শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

এ পৃথিবীতে ভালো মানুষের টিকে থাকা কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এ পৃথিবীতে ভালো মানুষের টিকে থাকা কঠিন

এক. পৃথিবী তো অনেক দেখলাম, অনেক চিনলাম, এ পৃথিবীতে ভালো মানুষের টিকে থাকা কঠিন। তার পরও জীবনকে টেনে নিতে হবে অনেকটা পথ। জানি মানুষের অভিনয় দেখতে হবে, সে অভিনয়টা আমি দেখছি না, বুঝতে পারছি না বলে অভিনয়ও করতে হবে, কিন্তু অভিনয় শেষ হলেই বাস্তবতাটা জানিয়ে দেবে আমি অভিনয় করিনি বরং অভিনেতাদের অভিনয় দেখে হেসেছি। হয়তো এমন করেই হেসে যাব ততদিন, যতদিন জীবনের বোঝা কাঁধের ওপর ঝুলিয়ে বয়ে বেড়াতে হবে।

সারা জীবন মানুষের বোঝা টেনেই গেলাম, নিজেরটা নিজে বলা যায় না। কিন্তু আমি জানি, আমার বিশ্বাস জানে কখনো মানুষের খারাপ চাইনি, কোনো খারাপ কাজে নিজেকে জড়াইনি। পৃথিবীর চরমতম সত্য হলো, ভালো মানুষ খারাপ মানুষের মতো মিথ্যা বলতে পারে না, অভিনয় করতে পারে না, নিজেকে জাহির করতে পারে না। খারাপ মানুষের মানসম্মানের ভয় থাকে না, তারা সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বানাতে এতটুকু লজ্জাবোধ করে না। অথচ তাদের এ সত্য-মিথ্যার খেলা কত ভালো মানুষের জীবনকে ভেঙেচুরে নিঃশেষ করে চলেছে তার খবর হয়তো কেউ রাখে না। মানুষও খুব অদ্ভুত, খারাপ মানুষের জাদু তাদের খারাপের দিকেই টানে, ভালোর দিকটা সব সময় অন্ধকারেই ডুবে থাকে।

খুব বিচিত্র একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা, যেখানে ভালো মানুষের কোনো দাম নেই, খারাপদের কদরের শেষ নেই। সত্যি বলতে কি, মানুষ ভালোদের সঙ্গে থাকে না, খারাপদের সঙ্গেই থাকে। কারণ একটাই, স্বার্থের মতো রোগে যে সমাজ আক্রান্ত হয়, সেই সমাজের মানুষ রোগে ভুগতে ভালোবাসে। খারাপের মোহে মায়াজাল থাকে, সেই মায়ায় মানুষ ভুলে যায়, সব মায়ায় আদর থাকে না, স্বার্থও থাকে। মাথায় হাত বোলালেই আদর হয় না, কখনো কখনো মাথায় হাত বুলিয়ে মানুষ মানুষকে তার দাস বানায়, পরাধীনতার শিকল পরায়। এ সমাজে ভালো মানুষ হয়ে বেঁচে থাকাটাই এখন পাপের মতো। খারাপ মানুষ তাদের মতো করে অন্যদের বোঝায় ভালো বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই, সবটাই আপেক্ষিক, সবটাই অভিনয়। অথচ যুগে যুগে পৃথিবীতে ভালোত্বের জন্ম হয়েছে বলেই হয়তো পৃথিবী আজও বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখছে, অন্ধকারের মধ্যেও নিভুনিভু বাতি যতটা পারছে দম নিতে নিতে আলো ছড়াচ্ছে।

খারাপ হলে নাকি অনেক লাভ, তখন মানুষের বদনাম ছড়ানো যায়, মানুষকে কলঙ্কিত করা যায়, মানুষকে ডোবানো যায়, মানুষকে ভাসানো যায়, যা ইচ্ছা করা যায়। মানুষ ভালো হলে খারাপ চিন্তা করতে পারে না বলেই হয়তো অসহায়ত্বের মধ্যে নিজেকে নিমজ্জিত হতে দেখে, নিজেকে ক্রমে ঠেলতে ঠেলতে পর্দার পেছনে নিয়ে আসে, তারপর একসময় হারিয়ে যায়। পৃথিবীর মানুষ হয়তো বুঝতেও পারে না তাদের কাছে যে অমূল্য সম্পদ ছিল, তা হারিয়ে গেছে। হয়তো মানুষ একদিন বুঝবে, সেদিন হয়তো সেটার কোনো মূল্যই থাকবে না।

আসলে এ সমাজে ভালো মানুষের প্রতিদিন যুদ্ধ করে বাঁচতে হয়। মিথ্যার মোহের কাছে নিজের সত্যের মৃত্যুকে দেখতে হয় প্রতিদিন। খারাপ মানুষের স্রোতে ভেসে যাওয়ার চেয়ে সবকিছু ছেড়ে একা থাকা ভালো। যখন মানুষ একা হয়ে যায়, তখন মানুষের ভিতরে অনেক মানুষের জন্ম হয়, ভালো মানুষ তখন ভালো থাকতে মুখ বুজে থাকে না বরং খারাপের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। অনেক মানুষ একই রকম করে ভাবে বলে যা করতে পারে না, নিজের একার শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটা নিজের মতো করে ভাবতে পারে বলে তা করতে পারে। শক্তি সংখ্যাধিক্যে থাকে না, শক্তি ভালোর ভিতরে থাকে, যদিও ভালোকে একাই লড়ে যেতে হয়।

দুই. মনে পড়ছে পেছনে ফেলে আসা দাসপ্রথার কথা। সহজসরল অসহায় মানুষকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধরে এনে নিলামে তোলা হতো, এরপর যে বেশি দাম দিতে পারত, তার কাছে মানুষ বিক্রি হয়ে যেত। মানুষ মানুষকে কিনে তার মনিব হতো, মানুষ মানুষের কাছে বিক্রি হয়ে তার দাস হতো। যে মানুষটা বিক্রি হয়ে যেত, সারা জীবনের জন্য আপনজনদের তাকে হারাতে হতো। কখনো নীরবে, নিভৃতে কাঁদত তারা, কিন্তু তাদের সে কান্না ইটপাথরের প্রাচীরে চিরকালের জন্য বন্দি হয়ে থাকত।

সময় গড়িয়েছে, ইতিহাসের পাতা পুরনো হতে হতে নতুন নতুন ইতিহাস হয়েছে, মানুষ এখন খুব গর্ব করে বলে, পৃথিবীতে আর দাসপ্রথা নেই, অথচ নির্মম সত্য হলো পৃথিবীতে দাসপ্রথা বেড়েছে। এখন মানুষকে আর নিলামে তুলতে হয় না, মানুষ এখন নিজেই বিক্রি হয়ে যায়। মুখে মুখে নিজেকে স্বাধীন মানুষ বলে দাবি করলেও মানুষের ভিতরটা জানে সে কতটা পরাধীন। কথাসাহিত্যিক শওকত ওসমান রচিত উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি’র কথা মনে পড়ছে। কারণ মানুষের মুখে এখন আর মানুষের হাসি দেখি না, ক্রীতদাসের হাসি দেখি।

এখন প্রতিদিন মানুষ বিক্রি হচ্ছে, কর্মীরা বিক্রি হচ্ছে নেতাদের কাছে, ছোট ছোট নেতারা বিক্রি হচ্ছে বড় নেতাদের কাছে, বড় বড় নেতা বিক্রি হচ্ছে বিনা পুঁজির বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছে, বড় বড় ব্যবসায়ী বিক্রি হচ্ছে বড় বড় অদৃশ্য শক্তির কাছে। এ অদৃশ্য শক্তির সুতোটা বাড়তে বাড়তে ঠিক কোথায় গিয়ে ঠেকেছে কেউ জানে না, কারও জানার কথা নয়। কারণ সাধারণ মানুষ ততটুকুই জানে যতটুকু তাদের দেখানো হয়। এমন করেই মানুষ বিক্রি হচ্ছে নিজের স্বার্থের কাছে, বিবেকের কাছে, টাকার কাছে, টাকা দিয়ে দরকষাকষি করে কেনা ঠুনকো মানমর্যাদার কাছে, মিথ্যার কাছে, ভোগবিলাসের কাছে। আরও অনেক কিছুর কাছে।

মনে পড়ছে ফেলে আসা রাজা-মহারাজাদের জলসাঘরের কথা। যেখানে পেটের দায়ে মানুষ থেকে নর্তকীতে রূপান্তরিত হওয়া রূপবতীদের রাখা হতো। জলসাঘরের মাথায় ঝোলানো ঝাড়বাতির আলোয় অন্ধকার জীবনের গভীর অনুভূতিতে হারিয়ে যাওয়া সেসব নর্তকীর কষ্টগুলো খাঁচায় বন্দি পাখির মতো আছড়ে পড়ত। পায়ের নূপুরের ঝনঝনানিতে নাচের আসরে সরাবে বুঁদ হয়ে থাকা হাসিমুখে রাজাদের আনন্দ দিত যারা, তাদের নিজেদের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না।

রাজপ্রাসাদে রাজার বউ হয়ে রানিতে রূপান্তরিত হওয়া মানুষটা সোনা-রুপার অলংকারে নিজেকে ঢেকে রাখত, একটাই আশা ছিল তাদের, যদি রাজারা জলসাঘর ছেড়ে রাজমহলমুখী হয়। দিনের পর দিন রানিরা রাতের ঘুম বিসর্জন দিয়ে রাজার জন্য প্রতীক্ষা করেছে, চোখের পানি ফেলেছে কিন্তু জলসাঘরের রঙিন পৃথিবীর ভ্রান্তিবিলাস রানিদের সব স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছে। রাজপ্রাসাদের প্রহরীরা সব দেখেছে, সব বুঝেছে, কিন্তু রাজপ্রাসাদের বাইরে বেরিয়ে এসে সত্যটা কখনো বলতে পারেনি। সত্য বলা যে খুব কঠিন, মিথ্যা বলা যে খুব সহজ।

সময়ের চাকা ঘুরেছে, পৃথিবী এখন আরও বেশি করে সভ্যতার মেকআপ পরে জলসাঘর হয়েছে। সেই জলসাঘর ঘিরে কেউ এখনো রাজা, কেউ এখনো রানি, কেউ এখনো নর্তকী, কেউ এখনো প্রহরী, কেউ এখনো প্রজা। সবকিছুই রং বদলেছে, তবে মুখ দেখে চেনা কঠিন কে কোন রং মেখেছে। প্রাচীন শব্দের জায়গায় তথাকথিত আধুনিক শব্দটা যুক্ত হয়েছে, মানুষগুলো যেভাবে বন্দি ছিল সেভাবেই থেকে গেছে। সত্যগুলো প্রতিদিন জন্ম নেয়, প্রতিদিন কেউ জানার আগেই মরে যায়, তবে মিথ্যারা বেঁচে থাকে সত্যের মতো করেই। জলসাঘরের ক্রীতদাস চেনা এখন খুব কঠিন, কারণ সবাই যে খুব বেশি ভদ্রলোক।

তিন. যখন খুব ছোট ছিলাম, তখন আমার নানার বাড়িতে মানিপ্লান্টের বড়সড় একটা গাছ ছিল। সবাই বলতেন ওটা নাকি টাকা তৈরির গাছ। তখন সবকিছু বোঝার মতো বয়স হয়নি, খুব অবাক হয়ে ভাবতাম, কি অদ্ভুত একটা গাছ, যেখান থেকে টাকার জন্ম হয় কিন্তু গাছে রংবেরঙের পাতা দেখলেও কাগজের টাকা সেখানে ঝুলতে না দেখে সমীকরণটা ঠিক মেলাতে পারতাম না। কিন্তু মনে মনে বিশ্বাস করতাম, ওটা টাকারই গাছ।

এখন বুঝি গাছটা টাকার হলেও বটগাছের মতো সেটার মেরুদন্ড ছিল না, নামের সঙ্গে মানি বা টাকা থাকলেও, সেই টাকার কোনো মূল্য ছিল না। টাকা থাকলেই মেরুদন্ড তৈরি হয় না, টাকা থাকলেই সারা পৃথিবীর সবকিছু কেনা যায় না, অনেক সময় টাকা খুব মূল্যহীন হয়, অসহায় হয়, কখনো কখনো টাকা মানুষের ঘুম কেড়ে নেয়, সুখ কেড়ে নেয়, মানুষের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।

১৯৫৮ সালে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘পরশপাথর’ ছবিটি মুক্তি পায়। সে ছবির মুখ্য চরিত্র নিম্নমধ্যবিত্ত কেরানি পরেশচন্দ্র দত্ত (বিখ্যাত অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তী) একটি পরশপাথর পান, যে পাথর কোনো লোহার ওপর ধরলে সোনা হয়ে যেত। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন, এটি ফেলে দেবে, কিন্তু ক্রমে তার লোভ বাড়তে থাকে। তিনি প্রচুর লোহা কিনে সেগুলোকে সোনা বানিয়ে অনেক টাকার মালিক হয়ে যান। এ টাকায় তিনি খুব দ্রুত কেরানি থেকে ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠেন, সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি হয়ে যান। বিভিন্ন সভা-সমিতি ও বড় বড় পার্টিতে তার ডাক পড়তে থাকে।

একসময় সবাই জানতে পারে, পরেশবাবু কীভাবে টাকা বানানোর মেশিন হয়ে উঠেছেন। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে ধনী মানুষ সোনার দরে পতন ঘটতে পারে এ আশঙ্কায় জমানো সোনা বিক্রি করতে সোনার দোকানগুলোয় হুমড়ি খেয়ে পড়ে। পরেশবাবু বিপদ বুঝতে পেরে তার সেক্রেটারি প্রিয়তোষকে পরশপাথরটি দিয়ে বউসহ তীর্থযাত্রার উদ্দেশে বেরোতে গেলে পুলিশের জেরার মুখে পড়েন এবং সোনাসহ তাদের থানায় আনা হয়। অন্যদিকে প্রিয়তোষ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে পরশপাথরটি গিলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। চিকিৎসরা অবাক হয়ে দেখতে থাকেন প্রিয়তোষ পরশপাথরটি ক্রমে হজম করে ফেলায় তা ক্রমাগত ছোট হয়ে আসছিল। পুলিশ পরশপাথরের অদ্ভুত গল্পকে বিশ্বাস না করে পরেশবাবুকে স্মাগলিং ও অবৈধভাবে অর্থসম্পদ অর্জন করার অভিযোগে অভিযুক্ত করতে থাকে। পরেশবাবু বারবার তার অর্থ উপার্জনের উৎস যে এই পরশপাথর তা যখন পুলিশকে বোঝাতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন, সে সময় পুলিশের সামনে রাখা সোনাগুলো হঠাৎ করেই পরিবর্তিত হয়ে লোহায় পরিণত হয়। বিস্মিত হয় পুলিশ, পরেশবাবু ও তার বউয়ের মুখে তখন নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের হাসি। খবর আসে, প্রিয়তোষ পরশপাথর পুরোপুরি হজম করে ফেলায় পরশপাথর তার কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলেছে। বিস্মিত হয় পুলিশ।

একদিন যারা লোহাকে সোনা বানিয়ে হেসেছিল, আজ তারাই সোনাকে লোহায় পরিণত হতে দেখে হাসছে। খুব অদ্ভুত মানুষের মনস্তত্ত্ব¡, যে টাকা একদিন হাসিয়েছে, সুখ এনেছে, সে টাকা একদিন বোঝা হয়েছে, বিপর্যয়ের কারণ হয়েছে, আবার টাকার পরাধীনতা থেকে সাধারণ মানুষে রূপান্তরিত হওয়ার আনন্দ স্বাধীনতার স্বাদ এনে দিয়েছে।

অর্থ অনর্থকের মূল, যদিও অনেকেই বলবেন, টাকা ছাড়া কি দুনিয়া চলে? এসব ব্যাকডেটেড চিন্তা এই সময়ে পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই না। তাদের বলব, অমর্ত্য সেনের সেই মতবাদটির কথা যেখানে বলা হয়েছে, দুর্ভিক্ষ টাকার অভাবে হয় না, সুষম বণ্টনের অভাবে হয়।

খুব নগণ্য মানুষ হিসেবে আমি বলব, ততটুকুই মানুষের টাকা থাকা প্রয়োজন যতটুকু তার দরকার। আরেকটি কথা বলব, মানুষ তখনই নিজেকে মানুষ হিসেবে দাবি করতে পারবে, যখন মানুষ টাকার পেছনে ছুটবে না বরং টাকাই মানুষের পেছনে ছুটবে কিন্তু মানুষের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠবে না। মনুষ্যত্বহীন মানুষ আবার ভাবুক, মানুষ বড়, টাকা বড় নয়।

মাকড়সার মতো ঝুলে আছি, স্বপ্ন আর বাস্তবতার মাঝামাঝি, যেখানে ওপরে আকাশ, নিচে মাটি। আকাশে তারার কল্পনার হাতছানি, মাটিতে নিজের বাস্তবতার শিকড়। যেখানে বেঁচে থাকলে টাকার স্বপ্ন মানুষকে ওড়ায়, মরে গেলে টাকারা সব মাটি হয়ে যায়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে