সাম্প্রায়িক শক্তিকে এককাতারে ঐক্যবদ্ধ হতে ডাক দেন, বুঝি না। ড. আসিফ নজরুল কথা বললে জামায়াতের মুখপাত্র খুঁজতে হয় না। তারা বিএনপি-জামায়াত-হেফাজতসহ সবাইকে নিয়ে আদর্শহীন ঐক্যে ক্ষমতায় যেতে চান। তরুণ প্রজন্ম সরকারের অনেক কর্মকান্ডে নাখোশ হলেও এমন ঐক্যের প্রতি কখনো সমর্থন দেবে না। দেশের মানুষও সজাগ সতর্ক হয়ে শেখ হাসিনার পাশে দাঁড়াবে। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আরও কিছু দলকে নিজেদের জোটে শরিক করতে পারে। একাত্তরের বীর যোদ্ধা ও ’৭৫-এর দুঃসাহসী প্রতিরোধযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের আওয়ামী লীগের বাইরে যাওয়া উভয় পক্ষের জন্য দুঃখজনক। তাঁকে টেনে আনা যায়। বাইরে থাকা কত আওয়ামী লীগ নেতা রয়েছেন নানা ঘটনায় ছিটকে পড়া। তাঁদের পাশে আনা যায়। বাঘা সিদ্দিকীর মতোন ত্যাগের নজির কজন রেখেছেন সেই মহাদুঃসময়ে? বামপাড়ার পতন হলেও জামায়াত এখনো একটি শক্তিশালী দল। ক্যাডারভিত্তিক নেতা-কর্মীরা দলের প্রতি, আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে কাজ করছেন। বিএনপি এতটা সংগঠিত নয়, জামায়াত এত প্রতিকূলতায় যত সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত। বিএনপি যদি মনে করে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর প্রেসক্রিপশনে জামায়াত, উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি ও গণবিচ্ছিন্ন অতিবাম ও বিচ্ছিন্নদের নিয়ে ঐক্যের পথে সামনের রাজনীতির পথ পাড়ি দেবে, তাহলে আবার মুখ থুবড়ে পড়বে।

এসব কথা বললে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমাদের আওয়ামী লীগ সরকারের ও ভারতের দালাল বলা হয়। আরে দালাল তো হয় সুবিধাভোগী শ্রেণি। ছোটবেলা থেকেই জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শেই পথ হাঁটি। অনেকে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করেন না। কোনো সুবিধা সরকার থেকেই নিইনি। আর একাত্তরে  আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত যে অবদান রেখেছে, সেই থেকে তারা আমার প্রিয় বন্ধুদেশ। পাকিস্তান গণহত্যা করেছে, ধর্ষণ করেছে, তাকে আমরা পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছি। তারা আমার শত্রু। এ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। একটি বর্বর সাম্প্রদায়িক জঙ্গিকবলিত ব্যর্থ রাষ্ট্র। এ রাষ্ট্রকে যারা নিজেদের আঁতুড়ঘর মনে করে তারাই আমাদের ভারতের দালাল বলে। আঁতুড়ঘর নিয়ে মুখে হাসি জঙ্গিদের খুনিদের ধর্ষকদের উত্তরসূরিরা। তাই যুদ্ধ চলমান। ওদের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য খাতের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে টিআইবির রিপোর্টের সঙ্গে আমি যেমন সম্পূর্ণ একমত নই তেমনি তার জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক যে বক্তব্য দিয়েছেন তা-ও গ্রহণযোগ্য নয়। মন্ত্রী বলেছেন, স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির অভিযোগ করাটা একটা প্যাসনে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, বরং অন্য খাতের কোটি টাকা কানাডায় চলে গেছে। স্বাস্থ্য খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কারণে দুর্নীতি যে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, তা মন্ত্রী কীভাবে বিচ্ছিন্ন অসচ্ছতার খবর বলেন? ঠিকাদাররা যে বাজারদরের চেয়ে শতগুণ বেশি দামে পণ্য সরবরাহ করেন, মেশিন দেন, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কারণে। একজন ঠিকাদার স্বচ্ছতার সঙ্গে ব্যবসা করে টেন পারসেন্ট মুনাফা নিয়ে ঘরে ফিরবেন সে অবস্থা ঊর্ধ্বতনরা রাখেননি। তাদের পনেরো পারসেন্ট কমিশন দিতে গিয়ে স্বাস্থ্য খাত ভয়াবহ দুর্নীতির খাতে পরিণত আজ। এক মোতাজ্জেরুল হক মিঠু কয়েকটি কোম্পানির নামে সবাইকে ভাগ-বাটোয়ারা দিয়ে মোটা অঙ্কের হরিলুট করে নিয়ে যাওয়ায় সে ধরাছোঁয়ার বাইরে। আর পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছিলেন, বিদেশে রাজনীতিবিদরা নন, সরকারি কর্মকর্তারাই বাড়ি-অর্থ করেছেন। এখানে রাজনৈতিক কর্মী হলে কী হারে ট্রল হয়। কই কেউ তো একজন সরকারি কর্মকর্তার বাড়ির ছবিসহ ট্রল করেননি? রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন সহজ। সরকারি কর্মকর্তা হলে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এ কেমন কথা। আর মন্ত্রী যদি এমন করে সাফাই গান তখন তাঁর কর্মকর্তা থেকে ড্রাইভার আরও বেপরোয়া হবে দুর্নীতিতে- এটাই নিয়ম। সংসদীয় কমিটির একটি তদন্ত হওয়া উচিত। মন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন- কতটি জেলা সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন? ডাক্তার আছে বা থাকার? টেকনিশিয়ান আছে বা থাকার? ভবন আর মেশিনেতে ঠিকাদারদের লাভ। জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হয় না। আর অন্য কোন খাতের টাকা কানাডায় কীভাবে গেল জবাব দেবেন কি?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন