শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

তারেক জিয়াকে ফিরিয়ে আনার মোক্ষম সময় দ্বারপ্রান্তে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক জিয়াকে ফিরিয়ে আনার মোক্ষম সময় দ্বারপ্রান্তে

সম্প্রতি ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ক মন্ত্রী ইউসুফ নাসিম খুকার লন্ডনস্থ পাকিস্তান হাইকমিশনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। এ চুক্তির শর্তমতে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সব অপরাধী এবং ইমিগ্রেশন আইন লঙ্ঘনকারীদের পাকিস্তানে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া যাবে। এ বিষয়ে সর্বশেষ চুক্তিটি গত  মাসে স্বাক্ষরিত পঞ্চম চুক্তি। ১৭ আগস্ট প্রীতি প্যাটেল, ইউসুফ নাসিম খুকার ও যুক্তরাজ্যে পাকিস্তানি হাইকমিশনার মোয়াজ্জেম আহমদ খানের মধ্যে বৈঠকের পর এ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির বিষয়ে মন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল বলেন, ‘গুরুতর বিদেশি অপরাধীদের যুক্তরাজ্য থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমি মোটেও অনুতপ্ত নই। এরা আমাদের আইন অমান্য করতে থাকায় এদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ জনগণের ঘৃণা খুবই যৌক্তিক। আমার পাকিস্তানি বন্ধুদের সঙ্গে এ চুক্তি সই করতে পেরে আমি গর্বিত। আমাদের নতুন সীমানা আইনে এ চুক্তির শর্তগুলো সংযুক্ত হবে।’ ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ ১০ হাজার ৭৪১ জন অপরাধীকে বিদেশে ফেরত পাঠিয়েছে। ব্রিটিশ মন্ত্রীর এ চুক্তি সম্পাদনার খবরটি আমাদের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এর ফলে আমরাও ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে বিলেতে অবস্থানরত খুনের মামলায় দন্ডিত অপরাধী তারেক জিয়াসহ অন্য অপরাধীদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেওয়ার চুক্তির দাবিদার। পাকিস্তানের সঙ্গে চুক্তির নজির দেখিয়ে আমাদের সরকার এবং হাইকমিশনও ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে যৌক্তিকভাবেই খুনের দায়ে দন্ডিত তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারে দন্ডিত চৌধুরী মইনুদ্দিনসহ অন্য পালিয়ে থাকা অপরাধীদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর জন্য চুক্তি করার দাবি তুলতে পারবে, যা ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের সম্মতি পেতে পারে। উল্লেখযোগ্য এ চুক্তি ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) আইনের বাইরে। ১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ আইনমন্ত্রীদের সম্মেলনে ‘স্কিম রিলেটিং টু দি র‌্যানডিশন অব ফিউজিটিভ অফেন্ডার্স’ নামে একটি সমঝোতা হয়েছিল, যে স্কিমের মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল চুক্তি ছাড়াই কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় আসামি/সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের হস্তান্তর। কমনওয়েলথ আইনমন্ত্রীদের এ সিদ্ধান্ত কোনো বহুজাতিক চুক্তির পর্যায়ভুক্ত ছিল না, ছিল একটি সমঝোতা। পরে সেই সমঝোতা বেশ কয়েকবার নবায়নও করা হয়েছে। যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশসহ বেশ কিছু কমনওয়েলথভুক্ত দেশ তাদের এক্সট্রাডিশন আইনে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করেছে। আগে থেকেই ব্রিটিশ আইনে বিধান ছিল যে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় বিনা চুক্তিতে আসামি বা সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ফেরত পাঠানো যাবে, অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে। ১৯৬৬ সালের কমনওয়েলথ আইনমন্ত্রীদের সমঝোতার প্রতিফলন ঘটিয়ে যুক্তরাজ্যে এক্সট্রাডিশন অ্যাক্টের বাইরে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর জন্য ‘ফিউজিটিভ অফেন্ডার্স অ্যাক্ট’ নামে একটি আলাদা আইনই প্রণয়ন করা হয়েছিল ১৯৬৭ সালে, যে আইনবলে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় চুক্তি ছাড়াই আসামি হস্তান্তরের বিধান ছিল। পরে ফিউজিটিভ অফেন্ডার্স অ্যাক্ট পরিবর্তন করে তা ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন অ্যাক্টের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হলেও আগের মতো নতুন আইন অনুযায়ীও কমনওয়েলথ দেশগুলোয় আসামি হস্তান্তরের জন্য চুক্তির প্রয়োজন হয় না। যুক্তরাজ্যের বর্তমান এক্সট্রাডিশন আইনটি প্রণয়ন করা হয় ২০০৩ সালে। সে আইন মোতাবেকও বাংলাদেশসহ অনেক কমনওয়েলথভুক্ত দেশে আসামি হস্তান্তরের জন্য চুক্তির দরকার হয় না। বাংলাদেশের ১৯৭৪ সালের এক্সট্রাডিশন আইনেও বলা হয়েছে- সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এমন সব দেশের নাম উল্লেখ করতে পারবে, যেসব দেশে চুক্তির অনুপস্থিতিতেই আসামি হস্তান্তর সম্ভব। যুক্তরাজ্যসহ বেশ কয়েকটি কমনওয়েলথ দেশের নাম গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশ করায় সেসব দেশে চুক্তি ছাড়াই বাংলাদেশ আসামি হস্তান্তর করতে পারে। আবদাল আবেদিন নামে বিলেতে খুনের দায়ে অভিযুক্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসা এক ব্যক্তিকে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের দাবি যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশের কাছে তুলে ধরলে বিষয়টি মহামান্য হাই কোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছিল, এবং হাই কোর্ট এ মামলার রায় প্রদানকালে পরিষ্কার ভাষায় বলেছিলেন বিলেতে আসামি হস্তান্তর করার জন্য কোনো চুক্তির প্রয়োজন নেই। এ রায়টি বিএলডি নামক ল’ জার্নালে মুদ্রিত রয়েছে। তবে আসামি হস্তান্তর আইনে বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে, যার অন্যতম হচ্ছে- সে দেশে আসামি হস্তান্তর করা যাবে না, যে দেশে গেলে আসামির মৃত্যুদন্ড হতে পারে। তা ছাড়া এক্সট্রাডিশন আইনে হস্তান্তর প্রক্রিয়ার জন্য রয়েছে বেশ জটিল কার্যক্রম এবং অনেক ক্ষেত্রে আদালতের হস্তক্ষেপের প্রশ্নও এসে যায়। সম্প্রতি ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল যে চুক্তিতে সই করলেন তাতে এসব জটিল শর্ত রয়েছে বলে আপাতত মনে হচ্ছে না, অর্থাৎ মৃত্যুদন্ড হতে পারে এমন দেশেও সেই চুক্তির আওতায় ব্রিটিশ সরকার গুরুতর অপরাধীকে ফেরত পাঠাতে পারবে। তারেক জিয়ার ব্যাপারে অবশ্য ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন আইনই যথেষ্ট, কেননা তাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হয়নি। কিন্তু তার পরেও জটিল প্রক্রিয়ার বিধান মানার প্রয়োজন রয়েছে। ব্রিটিশ সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে যে চুক্তিটি করেছে সেটি বাংলাদেশের সঙ্গে করলে তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ হয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। কেননা মনে করা হচ্ছে এ চুক্তির ভিত্তিতে ফেরত পাঠানো এক্সট্রাডিশন আইন অনুসরণ করে ফেরত পাঠানোর চেয়ে সহজতর হবে। তা ছাড়া যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত চৌধুরী মইনুদ্দিনকেও বাংলাদেশে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে। গুরুতর অপরাধ করা কোনো ব্রিটিশ নাগরিককে পাকিস্তানের সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্তানে ফেরত পাঠাবে কি না, তা এখনো পরিষ্কার নয়। পূর্ণাঙ্গ চুক্তিটি পেলে এবং এর ধারাবাহিকতায় প্রণয়ন করা ব্রিটিশ আইনটি পেলে এ বিষয়টি পরিষ্কার হবে। তবে ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী অন্য দেশে গুরুতর অপরাধ করা ব্রিটিশ নাগরিককেও অপরাধ করা দেশে হস্তান্তরে কোনো বাধা নেই। এ ছাড়া কোনো ব্রিটিশ নাগরিক গুরুতর অপরাধ করলে ব্রিটিশ সরকার তার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব খর্ব করে দিতে পারে, যেমনটি সাম্প্রতিককালে অনেকের ক্ষেত্রেই করা হয়েছে যারা তুরস্ক হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে আইএস নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়েছিল।

তারেক জিয়া যে খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে, তা আন্দাজভিত্তিক কথা নয়। বাংলাদেশের যথোপযুক্ত আদালত সাক্ষী-প্রমাণের ভিত্তিতেই তাকে সাজা প্রদান করেছেন। তারেক জিয়ার বিচার হয়েছে বাংলাদেশের ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত একটি দায়রা আদালতে। তার বিচারের জন্য কোনো বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। খুনের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সাধারণত দায়রা আদালতেই বিচার হয়ে থাকে। সুতরাং তারেক জিয়ার বিচারের জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। অন্য ১০টি খুনের মামলার আসামির যেমন এবং যে আদালতে বিচার হয়, তারেক জিয়ারও তা-ই হয়েছে। যে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসরণ করে তারেক জিয়ার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে, সেটি ১৮৯৮ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টেই প্রণীত হয়েছিল। তা ছাড়া যে আইনের বিধান অনুযায়ী সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছিল, সেই ‘সাক্ষ্য আইন’ও ১৮৭২ সালে বিলেতের ওয়েস্টমিনস্টার পার্লামেন্টই প্রণয়ন করেছিল সে-দেশের কমন ল’র আদলে। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করার অধিকার ছিল তারেক জিয়ার। কিন্তু তা না করে তারেক জিয়া বিলেতে পালিয়ে রয়েছে। সব অর্থেই তারেক জিয়ার বিচার ছিল অত্যন্ত নিখুঁত এবং স্বচ্ছ, যার জন্য তাকে বাংলাদেশে পাঠাতে ব্রিটিশ সরকারের কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়, তা ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন অ্যাক্ট অনুযায়ীই হোক অথবা সম্প্রতি ব্রিটিশ সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে যে চুক্তি করেছে, বাংলাদেশের সঙ্গে সে ধরনের চুক্তি করলে, তার ভিত্তিতেই হোক। ‘আনডিসক্লোজড ওয়েলথ অ্যাক্ট’ নামে বিলেতে একটি আইন রয়েছে, যে আইন অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির সম্পদের উৎস না পাওয়া  একটি অপরাধ। এটি সবাই জানেন যে তারেক জিয়া বিলেতে বহু বছর ধরেই বেকার হওয়া সত্ত্বেও বিলাসপূর্ণ জীবনযাপন করছে। সুতরাং তার অর্থের এবং সম্পদের উৎস আবিষ্কারের জন্য তেমন কোনো জটিল তদন্তেরও দরকার হবে না।

আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, এবং বিশেষ করে বিলেতে আমাদের হাইকমিশনের উচিত হবে সম্প্রতি ব্রিটিশ সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে যে চুক্তিটি করেছে, তারই ধারা অনুসরণ করে ব্রিটিশ সরকারের কাছে বাংলাদেশের সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি করার চেষ্টা করা, যাতে তারেক জিয়া, চৌধুরী মইনুদ্দিনসহ অন্য অপরাধীদের বাংলাদেশে সহজেই ফিরিয়ে এনে তাদের বিরুদ্ধে প্রদান করা সাজা কার্যকর করা যায়। তারেক জিয়া বিলেতে বসে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে নানাবিধ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তার এ ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকান্ড বন্ধ করার জন্যও তাকে ফিরিয়ে আনা অপরিহার্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন ও আসামি হস্তান্তর আইনে বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে