শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ফেসবুকে ভানুমতীর খেল

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফেসবুকে ভানুমতীর খেল

ধন্যবাদ ফেসবুক! আপনার কল্যাণে নানারকম খেলা দেখছি আমরা। এ এক অসামান্য বিনোদন! বড়সড় রঙ্গ-তামাশা! আপনি জন্মগ্রহণ না করলে, মার্ক জাকারবার্গ আপনার জন্ম না দিলে কীভাবে ঘরে বসে পেতাম এমন মনোহর বিনোদন! কেউ লাইভে সনদ পুড়িয়ে চাকরি পাচ্ছেন, কেউ লাইভে হাত কাটছেন, কেউ নিজের মাথায় গুলি করছেন, কেউ পুরস্কার চাচ্ছেন, কেউ ক্যামেরা নিয়ে দান খয়রাত করছেন, কেউ বন্ধুর বউ নিয়ে পালাচ্ছেন। প্রেম-ভালোবাসার কথা বলছেন দেদার। প্রকাশ্য- অপ্রকাশ্য কত উপায় আছে। ইনবক্স নামক বাক্সে অশ্লীল অশোভনতা চলছে। জনসেবার নামে বাণিজ্য চলছে। নানারকম সুস্বাদু খাবারের পসরা দেখছি দিনের পর দিন। কতজন কত বড় রাঁধুনি, কত বড় বিউটিশিয়ান সবই জানতে পারছি ফেসবুকের দৌলতে। দেশের অনেক মানুষ এসব খাবার খাওয়া তো দূরের কথা, চোখেও দেখে না তা- তাদের মনে থাকে না। এদের অনেকে আবার গলা ফাটিয়ে সমতা, ন্যায্যতা, প্রগতি এসব কথা বলে!

গোটা বিশ্ব পাচ্ছি চোখের সামনে। ঘটনার শেষ নেই। রোমান্স, থ্রিল, হরর, অ্যাকশন কী নেই এখানে। বাণিজ্য আছে, বিপণন আছে, ঘটকালি আছে। আছে গান, নাচ, বাজনা, অঙ্গভঙ্গি, প্যারোডি হাজারো জিনিস।

যে মেয়েটি সনদ পুড়িয়ে চাকরি পেয়েছেন ফেসবুকের কাছে তিনি নিশ্চয়ই চির কৃতজ্ঞ। সরকারি চাকরির বয়স বাড়ানোর জন্য আন্দোলন করছিলেন ভালো কথা। দেশে আসলেই শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা অনেক। অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রী ভালো রেজাল্ট, ভালো পড়াশোনা করেও বছরের পর বছর ইন্টারভিউ দিয়ে চাকরি পাচ্ছেন না-এটা সত্য। তাদের দীর্ঘশ্বাস আছে, কান্না আছে, পরিবারের তাদের কাছে চাওয়া আছে, অবহেলা আছে সবই সত্য। আশপাশের বহু দেশে সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ এবং তদূর্ধ্ব এটাও সত্য। সবই মানছি। কিন্তু এভাবে কেন?

নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো যেতে পারে। যোগ্য হয়েও যারা চাকরি পান না, কেন পান না তা খতিয়ে দেখা যেতে পারে, স্বচ্ছতা বাড়ানোর ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু একজন লাইভে এসে সনদ পুড়িয়ে চাকরি পেয়ে গেল এটা কেমন কথা! সনদ পোড়ানো তো একটা মারাত্মক অপরাধ, তাও আবার লাইভে এসে! এবার যদি ওর দেখাদেখি বেকার ছেলেমেয়েরা সনদ পোড়াতে থাকে তখন কী হবে! দেশে তো আবেগি ছেলেমেয়ের অভাব নেই। সরকার কয়জনের চাকরি দেবে! আর সনদ পোড়ানোর পরও যখন তারা চাকরি পাবে না তখন তারা যে কোনো আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলতে পারে। তাদের হতাশা চতুর্গুণ হয়ে যেতে পারে! আমি কোনো নারীর চাকরি পাওয়ার বিপক্ষে নই। সারা জীবন নারীদের জন্য কাজ করেছি, করছি। তার মানে এই নয় যে, আমি পুরুষের জন্য কাজ করি না। পুরুষের প্রতি অন্যায়-অবিচার দেখলেও আমি কলম ধরি। নারীরা পিছিয়ে আছে, তাদের ওপর অন্যায়-অবিচার বেশি হয় বলেই তাদের জন্য লিখি, কাজ করি। শুনেছি এই মেয়েটি সংগ্রামী। কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে লড়াই করে এ পর্যন্ত এসেছে। নিজে পড়েছে, পরিবারকে সাহায্য করেছে, এখন বয়স বাড়ানো আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তার বক্তব্য আমি শুনেছি। যৌক্তিক এবং গোছানো। তার সংগ্রামী চরিত্রের সঙ্গে এই সনদ পোড়ানোর বিষয়টা একদম যায় না। তিনি যদি সংগ্রামে জিতে দাবি আদায় করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় চাকরি পেতেন তাহলে তাকে সাধুবাদ জানাতে পারতাম।

আমাদের একজন বিশিষ্ট কবি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন। তার কবিতা এতটাই ভালো যে, স্ট্যাটাস না দিলেও তিনি পুরস্কার পেতেন। হয়তো এ বছর না পেয়ে পরের বছর পেতেন। তাতে কিন্তু তার বড়ত্ব এতটুকু কমত না। যেমন এই পুরস্কার তাকে এতটুকু বড় করেনি। তার লেখা ‘আমি আজ কারো রক্ত চাইতে আসিনি’, স্বাধীনতা, এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো কিংবা ‘হুলিয়া’ এক একটি মাইলস্টোন। হুলিয়া পড়ে এই কবির কবিতার প্রেমে পড়েছিলাম। আজও গোটা কবিতাটা আমার মুখস্থ। যার প্রতিটা লাইন আমাকে উদ্বেলিত করে। এমন নিশ্চয়ই অজস্র ভক্ত-পাঠক তার আছে! তার কবিতা তো এমনিতেই বেঁচে থাকবে। তারপরও তিনি পুরস্কার চাইলেন এবং উদাহরণ সৃষ্টি করলেন। এখন তিনি আরও কিছু চাইছেন তাও এই ফেসবুকে। তার দেখাদেখি অন্য কবিরাও চাইতে শুরু করেছেন। পুরস্কার/সম্মাননা এখন আর দেওয়ার বিষয় না, চাওয়ার বিষয়। শুনেছি কয়েক বছর আগে একজন লেখক কোনো একটা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন, এবার যদি আমাকে পুরস্কার দেওয়া না হয় আমি আত্মহত্যা করব। আর একজন কর্তাব্যক্তির পা ধরে বসেছিলেন, অন্য একজন এককাঠি ওপরে উঠে টেবিল চাপড়ে বলেছিলেন, কেন আমি পাব না, দিতে হবে। এরা সবাই পেয়ে গেছেন।

এসব অপসংস্কৃতি! বিজ্ঞান দিয়েছে বেগ কেড়ে নিয়েছে আবেগ এই অমোঘ বাক্য এখন যেন আর সত্য নয়। ফেসবুক লাইভে এসে আবেগ জাগ্রত করা যায়। অনেক কিছু আদায় করে নেওয়া যায়। অনেক কান্নাকাটি করেও যা পাওয়া যায় না তা কাউকে কাউকে ফেসবুক দেয়। সবাইকে নয়। যেমন আমি আমার এলাকার কবরস্থানে মধ্যরাতে বুলডোজার চালানো নিয়ে ফেসবুকে অনেক কেঁদেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চেয়েছি। কেউ দৃষ্টিপাত করেনি, কর্ণপাত করেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হয়তো বিষয়টি জানেনও না। জানলে তিনি হস্তক্ষেপ করতেন এ বিশ্বাস আমার আছে! কেউ কখনো শুনেছে কবরে বুলডোজার চালানো যায়! পাকিস্তানিদের বাঙালির ওপর এত আক্রোশ ছিল, গণহত্যা করেছে নির্বিচারে কিন্তু তারাও কবরে বুলডোজার চালায়নি। নড়াইল পৌরসভা চালিয়েছে। এ বিষয়টি আমার একার নয়, নিজের জন্য কিছু চাইনি। নড়াইলের আপামর জনসাধারণের জন্য চেয়েছিলাম। পাইনি।

নির্দ্বিধায় স্বীকার করি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। আমাদের জীবন গতিময় হয়েছে, সহজ হয়েছে। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপের কারণে বিদেশের আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলতে পারছি, তাদের খোঁজখবর রাখতে পারছি। এটা অনেক বড় বিষয়। কিন্তু ফেসবুক আমাদের জীবন জটিল করে দিয়েছে, ফেসবুকের অপব্যবহার হচ্ছে এটাও ভাবার বিষয়। ফেসবুক লাইভে এসে কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে আত্মহত্যা করছে। যেন হরর মুভি দেখছি। আমি আত্মঘাতী হচ্ছি এটাও মানুষকে দেখাতে হবে যাতে তারা এ পথে হাঁটতে উৎসাহী হয়। আমি হাতের রগ কাটছি এটা দেখিয়ে তরুণ সমাজকে বিভ্রান্ত করতে হবে। আরেকজনের বউ নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছি, কী প্রশংসার কথা! এটাও দেখাতে হবে। শত পদ রান্না করে খাচ্ছি ছিটাচ্ছি হল্লা করছি এটাও দেখাতে হবে! মৃতদেহের পাশে বসে ছবি তুলে দেখাতে হবে, মুমূর্ষু রোগীকে বিছানা থেকে তুলে ছবি তুলে দেখাতে হবে আমি তাকে দেখতে গিয়ে তার জীবন ধন্য করে দিয়েছি। এক পোঁটলা চাল ১০ জন মিলে দিয়ে ছবি তুলে দেখাতে হবে আমি কত বড় দানবীর!

ফেসবুক চলানোতে কি কোনো নিয়মনীতি নেই? নেই কোনো বিধিনিষেধ? কোন কথা বলা যাবে, কোন কাজ করা যাবে, কী করা যাবে না এগুলো কি বলা নেই?

চেয়ে কিছু নেওয়াতে কোনো কৃতিত্ব নেই। অর্জন করায় আছে। সে যদি ছোট্ট একটা চাকরি বা কাজ হয় তাতেও সন্তুষ্টি আছে। আমি যখন বিসিএসে যোগদান করি কেউ কেউ প্রশ্ন করেছিল, জেলা কোটায় এসেছ? বলেছিলাম, না। এরপর প্রশ্ন ছিল মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এসেছ? সজোরে বলেছিলাম, না। এরপরের প্রশ্ন ছিল, তাহলে? যেন এর বাইরে আমি আসতে পারি না, আসার যোগ্যতা নেই। বলেছিলাম, প্রশাসনের মেধা তালিকায় ১০ জনের একজন হয়ে এসেছি। শহীদ পরিবার হিসেবে আমরা কোনো বাড়ি, চাকরি, জমি, সুযোগ-সুবিধা নিইনি। আমিও না, আমার পরিবারও না। আমার মতো অসংখ্য শহীদ পরিবার কোনো সুযোগ নেয়নি। মুক্তিযুদ্ধে যাদের বিন্দুমাত্র অবদান নেই এমন অনেকে সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে, নিচ্ছে। অনেকের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল হয়েছে। এতে কোনো গৌরব নেই। যা আমার না, তা অনৈতিক উপায়ে নেওয়ায় গ্লানি মেশানো আছে।

এ দেশ নির্মাণে যারা রক্ত দিয়েছেন, যারা যুদ্ধ করেছেন, যাদের পরিবার সাফার করেছে, সাপোর্ট করছে তারা চায় সবকিছু হোক যোগ্যতার ভিত্তিতে। তারা চায় এ দেশে কেউ বেকার থাকবে না, সবার কর্মসংস্থান হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে। সবাই আত্মসম্মান আর আপন মহিমায় বাঁচবে। চেয়ে-চিন্তে নয়। তাহলেই যে সংগ্রাম আর ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে তা অক্ষুণ্ন থাকবে। শহীদের আত্মা শান্তি পাবে।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে