শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

গামছারও ইচ্ছে করে ধোপাবাড়ি যেতে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
গামছারও ইচ্ছে করে ধোপাবাড়ি যেতে

গামছার নাকি ইচ্ছে করে ধোপাবাড়ি যেতে। আজ অবধি গামছার সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছে কি না অন্তত আমার জানা নেই। তবে পাবনার দোগাছি, শিবপুর এবং আতাইকুলার গামছা খুব জনপ্রিয় ও টেকসই। অনুরূপভাবে পাবনার লুঙ্গির চাহিদা দেশে-বিদেশেও। ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারের রুহিতপুরের লুঙ্গি, টাঙ্গাইলের লুঙ্গি, গামছা এবং শাড়ির চাহিদা এখন বাড়লেও  এক সময় পাবনার শাড়ির চাহিদা ছিল সমগ্র বাংলায়, দেশ বিভাগের অনেক আগে থেকেই।  তন্তুবায় সম্প্রদায় ৪০ কাউন্টের সুতোর সঙ্গে ৬০ কাউন্টের সুতো দিয়ে অথবা ৬০ কাউন্ট সুতোর সঙ্গে ৮০ কাউন্ট সুতো মিলিয়ে দৃষ্টিনন্দন শাড়ি শাহজাদপুর, দোগাছি এবং রাজাপুর ও কুলুনিয়ার তন্তুবায় সম্প্রদায় এই শিল্পটাকে অক্ষুণ্ণ রেখেছেন দীর্ঘদিন ধরে। তারপর এসেছে কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের শাড়ি।  ঢাকার লক্ষ্মীনারায়ণ কটন মিলের শাড়ি সবই ছিল মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের ব্যবহার উপযোগী। তবে গামছা পরবর্তীতে অন্যান্য জেলার তন্তুবায় সম্প্রদায় তৈরি করলেও চাহিদা বেশি পাবনার গামছা এবং লুঙ্গির। আমি এখনো জানি না লুঙ্গি কোনো দিন ধোপাবাড়ি যেতে চেয়েছিল কি না। পাবনা শহরের দক্ষিণে প্রায় ৫০ একর জমির ওপর একটি দৃষ্টিনন্দন দোতলা বাড়ি বানিয়েছিলেন শীতলাইয়ের জমিদার শ্রী যোগেন্দ্রনাথ মৈত্র। দেশ ভাগের অনেক বছর আগে। শোনা যায়, কুষ্টিয়ার মোহিনী কটন মিলের মালিকের মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল জমিদার যোগেন্দ্রনাথ মৈত্রের ছেলের। মোহিনী বাবুর একটি শর্ত ছিল বিয়াই মৈত্র বাবুর কাছে। আপনার বাড়ির ছাদে আমার মেয়েকে প্রতিদিন একবার করে উঠতে দিতে হবে। মেয়ে বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে আমার মিলের ধোঁয়া এবং পদ্মা নদী দেখবে। শীতলাই জমিদার মোহিনী বাবুর কথা রেখেছিলেন। ওই শীতলাই জমিদারের বাড়িতে গিয়ে কবি রবীন্দ্রনাথ নাকি কয়েকবার রাত যাপন করেছিলেন। শীতলাই জমিদারবাড়ি সংলগ্ন ছিল পদ্মার শাখা নদী ইছামতী। কুষ্টিয়ার শিলাইদহ থেকে কবি যখন পাবনা হয়ে শাহজাদপুর, পতিসর যেতেন তখন বারদুয়েক কবিকে শীতলাইয়ের জমিদার মৈত্র মহাশয় বিনীত অনুরোধ জানানোর পরে রবীন্দ্রনাথ নাকি সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন রাত যাপনের।

আমি আমার পড়ালেখার জীবনে একাধিকবার শাহজাদপুরে রবিঠাকুরের কাচারিবাড়ি দেখতে গেলেও যাওয়া হয়নি পতিসরে। কয়েক বছর আগে বগুড়া লেখক চক্রের সভাপতি কবি ইসলাম রফিকের আমন্ত্রণে লেখক চক্রের ৩২তম সাহিত্য সম্মেলনে গিয়েছিলাম। বগুড়া লেখক চক্রের জন্ম ১৯৮৮ সালে। শহরের শিল্পী, সাহিত্যিক ও কবিদের নিয়েই প্রতিষ্ঠিত বগুড়া লেখক চক্রের। ৩২তম সাহিত্য সম্মেলনে সারা দেশ থেকে কবি, গল্পকার, অনুবাদকসহ অনেকেই গিয়েছিলাম। আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক বিশিষ্ট নাট্যজন খায়রুল আলম সবুজসহ গিয়েছিলাম পতিসরে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি দেখতে। সঙ্গে ছিলেন প্রাবন্ধিক মুক্তাদির। সাংবাদিক রউফ, কবি কামরুন নাহার কুহেলী, কবি সিকতা কাজলসহ আরও অনেকেই। পতিসরের নাগর নদের পশ্চিম দিকে রবিঠাকুরের কাচারিবাড়ি। ঠিক তার দক্ষিণেই ১৯৩৭ সালে কবিগুরু তার পুত্রের নামে হাইস্কুল বানিয়ে দিয়েছিলেন ‘রথীন্দ্রনাথ ইনস্টিটিউশন’। উদ্দেশ্য ছিল পূর্ববাংলার হিন্দু-মুসলমান শিক্ষায় আলোকিত হোক। ইতোমধ্যে মাঝবয়সী এক ব্যক্তি এসে সবুজকে জানালেন, আপনার অভিনয় টিভিতে দেখি। তিনি আমাদের সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। মিনিট তিনেক পথ হাঁটলেই দেখতে পাবেন আমাদের দুর্গাপূজার উৎসব হচ্ছে। তার কথায় গিয়ে দেখলাম হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের লোকজন। চারদিকে আনন্দ উৎসব। ইতোমধ্যে জনাকয়েক পুরুষ, মহিলা, তরুণ-তরুণী খায়রুল আলম সবুজকে কাছে পেয়ে প্রচন্ডভাবে উচ্ছ্বসিত। ঠাকুর দেখতে ও পূজা দিতে আসা একজন বৃদ্ধ সবুজের হাত ধরে জানালেন, আপনার অভিনয় আমার খুবই প্রিয়। এমন সময় নবম অথবা দশম শ্রেণির একছাত্রী উচ্ছ্বাসে জানালেন, আমাদের এই নাগর নদী নিয়ে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন তার একটি বিখ্যাত কবিতা-‘আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে’। সেই সময়ই এক বয়স্ক ভদ্রলোক কিছু মিষ্টি নিয়ে এসে জানালেন, এগুলো মায়ের ভোগ। আপনাদের সবাইকে খেতে হবে। খাওয়া-দাওয়া শেষে আমরা যখন বগুড়া ফিরছিলাম তখন কবি ইসলাম রফিক একটি গ্রামের মাঝামাঝি এসে গাড়ি থামিয়ে আমাদের সবাইকে জানালেন গ্রামটির নাম। রফিক-মুক্তাদিরসহ আরও সবাই সমস্বরে জানালেন এই সেই গ্রাম, যে গ্রামের সবাই চাঁদের ভিতরে দেখেছিল দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছবি। কুহেলী জানাল গ্রামটির নাম। পরের দিন সদলবলে গিয়েছিলাম বগুড়ার গাবতলীতে জিয়াউর রহমান কমলের বাড়ি দেখতে। বাড়িটি দেখে আমার মনে হলো জিয়ার নাম কমল হলেও হৃদয়ে কোনো কোমলতা ছিল না। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ সালের মে মাসের শেষ সপ্তাহ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যতগুলো মুক্তিযোদ্ধা ও আর্মি অফিসারকে বিনা দোষে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল সেই মুক্তিযোদ্ধা এবং আর্মি অফিসারদের হৃদয়বিদারক ছবিসহ তাদের আহাজারি সবাইকে ব্যথিত করেছিল। ১৯৭৭ সালে একটি বিদেশি বিমান হাইজ্যাক করে হাইজ্যাকাররা নামিয়েছিল ঢাকার বিমানবন্দরে। তৎকালীন বিমানমন্ত্রী সারা রাত বিমানবন্দরে কাটিয়ে অসুস্থ হয়ে পরের দিন মারা গিয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পরেই জিয়া বিনা অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে ছিলেন বিনা অপরাধীদের।

জিয়ার মৃত্যুর পর ক্ষমতা দখল করেছেন প্রেমিকপ্রবর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। টানা ৯ বছর সামরিক শাসনের অবসান হয়েছিল নব্বই দশকের শুরুতেই। দেশবাসী ভোটাধিকার ফিরে পেল এবং জিয়ার প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) দেশের শাসনভার গ্রহণ করার পরে ওই দলে যোগ দিলেন একজন সুবিধাবাদী ব্যারিস্টার। ব্যারিস্টার সাহেব আওয়ামী লীগে সুবিধা করতে না পারার কারণ হলো তিনি দুই নৌকায় দুই পা রেখে দেখতেন কোন নৌকায় গেলে মন্ত্রী হওয়া যাবে। ওই ব্যারিস্টার সাহেব মোনেম খাঁর শাসনামলে পুরান ঢাকার আরেক ব্যারিস্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কয়েকজন ছাত্রনেতাকে নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফ্রন্ট বা এনএসএফ। এনএসএফের এক নেতা বগুড়া নিবাসী খোকা, বরিশালের পাঁচ পাত্তুর-আসল নাম আজ আর মনে নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য কলেজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এনএসএফের শাখা। এনএসএফের কর্মীদের হাতে পিস্তল, রিভলবার সব সময়ই শোভা পেত। আমার এখনো মনে আছে এনএসএফের কর্মীদের অত্যাচারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রীনিবাসের ছাত্রীদের বিকাল ৫টার আগেই ফিরে যেতে হতো ছাত্রীনিবাসে। বিশেষত রোকেয়া হল বা ছাত্রীনিবাসের যিনি দায়িত্বে ছিলেন তিনি ছিলেন অত্যন্ত কড়া মেজাজের। ফলশ্রুতিতে মেয়েগুলো বাধ্য হতো বিকাল ৫টায় ছাত্রীনিবাসে ফিরে আসতে। সম্ভবত তৎকালীন ঢাকা হলে ছিল এনএসএফের প্রধান ঘাঁটি। আমাদের জগন্নাথ কলেজের এক এনএসএফের নেতা ছিলেন সৈয়দ নোমানী। নোমানী ছিলেন আমাদের সিনিয়র। এনএসএফের গুন্ডাপান্ডা ছেলে নিয়ে তিনি কলেজের বিভিন্ন ছাত্রকে উদ্বুদ্ধ করতেন এনএসএফে যোগ দেওয়ার জন্য। সঙ্গে দিতেন প্রলোভন এবং টাকা।

বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পরে জগন্নাথ কলেজের ছাত্রনেতা ছাত্রলীগ সভাপতি রাজিউদ্দীন আহমদ রাজু ভাই, কাজী আরেফ আহমদ, ঢাকাইয়া নাসির ভাই এবং পুরান ঢাকার সুধীর দা, বিমান দা, কাজী ফিরোজ রশীদ এবং শ্রদ্ধেয় আবদুর রশীদ তর্কবাগীশের ছেলে হাসু ভাইসহ রাজু ভাইয়ের নির্দেশে প্রচন্ড রকমের উত্তম-মধ্যম দিয়ে সৈয়দ নোমানীকে জানানো হলো এর পরে যদি কলেজে তোকে দেখি, উচ্চৈঃস্বরে কথাটি বলল আমাদের সহপাঠী (১৯৬৫-৬৭ শিক্ষা বছর) বুড়িগঙ্গার ওপারের জিনজিরার জহির উদ্দিন বাবর। ইতিপূর্বে বাবরের নেতৃত্বে তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলে এনএসএফের একটি ঘাঁটি ছিল। বাবরের সঙ্গে আরেক নেতা সাইফুদ্দিন, ঈশ্বরদীর কালো চুন্নু, পুরান ঢাকার জনাকয়েক ছেলে, যারা জগন্নাথ কলেজে আমাদের সহপাঠী ছিলেন। তাদের লাঠি এবং বাঁশের আক্রমণে এনএসএফের গুন্ডারা ইকবাল হল ছেড়ে গেলেও তাদের সঙ্গে থাকা গোটা দুই গোখরা সাপ রিভলবার নিতে ভুল করেননি। ওই ইকবাল নাকি ঢাকা হলে একদিন নিহত হলেন এনএসএফ নেতা পাঁচপাত্তুর লালবাগের মজনুর হাতে। বাবরদের তিন পুরুষের ব্যবসা কাপড়ের। প্রচুর অর্থসম্পদ থাকলেও বাবর কোনো দিন বলেনি তাদের কাপড়ের দোকান সদরঘাট-নিউমার্কেট-ইসলামপুর, এলিফ্যান্ট রোডে আছে। মুক্তিযুদ্ধের আগেই ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে গিয়ে দেখা হলো আমার জগন্নাথ কলেজের পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে। গল্পকার বুলবুল চৌধুরী, প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান এবং বাবরের সঙ্গে। আমাদের মাথার ওপরে হেলিকপ্টার। না-পাক আর্মিদের দেখলাম অস্ত্র হাতে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনছিলাম ১৮ মিনিট কয়েক সেকেন্ড। সেই ভাষণের ১৮ দিন পরেই ২৬ মার্চ রাতে দেখলাম চারদিকে আগুন এবং না-পাকদের অগ্নিবর্ষণ। আমরা থাকতাম ৩২/২ নম্বর মালিবাগের একটি ভাড়াবাড়িতে। আমাদের মা রহিমা খাতুন সারা রাত পবিত্র কোরআন পাঠ করলেন। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে কারফিউ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলো, এপ্রিলের শেষ দিকে। শেষ হলো ৯ মাস পরে ১৬ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এলো। একপর্যায়ে রেসকোর্স ময়দানে না-পাক পাকিস্তানিদের পূর্ব পাকিস্তানের সরদার লে. জে. এ এ কে নিয়াজি মাথানত করলেন ভারতীয় জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে। পরাজিত লে. জে. নিয়াজি যুদ্ধবন্দি হিসেবে ভারতে প্রায় আড়াই বছর বন্দি থাকার পর না-পাক পাকিস্তানে ফিরে গিয়ে তার পরাজয় নিয়ে একটি সত্য তিনি প্রকাশ করেছেন তার লেখা-‘দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান’।

দীর্ঘদিন আগে দেশ স্বাধীন হয়েছে, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। পিতার বিশ্বাস ছিল কোনো বাঙালি তাকে হত্যা করতে পারবে না। জাতির পিতার হত্যার পরে দেখলাম দেশে এলো পাকিস্তান প্রিয় গোলাম আযম গং। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা নামলেন রাজপথে, দেখলাম পাবনার সাঁথিয়া থানার মনমথপুর গ্রামের লুৎফর রহমান খানের ছেলে মতিউর রহমান নিজামী। তিনি আলবদর বাহিনীর প্রধান ছিলেন, সঙ্গে ছিলেন আরও অনেকেই। নিজামীর নাম মনে আসতেই মনে পড়ল ‘দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান’ গ্রন্থের লেখক লে. জে. এ এ কে নিয়াজির কথা। আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি তার পূর্ব পাকিস্তানে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণের কথা। তিনি ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিলেন কসাই টিক্কা খানের অধীনে। সেই অর্থে সাঁথিয়ার জনাব নিজামীর ভূমিকাও ছিল কসাইয়ের।

পাবনার প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. এম এ আলীম। তিনি পাবনার ওপর একটি তথ্যমূলক অনুসন্ধানী বই পাঠান্তে জানতে পারলাম, তার নিজ বাড়ি সাঁথিয়া হওয়ার সুবাদে, ইতিহাসবিদদের মতো রাজাকার, আলবদর এবং নিজামীর ভূমিকা সরাসরি না বললেও পাঠকরা সহজেই অনুধাবন করতে পারবেন ১৯৭১ সালে পাকপ্রেমীদের পাকিস্তানিদের প্রতি অন্ধ ভালোবাসা- যদিও ড. আলীম ইতিহাসবিদ নন, তবু তিনি তাঁর পাবনার ইতিহাসে জানিয়েছেন অনেক অজানা কথা। গত শতাব্দীতে পাবনার ইতিহাস লিখেছিলেন রাধারমণ সাহা, দ্বিতীয়বার লিখেন ড. এম এ আলীম। ইতিপূর্বে জনাব আলিমের অনেকগুলো গবেষণামূলক বই বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়েছে এবং অন্যান্য প্রকাশনী থেকেও। তবে ড. আলিমের লেখা বঙ্গবন্ধু ও ভাষা এবং ভাষা আন্দোলন-২, রবীন্দ্র উত্তর বাংলা কাব্যে বিচ্ছিন্নতা-৩ এবং রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন সবই বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত। আগের কথায় ফিরে আসি। আমাদের দোহারপাড়ায় ছিলেন সুবল ধোপা আর আরিফপুরে ছিলেন তুলসী ধোপা। আমি একবার সুবল কাকাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, গামছা কোনো দিন ধুয়েছেন নাকি? তিনি হেসে জানিয়েছিলেন, ‘গামছার নাকি ইচ্ছে করে ধোপাবাড়ি যেতে’। গত রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ তারিখের আমার প্রিয় পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ। ভাষণে তিনি জানিয়েছেন-বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থ অত্যাচার, শোষণ। খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক দিয়েছিলেন সেই পরীক্ষায় অঙ্ক ও উর্দুতে পাস করেছিলেন, জিয়া ম্যাট্রিক পাস, খালেদা ম্যাট্রিক ফেল।

আবারও মনে পড়ল ‘দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান’ গ্রন্থের কথা। নিয়াজি, ভুট্টো, টিক্কা, ইয়াহিয়ার আত্মা আবার ফিরে এসেছে বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৫২ বছর পর। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার জল-বাতাসে। যারা ফিরে যেতে চান তাদের লক্ষ্য-সেই গামছার মতো; যারা বিগত ১৪ বছর ক্ষমতার বাইরে তাদের তো ইচ্ছে করে অন্তত একবার ধোপাবাড়ি যেতে। সেটি সুবল ধোপার বাড়িই হোক অথবা তুলসী ধোপার বাড়িতে।         

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে