শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর ক্ষমায় সর্বহারা পার্টিতে গেলেন কর্নেল জিয়াউদ্দিন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর ক্ষমায় সর্বহারা পার্টিতে গেলেন কর্নেল জিয়াউদ্দিন

মানুষের উপকার করতেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক। ব্রিটিশ শাসনকালে অবিভক্ত বাংলার রাজনীতিতে ছিলেন শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। আইনজীবী হিসেবেও সুনাম ছিল। কলকাতায় শক্ত ঘাঁটি ছিল শেরেবাংলার। মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন।  ১৯৪৭ সালের আগে তাঁর কলকাতার বাড়ি সব সময় জমজমাট থাকত। সারাক্ষণ মানুষে গমগম করত। ঢাকা, বরিশালসহ পূর্ব বাংলার লোকজন গেলে বিপদে-আপদে সহায়তা পেতেন। শেরেবাংলাকে নিয়ে অনেক ধরনের মিথ আছে। তিনি ৪০টি ফজলি আম একসঙ্গে খেতে পারতেন। ভোজনরসিক ছিলেন। নিজে খেতেন, অন্যকে খাওয়াতেও ভালোবাসতেন। মামলা-মোকদ্দমায় পাশে থাকতেন গরিব মানুষের। পাশে দাঁড়াতেন কৃষকের। একবার একজন তাঁর কাছে গিয়ে আর্থিক ১৫ টাকা সাহায্য চাইলেন। তখন ১৫ টাকা অনেক। শেরেবাংলা বাড়ির ভিতরে গেলেন। নিয়ে এলেন ২০ টাকা। সে টাকা লোকটির হাতে দিলেন। লোকটি বলল, আমি তো ১৫ টাকা চেয়েছিলাম। আপনি দিলেন ২০ টাকা। ৫ টাকা বেশি কেন? জবাবে শেরেবাংলা হাসলেন। তারপর বললেন, প্রতিদিন অনেক মানুষ আমার কাছে সাহায্যের জন্য আসে। কমবেশি সবাইকে চেষ্টা করি সহায়তা করতে। পরে দেখি যাদের সহায়তা করলাম তারা আমার বিরোধিতা করছে। আড়ালে গিয়ে কথা বলছে। মিথ্যা কুৎসা রটাচ্ছে। কীভাবে ক্ষতি করবে সেই চিন্তা করছে। এমনকি ভোট এলে সবার আগে সহায়তা গ্রহণকারী মানুষটি বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। উপকার করলে এ দেশে বাঁশ খেতে হয়। এ কারণে ৫ টাকা আগাম দিয়ে রাখলাম তোমাকে। বাড়তি টাকা দিয়ে বাঁশ কিনে রাখবে। তুমি যখন আমার বিপক্ষে যাবে তখন বাঁশ দেওয়ার জন্য নতুন করে টাকা সংগ্রহ করতে হবে না। কারও কাছে নতুন করে ধারকর্জ করতে হবে না। আমার টাকায় কেনা বাঁশ আমাকে দিয়ে দেবে। এ কারণে আগেই ৫ টাকা বেশি দিয়ে রাখলাম।

আমাদের ভূখন্ডের মানুষকে শেরেবাংলা ভালো করেই চিনেছিলেন। ইতিহাসের পরতে পরতে বিশ্বাসঘাতকরা লুকিয়ে আছে। বেইমান, মীরজাফর, খন্দকার মোশতাকরা ঘুরে বেড়ায় আমাদের চারপাশে। ইতিহাসে নায়ক থাকে, খলনায়কও থাকে। সব চরিত্রের অধ্যায়, অবস্থান আলাদা করে নির্ধারণ করা। মীরমদন, মোহনলালের অবস্থান বীরত্বে। আবার মীরজাফর, উমিচাঁদ, ঘষেটি বেগমদের অবস্থান মুনাফেকিতে। বিশ্বাসঘাতকদের কারণে প্রাণ দিয়েছেন বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ ধরা পড়েন মানুষের ওপর আস্থা রেখে। বাহাদুর শাহকে ইংরেজ বাহিনীর হাতে ধরিয়ে দেন তাঁকে আশ্রয়দানকারী মাজারের খাদেম। আটকের পর শেষ মুহুর্তে বাহাদুর শাহ একবার তাকিয়েছিলেন খাদেমের দিকে। অর্থলোভী খাদেমের মাথাটা নিচুই ছিল। বৃদ্ধ সম্রাট হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন। বুঝতে এবং হজম করতে সময় লেগেছিল। যখন সব বুঝলেন তখন হাঁটতে থাকেন ইংরেজ বেনিয়া সেনাদের সঙ্গে অজানার পথে। ইতিহাস কোনো দিন খুনি বিশ্বাসঘাতককে ঠাঁই দেয় না। সাময়িক ফায়দা দেয়। কিন্তু বেশিদিন তা স্থায়ী হয় না। মীরজাফর, মোশতাকরা কত দিন ক্ষমতায় ছিলেন পুতুল সরকার হিসেবে? বেশিদিন না। অল্প সময়ে বিদায় নিতে হয়েছিল নিষ্ঠুরভাবে। মীরজাফর, ঘষেটি বেগম, খন্দকার মোশতাকদের ইতিহাসে এখন অবস্থান গালি হিসেবে। ষড়যন্ত্রকারীরা টিকতে পারে না। মানুষ সব জানে। তার পরও লোভে পড়ে মোশতাক হয়, মীরজাফর হয়। বিশ্বাস, আস্থা, সমাজ ও সংস্কৃতি ধ্বংস করে। এভাবে চলে আসছে আমাদের ভূখন্ডে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বাসই করতেন না তাঁকে কোনো বাঙালি খুন করতে পারে। এসবির ডিআইজি ই এ চৌধুরীর কাছে বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিয়ে বারবার নেতিবাচক খবর আসতে থাকে। একাধিক রাত তিনি পুলিশ ও রক্ষীবাহিনী নিয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেন। একপর্যায়ে বিষয়টি বঙ্গবন্ধুকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। একা না গিয়ে রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার হোসেন মোল্লাকে নিয়ে একদিন বঙ্গবন্ধুর কাছে গেলেন। সরোয়ার মোল্লা আমাকে বলেছেন, তাদের সঙ্গে ছিলেন রক্ষীবাহিনীর আরেকজন কর্মকর্তা কর্নেল সাবিহ উদ্দিন। তিনজন বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে না থাকতে। দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য ধানমন্ডি ৩২ নিরাপদ স্থান নয়। সাবিহ উদ্দিন একটি বই নিয়ে যান। বইটির নাম ‘অ্যা ম্যান অন দ্য হর্স ব্যাক’। এ বইতে দুনিয়ার শতাধিক সামরিক ক্যুর কথা লেখা ছিল। অল্প কিছু মানুষ কীভাবে ক্যু করে তার বর্ণনাও ছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করলেন গণভবনে থাকতে। বঙ্গবন্ধুর নেতিবাচক ভাব দেখে ই এ চৌধুরী বঙ্গভবনে থাকতেও বলেছেন। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। তারপর বললেন, বাংলার মানুষ আমাকে মারবে! তারপর বললেন, তোমরা তোমাদের রক্ষীবাহিনী চালাও। আইনশৃঙ্খলা ঠিক কর। দেশের মানুষের শান্তি নিশ্চিত কর। শুধু রক্ষীবাহিনী নয়, বঙ্গবন্ধুকে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ সতর্ক করে। ইন্দিরা গান্ধী ‘র’-প্রধানকে পাঠিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাদের কথাকেও গুরুত্ব দেননি। পাত্তা দেননি। এমনকি মৃত্যুর আগেও সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে তিনি বলিষ্ঠ কণ্ঠে খুনিদের লক্ষ্য করে বলেছিলেন, পাকিস্তান আর্মি আমাকে হত্যার সাহস পায়নি। তোরা কারা? কী চাস? বঙ্গবন্ধু ভাবতেন কোনো বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে না। পারবে না। কারণ এই বাঙালিকে তিনি একটি দেশ দিয়েছেন। বিশে^র বুকে একটি পাসপোর্ট দিয়েছেন। কীভাবে তারা তাঁর বিরুদ্ধে যাবে!

বঙ্গবন্ধু ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরার পরই ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে যায়। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাংবাদিক এ এল খতিবের ‘হু কিল্ড মুজিব’ বইতে অনেক কিছু লেখা আছে। অনেক অজানা ষড়যন্ত্রের বর্ণনা আছে। ’৭২ সালের আগস্টে বঙ্গবন্ধু অসুস্থ হয়ে পড়েন। গলব্লাডার স্টোন অপারেশনের জন্য লন্ডন যান। ১১ আগস্ট হলিডে পত্রিকায় লে. কর্নেল জিয়াউদ্দিনের একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এ নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুকে আক্রমণ করা হয়। সরকারের কঠোর সমালোচনা করা হয়। জিয়াউদ্দিন ঢাকা ব্রিগেডের কমান্ডার ছিলেন। এভাবে একজন কর্মকর্তার লেখা প্রকাশের পর তাৎক্ষণিক সেনা আইনে কোর্ট মার্শাল হওয়ার কথা ছিল। ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ ব্যবস্থা নিলেন না। সবাই তাকিয়ে ছিলেন একজনের দিকে। বঙ্গবন্ধু লন্ডনে। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কোনো সিদ্ধান্ত দিলেন না। কর্নেল তাহেরের ঘনিষ্ঠ এই সেনা কর্মকর্তা বামধারার চিন্তা করতেন। লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন লে. কর্নেল জিয়া। বঙ্গবন্ধু তাকে বললেন, ক্ষমা চাইলে তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা হবে না। বঙ্গবন্ধুর এ উদারতা তখনকার সেনা কর্মকর্তাদের অনেককে বিস্মিত করে। বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান জিয়াউদ্দিন। তারপর যোগ দেন সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিতে। সর্বহারা পার্টির তখনকার গলা কাটা ভূমিকা সবারই জানা। রাষ্ট্রশাসনে বঙ্গবন্ধুর অতি উদারতার সুযোগই ষড়যন্ত্রকারীরা নিতে থাকে। পরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধু সরকারকে করে তোলা হয় অজনপ্রিয়। বাংলাদেশে উদারতার স্থান নেই। কঠিন বাস্তবতা হলো এখানে কেউ আপনজন নেই। আবদুল আলীমের একটি গান আছে- ‘এ সংসারে কেউ নয় আপনজনা’। আসলে আপন চেনা বড় কঠিন। বঙ্গবন্ধুও চিনতে পারেননি পাশে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের। বড় উদারতা নিয়ে সবকিছু দেখতেন। বাঙালির নেতিবাচক জায়গাটুকু শেরেবাংলা ধরতে পেরেছিলেন। আর পেরেছিলেন বলেই বাঁশ দেওয়ার জন্য দিয়েছিলেন আগাম টাকা।

রাজনীতির হিসাব-নিকাশটা জটিল। আমাদের রাজনীতির উদারতার দৃষ্টান্তগুলো বঙ্গবন্ধু তৈরি করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ভালোবাসা দিয়ে সবটুকু জয় করতে। মানুষকে কাছে টানতে। বঙ্গবন্ধু খুব দ্রুত মানুষকে কাছে টেনে নিতেন। কাজে লাগাতেন রাজনীতিতে। এভাবে সবাই পারে না। সবাই করেও না। বঙ্গবন্ধুর আরেকটি গুণ ছিল দুঃসময়ের মানুষদের মূল্যায়ন। তিনি খুঁজে খুঁজে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে আসতেন। বাদ পড়েননি মোহাম্মদ উল্লাহর মতো নেতাও। আওয়ামী লীগের একজন নেতা থেকে দেশের স্পিকার, রাষ্ট্রপতি সব হয়েছিলেন। তবু তাঁর চাওয়া-পাওয়ার শেষ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীতে পড়েছি, আওয়ামী লীগের শুরুর দিকে পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগ অফিসে এই মোহাম্মদ উল্লাহ একদিন সাক্ষাৎ করেন। বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে দাঁড়ান। তারপর বলেন, কাজ করতে চাই। দলের অফিসে সার্বক্ষণিক থাকার জন্যও একজনকে লাগে। বঙ্গবন্ধু তাঁকে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক করেন। পত্রিকা অফিসে প্রেস বিজ্ঞপ্তি নিয়ে যেতেন মোহাম্মদ উল্লাহ। নিজেই টাইপ করতেন প্রেস বিজ্ঞপ্তি। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু তাঁকে সংসদে ডেপুটি স্পিকার করেন। ভাগ্যবান মানুষ মোহাম্মদ উল্লাহ। স্পিকার আবদুল হামিদের মৃত্যু তাঁর ভাগ্য খুলে দেয়। তিনি হয়ে গেলেন স্পিকার। দুই বছরের মধ্যে মোহাম্মদ উল্লাহর উত্থান হয় আরেক দফা। ১৯৭৪ সালের ২৪ জানুয়ারি মোহাম্মদ উল্লাহ প্রেসিডেন্ট হলেন বাংলাদেশের। বঙ্গবন্ধু তাঁকে প্রেসিডেন্ট করলেন। কিন্তু এ পদের মর্যাদা মোহাম্মদ উল্লাহ বুঝতেন কি না জানি না। এক বছর পর দেশে রাষ্ট্রপতি-শাসিত পদ্ধতি শুরু হলো। বঙ্গবন্ধু শপথ নিলেন রাষ্ট্রপতি হিসেবে। মোহাম্মদ উল্লাহ বাদ পড়লেন না। বঙ্গবন্ধু এবার তাঁকে মন্ত্রী করলেন। দুঃসময়ের অফিস পাহারাদারকে মূল্যায়ন করেছিলেন যথাযথভাবে। কিন্তু ইতিহাস ভীষণ নিষ্ঠুর! ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার পর মোহাম্মদ উল্লাহকে দেখা গেল আরেক রূপে। সাদামাটা চলতে অভ্যস্ত মোহাম্মদ উল্লাহ শপথ নিলেন খন্দকার মোশতাকের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে।

মোহাম্মদ উল্লাহকে কাছ থেকে দেখলাম ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদে। তিনি বিএনপি থেকে এমপি হয়েছেন। সংসদে মোহাম্মদ উল্লাহ কথা বলতেন না। চুপচাপ এসে বসতেন হাউসে। আবার চলে যেতেন। আমি তখন কাজ করি আজকের কাগজ, ভোরের কাগজে। আওয়ামী লীগ ও সংসদ বিটের রিপোর্টার ছিলাম। নিয়মিত সংসদে যেতাম। একদিন সংসদে মোহাম্মদ উল্লাকে বললাম, আপনার একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। কথা বলতে চাই আপনার দীর্ঘ জীবন নিয়ে। রাজনীতি নিয়ে। তিনি আমার দিকে তাকালেন। জানতে চাইলেন কোথায় কাজ করি। তারপর বললেন, আচ্ছা একদিন কথা বলব। সেই কথা আর বলা হয়নি। মোহাম্মদ উল্লাহর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলান তাঁর ক্ষমতার নানা মেরুকরণ নিয়ে। তিনি সময় দেননি। আমিও সময় করতে পারিনি। জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে তখন আমরা সারা দেশে যেতাম সংবাদকর্মী হিসেবে। সে কারণে সময় মেলেনি।

একজন মোহাম্মদ উল্লাহকে বঙ্গবন্ধু ধাপে ধাপে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার পর কোথায় থামতে হবে বুঝতে পারেননি মোহাম্মদ উল্লাহ। ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার, রাষ্ট্রপতি সবই ছিলেন। এরপর একজন মানুষের আর কী চাওয়া থাকতে পারে? মোশতাকের ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। বিএনপি করেছেন। সবশেষে রাজনীতির সমাপনী টানেন সংসদ সদস্য হিসেবে। আমি একবার ভুল করে লিখেছিলাম, তিনি উপজেলা চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন। পরে তাঁর পরিবারের লোকজন আপত্তি করলেন। তারা বললেন, না, তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন না। খবর নিয়ে দেখলাম পরিবারের কথাই সত্যি। এ যুগে এই সময়ে ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেক মানুষের নানামুখী উত্থান দেখে মোহাম্মদ উল্লাহকে মনে পড়ে গেল। চাওয়ার চেয়ে বেশি পেয়ে গেলে সমস্যা। বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি দিয়েছেন মোহাম্মদ উল্লাহকে। বঙ্গবন্ধুর মেয়েকে কাছ থেকে দেখেছি। তিনিও বাবার মতো হিমালয়সম হৃদয় পেয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে দেওয়ার সময় তিনি বাবাকে ছাড়িয়ে যান। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের ইতিবাচক দিক আছে। তিনি অনেক সময় কারও পরিমিতিবোধের অভাব দেখলে কেড়েও নেন। জানিয়ে দেন কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। যিনি ক্ষমতায় বসান তিনি আবার কেড়েও নিতে পারেন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম