শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩

ইসরায়েল : বিক্ষোভের আগুন ও শিক্ষা

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েল : বিক্ষোভের আগুন ও শিক্ষা

সরকারের ‘ক্ষমতা-বাসনার’ বিরুদ্ধে অগ্নিগর্ভ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল ইসরায়েল নামক দেশটি। পার্লামেন্ট ভবন থেকে শুরু করে নেতানিয়াহুর ব্যক্তিগত বাসভবন পর্যন্ত সরকার পতনের লক্ষ্যে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত গণজাগরণ ও বিক্ষোভ তীব্রভাবে বিস্তার লাভ করছে। ক্ষমতাকে নিজস্ব সম্পত্তি বানানোর চক্রান্তের বিরুদ্ধে দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি চরম অস্থির হয়ে ওঠে। জনতার ঢলে রাজপথ জনসমুদ্রের রূপ  নেয় এমনকি সেনাবাহিনীর মধ্যেও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। ইসরায়েলি হারেটজ সংবাদপত্রে এ গণজোয়ারকে ‘দেশের ইতিহাসে বৃহত্তম বিক্ষোভ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরায়েলের ৭৪ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে উগ্রপন্থি নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন নতুন সরকার এবার বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। জনতার উত্তাল তরঙ্গে ডানপন্থি সরকার আগামী মে মাস পর্যন্ত তার পরিকল্পনা পিছিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। সংসদের গ্রীষ্মকালীন অধিবেশনে বিচার সংস্কার বিলম্বিত করার জন্য নেতানিয়াহু একটি চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেছেন। নয়তো বিদ্যমান সরকার সর্বনাশ এড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না। বিচারব্যবস্থা সংস্কারের বিরুদ্ধে কথা বলায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তকে বরখাস্ত করায় ফুঁসে উঠেছে দেশের আপামর জনগণ।

 

সুপ্রিম কোর্টের এখতিয়ার ক্ষুণœ করে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগের কর্তৃত্বাধীন করার লক্ষ্যে এবং বিচারক নিয়োগকারী কমিটির ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে রেখে বিচার বিভাগের সংস্কারের নামে সরকারের পরিকল্পনাকে ইসরায়েলের সংগ্রামী জনতা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এ ছাড়া আইনপ্রণেতাদের কেউ দায়িত্ব পালনের জন্য অযোগ্য হলে তাকে অপসারণ করা আদালতের জন্য আগের চেয়ে জটিল ও কঠিন করার প্রস্তাব করা হয়েছে বিচারব্যবস্থা সংস্কারে। ইসরায়েলি সচেতন জনগণ মনে করে, বিচার বিভাগ সংস্কারের বিধানটি ক্ষমতাসীন নেতা নেতানিয়াহুর স্বার্থ বিবেচনা করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিচার বিভাগ সংস্কারের ফলে বিচারক নিয়োগে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ জোরালো, মামলা খারিজ এবং আইন পাসের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের এখতিয়ার সীমিত, সেই সঙ্গে পার্লামেন্টের অবারিত হস্তক্ষেপের নীলনকশা প্রণয়ন করা হয়। সেই নীলনকশা উন্মোচিত হওয়ার পর সরকার প্রচ- বিক্ষোভ-প্রতিরোধের মুখে পড়ে।

প্রধানমন্ত্রী মূলত তার নিজের ওপর থেকে দুর্নীতির মামলা অপসারণ করতেই তড়িঘড়ি করে এ উদ্যোগ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন প্রতিবাদকারীরা। তারা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না দুরভিসন্ধিমূলক এ সংস্কার।

তেল আবিব, হাইফা, জেরুজালেম, বিরশেবা, হার্জলিয়া শহরসহ সমগ্র ইসরায়েলে প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলের পতাকা উড়িয়ে হাঁড়ি-পাতিল পিটিয়ে বিক্ষোভ প্রকাশ করে পার্লামেন্ট নেসেটে পৌঁছান। তারা প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর প্রস্তাবিত পরিবর্তনকে গণতান্ত্রিক শাসনের ওপর আক্রমণ বলে বর্ণনা করেন।

লক্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কট্টর ডানপন্থি সরকার গণতন্ত্র চায় না। দেশটি স্বৈরশাসনের আওতায় নিতে চাইছে বর্তমান সরকার। বিক্ষোভকারীরা মনে করেন একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে যেসব আইনকানুন বা নিয়মনীতি থাকা উচিত তার সীমা অতিক্রম করেছে নেতানিয়াহুর সরকার।

নীলনকশার এসব সংস্কার বাস্তবায়ন হলে ইসরায়েলের পার্লামেন্টের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের রায়গুলোকে বাতিল করা সহজ হবে। আরও ভয়ংকর হলো, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তগুলো অগ্রাহ্য করার অনুমতি পাবে দেশটির পার্লামেন্ট। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা হুমকিতে বা ঝুঁকিতে পড়বে, এজন্য বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, যতটুকু গণতন্ত্র আছে সেটুকু রক্ষার চেষ্টা করছি। এ দুশ্চিন্তায় আমরা ঘুমাতে যেতে পারি না। সরকারকে এ পাগলামি অবশ্যই বন্ধ করতে হব।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে সমালোচকরা বলছেন, নেতানিয়াহু সরকারের এ সংস্কার পরিকল্পনা ইসরায়েলের বিচারিক স্বাধীনতাকে পঙ্গু করবে, দুর্নীতিকে আরও উৎসাহিত করবে, সংখ্যালঘুদের অধিকার নষ্ট করবে এবং ইসরায়েলের আদালত ব্যবস্থাকে বিশ্বাসযোগ্যতা থেকে বঞ্চিত করবে। আর এ কারণেই বিক্ষোভের ব্যানারে নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন নতুন জোটকে ‘লজ্জার’ সরকার বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ সংস্কার পরিকল্পনার বিরোধিতাকারীদের মধ্যে ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এসথার হায়াত এবং অ্যাটর্নি জেনারেলও রয়েছেন। ট্রেড ইউনিয়নগুলো দেশে সর্বাত্মক ধর্মঘটের ডাক দেয়। দেশটির সবচেয়ে বড় ও জাতীয় শ্রমিক ইউনিয়ন সংগঠন ‘হিসট্রাদ’ ধর্মঘটে নামায় পরিস্থিতি বড় জটিল হয়ে ওঠে। বিমান ওড়ানো স্থগিত করা হয়, সমুদ্রবন্দরের কাজকর্ম স্থবির হয়ে পড়ে। বিশ্বব্যাপী ইসরায়েলের দূতাবাসগুলোয় কর্মচারীরা যেন ধর্মঘটে যোগ দেন সে আহ্বানও জানানো হয়েছে।

সংসদীয় রাজনীতিতে আরেকটা দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা ঘটেছে ইসরায়েলে। ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট ইসাক হারগোস সংস্কার পরিকল্পনা স্থগিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, দেশের ঐক্য, ইসরায়েলের জনগণ ও দায়িত্বশীলতার স্বার্থে বিচার বিভাগ সংস্কারের পরিকল্পনা বন্ধ করতে হবে। সংসদীয় ব্যবস্থায় সাধারণত প্রেসিডেন্ট রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রশ্নে কোনো ব্যাপারে মন্তব্য করেন না; কিন্তু ইসরায়েলে বর্তমান পরিস্থিতির বিবেচনায় জাতীয় স্বার্থে প্রেসিডেন্টকেও উদ্যোগী ভূমিকা নিতে দেখা গেছে। ইসরায়েলের এ আন্দোলনের অন্যতম দিক হচ্ছে কোনো রাজনৈতিক দল নয়, জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।

জনগণ উপলব্ধি করতে পেরেছে বিচার বিভাগ ভেঙে পড়লে গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করা সম্ভব হবে না। আর বিচার বিভাগকে সুরক্ষা না দিলে জনগণের ন্যায়বিচার এবং সব ধরনের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হয়ে পড়বে। এ ছাড়া বিচার বিভাগ ধ্বংস হয়ে গেলে অন্য সব অর্জন ধ্বংস হয়ে যাবে। গণতন্ত্র রক্ষায়, বিচার বিভাগ রক্ষায়, ন্যায়বিচার রক্ষায় ইসরায়েলের প্রভাবশালী সেনাবাহিনীসহ বিরোধী দল, গুরুত্বপূর্ণ সিভিল সোসাইটিসহ আপামর জনসাধারণ সমর্থন জানিয়ে রাস্তায় নেমেছে। একবিংশ শতাব্দীতে বিশ্বরাজনীতিতে এ আন্দোলন ও সংগ্রাম জনসচেতনতার নবতর মডেল। জনগণ ন্যায়সংগত অধিকারের সপক্ষে রাজপথে অবস্থান গ্রহণ করলে সেনাবাহিনীসহ সব পক্ষই জনগণের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে, সেনাবাহিনী জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় না। জনগণের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে এই এক বড় ধরনের বিজয়। বিচার বিভাগের নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা ছাড়া গণতন্ত্র টিকতে পারবে না, জনগণের অধিকার সুরক্ষা পাবে না এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে না।

এ আন্দোলনের আরও শিক্ষণীয় দিক হলো, বিচারব্যবস্থা এবং গণতন্ত্র সুরক্ষিত না হলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা চরম ঝুঁকিতে পড়ে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংসদে জাতীয় স্বার্থবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে তা ন্যায্যতা পায় না এবং জনগণ মেনে নেয় না বা নেবে না।

বিশ্বরাজনীতিতে ইসরায়েলের জনগণের গণজাগরণ এক নতুন ‘ডিসকোর্স’, যা গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষের জন্য আশাবাদী বার্তা নিয়ে এসেছে। প্রতিরোধ ছাড়া ইতিহাস নির্মিত হয় না। শাসকদের ইতিহাসের বিপরীতে এটাই জনগণের পাল্টা ইতিহাস। এটাই মুক্তির সম্ভাব্য পথ।

ইসরায়েলি জনগণসহ সমগ্র বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষ উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছে গণতন্ত্র ও বিচার বিভাগ ধ্বংস হওয়া মানে স্বাধীনতা ধ্বংস হওয়া, দুর্নীতিকে উৎসাহিত করা, সমাজকে অতল গহ্বরের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং জনগণই গণতান্ত্রিক, মানবিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের মূল কারিগর। জনগণই ইতিহাসের নির্মাতা। জনগণই রাষ্ট্রের সুরক্ষিত মালিক। একনায়কী শাসন, স্বৈরতন্ত্র, সামরিক শাসন বা একদলীয় শাসন কোনোটাই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিকল্প নয়। ন্যায়বিচারের অভাবে, গণতন্ত্রের অভাবে, সাম্যের অভাবে একটি সমাজের বিকাশ এবং বহুমুখীনতা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়।

গণতন্ত্র এবং বিচার বিভাগ ধ্বংস করার যে কোনো চক্রান্ত জনগণ রুখে দেবে। রাজনৈতিক স্বার্থে রাষ্ট্র ও জনগণের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সরকার খেলা খেলতে পারবে না। ইসরায়েলের জনগণের সংগ্রামী ও পরিকল্পিত এ বার্তা সবার কাছে পৌঁছে যাক, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সুশাসন নিশ্চিত হোক এবং স্বৈরাচারী, অগণতান্ত্রিক, অসাংবিধানিক শাসকরা ইসরায়েলের এ বিক্ষোভ ও গণজাগরণ থেকে শিক্ষা নিক- জনগণের আন্দোলন আকস্মিক নয়, এটা অনিবার্য; এটাই আন্দোলন-সংগ্রাম ও লড়াইয়ের ঐতিহাসিকতা।

লেখক : গীতিকবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে