শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩

নারীদের ছোট করে দেখা ঠিক নয়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীদের ছোট করে দেখা ঠিক নয়

দুজন নারী কর্মকর্তাকে নিয়ে তোলপাড় সারা দেশ। আর এই দুই ইস্যুতে চাপা পড়ে গেল আরাভ খান ইস্যু। এটাই বরাবর হয়ে আসছে। তুলনামূলকভাবে ছোট ছোট ইস্যুর নিচে চাপা পড়ে বড় বড় ইস্যু। কথা হতে পারে আমি বড় বড় দুটো ব্যাপারকে ছোট করে দেখছি। একদম তা না। আমাদের আগে দেখতে হবে দেশের স্বার্থ। দেখতে হবে দেশের জন্য কোনটা বেশি ক্ষতিকর।  এটাও কথা হতে পারে, আমি নারী বলে নারীর পক্ষে কলম ধরেছি বা সরকারি চাকরি করতাম বলে তাদের পক্ষে লিখছি। আমি কারও পক্ষে বিপক্ষে লিখছি না। এই পত্রিকাতেই অনেক কলাম লিখেছি নারী কর্মকর্তাদের  অনৈতিক অশোভন আচরণের প্রতিবাদে। কিন্তু আজকের বিষয়টা ভিন্ন।

রংপুরের ডিসি তাকে আপা ডাকায় অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘তার চেয়ারের একটা সম্মান আছে। তাকে স্যার ডাকা উচিত’। যাকে বলেছেন তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক তাকে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন, ‘তিনি রাষ্ট্রের ভৃত্য। কাজেই তাকে স্যার ডাকার প্রয়োজন নেই’। তারপর কিন্তু ডিসি তাকে স্যার ডাকতে বাধ্য করেননি বা অন্য কোনো তপ্ত কথা বলেননি। অন্তত আমরা সামাজিক মাধ্যম বা পত্রিকায় পাইনি। এরপর শিক্ষক মহোদয় তার মেয়েকে নিয়ে প্লাকার্ড হাতে বসে গেলেন অবস্থান ধর্মঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টা ছড়িয়ে দিলেন। রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা ছুটে এলেন। তোলপাড় অবস্থার সৃষ্টি হলো। একপর্যায়ে ডিসি নেমে এসে দুঃখ প্রকাশ করলেন। এমনকি অবস্থানরতদের সঙ্গে ছবিও তুললেন। এরপর কি এ বিষয়টা চলমান থাকা উচিত? দিনের পর দিন ডিসির গায়ে কাদা ছোঁড়া উচিত? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ছবি পোস্ট করে অশ্লীল মন্তব্য করা উচিত? সেটাই চলছে। স্যার সম্বোধনের বিপক্ষে ভূরি ভূরি লেখা প্রকাশিত হচ্ছে প্রতিদিন। ফেসবুকে এমনও মন্তব্য হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্ররা শিক্ষকতা করে আর আগাগোড়া থার্ড ক্লাস পাওয়া ছাত্ররা সচিব হয়। বাস্তবতা কী তাই? যারা এসব লিখছেন তাদের বলি, ‘আঙ্গুর ফল টক’ বাক্যটার সৃষ্টি এমনি এমনি হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিঃসন্দেহে মেধাবী। কিন্তু সচিবদেরও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিয়ে আসতে হয়। আর সে পরীক্ষাটা অত সহজও নয়। তাছাড়া পেশা পছন্দের একটা ব্যাপার আছে। সবাই শিক্ষক হতে বা সবাই আমলা হতে পছন্দ করবেন এমনটাও নয়।

‘স্যার’ সম্বোধন তুলে দেওয়াতে আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু ডিসি একজন আমলা বলেই আমলাদের প্রতি বিদ্বেষপ্রসূত এই সম্বোধন তুলে দিলে আপত্তি আছে। ডিসি যেমন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সব চাকরিজীবীই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সবাই বেতন নেন। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় তাদের অন্নসংস্থান হয়। তাই শুধু ডিসিকে ভৃত্য কেন বলা হবে, ভৃত্য তো সবাই, সেবক তো সবাই। আর হ্যাঁ, তাহলে তো ইওর অনার, হিজ বা হার এক্সিলেন্সি শব্দগুলোও তুলে দিতে হবে। সবাই তো সমান।

যখনই কোনো নারী কর্মকর্তাকে নিয়ে কোনো ঘটনা ঘটে তখন তার দেহকে টেনে আনে পুরুষ জাতি। পুরুষ কর্মকর্তার ব্যাপারে যদি বাজি ফোটে নারীর বেলায় বোমা ফাটে। কেন, নারীর প্রতি এত বিদ্বেষ কেন! যে শিক্ষক মহোদয় এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন তিনি তো ছাত্রদের পড়ান। তাকে যদি ছাত্ররা স্যার না বলে নাম ধরে ডাকতে থাকে তার কেমন লাগবে জানতে ইচ্ছে করছে। আমেরিকায় শিক্ষকরা সাইকেল চালিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। আমার মেয়ের প্রফেসর ঘাসের ওপর বসে মেয়ের সাইকেলের নাটবল্টু লাগিয়েছেন। আমার চোখে দেখা। আমাদের দেশের কতজন শিক্ষক ছাত্রবান্ধব হতে পেরেছেন? আছেন দু-চারজন হাতেগোনা। তাদের স্যার ডাকা হলো না ভাই ডাকা হলো, না নাম ধরে ডাকা হলো, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। শিক্ষাদানই তাদের কাজ। তাদের সালাম জানাই।

আমি আমার সব শিক্ষককে স্যার ডাকি। আমার থেকে বয়সে আট দশ বছরের ছোট, যাঁর অধীনে আমি পিএইচডি করেছি তাকেও বরাবর স্যার সম্বোধন করেছি। তিনিও আমাকে সম্মান করে আপা ডাকেন। প্রশাসনে যারা বয়সে আমার ছোট কিন্তু আমার আগে চাকরিতে এসেছে তাদের সবাইকে স্যার ডাকি। এই ডাকে আমার মর্যাদা কিছু কমেনি। আমি এতটুকু ছোট হয়ে যাইনি।

আসল কথা হচ্ছে আচরণ, শালীন ব্যবহার। কী সম্বোধন করা হলো সেটা বড় ব্যাপার না। ব্যাপার হচ্ছে ব্যবহার কেমন ছিল, যে কাজে গিয়েছেন সে কাজে তার সহযোগিতা পেয়েছেন কি না। শিক্ষক মহোদয় শিক্ষার্থীদের জড়ো করে অবস্থান ধর্মঘট করলেন, ছাত্রদের প্রতিবাদ করতে শেখালেন। ভালো। কোনো দিন হয়তো ছাত্ররা তার বিরুদ্ধেই বসে যাবে। এটা করে তিনি কিন্তু হিরো হননি।

বগুড়ার একজন মহিলা জাজ দুজন ছাত্রীর অভিভাবককে দিয়ে পা ধরিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আমি বেশ কয়েকটা ভিডিও দেখেছি। সেখানে পা ধরতে বলেছেন এমন কথা শুনিনি। মামলা-মোকদ্দমা, ছাত্রীদের টিসি দেওয়ার ভয় দেখিয়েছেন বলে ভাষ্য দিয়েছেন অভিভাবক। অর্থাৎ তিনি এমন অবস্থার সৃষ্টি করেছিলেন যে ভয়ে অভিভাবকরা পা ধরেছে। বিষয়টা ঘটেছে বিচারক মহোদয়ের কন্যার স্কুল পরিচ্ছন্ন করতে অনীহা প্রকাশ এবং পরবর্তীতে সোশ্যাল মিডিয়ায় তার দেওয়া একটা স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে। যেখানে মেয়েটি অন্য ছাত্রীদের বস্তির মেয়ে বলেছে।

এ ঘটনায় সম্পৃক্ত হওয়ার কোনো কারণ ছিল কী বিচারক মহোদয়ের? ছাত্রীদের ব্যাপার তারাই মিটিয়ে নিত। স্কুল কর্তৃপক্ষ ছিল। কেন তিনি স্কুলে গেলেন, অভিভাবক কল করালেন, মামলার ভয় দেখালেন! আমরা অবশ্য বিচারকের বক্তব্য পাইনি। যা শুনছি তা একপক্ষের। উল্টোপিঠও থাকতে পারে। বিচারক বক্তব্য দিয়ে বিষয়টা পরিষ্কার করলে ভালো হতো। তার মেয়ে এত অল্প বয়সে এই জাতীয় স্ট্যটাস দিতে শিখেছে তাকি তিনি লক্ষ্য করেননি? এটা কি সমীচীন? বিচারকদের নিয়ে কথা বলতে অবশ্য ভয় লাগে। তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। একবার একজন বিচারক আমার শুনানি না নিয়েই একটা মামলায় স্টে অর্ডার দিয়ে দিয়েছিলেন। আমি যখন তাকে বললাম, এটা আপনি পারেন না। শুনানি নিলেন না কেন। তখন তিনি বলেছিলেন পরের ডেটে আমার শুনানি নেবেন। এ কথা যখন তিনি বলেছিলেন তখনই তিনি বদলির আদেশাধীন। জানতেন পরের তারিখ পর্যন্ত তিনি থাকবেন না। তবে অনেক ভালো বিচারক আছেন। পরের তারিখে দায়িত্বে যিনি ছিলেন তিনি অন্যায়ভাবে দেওয়া স্টে ভ্যাকেট করে দিয়েছিলেন। তার কাছে আমাকে যেতেও হয়নি। বগুড়ার জাজকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জেনেছি। তারপরও কেন এত কথা। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী নেই?

আমরা ছিলাম ব্রিটিশের কলোনি। তারা নিজেরা স্যার ডাকে না অথচ স্যার ডাক শুনতে চাইত। ডাকটা আমাদের দেশে চালু করে দিয়ে গেছে। সেটা আজও চলছে। এই সম্বোধন তুলে দিতে হলে সর্বত্রই তুলতে হবে। শুধু অফিস-আদালতে নয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও। বিদেশে ছাত্ররা শিক্ষকদের নাম ধরেই ডাকে। আগে ভাবুন সেটা কজন মানতে পারবেন।

অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে একজন নারী চাকরিতে আসে। কর্মক্ষেত্রে তাদের সম্মুখীন হতে হয় নানা বাধা বন্ধের। আজও তারা ন্যায্য পদোন্নতি, ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। বিদেশ যাত্রা আর চালেঞ্জিং কাজে মেয়েদের কথা সহজে ভাবা হয় না। সহকর্মীদের কাছ থেকে সব ক্ষেত্রে ভালো আচরণ, শোভন ব্যবহার পায় এমনো না। তারপরও নারীরা কাজ করে যাচ্ছে। আমি ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার পর দেখেছি কালেক্টরেটের পিয়ন-দারোয়ানরা পুরুষ ম্যাজিস্ট্রেট এলে উঠে দাঁড়াচ্ছে, লেডি ম্যাজিস্ট্রেট এলে গ্যাট হয়ে বসে থাকছে। দাঁড়ালে সবার ক্ষেত্রে দাঁড়াবে না দাঁড়ালে কারও ক্ষেত্রে না এটাই তো হওয়ার কথা। মোবাইল কোর্ট, ইলেকশন ডিউটিতে নারী অফিসারদের কথা ভাবা হতো পরে। কারণ কাজগুলোতে ঝুঁকি আছে। জেলখানা ভিজিটে যাওয়ার সময় মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটদের নেওয়া হতো না কারণ কয়েদিরা নারী দেখলে উত্তেজিত হয়ে যেতে পারে। ভাবা যায়। কী চিন্তা আমাদের! এখন অবশ্য অবস্থা অনেকটা বদলেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নারীদের ফ্রন্ট লাইনে নিয়ে এসেছেন। দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে তারা। তবে দুঃখের বিষয় ভালো কাজ করলে তারা প্রশংসিত হন কমই, হঠাৎ কোনো বিচ্যুতি ঘটে গেলে সেটাই ফলাও করে প্রচার করা হয়। নারীরা অদক্ষ এটাই প্রমাণ করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়।

ভুললে চলবে না এ দেশের জন্মের পেছনে নারীর অবদান অনস্বীকার্য। বীরকন্যা প্রীতিলতা নিজ হাতে পটাসিয়াম সায়ানাইড গিলেছিলেন ব্রিটিশের হাতে ধরা দেবেন না বলে। কল্পনা দত্তের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে তারামন বিবি, শিরিন বানু মিতিল, ফোরকান বেগম, আশালতা বৈদ্যসহ অনেকে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন। শহীদ হয়েছেন কবি মেহেরুন্নেসা, সাংবাদিক সেলিনা পারভীন, মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুননেসা হেলেন। এদেশের প্রতিটি আন্দোলনে সংগ্রামে নারী পুরোভাগে ছিল, আছে।  কাজেই তাদের ছোট করে দেখার কিছু নেই।

নারী অফিসারদের উচিত আরও সতর্কভাবে কাজ করা, মানবিক হওয়া, জনবান্ধব হওয়া।  মনে রাখবেন আপনাদের বিপক্ষ দল বড্ড ভারি। আপনাদের টেনে নামাতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে তারা।  তারা যাতে কোনো সমালোচনার সুযোগ না পায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে