শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগে বাহাররা কমে গেছেন

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগে বাহাররা কমে গেছেন

কুমিল্লার বাহার বললেই তাকে সারা দেশ চেনে। মানে আওয়ামী লীগের আ ক ম বাহার উদ্দিন বাহার। ঐতিহ্যবাহী আওয়ামী লীগের ব্র্যান্ড নেইম এরা। এদের মন্ত্রীও হতে হয় না। পদ-পদবিরও প্রয়োজন পড়ে না কখনোসখনো। যদিও তিনি এখন কুমিল্লা মহানগরী আওয়ামী লীগের সভাপতি। তবু এরাই একেক এলাকার নেতা। আরেকজন বীর ছিলেন অধ্যক্ষ আফজল খান। আওয়ামী লীগের লড়াকু এক তেজস্বী নেতা। বুক দিয়ে কর্মীদের আগলে রাখতেন। দলের জন্য লড়তেন। এখন সেই তেজ নেই। তার কন্যাকে মেয়র পদে বঙ্গবন্ধুকন্যা মনোনয়ন দিয়েছিলেন। এবার সংরক্ষিত আসনে এমপি করেছেন। বাহার-আফজলরা আগলে রাখেন দলের নেতা-কর্মী, এক কথায় দলকে। এদের সংখ্যা কমে গেছে সারা দেশে। অনেকের মৃত্যুতে আর নতুন নেতৃত্ব তৈরি না হওয়ায় এদের আকাল। সারা দেশে এখন কর্মীবান্ধব গণমুখী আন্দোলন-সংগ্রামের সিঁড়িপথে এবং দলের নানা স্তর অতিক্রম করে মাঠ কাঁপানো নেতারা জন্ম নেন না। একেক এলাকায় ব্র্যান্ড আওয়ামী লীগার হয়ে শক্ত পিলারের মতো দাঁড়িয়ে আছেন, বিগত দিনের মতো এখন তা দেখা যায় না। এ না দেখাটাই বলে দেয় আওয়ামী লীগ কতটা নেতৃত্বশূন্যতায় ভুগছে। একসময় কর্মীবান্ধব গণসম্পৃক্ত এমন ব্র্যান্ড আওয়ামী লীগার কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে ছিলেন অসীম সাহস, ত্যাগ আর কমিটমেন্টে। যারা জন্মেছিলেন আওয়ামী লীগে, অনেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতা হয়েছিলেন। যাক, আমি বাহারনামা লিখতে বসিনি। কখনো তার সঙ্গে দেখাও হয়নি। আমি সম্প্রতি কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের নবনির্মিত আধুনিক ডিজিটাল কার্যালয়ের উদ্বোধনকালে ভিডিও কনফারেন্সে কুমিল্লা বিভাগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে  আওয়ামী লীগ নেতা আ ক ম বাহারের কথোপকথন নিয়ে লিখতে বসেছি। আমার কাছে এ কথোপকথনে মনে হয়েছে এখনো রাজনীতিতে নেতা-কর্মীর সম্পর্ক শেষ হয়নি। এখনো এখান থেকে নেতা-কর্মীদের শেখার আছে। নিজেকে তৈরি করার সুযোগ আছে।

এখনো দলের নেতার সঙ্গে তৃণমূল নেতা যে আর্গুমেন্ট বা নিজের এলাকার স্বার্থে বা মাঠকর্মীদের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে যুক্তিতর্ক নির্ভয়ে করা যায় তার চিত্র হারিয়ে যায়নি। নেতৃত্বের প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা নিঃশর্ত আনুগত্য ও আবেগ-অনুভূতি রেখে ব্যক্তিত্ব নিয়ে যে কথা বলা যায় দেশবাসীর সামনে তা সেদিন দৃশ্যমান হয়েছে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, দলের সভানেত্রীও যে তাঁর তৃণমূলের একজন পোড় খাওয়া নেতাকে গভীর স্নেহে তার বক্তব্য আবদার ও যুক্তি উপস্থাপন করার সুযোগ দিয়ে ধৈর্যের সঙ্গে শুনে জবাব দেন পাল্টা যুক্তিতে, তা-ও পরিষ্কার হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে তাঁর নেতা সোহরাওয়ার্দী যেমন যুক্তিতর্ক করতে দিতেন তেমনি তিনিও নেতা-কর্মীর কথা শুনতেন। নেতা-সংগঠক তৈরি করতেন। বঙ্গবন্ধুকন্যাও দেন। কিন্তু যারা নিজের স্বার্থে ডুবে থাকেন তারা কর্মী-দল ও মানুষের কথা তাদের নেত্রীকে বলেন না যুক্তি দিয়ে। এটা রাজনীতি নয়। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাণ। জনগণের শক্তিতে জন্ম নেওয়া বৃহত্তম দলের প্রাণশক্তি তার দলীয় সংস্কৃতির উত্তরাধিকারিত্ব। এর চর্চা বন্ধ করলে বন্ধ্যত্ব তৈরি হবে। সেদিনের কথোপকথনের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। লাখ লাখ মানুষ দেখেছেন। তবু সেটি উপস্থাপন করে আমরা বিশ্লেষণে যেতে পারি। রাজনীতিটা আসলে এমনই ছিল। সেদিনের কথোপকথন ছিল এমন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিভাগের বিষয়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমি দুটি বিভাগ বানাব দুটি নদীর নামে। একটি হবে পদ্মা, অন্যটি মেঘনা। এ দুই নামে বিভাগ করতে চাই।’

এ সময় আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা, আমি একটি কথা বলতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মিত হেসে বলেন, ‘হুম, বল।’

আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা, কুমিল্লা নামে দেন।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘না, আমি এ “কু” নামে দেব না।’

জবাবে বাহার বলেন, ‘না আপা, কুমিল্লার নামে দেন।’

জবাবে প্রধানমন্ত্রী আবারও বলেন, ‘আমি তোমার কুমিল্লার নামে দেব না। কারণ, তোমার কুমিল্লার নামের সঙ্গে খুনি মোশতাকের নাম জড়িত।’

আ ক ম বাহার আবারও বলেন, ‘না আপা, কুমিল্লার নামে দেন।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নো, আমি কুমিল্লার নামে দেব না। কুমিল্লার নাম নিলেই মোশতাকের নাম ওঠে।’

আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা, কোনো কুলাঙ্গারের নামে দেশের পরিচয় হয় না। বাংলাদেশের পরিচয় বঙ্গবন্ধুর নামে, মোনায়েম খানের নামে না। যখন বাংলাদেশের নাম চিনত না, তখন সবাই শেখ মুজিবের দেশ বলত। কোনো কুলাঙ্গারের নামে এ দেশ পরিচিত না।’ বাহার বলেন, ’৮৮ সাল থেকে আমি কুমিল্লা বিভাগের আন্দোলন করে আসছি, সংসদে আমিই একমাত্র যে বিভাগ চেয়েছি। আপা, আমি কুমিল্লা বিভাগের আন্দোলন করি বিভাগ হয় সিলেট, রংপুর, বরিশাল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাহার থামো, আমি যদি কুমিল্লার নামে দিই তাহলে চাঁদপুর বলবে তাদের নামে, নোয়াখালী বলবে তাদের নামে দেওয়ার জন্য। কুমিল্লা তো ত্রিপুরার একটি ভগ্নাংশ।’

জবাবে আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা ময়মনসিংহ, সিলেট, রংপুর সবাইকে তাদের নামে দিয়েছেন এতে কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ফরিদপুর বিভাগ করব ‘পদ্মা’ নামে। ফরিদপুরের নামও দিচ্ছি না। আর কুমিল্লা বিভাগ হবে ‘মেঘনা’ নামে।

বাহার আবার বলেন, ‘না আপা, আমাদেরটা কুমিল্লার নামে রাখেন।’ হলরুম-ভর্তি নেতা-কর্মীও তুমুল করতালি দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ নামে অন্য জেলাগুলো আসতে চায় না।’

আ ক ম বাহাউদ্দিন বলেন, ‘কেন আসবে না?’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেউ আসবে না।’

আ ক ম বাহার আবারও বলেন, ‘আপা আপনি কি সিলেটে জিজ্ঞাসা করে বিভাগ দিয়েছেন। আপনি দিলে সবাই আসবে, সবাই মানবে।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নো, তোমাকে দায়িত্ব দিলাম; তুমি রাজি করিয়ে নিয়ে আস। সবার কাছ থেকে লিখিত নিয়ে আস।’

আ ক ম বাহার বলেন, ‘আপা, আপনি বলে দিলে সবাই মানবে। আমার কথা কেউ শুনবে না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নাম দিয়ে দিচ্ছি। তোমরা ছাত্র অবস্থায় স্লোগান দিয়েছ- “পদ্মা-মেঘনা-যমুনা, তোমার-আমার ঠিকানা; বাংলাদেশ, বাংলাদেশ”।’

বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমরাই প্রথম বলেছিলাম। আমরা বঙ্গবন্ধুর কর্মী।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাসতে হাসতে বলেন, ‘তাহলে তুমি থাকো। যদি বিভাগ চাও তাহলে আমি “মেঘনা” নামে করে দিতে পারি।’

নাছোড়বান্দা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা করজোড়ে অনুরোধ করছি, কুমিল্লা নামে দেন।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মেঘনা পার হলেই তো কুমিল্লা, আর পদ্মা পার হয়ে যাব ফরিদপুর।’

আ ক ম বাহাউদ্দিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়; আপা হিসেবে আপনার কাছে দাবি জানাচ্ছি; বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের ফেরত দেবে না। বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের ফেরত দিতে পারবে না।’

এ সময় নেতা-কর্মীরা করতালি দিতে থাকেন।

তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুমিল্লার উন্নয়নচিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘তোমার মেঘনা সেতু, গোমতী, তিতাস সেতু করে দিয়েছি। সবই তো করলাম। আমি তো বললাম কেউ আসবে না।’

আ ক ম বাহার বলেন, ‘আপা আপনি চাইলে বাংলাদেশে হবে না এমন কিছুই নাই। আপনি চাইলে সবই হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নোয়াখালী চায় তাদের নামে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চায় তাদের নামে, সবাই সবার নামে চায় এটা দিতে পারব না। চাঁদপুর নাম তো আরও সুন্দর। চাঁদপুর চায় তাদের নামে হোক।’

আ ক ম বাহার বলেন, ‘আপা বঙ্গবন্ধুর আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছিল পার্ট অব কুমিল্লা, চাঁদপুর ছিল পার্ট অব কুমিল্লা। আমাদের ছাত্রলীগের বিশাল একটি অংশ ছিল কুমিল্লার।’

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কুমিল্লার আসল নাম ছিল ত্রিপুরা। এখনো পুরনো কাগজে ত্রিপুরা লেখা আছে। রেজিস্ট্রার দফতরে গিয়ে দেখ ত্রিপুরাই লেখা আছে। ঠিক আছে, তোমাদের প্রস্তাব রাখলাম। পছন্দ হলে ভালো, না হলে কিছু করার নেই।’

জবাবে বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, ‘আপা আপনি এভাবে বললে আমরা কার কাছে যাব। কুমিল্লা ত্রিপুরার রাজধানী ছিল।’

জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঐতিহাসিক দুটি নদীর নামে দিচ্ছি। এ নিয়ে আর কোনো কথা নয়। তবে তোমাদের প্রস্তাব রাখলাম।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন আরও বলেন, কার্যালয় মহানগরীর হলেও জেলাসহ সবার অফিসই এটা হবে তো? জবাবে বাহার বলেন, আপনি বলেছেন সবাই এ অফিস ব্যবহার করবে, জেলার বাইরের নেতা-কর্মীরাও যদি মিটিং করতে চায় করবে। আপনি একবার অফিসে আসবেন এটা আমাদের অনুরোধ আপা।

একটা সময় ছিল আওয়ামী লীগের মতো বৃহত্তম ঐতিহ্যবাহী গণতান্ত্রিক দলেই নয়, সব দলেই নেতা-কর্মীরা যে কোনো ইস্যুতে আলোচনা, বিতর্ক করতেন। প্রয়োজনে ওয়ার্কিং কমিটির সভা মুলতবি হতো। ফের আলোচনার পর সিদ্ধান্ত গ্রহণ হতো। দলের বর্ধিত সভায় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কথা বলার সুযোগ দেওয়া হতো। এখনো শেখ হাসিনা উপজেলা নেতাদের কথা বলতে দেন। যারা দলকে ভালোবাসেন, যারা নেতৃত্বকে ভালোবাসেন তারা সত্য তুলে ধরেন। চাটুকার মোসাহেব দাসেরা কেবল সত্য আড়াল করে তেলবাজি করেন। এতে নেতৃত্ব বিভ্রান্ত হন। দলের ক্ষতি হয়। বাহার তো নিজের জন্য বলেননি! দলের স্বার্থে কুমিল্লাবাসীর আবেগ-অনুভূতি চাওয়াটা নিয়ে এত আকুতি করেছেন। আর আওয়ামী লীগে এখনো নেতা-কর্মীর শেষ ভরসা শেখ হাসিনা।

বাহারের কথায় শেখ হাসিনা তো রাগ করেননি। বরং জানলেন, দেখলেন নেতা-কর্মীরা কী চান। তিনি কী চান তা-ও জানালেন। বাহারেরও প্রশান্তি যে, সবার সামনে তিনি তার নেত্রীকে কতটা মিনতি করেছেন দাবি নিয়ে, তা জনগণ দেখেছে। আওয়ামী লীগে একসময় চট্টগ্রামে এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর মতো নেতারা ছিলেন। এখন তৈরি হয়েছেন আ জ ম নাছির, খোরশেদ আলম সুজনরা। নারায়ণগঞ্জে ছিলেন এবং আছেন শামীম ওসমানের মতো সাহসী নেতা। এমন নেতৃত্ব অনেক অঞ্চলেই ছিলেন। দলের কেন্দ্রেও সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, আবদুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মোহাম্মদ নাসিমের মতো দাপুটে নেতারা ছিলেন। ওয়ার্কিং কমিটির প্রথম সদস্য কখনো ’৭১ ও ’৭৫-এর বীর যোদ্ধা বাঘা সিদ্দিকী খ্যাত বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বা ঢাকার প্রথম নির্বাচিত মেয়র ও অবিভক্ত মহানগরী আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ হানিফের মতো নেতারা। এখন তাদের অনেকেই ইন্তেকাল করেছেন। কেউ দলে অবহেলিত কেউ বা দলের বাইরে। কিন্তু তাদের শূন্যস্থান পূরণ হয়নি। এখন আর বাহাররা দলে তৈরি হন না। আওয়ামী লীগে বরং বাহারের সংখ্যা কমে গেছে। অনেকে তৈরি হলেও ছিটকে পড়েছেন নানা ঘটনাপ্রবাহে। বর্তমান আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটিতে প্রেসিডিয়াম থেকে সম্পাদকমন্ডলী বা সদস্যের অনেকেই নিজেদের গণমানুষের সামনে আনবেন কি দলের ভিতরেই লাইমলাইটে আসতে পারেননি। তৃণমূল নেতাদের সমস্যা শোনার এবং সমাধান দেওয়ার সামর্থ্যও সবার নেই। দেশে ব্যাংকিং খাত থেকে নানা খাতে কত লুটপাটের ঘটনা দৃশ্যমান হয়, অর্থ পাচার আলোচিত হয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে সাধারণ মানুষ সমালোচনামুখর হয় অথচ ওয়ার্কিং কমিটিতে বিশদ আলোচনা হয় না। সবাই মুখও খোলেন না। খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেক ও রাজশাহীতে এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র হিসেবে দলকে আগলে রাখেন ব্র্যান্ড হয়ে, প্রেসিডিয়ামে তাদের জায়গা হয় না! অনেক জেলায় স্থানীয় নেতা, কোথাও বা এমপিরা অনিয়ম-দুর্নীতি এমনকি ইউপি নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে বাণিজ্যও করেন, কেউ এ নিয়ে কথা বলে না। ত্যাগী বর্তমান চেয়ারম্যান বাদ পড়ে আর হাইব্রিড মনোনয়ন নিয়ে যায় কার শক্তিতে? শেখ হাসিনা পর্যন্ত পৌঁছতে পারলে আগে ত্যাগীরা মনোনয়ন ফিরে পেতেন। এবার করোনার কারণে তারা দলীয় সভানেত্রীর কাছে পৌঁছতেও পারছেন না। দলের অনেকে বিশ্বাস করেন মার্কা দিয়ে ইউপি নির্বাচনের প্রয়োজন নেই। কিন্তু দলীয় ফোরামে কেউ যুক্তিতর্কে তা বলেন না।

মন্ত্রীর মধ্যে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ছাড়া কেউ রাজনৈতিক বক্তব্য দেন না। দলের নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মতিয়া চৌধুরী মাঝেমধ্যে বক্তব্য দেন। সবচেয়ে বেশি বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম প্রমুখ। একসময় প্রেসিডিয়ামে কতই না আলোচনা হতো। ওয়ার্কিং কমিটিতে কতজন সোচ্চার হতেন। এখন নীরব বোবার সংখ্যাই বেশি। এত বড় দলে বোবার সংস্কৃতি ব্যাপক প্রসারিত হয়েছে। তেমনি আরেকটি সংস্কৃতি চালু হয়েছে কদমবুসি। স্কুলজীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ দিন পর্যন্ত ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি, কত বড় বড় নেতার সান্নিধ্য পেয়েছি। নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধা-আনুগত্য হারাইনি। কিন্তু কখনো কদমবুসি কোথাও কাউকে করতে হয়নি। দলের স্বার্থে মানুষের স্বার্থে সত্য উচ্চারণে নেই কিন্তু সারা দেশে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-মন্ত্রী-এমপিদের চরণধূলি নিতে একদল নর-নারী দুয়ারে দুয়ারে ঘোরেন ব্যক্তিস্বার্থে মতলবে। আদর্শে নয়, আদর্শিক নেতা-কর্মীরা নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য রেখে সত্য প্রকাশে অসংকোচ বা দ্বিধাহীন থাকেন। নেতার চরণে ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দেন না। সব কদমবুসি শ্রদ্ধা আবেগের নয়। মতলবের। বাবা-মাকে সালাম করে না, নেতাদের হামেশা! এটা মতলবি! এমন চললে রাজনীতিতে মতলববাজরা জন্ম নেবে, নেতা-সংগঠক নয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি