শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩

ইদানীং করোনা কোথায়?

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইদানীং করোনা কোথায়?

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ঢাকাগামী আকাশতরীর জন্য অপেক্ষা করছি গণভিআইপি লাউঞ্জে। ভিআইপি লাউঞ্জটি ‘বর্তমান’ মহোদয়গণের জন্য। সেখানে সালামও লম্বা, যত্ন-আত্তিও। যারা ‘সাবেক’ তারা ছোট সালাম পেয়ে থাকেন, তাদের সঙ্গে এ গণভিআইপি লাউঞ্জে আরও আসেন অনেক ‘আমি অমুক-তমুক’ টাইপের পাতিনেতা। যা হোক, আমি একা বিরসবদনে বিলম্বিত ফ্লাইটের জন্য অপেক্ষা করছি। ফ্লাইট ধরার জন্য খুলসী রেস্ট হাউস থেকে সেই ভোরে যাত্রা করে আমার শাহ আমানতে পৌঁছানো। ঢাকা থেকে ফ্লাইট ছাড়তে দেরি করছে কী যেন কী কারণে। শাহ আমানতের আকাশ ঝলমলে। সোফায় হেলান দিয়ে একটু তন্দ্রায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলুম- মোর ঘুমঘোরে এলে মনোহর এ ধরনের গানের সুর বাজাতে বাজাতে এলো এলোকেশী রুক্ষ অথচ সৌম্যকান্তি একজন। মনে হলো চিনি তাকে। কিন্তু মনে করতে পারছি না। চিনতে দেরি তো হবেই। ফোকলা দাঁতের হাসি দিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে বাজালেন আরেকটি গান (আমার বেশ প্রিয়) ‘তোমরা ভুলে গেছো মল্লিকাদির নাম’। আমি বললাম ধরা দিচ্ছেন না কেন? সে বলল, ‘করোনা ধরা দিলে তো আপনার পিলে চমকাবে! কেননা বুস্টার ডোজ নিয়ে আমাকে তাড়িয়েছেন ভেবে আপনার দেহতরীতে চেক ইন করি কেমনে?’ ওঃ এতক্ষণে চিনলাম এবং বুঝলাম ইনি করোনা কভিড-১৯-এর স্বপ্নবিলাস। মনে পড়ছে লাদাখ সীমান্তে সৈন্যসামন্ত জড়ো করে চীন ভারতকে যখন টানটান উত্তেজনায় নিয়ে এসেছে তখন সিমলায় শান্তিসংলাপের সুযোগ সমুপস্থিত হয়। সে প্রায় আড়াই বছর আগের কথা। সেবার সিমলা এয়ারপোর্টে করোনার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা। দেখা থেকে কত কথা। পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল, এক নিমেষে পড়ে শেষ করেছিলেন আমার এক সুহৃদ।

এখন আমার সামনে সে দাঁড়িয়ে। লাবণ্য নেই কিন্তু স্নিগ্ধতা আছে, কর্কশ কণ্ঠে মোলায়েম সুরের পালে বাতাস লাগার মতো মিয়া তানসেনের তানপুরায় তাল ধরার মতো তাল লয় সব ঠিক আছে। কুশল বিনিময় হলো। প্রথমেই এপোলেজিটিক করোনা। আপনাদের বছর দুই বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিয়েছিলাম। আপনারা আমাকে নিয়ে রাজনীতির খেল কম দেখালেন না। ব্যবসাপাতিও কম করলেন না। রাজনীতি, ভূরাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগে আর আপনাদের আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ে আমি কেন দাবার ঘুঁটি হলেম তা ভাবলে অবাক হই। ভূরাজনীতির ভায়রাভাইদের তো দেখলাম এখন অস্ত্রে শান দিচ্ছে, কামান দাগছে ইউক্রেন আর রাশিয়ায়। পুতিন সাহেবের সঙ্গে সেদিন মধ্যাহ্নভোজের টেবিলে আলাপ হচ্ছিল পুতিন-জেলেনস্কি দুজনেই বোঝেন তাদের কাজটা ভালো হচ্ছে না। কিন্তু পুতুল খেলার শেষ অঙ্কে পৌঁছাতে মনে হয় দুজনই ধাঁধার মধ্যে আছেন। হঠাৎ ফিক করে হাসি দিয়ে জানালেন, জানেন সেই ক্ষমতাধর ব্যক্তি যে বলেছিল এপ্রিলে গরম শুরু হলে করোনা পালাবে। তার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম। যাক, সবচেয়ে বড় খবর হলো আজ তেনাকে জেলে পুরেছেন সে দেশের বিচারকম লি। সে দেশের সাবেক কোনো ক্ষমতাধরের এই প্রথম শ্রীঘরে পদার্পণ! মাইলস্টোনরূপী ঘটনা, নয় কি? তার খায়েশ আবার খাড়াবেন। আমার কোনো মন্তব্য নেই। দেখছেন না চীনা প্রেসিডেন্ট পুতিনের রাজপ্রাসাদে। কলির আকাল আর কি? যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা অনেক আগে থেকে চলছিল। কিন্তু আমার আগমনে যুদ্ধবাজরা বিশ্বায়নে বিভক্ত, মুক্তবাজতন্ত্রীরা কেমন যেন চুপসে যাচ্ছিল। আমাদের ফাইনাল রিপোর্ট দেখা হলো না। বারবার ভোল পাল্টাচ্ছে করোনার জ্ঞাতিগোষ্ঠীর। কীসব বাহারি নাম তাদের। জানলুম বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমি আর নেই মর্মে ঘোষণা দিয়েছে। আপনাদের সব বিমানবন্দরে করোনা সনদ পরীক্ষা বা প্রশ্ন আর করতে হবে না। এবার করোনা মনে হয় একটু সিরিয়াস হয়ে বলতে শুরু করল।

আমাকে ঠেকানোর জন্য, আমার থেকে বাঁচার জন্য আপনাদের দেশগুলোর সরকারেরা যেখানে যেভাবে পেরেছে (হাজার হাজার কোটি ডলার ব্যয় সাপেক্ষে) ভ্যাকসিন জোগাড় করে জনগণকে ‘ফ্রি’ দিয়েছে। নকল করার সময় পাওয়া যায়নি। যদিও পরিস্থিতি ততটা খারাপ হয়নি। ভ্যাকসিনগুলো কায়েমি সিন্ডিকেট বা ব্যবসায়ীদের জন্য প্রচুর পয়সা বানানোর উপায়-উপলক্ষ হয়ে দাঁড়াল। অনেককেই তিনটা অর্থাৎ বুস্টার ডোজও দেওয়া হলো, তারাও হাউস করে তা নিলেনও। আমি জিজ্ঞেস করলাম, তা ভাই কী হয়েছে? বুস্টার তো আমিও নিয়েছি।

প্রথমটা এস্টারজনিকা, দ্বিতীয়টা ফাইজার এবং তৃতীয়টা মডার্না। প্রতিবার ধারণা দেওয়া হয়েছে এ যৌতুক আশীর্বাদ হয়ে দেখা দেবে। ‘বুঝেছি, এটা করোনাকে ঠেকানোর জন্য যতটা না ছিল, তার চাইতে এটা ছিল কেনাকাটার ফাইল হারিয়ে হলেও ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক ফায়দার জন্য। আমি করোনা এখন বেশ রিল্যাক্সড। তবে একটা কথা না জানিয়ে পারছি না। করোনার ভ্যাকসিন আপনার বা আপনাদের শরীরে এমন একটা ভাবসংস্কৃতির সৃষ্টি করেছে যে, এ ভ্যাকসিন আপনাদের শরীরে অন্য ওষুধ সহজে গ্রহণ করতে দিচ্ছে না। আমি করোনা নিজে মেডিকেল কারসাজি কম বুঝি, তবে এটা বুঝি বেশি/দামি পাহারাদার খুচরা চোরেরা ধরতে পারে না, খুচরা চোরেরা একবার ঘরে ঢুকলে সহজে বের হতে চায় না। এখন কারও সর্দিকাশি হলে লক্ষ করবেন সহজে সারতে চাচ্ছে না। সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না। বললাম, ‘করোনা তুমি এভাবে আমাদের আর কষ্ট দেবে? শুনছি তুমি ইতোমধ্যে আবার নতুন করে আমাদের প্রতিবেশী দেশে আসার চেষ্টা নিচ্ছ, এটা কি ঠিক। একমাত্র কথা বলার মতো বিরোধী এক নেতাকে তুমি নাকি আবার আক্রমণ করেছ।’ করোনা পেশাদার কূটনীতিকের মতো জবাব দিল- ‘আমার বক্তব্যকে এখনকার ভিসা বিতর্কের মতো ভাববেন না, ভোল পাল্টিয়ে ভিন্নতর কিছু করার জন্য আমি আদিষ্ট হয়েছি। আমাদের পলিটব্যুরো সম্প্রতি পরীক্ষা পর্যালোচনায় দেখেছে যে, যে উদ্দেশ্যে অতিমারি হিসেবে আমার আবির্ভাব হয়েছিল তার তেমন কিছু অর্জিত হয়নি। আমার সুশীল আচরণকে ভিন্ন পথে নিয়ে গিয়ে সবাইকে ভয়ের মধ্যে ঢুকিয়ে অনেকে নানান ধান্দায় টাকা বানিয়েছে।’ করোনা এ পর্যায়ে হঠাৎ বিরসবদনে, শোক প্রকাশ করার মতো, করোনার প্রথম পর্যায়ে দ্রুত করোনা শনাক্তকরণ, গণ ও স্বল্পমূল্যে চিকিৎসার পথ বাতলিয়েছিলেন তার কথা তুলল, সম্প্রতি তার মৃত্যুর খবর করোনার অজানা নয় দেখে বিস্মিত হলুম।

করোনা বিজ্ঞজনের মতো বলতে থাকল- ‘আগের অতিমারির ১৭২০ (প্লেগ), ১৮২০ (কলেরা), ১৯২০ (স্প্যানিশ ফ্লু) মতো, ২০২০ সালে এবারও আমার প্রত্যাশা ছিল সবাই মানবিক হবেন, সামাজিক অধঃগতিতে সম্মান ও সৌহার্দ্য গড়ে উঠবে, আত্মসমালোচনার মধ্যে দায়িত্ববোধ গড়ে উঠবে, আপনারা বুঝতে পারবেন আপনাদের কোন কোন অপকর্মের প্রতিফল হিসেবে প্রকৃতি ধ্বংস হচ্ছে, মানব জাতি কষ্ট পাচ্ছে। কিন্তু গত দুই-আড়াই বছরে এত ধাক্কা দিয়েও আপনাদের সেই উপলব্ধির স্তরে গঠনমূলক কিছু কি করতে পেরেছি? এখন মনে হচ্ছে, না, পারিনি। আমাকে মোকাবিলায় ফিফথ স্ট্যান্ড করায় আত্মবিশ্লেষণের পরিবর্তে আত্মশ্লাঘা দেখছি।’ আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, ‘আপনার জন্য আমরা সবাই এখন এক ধরনের আত্মভোলা (ডিমেনশিয়া) রোগে আক্রান্ত হয়েছি। তবে হ্যাঁ এখন মহিলারা মাস্ক পরেন, তারা বুঝেছেন হিজাব পরার মতো মাস্ক তাদের মর্যাদাবান করছে। দুই হাত ধোয়াকে অভ্যাস হিসেবে রেখেছেন অনেকেই, জুম বা অনলাইনে মিটিং করার চল ক্রমে বাড়ছে। ফিজিক্যালি দেখাসাক্ষাতের সামাজিক মূল্য আছে সত্য কিন্তু পিঠ চুলকানিও তো চলে দেখা হলে, মিটিংয়ের ভ্যালু এডিশন তেমন নেই। অথচ অনলাইন মিটিং পরিচালনা সহজ এবং একসঙ্গে দেশবিদেশের মেহমানের অংশগ্রহণ করানো যায়।’ করোনা বলল, ‘দেখছেন আগের দোষগুলো সবই আছে, কিছুটা উন্নতি হলেও হচ্ছে।

আমার বড় ভয় পারমাণবিক যুদ্ধ আপনারা বাধিয়ে ছাড়বেন। তাইওয়ানের বড় মহোদয়া মার্কিন একজন কর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, তাতেই চীন তাইওয়ানের লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণের সুযোগ খুঁজছে। আপনারা শুধু আমার দোষটা দেখলেন নিজেদেরটা তো দেখলেন না। রাজনৈতিক অর্থনীতিতে নিজেরা সমস্যা তৈরি করে দোষটা-দায়টা করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর চাপানো!! আপনাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আমি নাকি ব্যাঘাত ঘটিয়েছি, আমি এসব ব্যাপারে বেশি কিছু বলব না। সময় সব বলে দেবে।’ এ সময় প্লেনে আসন নেওয়ার ঘোষণা আসার সঙ্গে সঙ্গে আমার তন্দ্রাও গেল, করোনাও কোথায় জানি হাওয়া হয়ে গেল।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি