শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

একজন সৈয়দ আশরাফ শেখ হাসিনার পাশে কেন দরকার

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন সৈয়দ আশরাফ শেখ হাসিনার পাশে কেন দরকার

অনেক কথা শুনেছিলাম। উত্তেজনাকর পরিবেশ-পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল। চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল গুজব। অনেকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলেন, ১০ ডিসেম্বরের পর সব বদলে যাবে। বাংলাদেশে সরকার থাকবে না। পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ, ঘোলাটে। বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। কথামালার রাজনীতি দেখে দুই সপ্তাহ আগে বলেছিলাম, কিছুই হবে না।  বাংলাদেশ আগামী এক বছর আগের মতোই চলবে। গর্জন বেশি হলে বৃষ্টি থেমে যায়। বক্তৃতা দিয়ে বা সমাজমাধ্যম ব্যবহার করে সরকার উৎখাতের দিন শেষ। গণতান্ত্রিক সমাজে শুধু সরকার বদল হতে পারে ভোটের মাধ্যমে। ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তার আগে দেশে ভোট হবে না। আগাম ভোটে আগ্রহী নয় সরকারি দল। তারা ব্যস্ত বিএনপির ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচন নিয়ে। জাতীয় পার্টি দেনদরবার করছে। দেবর-ভাবি সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তাঁরা সব চান। আওয়ামী লীগের ভিতরেও আগ্রহীর সংখ্যা কম নয়। ক্ষমতাসীনরা ২০২৩ সালটা চ্যালেঞ্জের ভিতরে কাটিয়ে সবকিছুর মোকাবিলায় ২০২৪ সালকে বেছে নিতে চায়। কারণ জোড় সংখ্যা সব সময় আওয়ামী লীগের প্রিয়। ১৯৫৪ সাল থেকে ’৭০, ’৯৬, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের কঠিন সময় তা-ই দেখা গেছে। শেখ হাসিনা এখন ঘর গোছাচ্ছেন ’২৪ সালের ভোটের টার্গেটে। ভাবছেন ’২৩ সালের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সংকট সামাল দেওয়া নিয়ে। শেখ হাসিনা জানেন কখন কী করতে হবে। আসমানি আওয়াজে ক্ষমতায় বসা যায় না। ক্ষমতা বদলও হয় না। ক্ষমতায় আসতে, থাকতে হলে মানুষের মন জয় করতে হয়। জনগণের সুখদুখে পাশে থাকতে হয়। শেখ হাসিনা তা-ই করছেন। ভিন্ন দিকে ২০০৭ সাল থেকে সময়টা ভালো যাচ্ছে না বিএনপির। রাজনীতির দাবার চালে বারবার মার খাচ্ছে দলটি। খেসারত দিচ্ছে ক্ষমতায় থাকার সময়ের সব ভুলের। রাজনীতিতে একবার ভুল হলে অপেক্ষা করতে হয়। মাথাটা ঠান্ডা রাখতে হয়। ২১ বছর অপেক্ষার পর ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষমতার বাইরে যাওয়ার ছয় বছরের ভিতরে দলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। লড়েছেন একাই। গড়ে তুলেছিলেন নিজস্ব টিম।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার তিল তিল শ্রম-ঘামে দলটি আজকের সাফল্যে। আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতা অনেক কিছু জানেন না। ঠিকভাবে বোঝেন না শেখ হাসিনার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক দর্শন। দলীয় নেতাদের কাণ্ডকীর্তি শেখ হাসিনা সবই দেখেন। কারও কারও বই আছে বাজারে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আটক নেতাদের জবানবন্দি আছে ইউটিউবে। ঝুঁকি কেউ নেননি। এখন বিশাল বীরপুরুষের মতো কথা বলছেন। খারাপ সময় এলে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না। বঙ্গবন্ধুও পাননি। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগকে গ্রাস করেছিল ‘সিক্সটিন ডিভিশন।’ ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর হঠাৎ দেশের সবাই আওয়ামী লীগার বনে যান। মুক্তিযুদ্ধ করেননি, বাপ-দাদা চৌদ্দগুষ্টি আওয়ামী লীগকে গালাগাল করত, তারা হুট করে বনে গেল আওয়ামী লীগার। শিপন শার্ট পরে ঘুরে বেড়ানো রাজাকার পরিবারের সন্তানরা বনে গেল ছাত্রলীগ। এই গোষ্ঠী লুটপাটে জড়াল। বদনাম তৈরি করল মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির। মানুষের নেতা বঙ্গবন্ধু বাকশাল করলেন। জাতির পিতা হিসেবে শেষ চেষ্টা করলেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি মাল্টিক্লাস পার্টি। আমি তার নামের আগে কৃষক শ্রমিক লাগিয়েছি বইকি, কিন্তু দলটির চরিত্র এখনো বদলাতে পারিনি, রাতারাতি তা সম্ভবও নয়। আমার দলে নব্য ধনীরাও আছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায় তাদের লুটপাটের সুযোগ বহুগুণ বেড়ে গেছে। আমি তাদের সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যই বাকশাল করেছি। যদি এ ব্যবস্থা সফল করতে ব্যর্থ হই এবং আমার মৃত্যু ঘটে, তাহলে দলকে কবজা করে ওরা আরও লুটপাটে উন্মত্ত হয়ে উঠতে পারে। এমনকি স্বাধীন বাংলাদেশের মূলমন্ত্রে শত্রুপক্ষের নীতি ও চরিত্র অনুসরণ করে আওয়ামী লীগের নীতি পাল্টে ফেলতে পারে। যদি তা হয়, সেটাই হবে আমার দ্বিতীয় মৃত্যু। সেজন্য আগেই বলছি, আমার দল, আমার অনুসারীদের হাতেই যদি আমার এই দ্বিতীয় মৃত্যু ঘটে, তাহলে দীর্ঘকালের জন্য বিস্মৃতির অন্ধকারে চলে যেতে হবে। কবে ফিরব তা জানি না।’ দলেবলে সবাই বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। রাস্তায় বেরিয়ে আসেননি জাতীয় নেতারা। জীবনের ঝুঁকি নেননি। ব্যস্ত ছিলেন নিজেদের রক্ষায়। এখন এ নিয়ে গল্পের আসর বসে!

ঐতিহাসিক সত্য অনেক সময় আমরা মানতে নারাজ। সত্য মেনে সামনে চললে অনেক সংকটের সমাধান হয়ে যায়। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে নেওয়ার সক্ষমতা এখনো বিএনপির নেই। আওয়ামী লীগের শত্রু ঘরের ভিতরে। বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে চক্রান্ত আওয়ামী লীগের ভিতর থেকেই হয়েছিল। এই দলের নেতারাই হাত মিলিয়েছিলেন খুনিদের সঙ্গে। এখনো তারা নিজের ব্যক্তিগত লাভের জন্য অনেক কাজ করেন। এখনো অনেক মন্ত্রী-এমপির কাণ্ড দলকে বিব্রত করছে। কারও কারও অবস্থান দলের ক্ষতি করছে। দলের অপছন্দের লোককে ডোবাতে জামায়াতকে বুকে নেয়। ভুলে যায় নিজের নেত্রীর আদর্শের কথা। আওয়ামী লীগ করলে অবশ্যই শেখ হাসিনার আদর্শ, আদেশ, নির্দেশ মানতে হবে। তাঁর নীতি ও দর্শনের ভিতরে থাকতে হবে। ‘মুখে শেখ ফরিদ, বগলে ইট’ থাকলে চলবে না। স্বার্থপরতার রাজনীতি দলের বারোটা বাজায়। ’৭২ সালে জাসদ গঠন না হলে বঙ্গবন্ধু সরকারকে বিপর্যয়ে পড়তে হতো না। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে এক দিনের জন্যও সিরাজুল আলম খান আটক হননি। ’৭৫ সালের ৩ নভেম্বর খালেদ মোশাররফ রাজনীতিবিদদের টানেননি। আবার রাজনীতিবিদরাও তার কাছে আস্থা পাননি। আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। ৪ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে করা মিছিলটি ছিল বামদের পূর্বনির্ধারিত। আওয়ামী লীগের কেউ যোগ দিলেও এর সঙ্গে অন্য কিছু সম্পৃক্ত ছিল না। ৭ নভেম্বর জাসদ ঐক্য গড়ল জিয়াউর রহমানের সঙ্গে। যোগ দিল সেনা অফিসার হত্যালীলায়। এখনো জাসদ সংহতি দিবস পালন করে! কীসের জোট, কীসের মহাজোট? দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট নয়, ৭ নভেম্বর কীসের বিপ্লব, কীসের সংহতি? সিপাহি বিপ্লবের নামে গণবাহিনীর হাতে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর অফিসাররা খুনের শিকার হন। ৭ নভেম্বর অফিসার হত্যার দিন। খুনিদের উৎসবের দিন। বাংলাদেশের রাজনীতির ঘাটে ঘাটে চক্রান্তের জাল তৈরি হয়েছিল ১৯৭২ সালে। আওয়ামী লীগকে হটাতে জাসদ তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু সব জানতেন। তার পরও সব হজম করতেন। ভাবতেন সব ঠিক হয়ে যাবে। সবাই ভুল থেকে বের হবে। ভালো হয়ে যাবে। মোশতাক আওয়ামী লীগের ক্ষতি করছেন এমন রিপোর্ট বঙ্গবন্ধুর কাছে ছিল। তার পরও বঙ্গবন্ধু ’৭৩ সালের ভোটে মোশতাককে জয়ী করতে দাউদকান্দি গিয়েছিলেন। মানুষের কাছে অনুরোধ করেছিলেন মোশতাককে ভোট দিতে। খন্দকার মোশতাক সেদিন হারলে কী এমন ক্ষতি হতো?

বঙ্গবন্ধু উদার ছিলেন। মানুষের নেতারা উদারই হন। শেখ হাসিনা বাবার উদারতাটুকু পেয়েছেন। বাইরে কঠোরতা দেখান। ভিতরে তিনি মানবতার নেত্রী। দলের ক্ষতিকারকদের তিনি চেনেন, জানেন। তার পরও তাদের এড়াতে পারেন না। ব্যবস্থা নেন না। নিজের ক্ষতি মেনে নেন। কষ্ট করে আবার সব গোছান। ’২৪ সালের ভোটে এ অবস্থান থেকে সরে আসতে হবে। যারা হারবে তাদের কেন টানতে হবে? দেশে একটা টেনশনের যুগ চলছে। এ টেনশন কারও ক্ষমতায় যাওয়ার। কারও ক্ষমতায় থাকার। আগামী এক বছর বাংলাদেশের সামনে পুরোপুরি চ্যালেঞ্জের। করোনা ও যুদ্ধের অর্থনীতি কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবে সে চিন্তা অর্থনীতিবিদরা করছেন। সব সামলাতে দিনরাত খাটছেন শেখ হাসিনা। এ জটিল সময়ে আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ নেতা দম্ভ নিয়ে চলেন। দুই দিনের দুনিয়ায় ক্ষমতা নিয়ে দম্ভের কী আছে? বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক দর্শন থেকে শিক্ষা নিন। আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে ভাবুন। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সামনে যান। দেখবেন সবকিছুই জয় করতে পেরেছেন।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের কথা মনে পড়ছে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় নরসিংদীর গণমানুষের নেতা রাজিউদ্দিন রাজু ভাইয়ের সঙ্গে প্রতিদিন আড্ডা দিতাম। শুনেছি রাজু ভাইয়ের শরীরটা এখন ভালো যাচ্ছে না। রাজু ভাইয়ের আমন্ত্রণে একদিন বিখ্যাত লেখক সমরেশ মজুমদারসহ আমরা গিয়েছিলাম রায়পুরার আদিয়াবাদে তাঁর বাড়িতে। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে সমরেশদা যোগ দিয়েছিলেন। মধ্যাহ্নভোজের পর আমরা নৌকায় চড়ে মেঘনা নদীতে ঘুরেছি। সে অনুষ্ঠানে সৈয়দ আশরাফেরও যাওয়ার কথা ছিল। অসাধারণ মানুষ ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। শেখ হাসিনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রেখে রাজনীতি করতেন। অনেক কিছুতে নীরব থাকতেন। সময়মতো আবার বেরিয়ে আসতেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় কথা বলতে কার্পণ্য করতেন না। হেফাজতের সময় গর্জে উঠতে দ্বিধা করেননি। ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের বিদায় নিয়ে ভোট দেওয়ার দাবি জানিয়ে একদিন ঢাকা ক্লাবে এলেন। অপেক্ষায় ছিলাম আমরা। রাজু ভাই তাঁকে অভিনন্দন জানালেন। বললেন, তুমি ভালো বলেছ। আমি বললাম, এত সাহস কই পান? জবাবে বললেন, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থেকে পেয়েছি। ভদ্র, সজ্জন একজন মানুষ ছিলেন। লোভ-লালসার বাইরে ছিলেন। তাঁকে আধ্যাত্মিক মানুষ মনে হতো। এ যুগে এমন মানুষের বড় অভাব। শেখ হাসিনার পাশে একজন সৈয়দ আশরাফকে সব সময় দরকার। তাঁর বিদায়ের বছর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে লেখনী ছিল ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে। সম্মেলন শেষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান। ভেবেছিলাম আশরাফ ভাই আসবেন না। আমন্ত্রণ জানালাম। তিনি এলেন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার বেশি থাকলেন। হাঁটাহাঁটি করেছেন অনুষ্ঠানস্থলে। সবার সঙ্গে কথা বলেছেন। নেতা হতে হলে কিছু গুণের দরকার হয়।

আরেকটি ঘটনা মনে পড়ছে। এক মধ্যরাতে চ্যানেল আইতে মতিউর রহমান চৌধুরীর টকশোয় সৈয়দ আশরাফের তুমুল সমালোচনা করলাম। বললাম, সৈয়দ আশরাফ কেন আওয়ামী লীগ অফিসে যান না? কর্মীদের সময় দেন না? অনুষ্ঠান শেষ হতেই ফোন ক্যাপ্টেন (অব.) তাজের। তিনি তখন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। থাকতেন গুলশান ১ নম্বরে। বললেন, বাসায় যাওয়ার পথে এক কাপ চা খেয়ে যান। থমকে গেলাম তাজ ভাইয়ের বাসায় ঢুকে। বসে আছেন আশরাফ ভাই। আমাকে দেখে হাসলেন। কাছে ডেকে বসালেন। বললেন, আপনার কথাগুলো এতক্ষণ আমরা শুনছিলাম। তাজ সাহেবকে বললাম, অনেক দিন দেখা হয় না। ভালো বলেছেন। আসতে বলুন। গল্পগুজবে মধ্যরাত অবধি কাটল। টিভিতে তাঁর সমালোচনা নিয়ে একটি প্রশ্নও করলেন না। আশরাফ ভাই এই গুণটিও শেখ হাসিনা থেকে পেয়েছেন। শেখ হাসিনা নীলকণ্ঠে সব আপন করে নেন। এক মার্কিন সাংবাদিক বন্ধুকে বলেছিলাম, শেখ হাসিনার চেয়ে বড় মিডিয়াবান্ধব বাংলাদেশে কেউ নেই। সেই সাংবাদিক বন্ধু বিস্ময় নিয়ে তাকালেন। শেখ হাসিনা কীভাবে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়ান কিছু ঘটনা বললাম। সাংবাদিক বন্ধু থতমত খেলেন। তারপর বললেন, তাহলে এত অপপ্রচার কেন? বললাম, সরকারে থাকলে অনেক বেশি ডিপার্টমেন্ট থাকে। তারা অপপ্রচারের পাল্টা জবাব দিতে পারে না।

অনেকে বোঝেন না, হুমকিতে মিডিয়া জয় করা যায় না। মৃণালকান্তি দা আশির দশকে নেত্রীর সঙ্গে কাজ করতেন। এখন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও এমপি। তিনি পত্রিকা অফিসে ঘুরে ঘুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেন। নেত্রীর পজিটিভ নিউজগুলো সামনে নিয়ে আসতেন। কারণে-অকারণে আমাদের নেত্রীর সামনে নিয়ে যেতেন। ঢাকার বাইরে সফরের সময় নেত্রী খেতে বসে প্রথমেই জানতে চাইতেন সাংবাদিকরা খেয়েছেন কি না। তিনি সাংবাদিকদের পাশাপাশি গাড়ির চালক ও নিরাপত্তারক্ষীদের খবর নিতেন। সাংবাদিকদের বিপদে-আপদে পাশে থাকতেন। এরশাদ ও বিএনপি সরকারের রোষানল থেকে অনেককে রক্ষা করেছেন। সেসব লিখে শেষ করা যাবে না। এখনো এ ব্যস্ততায়ও তিনি মিডিয়ার হাঁড়ির খবর রাখেন।  তাঁর সহযোগী নেতারা এক শর এক ভাগও পাননি নেত্রীর। শেখ হাসিনা দেশপ্রেমসহ বাবার অনেক ধাঁচই পেয়েছেন। তাই তো বাংলাদেশকে উন্নতির নতুন ধাপে আনতে পেরেছেন।  তাঁর নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকতে পারে না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি