শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজি না হলে স্ত্রীকে মেরে ফেলো

এইতো সেদিনের ঘটনা। ঘটেছে সিরাজগঞ্জের চণ্ডীদাসগাতী গ্রামে। তিরিশ বছর বয়সী আহসানুল্লাহ তার পঁচিশ বছর বয়সী স্ত্রী মর্জিনাকে হত্যা করেছে। কেন হত্যা করেছে তা বলছি। ভোর রাতে আহসানুল্লাহর ঘুম ভেঙে গিয়েছিল। ঘুম ভাঙার পর তার হঠাৎ সেক্স করার ইচ্ছে জেগে উঠলো। ঘুম থেকে ডেকে তুললো সে মর্জিনাকে। কী চাই আহসানুল্লাহর? তার এক্ষুণি সেক্স চাই। মর্জিনার ঘুম পুরো হয়নি। সে আরও কিছুক্ষণ ঘুমোতে চাইছে। তখন সে রাজি নয় সেক্সে। কিন্তু আহসানুল্লাহ ছাড়বে কেন? আহসানুল্লাহ তো মর্জিনার স্বামী। স্বামীর আদেশ স্ত্রীকে মাথা নত করে মান্য করতে হয়। ওপরওয়ালাও এমন বিধান দিয়েছেন। অতঃপর আহসানুল্লাহ পুরুষের মতো পুরুষ হয়ে উঠলো। পেশির জোর দেখালো। মর্জিনার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করলো। খবরটি পড়ে চমকে উঠেছিলাম। পরে ভাবলাম, হবে না কেন, তরকারিতে নুন কম দেওয়ার অপরাধে যদি স্ত্রীকে খুন করতে পারে আমাদের পুরুষেরা, তাহলে সেক্স তো নিশ্চয়ই নুনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, খুন না করার কোনও কারণ তো নেই।

তারপরও মন সায় দিচ্ছিল না খবরটিকে নিতান্তই ডালভাত হিসেবে মেনে নিতে। তাই গুগলে খুঁজতে শুরু করেছি আর কোথাও এমন অদ্ভুত ঘটনা কখনও ঘটেছে কি না। আমার তো এবার মাথায় হাত, ঠিক এই ঘটনা অর্থাৎ সেক্সে রাজি না হওয়ার কারণে সঙ্গীকে মেরে ফেলার ঘটনা অহরহ ঘটছে। মূলত স্বামীরাই মেরে ফেলছে স্ত্রীকে। দু’একজন স্ত্রী অবশ্য সেক্সের ব্যাপারে স্বামীর নিস্পৃহ থাকার, এবং জোর জবরদস্তি সেক্স ঘটানোর কোনওটাই মানতে পারেনি বলে ছুরি হাতে নিয়েছে।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অধিকাংশ নারী-পুরুষ বিশ্বাস করে, যখন তখন সেক্সের জন্য অগ্রসর হওয়া প্রতিটি স্বামীর অধিকার, এবং প্রতিটি স্ত্রীর কর্তব্য চাহিবামাত্র স্বামীকে নিজের শরীর সমর্পণ করা। এক্ষেত্রে স্ত্রীর ইচ্ছে অনিচ্ছে মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং যে নারী স্ত্রী নয়, সে নারীর ইচ্ছে অনিচ্ছের গুরুত্ব কিছুটা হলেও আছে। নারীর ইচ্ছের বাইরে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করার আরেক নাম ধর্ষণ। ইচ্ছেটা স্বতঃস্ফূর্ত কি না-তা দেখাও জরুরি। নারীকে ভয় দেখিয়ে, পিটিয়ে, মাদক খাইয়ে অর্থাৎ ছলে বা বলে বা কৌশলে যৌনসম্পর্কে রাজি করিয়ে যৌনসম্পর্ক করাও কিন্তু আসলে ধর্ষণ করাই।

স্বামিত্বের জোরে স্ত্রীর সঙ্গে যৌনসম্পর্ক করাকে অসভ্য দেশে ধর্ষণ না বলা হলেও সভ্য দেশে কিন্তু ধর্ষণ বলা হয়। এবং এই ধর্ষণের দায়ে স্বামীকে জেল খাটতে হয়। অসভ্য দেশগুলো এক সময় ধীরে ধীরে সভ্য হয়ে ওঠে, কিন্তু কিছু অসভ্য দেশ এমনভাবে অজ্ঞতা, অন্ধত্ব, অসমতা, অরাজকতা, অমানবিকতাকে আঁকড়ে ধরে থাকে যে স্বামী নামক পুরুষদের সাত খুন মাফ করে দেয়। এসব অসভ্য দেশে স্বামীকে প্রভু ভাবা হয়, এবং স্ত্রীকে ভাবা হয় দাসি, শুধু দাসি নয়, ক্রীতদাসি, শুধু ক্রীতদাসিও নয়, যৌনদাসি। অফিসিয়ালি ডিক্লেয়ার না করলেও বাংলাদেশের সমাজের অপ্রিয় সত্যটি হলো, স্বামীরা প্রভুর রোল প্লে করে, আর স্ত্রীদের প্লে করতে হয় দাসি কাম ক্রীতদাসি কাম যৌনদাসি বা সেক্স স্লেভের রোল। সে কারণে ম্যারিটাল রেপকে বা স্বামী দ্বারা স্ত্রীর ধর্ষণকে আজও বাংলাদেশের আইনে ধর্ষণ বলে মানা হয় না। কেনই বা মানা হবে, কোনও কালেই কি পুরুষতন্ত্র যৌনদাসিকে ধর্ষণ করাকে অপরাধ বলে স্বীকার করেছে? আইন যারা তৈরি করে, তারা তো পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাস করা পুরুষই। যৌনদাসির কাজ প্রভু-পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, যতবার প্রভু-পুরুষ যৌনসুখ চাইবে, ততবারই দেওয়া, সন্ধ্যে-রাত, গভীর রাত, ভোর-রাত, দিন-দুপুর-যে কোনও সময় দেওয়া। যৌনদাসি কোনও অজুহাত দিতে পারবে না যে সে কোনও কাজে ব্যস্ত, বা সে ঘুমোচ্ছে। ধর্মও তো অফ দ্য পুরুষ, বাই দ্য পুরুষ, ফর দ্য পুরুষ। পুরুষের ধর্ম পুরুষের স্বার্থে পুরুষ দ্বারা রচিত। এও তো বলে, ‘স্বামীরা সহবাসের জন্য ডাকলে স্ত্রীরা যেখানেই থাকুক, এক পর্বত থেকে আরেক পর্বতে হলেও তাদের ছুটে আসতে হবে, তা না হলে ফেরেশতারা স্ত্রীদের সারারাত অভিশাপ দেবে।’ প্রভু-পুরুষকে চাহিবামাত্র যৌনসুখ দিতে স্ত্রীদের বাধিত থাকতে হবে। যৌনদাসির কোনও সুখ হলো কি না, সেটি কিন্তু কেউ দেখে না। যৌনদাসি সঠিকভাবে তার কর্তব্যটি বা দায়িত্বটি সম্পন্ন না করলে প্রভু-পুরুষ তার ওপর রুষ্ট হবে, এটিকে স্বাভাবিক বলেই লোকে ভাবে। রুষ্ট হতে হতে যৌনদাসিকে যদি হত্যাও করে, তাতেও লোকে অবাক হয় না, ভেবে নেয় দোষ নিশ্চয়ই যৌনদাসিরই ছিল। বাংলাদেশের এই ঘটনার ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে বলে আমার মনে হয়। লোকে খুনি স্বামীকে নয়, দোষ দিচ্ছে স্ত্রীর রোল প্লে করা যৌনদাসিটিকেই। তোর এত স্পর্ধা কী করে হয় স্বামীর সহবাসের বা ধর্ষণ করার ইচ্ছেকে মূল্য না দেওয়ার!

পুরুষতন্ত্রের খুব বেশি বিবর্তন হয় না। এটি সাধারণত এক জায়গায় স্থির থাকে। সে কারণেই দেখি সপ্তম শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্রের চেহারা যেমন ছিল, একবিংশ শতাব্দীতে পুরুষতন্ত্র একই রকম চেহারা নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এটি বিরতিহীন অপরাধ করছে, সুযোগ পেলেই ভায়োলেন্স করতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, মানুষের ঘাড় মটকে খাচ্ছে। তারপরও এটির বিরুদ্ধে সরব হতে বেশি কাউকে দেখি না।

পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী পুরুষেরা বার বার প্রমাণ করছে তারা বিকট এক পুরুষাঙ্গ ছাড়া আর কিছু নয়। তাদের মস্তিষ্ক অকেজো, তাদের মন বিকল। পুরুষাঙ্গই তাদের সর্বাঙ্গ হয়ে উঠেছে, তাদের মন এবং মস্তিষ্ক হয়ে উঠেছে। পুরুষাঙ্গই তাদের পথ দেখায়, পুরুষাঙ্গই তাবৎ নারীকুলকে যোনী বলে ভাবতে শেখায়। পুরুষাঙ্গই ধর্ষণে ইন্ধন জোগায়, ধর্ষণে কেউ রাজি না হলে তাকে অনায়াসে খুন করে। পুরুষতন্ত্র সেই আদিকাল থেকে পুজো করছে পুরুষাঙ্গের, আজও করছে। পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নিলে মহামানবের মতো জীবন উপভোগ করা যায়, বিশেষ করে যারা পুরুষাঙ্গসহ জন্ম নেয়নি, তাদের বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে তাই করা যায়। তাদের বিরুদ্ধে ঘটানো কোনও অপরাধই তখন আর অপরাধ নয়।

এই অবস্থার পরিবর্তন কি সম্ভব নয়? মানুষকে মানুষ হিসেবে মূল্য দেওয়ার সংস্কৃতি কি কোনও দিনই পুরুষতন্ত্র অধ্যুষিত অঞ্চলে পায়ের ধুলো দেবে না? যদি এমনই হয়, তবে হতাশা ছাড়া কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না। তাবৎ উন্নয়নও হতাশার বন্যায় ভেসে যাবে। কিন্তু এমনও তো পুরুষ আছেন, পুরুষাঙ্গ যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে না, বোধ বুদ্ধি বিবেক যাঁদের নিয়ন্ত্রণ করে! তাঁরা কোন গোপন গুহায় বাস করেন, আমার জানা নেই। তাঁরা তো গুহা থেকে বেরিয়ে এসে পুরুষাঙ্গ এবং পেশিসর্বস্ব বীরপুঙ্গবদের মস্তিষ্কে বুদ্ধি বিবেক কিছু ঢোকাতে পারেন। তাদের কিছুটা সভ্য হওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। জানি তাঁরা বলবেন, পরামর্শে কাজ হবে না। তবে কি ধরে ধরে জেলে ভরে রাখলেই কাজ হয়? কাজ কি হয়েছে কখনও? তাছাড়া ক’জনকে জেলে ভরবেন? ঠক বাছতে যে গাঁ উজাড় হবে!

নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্রের অস্তিত্ব থাকে না। নারীবিদ্বেষ থেকে জন্ম হয় পুরুষতন্ত্রের, আবার পুরুষতন্ত্র থেকে জন্ম হয় নারীবিদ্বেষের। এরা ক্রমাগত একে অপরকে জন্ম দিচ্ছে, এরা একে অপরের ভীষণভাবে পরিপূরক।

গার্হস্থ্য হিংসে বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার মূলত মেয়েরা। একে ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’ না বলে বরং ‘ভায়োলেন্স এগেইন্সট উইমেন’ বা ‘নারী-নির্যাতন’ বলা উচিত। মেয়েদের সবচেয়ে বড় শত্রু তার আপনজনেরা। তারাই মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। প্রতিদিন মেয়েরা স্বামী বা প্রেমিকের অত্যাচারে আত্মহত্যা করছে, অথবা স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা খুন হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা, শিশু থেকে বৃদ্ধা অবধি ধর্ষণের এমনকী গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা পুরুষের বর্বরতা, বৈষম্য, শিশু পাচার, যৌন হেনস্থা, গার্হস্থ্য হিংসে- ইত্যাদি হাজারো সমস্যায় ভুগছে। এসবই পুরুষতন্ত্রের উপহার।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ আগাগোড়া একটি অসুস্থ সমাজ এই সমাজকে সুস্থ করতে চাইলে নারীকে পুরুষের সমান অধিকার দিতেই হবে, নারীকে শৃঙ্খলমুক্ত করতেই হবে, নারীর শিক্ষা-স্বনির্ভরতার ব্যবস্থা করতেই হবে, নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখার মানসিকতা বদলাতেই হবে।

পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় না করলে নারীর মুক্তি অসম্ভব। অনেক পুরুষই, এমনকী ভালো পুরুষও পুরুষতন্ত্রকে বিদেয় করতে ভয় পায়। তারা মনে করে, পুরুষতন্ত্র বিদেয় হলে নারীতন্ত্র আসবে। তারা জানে না পুরুষতন্ত্রের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা যারা লড়াই করছি, তারা নারীতন্ত্র আনার জন্য লড়াই করছি না। পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইটা আসলে সমানাধিকারের লড়াই, মানবতা আর মানবতন্ত্রের লড়াই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
গাজায় নিধনযজ্ঞ
গাজায় নিধনযজ্ঞ
আবারও করোনা
আবারও করোনা
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপের আগে শক্তি আরও বাড়ালো ম্যান সিটি
ক্লাব বিশ্বকাপের আগে শক্তি আরও বাড়ালো ম্যান সিটি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৪০ কোটি ডলারের মানহানি মামলায় হারলেন বলডোনি
৪০ কোটি ডলারের মানহানি মামলায় হারলেন বলডোনি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুন)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াইহাজারে পানিতে ডুবে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
আড়াইহাজারে পানিতে ডুবে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ
ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন