শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৩

রোজার সেকাল ও একাল

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
  রোজার সেকাল ও একাল

জীবনের ঊষালগ্নে পবিত্র রোজাকে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের রূপে দেখেছি! সিয়াম সাধনার দিবা-রাতে চলেছে কোরআন তেলাওয়াত তাসবিহ তাহলিল। আর এখন কোন ভোগ-বিলাস রোজার মাঝে দেখছি। গ্রামের বড় মসজিদের তদারককারী এক যুবক আমাকে কল দিয়ে বলল, মামা ইফতারের জন্য কিছু টাকা দেন। জিজ্ঞাসা করলাম কত টাকা, উত্তরে সে যে অঙ্ক আমাকে জানাল, আমি নিজেকে বেমানান মনে করছিলাম।  ঢাকা শহরে এত টাকা কেউ ইফতারে খরচ করবে না। গ্রাম কি রাজধানী হয়ে গেল না কি। একবার রোজার সময় ওই মসজিদে ইফতারের সময় গেলাম, দেখি তুঘলকি কান্ড। মসজিদের এক অংশ ডেকচি সসপেন হাঁড়ি কড়াই তৈজসপত্র দখলে নিয়েছে। সেখানে ছোলা, পিঁয়াজু, বেগুনি, চপ, জিলাপি, বুন্দিয়া গরম গরম তৈরি হচ্ছে। মসজিদে ইফতারের নামে চেয়েচিন্তে টাকা এনে চলছে একেবারে নির্ভেজাল ইফতার উৎসব। ইমানটা এখন ভেজালে ভরপুর। রোজা যেমন সহিভাবে পালন করা হয় ইমান তেমন হলে দেশে ঘুষ, ওজনে কম, ভেজাল, কালোবাজারি, দখলদারি, বোনকে মেয়েকে ঠকানো থাকত না।

কিছুদিন পর জানতে পারি মুসল্লিরা ওই আয়োজকদের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছে মসজিদের টাকা চুরি করেছে এ অভিযোগে। আগে কাঁচাঘরের মসজিদ ছিল, শুকনা চাল, চিড়া, অর্ধ মুঠি মুড়ি দিয়ে ইফতার করেই নামাজে দাঁড়াত মুসল্লিরা। ভালোমন্দ আহার করার ক্ষমতা অধিক মানুষের ছিল না। টাইলসের পাকা ইমারতের মসজিদ ছিল না। মানুষের ছিল মানুষ্যত্ব ইমান আকিদা তাকওয়া। এ জমানায় পাড়ায় মহল্লায় মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে, মার্কেটে দেখা যায় মা-বোনেরা হিজাবের দিক নজর দিয়েছেন। বাহ্যিক লেবাসের উন্নতি ঘটেছে। কিন্তু অন্যায় অনিয়মের বিস্তৃতি দেখে মনে হয় ইমানের  ক্ষেত্রে উন্নতির পথ অনেক বাকি।

শোনলাম মসজিদের সম্পত্তি সরকার নিয়েছে, একোয়ারের সেই টাকাও হজম করেছে নবীন ইমানদাররা। তারা আবার রাজনৈতিক দলের রেজগি নেতা! বিচার হয় হয় করে আর হলো না। আজও সেই টাকা আল্লাহর ঘর মসজিদের ফান্ডে ফিরে আসেনি। আমার শৈশবে দেখা পবিত্র রোজার মাসের শূন্য পকেটের পাক্কা ইমানদার মুসল্লি রোজাদারদের আদব-কায়দা জীবনাচার আর বর্তমান এ ভোগ বিলাসের রোজা এক নয়।

চোখের সামনে কী ঘটে গেল রোজার মাসের আকিদা, কিছুই কূলকিনারা করতে পারছি না। বাল্যকাল শৈশবে রোজা আসত শীতের মৌসুমে। বিদ্যুতের নাম শুনিনি। রোজার দিনে তখনকার মা-চাচিরা চুলায় লেগে থাকত কাঁচা কাঠে অনেক সময় ধোঁয়া হতো, বাঁশের চুঙ্গা দিয়ে ফুঁ দিতে দিতে শ্বাসকষ্ট হতো চুলা জ্বালাতে। বাগানে গিয়ে শুকনা ডালপালা কুড়িয়ে আনত। অনেক সময় কাঠ চলা করত। মা-চাচি-দাদিরা খাবার জোগাড় করা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। বাকি সময় নামাজ রোজা কোরআন তেলাওয়াত করত। প্রতিবারের খাবার মাছ তরিতরকারি জোগাড় করতে মা-চাচিদের বেশি পেরেশানি করতে দেখেছি। কিছু কম পড়লে এ বাড়ি ও বাড়ি ধার-উধার করে চালাত সেই বেলা। সপ্তাহে দুই দিন গ্রামের হাট বসত, দুবারে কেনাকাটা করত সাত দিনের জন্য।

ডিজিটাল মায়েরা ক্রেডিট ডেবিট কার্ডের ওপর ভর করে রহমতের দরজা খুলে রোজার বন্দেগির স্থান তালাশ করে পেয়েছেন শপিং মলে, লাচ্ছি-শরবতের দোকানে, নামিদামি হোটেলের সাহরিতে। ত্যাগের মহিমা চিরদিনের। ভোগের পুরস্কার নেই।

খাল বিল অথবা পুকুরের মাছ দিয়ে খাবার চলত। মাঝেমধ্যে হাঁস-মুরগি পালন করে তা দিয়ে কোনোমতে টেনেটুনে চালিয়ে রাখতেন। কালেভদ্রে একটা গরু জবাই হলে সবাই লাইন দিয়ে এক সের পাঁচ সের কিনত। হাঁস-মুরগির ডিম বাড়িতেই হতো আর বেশি দরকার হলে পাড়ায় ঘুরে ঘুরে কিনতে হতো। ডিম সিদ্ধ করলে দেখা যেত তার বেশ কিছু পচা হতো। এখন লেয়ার ফার্মের ডিম যেমন পচা নেই বললেই চলে। আমরা ভাই-বোনরা দল বেঁধে মা-চাচিদের ডিমের খোসা ছিলে দিতাম।

বাড়ির আনাচে-কানাচে ভিটায় গিমি শাক, ঢেঁকি শাক, থানকুনি শাক, ঝুড়ি কাথা শাক, হেলেঞ্চা শাক, কলমি শাক, বউত্তা শাক, ডাঁটা শাক কুড়াত। না খাওয়া শুকনা মুখে চিংড়ি মাছ দিয়ে শাক ভাজি একটা সুস্বাদু স্বাস্থ্যকর লোভনীয় পদের খাবার ছিল। বাড়ির লাউ, কুমড়া, শিম, বরবটি, বেগুন, মরিচ, টমেটো, বেগুন, শসা দিয়েই চলত। সাহরির খাবার ছিল- একটা শাক, একটা তরকারি, কখনো ডাল, কলা দুধ বা দুধ ও গুড়।

বাড়ির সেই সম্মানিত সিনিয়র সদস্য আমাদের বুড়ি গাই আধ সের দুধ দিত, তাই কলা দিয়ে কলা না থাকলে দুধ গুড় দিয়ে খাওয়া হতো সাহরি। কখনো দুধ না থাকলে নারিকেল কোরা আর গুড় দিয়ে খেতে হতো। আমাদের বুড়ি গাই বড় বংশ বিস্তার করেছে, তাই তার মর্যাদা বেশি ছিল। আশাতীত বাছুর দিয়েছে, দুধ দিয়েছে, বিনিময়ে তার উন্নত কোনো খাবার কপালে জোটেনি। সে মাঝেমধ্যে বুঝতে পারত নিষ্ঠুরতা করে তার সন্তানের অধিকার বঞ্চিত করে মানব সন্তানকে দুধ খওয়াচ্ছে। সে দেখেছে তার ত্যাগের প্রাপ্তি শূন্য, তাই বুদ্ধি করে মাঝেমধ্যে রাতে চালাকি করে তার ওলান আটকান বাছুরের মুখের দিক ধরত। আর অমনি বাছুর খেয়ে নিত। সকাল বেলা মা যখন গাই দোহাতে আসত আমি বাছুর ধরার জন্য মার সঙ্গে সঙ্গে যেতাম, মা বেশ কায়দা-কানুন করে ছোট চৌকির ওপর বসে এক হাতে দুধ দোহানোর হাঁড়িতে পানি নিয়ে বসেই বাছুর ছাড়তে বলতেন। যেদিন চুরি করে রাতে দুধ খেয়েছে সেদিন বাছুর দুধে মুখ দিতে চাইত না। মা ওলানে তাকিয়ে দেখতেন ফুটা বেলুনের মতো চুপসে গেছে ওলান। মা রেগে তাকে গালমন্দ করে বলত এত যত্ন করি তুই চুরি করে সব দুধ তোর বাছুরকে খাইয়েছিস, আমরা কী খাব। তোকে আজ ভাতের ফেন কুড়া ঘাস খেতে দেব না দেখি তুই কী খাস। এমন কত অভিযান চালাতে হতো সাহরির খাবারের তাগিদে। শেষ রাতে সাহরি খাওয়ার সময় বাবা চাচা চাচি ভাই বোন বাড়ির কিষাণদের নিয়ে সবাই একসঙ্গে বসে খেত। কাচারি ঘরে মৌলভি জায়গিরদারের জন্য খাবার পাঠাত। সঙ্গে কয়টা পান পাঠাত। বাড়ির সবার খাবারের জোগান দেওয়াই ছিল আমাদের তখনকার মায়েদের বড় ধর্ম। যৌথ পরিবারের খাওয়ার সদস্য কাজের লোক জায়গির মৌলভিসমেত সংখ্যা ছিল ১০-১২ জনের কম না। এত লোকের মেজবানি রান্না আগের মায়েরা করেছেন, চুলার পাশে ঘেমেছেন আর আঁচল দিয়ে কপাল মুখ মুছেছেন। হাসিমুখে হাড়ভাঙা খাটুনি করেছেন, বড় আশায় বুক বেঁধে পাশের বাড়ির কাকির কাছে ছুটে গেছেন রান্নার সময় কিছু কম পড়লে তা আনতে। তখন ফ্রিজ ছিল না, বাড়িতে মজুদ করে রাখা অসম্ভব ছিল। মজুদ শুধু পাকা মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া আর লবণ-ইলিশ। সংসারের অগণিত মানুষ খাওয়ার পর অবশিষ্ট থাকত তলানিতে মসলার ধুলা বালু, হলুদ মরিচ মাখানো পাতলা পানি তাই দিয়ে তৃপ্তির সঙ্গে তারা খেতেন। মা-চাচিদের দেখেছি তরকারির কড়াইয়ের ভিতর ভাত নিয়ে তা কড়াইতে লাগা পোড়া তেল মসলা দিয়ে ঘষে মাখিয়ে খেতে। আজকের মায়েরা এসব ভাবতে পারে কি না আমার জানা নেই। এভাবেই মা-জননীরা বুকের কষ্ট বুকেই চেপে আমাদের বড় করেছেন সবার মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। যুগে যুগে ত্যাগের চরম মহিমা দিয়ে মায়েরা সবার মস্তকের ওপর স্থান করে নিয়েছেন, নবাগত মায়েদের সম্মান করেছেন পাকাপোক্ত। বাংলা মায়েদের এ মহীয়সী রূপ আমাদের সমাজকে আলোকিত করেছে। মায়েরা স্নেহ মায়া মমতা আদর যত্ন ভালোবাসা ত্যাগ তিতিক্ষা করে হতেন সুখী। বত্রিশটা নাড়িছেঁড়া কষ্টের ধন সন্তানদের সুখের জন্য জগতের সব সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজে হন হাসিমুখে সুখের নিঃশেষ। আজকের উন্নতির যা কিছু চোখে পড়ে সবই আমাদের পুরনো দিনের মায়েদের অসীম তাগের সোনালি ফসল।

সাহরির সময় আমরা ছোটরা চাপুর-চুপুর খাবারের শব্দে ঘুম থেকে ওঠে যেতাম। রাগ হতো কেন আমায় ডাকল না? বাবা-চাচাদের ভয়ে মুখ খুলতে পারতাম না। মা-চাচিদের একা পেলে কৈফিয়ত চাইতাম কেন আমাকে ডাকলে না, আমি না খেয়ে রোজা থাকব। ইমানি কমান্ডার মিলিটারিতে চাকরি করতেন। অবসরজীবন গ্রামের বাড়িতে কাটিয়ে দিলেন দেশবাসীর সঙ্গে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলনে-বলনে সর্বদা মিলিটারি বেয়ারিং, একজন দেশপ্রেমিক মানবদরদি মানুষ ছিলেন। সবার শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। তিনি সাহরির সময় ঘুম থেকে ওঠে হাতে হারিকেন নিয়ে গ্রামের মধ্য দিয়ে চলা ডিসট্রিক্ট বোর্ডের বড় রাস্তা ধরে আর্মির ড্রিল প্রশিক্ষকের মতো গলা ছেড়ে হাঁকডাক দিয়ে সমগ্র গ্রাম প্রকম্পিত করে ডাকতেন ও আল্লাহর বান্দারা! ওহে রোজাদারেরা! হে মুমিন মুসলমানেরা ঘুম থেকে উঠুন, সাহরি খাওয়ার সময় হয়েছে, উঠুন সাহরি খান, আল্লাহর হুকুম তালিম করুন। জান্নাতের পথ সুগম করুন। আর মাত্র ১০ মিনিট সময় আছে উঠুন সাহরি খান। এই ছিল সাহরি খেতে আহ্বানের মমতা মাখানো ধ্বনি। তিনি সচ্ছল ছিলেন, তাই ঈদের সময় একটা গরু কিনতে কয়েকজনকে টাকা দিতেন, তারা কষ্টক্লেশ করে ঈদের দিন কেটেকুটে বিক্রি করত যাতে গ্রামের মানুষ গরুর গোশত খেতে পারে। বিক্রি শেষে তার টাকা তাকে ফেরত দিত। আল্লাহপাক এ মানবদরদি মানুষটিকে জান্নাত নসিব করুন।

ইফতার ছিল প্রথমেই পানি দিয়ে গলা ভেজানো। চালের খুদ, চালের গুঁড়া পানি নারিকেল গুড় মাখানো। আমাদের বাড়িতে একটা গোলপাতার কাঁচা মসজিদ ছিল। পাড়ার সবাই সেখানে একসঙ্গে ইফতার করতাম। কিশোররা সব বাড়ি থেকে যে যা দিত সংগ্রহ করে মসজিদে আনত ইফতার সামগ্রী। মসজিদে মাটির গোল বাটি ছিল, বিকালে প্রতিদিন পুকুর পাড়ে নিয়ে নারিকেলের ছোবড়া/খড়কুটা দিয়ে মেজে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হতো।  জাউ দিয়ে ইফতার করত। তারাবি পড়ত সবাই ক্লান্ত দেহ নিয়ে। তারাবির পর ১০ মিনিট গল্প বিনোদন জোগাত। কার কেমন লাগল আজকের রোজা। রোজা কার কেমন কষ্ট হলো, সহজ হলো বলাবলি। হায়রে সেই দিন তুই কোথায় গেলি রে।  আজ দেখি গভীর রাতে বাড়ি ছেড়ে সাহরি খেতে তারকা হোটেলে যায় মায়েরা। ডিজিটাল সাহরি খাদকদের দশা হবে রবীন্দ্রনাথের লাঙ্গলের শনির দশার মতো।

                লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে