শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দাদাভাইয়ের সঙ্গে একান্ত আলাপ

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাদাভাইয়ের সঙ্গে একান্ত আলাপ

১৯৯১-এর মে মাসের প্রথম সপ্তাহান্ত। আমি বিশ্বব্যাংকের এক কর্মশালায় যোগ দিতে তখন ওয়াশিংটনে। আমাদের এক বন্ধু বিকালে জানালেন, ‘দাদাভাই আজ রাতে আসবেন আমার বাসায়।’ জানতাম দাদাভাই ওরফে সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে আমাদের এই বন্ধুর জানাশোনা অনেক দিনের। আমি দাদাভাইকে তখনো দেখিনি, তবে নাম শুনেছি। ষাটের দশক থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাঁর রহস্যময় অবগাহন সম্পর্কে আমার কৌতূহল ছিল। তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়ার লোভ সংবরণ করতে পারলাম না। সেই সন্ধ্যায় আমরা তিনজন বাংলাদেশের অভ্যুদয়, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ও রাজনৈতিক অর্থনীতির পুনর্বাসন পুনর্গঠন পর্বে তাঁর ভূমিকা, পরবর্তী দুই দশকে উন্নয়ন ও আর্থ প্রশাসনিক সংস্কার সম্পর্কে এমন সব পুষ্টিকর বিষয়-আশয় নিয়ে আলোচনায় মেতে ছিলাম যে, কখন ভোর হয়ে গিয়েছিল বুঝতেই পারিনি। মনোজগতের অনেক অব্যক্ত অব্যাখ্যাত প্রসঙ্গ  ক্রমে বেরিয়ে আসছিল তাঁর বুদ্ধিদীপ্ত বাক্যালাপের বিজ্ঞ আলোচনায়। ওস্তাদ তানসেনের মতো সিরাজুল আলম খান আমাদের সম্মোহিত করে রেখেছিলেন। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে অবসর নিলেও তখনো তিনি নিউক্লিয়াস ভাবভাবনায় এতটাই নিমগ্ন ছিলেন যে, সিভিল সার্ভিসে এক দশক পার করা সাগরেদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তাঁর বিচার-বিবেচনা ফল্গুধারার মতো প্রকাশ পাচ্ছিল। সেই সুধাপানে এতটাই বুঁদ হয়েছিলাম যে বন্ধুর বাসার ওপরের ফ্ল্যাটে আমাদের সার্ভিসের এক সিনিয়র কলিগের বাসায় আমার সেই রাতের দাওয়াতে যাওয়ার কথাও বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম।

ঠিক সন্ধ্যার পরই তিনি এসেছিলেন। নিম্নপ্রাথমিকে পাঠরত বন্ধুপুত্রের জন্য এনেছিলেন চমকপ্রদ শিক্ষা উপকরণ, চকলেট ইত্যাদি। সংসারত্যাগী সিরাজুল আলম খানের শিশু-কিশোর প্রীতি এবং তাকে তিনি যেভাবে আদর-উপদেশ দিচ্ছিলেন দেখে মনে হচ্ছিল রহস্যময় এই আপাতকঠিন মানুষটির মধ্যেও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি প্রগাঢ় মমত্ব ও দায়িত্ববোধ বিদ্যমান। অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাহমুদুর রহমান মান্নার স্মৃতিচারণা ভাবী নেতৃত্বের প্রতি সিরাজুল আলম খানের সাংগঠনিকভাবে আত্মশক্তি বিকাশের পরামর্শ প্রদানের পারঙ্গমতার পরিচয় আমরা পেয়েছি। সে রাতে আমাদেরও আলোচনার মূল বিষয় ছিল বাংলাদেশের আত্মশক্তি বিকাশের ভাবনা। সে রাতের আলোচনার ৩২ বছরের মাথায় তাঁর সদ্যপ্রয়াণকালের আগে তিনি দেখে গেছেন বাংলাদেশ ভূরাজনীতির কী প্যাঁচে পড়েছে। এখন মনে হচ্ছে কেন তিনি আমাদের আত্মশক্তি অর্জনের অনিবার্যতা এত বেশি অনুভব করতেন। ষাটের দশকে ছয় দফা আন্দোলনের সময় নিজেদের মধ্যে মতানৈক্যের সূচনা তিনি যেভাবে লক্ষ করেছিলেন, সেখান থেকেই তিনি শুরু করেছিলেন ঐকমত্যের সাধনা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশরা ডিভাইড অ্যান্ড রুল পন্থা অবলম্বন করে শুধু তাদের ভারত ত্যাগের দিনক্ষণ পিছিয়ে দিতে সক্ষম হয়নি, তারা এদেশীয়দের মধ্যে দ্বিজাতিতত্ত্বের বীজমন্ত্র বপন করে গিয়েছিল বৃহৎ ঐক্যবদ্ধ ভারত প্রতিষ্ঠার কাক্সিক্ষত স্বপ্ন চুরমার করার জন্য। সিরাজুল আলম খানের নিউক্লিয়াস তত্ত্বের মর্মবাণী হলো- সকল সংগ্রামে সকল সংস্কার আন্দোলন ও আবেগ উৎকণ্ঠা প্রকাশের মধ্যে থাকা চাই, ঘটা চাই সমন্বয়-সহমর্মিতা-সহমতের সম্মিলন। আন্দোলন-সংগ্রামে সবার অংশগ্রহণের স্বীকৃতির পরিবর্তে গোষ্ঠী দল পরিবার বা ব্যক্তির অদূরদর্শী একচ্ছত্রপতিত্ব প্রতিষ্ঠা পেলে সাফল্য স্বীকৃতি চিরজীবী হয় না। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ রচনার প্রেক্ষাপট, ২৫ মার্চের রাতে বঙ্গবন্ধুর বন্দিত্ববরণ এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়ই আন্তনেতৃত্বের বেসুরো গানের স্বরলিপি সংরচন এসব বিষয়ে সিরাজুল আলম খান সে রাতে সরাসরি না হলেও তাঁর চিরাচরিত রহস্যময়ী কিছু মন্তব্য রেখেছিলেন। সরকারি চাকরিজীবীদের রাজনৈতিক আলোচনায় অংশ নেওয়া সিলেবাসে ছিল না বা নেই, তাই প্রসঙ্গান্তরে যেতে তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম ১৯৭২ সালেই আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া মোহাম্মদ তোয়াহাকে এম এ মোহাইমেন সাহেব এক সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন। তোয়াহা সাহেব ‘স্মৃতিকথা’য় লিখেছেন, শর্ত ছিল বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় সেখানে আর কেউ থাকতে পারবে না, অথচ সেই সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে আপনাকে দেখে তোয়াহা সাহেব প্রশ্ন রেখেছিলনে- ‘তোমার তো এখানে থাকার কথা না। বিষয় কী?’ সে সময়কার প্রেক্ষাপটে অনেক ব্যাপারে তাঁকে পাতায় পাতায় সঙ্গ দিতে হয়েছিল। যখন তিনি বা তাঁরা দেখলেন আদর্শিক ব্যাপারে মতপার্থক্য বাড়ছে তখন তিনি বা তাঁরা জাসদের মাধ্যমে পাল্টা প্ল্যাটফরম গঠনে বাধ্য হন।

আবার ফিরে এলাম রাজনীতি বাদ দিয়ে সমকালীন আর্থসামাজিক উন্নয়ন প্রেক্ষাপটে তাঁর ভাবদর্শনের ভূত-ভবিষ্যতের কূলকিনারা অনুধাবনের চেষ্টায়। তাঁর অবলোকন ও অভিমত ছিল সত্তর দশকের দ্বিতীয়ার্ধের পর, পট পরিবর্তন ছিল মূলত তৃতীয় একটি ধারা উত্থান প্রচেষ্টা। এটি মূলত পক্ষ-বিপক্ষের শ্রেণি ও মেরুকরণের মধ্যে বা বিপরীতে দেশ গঠন ও উন্নয়ন অভিমুখী যাত্রার আমলাতান্ত্রিক প্রয়াস। রাজনীতি রাজনীতিকরা হাতে রাখতে পারলেন না। যে বঞ্চনা ও বণ্টন বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার সংগ্রামে জয়ী জাতি সেই জাতির জাতীয়তাবোধে সেই ডিভাইড অ্যান্ড রুল মনোভাবের অনুপ্রবেশই শুধু ঘটল না, স্বল্প সময়ের মধ্যে একদলীয় ধারণা গেড়ে তো বসলই, বঞ্চনা-বৈষম্য সৃষ্টির মহোৎসব শুরু হয়ে গেল। সমাজতন্ত্র গলাধাক্কা খেল পুঁজিবাদের কাছে। উন্নয়নের মুলা ঝোলানো হলো ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ আমজনতার সামনে। বিদেশের ঋণ-অনুদান এলো কৃষিপ্রধান, নদনদীমাতৃক দেশে। জমি নষ্ট করে, খালবিলের পানি চলাচল বন্ধ করে, সস্তা আটপৌরে যাতায়াতের স্বনির্ভর পথঘাট পয়মল করে সড়ক পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজে, জ্বালানি ও বিদ্যৎ খাতে অগস্ত্যযাত্রার বিনিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির দুষ্টক্ষত হলো দগদগে ঘায়ে পরিণত। পুরো আশির দশকে উন্নয়ন সাহায্যদাতারা উন্নয়ন সহযোগীর ছদ্মাবরণে, এনজিওরা খাল কেটে আনল কুমির। সিরাজুল আলম খানের মতে, নব্বইয়ের গণ আন্দোলন আপাতত ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ বলে মনে হলেও সামনের দিনগুলোয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ বেসরকারি খাতের হাতে থাকবে কি না, রাজনীতি বা নীতিনির্র্ধারণ রাজনীতিকের হাতে থাকবে, না তা উঠতি বুর্জোয়া ব্যবসায়ী বা আমলাদের হাতে চলে যাবে সে ব্যাপারে সন্দিহান প্রকাশ করেছিলেন দাদাভাই। যে যায় লঙ্কায় সেই ইঙ্গিত করলেন- অপরিণামদর্শী রাজনীতিক, শাসক, প্রশাসক যে যখন যেভাবে পারে গোষ্ঠী বা দলীয় স্বার্থে বেসামাল হয়ে উঠতে পারে। তাঁর আশঙ্কা বর্ণচোরাদের বন্যায় ভেসে যাবে দেশ, পক্ষ-বিপক্ষের বিভাজন বাড়বে আর নিজেরাই নিজেদের শত্রু বনে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। তাত্ত্বিক সিরাজুল আলম খান হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন- এখন কিন্তু শোষণ-বঞ্চনার জন্য আর বিদেশিদের ওপর দোষারোপ চলবে না। নিজেদের কাটা গর্তে নিজেদের পড়ার আশঙ্কা বাড়বে বই কমবে না, যদি না একটা তীব্র দেশাত্মবোধের চেতনা উৎসারিত আত্মশক্তি বিকাশের আন্দোলন গড়ে তোলা যায়। হাউস অব কমন্সে উইনস্টন চার্চিলের একটি উক্তি স্মরণ করলেন তিনি- When I am abroad, I always make it a rule never to criticize or attack the government of my country. I make up for lost time when I am at home. কিন্তু এ ব্যাপারে নষ্ট রাজনীতির দায়কে চার্চিল অস্বীকার করেননি, Politics are very much like war. We may even have to use poison gas at times. এমনকি বিভ্রান্ত রাজনীতির পরিণাম সম্পর্কে Politics are almost as exciting as war, and quite as dangerous...in war you can only be killed once. But in politics many times.

আবার ঘুরলাম, আমি আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের উপযাচক হয়ে মাতব্বরি, কঠিন শর্তারোপ প্রসঙ্গে আমাদের আক্ষেপের কথা তুললাম। দাদাভাই বললেন, ‘তুমিও তাদের সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার জায়গায় গেলে এ আক্ষেপ তোমার আর থাকবে না’। তিনি রাজনীতি ও প্রশাসনের মধ্যে প্রচন্ড  বিভাজন, আন্তবঞ্চনা এবং দলীয়করণের ফলে ক্রমে ব্যাড মানি ড্রাইভ অ্যাওয়ে গুড মানি ফ্রম দ্য মার্কেট বা গ্রেসামস সিনড্রমের লক্ষণ দেখতে পাচ্ছেন বলে আমাদের জানালেন। তিনি এসব কথা একান্তে প্রকাশ করতেন কিন্তু নিজে লিখে রেখে যাননি। আমরাও তাঁর সে রাতের আলোচনাকে কোথাও প্রকাশযোগ্য করে সংরক্ষণ করিনি। সম্পূর্ণ স্মৃতি থেকে তুলে আনা আজকের এ আলোচনার সূত্র ধরে দাদাভাইয়ের স্মৃতির প্রতি জানাই বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা।

♦ লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে