শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩

কৃষিজমি অকৃষি খাতে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিজমি অকৃষি খাতে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে

আমাদের দেশে প্রকৃত কৃষকদের কোনো নেতা নেই। নেই কৃষকদের কথা বলার কোনো প্ল্যাটফরম। আজ থেকে বছর আঠারো-উনিশ আগের কথা। আমি লক্ষ্য করলাম জাতীয় বাজেট ঘোষণার আগে সরকার বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে কথা বলে বাজেট নির্ধারণ করে। কিন্তু কৃষি ও কৃষকদের কথা সেখানে তেমন একটা প্রতিফলিত হয় না। যেখানে আমাদের অর্থনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কৃষি, সেখানে কৃষক থেকে যাচ্ছে মূল কেন্দ্র থেকে দূরে। খুব মনে পড়ে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জের চরে মাঝবয়সী এক কৃষককে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘ভাই, প্রতি বছর সরকার দেশের জন্য একটা বাজেট পেশ করে, কোনো দিন দেখেছেন, শুনেছেন, জানেন কিছু এ বিষয়ে? কৃষক উত্তর দিয়েছিল- ‘এইতান আমরা ফাইছিও না, খাইছিও না।’ এ কৃষক মনে করেছিল সরকার কোনো রিলিফের মাল বরাদ্দ দিয়েছিল, সেটা তার ভাগ্যে পড়েনি। কুড়িগ্রামে গ্রামের এক চায়ের স্টলে বসা জনাপাঁচেক কৃষক আড্ডায় মশগুল; সেখানে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ‘আচ্ছা, রাষ্ট্র প্রতি বছর একটা বাজেট পেশ করে, সেখানে কৃষিরও একটা অংশ থাকে, এ সম্পর্কে আপনারা জানেন কিছু?’ এক বৃদ্ধ কৃষক মাথা চুলকাতে চুলকাতে উত্তর দিয়েছিলেন, ‘সরকার যে এইতা দেয়, হামাগোরে তো জিগায়ও না।’ মানিকগঞ্জে মাঠে ধানের চারা লাগানোরত এক তরুণ কৃষককে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘তুমি কি জান, প্রতি বছর বাজেট হয়?’ খুব বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে উত্তর দিয়েছিল- ‘আমি জানি না, কিন্তু আমার বাবায় আছে, হেয় জানে।’ অর্থাৎ বোঝা গেল বাংলাদেশের তিন প্রান্তের তিন বয়সের কৃষকের মধ্যে কারোরই বাজেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। এ চাহিদা থেকেই ২০০৬ সালে চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে শুরু করি ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’। মনে পড়ে আজ থেকে ১৮ বছর আগে যখন প্রথম গ্রামের কোনো উন্মুক্ত মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েক হাজার কৃষকের সামনে শুরু করি প্রাক-বাজেট আলোচনা ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’, সেখানে হাজার তিনেক কৃষকের সামনে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছিলাম- আপনারা কেউ একজন বলবেন, বাজেট সম্পর্কে আপনাদের কোনো ধারণা আছে কি না? এমন একজন কৃষকও পাইনি যে হাত তুলেছিল উত্তরটি দেওয়ার জন্য। সে সময়টাতে গ্রামের সাধারণ এ কৃষকরা ফ্লাডলাইটের আলোতে মাইক্রোফোনের সামনে বসে থাকা মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং স্থানীয় জনপ্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলার সাহস সঞ্চয় করে ওঠেনি। সেটিই ছিল আমার এ অনুষ্ঠানের মূল লক্ষ্য, যেখানে একজন প্রান্তিক কৃষক আগামীতে গলা ছেড়ে কথা বলে নিজের অধিকার, পাওয়া-না পাওয়া আর বঞ্চনার বিষয়গুলো সবার সামনে তুলে ধরবে। এটিই হবে গণমাধ্যমের মূল কাজ। সেই থেকে যাত্রা শুরু।

২০০৬ সাল থেকে চলতি অর্থবছর পর্যন্ত মোট ৭০টি স্থানে অনুষ্ঠিত হয়েছে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট। কমপক্ষে সাড়ে ৪ লাখ কৃষক উপস্থিত থেকে তুলে ধরেছেন দেশের সব কৃষিজীবী জনগোষ্ঠীর প্রাণের কথা। আর এসব উন্মুক্ত প্রাক-বাজেট সমাবেশে উপস্থিত থেকেছেন সরকারের মন্ত্রিপরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যবৃন্দ। সেই সঙ্গে আমরা পেয়েছি অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার, নীতি বিশ্লেষক, উন্নয়ন পরিকল্পনাবিদ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, প্রশাসন, কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সরকারযন্ত্র ও সমাজের প্রতিনিধিত্বশীল ব্যক্তিবগর্কে। কৃষকের দাবি প্রস্তাব ও সুপারিশ এ পর্যন্ত সতেরবার জমা দেওয়া হয়েছে সরকারের কাছে। এ সময়ের মধ্যেই কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রমের মাধ্যমে উঠে আসা সুপারিশগুলোর বেশ কয়েকটি মূল্যায়িত হয়েছে, বাকিগুলো গেছে ধারণার মধ্যে।

আমি চেয়েছি রাষ্ট্রীয় নীতি, পরিকল্পনা ও অর্থনৈতিক বিবরণীতে কৃষকের বাস্তবসম্মত চিন্তা, সুপারিশ, বঞ্চনা ইত্যাদি উঠে আসুক। আর এ প্রত্যাশায় দিনের পর দিন এ কাজের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে দেশের কৃতী অর্থনীতিবিদদের। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয় জাতীয় বাজেটের আগে সরকারের কাছে কৃষকদের মাঠপর্যায়ের এ কণ্ঠস্বর লিখিত সুপারিশ ও প্রস্তাবনা আকারে সরকারের কাছে পেশ করার। ২০০৬ সাল থেকে সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় মন্ত্রীর মাধ্যমে ওই সুপারিশমালা তুলে ধরা হচ্ছে সরকারের কাছে।

ুএরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও ২০২২-২৩ অর্থবছরকে সামনে রেখে তৃণমূল পর্যায়ে প্রাক-বাজেট আলোচনা ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’। এবারের প্রথম আয়োজনটি ছিল সিরাজগঞ্জ জেলার চরমালশাপাড়া এলাকার ৩ নম্বর চায়না বাঁধের ওপরে। উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩ হাজার কৃষক। যথারীতি উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনসহ জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দফতরের কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় সরকারের কর্তাব্যক্তিগণ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও সে সময় অসুস্থতার কারণে তিনি থাকতে পারেননি। যমুনা নদীর তীরবর্তী সিরাজগঞ্জের কৃষি অনেকটা চরভিত্তিক। সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সূত্রমতে, জেলায় মোট আবাদযোগ্য জমি প্রায় ১ লাখ ৮২ হাজার হেক্টর। এর মধ্যে ৪০ হেক্টর চরাঞ্চলে। সময়ের প্রয়োজনে ফসল আবাদের বৈচিত্র্য ও নিবিড়তা বাড়িয়েছেন সিরাজগঞ্জের কৃষকরা। ফল-ফসল উৎপাদনে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। তবে এ এলাকার চরের কৃষকদের অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

যাই হোক, অনুষ্ঠানের রেওয়াজ অনুযায়ী প্রথমেই বক্তব্য রাখেন স্থানীয় বয়স্ক একজন কৃষক। যিনি ওই এলাকার কৃষির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে সম্পৃক্ত এবং সে এলাকার কৃষকদের অবস্থা, সমস্যা এবং কৃষি প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন। এখানে বলে রাখা প্রয়োজন এটি শুধুই একটি বাজেট নিয়ে টেলিভিশন অনুষ্ঠান নয়, এটি মাঠপর্যায়ের একটা প্রত্যক্ষ জরিপ, যেখানে কৃষকরা পক্ষে-বিপক্ষে সরাসরি মতামত দিয়ে থাকেন। 

কৃষিজমি অকৃষি খাতে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে এক কৃষক বললেন, চায়না বাঁধের উত্তরে যে ফসলি জমি দেখছেন, এমন ফসলি ছিল বাঁধের দক্ষিণেও। কিন্তু দক্ষিণে হাজার হাজার বিঘা জমি এখন বালি ফেলে কৃষির অনুপযোগী করে ফেলা হয়েছে। এখানে আমাদের বাপ-দাদারা ফসল ফলিয়েছে। আমরা নিজেরা ফসল ফলিয়েছি। পাঁচ বছর ধরে বালি ফেলে এ জমি দখল করে রেখেছে। আমাগর জমি অধিগ্রহণ করে টাকাও দেয় না, জমিতে চাষও করতে দেয় না। বহু নেতার কাছে গেছি, কেউ এর সমাধানও দেয় না। উৎপাদিত কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না বলে জানান অপর এক কৃষক। তিনি বলেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের কথা ভেবে অনেক কিছুই করছে। কিন্তু কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য পেলে কৃষক আরও ঘুরে দাঁড়াতে পারত। তবে নিজেদের গাফিলতির কথাও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আমরা সবাই একই রকম ফসল উৎপাদন করি। কেউ লাউ চাষে সফল হলে তার দেখাদেখি সবাই লাউ চাষ শুরু করি। এতে বাজারে মূল্য থাকে না। সরকার যদি ফসল উৎপাদনের জন্য এলাকাভিত্তিক একটা চার্ট করে দিত তবে উপকার হতো। আমরা সেই পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফসল উৎপাদন করতে পারতাম।

উপস্থিত প্রায় ৮০ শতাংশ কৃষকের অভিযোগ ছিল- সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার পাচ্ছেন না। দোকানে টাঙানো মূল্য এক কিন্তু সারের কৃত্রিম সংকটের কথা তুলে ডিলাররা বেশি দামে কৃষককে সার কিনতে বাধ্য করছেন। এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, কৃষকরা এ ব্যাপারে তার কাছে অভিযোগ জানাননি। কেউ যদি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জানান তবে তিনি ব্যবস্থা নেবেন। পাশাপাশি সার বিতরণের ব্যাপারে তিনি মনিটরিং বাড়ানোর আশ্বাস দেন। এক কৃষানি বলেন, ‘সাতবার নদী ভাঙনের শিকার হইছি। কিন্তু কোনো সাহায্য পাই নাই।’ অধিকাংশ কৃষকের অভিযোগ ছিল এলাকার প্রভাবশালীরা খাল ও হালট ভরাট করে বাড়ি-ঘর নির্মাণ করার কারণে জমিতে জমা বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের সুযোগ না থাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন যেন এ বিষয়টিতে জরুরি পদক্ষেপ নেয় এমন দাবি ছিল তাদের।

উপস্থিত ৩ হাজার কৃষকের শতকরা ৯০ ভাগ প্রস্তাব করছেন আগামী বাজেটগুলোতে নদী ভাঙন রোধ, নদী ও খাল খনন এবং জলাবদ্ধতা দূর করা- এগুলোই প্রধান প্রধান ইস্যু হয়ে সরকারের সামনে আসবে। বিএডিসির বারিক পাইপ সেচ প্রকল্পের সুফলে আনন্দিত এক কৃষক জানালেন, পুরো বাংলাদেশে এমন সেচ সুবিধার আওতায় আনা গেলে ফলে-ফসলে ভরে উঠবে সারা দেশ।

প্রশ্ন ছিল কৃষিঋণ নিয়ে। জানতে চেয়েছিলাম, ‘আপনারা ঋণ কোথা থেকে নেন? সরকারের ব্যাংক নাকি এনজিও থেকে?’ উপস্থিত প্রায় ৬০ শতাংশ কৃষক জানালেন- তারা এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছেন। কারণ এনজিও থেকে ঋণ নেওয়া সহজ। ব্যাংকে ঋণের জন্য বেশি ঘুরতে হয়। কৃষকদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা কৃষি শ্রমিকের অভাব। এক কৃষক বললেন, ‘জামাই আদর দিয়াও কৃষিকাজের জন্য লোক পাওয়া যায় না।’ কৃষি শ্রমিক পাওয়া দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। দেশের সব এলাকার কৃষকদের এ সমস্যা রয়েছে। তাই কৃষিকে কৃষকের হাতে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাজেটে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের বিষয়টিকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। এক কৃষক জানালেন, কৃষি শ্রমিকের পেছনে অধিক খরচের ফলে ধানে লাভ প্রায় থাকেই না। তার পরামর্শ ছিল সমবায় ভিত্তিতে কৃষকদের যদি সরকার হার্ভেস্টার দেয় তবে এ সংকট থেকে কোটি কোটি কৃষক বেঁচে যাবে। এ অঞ্চলের কৃষক যান্ত্রিক কৃষি বলতে বোঝে শুধু ট্রাক্টরে জমি চাষ করা আর নলকূপ দিয়ে সেচ দেওয়া। কৃষিতে ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে এখনো তেমন সচেতন হয়ে উঠেননি এখানকার কৃষক। কৃষকের হাতের মুঠোতেই যে আছে কৃষিবিষয়ক সব প্রশ্নের উত্তর, নানান তথ্য, সে বিষয়ে কৃষক খুব একটা খোঁজখবর রাখে না। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি করা কৃষি অ্যাপস সম্পর্কে অধিকাংশ কৃষকই কিছু জানে না।

ভোজ্য তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে কৃষকরা সরিষা, সূর্যমুখীসহ তৈলবীজ উৎপাদন করছে। জরিপে দেখা যায় তৈলবীজের চাষ বেড়েছে প্রায় শতকরা ৩৫ শতাংশ। সেচের বিদ্যুৎ নিয়ে কৃষকের অভিযোগ তেমন নেই। মনে আছে ২০০৮ সালের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটে এক কৃষক অভিযোগ করে বলেছিলেন, ‘আকাশের বিজলি তা-ও চোখে দেখি, কিন্তু ঘরের বিদ্যুৎ কখন যায় আর কখন আসে চোখে দেখি না।’ সেচের বিদ্যুতে কৃষক সন্তুষ্ট। পোলট্রি খামারিদের বিস্তর অভিযোগ ছিল বাজার অব্যবস্থাপনা নিয়ে। এ ছাড়া প্রাণিসম্পদ খাতের খামারিদের একটাই দাবি- খাবারের দাম কমানোর। বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করার তাগিদ দেন অনেক খামারি।

বয়স্ক এক কৃষক বললেন, সিরাজগঞ্জে ২৬ হাজার মৎস্যজীবী আছেন। আর ভিজিএফ কার্ড পেয়েছেন ৮ হাজার। সংখ্যাটা আরও বাড়ানো প্রয়োজন। তিনি চলনবিল এলাকার জেলেদের ভিজিএফের আওতায় আনার পরামর্শ দেন। এতে প্রাকৃতিক মাছের উৎপাদন দ্বিগুণ হবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি