শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০২৩

স্বাধীনতা দিবস ও বিশ্ব আদালতে গণহত্যার স্বীকৃতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা দিবস ও বিশ্ব আদালতে গণহত্যার স্বীকৃতি

এটা খুবই বেদনাদায়ক যে, স্বাধীনতার ৫২-৫৩ বছরেও পাকিস্তানিদের নির্মম গণহত্যার কোনো বিচার হয়নি, বিশ্বদরবারে এর কোনো স্বীকৃতি মেলেনি। অথচ পৃথিবীর কত দেশে কত ছোট ছোট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঘটনার জন্য দায়ী দেশ বা জনগোষ্ঠীকে জবাবদিহি করতে ও ক্ষমা চাইতে হয়েছে। যেহেতু পৃথিবীর বড় বড় মোড়লরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল সেহেতু তাদের আবার জবাবদিহি! তারা সিনা টান করে বিশ্বময় ছড়ি ঘোরাচ্ছে। সবলের আবার অপরাধ কী? সবল যা করবে তা-ই ন্যায়, তা-ই সত্য। এই গাওজুরি শতবর্ষ এমনকি তারও আগে থেকে চলে এসেছে। সারা বিশ্বের শক্তিধররা মনে করে আসছে, এভাবেই চলবে চিরকাল। এর কোনো বদল হবে না। দুর্বলকে শাসন করে পীড়ন করে সবলরা চিরকাল পার পেয়ে যাবে। হয়তো আর বেশিদিন এভাবে চলবে না। জগতের বদল হবেই। ন্যায়-অন্যায় স্পষ্ট হয়ে উঠবে নির্যাতিত সাধারণ মানুষের সামনে। তখন তারা অবশ্যই রুখে দাঁড়াবে। তখন একটা বিচার হবেই হবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ অনেক বড় বড় শক্তিধরের বাড়া ভাতে ছাই দিয়েছে। বিশ্বমোড়লরা ভাবতেই পারেনি সাড়ে সাত কোটি নিরস্ত্র বাঙালি পাকিস্তানি পশুশক্তির হাত থেকে তাদের মাতৃভূমি মুক্ত করতে পারবে। ভেতো বাঙালি এভাবে একটা যোদ্ধা জাতিকে পরাজিত করতে পারে তা পৃথিবীর অনেকের চিন্তা-চেতনা তো দূরের কথা, স্বপ্নেও আসেনি। পৃথিবী তখনো বিভক্ত ছিল এখনো আছে। মুক্তিযুদ্ধে আমরা খুব একটা বেশি দেশের সমর্থন পাইনি। তবে এটা সত্য, পৃথিবীর বহু দেশের বহু মানুষের সমর্থন পেয়েছি। আমাদের প্রধান বিরোধী ছিল আমেরিকা ও চীন। যেহেতু চীনে মুক্ত সমাজ নেই, সেহেতু জনগণের মতামত সরকারের বিরুদ্ধে সেভাবে প্রতিফলিত হয় না। যে কারণে মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ততটা বহিঃপ্রকাশ চোখে পড়ে না। তবু বোঝা যায় সাধারণ মানুষের মতিগতি। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে সোভিয়েত ইউনিয়নও পক্ষে ছিল না। তারা আগস্টের পর আমাদের সমর্থন করতে শুরু করে। তাদের সমর্থন আমাদের অনেক বেশি সাহসী করে তোলে। ১৯৭১ সালে আজকের ভারত ছিল না। কোনোভাবেই সারা পৃথিবীতে ভারতের আজকের মতো প্রভাব-প্রতিপত্তি ছিল না। রাজনৈতিক প্রভাব, কূটনৈতিক ক্ষমতা, আর্থিক অবস্থা কিছুই ছিল না। ঠিক সে সময় ১ কোটি শরণার্থী প্রতিবেশী ভারতকেও ভাবিয়ে তুলেছিল। আর মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিল পশ্চিম বাংলায় নকশালপন্থি আন্দোলনের ভরা যৌবন। কলকাতা মহানগরীতে অনেক বড় বড় ডাক্তার রোগী দেখে দুই টাকার বেশি ফি নিতে সাহস করত না। কারণ নকশালিরা চারদিকে। রাস্তায় টহল দেওয়া পুলিশ অস্ত্রহাতে দাঁড়িয়ে থাকতেও ভয় পেত। পুলিশের হাত থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিত বলে লোহার চেইন দিয়ে তালা মেরে রাখা হতো। ঠিক এ রকম একটা উত্তপ্ত সময়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। সে সময় শুধু একা ভারত আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। আর কেউ ছিল না। ইসলামী বিশ্ব বিরুদ্ধে, পশ্চিমা দুনিয়া বিরুদ্ধে। অনেকেই ছিল নীরব। পাকিস্তানিদের অত্যাচারে হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষ নিহত হয়। খুনিরা হাজার হাজার লাখ লাখ ঘরদুয়ার, বাড়িঘর জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা পৃথিবীর নানা দেশে প্রচার হওয়ায় ধীরে ধীরে বিশ্বজনমত আমাদের দিকে আসতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধে আমেরিকা আমাদের সরাসরি বিরুদ্ধে ছিল। কিন্তু সেই আমেরিকার লাখো মানুষ মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন জানিয়েছে। ব্রিটেনের শতকরা ৮০-৯০ ভাগ মানুষ আমাদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। অ্যারাবিয়ান দেশগুলোর সাধারণ মানুষ আস্তে আস্তে আমাদের স্বাধীনতাকে সমর্থন করা শুরু করে। চীন ছিল পাকিস্তানের একেবারে ঘোরতর সমর্থক। সমর্থক কি বলব, অংশীদার। পাকিস্তানিদের যত সমরাস্ত্র ছিল তার ৭০-৮০ ভাগ চীনের তৈরি। চীন যতটা সম্ভব ততটা করেছে। বরং তাদের সাধ্য-সামর্থ্যরে বাইরেও করেছে। কিন্তু রক্ত যে আরও শক্তিশালী। পবিত্র রক্তের সামনে কামানবন্দুক যে কিছুই না সেটা ভিয়েতনাম যেমন দেখিয়েছে, আফগানিস্তান দেখিয়েছে তেমনি বাঙালিরাও দেখিয়েছে। পাকিস্তান ছিল অন্যায়ের পক্ষে, আমরা ছিলাম ন্যায় ও সত্যের পক্ষে। ন্যায় ও সত্যকে কেউ কোনো দিন কখনো পরাজিত করতে পারেনি। হাজার বছরের ইতিহাসে কখনো এর ব্যতিক্রম হয়নি। মোহাম্মদ ঘুরির ভারত জয়, ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজির বাংলা বিজয়ের কোনোখানেই ন্যায়ের বিপক্ষে অন্যায় কখনো কোনোভাবেই জয়ী হয়নি। তাই সত্যের জয় যখনই হোক হবেই। তাতে সময় লাগতে পারে। কিন্তু সত্য কোনো দিন পরাজিত-পরাভূত হয়নি, হবে না।

আজ হয়তো সত্য দুর্বল। তাই অর্ধশত বছর পেরিয়ে গেলেও পাকিস্তানকে বাংলাদেশে গণহত্যার জবাব দিতে হয়নি। তাই বলে কখনো কোনো দিন দিতে হবে না তা কিন্তু নয়। পাকিস্তান আমাদের সবকিছু জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছিল। আমরা যাতে বিশ্বদরবারে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারি সেজন্য আমাদের জ্ঞানী-গুণী-বিদ্বানদের তারা হত্যা করেছিল। যাদের অনেকেই নিরুপায় হয়ে তাদের পক্ষাবলম্বন করেছিল তারাও কিন্তু নিস্তার পায়নি। কিন্তু আল্লাহ রাজিখুশি থাকায় আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। শত্রুর হাতে জাতির নেতা দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু অসময়ে অমন নির্মমভাবে নিহত না হলে আমরা আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতাম। আমাদের অর্থনীতি, রাজনীতি, আমাদের সামাজিক উত্থান হতো সারা পৃথিবীর তাকিয়ে দেখার মতো। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে আমরা অনেক পিছিয়ে পড়েছি। আমরা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে হানাদার বাহিনীর গণহত্যার কোনো বিচার পাইনি। বিচার তো দূরের কথা গণহত্যার স্বীকৃতি পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া খুব একটা চোখে পড়েনি। এমনকি যারা হত্যা করে এখানে-ওখানে বুক চিতিয়ে বলার চেষ্টা করেছে ‘আমরা হত্যা করেছি’ তাদেরও কোনো বিচার হয়নি। বরং তাদের অনেকেই সমাদরে পৃথিবীর অনেক সভ্য দেশ অসভ্যের মতো আশ্রয় দিয়েছে, সহযোগিতা পেয়েছে। লিবিয়ার মতো দেশ, সে দেশের নেতা কর্নেল গাদ্দাফি ফারুক-রশীদদের জামাই আদরে গ্রহণ করেছিল। সেই কর্নেল গাদ্দাফিকেও ৪২ বছর শাসন ক্ষমতায় থাকার পর নির্দয়ভাবে নিহত হতে হয়েছে। ভালোভাবে তার দাফন-কাফনও হয়নি। এসবই প্রকৃতির লীলা। সবাই ক্ষমা করতে পারে, কিন্তু প্রকৃতি কোনো অন্যায়কে ক্ষমা করে না। একদিন না একদিন অন্যায়ের শাস্তি হয়ই। মুক্তিযুদ্ধের পরপরই একসময় আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের নয়, আমার কূটনীতির পরাজয়।’ এ রকম ঘোর বিরোধিতার পরও আমরা শুধু আল্লাহর ওপর আস্থা রেখে রক্তের সাগরে অবগাহন করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলাম। এই স্বাধীনতা অর্জনে নয় মাসের স্থলে যদি নয় বছর লাগত তাহলে বাংলার প্রতিটি ঘরে প্রতিটি গ্রামে এর আঁচড় লাগত। সবাই বুঝতে পারত স্বাধীনতা কী, স্বাধীনতা পেতে কত রক্ত দিতে হয়, কত কষ্ট করতে হয়। এখন শুধু রাজাকার-আলবদরদের দোষ দিলে চলবে কেন? যারা রাজাকার-আলবদর বানিয়েছে সেই বাঙালি কর্মকর্তাদের কেন কিছু করা হলো না? কেন তাদের জবাবদিহি করতে হলো না? যেসব বড় বড় বাঙালি কর্মকর্তা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছিল তাদের যদি সঠিক বিচার করা হতো তাহলে আজকের এ অবস্থা হতো না।

সর্বশেষ ৯ জানুয়ারি, ২০২২ বঙ্গভবনে গিয়েছিলাম মহামান্য রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে নির্বাচন কমিশন গঠনের আলোচনায়। আমরা বৃহত্তর ময়মনসিংহের মানুষ। একে অন্যের প্রতি সব সময় একটা আলাদা দরদ অনুভব করি। করোনা হওয়ায় শরীর বেশ দুর্বল ছিল। দেখা করতে যাওয়ার পথে বাড়ির সিঁড়ির একেবারে শেষ ধাপে পড়ে গিয়েছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে কোনো ব্যথা পাইনি। কয়েক মিনিট বসে থেকে গাড়িতে উঠেছিলাম। বঙ্গভবনের বারান্দায় গিয়েই হুইলচেয়ার চেয়েছিলাম। অনেক খোঁজাখুঁজি করে বঙ্গভবন আমার জন্য কোনো হুইলচেয়ারের ব্যবস্থা করতে পারেনি। শেষে বাধ্য হয়ে পায়ে হেঁটেই গিয়েছিলাম। কয় পা আর হবে, এক শ-সোয়া শ পা। যেখানে বহুবার গেছি। জিল্লুর ভাই থাকতে গেছি, তার আগে গেছি, তার আগেও অনেকবার বঙ্গভবনে গেছি। এমনকি স্বাধীনতার পরপরই ২৮ ডিসেম্বর স্বাধীন দেশের বঙ্গভবনে প্রথম গিয়েছিলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে দেখতে এবং কথা বলতে। সৈয়দ নজরুল ইসলামের পরিবারের সঙ্গে আমাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। বেগম নজরুল ইসলাম আমাকে নাতি বলে ডাকতেন এবং খুব ভালোবাসতেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কথাবার্তা শেষ হলে তিনি বলেছিলেন, ‘দাদির সঙ্গে দেখা করে যাও’। গিয়েছিলাম দাদিকে দেখতে। পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতেই জড়িয়ে ধরে বুকে তুলে নিয়েছিলেন। সত্যিই তিনি এক অসাধারণ মানুষ ছিলেন। সেই বঙ্গভবনে রবিবার ২৬ মার্চ সর্বশেষ গিয়েছিলাম। ইফতার সামনে নিয়ে যখন বসে ছিলাম তখন রোজাদারদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কুশল জিজ্ঞাসা করছিলেন। আমরা যেখানে দাঁড়িয়েছিলাম তার তিন-চার জন আগে থাকতেই মহামান্য রাষ্ট্রপতি ফিরে গিয়েছিলেন। তাই তাঁর সঙ্গে এ যাত্রায় দেখা হয়নি। কিন্তু তাঁর ভাতিজা, তাঁর ভাই অনেকের সঙ্গে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। সবাই অসাধারণ ব্যবহার করেছেন। বিশেষ করে ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন অনেকক্ষণ আমাকে ধরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। বড় ভালো লাগছিল। আপনজনের এক অসাধারণ সান্নিধ্য পাচ্ছিলাম। দেখা হয়েছিল আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সঙ্গে। ভদ্রলোক বললেন, আপনাকে দেখে এদিকে এসেছি। বেশ ভালো লেগেছে। অসাধারণ অমায়িক ব্যবহার। যেটা সবারই হওয়ার কথা। কিন্তু তেমনটা সবার নয়। কেমন যেন একটা শুকনো শুকনো ভাব সবার মধ্যে লেগেই থাকে। আমন্ত্রণপত্রে ছিল ‘একক’। তাই এককই গিয়েছিলাম। ভাবনা করে গিয়েছিলাম গ্যাস লাগানো গাড়ি গেট থেকে না ফিরিয়ে দেয়। কারণ অতটা পথ হেঁটে যেতে ভালো লাগে না। কিন্তু দেখলাম, না, কোনো ফিরাফিরি নেই। কোনো কিছু বলল না। শুধু জিজ্ঞাসা করল, গাড়িতে গ্যাস লাগানো আছে? ড্রাইভারের সোজাসাপ্টা উত্তর, হ্যাঁ, আছে। কিন্তু আর কোনো কথা বলল না। সেবার হুইলচেয়ারের দরকার ছিল। কিন্তু এবার কোনো হুইলচেয়ারের প্রয়োজন পড়েনি। পুরো মাঠের এদিক থেকে ওদিক নিজের পায়েই চলাফেরা করেছি। তবে কেন যেন ইফতারি স্বাদ লাগেনি। মাংস খাই না, তাই হালিম এবং বিরিয়ানি কোনোটাই মুখে তুলিনি। বঙ্গভবনের বেশ কিছু অনুষ্ঠানে দেখেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গেলে অতিথিদের বড় বেশি অসুবিধা হয়। প্রধানমন্ত্রী বেরিয়ে যাওয়ার আগে কারও গাড়ি ছাড়া হয় না। সম্মানি লোকেরাও তখন আর সম্মান পায় না। রাষ্ট্রদূতদের গাড়ি ঠিকভাবে খুঁজে পাওয়া যায় না। দু-একটা বেরিয়ে এলে তাদের সঙ্গেও খুব একটা ভালো ব্যবহার করা হয় না। এটা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিবর্গ আদৌ জানেন কি না জানি না। তবে ব্যাপারটা খুব একটা শোভন নয়। অনেক বছর ভারতে ছিলাম। সেখানকার অনেক রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। কিন্তু কারও জন্য কারও বিন্দুমাত্র অসুবিধা হয়েছে তেমনটা মনে হয়নি। শ্রী প্রণব মুখার্জি যখন প্রতিরক্ষামন্ত্রী, তাঁর ছোট ছেলে পিন্টুর বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। তিনি হাত ধরে অনেকের সঙ্গে দেখা করিয়েছিলেন। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী মনমোহন সিং, অটল বিহারি বাজপেয়ি, শ্রী চন্দ্র শেখরসহ অনেকেই ছিলেন। যখন রাষ্ট্রপতি আসেন তখনো অনুষ্ঠানস্থলের অবস্থা প্রায় একই ছিল। মান্যবর, গুরুত্বপূর্ণ অতিথিরা অনুষ্ঠানে থাকতেই আমরা বেরিয়ে এসেছিলাম। গাড়ি পেতে এক মিনিটও দেরি করতে হয়নি। কিন্তু আর কোথায় কেমন হয় জানি না। রাষ্ট্রপতি ভবনে সাধারণ অতিথিদের বেরিয়ে আসতে এক-দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এবার যেমন রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশে কোনো অসুবিধা হয়নি, ঠিক তেমনি আমার গাড়িচালক যীশুকে ফোনে পেয়েছিলাম। যীশু বলেছিল, স্যার, মূল গেট দিয়ে বের হয়ে একটু বাঁয়ে এলেই ছোট গেট। তার পাশেই আমি দাঁড়িয়ে আছি। তা-ই করেছিলাম। তবে বঙ্গভবন এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ডিউটি করা অনেকেই যারপরনাই সম্মান দেখিয়েছে। অনেকেই কিছুটা পথ পায়ে হেঁটে রাস্তা দেখিয়ে দিয়েছে। মূল ফটক দিয়ে যখন বের হচ্ছিলাম তখন একজন বলছিলেন, যেতে দেব, না আটকাব? মনে হয় সুবেদার র‌্যাংকের কেউ বারবার বলছিল, না না স্যারকে থামাব কেন? উনাকে যেতে দিন। তাই কেউ কোথাও বাধা দেয়নি, আটকায়নি। কেন যেন একটা চিন্তা মাথা থেকে কিছুতেই দূর করতে পারছি না। তা হলো স্বাধীনতার প্রতি আমাদের কি আকর্ষণ কমে গেল? ২০/৩০ বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম পৌনে ৪টায়। রাস্তা ছিল একেবারে ফাঁকা। ১০-১২ মিনিটে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলাম। কিশোরগঞ্জের আমিনুল ইসলাম তারেক ৩১৭ নম্বর কেবিনে একটা অপারেশনের জন্য ভর্তি। তাই তাকে দেখে সাড়ে ৪টায় বেরিয়েছিলাম। কিন্তু কোথাও একটা জাতীয় পতাকা দেখলাম না। কেমন যেন উদাস উদাস ঠেকছিল, এজন্য লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ! কেন কী কারণে বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানও খুব যে ভালো হয়েছে বলা যাবে না। এমনি আনুষ্ঠানিকতা ছিল দারুণ সুন্দর। দেশাত্মবোধক গান, হামদ-নাত সবই ঠিক ছিল। কিন্তু অতিথি কম ছিল। কেন কম ছিল বলতে পারব না। তবে আমার পাশে বসা আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক একটা সুন্দর কথা বলেছে, ‘করোনা পরীক্ষার কারণেই হয়তো কম অতিথির আগমন।’

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে