শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

ইদানীং প্রতিদিনই মৃত্যুসংবাদ নিয়ে কাজ শুরু করি। নিজের যেমন বয়স হয়েছে, সাথিবন্ধুদেরও হয়েছে। তাই মৃত্যুর সঙ্গে গলাগলি করেই চলতে হয়। কালিহাতী ও বাসাইলের পাহাড়ি এলাকা আগে থেকেই আমার পরিচিত। সখিপুর চিনেছি ’৭০ সালের নির্বাচনের পর। তার আগে আশপাশের বহু জায়গা চিনতাম। মরিচা-বাঘেরবাড়ি-ছোট চওনা-বড় চওনা-ইন্দ্রজানী-কুতুবপুর- সাগরদিঘী-জোরদিঘী-কাজলা কামালপুর-ধলাপাড়া এসব ছিল আমার নখদর্পণে। অন্যদিকে রতনগঞ্জ-বহেরাতৈল-দাড়িয়াপুর-আবাদী-ঈশ্বরগঞ্জ-মিরিকপুর-খোলাঘাটা এসবও চিনতাম। কিন্তু সখিপুর চিনতাম না। সখিপুর তখন ছিল দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের নাম ছিল গজারিয়া। এখন গজারিয়া দুই ইউনিয়ন এবং এক পৌরসভায় ভাগ হয়েছে- দাড়িয়াপুর ও পাথার ইউনিয়ন, অন্যদিকে সখিপুর পৌরসভা। সখিপুরকে চিনেছিলাম ’৭০ সালে। ’৭১-এর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল জেলার কয়েকজন সংসদ সদস্য সখিপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন। সেখানে অন্য ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আমিও গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম সখিপুর দেখা। ওর পরই মুক্তিযুদ্ধ। যদিও বাসাইল থানার সখিপুর মুসলিম লীগে ভরা। তারা সবাই সামর্থ্যবান সম্পদশালী। তাদের থামিয়ে রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সখিপুরের মানুষের প্রবল প্রতিরোধের মুখে স্বাধীনতাবিরোধীরা কেউ দাঁড়াতে পারেনি। বরং যাদের স্বাধীনতাবিরোধী বিরাট পান্ডা হওয়ার কথা তারা পরিবেশগত কারণে সবাই মুক্তিযোদ্ধা। এর পেছনে মূলত কালমেঘায় একদল ইপিআর ঘাঁটি গেড়েছিল। পিলখানা ইপিআর ব্যারাক থেকে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘাঁটি করে পাহাড়ের নির্জন নিরাপদ জঙ্গলে। তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে তারা হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতও হয়। কিন্তু পরে বুঝেছি ২০-৫০-১০০ জন নিয়মিত সৈনিকের পাকিস্তান হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ ছিল না। তারা করতেও পারেনি। তাদের ফেলে যাওয়া কয়েক শ অস্ত্র আমরা কাজে লাগিয়েছিলাম। প্রথম প্রথম সখিপুরের সম্পদশালী কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। লোকজন নিয়ে আমি যে সময় সখিপুরে পৌঁছি তার এক রাত আগে সখিপুরের শানবান্ধার মান্না তালুকদারকে কালমেঘার ইপিআরের একদল এসে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। আমি তখনো কোনো হত্যার পক্ষে ছিলাম না। মান্না তালুকদারকে হত্যা করলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হিসেবে তাকে শাস্তি দেওয়ার মতো কাজ করেছিল। আমি যখন কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিয়ে পাহাড়ে যাই তার আগের রাতে মান্না তালুকদারকে মেরে ফেলা হয়। এ আঘাত স্বাধীনতাবিরোধী সবার ওপর পড়েছিল। আর বিশেষ করে এত তাড়াতাড়ি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকটা সংগঠিত হয়েছিল যে পাকিস্তান পক্ষের লোকজন ভালো করে শ্বাস নিতেই পারেনি। তার আগেই একটা বাহিনী গড়ে ওঠে। এক থেকে দুই, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে দ্রুত সংখ্যা বাড়তে থাকে। সখিপুর পাইলট স্কুলের সামনে থেকে আমরা জনাচল্লিশ সদস্য সংগ্রহ করেছিলাম। তারপর শুধু এদিকওদিক চলা। এক ঘণ্টার জন্যও কাউকে বসে থাকতে দিইনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জেনারেল রোমেল যেমন বালুময় মিসর-ইরাক-ইরানের মতো এলাকায় ব্রিটিশ বাহিনীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আমরাও সে রকম পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বা তাদের সমর্থকদের বুঝতে দিইনি মুক্তিযোদ্ধা কতজন, কটা দল মুক্তিযুদ্ধ করছে। এর পরই পাছচারানে একটি যুদ্ধ হয়। পাছচারানের ঘটনাকে যুদ্ধ না বলে আচমকা আক্রমণ বললে ঠিক হবে। নিশ্চিত করে বলতে পারব না কজন পাকিস্তানি মারা গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। গোলাগুলির দু-তিন দিন পর আমরা ৭-৮টি অস্ত্র পেয়েছিলাম। লোকমুখে খবর পেয়েছিলাম চর-পাঁচ জন হানাদার নিহত হয়েছিল, বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিল। তার পরপর ১২-১৫ দিন হবে বল্লায় প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে আমরা মস্ত বড় বড় মিলিটারিদের ছয়টি দেহ দখল করি। পাকিস্তান মিলিটারি যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিহত হয়েছে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি; এটা জেনে অত্র এলাকার মানুষ অসীম সাহসে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ধারণা হয়, মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদাররা পেরে উঠবে না। আদতে পেরেও ওঠেনি। বল্লা যুদ্ধের তিন দিন পর আমরা বাসাইল দখল করেছিলাম। এক দারোগাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সে দারোগা ছিল বড় বেশরম। সাধারণ লোকের কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিল, ৩০-৩৫ জনকে ধরে চালান করেছিল। তার মধ্যে ছয়-সাত জনকে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। তাই থানা দখলের পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। ওসি আবদুল খালেকসহ ১৪ জনকে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর কোনো দিন অস্ত্র ধরলে শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড- এই ছিল শর্ত। তারা বাসাইল থেকে চলে গেলেও আবার পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র ধরেছিল। বাসাইল থানা দখলের পরদিন কামুটিয়াতে এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়। সেখানে আট-নয় জন পাকিস্তানি হানাদার মারা যায়। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ৩ মাইল পেছনে আমাদের হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও মো. আনছারুল আলম হানাদারদের এক  মোটর সেলে গুরুতর আহত হয়। আমরা সেখান থেকে দেওপাড়া, ঝরকা হয়ে ঘাটাইল থানা দখল করি। সেখানেও ১৮-২০টি অস্ত্র পাওয়া যায়। ওসিকে যখন সামনে আনা হয় সে ভয়ে পেশাব করে দিয়েছিল। পূর্ণবয়সী একজন মানুষ ভয়ে পেশাব করলে কেমন বিশ্রী অবস্থা হয় আমি সেদিন প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালপুর।

চার দিন আগে কাদেরিয়া বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান গোপালপুর থানা দখল করে ওসি মানিক সিকদারকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা গোপালপুর থানা দখল করে তেমন অস্ত্র পাইনি। শুধু ৮টি রাইফেল আর ৭০০-৮০০ গুলি। সেখান থেকে সিআই মমতাজকে নিয়ে ভূঞাপুর। ভূঞাপুর থানা অনেক দিন থেকেই আমাদের দখলে। ওদিকে সখিপুর-বড়চওনা-কচুয়া-বহেরাতৈল, পশ্চিমে ভূঞাপুর-ফলদা-দৌলতপুর-মাটিকাটা-সয়া-পালিমা এসব এলাকা আমাদের হাতে। টাঙ্গাইলের অনেক জায়গায় পাকিস্তানিরা ঢুকতেই পারেনি। দুয়েক জায়গায় যদিও প্রচুর ক্ষতি স্বীকার করে মাথা ঢুকিয়েছে। কিন্তু বেশিদিন দখলে রাখতে পারেনি। আমাদের একটার পর একটা যুদ্ধজয়ে হানাদাররা যেমন ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিল, তেমনি মুক্তাঞ্চলের মানুষ ধরেই নিয়েছিল কোনোভাবেই মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদাররা পারবে না। শেষ পর্যন্ত পারেওনি। অক্টোবর-নভেম্বরে জেলা সদরের বাইরে হানাদারদের তেমন ঘাঁটি ছিল না। মধুপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী ওদিকে গোপালপুর শুধু থানা দখল করে হানাদাররা অপেক্ষায় ছিল। নভেম্বরের পরে তো ময়মনসিংহের এক অংশ, সিরাজগঞ্জ-মানিকগঞ্জ-টাঙ্গাইল-ঢাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাদেরিয়া বাহিনীর হাতে এসে যায়।

যেভাবে রা রা করে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে উঠছিল, তেমনি এখন সব ঝরে পড়ছে। ২০১৫ সালে কীভাবে হঠাৎই শওকত মোমেন শাজাহান চলে যায়। তারপর হামিদুল হক বীরপ্রতীক, তারপর আরও অনেকে। এই সেদিন চলে গেলেন আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী। গত শনিবার (২০ মে) তার এক চমৎকার স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ছিল। গিয়েছিলাম স্মরণসভায়। বুকটা বড় হাহাকার করছিল। কারণ নয়ামুন্সী অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। নয়ামুন্সী এবং ওসমান গনির কারণে সখিপুরের আশপাশে যত ক্যাম্প ছিল তাদের খাদ্যের কোনো কষ্ট হয়নি। ডা. শাহজাদা চৌধুরী ও আমজাদ বিএসসির কারণে আহতের সেবায় যেমন কোনো ত্রুটি হয়নি, তেমনি খাওয়াদাওয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। সেই নয়ামুন্সীর শনিবারের স্মরণসভায় হাজির হয়েছিলাম। অনেক লোকসমাগম হয়েছিল। হলে কোনো জায়গা ছিল না। ২৯ এপ্রিল নয়ামুন্সীর জানাজা এবং সরকারি সালাম নিয়ে আমাদের একটা অভিযোগ রয়েই গেল। একজন মুসলমান হিসেবে সব সময় আমি শরিয়ত মেনে চলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় কোনোখানে ভালোভাবে শোবার জায়গা পেলে সূর্য ওঠার আগে গোসল করে তারপর বেরোতাম। যাতে গায়ে গুলি লাগলে মারা গেলে ফরজ গোসলের জন্য কাউকে বিব্রত হতে না হয়। অল্পবয়সী একজন মহিলা ইউএনও। দু-চার জনের কাছে শুনেছি মেয়েটি বেশ ভালো, লেখাপড়াও নাকি ভালো জানেন। ভদ্রমহিলা বলেছেন, মহিলাদের গার্ড অব অনার দিতে আইনে কোনো বাধা নেই। তাহলে কি মহিলাদের গার্ড অব অনার দেওয়া আইনে সম্মতি আছে? এমনি এখানে-ওখানে মহিলারা গার্ড অব অনার দিন সেটা নিয়ে অনেকেরই হয়তো তেমন বড়সড় আপত্তি থাকবে না। কিন্ত শেষবিদায়ে একজন পুরুষকে কোনো মহিলা গার্ড অব অনার দিতে পারে এটা শরিয়ত অনুমোদন করে না। আর সাধারণত জানাজা নামাজের আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। কিন্তু নয়ামুন্সীকে মহিলা ইউএনওর নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে জানাজার পরে।

আমাদের চোখে আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী এক মস্তবড় মানুষ। নয়ামুন্সী সব সময় স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কাছে ১০-১২ বার গেছেন। একাও দু-তিন বার গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমরা ঘর ছাড়লে সখিপুরের দেবরাজ থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর জন্য নয়ামুন্সীর হাতে একখানা পত্র দিয়েছিলাম। সেটাও তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। সারা জীবন নয়ামুন্সী কোনো দুই নম্বরি করেননি। সখিপুর বণিক সমিতির প্রথম সভাপতি নয়ামুন্সী। তার ভাতের হোটেল ছিল। শওকত মোমেন শাজাহান, হামিদুল হক আরও অন্য কয়েকজন সেটাকে উজাড় করে ছাড়ত। টাকা নাই পয়সা নাই নয়ামুন্সীর হোটেলে খেয়ে ঢাকার দিকে গেলে তার কাছ থেকে কিছু টাকাপয়সা নিয়ে যেত। মাঝেমধ্যে নয়ামুন্সী বিরক্ত হতেন। আবার কখনোসখনো বলতেন, ওরা আমারটা খাবে না তো কারটা খাবে? হামিদুল হক, শওকত মোমেন শাজাহানরাও খুব একটা ছারবার পাত্র ছিলেন না। নয়ামুন্সী জোরেশোরে তেমন কিছু বলতে গেলে তারা বলতেন, ‘এই বেশি ফরফর কোরো না। তোমার হোটেলে আমরা না খেলে তুমি কী করবে? তোমার ভাত নষ্ট হবে। আমরা তো তোমার ভাত নষ্টের হাত থেকে বাঁচাই।’ নয়ামুন্সীও মেনে নিতেন। নয়ামুন্সীর লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু জ্ঞান ছিল। আমি তাকে বন্ধু বলেই ডাকতাম। নয়ামুন্সীকে বন্ধু বলতে বেশ ভালো লাগত, গর্ব হতো। গত পর্বে হামিদুল হক বীরপ্রতীক আর হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীকের নাম বাদ পড়েছিল। পরম করুণাময় আল্লাহ নয়ামুন্সীকে বেহেশতবাসী করুন। সেই সঙ্গে তার পরিবার-পরিজনকে আল্লাহতায়ালা তাঁর সুশীতল ছায়াতলে রাখুন।

১৯ তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে লতিফ ভাই ফোন করেছিলেন, ‘বজ্র আগামীকাল তোর প্রোগ্রাম কী?’ বলেছিলাম সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভা। ‘আগামীকাল শনিবার আমাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী। যত রাতই হোক তুই কিন্তু চলে আসবি।’ তেমন আর কিছুই জানতাম না। সখিপুর থেকে ৭টায় রওনা হয়ে সাড়ে ৯টায় গুলশান ১ নম্বরে হাজির হয়েছিলাম। পরিবারের প্রায় সবাই ছিল। শুধু মুরাদকে দেখিনি। আজাদ সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভায় ছিল। সেখান থেকে এসেছিল। রহিমা-শুশু-মুন্নু-বেলাল কানাডা ও আমেরিকায়, বাবুল-মুরাদ-আজাদ দেশে। মুরাদ আর বাবুলকে দেখিনি। তবে শাহানা-দুলাল ছিল। চেষ্টা করেও মুরাদকে পাইনি। সে যা হোক দেখতে দেখতে কীভাবে একজন মানুষের জীবন থেকে ৫০টা বছর চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। স্বাধীনতার পর ’৭৩ সালের ২০ মে লতিফ ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল চট্টগ্রামের পটিয়ায়। যদিও ওর ছয় বছর আগে আমার বিয়ের কথা হয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। ছয় বছর আগে কেন, লতিফ ভাইয়ের ১২-১৩ বছর পর আমার বিয়ে হয়েছে। চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবে বিয়ে হয়েছিল। বাবা-মা, রহিমা-শুশু অনেকেই গিয়েছিলাম। অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা গিয়েছিলেন। বিয়ে শেষে গভীর রাতে শুনলাম ভাবিকে নিয়ে বড় ভাই সন্ধ্যার প্লেনে ঢাকা যাবেন। সন্ধ্যায় তারা ঢাকা গেলে কে কীভাবে তাদের টাঙ্গাইল নিয়ে যাবেন? তাই রাতেই রওনা হয়েছিলাম ঢাকার পথে। ১৩-১৪টি গাড়ি ছিল। অনেক রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে কুমিল্লা সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। খাটপালঙ্ক ছিল না। মনে হয় ঘরদুয়ারও ছিল ৪-৫টি। কয়েকজন বিদেশিও ছিল। হঠাৎই গোলমাল শুনি। বেশ কিছু তর্কাতর্কি চলে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এক বিদেশির মাথার নিচ থেকে এনায়েত করীম আতকা টানে বালিশ নিয়ে গেছেন। লোকটির মাথা ফ্লোরে পড়ে খুব ব্যথা পেয়েছেন। ছুটে গিয়ে হাত চেপে ধরে বিদেশিকে শান্ত করেছিলাম। সেদিন ২১ মে ছিল বিরোধী দলের ডাকা হরতাল। ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছিলাম।

দাউদকান্দি এবং মেঘনায় ফেরি থাকায় ২ ঘণ্টার মতো লেগেছিল। সাড়ে ৭টার দিকে ভাই-ভাবিকে নিয়ে দুই গাড়িতে টাঙ্গাইলের পথে রওনা হয়েছিলাম। চন্দ্রার কাছাকাছি পৌঁছাতেই প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বাবার গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। শেষে দুই গাড়ির আন্ডাবাচ্চা-বড়সড় সবাইকে নিয়ে ১২-১৪ জন একই গাড়িতে উঠেছিলাম। টাঙ্গাইল পৌঁছাতে খুব কষ্ট হয়নি। মা-বাবা, আমার শ্বশুর আবদুল হামিদ কোরায়শী; আরও কে কে যেন ছিলেন। হামিদ কোরায়শী শ্বশুর হয়েছিলেন অনেক পরে। সেই ভাই এবং ভাবির সেদিন ছিল বিবাহবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁদের সুস্থ রাখুন, শান্তিতে রাখুন এটাই কামনা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা