শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

ইদানীং প্রতিদিনই মৃত্যুসংবাদ নিয়ে কাজ শুরু করি। নিজের যেমন বয়স হয়েছে, সাথিবন্ধুদেরও হয়েছে। তাই মৃত্যুর সঙ্গে গলাগলি করেই চলতে হয়। কালিহাতী ও বাসাইলের পাহাড়ি এলাকা আগে থেকেই আমার পরিচিত। সখিপুর চিনেছি ’৭০ সালের নির্বাচনের পর। তার আগে আশপাশের বহু জায়গা চিনতাম। মরিচা-বাঘেরবাড়ি-ছোট চওনা-বড় চওনা-ইন্দ্রজানী-কুতুবপুর- সাগরদিঘী-জোরদিঘী-কাজলা কামালপুর-ধলাপাড়া এসব ছিল আমার নখদর্পণে। অন্যদিকে রতনগঞ্জ-বহেরাতৈল-দাড়িয়াপুর-আবাদী-ঈশ্বরগঞ্জ-মিরিকপুর-খোলাঘাটা এসবও চিনতাম। কিন্তু সখিপুর চিনতাম না। সখিপুর তখন ছিল দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের নাম ছিল গজারিয়া। এখন গজারিয়া দুই ইউনিয়ন এবং এক পৌরসভায় ভাগ হয়েছে- দাড়িয়াপুর ও পাথার ইউনিয়ন, অন্যদিকে সখিপুর পৌরসভা। সখিপুরকে চিনেছিলাম ’৭০ সালে। ’৭১-এর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল জেলার কয়েকজন সংসদ সদস্য সখিপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন। সেখানে অন্য ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আমিও গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম সখিপুর দেখা। ওর পরই মুক্তিযুদ্ধ। যদিও বাসাইল থানার সখিপুর মুসলিম লীগে ভরা। তারা সবাই সামর্থ্যবান সম্পদশালী। তাদের থামিয়ে রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সখিপুরের মানুষের প্রবল প্রতিরোধের মুখে স্বাধীনতাবিরোধীরা কেউ দাঁড়াতে পারেনি। বরং যাদের স্বাধীনতাবিরোধী বিরাট পান্ডা হওয়ার কথা তারা পরিবেশগত কারণে সবাই মুক্তিযোদ্ধা। এর পেছনে মূলত কালমেঘায় একদল ইপিআর ঘাঁটি গেড়েছিল। পিলখানা ইপিআর ব্যারাক থেকে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘাঁটি করে পাহাড়ের নির্জন নিরাপদ জঙ্গলে। তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে তারা হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতও হয়। কিন্তু পরে বুঝেছি ২০-৫০-১০০ জন নিয়মিত সৈনিকের পাকিস্তান হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ ছিল না। তারা করতেও পারেনি। তাদের ফেলে যাওয়া কয়েক শ অস্ত্র আমরা কাজে লাগিয়েছিলাম। প্রথম প্রথম সখিপুরের সম্পদশালী কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। লোকজন নিয়ে আমি যে সময় সখিপুরে পৌঁছি তার এক রাত আগে সখিপুরের শানবান্ধার মান্না তালুকদারকে কালমেঘার ইপিআরের একদল এসে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। আমি তখনো কোনো হত্যার পক্ষে ছিলাম না। মান্না তালুকদারকে হত্যা করলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হিসেবে তাকে শাস্তি দেওয়ার মতো কাজ করেছিল। আমি যখন কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিয়ে পাহাড়ে যাই তার আগের রাতে মান্না তালুকদারকে মেরে ফেলা হয়। এ আঘাত স্বাধীনতাবিরোধী সবার ওপর পড়েছিল। আর বিশেষ করে এত তাড়াতাড়ি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকটা সংগঠিত হয়েছিল যে পাকিস্তান পক্ষের লোকজন ভালো করে শ্বাস নিতেই পারেনি। তার আগেই একটা বাহিনী গড়ে ওঠে। এক থেকে দুই, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে দ্রুত সংখ্যা বাড়তে থাকে। সখিপুর পাইলট স্কুলের সামনে থেকে আমরা জনাচল্লিশ সদস্য সংগ্রহ করেছিলাম। তারপর শুধু এদিকওদিক চলা। এক ঘণ্টার জন্যও কাউকে বসে থাকতে দিইনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জেনারেল রোমেল যেমন বালুময় মিসর-ইরাক-ইরানের মতো এলাকায় ব্রিটিশ বাহিনীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আমরাও সে রকম পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বা তাদের সমর্থকদের বুঝতে দিইনি মুক্তিযোদ্ধা কতজন, কটা দল মুক্তিযুদ্ধ করছে। এর পরই পাছচারানে একটি যুদ্ধ হয়। পাছচারানের ঘটনাকে যুদ্ধ না বলে আচমকা আক্রমণ বললে ঠিক হবে। নিশ্চিত করে বলতে পারব না কজন পাকিস্তানি মারা গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। গোলাগুলির দু-তিন দিন পর আমরা ৭-৮টি অস্ত্র পেয়েছিলাম। লোকমুখে খবর পেয়েছিলাম চর-পাঁচ জন হানাদার নিহত হয়েছিল, বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিল। তার পরপর ১২-১৫ দিন হবে বল্লায় প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে আমরা মস্ত বড় বড় মিলিটারিদের ছয়টি দেহ দখল করি। পাকিস্তান মিলিটারি যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিহত হয়েছে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি; এটা জেনে অত্র এলাকার মানুষ অসীম সাহসে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ধারণা হয়, মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদাররা পেরে উঠবে না। আদতে পেরেও ওঠেনি। বল্লা যুদ্ধের তিন দিন পর আমরা বাসাইল দখল করেছিলাম। এক দারোগাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সে দারোগা ছিল বড় বেশরম। সাধারণ লোকের কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিল, ৩০-৩৫ জনকে ধরে চালান করেছিল। তার মধ্যে ছয়-সাত জনকে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। তাই থানা দখলের পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। ওসি আবদুল খালেকসহ ১৪ জনকে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর কোনো দিন অস্ত্র ধরলে শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড- এই ছিল শর্ত। তারা বাসাইল থেকে চলে গেলেও আবার পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র ধরেছিল। বাসাইল থানা দখলের পরদিন কামুটিয়াতে এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়। সেখানে আট-নয় জন পাকিস্তানি হানাদার মারা যায়। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ৩ মাইল পেছনে আমাদের হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও মো. আনছারুল আলম হানাদারদের এক  মোটর সেলে গুরুতর আহত হয়। আমরা সেখান থেকে দেওপাড়া, ঝরকা হয়ে ঘাটাইল থানা দখল করি। সেখানেও ১৮-২০টি অস্ত্র পাওয়া যায়। ওসিকে যখন সামনে আনা হয় সে ভয়ে পেশাব করে দিয়েছিল। পূর্ণবয়সী একজন মানুষ ভয়ে পেশাব করলে কেমন বিশ্রী অবস্থা হয় আমি সেদিন প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালপুর।

চার দিন আগে কাদেরিয়া বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান গোপালপুর থানা দখল করে ওসি মানিক সিকদারকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা গোপালপুর থানা দখল করে তেমন অস্ত্র পাইনি। শুধু ৮টি রাইফেল আর ৭০০-৮০০ গুলি। সেখান থেকে সিআই মমতাজকে নিয়ে ভূঞাপুর। ভূঞাপুর থানা অনেক দিন থেকেই আমাদের দখলে। ওদিকে সখিপুর-বড়চওনা-কচুয়া-বহেরাতৈল, পশ্চিমে ভূঞাপুর-ফলদা-দৌলতপুর-মাটিকাটা-সয়া-পালিমা এসব এলাকা আমাদের হাতে। টাঙ্গাইলের অনেক জায়গায় পাকিস্তানিরা ঢুকতেই পারেনি। দুয়েক জায়গায় যদিও প্রচুর ক্ষতি স্বীকার করে মাথা ঢুকিয়েছে। কিন্তু বেশিদিন দখলে রাখতে পারেনি। আমাদের একটার পর একটা যুদ্ধজয়ে হানাদাররা যেমন ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিল, তেমনি মুক্তাঞ্চলের মানুষ ধরেই নিয়েছিল কোনোভাবেই মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদাররা পারবে না। শেষ পর্যন্ত পারেওনি। অক্টোবর-নভেম্বরে জেলা সদরের বাইরে হানাদারদের তেমন ঘাঁটি ছিল না। মধুপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী ওদিকে গোপালপুর শুধু থানা দখল করে হানাদাররা অপেক্ষায় ছিল। নভেম্বরের পরে তো ময়মনসিংহের এক অংশ, সিরাজগঞ্জ-মানিকগঞ্জ-টাঙ্গাইল-ঢাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাদেরিয়া বাহিনীর হাতে এসে যায়।

যেভাবে রা রা করে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে উঠছিল, তেমনি এখন সব ঝরে পড়ছে। ২০১৫ সালে কীভাবে হঠাৎই শওকত মোমেন শাজাহান চলে যায়। তারপর হামিদুল হক বীরপ্রতীক, তারপর আরও অনেকে। এই সেদিন চলে গেলেন আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী। গত শনিবার (২০ মে) তার এক চমৎকার স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ছিল। গিয়েছিলাম স্মরণসভায়। বুকটা বড় হাহাকার করছিল। কারণ নয়ামুন্সী অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। নয়ামুন্সী এবং ওসমান গনির কারণে সখিপুরের আশপাশে যত ক্যাম্প ছিল তাদের খাদ্যের কোনো কষ্ট হয়নি। ডা. শাহজাদা চৌধুরী ও আমজাদ বিএসসির কারণে আহতের সেবায় যেমন কোনো ত্রুটি হয়নি, তেমনি খাওয়াদাওয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। সেই নয়ামুন্সীর শনিবারের স্মরণসভায় হাজির হয়েছিলাম। অনেক লোকসমাগম হয়েছিল। হলে কোনো জায়গা ছিল না। ২৯ এপ্রিল নয়ামুন্সীর জানাজা এবং সরকারি সালাম নিয়ে আমাদের একটা অভিযোগ রয়েই গেল। একজন মুসলমান হিসেবে সব সময় আমি শরিয়ত মেনে চলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় কোনোখানে ভালোভাবে শোবার জায়গা পেলে সূর্য ওঠার আগে গোসল করে তারপর বেরোতাম। যাতে গায়ে গুলি লাগলে মারা গেলে ফরজ গোসলের জন্য কাউকে বিব্রত হতে না হয়। অল্পবয়সী একজন মহিলা ইউএনও। দু-চার জনের কাছে শুনেছি মেয়েটি বেশ ভালো, লেখাপড়াও নাকি ভালো জানেন। ভদ্রমহিলা বলেছেন, মহিলাদের গার্ড অব অনার দিতে আইনে কোনো বাধা নেই। তাহলে কি মহিলাদের গার্ড অব অনার দেওয়া আইনে সম্মতি আছে? এমনি এখানে-ওখানে মহিলারা গার্ড অব অনার দিন সেটা নিয়ে অনেকেরই হয়তো তেমন বড়সড় আপত্তি থাকবে না। কিন্ত শেষবিদায়ে একজন পুরুষকে কোনো মহিলা গার্ড অব অনার দিতে পারে এটা শরিয়ত অনুমোদন করে না। আর সাধারণত জানাজা নামাজের আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। কিন্তু নয়ামুন্সীকে মহিলা ইউএনওর নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে জানাজার পরে।

আমাদের চোখে আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী এক মস্তবড় মানুষ। নয়ামুন্সী সব সময় স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কাছে ১০-১২ বার গেছেন। একাও দু-তিন বার গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমরা ঘর ছাড়লে সখিপুরের দেবরাজ থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর জন্য নয়ামুন্সীর হাতে একখানা পত্র দিয়েছিলাম। সেটাও তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। সারা জীবন নয়ামুন্সী কোনো দুই নম্বরি করেননি। সখিপুর বণিক সমিতির প্রথম সভাপতি নয়ামুন্সী। তার ভাতের হোটেল ছিল। শওকত মোমেন শাজাহান, হামিদুল হক আরও অন্য কয়েকজন সেটাকে উজাড় করে ছাড়ত। টাকা নাই পয়সা নাই নয়ামুন্সীর হোটেলে খেয়ে ঢাকার দিকে গেলে তার কাছ থেকে কিছু টাকাপয়সা নিয়ে যেত। মাঝেমধ্যে নয়ামুন্সী বিরক্ত হতেন। আবার কখনোসখনো বলতেন, ওরা আমারটা খাবে না তো কারটা খাবে? হামিদুল হক, শওকত মোমেন শাজাহানরাও খুব একটা ছারবার পাত্র ছিলেন না। নয়ামুন্সী জোরেশোরে তেমন কিছু বলতে গেলে তারা বলতেন, ‘এই বেশি ফরফর কোরো না। তোমার হোটেলে আমরা না খেলে তুমি কী করবে? তোমার ভাত নষ্ট হবে। আমরা তো তোমার ভাত নষ্টের হাত থেকে বাঁচাই।’ নয়ামুন্সীও মেনে নিতেন। নয়ামুন্সীর লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু জ্ঞান ছিল। আমি তাকে বন্ধু বলেই ডাকতাম। নয়ামুন্সীকে বন্ধু বলতে বেশ ভালো লাগত, গর্ব হতো। গত পর্বে হামিদুল হক বীরপ্রতীক আর হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীকের নাম বাদ পড়েছিল। পরম করুণাময় আল্লাহ নয়ামুন্সীকে বেহেশতবাসী করুন। সেই সঙ্গে তার পরিবার-পরিজনকে আল্লাহতায়ালা তাঁর সুশীতল ছায়াতলে রাখুন।

১৯ তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে লতিফ ভাই ফোন করেছিলেন, ‘বজ্র আগামীকাল তোর প্রোগ্রাম কী?’ বলেছিলাম সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভা। ‘আগামীকাল শনিবার আমাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী। যত রাতই হোক তুই কিন্তু চলে আসবি।’ তেমন আর কিছুই জানতাম না। সখিপুর থেকে ৭টায় রওনা হয়ে সাড়ে ৯টায় গুলশান ১ নম্বরে হাজির হয়েছিলাম। পরিবারের প্রায় সবাই ছিল। শুধু মুরাদকে দেখিনি। আজাদ সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভায় ছিল। সেখান থেকে এসেছিল। রহিমা-শুশু-মুন্নু-বেলাল কানাডা ও আমেরিকায়, বাবুল-মুরাদ-আজাদ দেশে। মুরাদ আর বাবুলকে দেখিনি। তবে শাহানা-দুলাল ছিল। চেষ্টা করেও মুরাদকে পাইনি। সে যা হোক দেখতে দেখতে কীভাবে একজন মানুষের জীবন থেকে ৫০টা বছর চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। স্বাধীনতার পর ’৭৩ সালের ২০ মে লতিফ ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল চট্টগ্রামের পটিয়ায়। যদিও ওর ছয় বছর আগে আমার বিয়ের কথা হয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। ছয় বছর আগে কেন, লতিফ ভাইয়ের ১২-১৩ বছর পর আমার বিয়ে হয়েছে। চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবে বিয়ে হয়েছিল। বাবা-মা, রহিমা-শুশু অনেকেই গিয়েছিলাম। অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা গিয়েছিলেন। বিয়ে শেষে গভীর রাতে শুনলাম ভাবিকে নিয়ে বড় ভাই সন্ধ্যার প্লেনে ঢাকা যাবেন। সন্ধ্যায় তারা ঢাকা গেলে কে কীভাবে তাদের টাঙ্গাইল নিয়ে যাবেন? তাই রাতেই রওনা হয়েছিলাম ঢাকার পথে। ১৩-১৪টি গাড়ি ছিল। অনেক রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে কুমিল্লা সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। খাটপালঙ্ক ছিল না। মনে হয় ঘরদুয়ারও ছিল ৪-৫টি। কয়েকজন বিদেশিও ছিল। হঠাৎই গোলমাল শুনি। বেশ কিছু তর্কাতর্কি চলে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এক বিদেশির মাথার নিচ থেকে এনায়েত করীম আতকা টানে বালিশ নিয়ে গেছেন। লোকটির মাথা ফ্লোরে পড়ে খুব ব্যথা পেয়েছেন। ছুটে গিয়ে হাত চেপে ধরে বিদেশিকে শান্ত করেছিলাম। সেদিন ২১ মে ছিল বিরোধী দলের ডাকা হরতাল। ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছিলাম।

দাউদকান্দি এবং মেঘনায় ফেরি থাকায় ২ ঘণ্টার মতো লেগেছিল। সাড়ে ৭টার দিকে ভাই-ভাবিকে নিয়ে দুই গাড়িতে টাঙ্গাইলের পথে রওনা হয়েছিলাম। চন্দ্রার কাছাকাছি পৌঁছাতেই প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বাবার গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। শেষে দুই গাড়ির আন্ডাবাচ্চা-বড়সড় সবাইকে নিয়ে ১২-১৪ জন একই গাড়িতে উঠেছিলাম। টাঙ্গাইল পৌঁছাতে খুব কষ্ট হয়নি। মা-বাবা, আমার শ্বশুর আবদুল হামিদ কোরায়শী; আরও কে কে যেন ছিলেন। হামিদ কোরায়শী শ্বশুর হয়েছিলেন অনেক পরে। সেই ভাই এবং ভাবির সেদিন ছিল বিবাহবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁদের সুস্থ রাখুন, শান্তিতে রাখুন এটাই কামনা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা
প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন