শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়াত নয়ামুন্সী, পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী

ইদানীং প্রতিদিনই মৃত্যুসংবাদ নিয়ে কাজ শুরু করি। নিজের যেমন বয়স হয়েছে, সাথিবন্ধুদেরও হয়েছে। তাই মৃত্যুর সঙ্গে গলাগলি করেই চলতে হয়। কালিহাতী ও বাসাইলের পাহাড়ি এলাকা আগে থেকেই আমার পরিচিত। সখিপুর চিনেছি ’৭০ সালের নির্বাচনের পর। তার আগে আশপাশের বহু জায়গা চিনতাম। মরিচা-বাঘেরবাড়ি-ছোট চওনা-বড় চওনা-ইন্দ্রজানী-কুতুবপুর- সাগরদিঘী-জোরদিঘী-কাজলা কামালপুর-ধলাপাড়া এসব ছিল আমার নখদর্পণে। অন্যদিকে রতনগঞ্জ-বহেরাতৈল-দাড়িয়াপুর-আবাদী-ঈশ্বরগঞ্জ-মিরিকপুর-খোলাঘাটা এসবও চিনতাম। কিন্তু সখিপুর চিনতাম না। সখিপুর তখন ছিল দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের নাম ছিল গজারিয়া। এখন গজারিয়া দুই ইউনিয়ন এবং এক পৌরসভায় ভাগ হয়েছে- দাড়িয়াপুর ও পাথার ইউনিয়ন, অন্যদিকে সখিপুর পৌরসভা। সখিপুরকে চিনেছিলাম ’৭০ সালে। ’৭১-এর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল জেলার কয়েকজন সংসদ সদস্য সখিপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন। সেখানে অন্য ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আমিও গিয়েছিলাম। সেই আমার প্রথম সখিপুর দেখা। ওর পরই মুক্তিযুদ্ধ। যদিও বাসাইল থানার সখিপুর মুসলিম লীগে ভরা। তারা সবাই সামর্থ্যবান সম্পদশালী। তাদের থামিয়ে রাখা এক অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সখিপুরের মানুষের প্রবল প্রতিরোধের মুখে স্বাধীনতাবিরোধীরা কেউ দাঁড়াতে পারেনি। বরং যাদের স্বাধীনতাবিরোধী বিরাট পান্ডা হওয়ার কথা তারা পরিবেশগত কারণে সবাই মুক্তিযোদ্ধা। এর পেছনে মূলত কালমেঘায় একদল ইপিআর ঘাঁটি গেড়েছিল। পিলখানা ইপিআর ব্যারাক থেকে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘাঁটি করে পাহাড়ের নির্জন নিরাপদ জঙ্গলে। তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে তারা হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতও হয়। কিন্তু পরে বুঝেছি ২০-৫০-১০০ জন নিয়মিত সৈনিকের পাকিস্তান হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ ছিল না। তারা করতেও পারেনি। তাদের ফেলে যাওয়া কয়েক শ অস্ত্র আমরা কাজে লাগিয়েছিলাম। প্রথম প্রথম সখিপুরের সম্পদশালী কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। লোকজন নিয়ে আমি যে সময় সখিপুরে পৌঁছি তার এক রাত আগে সখিপুরের শানবান্ধার মান্না তালুকদারকে কালমেঘার ইপিআরের একদল এসে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। আমি তখনো কোনো হত্যার পক্ষে ছিলাম না। মান্না তালুকদারকে হত্যা করলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী হিসেবে তাকে শাস্তি দেওয়ার মতো কাজ করেছিল। আমি যখন কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিয়ে পাহাড়ে যাই তার আগের রাতে মান্না তালুকদারকে মেরে ফেলা হয়। এ আঘাত স্বাধীনতাবিরোধী সবার ওপর পড়েছিল। আর বিশেষ করে এত তাড়াতাড়ি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকটা সংগঠিত হয়েছিল যে পাকিস্তান পক্ষের লোকজন ভালো করে শ্বাস নিতেই পারেনি। তার আগেই একটা বাহিনী গড়ে ওঠে। এক থেকে দুই, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে দ্রুত সংখ্যা বাড়তে থাকে। সখিপুর পাইলট স্কুলের সামনে থেকে আমরা জনাচল্লিশ সদস্য সংগ্রহ করেছিলাম। তারপর শুধু এদিকওদিক চলা। এক ঘণ্টার জন্যও কাউকে বসে থাকতে দিইনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জেনারেল রোমেল যেমন বালুময় মিসর-ইরাক-ইরানের মতো এলাকায় ব্রিটিশ বাহিনীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আমরাও সে রকম পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বা তাদের সমর্থকদের বুঝতে দিইনি মুক্তিযোদ্ধা কতজন, কটা দল মুক্তিযুদ্ধ করছে। এর পরই পাছচারানে একটি যুদ্ধ হয়। পাছচারানের ঘটনাকে যুদ্ধ না বলে আচমকা আক্রমণ বললে ঠিক হবে। নিশ্চিত করে বলতে পারব না কজন পাকিস্তানি মারা গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। গোলাগুলির দু-তিন দিন পর আমরা ৭-৮টি অস্ত্র পেয়েছিলাম। লোকমুখে খবর পেয়েছিলাম চর-পাঁচ জন হানাদার নিহত হয়েছিল, বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিল। তার পরপর ১২-১৫ দিন হবে বল্লায় প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে আমরা মস্ত বড় বড় মিলিটারিদের ছয়টি দেহ দখল করি। পাকিস্তান মিলিটারি যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিহত হয়েছে আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি; এটা জেনে অত্র এলাকার মানুষ অসীম সাহসে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ধারণা হয়, মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদাররা পেরে উঠবে না। আদতে পেরেও ওঠেনি। বল্লা যুদ্ধের তিন দিন পর আমরা বাসাইল দখল করেছিলাম। এক দারোগাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সে দারোগা ছিল বড় বেশরম। সাধারণ লোকের কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিল, ৩০-৩৫ জনকে ধরে চালান করেছিল। তার মধ্যে ছয়-সাত জনকে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। তাই থানা দখলের পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। ওসি আবদুল খালেকসহ ১৪ জনকে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর কোনো দিন অস্ত্র ধরলে শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড- এই ছিল শর্ত। তারা বাসাইল থেকে চলে গেলেও আবার পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র ধরেছিল। বাসাইল থানা দখলের পরদিন কামুটিয়াতে এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়। সেখানে আট-নয় জন পাকিস্তানি হানাদার মারা যায়। যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে ৩ মাইল পেছনে আমাদের হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও মো. আনছারুল আলম হানাদারদের এক  মোটর সেলে গুরুতর আহত হয়। আমরা সেখান থেকে দেওপাড়া, ঝরকা হয়ে ঘাটাইল থানা দখল করি। সেখানেও ১৮-২০টি অস্ত্র পাওয়া যায়। ওসিকে যখন সামনে আনা হয় সে ভয়ে পেশাব করে দিয়েছিল। পূর্ণবয়সী একজন মানুষ ভয়ে পেশাব করলে কেমন বিশ্রী অবস্থা হয় আমি সেদিন প্রথম উপলব্ধি করেছিলাম। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালপুর।

চার দিন আগে কাদেরিয়া বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান গোপালপুর থানা দখল করে ওসি মানিক সিকদারকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা গোপালপুর থানা দখল করে তেমন অস্ত্র পাইনি। শুধু ৮টি রাইফেল আর ৭০০-৮০০ গুলি। সেখান থেকে সিআই মমতাজকে নিয়ে ভূঞাপুর। ভূঞাপুর থানা অনেক দিন থেকেই আমাদের দখলে। ওদিকে সখিপুর-বড়চওনা-কচুয়া-বহেরাতৈল, পশ্চিমে ভূঞাপুর-ফলদা-দৌলতপুর-মাটিকাটা-সয়া-পালিমা এসব এলাকা আমাদের হাতে। টাঙ্গাইলের অনেক জায়গায় পাকিস্তানিরা ঢুকতেই পারেনি। দুয়েক জায়গায় যদিও প্রচুর ক্ষতি স্বীকার করে মাথা ঢুকিয়েছে। কিন্তু বেশিদিন দখলে রাখতে পারেনি। আমাদের একটার পর একটা যুদ্ধজয়ে হানাদাররা যেমন ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিল, তেমনি মুক্তাঞ্চলের মানুষ ধরেই নিয়েছিল কোনোভাবেই মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদাররা পারবে না। শেষ পর্যন্ত পারেওনি। অক্টোবর-নভেম্বরে জেলা সদরের বাইরে হানাদারদের তেমন ঘাঁটি ছিল না। মধুপুর-ঘাটাইল-কালিহাতী ওদিকে গোপালপুর শুধু থানা দখল করে হানাদাররা অপেক্ষায় ছিল। নভেম্বরের পরে তো ময়মনসিংহের এক অংশ, সিরাজগঞ্জ-মানিকগঞ্জ-টাঙ্গাইল-ঢাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাদেরিয়া বাহিনীর হাতে এসে যায়।

যেভাবে রা রা করে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে উঠছিল, তেমনি এখন সব ঝরে পড়ছে। ২০১৫ সালে কীভাবে হঠাৎই শওকত মোমেন শাজাহান চলে যায়। তারপর হামিদুল হক বীরপ্রতীক, তারপর আরও অনেকে। এই সেদিন চলে গেলেন আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী। গত শনিবার (২০ মে) তার এক চমৎকার স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল ছিল। গিয়েছিলাম স্মরণসভায়। বুকটা বড় হাহাকার করছিল। কারণ নয়ামুন্সী অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। নয়ামুন্সী এবং ওসমান গনির কারণে সখিপুরের আশপাশে যত ক্যাম্প ছিল তাদের খাদ্যের কোনো কষ্ট হয়নি। ডা. শাহজাদা চৌধুরী ও আমজাদ বিএসসির কারণে আহতের সেবায় যেমন কোনো ত্রুটি হয়নি, তেমনি খাওয়াদাওয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। সেই নয়ামুন্সীর শনিবারের স্মরণসভায় হাজির হয়েছিলাম। অনেক লোকসমাগম হয়েছিল। হলে কোনো জায়গা ছিল না। ২৯ এপ্রিল নয়ামুন্সীর জানাজা এবং সরকারি সালাম নিয়ে আমাদের একটা অভিযোগ রয়েই গেল। একজন মুসলমান হিসেবে সব সময় আমি শরিয়ত মেনে চলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের সময় কোনোখানে ভালোভাবে শোবার জায়গা পেলে সূর্য ওঠার আগে গোসল করে তারপর বেরোতাম। যাতে গায়ে গুলি লাগলে মারা গেলে ফরজ গোসলের জন্য কাউকে বিব্রত হতে না হয়। অল্পবয়সী একজন মহিলা ইউএনও। দু-চার জনের কাছে শুনেছি মেয়েটি বেশ ভালো, লেখাপড়াও নাকি ভালো জানেন। ভদ্রমহিলা বলেছেন, মহিলাদের গার্ড অব অনার দিতে আইনে কোনো বাধা নেই। তাহলে কি মহিলাদের গার্ড অব অনার দেওয়া আইনে সম্মতি আছে? এমনি এখানে-ওখানে মহিলারা গার্ড অব অনার দিন সেটা নিয়ে অনেকেরই হয়তো তেমন বড়সড় আপত্তি থাকবে না। কিন্ত শেষবিদায়ে একজন পুরুষকে কোনো মহিলা গার্ড অব অনার দিতে পারে এটা শরিয়ত অনুমোদন করে না। আর সাধারণত জানাজা নামাজের আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। কিন্তু নয়ামুন্সীকে মহিলা ইউএনওর নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে জানাজার পরে।

আমাদের চোখে আবদুল হামিদ নয়ামুন্সী এক মস্তবড় মানুষ। নয়ামুন্সী সব সময় স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কাছে ১০-১২ বার গেছেন। একাও দু-তিন বার গিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমরা ঘর ছাড়লে সখিপুরের দেবরাজ থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর জন্য নয়ামুন্সীর হাতে একখানা পত্র দিয়েছিলাম। সেটাও তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। সারা জীবন নয়ামুন্সী কোনো দুই নম্বরি করেননি। সখিপুর বণিক সমিতির প্রথম সভাপতি নয়ামুন্সী। তার ভাতের হোটেল ছিল। শওকত মোমেন শাজাহান, হামিদুল হক আরও অন্য কয়েকজন সেটাকে উজাড় করে ছাড়ত। টাকা নাই পয়সা নাই নয়ামুন্সীর হোটেলে খেয়ে ঢাকার দিকে গেলে তার কাছ থেকে কিছু টাকাপয়সা নিয়ে যেত। মাঝেমধ্যে নয়ামুন্সী বিরক্ত হতেন। আবার কখনোসখনো বলতেন, ওরা আমারটা খাবে না তো কারটা খাবে? হামিদুল হক, শওকত মোমেন শাজাহানরাও খুব একটা ছারবার পাত্র ছিলেন না। নয়ামুন্সী জোরেশোরে তেমন কিছু বলতে গেলে তারা বলতেন, ‘এই বেশি ফরফর কোরো না। তোমার হোটেলে আমরা না খেলে তুমি কী করবে? তোমার ভাত নষ্ট হবে। আমরা তো তোমার ভাত নষ্টের হাত থেকে বাঁচাই।’ নয়ামুন্সীও মেনে নিতেন। নয়ামুন্সীর লেখাপড়া ছিল না। কিন্তু জ্ঞান ছিল। আমি তাকে বন্ধু বলেই ডাকতাম। নয়ামুন্সীকে বন্ধু বলতে বেশ ভালো লাগত, গর্ব হতো। গত পর্বে হামিদুল হক বীরপ্রতীক আর হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীকের নাম বাদ পড়েছিল। পরম করুণাময় আল্লাহ নয়ামুন্সীকে বেহেশতবাসী করুন। সেই সঙ্গে তার পরিবার-পরিজনকে আল্লাহতায়ালা তাঁর সুশীতল ছায়াতলে রাখুন।

১৯ তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে লতিফ ভাই ফোন করেছিলেন, ‘বজ্র আগামীকাল তোর প্রোগ্রাম কী?’ বলেছিলাম সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভা। ‘আগামীকাল শনিবার আমাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী। যত রাতই হোক তুই কিন্তু চলে আসবি।’ তেমন আর কিছুই জানতাম না। সখিপুর থেকে ৭টায় রওনা হয়ে সাড়ে ৯টায় গুলশান ১ নম্বরে হাজির হয়েছিলাম। পরিবারের প্রায় সবাই ছিল। শুধু মুরাদকে দেখিনি। আজাদ সখিপুরে নয়ামুন্সীর স্মরণসভায় ছিল। সেখান থেকে এসেছিল। রহিমা-শুশু-মুন্নু-বেলাল কানাডা ও আমেরিকায়, বাবুল-মুরাদ-আজাদ দেশে। মুরাদ আর বাবুলকে দেখিনি। তবে শাহানা-দুলাল ছিল। চেষ্টা করেও মুরাদকে পাইনি। সে যা হোক দেখতে দেখতে কীভাবে একজন মানুষের জীবন থেকে ৫০টা বছর চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। স্বাধীনতার পর ’৭৩ সালের ২০ মে লতিফ ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল চট্টগ্রামের পটিয়ায়। যদিও ওর ছয় বছর আগে আমার বিয়ের কথা হয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। ছয় বছর আগে কেন, লতিফ ভাইয়ের ১২-১৩ বছর পর আমার বিয়ে হয়েছে। চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবে বিয়ে হয়েছিল। বাবা-মা, রহিমা-শুশু অনেকেই গিয়েছিলাম। অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা গিয়েছিলেন। বিয়ে শেষে গভীর রাতে শুনলাম ভাবিকে নিয়ে বড় ভাই সন্ধ্যার প্লেনে ঢাকা যাবেন। সন্ধ্যায় তারা ঢাকা গেলে কে কীভাবে তাদের টাঙ্গাইল নিয়ে যাবেন? তাই রাতেই রওনা হয়েছিলাম ঢাকার পথে। ১৩-১৪টি গাড়ি ছিল। অনেক রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে কুমিল্লা সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। খাটপালঙ্ক ছিল না। মনে হয় ঘরদুয়ারও ছিল ৪-৫টি। কয়েকজন বিদেশিও ছিল। হঠাৎই গোলমাল শুনি। বেশ কিছু তর্কাতর্কি চলে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এক বিদেশির মাথার নিচ থেকে এনায়েত করীম আতকা টানে বালিশ নিয়ে গেছেন। লোকটির মাথা ফ্লোরে পড়ে খুব ব্যথা পেয়েছেন। ছুটে গিয়ে হাত চেপে ধরে বিদেশিকে শান্ত করেছিলাম। সেদিন ২১ মে ছিল বিরোধী দলের ডাকা হরতাল। ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছিলাম।

দাউদকান্দি এবং মেঘনায় ফেরি থাকায় ২ ঘণ্টার মতো লেগেছিল। সাড়ে ৭টার দিকে ভাই-ভাবিকে নিয়ে দুই গাড়িতে টাঙ্গাইলের পথে রওনা হয়েছিলাম। চন্দ্রার কাছাকাছি পৌঁছাতেই প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বাবার গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। শেষে দুই গাড়ির আন্ডাবাচ্চা-বড়সড় সবাইকে নিয়ে ১২-১৪ জন একই গাড়িতে উঠেছিলাম। টাঙ্গাইল পৌঁছাতে খুব কষ্ট হয়নি। মা-বাবা, আমার শ্বশুর আবদুল হামিদ কোরায়শী; আরও কে কে যেন ছিলেন। হামিদ কোরায়শী শ্বশুর হয়েছিলেন অনেক পরে। সেই ভাই এবং ভাবির সেদিন ছিল বিবাহবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁদের সুস্থ রাখুন, শান্তিতে রাখুন এটাই কামনা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে