শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ওমানে বাংলাদেশির বৃহত্তম কৃষি খামার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ওমানে বাংলাদেশির বৃহত্তম কৃষি খামার

মধ্যপ্রাচ্যে মরুর বুকে কৃষির সূচনা প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের হাত ধরেই। আমি একাধিকবার তুলে ধরেছি সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার এবং ওমানে বাংলাদেশিদের কৃষি কার্যক্রম। অনেকেই শ্রমিক হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে কৃষিকে ঘিরে হয়ে উঠেছেন উদ্যোক্তা। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বরিশালের মঠবাড়িয়ার রাজ্জাকের কথা। যিনি মরুর বুক থেকে পাথর সরিয়ে সেখানে ছড়িয়ে দিয়েছেন ফসলের চাষ। মাঠের পর মাঠ এখন সবজির খেত। আর চট্টগ্রামের ফরিদ তো কাতারে গাধা দিয়ে হালচাষ করে রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়ে দিয়েছিলেন। শ্রমিক হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি এক টুকরো জমি লিজ নিয়ে ভাবলেন কৃষিকাজ করবেন। তার কথা শুনে সবাই বোকা ভাবল তাকে। মরুর পাথুরে ভূমিতে ফসল হয় নাকি! কিন্তু সে নাছোড়বান্দা। আরবীয় মালিকের কাছে আবদার করতেই থাকলেন- ‘একটু জমি দেন আমি চাষাবাদ করব।’ শেষে আরবীয় শেখ ভাবলেন এক টুকরা জমি দিয়ে দিই যাই ইচ্ছা করুক। ফরিদ জমি পেয়ে খুশি হলেন ঠিকই কিন্তু জমিতে গিয়ে দেখেন পাথর আর পাথর। একটা একটা পাথর কুড়িয়ে নিয়ে জমা করলেন। হাল দেওয়ার লাঙ্গল নেই, নেই গরু। লোহার পাইপ দিয়ে লাঙ্গল বানিয়ে গাধা দিয়ে হালচাষ করে সেই জমিতেই ফসল ফলালেন তিনি। সবাইকে অবাক করে দিয়ে সফলভাবেই মরুর বুকে সবুজ ফসল ফলালেন।

গত ফেব্রুয়ারিতে ওমানে গিয়ে পরিচয় হলো এমনই একদল কৃষি উদ্যোক্তার সঙ্গে। তারা বিস্তার করেছেন কৃষিবাণিজ্যের বিশাল খাত। ওমানের বারাকা এলাকার একসময়ের নুড়ি-পাথর আর বালুকাময় ধু-ধু মরু অঞ্চল সবুজে ঢেকে দিয়েছেন বাংলাদেশ থেকে আসা উদ্যোক্তা নাজিমুদ্দিন, শিহাবুদ্দিন, কামালুদ্দিন এবং এনামুদ্দিন। এ সহোদররা সাধারণ শ্রমিক হিসেবেই ওমানে এসেছিলেন। কিন্তু মনেপ্রাণে কৃষিকে লালন করেন বলেই মরুর বুক কৃষিকে ঘিরে গড়ে তুলেছেন বিশাল বাণিজ্যিক কৃষি খামার। হয়ে উঠেছেন বড় কৃষি উদ্যোক্তা।

মামাদের হাত ধরে শ্রমিক হিসেবে ওমানে এসে কৃষির প্রতি প্রেম আর কাজের প্রতি সততা থেকেই বড় ভাই কামালুদ্দিন ভিত গড়েছিলেন কৃষি খামারের। তারপর একে একে যুক্ত করেন তিন সহোদরকে। এখন ওমানে এরকম ১১টি কৃষি খামার পরিচালনা করছেন তারা।

ওমানের এ বারাকা এলাকায় প্রায় সাড়ে ছয় শ একর জমিতে কৃষির বৃহৎ আয়োজন ঘুরে দেখার সুযোগ হয়। এত বিশাল আকারের খামার যে এক ফসলের মাঠ থেকে আরেক ফসলের মাঠে গাড়ি ছাড়া যাওয়া যায় না। গাড়িতে চলতে চলতে শুরুর গল্প শোনালেন ছোট ভাই নাজিমুদ্দিন।

২০০৮ সালে ওমানে গিয়ে ছোট একটা কৃষি বাগানে কাজ শুরু করেন তারা। শ্রমে ঘামে ক্রমেই বড় করে তোলেন কৃষির পরিধি। প্রথম বিকালের উজ্জ্বল রোদে বড় এক মাঠে চলছে ঢেঁড়স তোলার কাজ। খামারের অধিকাংশ শ্রমিকই বাংলাদেশের। কথা হলো তাদের কয়েকজনের সঙ্গে। তারা জানালেন, নাজিমুদ্দিনের খামারে ভালোই আছেন তারা। কৃষিকাজ করেন। ফসলের সঙ্গে থাকার কারণে দেশ থেকে দূরে আছেন এমনটা মনে হয় না। পাশাপাশি থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করছে কোম্পানি। সব খরচ বাদ দিয়ে ৩০-৩৫ হাজার টাকা দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন তারা।

লাউ, কুমড়া, ঢেঁড়স, করলা আর বরবটির চাষ হচ্ছে বিশাল এলাকাজুড়ে। যেখান থেকে প্রতিদিন প্রায় ১০০ টন কৃষিপণ্য চলে যাচ্ছে দুবাই ও কাতারের বাজারে। বলা ভালো দুবাই আর কাতারের বাজারকে কেন্দ্র করেই এ খামার ব্যবস্থাপনা। সেজ ভাই শিহাবুদ্দিন ঘুরে দেখালেন লাউ আর কুমড়ার খেত।

শুধু এ খামারই নয়, ওমানে এমন কৃষি খামার গড়ে উঠেছে অনেক। পাশাপাশি বীজ বাণিজ্যের এক বড় বাজার তৈরি হয়েছে এখানে। শিহাবুদ্দিন বলছিলেন আমাদের কার্যকরী উদ্যোগের অভাব আর উদাসীনতায় এ বাজার চলে যাচ্ছে অন্য দেশের বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে।

নিজেদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অনেক বাংলাদেশির কাজের ব্যবস্থা করেছেন তারা। এখনো আরও মানুষের প্রয়োজন আছে। বিভিন্ন জটিলতায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আনা সম্ভব হচ্ছে না। উদ্যোক্তারা মনে করছেন এর জন্য প্রয়োজন দুই দেশের সরকারের কূটনৈতিক সমঝোতা।

বাংলাদেশ সরকার অনেক আগে থেকেই বিদেশের ভূমিতে বিশেষ করে আফ্রিকায় কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সে উদ্যোগের সাফল্যের কোনো দিক উন্মোচিত হয়নি। অথচ ব্যক্তি প্রচেষ্টায় অনেকেই আফ্রিকাতো বটেই, মরুর বুক থেকেও ফসল ফলিয়ে নিচ্ছেন। সেখান থেকে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। তাদের নীতিগত সহায়তা দিয়েও কঠিন পথচলাকে কিছুটা সহজ করা যেত। একদিকে মাঠ থেকে ফসল সংগ্রহ করে এনে জমা করা হচ্ছে, অন্যদিকে কাভার্ড ভ্যানে তোলা হচ্ছে বাজারে পাঠানোর জন্য। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কৃষিপণ্য বিক্রি হবে দুবাই বা কাতারের বাজারে। চলছে তার প্রস্তুতি। শুধু সবজি উৎপাদনই নয়। উৎপাদন খরচ সাশ্রয় করার লক্ষ্যে উদ্যোক্তারা সার ও কীটনাশক আমদানি শুরু করেছেন। এখন এটিও তাদের বাণিজ্যের অন্যতম খাত। নাজিমুদ্দিন দেখালেন সেচের পানির সঙ্গে কীভাবে সার মিশিয়ে সবজির খেতে প্রয়োগ করছেন তারা। আমাদের দেশের কৃষিবিজ্ঞানী ও কৃষি কর্মকর্তারা সার প্রয়োগের এ বিষয়টিকে ছিটিয়ে প্রয়োগের মধ্যেই আটকে থাকতে চাচ্ছেন।

বিদেশের মাটিতে শ্রমিক থেকে উদ্যোক্তা হওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। বহু বিরূপ অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে তাদের। কিন্তু ভেঙে পড়েননি। যেখানে সম্ভাবনা দেখেছেন ছুটে গেছেন। স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করতে কাজ করে গেছেন প্রতিনিয়ত। তারই ফসল আজকের এ কৃষি বাণিজ্যের বিস্তীর্ণ প্রান্তর। যেখান থেকে সংগ্রহ চলছে সমৃদ্ধিময় দিনের।

নাজিমুদ্দিন বলছেন, ওমান সরকারের সাম্প্রতিক সময়ের নীতিগত সিদ্ধান্তে দুয়ার খুলেছে নতুন সম্ভাবনার। আগে ওমানে প্রবাসীরা ব্যবসা-বাণিজ্যের লাইসেন্স পেত না। এখন লাইসেন্স দিচ্ছে। ফলে কৃষিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে এখানে তৈরি হচ্ছে নানামুখী উদ্যোগের সুযোগ। প্রবাসীরা চাইলেই কৃষিতে বিনিয়োগ করতে পারেন। কৃষিতে বিনিয়োগ বিষয়ে কথা হয় ওমান প্রবাসী ব্যবসায়ী সিআইপি ইয়াসিন চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি বলেন, বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হলেও অনেক বিষয় রয়ে গেছে যেগুলো সরকারের সঙ্গে সরকারের চুক্তির মাধ্যমে সহজ করা যায়। যেমন কোম্পানি তৈরির লাইসেন্স পাওয়া যাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু জমি লিজ নেওয়ার ব্যাপারে দীর্ঘ সময়ের জন্য জমি লিজ না পাওয়া গেলে কৃষি বাণিজ্যের সাফল্য তুলে আনা সম্ভব হবে না।

যাই হোক, নাজিমুদ্দিনের বিশাল খামারের ভালো উৎপাদনের পেছেনে রয়েছে প্রতিটি কর্মীর নিরলস প্রচেষ্টা। উদ্যোক্তারাও মনে করেন কর্মীরা ভালো থাকলেই খামারের ফলনে আসবে গুণগত পরিবর্তন, বাড়বে উৎপাদন।

ব্যক্তি উদ্যোগে এমন সফল প্রচেষ্টাগুলো আমাদের ভাবায় হাজারো প্রতিবন্ধকতা পার হয়ে মরুর বুক যারা সবুজে ঢেকে দিচ্ছেন, যারা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে উজ্জীবিত রাখছেন দেশের অর্থনীতি, তাদের পাশে আমরা কতটুকু দাঁড়াতে পেরেছি! শত যুদ্ধে যারা খুলে আনছেন সম্ভাবনার দুয়ার, সেই পথে আমরা কতটুকু এগোতে পারছি! এখানে বীজ বাণিজ্য থেকে শুরু করে কৃষি বাণিজ্যের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, অন্য দেশ লুফে নেওয়ার আগে আমরা যেন তা সফলভাবে আমাদের হাতেই রাখতে পারি। তার জন্য প্রয়োজন সরকারের কার্যকরী উদ্যোগ। পাশাপাশি প্রবাসীদের এ উদ্যোগগুলোকেও সরকার উৎসাহ দিয়ে কৃষি বাণিজ্যের পথ প্রশস্ত করবে- এমনটাই প্রত্যাশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি