শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

ইদানীং প্রতিদিনই মৃত্যুসংবাদ নিয়ে কাজ শুরু করি। নিজের যেমন বয়স হয়েছে, সাথিবন্ধুদেরও হয়েছে। তাই মৃত্যুর সঙ্গে গলাগলি করেই চলতে হয়। কালিহাতী ও বাসাইলের পাহাড়ি এলাকা আগে থেকেই আমার পরিচিত। সখিপুর চিনেছি ’৭০ সালের নির্বাচনের পর। তার আগে আশপাশের বহু জায়গা চিনতাম। মরিচা-বাঘেরবাড়ি-ছোট চওনা-বড় চওনা-ইন্দ্রজানী-কুতুবপুর- সাগরদিঘী-জোরদিঘী-কাজলা কামালপুর-ধলাপাড়া এসব ছিল আমার নখদর্পণে। অন্যদিকে রতনগঞ্জ-বহেরাতৈল-দাড়িয়াপুর-আবাদী-ঈশ্বরগঞ্জ-মিরিকপুর-খোলাঘাটা এসবও চিনতাম। কিন্তু সখিপুর চিনতাম না। সখিপুর তখন ছিল দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের নাম ছিল গজারিয়া। এখন গজারিয়া দুই ইউনিয়ন এবং এক পৌরসভায় ভাগ হয়েছে- দাড়িয়াপুর ও পাথার ইউনিয়ন, অন্যদিকে সখিপুর পৌরসভা। সখিপুরকে চিনেছিলাম ’৭০ সালে। ’৭১-এর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল জেলার কয়েকজন সংসদ সদস্য সখিপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন। সেখানে অন্য ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আমিও গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম সখিপুর দেখা। ওর পরই মুক্তিযুদ্ধ। যদিও বাসাইল থানার সখিপুর মুসলিম লীগে ভরা। তারা সবাই সামর্থ্যবান সম্পদশালী। তাদের থামিয়ে রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সখিপুরের মানুষের প্রবল প্রতিরোধের মুখে স্বাধীনতাবিরোধীরা কেউ দাঁড়াতে পারেনি। বরং যাদের স্বাধীনতাবিরোধী বিরাট পান্ডা হওয়ার কথা তারা পরিবেশগত কারণে সবাই মুক্তিযোদ্ধা। এর পেছনে মূলত কালমেঘায় একদল ইপিআর ঘাঁটি গেড়েছিল। পিলখানা ইপিআর ব্যারাক থেকে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘাঁটি করে পাহাড়ের নির্জন নিরাপদ জঙ্গলে। তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে তারা হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতও হয়। কিন্তু পরে বুঝেছি ২০-৫০-১০০ জন নিয়মিত সৈনিকের পাকিস্তান হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ ছিল না। তারা করতেও পারেনি। তাদের ফেলে যাওয়া কয়েক শ অস্ত্র আমরা কাজে লাগিয়েছিলাম। প্রথম প্রথম সখিপুরের সম্পদশালী কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। লোকজন নিয়ে আমি যে সময় সখিপুরে পৌঁছি তার এক রাত আগে সখিপুরের শানবান্ধার মান্না তালুকদারকে কালমেঘার ইপিআরের একদল এসে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। আমি তখনো কোনো হত্যার পক্ষে ছিলাম না। মান্না তালুকদারকে হত্যা করলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হিসেবে তাকে শাস্তি দেওয়ার মতো কাজ করেছিল। আমি যখন কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিয়ে পাহাড়ে যাই তার আগের রাতে মান্না তালুকদারকে মেরে ফেলা হয়। এ আঘাত স্বাধীনতাবিরোধী সবার ওপর পড়েছিল। আর বিশেষ করে এত তাড়াতাড়ি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকটা সংগঠিত হয়েছিল যে পাকিস্তান পক্ষের লোকজন ভালো করে শ্বাস নিতেই পারেনি। তার আগেই একটা বাহিনী গড়ে ওঠে। এক থেকে দুই, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে দ্রুত সংখ্যা বাড়তে থাকে। সখিপুর পাইলট স্কুলের সামনে থেকে আমরা জনাচল্লিশ সদস্য সংগ্রহ করেছিলাম। তারপর শুধু এদিকওদিক চলা। এক ঘণ্টার জন্যও কাউকে বসে থাকতে দিইনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জেনারেল রোমেল যেমন বালুময় মিসর-ইরাক-ইরানের মতো এলাকায় ব্রিটিশ বাহিনীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আমরাও সে রকম পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বা তাদের সমর্থকদের বুঝতে দিইনি মুক্তিযোদ্ধা কতজন, কটা দল মুক্তিযুদ্ধ করছে। এর পরই পাছচারানে একটি যুদ্ধ হয়। পাছচারানের ঘটনাকে যুদ্ধ না বলে আচমকা আক্রমণ বললে ঠিক হবে। নিশ্চিত করে বলতে পারব না কজন পাকিস্তানি মারা গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। গোলাগুলির দু-তিন দিন পর আমরা ৭-৮টি অস্ত্র পেয়েছিলাম। লোকমুখে খবর পেয়েছিলাম চর-পাঁচ জন হানাদার নিহত হয়েছিল, বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিল। তার পরপর ১২-১৫ দিন হবে বল্লায় প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে আমরা মস্ত বড় বড় মিলিটারিদের ছয়টি দেহ দখল করি। পাকিস্তান মিলিটারি যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিহত হয়েছে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি; এটা জেনে অত্র এলাকার মানুষ অসীম সাহসে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ধারণা হয়, মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদাররা পেরে উঠবে না। আদতে পেরেও ওঠেনি। বল্লা যুদ্ধের তিন দিন পর আমরা বাসাইল দখল করেছিলাম। এক দারোগাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সে দারোগা ছিল বড় বেশরম। সাধারণ লোকের কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিল, ৩০-৩৫ জনকে ধরে চালান করেছিল। তার মধ্যে ছয়-সাত জনকে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। তাই থানা দখলের পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। ওসি আবদুল খালেকসহ ১৪ জনকে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর কোনো দিন অস্ত্র ধরলে শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড- এই ছিল শর্ত। তারা বাসাইল থেকে চলে গেলেও আবার পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র ধরেছিল। বাসাইল থানা দখলের পরদিন কামুটিয়াতে এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়। সেখানে আট-নয় জন পাকিস্তানি হানাদার মারা যায়। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ৩ মাইল পেছনে আমাদের হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও মো. আনছারুল আলম হানাদারদের এক  মোটর সেলে গুরুতর আহত হয়। আমরা সেখান থেকে দেওপাড়া, ঝরকা হয়ে ঘাটাইল থানা দখল করি। সেখানেও ১৮-২০টি অস্ত্র পাওয়া যায়। ওসিকে যখন সামনে আনা হয় সে ভয়ে পেশাব করে দিয়েছিল। পূর্ণবয়সী একজন মানুষ ভয়ে পেশাব করলে কেমন বিশ্রী অবস্থা হয় আমি সেদিন প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালপুর।

চার দিন আগে কাদেরিয়া বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান গোপালপুর থানা দখল করে ওসি মানিক সিকদারকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা গোপালপুর থানা দখল করে তেমন অস্ত্র পাইনি। শুধু ৮টি রাইফেল আর ৭০০-৮০০ গুলি। সেখান থেকে সিআই মমতাজকে নিয়ে ভূঞাপুর। ভূঞাপুর থানা অনেক দিন থেকেই আমাদের দখলে। ওদিকে সখিপুর-বড়চওনা-কচুয়া-বহেরাতৈল, পশ্চিমে ভূঞাপুর-ফলদা-দৌলতপুর-মাটিকাটা-সয়া-পালিমা এসব এলাকা আমাদের হাতে। টাঙ্গাইলের অনেক জায়গায় পাকিস্তানিরা ঢুকতেই পারেনি। দুয়েক জায়গায় যদিও প্রচুর ক্ষতি স্বীকার করে মাথা ঢুকিয়েছে। কিন্তু বেশিদিন দখলে রাখতে পারেনি। আমাদের একটার পর একটা যুদ্ধজয়ে হানাদাররা যেমন ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিল, তেমনি মুক্তাঞ্চলের মানুষ ধরেই নিয়েছিল কোনোভাবেই মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদাররা পারবে না। শেষ পর্যন্ত পারেওনি। অক্টোবর-নভেম্বরে জেলা সদরের বাইরে হানাদারদের তেমন ঘাঁটি ছিল না। মধুপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী ওদিকে গোপালপুর শুধু থানা দখল করে হানাদাররা অপেক্ষায় ছিল। নভেম্বরের পরে তো ময়মনসিংহের এক অংশ, সিরাজগঞ্জ-মানিকগঞ্জ-টাঙ্গাইল-ঢাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাদেরিয়া বাহিনীর হাতে এসে যায়।

যেভাবে রা রা করে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে উঠছিল, তেমনি এখন সব ঝরে পড়ছে। ২০১৫ সালে কীভাবে হঠাৎই শওকত মোমেন শাজাহান চলে যায়। তারপর হামিদুল হক বীরপ্রতীক, তারপর আরও অনেকে। এই সেদিন চলে গেলেন আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী। গত শনিবার (২০ মে) তার এক চমৎকার স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ছিল। গিয়েছিলাম স্মরণসভায়। বুকটা বড় হাহাকার করছিল। কারণ নয়ামুন্সী অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। নয়ামুন্সী এবং ওসমান গনির কারণে সখিপুরের আশপাশে যত ক্যাম্প ছিল তাদের খাদ্যের কোনো কষ্ট হয়নি। ডা. শাহজাদা চৌধুরী ও আমজাদ বিএসসির কারণে আহতের সেবায় যেমন কোনো ত্রুটি হয়নি, তেমনি খাওয়াদাওয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। সেই নয়ামুন্সীর শনিবারের স্মরণসভায় হাজির হয়েছিলাম। অনেক লোকসমাগম হয়েছিল। হলে কোনো জায়গা ছিল না। ২৯ এপ্রিল নয়ামুন্সীর জানাজা এবং সরকারি সালাম নিয়ে আমাদের একটা অভিযোগ রয়েই গেল। একজন মুসলমান হিসেবে সব সময় আমি শরিয়ত মেনে চলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় কোনোখানে ভালোভাবে শোবার জায়গা পেলে সূর্য ওঠার আগে গোসল করে তারপর বেরোতাম। যাতে গায়ে গুলি লাগলে মারা গেলে ফরজ গোসলের জন্য কাউকে বিব্রত হতে না হয়। অল্পবয়সী একজন মহিলা ইউএনও। দু-চার জনের কাছে শুনেছি মেয়েটি বেশ ভালো, লেখাপড়াও নাকি ভালো জানেন। ভদ্রমহিলা বলেছেন, মহিলাদের গার্ড অব অনার দিতে আইনে কোনো বাধা নেই। তাহলে কি মহিলাদের গার্ড অব অনার দেওয়া আইনে সম্মতি আছে? এমনি এখানে-ওখানে মহিলারা গার্ড অব অনার দিন সেটা নিয়ে অনেকেরই হয়তো তেমন বড়সড় আপত্তি থাকবে না। কিন্ত শেষবিদায়ে একজন পুরুষকে কোনো মহিলা গার্ড অব অনার দিতে পারে এটা শরিয়ত অনুমোদন করে না। আর সাধারণত জানাজা নামাজের আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। কিন্তু নয়ামুন্সীকে মহিলা ইউএনওর নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে জানাজার পরে।

আমাদের চোখে আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী এক মস্তবড় মানুষ। নয়ামুন্সী সব সময় স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কাছে ১০-১২ বার গেছেন। একাও দু-তিন বার গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমরা ঘর ছাড়লে সখিপুরের দেবরাজ থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর জন্য নয়ামুন্সীর হাতে একখানা পত্র দিয়েছিলাম। সেটাও তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। সারা জীবন নয়ামুন্সী কোনো দুই নম্বরি করেননি। সখিপুর বণিক সমিতির প্রথম সভাপতি নয়ামুন্সী। তার ভাতের হোটেল ছিল। শওকত মোমেন শাজাহান, হামিদুল হক আরও অন্য কয়েকজন সেটাকে উজাড় করে ছাড়ত। টাকা নাই পয়সা নাই নয়ামুন্সীর হোটেলে খেয়ে ঢাকার দিকে গেলে তার কাছ থেকে কিছু টাকাপয়সা নিয়ে যেত। মাঝেমধ্যে নয়ামুন্সী বিরক্ত হতেন। আবার কখনোসখনো বলতেন, ওরা আমারটা খাবে না তো কারটা খাবে? হামিদুল হক, শওকত মোমেন শাজাহানরাও খুব একটা ছারবার পাত্র ছিলেন না। নয়ামুন্সী জোরেশোরে তেমন কিছু বলতে গেলে তারা বলতেন, ‘এই বেশি ফরফর কোরো না। তোমার হোটেলে আমরা না খেলে তুমি কী করবে? তোমার ভাত নষ্ট হবে। আমরা তো তোমার ভাত নষ্টের হাত থেকে বাঁচাই।’ নয়ামুন্সীও মেনে নিতেন। নয়ামুন্সীর লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু জ্ঞান ছিল। আমি তাকে বন্ধু বলেই ডাকতাম। নয়ামুন্সীকে বন্ধু বলতে বেশ ভালো লাগত, গর্ব হতো। গত পর্বে হামিদুল হক বীরপ্রতীক আর হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীকের নাম বাদ পড়েছিল। পরম করুণাময় আল্লাহ নয়ামুন্সীকে বেহেশতবাসী করুন। সেই সঙ্গে তার পরিবার-পরিজনকে আল্লাহতায়ালা তাঁর সুশীতল ছায়াতলে রাখুন।

১৯ তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে লতিফ ভাই ফোন করেছিলেন, ‘বজ্র আগামীকাল তোর প্রোগ্রাম কী?’ বলেছিলাম সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভা। ‘আগামীকাল শনিবার আমাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী। যত রাতই হোক তুই কিন্তু চলে আসবি।’ তেমন আর কিছুই জানতাম না। সখিপুর থেকে ৭টায় রওনা হয়ে সাড়ে ৯টায় গুলশান ১ নম্বরে হাজির হয়েছিলাম। পরিবারের প্রায় সবাই ছিল। শুধু মুরাদকে দেখিনি। আজাদ সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভায় ছিল। সেখান থেকে এসেছিল। রহিমা-শুশু-মুন্নু-বেলাল কানাডা ও আমেরিকায়, বাবুল-মুরাদ-আজাদ দেশে। মুরাদ আর বাবুলকে দেখিনি। তবে শাহানা-দুলাল ছিল। চেষ্টা করেও মুরাদকে পাইনি। সে যা হোক দেখতে দেখতে কীভাবে একজন মানুষের জীবন থেকে ৫০টা বছর চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। স্বাধীনতার পর ’৭৩ সালের ২০ মে লতিফ ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল চট্টগ্রামের পটিয়ায়। যদিও ওর ছয় বছর আগে আমার বিয়ের কথা হয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। ছয় বছর আগে কেন, লতিফ ভাইয়ের ১২-১৩ বছর পর আমার বিয়ে হয়েছে। চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবে বিয়ে হয়েছিল। বাবা-মা, রহিমা-শুশু অনেকেই গিয়েছিলাম। অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা গিয়েছিলেন। বিয়ে শেষে গভীর রাতে শুনলাম ভাবিকে নিয়ে বড় ভাই সন্ধ্যার প্লেনে ঢাকা যাবেন। সন্ধ্যায় তারা ঢাকা গেলে কে কীভাবে তাদের টাঙ্গাইল নিয়ে যাবেন? তাই রাতেই রওনা হয়েছিলাম ঢাকার পথে। ১৩-১৪টি গাড়ি ছিল। অনেক রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে কুমিল্লা সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। খাটপালঙ্ক ছিল না। মনে হয় ঘরদুয়ারও ছিল ৪-৫টি। কয়েকজন বিদেশিও ছিল। হঠাৎই গোলমাল শুনি। বেশ কিছু তর্কাতর্কি চলে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এক বিদেশির মাথার নিচ থেকে এনায়েত করীম আতকা টানে বালিশ নিয়ে গেছেন। লোকটির মাথা ফ্লোরে পড়ে খুব ব্যথা পেয়েছেন। ছুটে গিয়ে হাত চেপে ধরে বিদেশিকে শান্ত করেছিলাম। সেদিন ২১ মে ছিল বিরোধী দলের ডাকা হরতাল। ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছিলাম।

দাউদকান্দি এবং মেঘনায় ফেরি থাকায় ২ ঘণ্টার মতো লেগেছিল। সাড়ে ৭টার দিকে ভাই-ভাবিকে নিয়ে দুই গাড়িতে টাঙ্গাইলের পথে রওনা হয়েছিলাম। চন্দ্রার কাছাকাছি পৌঁছাতেই প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বাবার গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। শেষে দুই গাড়ির আন্ডাবাচ্চা-বড়সড় সবাইকে নিয়ে ১২-১৪ জন একই গাড়িতে উঠেছিলাম। টাঙ্গাইল পৌঁছাতে খুব কষ্ট হয়নি। মা-বাবা, আমার শ্বশুর আবদুল হামিদ কোরায়শী; আরও কে কে যেন ছিলেন। হামিদ কোরায়শী শ্বশুর হয়েছিলেন অনেক পরে। সেই ভাই এবং ভাবির সেদিন ছিল বিবাহবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁদের সুস্থ রাখুন, শান্তিতে রাখুন এটাই কামনা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা