শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

সবাই যা চায় তা কেউ চায় না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই যা চায় তা কেউ চায় না

আমরা সবাই শান্তি চাই। তাহলে অশান্তি আসে কোথা থেকে। প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করা অতি সহজ, কিন্তু নিজেদের ত্রুটি চিহ্নিত করা অনেক কঠিন কাজ। যারা সেটা পারে তারা নিজেদের শক্তিশালী করে। প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধেও বিজয় অর্জনে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ষাটের দশকের মাঝামাঝিতে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত, সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী করতে পেরেছিলেন বলেই বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল এবং সেটা হয়েছিল বলেই প্রথমে রাজনৈতিক বিজয় এবং সে পথ ধরেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি সামরিক বিজয় অর্জনে সক্ষম হয়।  যদি দলকে সুসংগঠিত এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিতে না পারতেন তাহলে শুধু পাকিস্তানকে দোষারোপের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো না। সম্প্রতি গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা আজমত উল্লা নৌকা মার্কা নিয়ে হেরে যাওয়ার মাধ্যমে আরেকবার প্রমাণ হয়েছে, আওয়ামী লীগের শত্রু আওয়ামী লীগ, অন্য কারও প্রয়োজন নেই। আওয়ামী লীগ প্রার্থী ১৬ হাজার ১৯৩ ভোটের ব্যবধানে হেরে গেছেন। কেন্দ্রভিত্তিক ভোট প্রদান ও তার ফলের যে চিত্র পাওয়া গেছে, তাতে বোঝা যায় নৌকার নিশ্চিত বড় একাংশ ভোটার কেন্দ্রে আসেনি, বাড়িতে বসেছিল। প্রদত্ত ভোটের শতকরা ৪১.৫৫ ভাগ ভোট পেয়েছেন আজমত উল্লা। যে কোনো নির্বাচনে এই হারে প্রাপ্ত ভোটে প্রার্থীর জয়ী হওয়ার বিপুল সম্ভাবনা থাকে। গাজীপুরের নির্বাচনে যদি শতকরা ৭০ ভাগ ভোট পড়ত তাহলে শতকরা ৪১.৫৫ ভাগ ভোট প্রাপ্তিতেই আজমত উল্লা জিতে যেতেন। তাতে তার প্রাপ্ত ভোটের মোট সংখ্যা হতো ৪ লাখ ৯০ হাজার ৬৬। উপরোক্ত সংখ্যা থেকে আজমত উল্লার প্রাপ্ত ভোট বিয়োগ করলে দেখা যায় ২ লাখ ৬৪ হাজার ৩২৯ জন আওয়ামী লীগের নিশ্চিত ভোটার ভোট কেন্দ্রে আসেনি। কেন তারা আসেনি, এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর শুধু স্থানীয় নয়, জাতীয় নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত ৬ জুন প্রায় সব পত্রিকায় দেখলাম, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল ও আজমত উল্লার উপস্থিতিতে পরাজয়-উত্তর মূল্যায়ন সভায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করেছেন এবং তাতে কয়েকজন আহত হয়েছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, গাজীপুর আওয়ামী লীগের কী অবস্থা। নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য, শ্রদ্ধা ও শৃঙ্খলাবোধ না থাকলে যা হয় গাজীপুরে সেটাই হয়েছে, যার বিরূপ প্রভাব পড়েছে নির্বাচনে। জাতীয় নির্বাচনের আগে দলের অভ্যন্তরীণ অবস্থা এমন কেন, তার সঠিক কারণ দলের সিনিয়র নেতারা নিশ্চয় জানেন। আমরা যেহেতু তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিচার-বিশ্লেষণ করি, তাই এ প্রসঙ্গে বহুল পঠিত দুটি পত্রিকার দুটি শিরোনাম এখানে তুলে ধরছি। ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান শিরোনাম ছিল, ‘ওরা সবাই এখন আওয়ামী লীগ, জেলা, উপজেলায় বিএনপি-জামায়াত ও ফ্রীডম পার্টির লোকজন যোগ দিয়েই পদ বাগিয়েছে।’ এর প্রায় দেড় বছর আগে ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান শিরোনাম ছিল, ‘জামায়াত-শিবির থেকে আওয়ামী লীগে পদধারী।’ দুই পত্রিকার দুটি প্রতিবেদনে জেলা-উপজেলা উল্লেখপূর্বক নামধামসহ দেখানো হয়েছে। কারা কোথায় কী কী পদ বাগিয়ে নিয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, দুই পত্রিকার মাত্র দুটি প্রতিবেদনে দেশব্যাপী দলের সার্বিক চিত্র ফুটে উঠেছে তা নয়, এখানে কয়েকটি মাত্র জেলা-উপজেলার নাম আছে। তার মানে এই নয় যে, এর বাইরে অন্যান্য জায়গায় এটা ঘটেনি। আবার সব জেলায়ই এরকম ঘটনা ঘটেছে সেটাও হয়তো নয়। অন্যান্য দল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে আওয়ামী লীগে যোগ দিলে দলের শক্তি বৃদ্ধি পায় এ কথা যেমন ঠিক, তেমনি এর বিপরীত যে হবে না, তার নিশ্চয়তা খুবই কম। কে নিজের উপলব্ধির পরিবর্তন ঘটিয়ে নীতি-আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে আর কে নিজের বিগত সময়ের অপকর্মের প্রায়শ্চিত্ত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ক্ষমতাসীন দলের আশ্রয় নিয়েছেন, অথবা কারা সুই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হওয়ার জন্য এসেছেন তা নির্ণয় করা বাংলাদেশের বাস্তবতায় খুবই কঠিন কাজ। যুগে যুগে দেখা গেছে, শত্রুপক্ষের চর পরিকল্পিতভাবে যে কোনো ছদ্মবেশে ভিতরে ঢুকে যায় এবং সময় হলেই তারা ঘরের শত্রুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। তাই ইতিহাসের শিক্ষা হলো, নবাগতদের প্রথমেই নেতৃত্বের স্থান দিতে নেই। তাদের আসল স্বরূপ বোঝার জন্য একটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে, দলের যে কোনো একটি দুঃসময়ে তাদের ভূমিকা মূল্যায়ন করার পরই কেবল নেতৃত্বের যোগ্যতা থাকলে পদ-পদবি পেতে পারে। এখন প্রায়ই শোনা যায়, গত ১৪-১৫ বছরে বিভিন্ন সময়ে অনেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েই বড় নেতা, এমপি, মন্ত্রী হয়ে গেছেন এবং ক্ষমতা হাতে পেয়েই এলাকায় দীর্ঘদিনের পোড় খাওয়া নেতা-কর্মীদের শুধু উপেক্ষা নয়, কোণঠাসা ও নিষ্ক্রিয় করে ফেলেছেন। ক্রাইসিস হলে হঠাৎ গজিয়ে ওঠা ঋতুভিত্তিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীরা এলাকায় যেতে পারবেন না, যাবেনও না। আর পোড় খাওয়া স্থানীয় নেতা-কর্মীরা দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় থাকাতে ঘরে বসে সবকিছু দেখা ছাড়া আর কিছু করতে পারবেন না। তবে দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি যেভাবে বিনষ্ট ও কলুষিত হয়েছে তা থেকে এখনো রাজনীতি মুক্ত না হওয়ায় শুধু নীতি-আদর্শের ওপর অটল থেকে নির্বাচনে জয় পাওয়াটাও এখন কঠিন কাজ হয়ে গেছে। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হেরে যাওয়াটা এক কঠিন বাস্তব শিক্ষা। বাস্তবতা ও নীতি-আদর্শের দ্বন্দ্ব এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ জন্যই বলা হয়ে থাকে সবাই যা চায় তা কেউ চায় না, চাইতে পারে না। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও মতিউর রহমান নিজামীর মতো ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী এবং গণহত্যাকারী যখন নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে পবিত্র সংসদকে অপবিত্র করে তখন সেই নির্বাচনের কোনো পবিত্রতা থাকে না বাংলাদেশের মানুষের কাছে কোনো অর্থ থাকে না। যে বড় দলের ঘাড়ে চড়ে এহেন যুদ্ধাপরাধীরা মহান জাতীয় সংসদের পবিত্রতা নষ্ট করেছে সেই দল যখন গণতন্ত্র আর সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলে তখন বুঝতে হবে যা মুখে চাওয়া হচ্ছে সেটি তারা বাস্তবে চায় না। পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে আওয়ামী লীগ বলছে, তারা জাতিসংঘের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। আলোচনা, সমঝোতা ভালো কথা, এর বিরুদ্ধে কিছু বলা যায় না। কিন্তু শেকড় কাটা গাছের মাথায় পানি ঢেলে গাছকে জীবিত করা যাবে কি? যারা জাতির পিতাকে মানে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে অবজ্ঞা করে, একাত্তরে যুদ্ধজয়ের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার জয় বাংলাকে ছুড়ে ফেলে দেয়, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পরিচালিত দীর্ঘ গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে কবর দেয় এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার প্রণেতা, তাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কীভাবে সমঝোতা করবে তা কেবল আওয়ামী লীগই বলতে পারবে। আমাদের ক্ষুদ্র দৃষ্টিতে কোনো পথ দেখি না। ইতোমধ্যে খবর বেরিয়েছে বিএনপিকে সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগ আহ্বান জানায়নি, আর জানাবেও না। দেশে-বিদেশে প্রশংসিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা কর্তৃক জাতীয় সংসদে সব রকম ডিউ প্রসেস, অর্থাৎ নিয়মনীতি অনুসরণ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছে, কারও এক কথায় বা সামরিক আদেশ দ্বারা সেটা হয়নি। সুতরাং বিএনপির রাজনৈতিক দাবি এখন আওয়ামী লীগ মেনে নেবে কেন। আওয়ামী লীগ কি এমন কোনো দায়ের মধ্যে পড়েছে, দৃশ্যমান তেমন কিছু তো দেখা যায় না। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত চারটি সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী জয়লাভ করেন। ২০০৯ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত যতগুলো উপনির্বাচন এবং স্থানীয় নির্বাচন হয়েছে তা নিয়ে কোনো পক্ষ থেকে একটি প্রশ্নও ওঠেনি। তাহলে ২০১৪ সালে কীসের ভিত্তিতে বিএনপি ধরে নিল যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। কোনো ভিত্তি ছিল না। উপরন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক তখন বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনের সময় সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাবও বিএনপি প্রত্যাখ্যান করে। তাতে কি প্রমাণ হয় না যে, মুখে সুষ্ঠু নির্বাচন, আর অন্তরে অন্য চিন্তা বা অন্য কথা। বিএনপি কর্তৃক ২০১৪ সালের ভোট বর্জনের আসল কারণ অন্য জায়গায়। ২০০১ থেকে ২০০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকারের সীমাহীন ব্যর্থতা, হাওয়া ভবনের দুঃস্মৃতি; সঙ্গে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে একঘরে হয়ে যাওয়া বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে যেভাবে জনগণ কর্তৃক চরমভাবে প্রত্যাখ্যাত হয় তাতে ২০১৪ সালে পুনরায় সেরকম আরেকটি বিপর্যয়কর গ্লানি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট করে। ২০১৪ সালে এসেও পাঁচ বছর আগের বিএনপির দুঃশাসনের দুর্বিষহ স্মৃতি মানুষের মনে দগদগে ক্ষতের মতো জাগ্রত ছিল। বিএনপি নিজেরাও সেটা জানত।

২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপির বর্জনের মধ্য দিয়ে হলেও তার সাংবিধানিক ও আইনগত ভিত্তির কোনো সংকট ছিল না। আন্তর্জাতিকভাবেও সে নির্বাচন ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পায়, যার প্রমাণ ওই সংসদের দুজন সদস্য যথাক্রমে ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করে। কিন্তু নেতৃত্ব সংকটের কারণেই বিএনপিকে চরম মূল্য দিতে হয়। এখন তো বিএনপির সিনিয়র নেতারাও প্রকাশ্যে বলছেন, ২০১৮ সালে ড. কামাল হোসেনের শিষ্যত্ব গ্রহণ করা তাদের জন্য চরম ভুল ছিল। ২০১৮ সালের গ্লানি ঢাকার জন্য বিএনপি অনেক রকম দোষারোপ আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে করে থাকে। কিন্তু তার সপক্ষে কোনো রকম প্রমাণ এ পর্যন্ত তারা জনগণের সামনে দেখাতে পারেনি। আর প্রমাণ নেই বলেই সেই নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ করে একবারও আদালতে যায়নি। রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের দলীয় চিন্তা ও এজেন্ডা জনগণের নামে চালিয়ে দেয়। ১৭ কোটি জনগণের মধ্যে বিএনপির সমর্থক রয়েছে, তারাও জনগণ। কিন্তু তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ কি না সেটাই প্রশ্ন। ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলীয় ভোট প্রাপ্তিকে যদি জনসমর্থনের একটা মানদন্ড ধরা হয় তাহলে দেখা যাবে গড়ে শতকরা হিসাবে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অনেক এগিয়ে আছে এসব রেকর্ড এখন সহজেই পাওয়া যায়। সুতরাং বিএনপি যা বলছে সেটাই দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কথা, তা বলার কোনো ভিত্তি ও সুযোগ নেই।  তবে কার পাল্লা কতখানি ভারী তা প্রমাণের জন্য আগামী জাতীয় নির্বাচন সব পক্ষের জন্যই আরেকটি সুযোগ। মুখে এখন সবাই বলছে তারা সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। তাহলে তো আর কোনো সমস্যা নেই। তাই সবাই নির্বাচনে অংশ নিলেই বোঝা যাবে এখন যা সবাই বলছে, সেটা তারা আসলে চায় কি চায় না।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার জার্সি ফাঁস!
২০২৬ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার জার্সি ফাঁস!

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী
এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল
'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান
‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট
ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা
যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম