শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সৌরবিদ্যুৎ : উন্নয়নের নতুন সম্ভাবনা

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুৎ : উন্নয়নের নতুন সম্ভাবনা

বর্তমান বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দিয়ে পিডিপি সর্বোচ্চ ১৭,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম যদি জ্বালানির প্রাপ্যতা নিয়ে কোনো সমস্যা না হয়। এ উৎপাদন ২০২৩ সালের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট। কিন্তু অনেক সময় ডলার সংকটের কারণে সময়মতো জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লা আমদানি করা যায় না। যার ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিভ্রাট সৃষ্টি হয় এবং  জনগণের ভোগান্তি বেড়ে যায়।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। নিম্নে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনা ব্যয়ের আনুমানিক হিসাব একটি ছকে দেওয়া হলো :

ওপরের ছক থেকে দেখা যাচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন আমাদের জন্য অর্থনৈতিকভাবে খুবই অনুকূল ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানে ত্বরিত সমাধান দিতে সক্ষম। বিভিন্ন কারণে এটি একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। যা সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো : (১) সহায়ক সরকারের নীতি : বাংলাদেশ সরকার সৌরবিদ্যুৎসহ নবায়নযোগ্য শক্তির উন্নয়নে বেশ কিছু নীতি ও প্রণোদনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে করছাড়, শুল্কমুক্ত সৌর সরঞ্জাম আমদানি এবং সৌর প্রকল্পের জন্য অনুকূল শুল্ক। ফলে নবায়নযোগ্য শক্তির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতি একটি স্থিতিশীল এবং সহায়ক বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। (২) ক্রমবর্ধমান শক্তির চাহিদা : বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুতের ব্যবহারও বাড়ছে, যার ফলে চাহিদাও বাড়ছে এবং এই চাহিদা মেটাতে সৌরশক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সৌর প্রকল্পে বিনিয়োগে বিনিয়োগকারীরা দ্রুত সম্প্রসারিত বাজারে প্রবেশ করতে এবং দেশের জ্বালানি শক্তির চাহিদাকে পুঁজি করতে খুবই আগ্রহী হয়ে উঠছে। (৩) অনুকূল সৌর সম্পদ : বাংলাদেশে সারা বছর প্রচুর সূর্যালোক থাকে, এটি সৌরশক্তি উৎপাদনের জন্য একটি অনুকূল অবস্থান তৈরি করেছে। উচ্চ সৌর বিকিরণ মাত্রা উন্নত ও দক্ষ এবং উৎপাদনশীল সৌর প্যানেল স্থাপনের বাড়তি সুযোগ করে দিয়েছে। যার ফলে বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের ওপর সৌরশক্তির উৎপাদন ক্ষমতা এবং তা থেকে সর্বাধিক আয় করতে এই অনুকূল সৌর প্যানেল ব্যবহার করতে সবাই উৎসাহী হয়ে উঠছে। (৪) শক্তির নিশ্চয়তা এবং গ্রিড স্থিতিশীলতা : সৌরশক্তিতে বিনিয়োগ নিরাপদ। এটি জীবাশ্ম জ্বালানি আমদানির ওপর নির্ভরতা হ্রাস করে ঈন্ধন শক্তির নিশ্চয়তা নিশ্চিত করে। উপরন্তু সৌরশক্তি গ্রিডের স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যখন শক্তি সঞ্চয় ব্যবস্থার সঙ্গে মিলিত হয়। এই কারণগুলো বিনিয়োগকারীদের তাদের বিনিয়োগে আরও স্থিতিশীল এবং নিরাপদ আয় প্রদানে নিশ্চয়তা দেয়। (৫) অফ-গ্রিড বাজারের সম্ভাবনা : বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য অফ-গ্রিড বাজার রয়েছে, বিশেষ করে গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে। অফ-গ্রিড সোলার সলিউশনে বিনিয়োগ করা, যেমন সোলার হোম সিস্টেম এবং মিনি-গ্রিড, এই পিছিয়ে থাকা বাজারের চাহিদা পূরণ করার সুযোগ এনে দেয়। অফ-গ্রিড সৌর বিনিয়োগ গ্রামীণ বিদ্যুতায়নে অবদান রাখে, জীবিকা উন্নত করে এবং ইতিবাচক সামাজিক প্রভাব ফেলে। (৬) আর্থিক কার্যকারিতা এবং খরচ প্রতিযোগিতা : সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌর প্যানেল এবং সম্পর্কিত সরঞ্জামের খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে, সৌরশক্তিকে আরও বেশি খরচ-প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছে। উপরন্তু নেট মিটারিং বা ফিড-ইন ট্যারিফের মাধ্যমে রাজস্ব উৎপাদনের সম্ভাবনা সৌরশক্তি বিনিয়োগের আর্থিক কার্যকারিতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। (৭) জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন : বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং সৌরশক্তিতে বিনিয়োগ দেশের জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত লক্ষ্য ও প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমিত করতে এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য আরও বেশি করে অবদান রাখতে পারবে। আলোচিত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে সৌরশক্তিতে বিনিয়োগ সম্ভাবনাময়। বিনিয়োগকারীরা অনুকূল সরকারি নীতি, ক্রমবর্ধমান বাজার, অফুরন্ত সৌর সম্পদের উপকৃত হতে পারে। সৌরশক্তি উন্নয়নে সরকারের রয়েছে ইতিবাচক অবস্থান যা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আমাদের বিদ্যুৎ ঘাটতি থাকবে না এবং সাশ্রয়ী মূল্যে সবসময় আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারব। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের কতগুলো ইতিবাচক অবদান রয়েছে। এটি নবায়নযোগ্য এবং টেকসই : সৌরশক্তি সূর্য থেকে পাওয়া যায়। যা অফুরন্ত এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য সম্পদ। যতক্ষণ সূর্য থেকে আলো আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত সৌরশক্তি ব্যবহার করা যাবে, যা একটি টেকসই শক্তির চিরস্থায়ী উৎস। জীবাশ্ম জ্বালানির বিপরীতে সৌরশক্তি কোনো গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন করে না। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং বায়ুদূষণ হ্রাস করে এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ রক্ষায় অবদান রাখে। সৌর প্যানেল সংগ্রহ এবং স্থাপনা খরচ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে, যা সৌরশক্তিকে আরও সাশ্রয়ী এবং সহজলভ্য করে তুলেছে। তাছাড়া সৌরশক্তি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ বিল কমাতে সাহায্য করে দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক সঞ্চয়ে অবদান রাখে। সৌরশক্তি ব্যক্তি এবং সম্প্রদায়কে তাদের নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা দেয়। এটি কেন্দ্রীভূত পাওয়ার গ্রিডের ওপর নির্ভরতা হ্রাস করে এবং শক্তি নিরাপত্তা বাড়ায়, বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সময় ফলে লোডশেডিংয়ের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়। সৌরশিল্প যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করে অসংখ্য কাজের সুযোগ তৈরি করেছে। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখে, উদ্ভাবনকে উদ্দীপিত করে এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বাড়ায়। (৬) কম সৌর প্যানেলগুলোর সাধারণত কোনো চলমান অংশ পরিবর্তন করার দরকার পড়ে না এবং ন্যূনতম রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয়। সৌর প্যানেলের দীর্ঘ জীবনকাল থাকে যা সাধারণত ২৫-৩০ বছর বা তার বেশি স্থায়ী হয়। সৌরবিদ্যুৎ একটি নির্ভরযোগ্য বিনিয়োগ হিসেবে কাজ করে। সৌরশক্তি সিস্টেমগুলো বিভিন্ন আকার এবং স্কেল অনুসারে তৈরি করা যেতে পারে। ছোট আবাসিক স্থাপনা থেকে শুরু করে বড় আকারের সৌর খামার পর্যন্ত ও সৌরশক্তি বিভিন্ন শক্তির চাহিদা মেটাতে নমনীয়তা এবং অভিযোজনযোগ্যতা প্রদান করে, ফলে যে কোনো আকারে তা নির্মাণ করা যেতে পারে।

গবেষণা এবং প্রযুক্তির অগ্রগতি অব্যাহত থাকায়, সৌরশক্তির সম্ভাবনা আরও বেশি আশাব্যঞ্জক হয়ে উঠছে, যা একটি পরিচ্ছন্ন ও টেকসই শক্তি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। আমাদের সৌরশক্তির সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্য। এখানে কিছু কারণ রয়েছে; যা এর ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে অবদান রাখে। যেমন : বাংলাদেশ সারা বছরই পর্যাপ্ত সূর্যালোক পায়, যা সৌরশক্তি উৎপাদনের উপযোগী করে তোলে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দেশে উচ্চ সৌর বিকিরণ স্তর রয়েছে, যা কার্যকরভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার নিরিখে শক্তির চাহিদা বাড়ছে। সৌরশক্তির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করতে পারে, বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেখানে গ্রিড সংযোগ সীমিত। এটি বিদ্যুতের প্রাপ্যতা প্রসারিত করা এবং অনেক লোকের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার সুযোগ প্রদান করে। বাংলাদেশ সরকার সৌরবিদ্যুৎসহ নবায়নযোগ্য শক্তির প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছে। এটি সোলার হোম সিস্টেম প্রোগ্রামের মতো সৌর ইনস্টলেশনের প্রচারের জন্য নীতি, প্রণোদনা এবং ভর্তুকি প্রয়োগ করেছে। এই উদ্যোগগুলো সৌরশক্তি বিকাশের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। সৌরশক্তি আমদানিকৃত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর দেশের নির্ভরতা কমাতে এবং শক্তির স্বাধীনতাকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। শক্তির মিশ্রণে বৈচিত্র্য আনার মাধ্যমে বাংলাদেশ শক্তির নিরাপত্তা বাড়াতে পারে, মূল্যের অস্থিরতা প্রশমিত করতে পারে এবং ঐতিহ্যগত শক্তির উৎসের পরিবেশগত প্রভাব কমাতে পারে। সৌরশক্তি অফ-গ্রিড অঞ্চলগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের যেখানে জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাস করে সেখানে সৌরশক্তি একটি বিকেন্দ্রীকৃত সমাধান হিসেবে কাজ করতে পারে। ফলে সৌরবিদ্যুৎ পরিবার, স্কুল, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র এবং অন্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলোর জন্য নির্ভরযোগ্য শক্তির প্রাপ্যতার সক্ষমতা তৈরি করতে পারে। সৌরশক্তি সেক্টরের বৃদ্ধি আমাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করবে। এটি বিনিয়োগ, প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং সৌর-সম্পর্কিত শিল্প স্থাপনকে উৎসাহিত, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং চরম আবহাওয়ার ঘটনাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের জন্য বাংলাদেশ ঝুঁকিপূর্ণ। সৌরশক্তি গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে সাহায্য করে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমিত করে এবং দেশের জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে।

সৌর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে আমরা বহুবিধ সুবিধা অর্জন করতে পারি; যার মধ্যে রয়েছে শক্তির প্রাপ্যতা বৃদ্ধি, পরিবেশগত নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যৎ শক্তি ব্যবস্থা। সৌর অবকাঠামো, সহায়ক নীতি এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে ক্রমাগত বিনিয়োগ আমাদের সৌরশক্তির সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে ও অর্থবহ করে তুলবে।

সৌরশক্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা খুবই অল্প। যেখানে ২০২০-২১ সালে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ ছিল ৬.৬১ টাকা, যা ২০২১-২২ সালে ৪৩ শতাংশ বেড়ে ৮.৮৪ টাকা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে গড় বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ সম্ভবত আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেখানে সৌরবিদ্যুতের দাম ক্রমান্বয়ে কমে আসবে যদি বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক ও সৌরবিদ্যুৎবান্ধব পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রমে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া যাবে না। তাহলে আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদি শোষণের মধ্যে পড়ে যাব। সৌরবিদ্যুতে মৌমাছির মতো বিদেশি বিনিয়োগ আসার চেষ্টা করছে। এটি একটি ঝুঁকিমুক্ত, দীর্ঘমেয়াদি, টেকসই ও লাভজনক বিনিয়োগ। এখানে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আমাদের জন্য সর্বনাশ বয়ে আনবে।

মার্কিন ডলারে বিনিয়োগ করে ২৫ বছরে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ১৫৮১ টাকা নিয়ে যাবে। বর্তমান অবস্থায় ১ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণে সাকুল্যে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ লাগে যা দিন দিনই কমের দিকে যাচ্ছে। আমরা যদি আমাদের চলমান বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে আগামী ১০ বছরে ১০ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন করতে চাই তাহলে আমাদের কমবেশি প্রায় ১০ হাজার মিলিয়ন বা ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে; যা টাকায় হবে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার কোটি। যদি বিদেশি বিনিয়োগ নিই তাহলে ২৫ বছর শেষে সুদ, আসল ও মুনাফাসহ আমাদের ৬.৫০ গুণ বেশি মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু আমরা যদি নিজেদের টাকায় আগামী ৫-৮ বছরে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করি তাহলে আমাদের কাউকে কোনো টাকা ফেরত দিতে হবে না এবং তখন পুরোটাই আমাদের জাতীয় সম্পদ তথা জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আমাদের নিজেদের অর্থায়নে সৌরশক্তি উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে তখন ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লাগবে না। ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেই হয়ে যাবে। বাকিটা টাকায় বিনিয়োগ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তথা সরকার যদি আগামী ৫-৮ বছর প্রতি বছর ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করে রিজার্ভ থেকে এবং ১১ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকায় ২-২.৫০% হার সরল সুদে ঋণ সুবিধা প্রদান করে তাহলে দেশে একটি টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদি এবং আগামী ৫-৮ বছরে ঝুঁকিমুক্ত ১০ হাজার মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে জনগণকে স্বল্পমূল্যে লোডশেডমুক্ত নির্ঝঞ্ঝাট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিবাচক মনোভাব ও সিদ্ধান্ত এবং সরকারের সদাশয় ইচ্ছা সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়া আমাদের এই স্বপ্ন সফল হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

পরিশেষে একটি প্রস্তাব রাখতে চাই। সৌরবিদ্যুৎ শক্তির  টেকসই উৎপাদন ক্ষমতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সৌরশক্তি বিনিয়োগ ব্যাংক নামে একটি বিশেষায়িত উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে।  এই ব্যাংক শুধু বিনিয়োগই করবে না, তারা একই সঙ্গে নির্মাণ, সব ধরনের ক্রয়, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিবিড়ভাবে তদারক করবে। যেহেতু সৌরবিদ্যুতের বিক্রয় ও আয় নিশ্চিত কাজেই এই ব্যাংকের বিনিয়োগের খেলাপি হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না। এ ব্যাংকটি কেন্দ্রীভূত একটি ব্যাংক হবে; যেখানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যাংকারদের সঙ্গে অন্যান্য পেশার সমদক্ষতা ও অভিজ্ঞতার লোকবলও থাকবে। ব্যাংকটি সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত একটি স্বশাসিত ব্যাংক হবে।        

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে