শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২২

সমাবেশ যখন শঙ্কার কারণ

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমাবেশ যখন শঙ্কার কারণ

১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে যে জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে সচেতন মানুষ শঙ্কিত। তাদের শঙ্কার প্রধান কারণ হলো, সরকার ও বিএনপি এ ইস্যুতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে একচুল না নড়ার যে প্রত্যয় প্রদর্শন করছে, তাতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সংঘাত অনিবার্য হয়ে পড়ে কি না। পাশাপাশি সরকারের সঙ্গে গলা মিলিয়ে আওয়ামী লীগ যে ভাষায় কথা বলছে, তাতে সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠার আলামত ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সমাবেশের স্থান নিয়ে সৃষ্ট এ জটিলতার আশু কোনো সমাধানের পথ কেউ দেখছেন না; যদি না উভয় পক্ষ নমনীয় হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে ১৫ নভেম্বর সমাবেশের অনুমতি চেয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে যে আবেদন করা হয়েছিল, তার জবাব মিলেছে ২৯ নভেম্বর। ডিএমপি বিএনপিকে ওইদিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে। যদিও বিএনপি আবেদনপত্রে তাদের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় সমাবেশ করার অনুমতি প্রার্থনা করেছিল। আবেদন পাওয়ার পর ওইদিনই ডিএমপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছিল, গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণের পর অনুমতির বিষয়টি জানানো হবে। ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে উপকমিশনার মো. ফারুক হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, তাদের কাছে যে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে দেখা হবে এতে কোনো ঝুঁকি আছে কি না। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৬ নভেম্বর, ২০২২)। পুলিশসূত্রের বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছিল, বিএনপিকে নয়াপল্টনের পরিবর্তে পূর্বাচলের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ভেন্যু কিংবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে সমাবেশস্থল হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু বিএনপি আগাগোড়া নয়াপল্টনেই সমাবেশ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে আসছে।

গণমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত যেসব খবরাখবর বেরিয়েছে তাতে এটা বোঝা যাচ্ছে, বিশেষ কোনো কারণে বিএনপি তাদের পার্টি অফিসের সামনেই সমাবেশটি করতে চায়। আর সরকারও অদৃশ্য কোনো কারণে তা করতে দিতে নারাজ। যদিও ‘রাস্তায় সমাবেশ করলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টির’ কথা বলা হচ্ছে ডিএমপির পক্ষ থেকে। অথচ একই স্থানে বিএনপি মাসে অন্তত ১০ দিন সমাবেশ করে আসছে। তাই কথা উঠেছে, আগের সভাগুলোর কারণে যদি জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না হয়, তাহলে ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে কেন তা সৃষ্টি হবে?

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার জন্য ডিএমপির ‘অনুমতি’র পরপরই তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিএনপি। আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও দলটি ডিএমপির চিঠি কার্যত প্রত্যাখ্যান করেছে। ওইদিনই নয়াপল্টনে এক সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ নয়াপল্টনেই হবে’ উল্লেখ করে সরকারকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘চারদিকে দেয়াল ঘেরা, একটি মাত্র ছোট গেট দিয়ে দুজন মানুষ সেখানে যেতে পারে না, অমন জায়গায় আমরা সমাবেশ করতে কমফোর্টেবল নই।’ এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে যেসব কথা বলেছেন, তাতে হাস্য-কৌতুকের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘১০ ডিসেম্বর বিএনপি রাজধানীতে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চায়। লাখ লাখ মানুষের সমাগম হবে এতে। কিন্তু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মতো “ছোট মাঠে” তা কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। কারণ বিভিন্ন রকম স্থাপনা তৈরি করায় উদ্যানটির ভিতরে তেমন জায়গা নেই।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩০ নভেম্বর, ২০২২)। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বিএনপি জোট সরকারের আমলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করার সুবাদে তাঁর সঙ্গে আমার আলাপ-পরিচয় ভালোই ছিল। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁর বক্তৃতা শুনেছি। ফলে তাঁর জ্ঞান-গরিমা সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা রয়েছে আমার। তাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে তিনি ‘ছোট মাঠ’ বলায় আমি বিস্মিত হইনি। কারণ ওই মাঠ সম্পর্কে টুকু সাহেবের যে কোনো ধারণাই নেই তা বেশ বোঝা যাচ্ছে। শিশুপার্ক, স্বাধীনতা স্তম্ভ বাদ দিলেও যে পরিমাণ জায়গা সেখানে রয়েছে, তা নয়াপল্টনের ফকিরাপুল মোড় থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত জায়গার কমপক্ষে পাঁচ-ছয় গুণ হবে নিঃসন্দেহে। এমন একটি মাঠকে ইকবাল হাসান টুকু ছোট বলে অভিহিত করে জনমনে শুধু বিস্ময় সৃষ্টি করেননি, তাঁর নিজের অজ্ঞতাও জনসমক্ষে তুলে ধরেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এ মাঠে এর আগে বিএনপি ও ২০-দলীয় জোটের একাধিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে; যেগুলোয় বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন। এমনকি ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি তাদের ভাষায় ‘ভোটারবিহীন নির্বাচনের’ বর্ষপূর্তির প্রতিবাদে যে কর্মসূচি বিএনপি দিয়েছিল, তাতে নয়াপল্টন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অথবা শাপলা চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ করার দৃঢ়প্রত্যয় ঘোষণা করেছিল দলটি। যদিও সরকারের বাধার মুখে সে কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হতে পারেনি; বেগম জিয়া অবরুদ্ধ ছিলেন গুলশানে তাঁর কার্যালয়ে। প্রশ্ন উঠেছে, এর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করা গেলে এখন তা করতে আপত্তি কেন? এটা কি শুধুই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে? সে কারণটি যা-ই হোক না কেন, তা অবশ্য আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক যা বলেছেন তা নয়। একই দিনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বলেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে অনীহা দেখাচ্ছে। বিএনপির অন্তর্জ্বালা হচ্ছে, তাদের দোসর পেয়ারে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকালে ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মিত্রবাহিনীর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে। এজন্যই বিএনপি সেখানে সমাবেশ করতে চায় না।’ অকাট্য তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলা শিষ্টাচারবহির্ভূত- এ কথা বিজ্ঞজনেরা বলে থাকেন। বিএনপি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বা পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান বিধায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে অনাগ্রহী এসব কথাকে শিষ্টাচারবহির্ভূত বলা যায় কি না জানি না। তবে জাহাঙ্গীর কবির নানকের মতো একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিকের উচিত হয়নি এমন বালখিল্য মন্তব্য করা। কারণ বিএনপি এর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা-সমাবেশ করেনি তা নয়। এখন কেন তারা সেখানে সমাবেশ করতে চায় না, কেন নয়াপল্টনেই করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন তোলা যায়। তবে সেজন্য তাদের বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা সমীচীন নয় বোধহয়। একটি রাজনৈতিক দলকে এ ধরনের অপবাদ দেওয়া যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। আমাদের বড় দুর্ভাগ্য, আমাদের রাজনীতিকরা একে অন্যকে ঘায়েল করতে মাঝেমধ্যে এমন সব কথা বলেন, যা শুনে তাদের সম্পর্কে আম-পাবলিকের ধারণা নিম্নগামী হয়।

এদিকে সমাবেশ করার জন্য বিএনপিকে ডিএমপি যে ২৬টি শর্ত দিয়েছে, তা নিয়ে রাজনীতিসচেতন মহলে আলোচনা-সমালেচনা চলছে। কেউ কেউ একটি রাজনৈতিক দলের সমাবেশের জন্য ‘কোয়ার্টার সেঞ্চুরি’রও বেশি শর্ত দেওয়াকে হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে নদীতে ফেলার সঙ্গে তুলনা করছেন। তারা বলছেন, দেশে এখন স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশ বিরাজ করছে। বিএনপি ইতোমধ্যে ঢাকার বাইরের সমাবেশগুলো শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন করেছে। সেসব স্থানে কিছু নিয়মাবলি স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন বেঁধে দিলেও ঢাকার ব্যাপারে তাদের এত শর্তারোপ কেন, তা বোধগম্য নয়। তারা বলছেন, দেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত; সামরিক সরকার নয়। সাধারণত সামরিক সরকারগুলোর সময়ে এ ধরনের শর্তের বাড়াবাড়ি দেখা যায়। একটি গণতান্ত্রিক সরকারের আমলে বিরোধী দলকে শর্তের বেড়াজালে আবদ্ধ করা গণতন্ত্রকেই প্রশ্নবিদ্ধ করবে। যে ২৬টি শর্ত ডিএমপি বিএনপিকে দিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে- মাত্র চার ঘণ্টা মাঠ ব্যবহার, সমাবেশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভিতরেই সীমাবদ্ধ রাখা, সমাবেশের নিরাপত্তা বিধানের জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্তসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ), নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উচ্চ রেজুলেশনসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা স্থাপন, প্রবেশপথে আর্চওয়ে স্থাপন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বাইরে মাইক না লাগানো, পতাকা, ব্যানার ফেস্টুন বহনের আড়ালে লাঠিসোঁটা বহন না করা, রাস্তায় যান চলাচলে বিঘœ না ঘটানো, রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ ও বক্তব্য না দেওয়া, উসকানিমূলক কোনো প্রচারপত্র বিলি না করা ইত্যাদি। এ ছাড়া সমাবেশের দুই ঘণ্টা আগে প্রবেশ এবং নির্ধারিত সময়ে সমাবেশ শেষ করার কথাও বলা হয়েছে ডিএমপির শর্তাবলিতে। এতসব শর্ত মেনে বিএনপির মতো একটি বড় দল কীভাবে সমাবেশ করতে পারবে সে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। কেননা সমাবেশস্থলে সমবেত হওয়া লোকজন উদ্যান ছেড়ে রাস্তায় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। সে ক্ষেত্রে পুলিশ কি তাদের বিরুদ্ধে শর্তভঙ্গের অভিযোগ আনবে? একটি রাজনৈতিক দলের মিছিল-সভা-সমাবেশ হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব যে বেড়ে যায় এটা বলাই বাহুল্য। সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ তাদেরই নিতে হবে। কিন্তু ডিএমপির ২৬ শর্তের দিকে তাকালে দেখা যায়, পুরোটাই বিএনপির ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি সিসি ক্যামেরা স্থাপন পর্যন্ত! অনেকেই মনে করেন, এসব ‘অবশ্যপালনীয়’ শর্তারোপ আর যা-ই হোক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় কাক্সিক্ষত হতে পারে না।

অন্যদিকে বিএনপি যাতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে পারে, সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগের সম্মেলন ৮ ও ৯ ডিসেম্বর থেকে এগিয়ে ৬ ডিসেম্বর এক দিন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশ অবশ্যই প্রশংসনীয় এবং তা দেশে একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে বলে সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন। তাঁরা বলছেন, বিএনপিরও উচিত নয়াপল্টনের গোঁ ধরে বসে না থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সুপরিসর পরিবেশে বৃহৎ সমাবেশ করে তাদের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক শক্তির জানান দেওয়া।

তবে জনমনে এ মুহূর্তে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দখা দিয়েছে তা হলো, সরকার যদি নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি না দেয় এবং বিএনপি যদি সেখানেই সমাবেশ করতে নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে, তাহলে কী হবে? দুই দলের এমন বিপরীতমুখী অবস্থানকে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টির পূর্বলক্ষণ বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সংঘাত এড়াতে সরকার ও বিএনপিকে সমঝোতার পথে হাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু যুদ্ধংদেহি মনোভাব নিয়ে সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে অবস্থানরত দুই পক্ষ সেসব পরামর্শ কানে তুলবে কি না তা এক বিরাট প্রশ্ন। আর সেজন্যই সাধারণ মানুষের মনে শঙ্কা বাসা বেঁধেছে, দেশের পরিস্থিতি আবার অসমাধানযোগ্য কোনো জটিলতার আবর্তে নিপতিত হয় কি না। তারা মনে করেন, রাজনৈতিক পক্ষগুলোর উচিত শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবেশের স্বার্থে ছাড় দেওয়ার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসা। একটি কথা তো মানতেই হবে, বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করে সরকারের গদি উল্টে ফেলতে পারবে না, আবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করলে তারা ক্ষতিগ্রস্তও হবে না। তাহলে এই গোঁ ধরে বসে থাকা কেন?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে