শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

এইতো সেদিনের ঘটনা। ঘটেছে সিরাজগঞ্জের চণ্ডীদাসগাতী গ্রামে। তিরিশ বছর বয়সী আহসানুল্লাহ তার পঁচিশ বছর বয়সী স্ত্রী মর্জিনাকে হত্যা করেছে। কেন হত্যা করেছে তা বলছি। ভোর রাতে আহসানুল্লাহর ঘুম ভেঙে গিয়েছিল। ঘুম ভাঙার পর তার হঠাৎ সেক্স করার ইচ্ছে জেগে উঠলো। ঘুম থেকে ডেকে তুললো সে মর্জিনাকে। কী চাই আহসানুল্লাহর? তার এক্ষুণি সেক্স চাই। মর্জিনার ঘুম পুরো হয়নি। সে আরও কিছুক্ষণ ঘুমোতে চাইছে। তখন সে রাজি নয় সেক্সে। কিন্তু আহসানুল্লাহ ছাড়বে কেন? আহসানুল্লাহ তো মর্জিনার স্বামী। স্বামীর আদেশ স্ত্রীকে মাথা নত করে মান্য করতে হয়। ওপরওয়ালাও এমন বিধান দিয়েছেন। অতঃপর আহসানুল্লাহ পুরুষের মতো পুরুষ হয়ে উঠলো। পেশির জোর দেখালো। মর্জিনার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করলো। খবরটি পড়ে চমকে উঠেছিলাম। পরে ভাবলাম, হবে না কেন, তরকারিতে নুন কম দেওয়ার অপরাধে যদি স্ত্রীকে খুন করতে পারে আমাদের পুরুষেরা, তাহলে সেক্স তো নিশ্চয়ই নুনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, খুন না করার কোনও কারণ তো নেই।

তারপরও মন সায় দিচ্ছিল না খবরটিকে নিতান্তই ডালভাত হিসেবে মেনে নিতে। তাই গুগলে খুঁজতে শুরু করেছি আর কোথাও এমন অদ্ভুত ঘটনা কখনও ঘটেছে কি না। আমার তো এবার মাথায় হাত, ঠিক এই ঘটনা অর্থাৎ সেক্সে রাজি না হওয়ার কারণে সঙ্গীকে মেরে ফেলার ঘটনা অহরহ ঘটছে। মূলত স্বামীরাই মেরে ফেলছে স্ত্রীকে। দু’একজন স্ত্রী অবশ্য সেক্সের ব্যাপারে স্বামীর নিস্পৃহ থাকার, এবং জোর জবরদস্তি সেক্স ঘটানোর কোনওটাই মানতে পারেনি বলে ছুরি হাতে নিয়েছে।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অধিকাংশ নারী-পুরুষ বিশ্বাস করে, যখন তখন সেক্সের জন্য অগ্রসর হওয়া প্রতিটি স্বামীর অধিকার, এবং প্রতিটি স্ত্রীর কর্তব্য চাহিবামাত্র স্বামীকে নিজের শরীর সমর্পণ করা। এক্ষেত্রে স্ত্রীর ইচ্ছে অনিচ্ছে মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং যে নারী স্ত্রী নয়, সে নারীর ইচ্ছে অনিচ্ছের গুরুত্ব কিছুটা হলেও আছে। নারীর ইচ্ছের বাইরে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করার আরেক নাম ধর্ষণ। ইচ্ছেটা স্বতঃস্ফূর্ত কি না-তা দেখাও জরুরি। নারীকে ভয় দেখিয়ে, পিটিয়ে, মাদক খাইয়ে অর্থাৎ ছলে বা বলে বা কৌশলে যৌনসম্পর্কে রাজি করিয়ে যৌনসম্পর্ক করাও কিন্তু আসলে ধর্ষণ করাই।

স্বামিত্বের জোরে স্ত্রীর সঙ্গে যৌনসম্পর্ক করাকে অসভ্য দেশে ধর্ষণ না বলা হলেও সভ্য দেশে কিন্তু ধর্ষণ বলা হয়। এবং এই ধর্ষণের দায়ে স্বামীকে জেল খাটতে হয়। অসভ্য দেশগুলো এক সময় ধীরে ধীরে সভ্য হয়ে ওঠে, কিন্তু কিছু অসভ্য দেশ এমনভাবে অজ্ঞতা, অন্ধত্ব, অসমতা, অরাজকতা, অমানবিকতাকে আঁকড়ে ধরে থাকে যে স্বামী নামক পুরুষদের সাত খুন মাফ করে দেয়। এসব অসভ্য দেশে স্বামীকে প্রভু ভাবা হয়, এবং স্ত্রীকে ভাবা হয় দাসি, শুধু দাসি নয়, ক্রীতদাসি, শুধু ক্রীতদাসিও নয়, যৌনদাসি। অফিসিয়ালি ডিক্লেয়ার না করলেও বাংলাদেশের সমাজের অপ্রিয় সত্যটি হলো, স্বামীরা প্রভুর রোল প্লে করে, আর স্ত্রীদের প্লে করতে হয় দাসি কাম ক্রীতদাসি কাম যৌনদাসি বা সেক্স স্লেভের রোল। সে কারণে ম্যারিটাল রেপকে বা স্বামী দ্বারা স্ত্রীর ধর্ষণকে আজও বাংলাদেশের আইনে ধর্ষণ বলে মানা হয় না। কেনই বা মানা হবে, কোনও কালেই কি পুরুষতন্ত্র যৌনদাসিকে ধর্ষণ করাকে অপরাধ বলে স্বীকার করেছে? আইন যারা তৈরি করে, তারা তো পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাস করা পুরুষই। যৌনদাসির কাজ প্রভু-পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, যতবার প্রভু-পুরুষ যৌনসুখ চাইবে, ততবারই দেওয়া, সন্ধ্যে-রাত, গভীর রাত, ভোর-রাত, দিন-দুপুর-যে কোনও সময় দেওয়া। যৌনদাসি কোনও অজুহাত দিতে পারবে না যে সে কোনও কাজে ব্যস্ত, বা সে ঘুমোচ্ছে। ধর্মও তো অফ দ্য পুরুষ, বাই দ্য পুরুষ, ফর দ্য পুরুষ। পুরুষের ধর্ম পুরুষের স্বার্থে পুরুষ দ্বারা রচিত। এও তো বলে, ‘স্বামীরা সহবাসের জন্য ডাকলে স্ত্রীরা যেখানেই থাকুক, এক পর্বত থেকে আরেক পর্বতে হলেও তাদের ছুটে আসতে হবে, তা না হলে ফেরেশতারা স্ত্রীদের সারারাত অভিশাপ দেবে।’ প্রভু-পুরুষকে চাহিবামাত্র যৌনসুখ দিতে স্ত্রীদের বাধিত থাকতে হবে। যৌনদাসির কোনও সুখ হলো কি না, সেটি কিন্তু কেউ দেখে না। যৌনদাসি সঠিকভাবে তার কর্তব্যটি বা দায়িত্বটি সম্পন্ন না করলে প্রভু-পুরুষ তার ওপর রুষ্ট হবে, এটিকে স্বাভাবিক বলেই লোকে ভাবে। রুষ্ট হতে হতে যৌনদাসিকে যদি হত্যাও করে, তাতেও লোকে অবাক হয় না, ভেবে নেয় দোষ নিশ্চয়ই যৌনদাসিরই ছিল। বাংলাদেশের এই ঘটনার ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে বলে আমার মনে হয়। লোকে খুনি স্বামীকে নয়, দোষ দিচ্ছে স্ত্রীর রোল প্লে করা যৌনদাসিটিকেই। তোর এত স্পর্ধা কী করে হয় স্বামীর সহবাসের বা ধর্ষণ করার ইচ্ছেকে মূল্য না দেওয়ার!

পুরুষতন্ত্রের খুব বেশি বিবর্তন হয় না। এটি সাধারণত এক জায়গায় স্থির থাকে। সে কারণেই দেখি সপ্তম শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্রের চেহারা যেমন ছিল, একবিংশ শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্র একই রকম চেহারা নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এটি বিরতিহীন অপরাধ করছে, সুযোগ পেলেই ভায়োলেন্স করতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, মানুষের ঘাড় মটকে খাচ্ছে। তারপরও এটির বিরুদ্ধে সরব হতে বেশি কাউকে দেখি না।

পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী পুরুষেরা বার বার প্রমাণ করছে তারা বিকট এক পুরুষাঙ্গ ছাড়া আর কিছু নয়। তাদের মস্তিষ্ক অকেজো, তাদের মন বিকল। পুরুষাঙ্গই তাদের সর্বাঙ্গ হয়ে উঠেছে, তাদের মন এবং মস্তিষ্ক হয়ে উঠেছে। পুরুষাঙ্গই তাদের পথ দেখায়, পুরুষাঙ্গই তাবৎ নারীকুলকে যোনী বলে ভাবতে শেখায়। পুরুষাঙ্গই ধর্ষণে ইন্ধন জোগায়, ধর্ষণে কেউ রাজি না হলে তাকে অনায়াসে খুন করে। পুরুষতন্ত্র সেই আদিকাল থেকে পুজো করছে পুরুষাঙ্গের, আজও করছে। পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নিলে মহামানবের মতো জীবন উপভোগ করা যায়, বিশেষ করে যারা পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নেয়নি, তাদের বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে তাই করা যায়। তাদের বিরুদ্ধে ঘটানো কোনও অপরাধই তখন আর অপরাধ নয়।

এই অবস্থার পরিবর্তন কি সম্ভব নয়? মানুষকে মানুষ হিসেবে মূল্য দেওয়ার সংস্কৃতি কি কোনও দিনই পুরুষতন্ত্র অধ্যুষিত অঞ্চলে পায়ের ধুলো দেবে না? যদি এমনই হয়, তবে হতাশা ছাড়া কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না। তাবৎ উন্নয়নও হতাশার বন্যায় ভেসে যাবে। কিন্তু এমনও তো পুরুষ আছেন, পুরুষাঙ্গ যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে না, বোধ বুদ্ধি বিবেক যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে! তাঁরা কোন গোপন গুহায় বাস করেন, আমার জানা নেই। তাঁরা তো গুহা থেকে বেরিয়ে এসে পুরুষাঙ্গ এবং পেশিসর্বস্ব বীরপুঙ্গবদের মস্তিষ্কে বুদ্ধি বিবেক কিছু ঢোকাতে পারেন। তাদের কিছুটা সভ্য হওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। জানি তাঁরা বলবেন, পরামর্শে কাজ হবে না। তবে কি ধরে ধরে জেলে ভরে রাখলেই কাজ হয়? কাজ কি হয়েছে কখনও? তাছাড়া ক’জনকে জেলে ভরবেন? ঠক বাছতে যে গাঁ উজাড় হবে!

নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্রের অস্তিত্ব থাকে না। নারীবিদ্বেষ থেকে জন্ম হয় পুরুষতন্ত্রের, আবার পুরুষতন্ত্র থেকে জন্ম হয় নারীবিদ্বেষের। এরা ক্রমাগত একে অপরকে জন্ম দিচ্ছে, এরা একে অপরের ভীষণভাবে পরিপূরক।

গার্হস্থ্য হিংসে বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার মূলত মেয়েরা। একে ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’ না বলে বরং ‘ভায়োলেন্স এগেইন্সট উইমেন’ বা ‘নারী-নির্যাতন’ বলা উচিত। মেয়েদের সবচেয়ে বড় শত্রু তার আপনজনেরা। তারাই মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। প্রতিদিন মেয়েরা স্বামী বা প্রেমিকের অত্যাচারে আত্মহত্যা করছে, অথবা স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা খুন হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা, শিশু থেকে বৃদ্ধা অবধি ধর্ষণের এমনকী গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা পুরুষের বর্বরতা, বৈষম্য, শিশু পাচার, যৌন হেনস্থা, গার্হস্থ্য হিংসে- ইত্যাদি হাজারো সমস্যায় ভুগছে। এসবই পুরুষতন্ত্রের উপহার।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ আগাগোড়া একটি অসুস্থ সমাজ এই সমাজকে সুস্থ করতে চাইলে নারীকে পুরুষের সমান অধিকার দিতেই হবে, নারীকে শৃঙ্খলমুক্ত করতেই হবে, নারীর শিক্ষা-স্বনির্ভরতার ব্যবস্থা করতেই হবে, নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখার মানসিকতা বদলাতেই হবে।

পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় না করলে নারীর মুক্তি অসম্ভব। অনেক পুরুষই, এমনকী ভালো পুরুষও পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় করতে ভয় পায়। তারা মনে করে, পুরুষতন্ত্র বিদেয় হলে নারীতন্ত্র আসবে। তারা জানে না পুরুষতন্ত্রের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা যারা লড়াই করছি, তারা নারীতন্ত্র আনার জন্য লড়াই করছি না। পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইটা আসলে সমানাধিকারের লড়াই, মানবতা আর মানবতন্ত্রের লড়াই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ