শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

ইদানীং প্রতিদিনই মৃত্যুসংবাদ নিয়ে কাজ শুরু করি। নিজের যেমন বয়স হয়েছে, সাথিবন্ধুদেরও হয়েছে। তাই মৃত্যুর সঙ্গে গলাগলি করেই চলতে হয়। কালিহাতী ও বাসাইলের পাহাড়ি এলাকা আগে থেকেই আমার পরিচিত। সখিপুর চিনেছি ’৭০ সালের নির্বাচনের পর। তার আগে আশপাশের বহু জায়গা চিনতাম। মরিচা-বাঘেরবাড়ি-ছোট চওনা-বড় চওনা-ইন্দ্রজানী-কুতুবপুর- সাগরদিঘী-জোরদিঘী-কাজলা কামালপুর-ধলাপাড়া এসব ছিল আমার নখদর্পণে। অন্যদিকে রতনগঞ্জ-বহেরাতৈল-দাড়িয়াপুর-আবাদী-ঈশ্বরগঞ্জ-মিরিকপুর-খোলাঘাটা এসবও চিনতাম। কিন্তু সখিপুর চিনতাম না। সখিপুর তখন ছিল দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের নাম ছিল গজারিয়া। এখন গজারিয়া দুই ইউনিয়ন এবং এক পৌরসভায় ভাগ হয়েছে- দাড়িয়াপুর ও পাথার ইউনিয়ন, অন্যদিকে সখিপুর পৌরসভা। সখিপুরকে চিনেছিলাম ’৭০ সালে। ’৭১-এর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল জেলার কয়েকজন সংসদ সদস্য সখিপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন। সেখানে অন্য ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আমিও গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম সখিপুর দেখা। ওর পরই মুক্তিযুদ্ধ। যদিও বাসাইল থানার সখিপুর মুসলিম লীগে ভরা। তারা সবাই সামর্থ্যবান সম্পদশালী। তাদের থামিয়ে রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সখিপুরের মানুষের প্রবল প্রতিরোধের মুখে স্বাধীনতাবিরোধীরা কেউ দাঁড়াতে পারেনি। বরং যাদের স্বাধীনতাবিরোধী বিরাট পান্ডা হওয়ার কথা তারা পরিবেশগত কারণে সবাই মুক্তিযোদ্ধা। এর পেছনে মূলত কালমেঘায় একদল ইপিআর ঘাঁটি গেড়েছিল। পিলখানা ইপিআর ব্যারাক থেকে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘাঁটি করে পাহাড়ের নির্জন নিরাপদ জঙ্গলে। তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে তারা হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতও হয়। কিন্তু পরে বুঝেছি ২০-৫০-১০০ জন নিয়মিত সৈনিকের পাকিস্তান হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ ছিল না। তারা করতেও পারেনি। তাদের ফেলে যাওয়া কয়েক শ অস্ত্র আমরা কাজে লাগিয়েছিলাম। প্রথম প্রথম সখিপুরের সম্পদশালী কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। লোকজন নিয়ে আমি যে সময় সখিপুরে পৌঁছি তার এক রাত আগে সখিপুরের শানবান্ধার মান্না তালুকদারকে কালমেঘার ইপিআরের একদল এসে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। আমি তখনো কোনো হত্যার পক্ষে ছিলাম না। মান্না তালুকদারকে হত্যা করলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হিসেবে তাকে শাস্তি দেওয়ার মতো কাজ করেছিল। আমি যখন কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিয়ে পাহাড়ে যাই তার আগের রাতে মান্না তালুকদারকে মেরে ফেলা হয়। এ আঘাত স্বাধীনতাবিরোধী সবার ওপর পড়েছিল। আর বিশেষ করে এত তাড়াতাড়ি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকটা সংগঠিত হয়েছিল যে পাকিস্তান পক্ষের লোকজন ভালো করে শ্বাস নিতেই পারেনি। তার আগেই একটা বাহিনী গড়ে ওঠে। এক থেকে দুই, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে দ্রুত সংখ্যা বাড়তে থাকে। সখিপুর পাইলট স্কুলের সামনে থেকে আমরা জনাচল্লিশ সদস্য সংগ্রহ করেছিলাম। তারপর শুধু এদিকওদিক চলা। এক ঘণ্টার জন্যও কাউকে বসে থাকতে দিইনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জেনারেল রোমেল যেমন বালুময় মিসর-ইরাক-ইরানের মতো এলাকায় ব্রিটিশ বাহিনীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আমরাও সে রকম পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বা তাদের সমর্থকদের বুঝতে দিইনি মুক্তিযোদ্ধা কতজন, কটা দল মুক্তিযুদ্ধ করছে। এর পরই পাছচারানে একটি যুদ্ধ হয়। পাছচারানের ঘটনাকে যুদ্ধ না বলে আচমকা আক্রমণ বললে ঠিক হবে। নিশ্চিত করে বলতে পারব না কজন পাকিস্তানি মারা গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। গোলাগুলির দু-তিন দিন পর আমরা ৭-৮টি অস্ত্র পেয়েছিলাম। লোকমুখে খবর পেয়েছিলাম চর-পাঁচ জন হানাদার নিহত হয়েছিল, বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিল। তার পরপর ১২-১৫ দিন হবে বল্লায় প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে আমরা মস্ত বড় বড় মিলিটারিদের ছয়টি দেহ দখল করি। পাকিস্তান মিলিটারি যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিহত হয়েছে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি; এটা জেনে অত্র এলাকার মানুষ অসীম সাহসে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ধারণা হয়, মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদাররা পেরে উঠবে না। আদতে পেরেও ওঠেনি। বল্লা যুদ্ধের তিন দিন পর আমরা বাসাইল দখল করেছিলাম। এক দারোগাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সে দারোগা ছিল বড় বেশরম। সাধারণ লোকের কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিল, ৩০-৩৫ জনকে ধরে চালান করেছিল। তার মধ্যে ছয়-সাত জনকে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। তাই থানা দখলের পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। ওসি আবদুল খালেকসহ ১৪ জনকে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর কোনো দিন অস্ত্র ধরলে শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড- এই ছিল শর্ত। তারা বাসাইল থেকে চলে গেলেও আবার পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র ধরেছিল। বাসাইল থানা দখলের পরদিন কামুটিয়াতে এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়। সেখানে আট-নয় জন পাকিস্তানি হানাদার মারা যায়। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ৩ মাইল পেছনে আমাদের হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও মো. আনছারুল আলম হানাদারদের এক  মোটর সেলে গুরুতর আহত হয়। আমরা সেখান থেকে দেওপাড়া, ঝরকা হয়ে ঘাটাইল থানা দখল করি। সেখানেও ১৮-২০টি অস্ত্র পাওয়া যায়। ওসিকে যখন সামনে আনা হয় সে ভয়ে পেশাব করে দিয়েছিল। পূর্ণবয়সী একজন মানুষ ভয়ে পেশাব করলে কেমন বিশ্রী অবস্থা হয় আমি সেদিন প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালপুর।

চার দিন আগে কাদেরিয়া বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান গোপালপুর থানা দখল করে ওসি মানিক সিকদারকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা গোপালপুর থানা দখল করে তেমন অস্ত্র পাইনি। শুধু ৮টি রাইফেল আর ৭০০-৮০০ গুলি। সেখান থেকে সিআই মমতাজকে নিয়ে ভূঞাপুর। ভূঞাপুর থানা অনেক দিন থেকেই আমাদের দখলে। ওদিকে সখিপুর-বড়চওনা-কচুয়া-বহেরাতৈল, পশ্চিমে ভূঞাপুর-ফলদা-দৌলতপুর-মাটিকাটা-সয়া-পালিমা এসব এলাকা আমাদের হাতে। টাঙ্গাইলের অনেক জায়গায় পাকিস্তানিরা ঢুকতেই পারেনি। দুয়েক জায়গায় যদিও প্রচুর ক্ষতি স্বীকার করে মাথা ঢুকিয়েছে। কিন্তু বেশিদিন দখলে রাখতে পারেনি। আমাদের একটার পর একটা যুদ্ধজয়ে হানাদাররা যেমন ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিল, তেমনি মুক্তাঞ্চলের মানুষ ধরেই নিয়েছিল কোনোভাবেই মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদাররা পারবে না। শেষ পর্যন্ত পারেওনি। অক্টোবর-নভেম্বরে জেলা সদরের বাইরে হানাদারদের তেমন ঘাঁটি ছিল না। মধুপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী ওদিকে গোপালপুর শুধু থানা দখল করে হানাদাররা অপেক্ষায় ছিল। নভেম্বরের পরে তো ময়মনসিংহের এক অংশ, সিরাজগঞ্জ-মানিকগঞ্জ-টাঙ্গাইল-ঢাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাদেরিয়া বাহিনীর হাতে এসে যায়।

যেভাবে রা রা করে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে উঠছিল, তেমনি এখন সব ঝরে পড়ছে। ২০১৫ সালে কীভাবে হঠাৎই শওকত মোমেন শাজাহান চলে যায়। তারপর হামিদুল হক বীরপ্রতীক, তারপর আরও অনেকে। এই সেদিন চলে গেলেন আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী। গত শনিবার (২০ মে) তার এক চমৎকার স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ছিল। গিয়েছিলাম স্মরণসভায়। বুকটা বড় হাহাকার করছিল। কারণ নয়ামুন্সী অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। নয়ামুন্সী এবং ওসমান গনির কারণে সখিপুরের আশপাশে যত ক্যাম্প ছিল তাদের খাদ্যের কোনো কষ্ট হয়নি। ডা. শাহজাদা চৌধুরী ও আমজাদ বিএসসির কারণে আহতের সেবায় যেমন কোনো ত্রুটি হয়নি, তেমনি খাওয়াদাওয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। সেই নয়ামুন্সীর শনিবারের স্মরণসভায় হাজির হয়েছিলাম। অনেক লোকসমাগম হয়েছিল। হলে কোনো জায়গা ছিল না। ২৯ এপ্রিল নয়ামুন্সীর জানাজা এবং সরকারি সালাম নিয়ে আমাদের একটা অভিযোগ রয়েই গেল। একজন মুসলমান হিসেবে সব সময় আমি শরিয়ত মেনে চলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় কোনোখানে ভালোভাবে শোবার জায়গা পেলে সূর্য ওঠার আগে গোসল করে তারপর বেরোতাম। যাতে গায়ে গুলি লাগলে মারা গেলে ফরজ গোসলের জন্য কাউকে বিব্রত হতে না হয়। অল্পবয়সী একজন মহিলা ইউএনও। দু-চার জনের কাছে শুনেছি মেয়েটি বেশ ভালো, লেখাপড়াও নাকি ভালো জানেন। ভদ্রমহিলা বলেছেন, মহিলাদের গার্ড অব অনার দিতে আইনে কোনো বাধা নেই। তাহলে কি মহিলাদের গার্ড অব অনার দেওয়া আইনে সম্মতি আছে? এমনি এখানে-ওখানে মহিলারা গার্ড অব অনার দিন সেটা নিয়ে অনেকেরই হয়তো তেমন বড়সড় আপত্তি থাকবে না। কিন্ত শেষবিদায়ে একজন পুরুষকে কোনো মহিলা গার্ড অব অনার দিতে পারে এটা শরিয়ত অনুমোদন করে না। আর সাধারণত জানাজা নামাজের আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। কিন্তু নয়ামুন্সীকে মহিলা ইউএনওর নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে জানাজার পরে।

আমাদের চোখে আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী এক মস্তবড় মানুষ। নয়ামুন্সী সব সময় স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কাছে ১০-১২ বার গেছেন। একাও দু-তিন বার গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমরা ঘর ছাড়লে সখিপুরের দেবরাজ থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর জন্য নয়ামুন্সীর হাতে একখানা পত্র দিয়েছিলাম। সেটাও তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। সারা জীবন নয়ামুন্সী কোনো দুই নম্বরি করেননি। সখিপুর বণিক সমিতির প্রথম সভাপতি নয়ামুন্সী। তার ভাতের হোটেল ছিল। শওকত মোমেন শাজাহান, হামিদুল হক আরও অন্য কয়েকজন সেটাকে উজাড় করে ছাড়ত। টাকা নাই পয়সা নাই নয়ামুন্সীর হোটেলে খেয়ে ঢাকার দিকে গেলে তার কাছ থেকে কিছু টাকাপয়সা নিয়ে যেত। মাঝেমধ্যে নয়ামুন্সী বিরক্ত হতেন। আবার কখনোসখনো বলতেন, ওরা আমারটা খাবে না তো কারটা খাবে? হামিদুল হক, শওকত মোমেন শাজাহানরাও খুব একটা ছারবার পাত্র ছিলেন না। নয়ামুন্সী জোরেশোরে তেমন কিছু বলতে গেলে তারা বলতেন, ‘এই বেশি ফরফর কোরো না। তোমার হোটেলে আমরা না খেলে তুমি কী করবে? তোমার ভাত নষ্ট হবে। আমরা তো তোমার ভাত নষ্টের হাত থেকে বাঁচাই।’ নয়ামুন্সীও মেনে নিতেন। নয়ামুন্সীর লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু জ্ঞান ছিল। আমি তাকে বন্ধু বলেই ডাকতাম। নয়ামুন্সীকে বন্ধু বলতে বেশ ভালো লাগত, গর্ব হতো। গত পর্বে হামিদুল হক বীরপ্রতীক আর হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীকের নাম বাদ পড়েছিল। পরম করুণাময় আল্লাহ নয়ামুন্সীকে বেহেশতবাসী করুন। সেই সঙ্গে তার পরিবার-পরিজনকে আল্লাহতায়ালা তাঁর সুশীতল ছায়াতলে রাখুন।

১৯ তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে লতিফ ভাই ফোন করেছিলেন, ‘বজ্র আগামীকাল তোর প্রোগ্রাম কী?’ বলেছিলাম সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভা। ‘আগামীকাল শনিবার আমাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী। যত রাতই হোক তুই কিন্তু চলে আসবি।’ তেমন আর কিছুই জানতাম না। সখিপুর থেকে ৭টায় রওনা হয়ে সাড়ে ৯টায় গুলশান ১ নম্বরে হাজির হয়েছিলাম। পরিবারের প্রায় সবাই ছিল। শুধু মুরাদকে দেখিনি। আজাদ সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভায় ছিল। সেখান থেকে এসেছিল। রহিমা-শুশু-মুন্নু-বেলাল কানাডা ও আমেরিকায়, বাবুল-মুরাদ-আজাদ দেশে। মুরাদ আর বাবুলকে দেখিনি। তবে শাহানা-দুলাল ছিল। চেষ্টা করেও মুরাদকে পাইনি। সে যা হোক দেখতে দেখতে কীভাবে একজন মানুষের জীবন থেকে ৫০টা বছর চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। স্বাধীনতার পর ’৭৩ সালের ২০ মে লতিফ ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল চট্টগ্রামের পটিয়ায়। যদিও ওর ছয় বছর আগে আমার বিয়ের কথা হয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। ছয় বছর আগে কেন, লতিফ ভাইয়ের ১২-১৩ বছর পর আমার বিয়ে হয়েছে। চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবে বিয়ে হয়েছিল। বাবা-মা, রহিমা-শুশু অনেকেই গিয়েছিলাম। অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা গিয়েছিলেন। বিয়ে শেষে গভীর রাতে শুনলাম ভাবিকে নিয়ে বড় ভাই সন্ধ্যার প্লেনে ঢাকা যাবেন। সন্ধ্যায় তারা ঢাকা গেলে কে কীভাবে তাদের টাঙ্গাইল নিয়ে যাবেন? তাই রাতেই রওনা হয়েছিলাম ঢাকার পথে। ১৩-১৪টি গাড়ি ছিল। অনেক রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে কুমিল্লা সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। খাটপালঙ্ক ছিল না। মনে হয় ঘরদুয়ারও ছিল ৪-৫টি। কয়েকজন বিদেশিও ছিল। হঠাৎই গোলমাল শুনি। বেশ কিছু তর্কাতর্কি চলে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এক বিদেশির মাথার নিচ থেকে এনায়েত করীম আতকা টানে বালিশ নিয়ে গেছেন। লোকটির মাথা ফ্লোরে পড়ে খুব ব্যথা পেয়েছেন। ছুটে গিয়ে হাত চেপে ধরে বিদেশিকে শান্ত করেছিলাম। সেদিন ২১ মে ছিল বিরোধী দলের ডাকা হরতাল। ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছিলাম।

দাউদকান্দি এবং মেঘনায় ফেরি থাকায় ২ ঘণ্টার মতো লেগেছিল। সাড়ে ৭টার দিকে ভাই-ভাবিকে নিয়ে দুই গাড়িতে টাঙ্গাইলের পথে রওনা হয়েছিলাম। চন্দ্রার কাছাকাছি পৌঁছাতেই প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বাবার গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। শেষে দুই গাড়ির আন্ডাবাচ্চা-বড়সড় সবাইকে নিয়ে ১২-১৪ জন একই গাড়িতে উঠেছিলাম। টাঙ্গাইল পৌঁছাতে খুব কষ্ট হয়নি। মা-বাবা, আমার শ্বশুর আবদুল হামিদ কোরায়শী; আরও কে কে যেন ছিলেন। হামিদ কোরায়শী শ্বশুর হয়েছিলেন অনেক পরে। সেই ভাই এবং ভাবির সেদিন ছিল বিবাহবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁদের সুস্থ রাখুন, শান্তিতে রাখুন এটাই কামনা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা

ডাংগুলি

সাদা পাখি
সাদা পাখি

ডাংগুলি

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার
‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার

ডাংগুলি

শিউলি ফুল
শিউলি ফুল

ডাংগুলি

মায়ের ছবি
মায়ের ছবি

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান

সাহিত্য

ধুত্তুরি
ধুত্তুরি

ডাংগুলি

স্বপ্ন ভেলা
স্বপ্ন ভেলা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কচুর পাতায় মুক্তদানা
কচুর পাতায় মুক্তদানা

ডাংগুলি

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল

পেছনের পৃষ্ঠা

নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

শোকাহত স্বজনরা
শোকাহত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম