শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

উচ্চাভিলাষী নষ্ট নারীতে সমাজ আজ কলুষিত

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উচ্চাভিলাষী নষ্ট নারীতে সমাজ আজ কলুষিত

রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা দিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে পাবলিক সার্ভেন্টদের দিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করলে গরিব মানুষকে কি দুর্বিষহ দুর্ভোগ পোহাতে হয় এবার ঈদের পর গার্মেন্ট শ্রমিকদের ঢাকায় ফেরার দৃশ্যে দেশবাসী আবার তা দেখেছে। গার্মেন্ট মালিকদের চাপে কারখানা খোলার এ আকস্মিক সিদ্ধান্তে মানুষ হেঁটে মাইলের পর মাইল ক্লান্ত-শ্রান্ত মুখে ঘাম ঝরিয়ে কর্মস্থলে রওনা দিয়েছে। এসি রুমে বসে সেই ঘর্মাক্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করা পোশাক রপ্তানিকারকদের আয়ের জোগানদাতাদের বেদনা বোঝার কথা নয়। তাহলে গার্মেন্ট মালিকরা যখন ছুটি না দিতে বলেছিলেন তখন তাদের কথা রাখলেই হতো। কিন্তু তখন না রেখে পরে তাদের আবদারে হঠাৎ লকডাউনে কারখানা খুলে দেওয়ার ঘোষণা শ্রমিকের বাড়তি অর্থই ব্যয় করায়নি, চরম শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছে। পোশাক কারখানা খোলা থাকবে কি থাকবে না সেসব বৈঠকে মালিকপক্ষের লোকদের রাখা হলেও শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধি রাখা হয়নি। তাই বলে সাধারণ জ্ঞানে যেখানে গণপরিবহন ও লঞ্চ বন্ধ সেখানে তাদের আনার ব্যবস্থা না করে এ ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ সমাজে গরিবের প্রতি কর্তৃত্ববানদের যে নিষ্ঠুর আচরণ তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। সড়কে মানুষের মিছিলের স্রোত, ফেরিতে গিজগিজে মানুষের ঢল, এমন দুর্ভোগ অতীতেও গার্মেন্ট মালিকদের কারণে কর্তারা দেখিয়েছেন। অবশ্য পরবর্তীতে সরকার গণপরিবহন চালু করে দিয়েছে শ্রমিকের জন্য। প্রজাতন্ত্রের কর্তারা ভুলে যাচ্ছেন তারা জনগণের সেবক। ক্ষমতার মালিক জনগণ। পোশাক কারখানা খুললে জীবিকার লড়াইয়ে শিল্পকারখানা কেন খুলবে না? শপিং মলের ব্যবসায়ীদের কী অবস্থা? হোটেল-রেস্তোরাঁ? আগস্ট এলে শোকাবহ পরিবেশ মনকে এমনিতেই বেদনাবিধুর করে তোলে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষাপটে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ এ দেশের বিশ্বাসঘাতকরা নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। মানবসভ্যতার ইতিহাসে এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ও নির্মম বর্বরতা নজিরবিহীন। বঙ্গবন্ধু তাঁর আত্মা দিয়ে দেশ ও মানুষকে ভালোবাসতেন। একটি যুদ্ধবিধস্ত দেশ তিনি অতিদ্রুত ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পরপরই নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে অনেক ঘটনাই ঘটেছে। যুদ্ধবিধস্ত দেশ গঠনকে অবজ্ঞা করে উগ্র হঠকারী সরকার উৎখাত, মানুষ হত্যা, জ্বালাও-পোড়াওসহ লাল সন্ত্রাসের দানবীয় রাজনীতি তাঁকে সুস্থিরভাবে কাজ করতে দেয়নি। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের নীলনকশাকারী ও ঘাতকদের পথ সহজ করে দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু বারবার সবাইকে সতর্ক করেও বিরত রাখতে পারেননি। নিজ দলের উন্নাসিকদের লাগামও টানতে পারেননি। সরকারি কর্মকর্তাদের বারবার বলেছেন, গরিবের ট্যাক্সের টাকায় বেতন দেওয়া হয়। নিজেদের সাহেব ভাবলে চলবে না। জনগণের সেবক ভাবতে হবে। কৃষক, শ্রমিক আর গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য তাঁর অন্তরভরা দরদ ছিল। বারবার তাঁর বক্তব্যে তা উঠে এসেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে তাঁর অর্থনৈতিক মুক্তির রূপরেখা মুখ থুবড়ে পড়েছিল। রাজনৈতিক শক্তির কর্তৃত্বের ওপর আঘাত এসেছিল। পেশি ও কালো টাকামুক্ত নির্বাচনব্যবস্থা আলোর মুখ দেখেনি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে সেদিন বাংলাদেশের আত্মাকে হত্যা করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন কবর দেওয়া হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ আজও আমরা ফিরে পাইনি। একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ ছিল তাঁর স্বপ্ন। গত এক যুগ ধরে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অর্থনীতিতে বিস্ময়কর উত্থান ঘটিয়েছে। উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করে উন্নত দুনিয়াকে চমকে দিয়েছে। মেগা প্রকল্প আর উন্নয়ন কর্মযজ্ঞে মুখর আজকের বাংলাদেশ। এর মধ্যেও একশ্রেণির লুটেরা ব্যাংক লুট করে নিয়ে যায়। ঋণখেলাপি হয়েও আলিশান জীবনযাপন করে। বিদেশে অর্থ পাচার করেও পার পেয়ে যায়। দেশে দেশে সেকেন্ড হোম বা বেগমপাড়া গড়ে তোলে। ওদের ভাগ্য বদল হলেও যাদের রক্ত চুষে নিজেরা দেশে-বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে, বিলাসী জীবনযাপন করে সেই শ্রমিকের ভাগ্য বদল হয় না। আমাদের বলবান কৃষক কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে। দেশপ্রেমিক সৃষ্টিশীল শিল্পপতিরা দেশে বিশাল বিনিয়োগ করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেছেন। জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন। ট্যাক্স দিচ্ছেন, ভ্যাট দিচ্ছেন। করোনাকালে তাদের ওপর যে বিপর্যয় তা-ও সরকারকে বিবেচনায় নিতে হবে। কেবল গার্মেন্ট মালিকদের স্বার্থরক্ষা করে শ্রমিকদের দুর্ভোগে ফেলে অর্থনীতি ও জীবিকা রক্ষা সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির আরও বড় শক্তি প্রবাসী শ্রমিকদের ঘাম ঝরানো বিদেশি মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠানো রেমিট্যান্স। অর্থনীতির শক্তিগুলোকে গরিব আর সাধারণ মানুষ মনে করে সরকারি কর্মকর্তাদের তাদের সঙ্গে যা খুশি আচরণ করার দিন ফুরিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু মুনাফাখোর কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। বিদেশের এজেন্টদের বিরুদ্ধে বারবার সতর্ক করেছেন। এমন মহান দেশপ্রেমিক বিশ্বনন্দিত জাতীয়তাবাদী নেতা আর কখনো আসবেন না। কিন্তু তাঁর আদর্শ ও পথ অন্তরে চিন্তায় মননে ও কর্মে সততার সঙ্গে লালনপালন করলে তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।

করোনার ভয়ংকর অভিশাপ থেকে আমরা কবে মুক্ত হব জানি না। করোনার বিরুদ্ধে পৃথিবীজুড়ে লড়াই চলছে। দেড় বছর ধরে কয়েক দফা করোনার ঢেউয়ে আমাদের জীবন কার্যত প্রাণহীন, বিষাদগ্রস্ত। আমাদের পারিবারিক বন্ধন দেখা-সাক্ষাৎ শিথিল হয়ে গেছে। সামাজিকতা সৌহার্দ্যরে যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যুর খবর গণমাধ্যম থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখতে দেখতে মানুষের মন মরে যাচ্ছে। শোকস্তব্ধ মানুষ ইন্নালিল্লাহ পড়তে পড়তে সময় পার করছে। একই পরিবারে হয় কেউ হাসপাতালে, নয় বাড়িতে চিকিৎসাধীন। কখনো একাধিক সদস্যের মৃত্যুসংবাদ শোকে মুহ্যমান করে দিচ্ছে। পৃথিবীজুড়ে যে লড়াই চলছে সেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেও নিরন্তর যুদ্ধ চলছে। অদৃশ্য শক্তি করোনার হাত থেকে মানুষ বাঁচানোর লড়াই, মানুষের জীবিকা রক্ষার লড়াই, দেশের অর্থনীতি বাঁচানোর লড়াই। আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা কার্যত ভেঙে পড়েছে। তবু দেশের চিকিৎসকসমাজ, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা অবিরাম ক্লান্তিহীন সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা টিকার নিশ্চয়তা দিয়ে গণটিকা কর্মসূচিতে যাচ্ছেন। দেশের মন্ত্রী-এমপিরাও যার যার এলাকায় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে আছেন। মানুষের জন্য মানুষ পাশে দাঁড়াচ্ছে। অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পতিত অসহায় মানুষের পাশে সরকারের পাশাপাশি বিত্তবানদের সঙ্গে দেশজুড়ে থাকা সচ্ছল মানুষদেরও আরও এগিয়ে আসা উচিত। টিকা গ্রহণে এবার মানুষের মধ্যে সাড়া দেখা যাচ্ছে। গণটিকা গ্রহণে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে প্রান্তিক মানুষকে উৎসাহিত করতে সরকারের পাশাপাশি রাজনৈতিক-সামাজিক সব শক্তিকেই ভূমিকা রাখতে হবে। করোনার এ বিপদ থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে।

আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল এ দেশে আর নেই। উপমহাদেশে এটি অন্যতম একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল। প্রথম দফা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে উত্থান ও শক্তিশালী গণমুখী সংগঠন হিসেবে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। দ্বিতীয় দফা মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার ৪০ বছরের নেতৃত্বে দলটি আজকে দেশে টানা ১২ বছর ক্ষমতায়ই নয়, দেশের সর্ববৃহৎ তৃণমূল বিস্তৃত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এ রাজনৈতিক দলের জন্য হাজার হাজার নেতা-কর্মী জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার নেতা-কর্মীর শরীরের রক্ত ঝরেছে। ঘাম শ্রম মেধায় নেতৃত্বে সাংগঠনিক দক্ষতায় পরিপূর্ণতা পেয়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী জেল জুলুম নির্যাতন সহ্য করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। অন্তহীন দহনে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটলেও দল ছেড়ে যাননি। বুকভরা অভিমান নিয়ে ঘরে বসেছেন তবু দলের অকল্যাণ চাননি। আওয়ামী লীগের দুর্ভাগ্য যখন বিরোধী দলে থাকে তখন দলের পোড় খাওয়া নেতা-কর্মীরা একটি একান্নবর্তী পরিবারের মতো বাস করেন। লড়াই-সংগ্রাম করে জেল জুলুম নির্যাতন ভোগ করেন। কিন্তু ক্ষমতায় এলেই দুঃসময়ের কর্মীরা অবহেলার শিকার হন। পরিবেশ কাউকে দল থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে। কেউ কেউ অভিমানে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর হঠাৎ করে একাংশ ক্ষমতা লাভের মধু খেতে খেতে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে অর্থবিত্ত কামাতে দলটিতে এসে ভিড় করেন। এ আমদানি অংশটিকে একসময় বসন্তের কোকিল বলা হতো। এখন হাইব্রিড আগাছা পরগাছা বলা হয়। বহুদিন থেকে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা বললেও তা করা হয়নি। দলের অনুমোদন ছাড়া অবৈধভাবে অসংখ্য ভুঁইফোড় সংগঠন একেকজন গড়ে তোলেন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি দিয়ে তারা নিজেদের গায়ে মুজিবকোট পরে বড় মুজিবভক্ত হয়ে যায়। এরা তদবিরবাণিজ্য নিয়োগবাণিজ্য আর চাঁদাবাজির রমরমা হাট বসায়। সর্বত্র এদের দৌড়ঝাঁপ। সারা দেশে শাখা সংগঠন খুলে কমিটিবাণিজ্য করে। দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার অপরাধে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে মহিলাবিষয়ক উপকমিটি থেকে বহিষ্কার করার পর র‌্যাব তাকে আটক করেছে। তার চাঁদাবাজির অনেক অডিও রেকর্ড এখন একের পর এক বের হচ্ছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ নামে দোকান খোলা দর্জি মনিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আগেই বলেছিলেন দলের ইমেজ নষ্ট করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, আড়াই শ সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলা হয়েছে। দলের নাম ভাঙানো বাজিকর এ প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপকে অভিনন্দন জানাতে হয়। এতে যারা এদের প্রশ্রয় দিয়েছেন তারাও সতর্ক হবেন। দলে যারা অপকর্ম করেন তাদের বিষয়েও হাইকমান্ডকে সজাগ-সতর্ক হতে হবে।

কি দুঃসাহস থাকলে এমন প্রতারণা করে যায় মানুষ! ঈশিতা নামের এক রমণী দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে একজন নামকরা চিকিৎসক ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলে জালিয়াতি কাগজপত্র দিয়ে প্রতারণা করে আসছিলেন। তাকেও র‌্যাব আটক করেছে। একটি সহজ সরল সৎ সুন্দর সমাজব্যবস্থা দিনে দিনে কতটা ভঙ্গুর হলে চারদিকে এমন প্রতারকদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। সমাজে এখন মানুষ চেনা বড় দায়। সকালে যাকে চেনা যায় বিকালে তাকে চেনা যায় না। রাতে যাকে বিশ্বাস করা যায় সকালেই সে হয়ে ওঠে ভয়ংকর বিশ্বাসঘাতক। একটা অস্থির অশান্ত মূল্যবোধহীন নীতিহীন আদর্শহীন অসুস্থ রাজনীতি ও সামাজের মধ্যে আমরা বাস করছি। একসময় ক্ষুধার জ্বালায় নির্দিষ্ট রেডজোনে দেহব্যবসায় যেত যারা তাদের সমাজ বেশ্যা বলে ডাকত। কিন্তু আজকের সমাজে মুখোশ পরে কি নায়িকা, কি মডেল কি প্রান্তিক থেকে আসা তরুণী বা একদল নারী সমাজে হেঁটে বেড়ায়। তাদের চরিত্র চেনা যায় না। এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ মডেল পিয়াসা ও মৌকে গ্রেফতার করেছে। বাড়িতে তাদের মদের বার। এর আগে চিত্রনায়িকা পরীমণির বাড়িতেও মদের বার দেখা গেছে। এদের বিলাসী জীবনের ব্যয়বহুল অর্থের উৎস যে অনৈতিক পথে আসে তা এখন দেশবাসীর সামনে উন্মোচিত। হাই সোসাইটি থেকে নানা সোসাইটিতে বিচরণ করা এ উচ্চাভিলাষী চরিত্রহীনেরা উঁচুদরের কলগার্লই নয়, নারী ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে ভয়ংকরভাবে জড়িত। কেউ কেউ কারও রক্ষিতা। এর আগে চিত্রনায়িকা একা গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। তরুণসমাজকে এরা মাদকের জগতে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এসব রাতদিনের চরিত্রহীন রানীরা পুরুষ শিকার করে প্রলোভনে। তারপর স্বার্থ হাসিলের কুৎসিত কদর্যরূপ নেয়। বিত্তবানদের সঙ্গে মিশে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ উপার্জন করছে। ক্ষমতাবানদের আসরে নিয়ে সুবিধা আদায় করে। সমাজের আলোকিত মানুষদের সঙ্গে মিশে নিজের চরিত্র আড়াল করে। একসময় বাসে চড়া এ তরুণী বা নারীরা এখন বিলাসবহুল চড়া মূল্যের গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়ায় ঢাকা শহরে। এদের মেকআপহীন আটকের চেহারা দেখে রড-সিমেন্ট খসে পড়া পরিত্যক্ত ভবনের দেয়ালের কথা মনে করিয়ে দেয়। হাতে গোনা দু-তিন জন ধরা পড়েছেন। এক অন্ধকার জগতের একটি বিন্দু দেখা গেছে মাত্র। আসলে সমাজে নানারূপ এ চরিত্রহীনের সংখ্যা অ-নে-ক। কিন্তু সত্যিকার অর্থে সমাজকে কলুষিত করা মানুষকে ব্ল্যাকমেল করা উঠতি বয়সী তরুণদের মাদকের সাম্রাজ্যে টেনে নেওয়া এসব হাই সোসাইটির নারী অপরাধীর সংখ্যা কত? সন্দেহের ঊর্ধ্বে থাকা একদল নারীও সমাজে বিচরণ করেন, তারা কথায় আচরণে বড়ই সুন্দর। অনেকে উচ্চশিক্ষিতও। মধ্যবিত্ত শ্রেণির একটি অংশও ভেঙে গেছে। এ অংশ থেকে উঠে আসা তরুণী বা নারীদের একাংশও মূল্যবোধ, রক্ষণশীলতা, লজ্জা নির্বাসনে দিয়ে লোভের পথে হাঁটে। কিন্তু ভিতরের চেহারা ও চরিত্র প্রতারণা-বিশ্বাসঘাতকতায় ভরা। সমাজ থেকে নানামুখী তৎপরতায় সুবিধা ভোগ করে। সরকার এদের বিরুদ্ধে যে অভিযান পরিচালনা করছে তা অব্যাহত থাকুক। এ নষ্ট সমাজকে কিছুটা হলেও বিশুদ্ধ করার সময় এসেছে। ঢাকার বাতাসে বিষ। চারদিকে দূষিত বাতাস আরেকদিকে করোনার ছোবল। এমন সময় এসব নষ্ট নারীর দ্বারা গোটা সমাজ কলুষিত হয়ে যাচ্ছে। এদের বিচরণ সর্বত্র। কখন কার সঙ্গে পরিচিত হয়, ছবি তুলে মাঝখানে তাদেরও বিতর্কে ফেলে। সমাজকে দূষণমুক্ত করতে এ বিষের ফেরিওয়ালিদের প্রতিটি আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে হবে। একালের নারীবাদীদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশ্লীল কথা লিখলেই মনে করেন নারী প্রগতির বিপ্লব ঘটিয়েছেন। নারীর স্বাধীনতা ভোগ করছেন। এ দেশে কবি সুফিয়া কামাল থেকে সর্বশেষ আয়শা খানম পর্যন্ত নারীজাগরণ বা প্রগতিশীল নারী আন্দোলনের প্রতিটি মুখ মনে পড়লে শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে। নারীর ক্ষমতায়ন, সমঅধিকার, নিরাপত্তা ও সম্পত্তিতে বৈষম্যমূলক আইনের অবসান চাইতে হয়। নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয়। নারীর মেধা, শ্রম, ব্যক্তিত্ব, রুচি, আভিজাত্য ও সততা নিয়ে এ লড়াই করতে হয়। মূল্যবোধ নির্বাসন দিয়ে নয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়