শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩

একটি ভালো নির্বাচন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
একটি ভালো নির্বাচন

ঈদ মুবারক। আর দুই দিন পর মুসলিম জাহানের শ্রেষ্ঠ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ। কোটি কোটি মানুষ আল্লাহর রাহে পশু কোরবানি করবে। অথচ পশু কোরবানিটা একটা প্রতীকী ব্যাপার। কোরবানি করা উচিত  প্রতিটি মানুষের ভিতরে লুকিয়ে থাকা পশুত্বকে। আমরা খুব বেশি মানুষ নিজের পশুত্বকে কোরবানি না করে জীবজন্তু কোরবানি করি। তাতে মহান স্রষ্টা রব্বুল আলামিন কতটা খুশি হন আমরা কেউ জানি না। আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী প্রত্যেকের দেহমনের পশুত্বকে কোরবানি করা উচিত। মহান আল্লাহ সবাইকে কোরবানির তৌফিক দান করুন, কায়মনে সেটাই কামনা করছি।

বেশ কয়েক বছর পর একটা পৌর নির্বাচন নিয়ে দলীয়ভাবে জড়িয়ে পড়েছিলাম। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের পর আর কোনো নির্বাচনে দলীয়ভাবে আমরা অংশগ্রহণ করিনি। বাসাইলে আমাদের প্রার্থী রাহাত হাসান টিপু খুবই অল্প বয়সী সাধারণ একজন মানুষ। এক অর্থে ভদ্রতার প্রতীক, নির্বিবাদী একজন ভালো মানুষ। এর আগেও দুবার পৌর নির্বাচনে দাঁড়িয়েছে। ভোট কারচুপির কারণে সে বারবার মাত্র কয়েক ভোটে পরাজিত হয়েছে। তাই এবার নির্বাচনে দাঁড়ানোর তার প্রবল ইচ্ছা ছিল। তার সঙ্গে তার সহকর্মীদেরও খুবই আগ্রহ ছিল। সে আগ্রহরই প্রতিফলন ২১ জুন বাসাইল পৌর নির্বাচনে গামছার বিজয়। আগের বারও নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলাম। প্রচার-প্রচারণা খুবই ভালো হয়েছিল। কিন্তু একেবারে দিনদুপুরে ডাকাতির মতো চুরি করায় কয়েক শ ভোটে রাহাত হাসান টিপু পরাজিত হয়েছিল। এর মধ্যে ব্রাহ্মণপাড়িল প্রাইমারি স্কুল এবং বাসাইল গার্লস স্কুলে মারাত্মক ভোট ডাকাতি হয়েছিল। বিকাল ৩টায় গার্লস স্কুল এবং ব্রাহ্মণপাড়িলে ভোট কাস্ট হয়েছিল সব মিলিয়ে ৮০০। ব্রাহ্মণপাড়িল আর সরকারি প্রাইমারি স্কুলে সর্বমোট ভোট কাস্ট হয়েছিল ১ হাজার ৬০০ ভোট। ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে সেখানে ভোট দেখানো হয় ৩ হাজার ৩০০; যা কাস্ট করা ছিল একেবারে অসম্ভব ব্যাপার। ৩টায় আমাদের লোকজন প্রিসাইডিং অফিসারকে দিয়ে কাস্টিং ভোট লিখিয়ে এনেছিল। তবে যা হোক, এবার ভোটে কারচুপি হয়নি। সরকারি দল সরকারি প্রভাব খাটায়নি বা খাটাতে পারেনি। মানুষ তার ইচ্ছামতো ভোট দিয়েছে। শুনেছি সরকারি দল ভোটের আগের রাতেও অনেক টাকা খরচ করেছে। তা যাদের টাকা আছে তারা খরচ করবে। আমরা বাধা হব কেন? তবে বহুদিন পর বাসাইলের পৌর নির্বাচন একটা মনে রাখার মতো ঘটনা। নির্বাচনের দুই দিন আগে বাসাইল শহীদ মিনারে গামছার সভা করেছিলাম। বেশ ভালো লোকজন হয়েছিল। মহিলা ভোটারের উপস্থিতি ছিল অসাধারণ। আবার নির্বাচন শেষে বিজয়ী প্রার্থীকে শুভকামনা জানাতে কয়েক ঘণ্টার নোটিসে একটি সভা করা হয়েছিল। তাতে অসম্ভব লোকসমাগম হয়েছে। সব কজন মহিলাকে বসার আসন দেওয়া সম্ভব হয়নি। আমি বলে এসেছি, ভোটের দিন পর্যন্ত রাহাত হাসান টিপু ছিল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গামছার প্রার্থী। বিজয়ী ঘোষণার পর থেকে টিপু হচ্ছে বাসাইলের সবার মেয়র। যে ভোট দিয়েছে তার যেমন, যে ভোট দেয়নি তারও তেমন। সবার জন্য তাকে কাজ করতে হবে। আমার বিশ্বাস, রাহাত হাসান টিপু খুব সহজেই বাসাইলবাসীর আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ করতে পারবে। কারণ নয়ছয় রাহাত হাসান টিপুর জানা নেই। শুধু একটু যত্নশীল হলেই বাসাইলের মানুষ খুশি হবে। কারণ অনেক দিন তারা জ্বলেছে। টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয়নি। জুতা পরে কেউ মেয়রের ঘরে ঢুকতে পারেনি। আরও নানা অসুবিধা, নানা রকমের বাহানা বাসাইলের মানুষ সহ্য করেছে। নির্বাচনী প্রচারে একদিন মাইজখাড়া গিয়েছিলাম। বাসাইল মেইন শহর থেকে বড়জোর তিন কিলোমিটার হবে। মোটামুটি দেড়-দুই কিলোমিটার পাকা, বাকিটা একেবারে চলার অযোগ্য। কাঁচা, ভাঙা মাটির রাস্তা। লোকজনকে কথা দিয়ে এসেছি, আমি নিজে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অনুরোধ করব রাস্তাটি করে দিতে। যদি আমার অনুরোধে কাজ না হয় প্রিয় বোন বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও বলব। কথা শুনে লোকজন খুব খুশি হয়েছে। তাই শুধু খুশি করার জন্য নয়, মাইজখাড়ার রাস্তাটা যাতে এই অর্থবছরেই ধরা হয় তার আপ্রাণ চেষ্টা করব। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, নির্বাচন যথাযথ হয়েছে কি না? আমরা সন্তুষ্ট কি না? নির্বাচনী পরিবেশ ছিল অসাধারণ। ভোট পর্যন্ত শেষ হয়েছে খুবই ভালোভাবে কোনো জোরজুলুম ছাড়া। কোনো কেন্দ্রে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। আমরা তো কোনো অনিয়মের অভিযোগ করিইনি, অন্যদিকে বিএনপির বহিষ্কৃত প্রার্থী এনায়েত করীম অটলেরও কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। এসব দিক থেকে ভোট প্রক্রিয়া যথাযথ শান্তিপূর্ণভাবেই সমাপ্ত হয়েছে। মোট ১০টি কেন্দ্রের আটটির ফল অনেক আগেই পাওয়া গিয়েছিল। বাকি দুটির একটি কিছুক্ষণ পরে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সরকারি প্রাইমারি স্কুলের ফলাফল প্রায় দু-তিন ঘণ্টা বন্ধ রাখা হয়। এতে সবদিকে গুঞ্জন ওঠে। খবর পেয়ে আমি বাসাইল যাই। কন্ট্রোল রুমে গিয়ে বসি। যেখান থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছিল আমি যাওয়ার পর কয়েক মিনিটের মধ্যে সব কটি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করে দেওয়া হয়। তাতে গামছার প্রার্থী রাহাত হাসান টিপু বিজয়ী হয়। বিজয়ের কাগজপত্র নিয়ে সবার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমরা চলে আসি। সেদিনসহ পরদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত মিটিং মিছিল এমনকি বিজয় মিছিল বন্ধ রাখায় পরদিন শুক্রবার সংবর্ধনা সভা ডাকা হয়। শুনেছিলাম বিকাল ৩টায় সভা হবে। আমি গিয়েছিলাম সাড়ে ৩টায়। তেমন লোকজন ছিল না। মাত্র দু-তিন শ কর্র্মী ছিল। কিন্তু ৪টার দিকে ধীরে ধীরে সভাস্থল ভরে যায়। মাঝে কয়েকটি মিছিল আসে। মিছিলগুলো বিরাট ব্যাপক কিছু না হলেও বেশ বড়সড় লোকসমাগম ছিল। আমাদের এক দলীয় সদস্য নবীন কাউন্সিলর পদে বিজয়ী হয়েছে। তার মিছিল যখন সভাস্থলে আসে তখন পুরো জায়গাটা ভরে যায়। চমৎকার সংবর্ধনা সভা। সভায় কিছু বলতে গিয়ে আমার বারবার মনে পড়ছিল ’৫৮ সালে আইয়ুব খানের মার্শাল ল জারির পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাসাইলের আন্ধারীপাড়া আবদুস সাত্তার মিয়ার বাড়িতে চার দিন লুকিয়ে ছিলেন। আওয়ামী লীগ যদিও এ কথাটি মনে রাখেনি। আর এসব কথা আওয়ামী লীগ মনেও রাখে না। কিন্তু এবার বাসাইলের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে আশ্রয় দেওয়া সাত্তার মিয়ার নাতিকে পৌর নির্বাচনে জয়ী করেছে। লোকজন বড় হলে অনেকেই ভালো হয় আবার অনেকেই ব্যক্তিস্বার্থে অন্ধ হয়ে যায়। তেমনটা রাহাত হাসান টিপুর পরিবারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। টিপুর এক চাচা ভেবল কাউন্সিলর পদে দাঁড়িয়ে ছিল। খুব একটা ভোট পায়নি। আমাকে অনেক মানুষ অনুরোধ করেছিলেন ভেবলকে বসিয়ে দিতে। কারণ এক বাড়ির দুই প্রার্থী ভালো দেখায় না। আমিও চিন্তা করছিলাম। কিন্তু বলতে সাহস হয়নি। সাত্তার মিয়ার বড় ছেলে ইলিয়াস ছিল আমাদের কর্মী। ’৭৫ সালে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে গণবাহিনীর সদস্যরা ইলিয়াসকে আক্রমণ করেছিল। ইলিয়াসের দেহে ২০-২৫টি আঘাত করেছিল। তখন বাসাইল-করটিয়া, বাসাইল-ভাতকুড়া কোনো ভালো রাস্তা ছিল না। পুরোটাই ছিল কাঁচা এবং ভাঙা। তার মধ্যেই রাত আড়াইটা-তিনটার দিকে অনেককে নিয়ে আমি বাসাইল গিয়েছিলাম। ইলিয়াসের ক্ষতবিক্ষত দেহ টাঙ্গাইল হসপিটালে আনা হয়েছিল। সেই প্রথম আমি অপারেশন থিয়েটারের ভিতরে আহত ইলিয়াসের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ডাক্তাররা অনেক যত্ন নিয়েছিলেন। ভালো চিকিৎসার জন্য মির্জাপুর এবং পরে ঢাকা নেওয়া হয়েছিল। আল্লাহর অশেষ দয়ায় ইলিয়াস বেঁচে গিয়েছিল এবং আমার সঙ্গে ছায়ার মতো লেগে থেকে কাজ করেছে। সেই পরিবারের ওপর এবার বাসাইল উন্নয়নের দায়িত্ব পড়েছে। ভোটের আগের দিন সাত্তার মিয়ার বাড়ি গিয়েছিলাম। এখন আর আগের মতো খোলামেলা বাড়ি নেই। ভাগাভাগি হয়ে বিরাট বাড়ি টুকরো টুকরো হয়েছে। টিপুর মা বেশ কিছুদিন প্যারালাইসিসে ভুগছে। তাঁর বাঁ পাশ পুরোটাই অবশ হয়ে গেছে। তবে কথাবার্তা ওঠাবসায় খুব একটা অসুবিধা নেই। তাই টিপুর মাকে দেখতে গিয়েছিলাম। একদিন আগে বলে এসেছিলাম, দোয়া করো তোমার ছেলে এবার জয়ী হবে। মা হিসেবে সে দোয়া করেছে। মা-বাবার দোয়া আল্লাহতায়ালা নিজে বিবেচনা করেন। পৃথিবীর সব মানুষ এমনকি ওলি-আবদেল সবার দোয়া প্রথমত যায় রসুল (সা.)-এর কাছে। রসুল (সা.) রাজিখুশি হলে তারপর সে দোয়া আল্লাহর দরবারে পৌঁছে। কিন্তু পরম করুণাময় আল্লাহ কথা দিয়েছেন, মা-বাবার ন্যায্য দোয়া তিনি কবুল করবেন। বাসাইলের ভোটে এবার তাই হয়েছে। সাধারণ মানুষ প্রচুর খুশি হয়েছে। এখন বাকিটা দেখা যাবে সামনের দিনে।

গত ১৬ মে আমরা দলগতভাবে নির্বাচন কমিশনে গিয়েছিলাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার হাবিবুল আউয়াল কথা দিয়েছিলেন প্রভাবমুক্ত অবাধ নির্বাচন হবে। হয়েছেও তাই। এমনকি প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনাও সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছিলেন। সেজন্য আমরা সত্যিই খুশি হয়েছি, সাধারণ মানুষও খুশি হয়েছে। হ্যাঁ এটা সত্য, ছোট্ট একটা স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের পরিপূরক নয়। এমনকি উদাহরণ দেওয়ার মতোও নয়। কিন্তু যদি সত্যিই জাতীয় নির্বাচন স্বতঃস্ফূর্ত হয় তাহলে দেশের সম্মান যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি বর্তমান সরকার বিশেষ করে বোন শেখ হাসিনার সরকারেরও মর্যাদা বাড়বে। আশা করি বিষয়গুলো সরকার গভীরভাবে ভেবে দেখবে।

জানি না দেশের মানুষ এবার কতটা কি ঈদের বাজার করতে পারবে। কারণ সবকিছুতেই আগুন। নুন-তেল-চিনি-মরিচ-পিঁয়াজ-আদা-রসুন কোনো কিছুই ছোঁয়া যায় না। বাজারের কি যে দুরবস্থা একেবারেই বলার মতো নয়। এ অবস্থায়ও মানুষ টিকে আছে, কোনো না কোনোভাবে জীবন চলছে। এক বছর আগে হাজার টাকায় যা পাওয়া যেত এখন দুই হাজারেও তা পাওয়া যায় না। সব দিকেই মানুষের কষ্ট। অন্যদিকে আমাদের কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ছাড়া অন্যকে বোঝেন না। অন্যদের অসুবিধা, দুঃখ-বেদনা ভাবার কোনো শক্তি নেই তাদের। তাদের ব্যাপারে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। সরকার অনেক কিছুই বেসরকারি খাতে ছেড়ে দিয়েছে। ধনীকে আরও ধনী বানিয়েছে, গরিব আরও গরিব ও অসহায় হয়েছে। যেসব প্রজেক্ট সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সুষ্ঠু সুন্দরভাবে চালাতে পারেন না সেগুলো বেসরকারি খাতে ছেড়ে দিলেই হয়। বেসরকারি খাতে থাকলে তবু কিছু বলা যাবে। সাধারণ মানুষ চিৎকার ফাৎকার করতে পারবে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে