শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর ক্ষমায় সর্বহারা পার্টিতে গেলেন কর্নেল জিয়াউদ্দিন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর ক্ষমায় সর্বহারা পার্টিতে গেলেন কর্নেল জিয়াউদ্দিন

মানুষের উপকার করতেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক। ব্রিটিশ শাসনকালে অবিভক্ত বাংলার রাজনীতিতে ছিলেন শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। আইনজীবী হিসেবেও সুনাম ছিল। কলকাতায় শক্ত ঘাঁটি ছিল শেরেবাংলার। মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন।  ১৯৪৭ সালের আগে তাঁর কলকাতার বাড়ি সব সময় জমজমাট থাকত। সারাক্ষণ মানুষে গমগম করত। ঢাকা, বরিশালসহ পূর্ব বাংলার লোকজন গেলে বিপদে-আপদে সহায়তা পেতেন। শেরেবাংলাকে নিয়ে অনেক ধরনের মিথ আছে। তিনি ৪০টি ফজলি আম একসঙ্গে খেতে পারতেন। ভোজনরসিক ছিলেন। নিজে খেতেন, অন্যকে খাওয়াতেও ভালোবাসতেন। মামলা-মোকদ্দমায় পাশে থাকতেন গরিব মানুষের। পাশে দাঁড়াতেন কৃষকের। একবার একজন তাঁর কাছে গিয়ে আর্থিক ১৫ টাকা সাহায্য চাইলেন। তখন ১৫ টাকা অনেক। শেরেবাংলা বাড়ির ভিতরে গেলেন। নিয়ে এলেন ২০ টাকা। সে টাকা লোকটির হাতে দিলেন। লোকটি বলল, আমি তো ১৫ টাকা চেয়েছিলাম। আপনি দিলেন ২০ টাকা। ৫ টাকা বেশি কেন? জবাবে শেরেবাংলা হাসলেন। তারপর বললেন, প্রতিদিন অনেক মানুষ আমার কাছে সাহায্যের জন্য আসে। কমবেশি সবাইকে চেষ্টা করি সহায়তা করতে। পরে দেখি যাদের সহায়তা করলাম তারা আমার বিরোধিতা করছে। আড়ালে গিয়ে কথা বলছে। মিথ্যা কুৎসা রটাচ্ছে। কীভাবে ক্ষতি করবে সেই চিন্তা করছে। এমনকি ভোট এলে সবার আগে সহায়তা গ্রহণকারী মানুষটি বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। উপকার করলে এ দেশে বাঁশ খেতে হয়। এ কারণে ৫ টাকা আগাম দিয়ে রাখলাম তোমাকে। বাড়তি টাকা দিয়ে বাঁশ কিনে রাখবে। তুমি যখন আমার বিপক্ষে যাবে তখন বাঁশ দেওয়ার জন্য নতুন করে টাকা সংগ্রহ করতে হবে না। কারও কাছে নতুন করে ধারকর্জ করতে হবে না। আমার টাকায় কেনা বাঁশ আমাকে দিয়ে দেবে। এ কারণে আগেই ৫ টাকা বেশি দিয়ে রাখলাম।

আমাদের ভূখন্ডের মানুষকে শেরেবাংলা ভালো করেই চিনেছিলেন। ইতিহাসের পরতে পরতে বিশ্বাসঘাতকরা লুকিয়ে আছে। বেইমান, মীরজাফর, খন্দকার মোশতাকরা ঘুরে বেড়ায় আমাদের চারপাশে। ইতিহাসে নায়ক থাকে, খলনায়কও থাকে। সব চরিত্রের অধ্যায়, অবস্থান আলাদা করে নির্ধারণ করা। মীরমদন, মোহনলালের অবস্থান বীরত্বে। আবার মীরজাফর, উমিচাঁদ, ঘষেটি বেগমদের অবস্থান মুনাফেকিতে। বিশ্বাসঘাতকদের কারণে প্রাণ দিয়েছেন বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ ধরা পড়েন মানুষের ওপর আস্থা রেখে। বাহাদুর শাহকে ইংরেজ বাহিনীর হাতে ধরিয়ে দেন তাঁকে আশ্রয়দানকারী মাজারের খাদেম। আটকের পর শেষ মুহুর্তে বাহাদুর শাহ একবার তাকিয়েছিলেন খাদেমের দিকে। অর্থলোভী খাদেমের মাথাটা নিচুই ছিল। বৃদ্ধ সম্রাট হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন। বুঝতে এবং হজম করতে সময় লেগেছিল। যখন সব বুঝলেন তখন হাঁটতে থাকেন ইংরেজ বেনিয়া সেনাদের সঙ্গে অজানার পথে। ইতিহাস কোনো দিন খুনি বিশ্বাসঘাতককে ঠাঁই দেয় না। সাময়িক ফায়দা দেয়। কিন্তু বেশিদিন তা স্থায়ী হয় না। মীরজাফর, মোশতাকরা কত দিন ক্ষমতায় ছিলেন পুতুল সরকার হিসেবে? বেশিদিন না। অল্প সময়ে বিদায় নিতে হয়েছিল নিষ্ঠুরভাবে। মীরজাফর, ঘষেটি বেগম, খন্দকার মোশতাকদের ইতিহাসে এখন অবস্থান গালি হিসেবে। ষড়যন্ত্রকারীরা টিকতে পারে না। মানুষ সব জানে। তার পরও লোভে পড়ে মোশতাক হয়, মীরজাফর হয়। বিশ্বাস, আস্থা, সমাজ ও সংস্কৃতি ধ্বংস করে। এভাবে চলে আসছে আমাদের ভূখন্ডে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বাসই করতেন না তাঁকে কোনো বাঙালি খুন করতে পারে। এসবির ডিআইজি ই এ চৌধুরীর কাছে বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিয়ে বারবার নেতিবাচক খবর আসতে থাকে। একাধিক রাত তিনি পুলিশ ও রক্ষীবাহিনী নিয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেন। একপর্যায়ে বিষয়টি বঙ্গবন্ধুকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। একা না গিয়ে রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার হোসেন মোল্লাকে নিয়ে একদিন বঙ্গবন্ধুর কাছে গেলেন। সরোয়ার মোল্লা আমাকে বলেছেন, তাদের সঙ্গে ছিলেন রক্ষীবাহিনীর আরেকজন কর্মকর্তা কর্নেল সাবিহ উদ্দিন। তিনজন বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে না থাকতে। দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য ধানমন্ডি ৩২ নিরাপদ স্থান নয়। সাবিহ উদ্দিন একটি বই নিয়ে যান। বইটির নাম ‘অ্যা ম্যান অন দ্য হর্স ব্যাক’। এ বইতে দুনিয়ার শতাধিক সামরিক ক্যুর কথা লেখা ছিল। অল্প কিছু মানুষ কীভাবে ক্যু করে তার বর্ণনাও ছিল। তারা বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করলেন গণভবনে থাকতে। বঙ্গবন্ধুর নেতিবাচক ভাব দেখে ই এ চৌধুরী বঙ্গভবনে থাকতেও বলেছেন। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। তারপর বললেন, বাংলার মানুষ আমাকে মারবে! তারপর বললেন, তোমরা তোমাদের রক্ষীবাহিনী চালাও। আইনশৃঙ্খলা ঠিক কর। দেশের মানুষের শান্তি নিশ্চিত কর। শুধু রক্ষীবাহিনী নয়, বঙ্গবন্ধুকে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ সতর্ক করে। ইন্দিরা গান্ধী ‘র’-প্রধানকে পাঠিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাদের কথাকেও গুরুত্ব দেননি। পাত্তা দেননি। এমনকি মৃত্যুর আগেও সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে তিনি বলিষ্ঠ কণ্ঠে খুনিদের লক্ষ্য করে বলেছিলেন, পাকিস্তান আর্মি আমাকে হত্যার সাহস পায়নি। তোরা কারা? কী চাস? বঙ্গবন্ধু ভাবতেন কোনো বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে না। পারবে না। কারণ এই বাঙালিকে তিনি একটি দেশ দিয়েছেন। বিশে^র বুকে একটি পাসপোর্ট দিয়েছেন। কীভাবে তারা তাঁর বিরুদ্ধে যাবে!

বঙ্গবন্ধু ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরার পরই ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে যায়। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাংবাদিক এ এল খতিবের ‘হু কিল্ড মুজিব’ বইতে অনেক কিছু লেখা আছে। অনেক অজানা ষড়যন্ত্রের বর্ণনা আছে। ’৭২ সালের আগস্টে বঙ্গবন্ধু অসুস্থ হয়ে পড়েন। গলব্লাডার স্টোন অপারেশনের জন্য লন্ডন যান। ১১ আগস্ট হলিডে পত্রিকায় লে. কর্নেল জিয়াউদ্দিনের একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এ নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুকে আক্রমণ করা হয়। সরকারের কঠোর সমালোচনা করা হয়। জিয়াউদ্দিন ঢাকা ব্রিগেডের কমান্ডার ছিলেন। এভাবে একজন কর্মকর্তার লেখা প্রকাশের পর তাৎক্ষণিক সেনা আইনে কোর্ট মার্শাল হওয়ার কথা ছিল। ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ ব্যবস্থা নিলেন না। সবাই তাকিয়ে ছিলেন একজনের দিকে। বঙ্গবন্ধু লন্ডনে। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কোনো সিদ্ধান্ত দিলেন না। কর্নেল তাহেরের ঘনিষ্ঠ এই সেনা কর্মকর্তা বামধারার চিন্তা করতেন। লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন লে. কর্নেল জিয়া। বঙ্গবন্ধু তাকে বললেন, ক্ষমা চাইলে তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা হবে না। বঙ্গবন্ধুর এ উদারতা তখনকার সেনা কর্মকর্তাদের অনেককে বিস্মিত করে। বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান জিয়াউদ্দিন। তারপর যোগ দেন সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিতে। সর্বহারা পার্টির তখনকার গলা কাটা ভূমিকা সবারই জানা। রাষ্ট্রশাসনে বঙ্গবন্ধুর অতি উদারতার সুযোগই ষড়যন্ত্রকারীরা নিতে থাকে। পরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধু সরকারকে করে তোলা হয় অজনপ্রিয়। বাংলাদেশে উদারতার স্থান নেই। কঠিন বাস্তবতা হলো এখানে কেউ আপনজন নেই। আবদুল আলীমের একটি গান আছে- ‘এ সংসারে কেউ নয় আপনজনা’। আসলে আপন চেনা বড় কঠিন। বঙ্গবন্ধুও চিনতে পারেননি পাশে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের। বড় উদারতা নিয়ে সবকিছু দেখতেন। বাঙালির নেতিবাচক জায়গাটুকু শেরেবাংলা ধরতে পেরেছিলেন। আর পেরেছিলেন বলেই বাঁশ দেওয়ার জন্য দিয়েছিলেন আগাম টাকা।

রাজনীতির হিসাব-নিকাশটা জটিল। আমাদের রাজনীতির উদারতার দৃষ্টান্তগুলো বঙ্গবন্ধু তৈরি করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ভালোবাসা দিয়ে সবটুকু জয় করতে। মানুষকে কাছে টানতে। বঙ্গবন্ধু খুব দ্রুত মানুষকে কাছে টেনে নিতেন। কাজে লাগাতেন রাজনীতিতে। এভাবে সবাই পারে না। সবাই করেও না। বঙ্গবন্ধুর আরেকটি গুণ ছিল দুঃসময়ের মানুষদের মূল্যায়ন। তিনি খুঁজে খুঁজে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে আসতেন। বাদ পড়েননি মোহাম্মদ উল্লাহর মতো নেতাও। আওয়ামী লীগের একজন নেতা থেকে দেশের স্পিকার, রাষ্ট্রপতি সব হয়েছিলেন। তবু তাঁর চাওয়া-পাওয়ার শেষ ছিল না। বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীতে পড়েছি, আওয়ামী লীগের শুরুর দিকে পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগ অফিসে এই মোহাম্মদ উল্লাহ একদিন সাক্ষাৎ করেন। বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে দাঁড়ান। তারপর বলেন, কাজ করতে চাই। দলের অফিসে সার্বক্ষণিক থাকার জন্যও একজনকে লাগে। বঙ্গবন্ধু তাঁকে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক করেন। পত্রিকা অফিসে প্রেস বিজ্ঞপ্তি নিয়ে যেতেন মোহাম্মদ উল্লাহ। নিজেই টাইপ করতেন প্রেস বিজ্ঞপ্তি। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু তাঁকে সংসদে ডেপুটি স্পিকার করেন। ভাগ্যবান মানুষ মোহাম্মদ উল্লাহ। স্পিকার আবদুল হামিদের মৃত্যু তাঁর ভাগ্য খুলে দেয়। তিনি হয়ে গেলেন স্পিকার। দুই বছরের মধ্যে মোহাম্মদ উল্লাহর উত্থান হয় আরেক দফা। ১৯৭৪ সালের ২৪ জানুয়ারি মোহাম্মদ উল্লাহ প্রেসিডেন্ট হলেন বাংলাদেশের। বঙ্গবন্ধু তাঁকে প্রেসিডেন্ট করলেন। কিন্তু এ পদের মর্যাদা মোহাম্মদ উল্লাহ বুঝতেন কি না জানি না। এক বছর পর দেশে রাষ্ট্রপতি-শাসিত পদ্ধতি শুরু হলো। বঙ্গবন্ধু শপথ নিলেন রাষ্ট্রপতি হিসেবে। মোহাম্মদ উল্লাহ বাদ পড়লেন না। বঙ্গবন্ধু এবার তাঁকে মন্ত্রী করলেন। দুঃসময়ের অফিস পাহারাদারকে মূল্যায়ন করেছিলেন যথাযথভাবে। কিন্তু ইতিহাস ভীষণ নিষ্ঠুর! ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার পর মোহাম্মদ উল্লাহকে দেখা গেল আরেক রূপে। সাদামাটা চলতে অভ্যস্ত মোহাম্মদ উল্লাহ শপথ নিলেন খন্দকার মোশতাকের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে।

মোহাম্মদ উল্লাহকে কাছ থেকে দেখলাম ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদে। তিনি বিএনপি থেকে এমপি হয়েছেন। সংসদে মোহাম্মদ উল্লাহ কথা বলতেন না। চুপচাপ এসে বসতেন হাউসে। আবার চলে যেতেন। আমি তখন কাজ করি আজকের কাগজ, ভোরের কাগজে। আওয়ামী লীগ ও সংসদ বিটের রিপোর্টার ছিলাম। নিয়মিত সংসদে যেতাম। একদিন সংসদে মোহাম্মদ উল্লাকে বললাম, আপনার একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। কথা বলতে চাই আপনার দীর্ঘ জীবন নিয়ে। রাজনীতি নিয়ে। তিনি আমার দিকে তাকালেন। জানতে চাইলেন কোথায় কাজ করি। তারপর বললেন, আচ্ছা একদিন কথা বলব। সেই কথা আর বলা হয়নি। মোহাম্মদ উল্লাহর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলান তাঁর ক্ষমতার নানা মেরুকরণ নিয়ে। তিনি সময় দেননি। আমিও সময় করতে পারিনি। জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে তখন আমরা সারা দেশে যেতাম সংবাদকর্মী হিসেবে। সে কারণে সময় মেলেনি।

একজন মোহাম্মদ উল্লাহকে বঙ্গবন্ধু ধাপে ধাপে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার পর কোথায় থামতে হবে বুঝতে পারেননি মোহাম্মদ উল্লাহ। ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার, রাষ্ট্রপতি সবই ছিলেন। এরপর একজন মানুষের আর কী চাওয়া থাকতে পারে? মোশতাকের ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। বিএনপি করেছেন। সবশেষে রাজনীতির সমাপনী টানেন সংসদ সদস্য হিসেবে। আমি একবার ভুল করে লিখেছিলাম, তিনি উপজেলা চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন। পরে তাঁর পরিবারের লোকজন আপত্তি করলেন। তারা বললেন, না, তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন না। খবর নিয়ে দেখলাম পরিবারের কথাই সত্যি। এ যুগে এই সময়ে ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেক মানুষের নানামুখী উত্থান দেখে মোহাম্মদ উল্লাহকে মনে পড়ে গেল। চাওয়ার চেয়ে বেশি পেয়ে গেলে সমস্যা। বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি দিয়েছেন মোহাম্মদ উল্লাহকে। বঙ্গবন্ধুর মেয়েকে কাছ থেকে দেখেছি। তিনিও বাবার মতো হিমালয়সম হৃদয় পেয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে দেওয়ার সময় তিনি বাবাকে ছাড়িয়ে যান। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের ইতিবাচক দিক আছে। তিনি অনেক সময় কারও পরিমিতিবোধের অভাব দেখলে কেড়েও নেন। জানিয়ে দেন কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। যিনি ক্ষমতায় বসান তিনি আবার কেড়েও নিতে পারেন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক