শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

উচ্চাভিলাষী নষ্ট নারীতে সমাজ আজ কলুষিত

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উচ্চাভিলাষী নষ্ট নারীতে সমাজ আজ কলুষিত

রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা দিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে পাবলিক সার্ভেন্টদের দিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করলে গরিব মানুষকে কি দুর্বিষহ দুর্ভোগ পোহাতে হয় এবার ঈদের পর গার্মেন্ট শ্রমিকদের ঢাকায় ফেরার দৃশ্যে দেশবাসী আবার তা দেখেছে। গার্মেন্ট মালিকদের চাপে কারখানা খোলার এ আকস্মিক সিদ্ধান্তে মানুষ হেঁটে মাইলের পর মাইল ক্লান্ত-শ্রান্ত মুখে ঘাম ঝরিয়ে কর্মস্থলে রওনা দিয়েছে। এসি রুমে বসে সেই ঘর্মাক্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করা পোশাক রপ্তানিকারকদের আয়ের জোগানদাতাদের বেদনা বোঝার কথা নয়। তাহলে গার্মেন্ট মালিকরা যখন ছুটি না দিতে বলেছিলেন তখন তাদের কথা রাখলেই হতো। কিন্তু তখন না রেখে পরে তাদের আবদারে হঠাৎ লকডাউনে কারখানা খুলে দেওয়ার ঘোষণা শ্রমিকের বাড়তি অর্থই ব্যয় করায়নি, চরম শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছে। পোশাক কারখানা খোলা থাকবে কি থাকবে না সেসব বৈঠকে মালিকপক্ষের লোকদের রাখা হলেও শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধি রাখা হয়নি। তাই বলে সাধারণ জ্ঞানে যেখানে গণপরিবহন ও লঞ্চ বন্ধ সেখানে তাদের আনার ব্যবস্থা না করে এ ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ সমাজে গরিবের প্রতি কর্তৃত্ববানদের যে নিষ্ঠুর আচরণ তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। সড়কে মানুষের মিছিলের স্রোত, ফেরিতে গিজগিজে মানুষের ঢল, এমন দুর্ভোগ অতীতেও গার্মেন্ট মালিকদের কারণে কর্তারা দেখিয়েছেন। অবশ্য পরবর্তীতে সরকার গণপরিবহন চালু করে দিয়েছে শ্রমিকের জন্য। প্রজাতন্ত্রের কর্তারা ভুলে যাচ্ছেন তারা জনগণের সেবক। ক্ষমতার মালিক জনগণ। পোশাক কারখানা খুললে জীবিকার লড়াইয়ে শিল্পকারখানা কেন খুলবে না? শপিং মলের ব্যবসায়ীদের কী অবস্থা? হোটেল-রেস্তোরাঁ? আগস্ট এলে শোকাবহ পরিবেশ মনকে এমনিতেই বেদনাবিধুর করে তোলে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষাপটে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ এ দেশের বিশ্বাসঘাতকরা নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। মানবসভ্যতার ইতিহাসে এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ও নির্মম বর্বরতা নজিরবিহীন। বঙ্গবন্ধু তাঁর আত্মা দিয়ে দেশ ও মানুষকে ভালোবাসতেন। একটি যুদ্ধবিধস্ত দেশ তিনি অতিদ্রুত ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পরপরই নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে অনেক ঘটনাই ঘটেছে। যুদ্ধবিধস্ত দেশ গঠনকে অবজ্ঞা করে উগ্র হঠকারী সরকার উৎখাত, মানুষ হত্যা, জ্বালাও-পোড়াওসহ লাল সন্ত্রাসের দানবীয় রাজনীতি তাঁকে সুস্থিরভাবে কাজ করতে দেয়নি। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের নীলনকশাকারী ও ঘাতকদের পথ সহজ করে দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু বারবার সবাইকে সতর্ক করেও বিরত রাখতে পারেননি। নিজ দলের উন্নাসিকদের লাগামও টানতে পারেননি। সরকারি কর্মকর্তাদের বারবার বলেছেন, গরিবের ট্যাক্সের টাকায় বেতন দেওয়া হয়। নিজেদের সাহেব ভাবলে চলবে না। জনগণের সেবক ভাবতে হবে। কৃষক, শ্রমিক আর গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য তাঁর অন্তরভরা দরদ ছিল। বারবার তাঁর বক্তব্যে তা উঠে এসেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে তাঁর অর্থনৈতিক মুক্তির রূপরেখা মুখ থুবড়ে পড়েছিল। রাজনৈতিক শক্তির কর্তৃত্বের ওপর আঘাত এসেছিল। পেশি ও কালো টাকামুক্ত নির্বাচনব্যবস্থা আলোর মুখ দেখেনি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে সেদিন বাংলাদেশের আত্মাকে হত্যা করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন কবর দেওয়া হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ আজও আমরা ফিরে পাইনি। একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ ছিল তাঁর স্বপ্ন। গত এক যুগ ধরে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অর্থনীতিতে বিস্ময়কর উত্থান ঘটিয়েছে। উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করে উন্নত দুনিয়াকে চমকে দিয়েছে। মেগা প্রকল্প আর উন্নয়ন কর্মযজ্ঞে মুখর আজকের বাংলাদেশ। এর মধ্যেও একশ্রেণির লুটেরা ব্যাংক লুট করে নিয়ে যায়। ঋণখেলাপি হয়েও আলিশান জীবনযাপন করে। বিদেশে অর্থ পাচার করেও পার পেয়ে যায়। দেশে দেশে সেকেন্ড হোম বা বেগমপাড়া গড়ে তোলে। ওদের ভাগ্য বদল হলেও যাদের রক্ত চুষে নিজেরা দেশে-বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে, বিলাসী জীবনযাপন করে সেই শ্রমিকের ভাগ্য বদল হয় না। আমাদের বলবান কৃষক কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে। দেশপ্রেমিক সৃষ্টিশীল শিল্পপতিরা দেশে বিশাল বিনিয়োগ করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেছেন। জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন। ট্যাক্স দিচ্ছেন, ভ্যাট দিচ্ছেন। করোনাকালে তাদের ওপর যে বিপর্যয় তা-ও সরকারকে বিবেচনায় নিতে হবে। কেবল গার্মেন্ট মালিকদের স্বার্থরক্ষা করে শ্রমিকদের দুর্ভোগে ফেলে অর্থনীতি ও জীবিকা রক্ষা সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির আরও বড় শক্তি প্রবাসী শ্রমিকদের ঘাম ঝরানো বিদেশি মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠানো রেমিট্যান্স। অর্থনীতির শক্তিগুলোকে গরিব আর সাধারণ মানুষ মনে করে সরকারি কর্মকর্তাদের তাদের সঙ্গে যা খুশি আচরণ করার দিন ফুরিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু মুনাফাখোর কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। বিদেশের এজেন্টদের বিরুদ্ধে বারবার সতর্ক করেছেন। এমন মহান দেশপ্রেমিক বিশ্বনন্দিত জাতীয়তাবাদী নেতা আর কখনো আসবেন না। কিন্তু তাঁর আদর্শ ও পথ অন্তরে চিন্তায় মননে ও কর্মে সততার সঙ্গে লালনপালন করলে তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।

করোনার ভয়ংকর অভিশাপ থেকে আমরা কবে মুক্ত হব জানি না। করোনার বিরুদ্ধে পৃথিবীজুড়ে লড়াই চলছে। দেড় বছর ধরে কয়েক দফা করোনার ঢেউয়ে আমাদের জীবন কার্যত প্রাণহীন, বিষাদগ্রস্ত। আমাদের পারিবারিক বন্ধন দেখা-সাক্ষাৎ শিথিল হয়ে গেছে। সামাজিকতা সৌহার্দ্যরে যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যুর খবর গণমাধ্যম থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখতে দেখতে মানুষের মন মরে যাচ্ছে। শোকস্তব্ধ মানুষ ইন্নালিল্লাহ পড়তে পড়তে সময় পার করছে। একই পরিবারে হয় কেউ হাসপাতালে, নয় বাড়িতে চিকিৎসাধীন। কখনো একাধিক সদস্যের মৃত্যুসংবাদ শোকে মুহ্যমান করে দিচ্ছে। পৃথিবীজুড়ে যে লড়াই চলছে সেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেও নিরন্তর যুদ্ধ চলছে। অদৃশ্য শক্তি করোনার হাত থেকে মানুষ বাঁচানোর লড়াই, মানুষের জীবিকা রক্ষার লড়াই, দেশের অর্থনীতি বাঁচানোর লড়াই। আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা কার্যত ভেঙে পড়েছে। তবু দেশের চিকিৎসকসমাজ, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা অবিরাম ক্লান্তিহীন সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা টিকার নিশ্চয়তা দিয়ে গণটিকা কর্মসূচিতে যাচ্ছেন। দেশের মন্ত্রী-এমপিরাও যার যার এলাকায় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে আছেন। মানুষের জন্য মানুষ পাশে দাঁড়াচ্ছে। অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পতিত অসহায় মানুষের পাশে সরকারের পাশাপাশি বিত্তবানদের সঙ্গে দেশজুড়ে থাকা সচ্ছল মানুষদেরও আরও এগিয়ে আসা উচিত। টিকা গ্রহণে এবার মানুষের মধ্যে সাড়া দেখা যাচ্ছে। গণটিকা গ্রহণে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে প্রান্তিক মানুষকে উৎসাহিত করতে সরকারের পাশাপাশি রাজনৈতিক-সামাজিক সব শক্তিকেই ভূমিকা রাখতে হবে। করোনার এ বিপদ থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে।

আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল এ দেশে আর নেই। উপমহাদেশে এটি অন্যতম একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল। প্রথম দফা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে উত্থান ও শক্তিশালী গণমুখী সংগঠন হিসেবে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। দ্বিতীয় দফা মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার ৪০ বছরের নেতৃত্বে দলটি আজকে দেশে টানা ১২ বছর ক্ষমতায়ই নয়, দেশের সর্ববৃহৎ তৃণমূল বিস্তৃত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এ রাজনৈতিক দলের জন্য হাজার হাজার নেতা-কর্মী জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার নেতা-কর্মীর শরীরের রক্ত ঝরেছে। ঘাম শ্রম মেধায় নেতৃত্বে সাংগঠনিক দক্ষতায় পরিপূর্ণতা পেয়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী জেল জুলুম নির্যাতন সহ্য করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। অন্তহীন দহনে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটলেও দল ছেড়ে যাননি। বুকভরা অভিমান নিয়ে ঘরে বসেছেন তবু দলের অকল্যাণ চাননি। আওয়ামী লীগের দুর্ভাগ্য যখন বিরোধী দলে থাকে তখন দলের পোড় খাওয়া নেতা-কর্মীরা একটি একান্নবর্তী পরিবারের মতো বাস করেন। লড়াই-সংগ্রাম করে জেল জুলুম নির্যাতন ভোগ করেন। কিন্তু ক্ষমতায় এলেই দুঃসময়ের কর্মীরা অবহেলার শিকার হন। পরিবেশ কাউকে দল থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে। কেউ কেউ অভিমানে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর হঠাৎ করে একাংশ ক্ষমতা লাভের মধু খেতে খেতে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে অর্থবিত্ত কামাতে দলটিতে এসে ভিড় করেন। এ আমদানি অংশটিকে একসময় বসন্তের কোকিল বলা হতো। এখন হাইব্রিড আগাছা পরগাছা বলা হয়। বহুদিন থেকে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা বললেও তা করা হয়নি। দলের অনুমোদন ছাড়া অবৈধভাবে অসংখ্য ভুঁইফোড় সংগঠন একেকজন গড়ে তোলেন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি দিয়ে তারা নিজেদের গায়ে মুজিবকোট পরে বড় মুজিবভক্ত হয়ে যায়। এরা তদবিরবাণিজ্য নিয়োগবাণিজ্য আর চাঁদাবাজির রমরমা হাট বসায়। সর্বত্র এদের দৌড়ঝাঁপ। সারা দেশে শাখা সংগঠন খুলে কমিটিবাণিজ্য করে। দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার অপরাধে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে মহিলাবিষয়ক উপকমিটি থেকে বহিষ্কার করার পর র‌্যাব তাকে আটক করেছে। তার চাঁদাবাজির অনেক অডিও রেকর্ড এখন একের পর এক বের হচ্ছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ নামে দোকান খোলা দর্জি মনিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আগেই বলেছিলেন দলের ইমেজ নষ্ট করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, আড়াই শ সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলা হয়েছে। দলের নাম ভাঙানো বাজিকর এ প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপকে অভিনন্দন জানাতে হয়। এতে যারা এদের প্রশ্রয় দিয়েছেন তারাও সতর্ক হবেন। দলে যারা অপকর্ম করেন তাদের বিষয়েও হাইকমান্ডকে সজাগ-সতর্ক হতে হবে।

কি দুঃসাহস থাকলে এমন প্রতারণা করে যায় মানুষ! ঈশিতা নামের এক রমণী দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে একজন নামকরা চিকিৎসক ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলে জালিয়াতি কাগজপত্র দিয়ে প্রতারণা করে আসছিলেন। তাকেও র‌্যাব আটক করেছে। একটি সহজ সরল সৎ সুন্দর সমাজব্যবস্থা দিনে দিনে কতটা ভঙ্গুর হলে চারদিকে এমন প্রতারকদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। সমাজে এখন মানুষ চেনা বড় দায়। সকালে যাকে চেনা যায় বিকালে তাকে চেনা যায় না। রাতে যাকে বিশ্বাস করা যায় সকালেই সে হয়ে ওঠে ভয়ংকর বিশ্বাসঘাতক। একটা অস্থির অশান্ত মূল্যবোধহীন নীতিহীন আদর্শহীন অসুস্থ রাজনীতি ও সামাজের মধ্যে আমরা বাস করছি। একসময় ক্ষুধার জ্বালায় নির্দিষ্ট রেডজোনে দেহব্যবসায় যেত যারা তাদের সমাজ বেশ্যা বলে ডাকত। কিন্তু আজকের সমাজে মুখোশ পরে কি নায়িকা, কি মডেল কি প্রান্তিক থেকে আসা তরুণী বা একদল নারী সমাজে হেঁটে বেড়ায়। তাদের চরিত্র চেনা যায় না। এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ মডেল পিয়াসা ও মৌকে গ্রেফতার করেছে। বাড়িতে তাদের মদের বার। এর আগে চিত্রনায়িকা পরীমণির বাড়িতেও মদের বার দেখা গেছে। এদের বিলাসী জীবনের ব্যয়বহুল অর্থের উৎস যে অনৈতিক পথে আসে তা এখন দেশবাসীর সামনে উন্মোচিত। হাই সোসাইটি থেকে নানা সোসাইটিতে বিচরণ করা এ উচ্চাভিলাষী চরিত্রহীনেরা উঁচুদরের কলগার্লই নয়, নারী ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে ভয়ংকরভাবে জড়িত। কেউ কেউ কারও রক্ষিতা। এর আগে চিত্রনায়িকা একা গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। তরুণসমাজকে এরা মাদকের জগতে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এসব রাতদিনের চরিত্রহীন রানীরা পুরুষ শিকার করে প্রলোভনে। তারপর স্বার্থ হাসিলের কুৎসিত কদর্যরূপ নেয়। বিত্তবানদের সঙ্গে মিশে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ উপার্জন করছে। ক্ষমতাবানদের আসরে নিয়ে সুবিধা আদায় করে। সমাজের আলোকিত মানুষদের সঙ্গে মিশে নিজের চরিত্র আড়াল করে। একসময় বাসে চড়া এ তরুণী বা নারীরা এখন বিলাসবহুল চড়া মূল্যের গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়ায় ঢাকা শহরে। এদের মেকআপহীন আটকের চেহারা দেখে রড-সিমেন্ট খসে পড়া পরিত্যক্ত ভবনের দেয়ালের কথা মনে করিয়ে দেয়। হাতে গোনা দু-তিন জন ধরা পড়েছেন। এক অন্ধকার জগতের একটি বিন্দু দেখা গেছে মাত্র। আসলে সমাজে নানারূপ এ চরিত্রহীনের সংখ্যা অ-নে-ক। কিন্তু সত্যিকার অর্থে সমাজকে কলুষিত করা মানুষকে ব্ল্যাকমেল করা উঠতি বয়সী তরুণদের মাদকের সাম্রাজ্যে টেনে নেওয়া এসব হাই সোসাইটির নারী অপরাধীর সংখ্যা কত? সন্দেহের ঊর্ধ্বে থাকা একদল নারীও সমাজে বিচরণ করেন, তারা কথায় আচরণে বড়ই সুন্দর। অনেকে উচ্চশিক্ষিতও। মধ্যবিত্ত শ্রেণির একটি অংশও ভেঙে গেছে। এ অংশ থেকে উঠে আসা তরুণী বা নারীদের একাংশও মূল্যবোধ, রক্ষণশীলতা, লজ্জা নির্বাসনে দিয়ে লোভের পথে হাঁটে। কিন্তু ভিতরের চেহারা ও চরিত্র প্রতারণা-বিশ্বাসঘাতকতায় ভরা। সমাজ থেকে নানামুখী তৎপরতায় সুবিধা ভোগ করে। সরকার এদের বিরুদ্ধে যে অভিযান পরিচালনা করছে তা অব্যাহত থাকুক। এ নষ্ট সমাজকে কিছুটা হলেও বিশুদ্ধ করার সময় এসেছে। ঢাকার বাতাসে বিষ। চারদিকে দূষিত বাতাস আরেকদিকে করোনার ছোবল। এমন সময় এসব নষ্ট নারীর দ্বারা গোটা সমাজ কলুষিত হয়ে যাচ্ছে। এদের বিচরণ সর্বত্র। কখন কার সঙ্গে পরিচিত হয়, ছবি তুলে মাঝখানে তাদেরও বিতর্কে ফেলে। সমাজকে দূষণমুক্ত করতে এ বিষের ফেরিওয়ালিদের প্রতিটি আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে হবে। একালের নারীবাদীদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশ্লীল কথা লিখলেই মনে করেন নারী প্রগতির বিপ্লব ঘটিয়েছেন। নারীর স্বাধীনতা ভোগ করছেন। এ দেশে কবি সুফিয়া কামাল থেকে সর্বশেষ আয়শা খানম পর্যন্ত নারীজাগরণ বা প্রগতিশীল নারী আন্দোলনের প্রতিটি মুখ মনে পড়লে শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে। নারীর ক্ষমতায়ন, সমঅধিকার, নিরাপত্তা ও সম্পত্তিতে বৈষম্যমূলক আইনের অবসান চাইতে হয়। নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয়। নারীর মেধা, শ্রম, ব্যক্তিত্ব, রুচি, আভিজাত্য ও সততা নিয়ে এ লড়াই করতে হয়। মূল্যবোধ নির্বাসন দিয়ে নয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা