শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১

বরিশালে ‘চায়ের কাপে ঝড়’ গভীর ষড়যন্ত্রের ফাঁদ!

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বরিশালে ‘চায়ের কাপে ঝড়’ গভীর ষড়যন্ত্রের ফাঁদ!

প্রচলিত গল্পটি এ রকম- ‘দুটি গ্রামের সীমানা এলাকায় একটি বিশাল হাট। বিরোধ থাকলেও দুই গ্রামের মধ্যে বিবাদের ঘটনা ঘটত না, ছিল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান। এ অবস্থায় তৃতীয় পক্ষের ধুরন্ধর এক ব্যক্তি হাটবারে খুবই পরিচিত একটি রসগোল্লার দোকানের পাশের গাছের কান্ডে অল্প একটু ঝোলা গুড় লাগিয়ে দিল। এ গুড়ের আকর্ষণে পোকা এলো। পোকা খাবার জন্য এলো পাখি। পাখি ধরতে এলো বিড়াল। চোর স্বভাবের বিড়ালকে ধাওয়া দিল কুকুর। হঠাৎ ধাওয়া খেয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার বিশাল গামলায়। এ নিয়ে শুরু হলো তর্কাতর্কি-হাতাহাতি-মারামারি। যা ছড়িয়ে গেল পুরো হাটে। এরপর মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত দুই গ্রাম, রক্তারক্তি ও প্রাণহানির মহা অঘটন ঘটে গেল তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে!

টক অব দ্য কান্ট্রি হয়ে যাওয়া বরিশালের আলোচিত ঘটনাটিও অনেকটা এ গল্পের মতোই। ১৮ আগস্ট রাতে বরিশাল সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা শহরের বিভিন্ন এলাকার নানান ধরনের ব্যানার-বিলবোর্ড অপসারণের অংশ হিসেবে রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলা কমপ্লেক্সে পরিচ্ছন্নের কাজ শুরু করে। এ কাজ করতে গিয়ে তারা বাধাগ্রস্ত হয়। তারা জানত না নেপথ্য ঘটনা। কিন্তু নিশ্চয়ই ইউএনও মুনিবুর রহমান জানেন। তিনি বেরিয়ে এলেন। একপর্যায়ে তিনি কর্তব্যরত আনসারকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। আদিষ্ট হয়ে আনসার সদস্যরা মারমুখী হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের রক্ষায় সরকারি দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী এগিয়ে আসেন। এ অবস্থায় কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা আরও মারমুখী হয়ে ওঠে। ইউএনওর নির্দেশে গুলি চালানো হয়। ফলে পরিস্থিতি অধিকতর ঘোলাটে হয়ে যায়। অঘটনের খবর পেয়ে বিসিসি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছেন। তিনি নিজের পরিচয় দেন, সবাইকে শান্ত হওয়ার আহ্‌বান জানান। এর পরও আনসার বাহিনীর গুলি চলেছে। এক সূত্র বলছেন, সেদিন আসলে গোলাগুলি ঘটানোর জন্য ফাঁদ পাতা হয়েছিল। কিন্তু মেয়র সাদিক কিনারে গেলেও সে ফাঁদে পা দেননি।

বরিশালের উল্লিখিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ২০ আগস্ট গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেছেন, বরিশালের ঘটনায় কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। জড়িতদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, বরিশালের ঘটনায় যারাই জড়িত থাকুক তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে। এদিকে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এক সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।

ঘটনার বিস্তার এখানেই থেমে যেতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। বরং অভূতপূর্ব ‘কড়া’ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। এই ক্যাডারের সদস্য জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার বরিশাল শহরে ১০ প্লাটুন বিজিবি চেয়ে পত্র দিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়। বিসিসি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি করে দুটি মামলায় আসামি করা হয়েছে ৬ শতাধিক ব্যক্তিকে। আসামির তালিকায় মৃত ব্যক্তিও আছেন! যদিও বিষয়টি ফাঁস হওয়ার পর পুলিশ আসামির বাপের নাম উল্লেখ করে মুখরক্ষার চেষ্টা করছেন।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন আক্রমণাত্মক ও ভুলে ভরা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের আইনের মাধ্যমেই মোকাবিলা করা হবে।’ বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন। এ সংগঠনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব কবির বিন আনোয়ার। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী বরিশাল সদর আসনের সংসদ সদস্য কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীম (অব.)।

বরিশালের ঘটনার পরদিন ১৯ আগস্ট সন্ধ্যায় অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে সংগঠনের কার্যনির্বাহী পরিষদের জরুরি সভা হয়। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনে সংঘটিত ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত হয়, আইনের মাধ্যমেই দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করা হবে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।’ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বরিশালের ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায় সরকারি কর্তব্য পালন করতে গিয়ে ইউএনও কীভাবে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের দ্বারা হেনস্তা হয়েছেন। তাঁর বাসায় হামলা করা হয়, যেখানে তাঁর করোনা আক্রান্ত অসুস্থ পিতা-মাতা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের উপস্থিতিতে এই কর্মকর্তাকে গালাগাল করা হয়েছে। তাঁর বাড়ির ফটক ভেঙে প্রবেশ করা হয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি ব্যবহার করা হয়েছে। তাঁর চামড়া তুলে নেওয়ার জন্য প্রকাশ্যে স্লোগান দিয়ে মিছিল করা হয়েছে। মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ও তাঁর দুর্বৃত্ত বাহিনী সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের দিয়ে নানা প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং পুরো জেলায় ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছেন।’

আহা! আহা! শুনিলাম যেন অমৃত বাণী। এ সংগঠনটি এ ধরনের বাক্য এবং শব্দ প্রয়োগে প্রেস রিলিজ দিতে পারে কি না সেটাই বড় প্রশ্ন! অনেকেই মনে করেন সীমার বাইরে গিয়ে অনেকটা সংবিধানবহিভর্‚তভাবে এ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এদিকে কাগজে-কলমে যা-ই বলা হোক, জনগণের প্রতি সচিবদের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু রয়েই গেছে। অতীতে অনেক উদাহরণ আছে, আমলারা জনগণ তো দূরের কথা, সরকারের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা, বিশ্বস্ততা ভঙ্গ করার একাধিক উদাহরণ আছে। অন্যদিকে জনপ্রতিনিধিদের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতেই হয়। পানি ছাড়া মাছ যেমন তেমনই জনগণ ছাড়া জনপ্রতিনিধি অকল্পনীয়। মেয়র সাদিকের বিষয়টি সেভাবেই দেখতে হবে। বলা বাহুল্য, চূড়ান্ত বিচারে রাজনীতিবিদরাই রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন, আমলারা নন।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে গেছে, ১৮ আগস্ট রাতের বিষয়টি ছিল সাজানো ফাঁদ। আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি যখন ঘোলাটে করার চেষ্টা হয়েছে তখন গভীরের কথাটি দৃঢ়ভাবে বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, বরিশালের ঘটনা পুঁজি করে কাউকে পানি ঘোলা করতে দেওয়া হবে না। তদন্তে সত্য উদ্ঘাটন হওয়ার আগে এ নিয়ে অতিমাত্রায় কথা বলা বা কিছু করাও সমীচীন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘বরিশালের ঘটনাটি এখনো তদন্তাধীন। স্থানীয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ৬০ জন গুলিবিদ্ধ ও অনেকের আহত হওয়ার কথা বলা হয়েছে, তা-ও দেখা হচ্ছে। তদন্তাধীন বিষয়ে বেশি কথা বলতে চাই না, তদন্তের ভিত্তিতে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হবে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

প্রশাসন ক্যাডার ইতিমধ্যে এ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে এবং সেখানে বরিশালের মেয়র ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন বলা হয়েছে, তদন্তাধীন বিষয়ে এমন বিবৃতি দেওয়া যৌক্তিক কি না বা তারা এটা করতে পারে কি না এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দেখেছি প্রশাসন ক্যাডারের পক্ষ থেকে তড়িঘড়ি করে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। তদন্তে বেরিয়ে আসবে আসলে কী ঘটনা ঘটেছিল।’

অনেকেই মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর বক্তব্যে ঘটনার মূল বিষয়টি উঠে এসেছে। তথ্যমন্ত্রী যে কথা বলেছেন তা ভিত্তি হিসেবে ধরে নিয়ে আরও কিছু বিষয় বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। তা হচ্ছে ব্যানার-ফেস্টুনের অপসারণ ইস্যুতে এত জড়ালেন কেন ইউএনও মুনিবুর রহমান? স্মরণ করা যেতে পারে বরিশাল জিলা স্কুলের ছাত্র ছিলেন বরিশাল সদর উপজেলার বর্তমান ইউএনও। সে সময় বিএনপি ক্ষমতায়, তিনি ছাত্রদলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। স্কুলজীবনে তার বন্ধুরা বর্তমানে বিএনপি অথবা আওয়ামী রাজনীতিতে সাদিকবিরোধী শিবিরে সক্রিয় নেতা-কর্মী। ফলে তারও একটি রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ সৃষ্টি হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া ব্যক্তিগভাবে তিনি অত্যন্ত রগচটা মানুষ হিসেবে পরিচিত। আর একটি প্রশ্ন বেশ বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। তা হচ্ছে জেলা প্রশাসক ১০ প্লাটুন বিজিবি চাইলেন কোন বিবেচনায়? বরিশালে এমন কি কিছু ঘটেছিল যে বিজিবি নামাতে হবে! তা তো নয়। বরং সবারই জানা, পরিস্থিতি মোকাবিলায় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সর্বোচ্চ দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার। এমনকি ১৮ মার্চের ঘটনাও মোকাবিলা করে সক্ষমতা স্পষ্ট স্বাক্ষর রেখেছে বরিশাল মেট্রোপলিটান পুলিশ (বিএমপি)।

পর্যবেক্ষণে অনেকের কাছেই পরিষ্কার, বরিশাল সদর উপজেলা কমপ্লেক্সে ১৮ আগস্টের নাটকীয় ঘটনা খুবই পরিকল্পিভাবে ঘটানো হয়েছে। আর ঘটনাস্থলে আনসার বাহিনীর উসকানিমূলক গুলিবর্ষণের মুখে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ যে ধৈর্য ও প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন তা রাজনীতিতে এক দৃষ্টান্ত হয়েই থাকবে। তা না হলে সেদিন কেবল আনসারের একতরফা গুলি নয়; গোলাগুলির ঘটনা ঘটতে পারত। সৌভাগ্যক্রমে তা হয়নি। এর পরও প্রশ্ন হচ্ছে- সব ষড়যন্ত্র আগস্টেই ঘটে কেন?

সাধারণভাবেই জানা কথা, প্রতিটি ঘটনার পেছনেই পরিকল্পনা থাকে, থাকে বিনিয়োগও। বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে বাসন্তীর জাল পরা ছবি পত্রিকায় ছাপা এবং শেখ হাসিনা সরকারের আমলে কোরবানির পশুর চামড়া কবরের মতো করে মাটি চাপা দেওয়া- এ ধরনের সব ঘটনার পেছনে উদ্দেশ্য ও বিনিয়োগ থাকে। বোধগম্য কারণেই এ ধারার বাইরে নয় ১৮ আগস্ট রাতে বরিশাল সদর উপজেলার ইউএনওর বাসভবনের ঘটনাবলি। এদিকে বরিশালের টক অব দ্য টাইম- কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে ওই রাতের ঘটনার পেছনে। টাকার পরিমাণ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য আছে। কিন্তু মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগের কথাটি অনেকেই বিশ্বাস করছেন এবং এটি বরিশালে টক অব দ্য টাউন হয়ে গেছে।

লেখাটি শেষ করার আগে গল্পের প্রসঙ্গে আসি। দুই গ্রামের প্রাণঘাতী সংঘর্ষের নেপথ্যে গাছের কান্ডে ঝোলা গুড় লাগানো ব্যক্তিটিকে খোঁজ করা হয়েছিল কি না তা গল্পে বলা নেই। হয়তো সে সময় কোনো ঘটনার নেপথ্য অনুসন্ধানকে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হয়নি। কিন্তু অতীতে যা প্রয়োজন বলে বিবেচিত হয়নি তার অনেক কিছু বর্তমানে খুবই জরুরি হয়ে গেছে। রবিবার রাতে বিভাগীয় কমিশনারের বাসভবনে শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে মেয়রের বৈঠকে ‘ভুল বোঝাবুঝি’র অবসান ও মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি অবশ্যই একটি ভালো খবর। তবে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ভুল বোঝাবুঝির অবতারণা না হয় তা নিশ্চিত করতে সব পক্ষকেই সতর্ক থাতকে হবে। সাধু সাবধান!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে