শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

এইতো সেদিনের ঘটনা। ঘটেছে সিরাজগঞ্জের চণ্ডীদাসগাতী গ্রামে। তিরিশ বছর বয়সী আহসানুল্লাহ তার পঁচিশ বছর বয়সী স্ত্রী মর্জিনাকে হত্যা করেছে। কেন হত্যা করেছে তা বলছি। ভোর রাতে আহসানুল্লাহর ঘুম ভেঙে গিয়েছিল। ঘুম ভাঙার পর তার হঠাৎ সেক্স করার ইচ্ছে জেগে উঠলো। ঘুম থেকে ডেকে তুললো সে মর্জিনাকে। কী চাই আহসানুল্লাহর? তার এক্ষুণি সেক্স চাই। মর্জিনার ঘুম পুরো হয়নি। সে আরও কিছুক্ষণ ঘুমোতে চাইছে। তখন সে রাজি নয় সেক্সে। কিন্তু আহসানুল্লাহ ছাড়বে কেন? আহসানুল্লাহ তো মর্জিনার স্বামী। স্বামীর আদেশ স্ত্রীকে মাথা নত করে মান্য করতে হয়। ওপরওয়ালাও এমন বিধান দিয়েছেন। অতঃপর আহসানুল্লাহ পুরুষের মতো পুরুষ হয়ে উঠলো। পেশির জোর দেখালো। মর্জিনার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করলো। খবরটি পড়ে চমকে উঠেছিলাম। পরে ভাবলাম, হবে না কেন, তরকারিতে নুন কম দেওয়ার অপরাধে যদি স্ত্রীকে খুন করতে পারে আমাদের পুরুষেরা, তাহলে সেক্স তো নিশ্চয়ই নুনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, খুন না করার কোনও কারণ তো নেই।

তারপরও মন সায় দিচ্ছিল না খবরটিকে নিতান্তই ডালভাত হিসেবে মেনে নিতে। তাই গুগলে খুঁজতে শুরু করেছি আর কোথাও এমন অদ্ভুত ঘটনা কখনও ঘটেছে কি না। আমার তো এবার মাথায় হাত, ঠিক এই ঘটনা অর্থাৎ সেক্সে রাজি না হওয়ার কারণে সঙ্গীকে মেরে ফেলার ঘটনা অহরহ ঘটছে। মূলত স্বামীরাই মেরে ফেলছে স্ত্রীকে। দু’একজন স্ত্রী অবশ্য সেক্সের ব্যাপারে স্বামীর নিস্পৃহ থাকার, এবং জোর জবরদস্তি সেক্স ঘটানোর কোনওটাই মানতে পারেনি বলে ছুরি হাতে নিয়েছে।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অধিকাংশ নারী-পুরুষ বিশ্বাস করে, যখন তখন সেক্সের জন্য অগ্রসর হওয়া প্রতিটি স্বামীর অধিকার, এবং প্রতিটি স্ত্রীর কর্তব্য চাহিবামাত্র স্বামীকে নিজের শরীর সমর্পণ করা। এক্ষেত্রে স্ত্রীর ইচ্ছে অনিচ্ছে মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং যে নারী স্ত্রী নয়, সে নারীর ইচ্ছে অনিচ্ছের গুরুত্ব কিছুটা হলেও আছে। নারীর ইচ্ছের বাইরে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করার আরেক নাম ধর্ষণ। ইচ্ছেটা স্বতঃস্ফূর্ত কি না-তা দেখাও জরুরি। নারীকে ভয় দেখিয়ে, পিটিয়ে, মাদক খাইয়ে অর্থাৎ ছলে বা বলে বা কৌশলে যৌনসম্পর্কে রাজি করিয়ে যৌনসম্পর্ক করাও কিন্তু আসলে ধর্ষণ করাই।

স্বামিত্বের জোরে স্ত্রীর সঙ্গে যৌনসম্পর্ক করাকে অসভ্য দেশে ধর্ষণ না বলা হলেও সভ্য দেশে কিন্তু ধর্ষণ বলা হয়। এবং এই ধর্ষণের দায়ে স্বামীকে জেল খাটতে হয়। অসভ্য দেশগুলো এক সময় ধীরে ধীরে সভ্য হয়ে ওঠে, কিন্তু কিছু অসভ্য দেশ এমনভাবে অজ্ঞতা, অন্ধত্ব, অসমতা, অরাজকতা, অমানবিকতাকে আঁকড়ে ধরে থাকে যে স্বামী নামক পুরুষদের সাত খুন মাফ করে দেয়। এসব অসভ্য দেশে স্বামীকে প্রভু ভাবা হয়, এবং স্ত্রীকে ভাবা হয় দাসি, শুধু দাসি নয়, ক্রীতদাসি, শুধু ক্রীতদাসিও নয়, যৌনদাসি। অফিসিয়ালি ডিক্লেয়ার না করলেও বাংলাদেশের সমাজের অপ্রিয় সত্যটি হলো, স্বামীরা প্রভুর রোল প্লে করে, আর স্ত্রীদের প্লে করতে হয় দাসি কাম ক্রীতদাসি কাম যৌনদাসি বা সেক্স স্লেভের রোল। সে কারণে ম্যারিটাল রেপকে বা স্বামী দ্বারা স্ত্রীর ধর্ষণকে আজও বাংলাদেশের আইনে ধর্ষণ বলে মানা হয় না। কেনই বা মানা হবে, কোনও কালেই কি পুরুষতন্ত্র যৌনদাসিকে ধর্ষণ করাকে অপরাধ বলে স্বীকার করেছে? আইন যারা তৈরি করে, তারা তো পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাস করা পুরুষই। যৌনদাসির কাজ প্রভু-পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, যতবার প্রভু-পুরুষ যৌনসুখ চাইবে, ততবারই দেওয়া, সন্ধ্যে-রাত, গভীর রাত, ভোর-রাত, দিন-দুপুর-যে কোনও সময় দেওয়া। যৌনদাসি কোনও অজুহাত দিতে পারবে না যে সে কোনও কাজে ব্যস্ত, বা সে ঘুমোচ্ছে। ধর্মও তো অফ দ্য পুরুষ, বাই দ্য পুরুষ, ফর দ্য পুরুষ। পুরুষের ধর্ম পুরুষের স্বার্থে পুরুষ দ্বারা রচিত। এও তো বলে, ‘স্বামীরা সহবাসের জন্য ডাকলে স্ত্রীরা যেখানেই থাকুক, এক পর্বত থেকে আরেক পর্বতে হলেও তাদের ছুটে আসতে হবে, তা না হলে ফেরেশতারা স্ত্রীদের সারারাত অভিশাপ দেবে।’ প্রভু-পুরুষকে চাহিবামাত্র যৌনসুখ দিতে স্ত্রীদের বাধিত থাকতে হবে। যৌনদাসির কোনও সুখ হলো কি না, সেটি কিন্তু কেউ দেখে না। যৌনদাসি সঠিকভাবে তার কর্তব্যটি বা দায়িত্বটি সম্পন্ন না করলে প্রভু-পুরুষ তার ওপর রুষ্ট হবে, এটিকে স্বাভাবিক বলেই লোকে ভাবে। রুষ্ট হতে হতে যৌনদাসিকে যদি হত্যাও করে, তাতেও লোকে অবাক হয় না, ভেবে নেয় দোষ নিশ্চয়ই যৌনদাসিরই ছিল। বাংলাদেশের এই ঘটনার ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে বলে আমার মনে হয়। লোকে খুনি স্বামীকে নয়, দোষ দিচ্ছে স্ত্রীর রোল প্লে করা যৌনদাসিটিকেই। তোর এত স্পর্ধা কী করে হয় স্বামীর সহবাসের বা ধর্ষণ করার ইচ্ছেকে মূল্য না দেওয়ার!

পুরুষতন্ত্রের খুব বেশি বিবর্তন হয় না। এটি সাধারণত এক জায়গায় স্থির থাকে। সে কারণেই দেখি সপ্তম শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্রের চেহারা যেমন ছিল, একবিংশ শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্র একই রকম চেহারা নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এটি বিরতিহীন অপরাধ করছে, সুযোগ পেলেই ভায়োলেন্স করতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, মানুষের ঘাড় মটকে খাচ্ছে। তারপরও এটির বিরুদ্ধে সরব হতে বেশি কাউকে দেখি না।

পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী পুরুষেরা বার বার প্রমাণ করছে তারা বিকট এক পুরুষাঙ্গ ছাড়া আর কিছু নয়। তাদের মস্তিষ্ক অকেজো, তাদের মন বিকল। পুরুষাঙ্গই তাদের সর্বাঙ্গ হয়ে উঠেছে, তাদের মন এবং মস্তিষ্ক হয়ে উঠেছে। পুরুষাঙ্গই তাদের পথ দেখায়, পুরুষাঙ্গই তাবৎ নারীকুলকে যোনী বলে ভাবতে শেখায়। পুরুষাঙ্গই ধর্ষণে ইন্ধন জোগায়, ধর্ষণে কেউ রাজি না হলে তাকে অনায়াসে খুন করে। পুরুষতন্ত্র সেই আদিকাল থেকে পুজো করছে পুরুষাঙ্গের, আজও করছে। পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নিলে মহামানবের মতো জীবন উপভোগ করা যায়, বিশেষ করে যারা পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নেয়নি, তাদের বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে তাই করা যায়। তাদের বিরুদ্ধে ঘটানো কোনও অপরাধই তখন আর অপরাধ নয়।

এই অবস্থার পরিবর্তন কি সম্ভব নয়? মানুষকে মানুষ হিসেবে মূল্য দেওয়ার সংস্কৃতি কি কোনও দিনই পুরুষতন্ত্র অধ্যুষিত অঞ্চলে পায়ের ধুলো দেবে না? যদি এমনই হয়, তবে হতাশা ছাড়া কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না। তাবৎ উন্নয়নও হতাশার বন্যায় ভেসে যাবে। কিন্তু এমনও তো পুরুষ আছেন, পুরুষাঙ্গ যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে না, বোধ বুদ্ধি বিবেক যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে! তাঁরা কোন গোপন গুহায় বাস করেন, আমার জানা নেই। তাঁরা তো গুহা থেকে বেরিয়ে এসে পুরুষাঙ্গ এবং পেশিসর্বস্ব বীরপুঙ্গবদের মস্তিষ্কে বুদ্ধি বিবেক কিছু ঢোকাতে পারেন। তাদের কিছুটা সভ্য হওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। জানি তাঁরা বলবেন, পরামর্শে কাজ হবে না। তবে কি ধরে ধরে জেলে ভরে রাখলেই কাজ হয়? কাজ কি হয়েছে কখনও? তাছাড়া ক’জনকে জেলে ভরবেন? ঠক বাছতে যে গাঁ উজাড় হবে!

নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্রের অস্তিত্ব থাকে না। নারীবিদ্বেষ থেকে জন্ম হয় পুরুষতন্ত্রের, আবার পুরুষতন্ত্র থেকে জন্ম হয় নারীবিদ্বেষের। এরা ক্রমাগত একে অপরকে জন্ম দিচ্ছে, এরা একে অপরের ভীষণভাবে পরিপূরক।

গার্হস্থ্য হিংসে বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার মূলত মেয়েরা। একে ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’ না বলে বরং ‘ভায়োলেন্স এগেইন্সট উইমেন’ বা ‘নারী-নির্যাতন’ বলা উচিত। মেয়েদের সবচেয়ে বড় শত্রু তার আপনজনেরা। তারাই মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। প্রতিদিন মেয়েরা স্বামী বা প্রেমিকের অত্যাচারে আত্মহত্যা করছে, অথবা স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা খুন হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা, শিশু থেকে বৃদ্ধা অবধি ধর্ষণের এমনকী গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা পুরুষের বর্বরতা, বৈষম্য, শিশু পাচার, যৌন হেনস্থা, গার্হস্থ্য হিংসে- ইত্যাদি হাজারো সমস্যায় ভুগছে। এসবই পুরুষতন্ত্রের উপহার।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ আগাগোড়া একটি অসুস্থ সমাজ এই সমাজকে সুস্থ করতে চাইলে নারীকে পুরুষের সমান অধিকার দিতেই হবে, নারীকে শৃঙ্খলমুক্ত করতেই হবে, নারীর শিক্ষা-স্বনির্ভরতার ব্যবস্থা করতেই হবে, নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখার মানসিকতা বদলাতেই হবে।

পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় না করলে নারীর মুক্তি অসম্ভব। অনেক পুরুষই, এমনকী ভালো পুরুষও পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় করতে ভয় পায়। তারা মনে করে, পুরুষতন্ত্র বিদেয় হলে নারীতন্ত্র আসবে। তারা জানে না পুরুষতন্ত্রের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা যারা লড়াই করছি, তারা নারীতন্ত্র আনার জন্য লড়াই করছি না। পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইটা আসলে সমানাধিকারের লড়াই, মানবতা আর মানবতন্ত্রের লড়াই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর