শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২

মালয়েশিয়ায় মাসুদের সফল কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়ায় মাসুদের সফল কৃষি উদ্যোগ

চলতি অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর কাতারে রয়েছে মালয়েশিয়া। সে দেশে বহু বাংলাদেশি আছেন, যারা নিজের ভাগ্য অন্বেষণে গিয়েছেন। কোনো দেশে গেলে আমার চেষ্টা থাকে সে দেশের কৃষি ও কৃষিসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে জানা-বোঝার। এর আগেও একাধিকবার আমার মালয়েশিয়া যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সে সময় দেখেছি দেশটির ক্যামেরুন হাইল্যান্ডসহ বহু এলাকায় বাংলাদেশিদের কৃষি উদ্যোগ। চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে সেসব প্রতিবেদন আমি তুলে ধরেছি। এবার যাওয়ার আগে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম বাংলাদেশিদের দ্বারা পরিচালিত কৃষি ও গবাদি পশুর খামার সংখ্যা ভালোই বেড়েছে। যদিও এর সঠিক কোনো পরিসংখ্যান কেউ দিতে পারেনি। অনেক খামারির সঙ্গেই ফোনে যোগাযোগ হলো তাদের খামার দেখার জন্য। তাদেরই একজন কুষ্টিয়ার মাসুদ, যিনি বিদেশের মাটিতে সফল কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেক বাংলাদেশির কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছেন। পাঠক, আজ আপনাদের তাঁর গল্পই বলব।

অক্টোবরের এক সকালে রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে রওনা হলাম শিলংকান জেলার দিকে। প্রায় মিনিট পঞ্চাশের সড়কপথ শেষে পৌঁছালাম শিলংকানের কেলাং থানার জোহানসিটি গ্রামে। এখানেই মাসুদ আহমেদ গড়ে তুলেছেন তাঁর কৃষি খামার। মূলত বছরব্যাপী নানারকম সবজি উৎপাদন করেন। আমাকে দেখে মাসুদ এগিয়ে এলেন। বিশাল এলাকা নিয়ে তাঁর কৃষি কার্যক্রম। ঘুরে দেখতে দেখতে কথা হচ্ছিল মাসুদের সঙ্গে। একে একে বলে যাচ্ছিলেন তাঁর প্রবাসজীবনের গল্প।

২০০৭ সালে ভাগ্যের সন্ধানে একটা কোম্পানির কর্মী হিসেবে মালয়েশিয়ায় আসেন মাসুদ। কিন্তু বছরখানেকের মধ্যেই কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায়। সঙ্গের সহকর্মী অনেকেই ফিরে যান দেশে। কিন্তু মাসুদের ফিরে যাওয়ার পথ নেই। টিকে থাকার তাগিদে কিছু একটা করতেই হবে তাঁকে। হাতে সম্বল ছিল বাংলাদেশি টাকায় লাখ তিনেকের মতো। সে টাকায় তিনি জোহানসিটি গ্রামে অল্প জমি নিয়ে শুরু করেন সবজি চাষ। সেখান থেকে লাভের অংশে বাড়তে থাকে তাঁর কৃষি কার্যক্রম। সঙ্গে সঙ্গে দেশের অনেকের কর্মসংস্থানের খাতটিও প্রসারিত হতে থাকে তাঁর হাত ধরে। এখন সব মিলে প্রায় ৯ একর জমিতে তিনি চাষ করছেন নানারকমের শাকসবজি। একেক দিকে চলছে একেক ফসলের উৎপাদন। মাসুদের কৃষি খামারে পরিকল্পিতভাবে উৎপাদনব্যবস্থা সাজানো হয়েছে যেন বছরব্যাপী উৎপাদন নিশ্চিত থাকে সব ধরনের সবজি ফসলের। মাসুদের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে আছেন তাঁর ছোট ভাই রঞ্জু। তাঁদের শাকসবজি চাষের কৌশল দেখে মনে হলো ঈশ্বরদীর কালিকাপুর মডেল অনুসরণ করে একেক বেডে চাষ করছেন একেক সবজি ও শাকের। কলমি শাক, পুঁইশাক, লালশাক, সবুজ শাক, লাউ, কুমড়া থেকে শুরু করে কচুও চাষ করছেন তাঁরা। প্রতিদিনের চাহিদা মেটাতে দৈনিক একটি বেড থেকে শাক উত্তোলন (হার্ভেস্ট) করেন, আবার একটি বেডে নতুন করে শাকের বীজ বপন করেন। এভাবে একই শাক তিনি অনেক বেডে চাষ করছেন। আর প্রতিদিনই উৎপাদিত শাকসবজি বাজারে পাঠাচ্ছেন। মাসুদ বললেন, বেশির ভাগ উৎপাদিত ফসলের বীজ আনা হয় দেশ থেকে। এখানে নিয়োজিত কর্মীরাও প্রায় সবাই বাংলাদেশি। কর্মরত মানুষ আর ফসলি মাঠ দেখে মনেই হয় না এটি মালয়েশিয়া। মনে হয় বাংলাদেশের কোনো এক গ্রামে আছি। কথা হয় খামারের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে। তাঁরা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন। তবে কুষ্টিয়া থেকে আগতের সংখ্যাই বেশি। আবদুল কাইয়ুম দেশ থেকে এসেছেন পাঁচ বছর হয়েছে। প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় ৫০ হাজার টাকার মতো আয় তাঁর। খাবার খরচ তেমন নেই বললেই চলে, খামারে উৎপাদিত ফসল বিনামূল্যেই পাচ্ছেন তিনি। সব খরচ বাদে ৪০ হাজার টাকার মতো দেশে পাঠাতে পারছেন। শুধু কাইয়ুম নন, আক্কাস, নবী, মাহমুদসহ ৫০ জনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন মাসুদ।

মধ্যপ্রাচ্য থেকে শুরু করে পৃথিবীর নানা প্রান্তে বাংলাদেশিদের হাতে রচিত হচ্ছে অন্যরকম কৃষি ক্ষেত্র। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সবজি আবাদে বাংলাদেশিদের সাফল্যের চিত্র আমি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি বিভিন্ন সময়। দেখেছি নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও তাঁরা একেক দেশে ঘটিয়েছেন ভিন্ন ভিন্ন কৃষিবিপ্লব। মালয়েশিয়ায়ও পরিত্যক্ত জমি ভাড়া নিয়ে চাষাবাদ করছেন বাংলাদেশিরা। একেকজন বাংলাদেশিই যেখানে একেকজন সংগ্রামী কৃষিসৈনিক; রেমিট্যান্স যোদ্ধা। যাদের হাতে ফলছে সোনার ফসল। নিজের জন্মস্থান, বসতভিটা, সংসার, পরিবার-সন্তানের মায়া ত্যাগ করে বিদেশের মাটিতে হাড়ভাঙা খাটুনির বিনিময়ে দেশের মানুষের জন্য পাঠাচ্ছেন অর্থ।

আগেই বলেছি মাসুদ আহমেদও একসময় অর্থকষ্টে ভুগেছেন। তারপর কৃষি খামারই বদলে দিয়েছে তাঁর ভাগ্য। এখন তাঁর কৃষি খামারের বাইরে আছে দোকান। আরও আছে নিজস্ব কোম্পানি। কৃষি খামার থেকেই মাসুদের প্রতি মাসে গড় আয় ৩ লক্ষাধিক টাকা। মাসুদ শুধু নিজেই ভালো থাকতে চান না। অন্যদের জন্যও কর্মসংস্থান সৃষ্টির তাগিদে গড়েছেন দোকান ও বেস্টুরেন্টের ব্যবসা। আগামীতে বাড়াতে চান খামারের আয়তনও। নিয়মিত ভোগ্যপণ্য বা কৃষিপণ্য যা-ই বলা হোক এখানে একটি পূর্ণাঙ্গ বাজারব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছেন এই বাংলাদেশিরা।

মধ্যপ্রাচ্যেও দেখেছি বাংলাদেশিদের বিশাল সবজি বাজার। সেখানে কৃষিপণ্যের বাজার নিশ্চয়তা তৈরি করেই কৃষি আবাদে নেমেছেন বাঙালিরা। এখানেও সেই পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টায় অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন মাসুদের মতো আরও অনেক বাংলাদেশি উদ্যোক্তা। সবজি, মাছ, মাংস বা ফল সব পণ্যেরই বাজার রয়েছে এখানে। বাংলাদেশিদের কাজের সম্ভাবনাও এখানে অনেক। তবে এ ক্ষেত্রে দরকার পর্যাপ্ত শ্রমিক। তবে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক আনার সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশের এজেন্সি ও ব্যবস্থাপনার সংকটে লোকবল আনা কঠিন বলছিলেন মাসুদ।

আমরাও জানি, দীর্ঘ বিরতির পর মালয়েশিয়া শ্রমবাজার খুলে দিয়েছে। যেখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে প্রায় ১০ লাখ শ্রমিকের। মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমবাজার নিশ্চিত করা, কৃষি উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশিদের সম্ভাবনা এবং বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার গোলাম সারওয়ারের সঙ্গে। তিনি বলছিলেন, এজেন্সি জটিলতার কারণে কার্যক্রমের গতি কিছুটা শ্লথ ছিল। তবে তাঁর দল কাজ করে যাচ্ছে। জানতে চেয়েছিলাম, বাংলাদেশের কৃষিপণ্যের একটা বাজার ছিল মালয়েশিয়ায়, সেটাকে উন্নত করতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। তিনি বললেন, বাংলাদেশিদের কৃষিপণ্যের বাজারের অনেকটা চাহিদা এখানেই বাংলাদেশিরা উৎপাদন করছেন। তবে তিনি বাংলাদেশি কৃষিপণ্যের বাজার আরও বড় করার লক্ষ্যে আরও বেশি পণ্য যেন দেশ থেকে রপ্তানি করা যায় সে পদক্ষেপ ইতোমধ্যে নিয়েছেন। হালাল পণ্য রপ্তানির বিষয়ে কাজ করছেন। কাজ করছেন মালয়েশিয়ানদের সঙ্গে যৌথ বিনিয়োগের বিষয়াদি নিয়েও। প্রবাসীদের পাসপোর্ট সমস্যা সমাধান ও সহজীকরণের চেষ্টার কথাও জানালেন গোলাম সারওয়ার।

উন্নত কাজের সন্ধানে কিংবা আর্থিক সচ্ছলতা আনার তাগিদে বিদেশ পাড়ি দিয়ে সত্যিকার অর্থেই আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকদের অনেক সংগ্রাম করতে হয়। মাসুদ নিজের জীবনের অভাব দূরীকরণে বিদেশ পাড়ি দিয়েও পড়েছেন নানারকম প্রতিকূলতায়। তার পরও প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কৃষি খামারে এনেছেন সফলতা, সৃষ্টি করেছেন বহু মানুষের কর্মসংস্থান। দেশে থাকা বাবা-মা, ভাই-বোনদের জন্যও গড়েছেন বাড়ি, দিয়েছেন আর্থিক সচ্ছলতা। মালয়েশিয়ায় ১০ লাখ প্রবাসী এবং গোটা পৃথিবীতে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশির উন্নয়নের চিত্র এটি। যাদের হাতে আয় করা টাকায় সমৃদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ। মাসুদের মতো কোটি কোটি মানুষের শ্রমঘামেই নির্মাণ হয়েছে আমাদের উন্নয়নের চিত্র। অথচ বছরের পর বছর তাঁরা প্রবাসজীবনে কত প্রতিকূল পরিবেশে দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন। কিংবা ফসল আর মাটির সঙ্গে জীবন কাটিয়ে বহু বঞ্চনা, অপ্রাপ্তির বিপরীতে শক্ত হাতে হাল ধরে রেখেছেন আমাদের রেমিট্যান্স সমৃদ্ধির। কিন্তু এ রেমিট্যান্স-যোদ্ধাদের এখনো বহু প্রতিকূলতার শিকার হতে হয় শুধু সুপরিকল্পিত নীতিনির্ধারণী না থাকায়। বছরের পর বছর ধরে যেন অনিয়মই কোথাও কোথাও নিয়ম হয়ে আছে। আমার বিশ্বাস, লাখ লাখ প্রবাসী শ্রমিকের সুবিধা-অসুবিধাগুলো সরকার সুবিবেচনায় নিয়ে খুব দ্রুতই সমাধান দেবে। আরও বিশ্বাস করি, আমাদের অর্থনীতি সচল রাখতে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য স্বচ্ছ ও সহজ নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে গড়ে উঠবে বিদেশি সুষ্ঠু ও বৈধ শ্রমবাজার।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা