শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

আন্দোলনে মধ্যাহ্নভোজ, ফল-জুস থেরাপি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনে মধ্যাহ্নভোজ, ফল-জুস থেরাপি

পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা হারুনুর রশীদ দুপুরের খাবার খেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর রায়কে নিয়ে। হারুন খাবার তুলে দিচ্ছেন। গম্ভীর মুখে খাচ্ছেন গয়েশ্বর। সামাজিক মাধ্যমে মুহূর্তে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়। হারুন সাংবাদিকদের বলেন, তারা গয়েশ্বর রায়কে আটক করেননি। সংঘাত শুরুর পর নিরাপত্তার জন্য তাদের অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন।  পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের ঢিলাঢিলির সময় গয়েশ্বর আহত হন। পরিস্থিতি সামাল দিতে নিরাপত্তার জন্য গয়েশ্বরকে ডিবি অফিসে নিয়ে যান। প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। তারপর মধ্যাহ্নভোজের পর বাড়িতে পৌঁছে দেন। একই সময়ে বিএনপির অন্যতম শীর্ষনেতা আমানউল্লাহ আমানকে দেখতে হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব হাফিজুর রহমান লিকু। তিনি প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো ফল ও জুস তুলে দেন আমানউল্লাহ আমানের হাতে। জানান, প্রধানমন্ত্রী তাকে পাঠিয়েছেন আমানের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে। রাজপথে আমানের অসুস্থ হওয়ার খবরে প্রধানমন্ত্রী উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন। প্রয়োজনে এই বিএনপি নেতাকে বিদেশে চিকিৎসা নিতে পাঠানোর কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক শিষ্টাচারের জবাবে ধন্যবাদ দিয়েছেন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান।

স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি থাকলে এ নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতেন না। রাজনীতিতে এমন শিষ্টাচার ও শালীনতাবোধ নতুন কিছু নয়। সরকারপ্রধানরা বিরোধী দলের নেতাদের পাশে অতীতেও দাঁড়িয়েছেন। সেই রাজনীতি এখন আর নেই। স্বাভাবিক রাজনৈতিক ধারা নষ্ট হয়ে যায় বঙ্গবন্ধুকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে। বঙ্গবন্ধু নিজের প্রতিপক্ষেরও সুখ-দুঃখের খবর নিতেন। তাদের পাশে দাঁড়াতেন। নিজের ক্ষতির কথা চিন্তা করতেন না। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক কর্নেল (অব.) সরোয়ার হোসেন মোল্লার সঙ্গে পুরনো একটা ঘটনা শেয়ার হলো। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে একবার ঢাকার রাজপথে ভুখা মিছিল বের করেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। মিছিলটি দীর্ঘপথ পার হয়ে পুরাতন গণভবনের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গিয়ে পৌঁছে। বঙ্গবন্ধু তখন দেশের বাইরে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিজেদের ভিতরে আলাপ করে নিলেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ারুল আলম শহীদ, সরোয়ার হোসেন মোল্লা ও পুলিশের এসপি মাহবুব। তারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দেন হুজুরের প্রতি খেয়াল রাখতে। দৃষ্টি রাখতে যাতে কোনো সমস্যা না হয়। পারলে সেবাযত্ন করতে। মিছিলটি গণভবনের কাছে চলে আসে। মওলানা ভাসানীর পাশে ছিলেন কাজী জাফর আহমেদ ও আবদুল মান্নানসহ অনেক সিনিয়র নেতা। রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা ও এসপি মাহবুব সিদ্ধান্ত নিলেন, দুপুরের খাওয়ার আয়োজন করবেন মওলানা ভাসানীর জন্য। পাশাপাশি রক্ষীবাহিনীর এক কোম্পানি সৈন্য দিয়ে স্যালুট জানাবেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে। স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য পুরাতন গণভবনে মওলানা ভাসানীকে নিয়ে যান রক্ষীবাহিনী ও পুলিশের কর্মকর্তারা। তারা মওলানা ভাসানীকে বলেন, আপনার সব কথা শুনে বঙ্গবন্ধুকে আমরা জানাব। তিনি দেশের বাইরে। কাজী জাফর আহমেদ কর্মকর্তাদের বলেন, আমরা লিখিত এনেছি দাবিগুলো। রক্ষীবাহিনীর কর্মকর্তারা বলেন, লিখিত স্মারকলিপি রাস্তায় নেওয়ার কিছু নেই। ভিতরে চলুন। কোনো সমস্যা নেই। প্রবীণ রাজনীতিবিদ ভিতরে যেতে সম্মত হন। ভিতরে প্রবেশ করা মাত্রই রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা প্রেসিডেন্সিয়াল স্যালুট প্রদান করে মওলানা ভাসানীকে। তিনি বিস্মিত হন। এভাবে স্যালুট প্রত্যাশা করেননি। তার রাগ ঝরে পড়ে। স্যালুটের পর ভিতরে নেওয়া হয় মওলানা ভাসানীকে। খাওয়া-দাওয়ার বিশাল আয়োজন আগে থেকেই করা হয়েছিল। কর্মকর্তাদের অনুরোধে খাবার গ্রহণ করলেন মওলানা ভাসানী। সবার সঙ্গে গল্প করলেন। বললেন, মুজিবুরকে অনেক ভালোবাসি। খোশ মেজাজে তিনি বের হলেন পুরাতন গণভবন থেকে। এ নিয়ে আনোয়ারুল আলম শহীদও লিখে গেছেন বিভিন্ন লেখনীতে। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। মত ও পথের ভিন্নতা নিয়ে দল ছাড়লেও ব্যক্তিগত জীবনে বঙ্গবন্ধু শ্রদ্ধা রাখতেন মওলানা ভাসানীর প্রতি। বঙ্গবন্ধু টাঙ্গাইল গিয়েও একবার ঈদে মওলানা ভাসানীকে দেখে এসেছিলেন। হুজুরের জন্য ঢাকা থেকে নিয়ে গিয়েছিলেন ঈদ উপহার। আরেকবার পল্টনে আন্দোলন কর্মসূচি থেকে মওলানা ভাসানীকে আটক করে পুলিশ। বঙ্গবন্ধু বিষয়টি জানার পর ক্ষুব্ধ হলেন পুলিশের ওপর। বললেন, হুজুরকে তোরা আটক করলি কেন? এখনই হেলিকপ্টারে সম্মানের সঙ্গে টাঙ্গাইলের সন্তোষে নিয়ে যা। রেখে আস হুজুরের বাড়িতে। খেয়াল রাখবি বাড়িতে খাবার নাও থাকতে পারে। যা দরকার কিনে দিয়ে আসবি। প্রয়োজন হলে টাঙ্গাইল সদর থেকে ডাক্তার নিয়ে যাবি। শুধু মওলানা ভাসানী নন আরও অনেক বিপক্ষের নেতার খোঁজ রাখতেন বঙ্গবন্ধু। তোফায়েল আহমেদ সব কিছুর নীরব সাক্ষী। স্বাধীনতার পর কারা অন্তরীণ সবুর খান, শাহ আজিজুর রহমানের পরিবারকে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা পাঠানোর দায়িত্ব ছিল তোফায়েল আহমেদের ওপর। তোফায়েল ভাইয়ের মুখে অনেক স্মৃতিকথা শুনেছি। বঙ্গবন্ধু বলতেন তাদের সংসার চলবে কীভাবে? সবুর খানকে বঙ্গবন্ধু কারামুক্ত করেন। তোফায়েল আহমেদের দায়িত্ব ছিল বাড়ি পৌঁছে দেওয়া। সেই সময়ে আন্দোলন সংগ্রামে জাসদের নেতাদের আহত হওয়ার খবরেও বঙ্গবন্ধু ব্যথিত হতেন। একবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে আ স ম আবদুর রব গুলিবিদ্ধ হয়ে পিজি হাসপাতালে ভর্তি হন। ছাত্রলীগের এই সাবেক নেতা তখন জাসদের সাধারণ সম্পাদক। আর জাসদ সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে উতাল-পাতাল আন্দোলনে ব্যস্ত। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও, ভারতীয় হাইকমিশনারকে অপহরণের চেষ্টাসহ হঠকারিতার শেষ ছিল না তাদের। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে পিজি হাসপাতালে আ স ম রবের চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, রবের রুমে বসানো হয় টেলিফোন। বঙ্গবন্ধু তার সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। খোঁজখবর নেন চিকিৎসার। প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানোর কথা বলেন।

আমাদের রাজনীতিতে সহনশীলতার একটা যুগ ছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার কালো অধ্যায়ের ভিতর দিয়ে সব কিছু শেষ হয়ে গেছে। প্রতিহিংসার ডালপালার বিকাশ ২০০১ সালের পর থেকে। নির্যাতনের শিকার পূর্ণিমার আর্তনাদের কথাগুলো সেই দিন শুনছিলাম। একটা ভয়াবহ সময় অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। মানুষ সেই সব দিনে ফিরে যেতে চায় না আর। রাজনীতিতে সবাই একটা ইতিবাচক সহনশীল পরিবেশ দেখতে চায়। আতঙ্ক-উৎকণ্ঠা আগুনসন্ত্রাসের পরিবর্তে সুস্থধারার একটা যুগ চায়। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে শেখ হাসিনা উদারতার একটা অধ্যায় শুরু করেছেন। এ ধারাবাহিকতায় শুক্রবার ছুটির দিনে রাজধানীতে কাছাকাছি অবস্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিশাল শো ডাউন দেখেছি। দুই দলের সমাবেশ থেকে বক্তব্য-বিবৃতিতে পরস্পরকে আক্রমণ ছিল। কিন্তু কোথাও কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ ছিল না। কারও ওপর কেউ হামলা করেনি। পুলিশ ইতিবাচক ভূমিকা রাখে দুই দলের জনসমাবেশের নিরাপত্তায়। ঢাকাবাসীসহ গোটা দেশ স্বস্তি নিয়ে দুই দলকেই ধন্যবাদ জানিয়েছিল। সেই ধন্যবাদের ওপর চরম আঘাত এসে হানা দেয় শনিবারের সংঘাত-সংঘর্ষ। বাস পোড়ানো, পুলিশের গাড়িতে হামলার ঘটনা সবাইকে থমকে দিয়েছে। তৈরি করেছে আতঙ্ক। ঢাকার প্রবেশপথগুলো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। কেন এমন পরিবেশ তৈরি হলো হঠাৎ করে কারও কাছেই বোধগম্য নয়। রাজপথ কাঁপানো আন্দোলন, বোমাবাজি, আগুনের সেই যুগ এখন আর নেই। মানুষের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতির অনেক কিছুও বদলে গেছে। এখনকার যুদ্ধটা অর্থনীতি নিয়ে। ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছাত্ররা এখন ধ্বংসাত্মক কাজে নেই। ক্ষুদ্র থেকে বড় ব্যবসায়ীরা ব্যস্ত নিত্যদিনের হিসাব নিয়ে। গাড়ি পুড়িয়ে, পুলিশের ওপর হামলা করে সরকার পরিবর্তন এখন আর সম্ভব নয়। পরিস্থিতি ঘোলাটে করে সাময়িক বিশৃঙ্খলা করা যাবে। এতে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিটা নিজেদেরই হবে। ভুলে গেলে চলবে না ২০১৪ সালে বাংলাদেশ ভয়াবহ একটা সময় অতিবাহিত করেছিল। সেই সময়ে বিএনপি ভোটে না গিয়ে সহিংস আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। সারা দেশ ছিল তাদের নিয়ন্ত্রণে। উত্তরাঞ্চল একটা বিভীষিকার ভিতরে ছিল। ২৮টি জেলায় পুলিশও কয়েক মাস অসহায় ছিল। সেই আন্দোলন কোনো ফল বয়ে আনেনি। বরং বিএনপিকর্মীরা মামলা ও কারাভোগের শিকার হন। অনেক পরিবার নিঃস্ব হয় মামলার খরচ চালাতে গিয়ে। অনেকে হারান প্রিয়জন। তখন আগুনসন্ত্রাসে না গিয়ে বিএনপি ভোটে গেলে আজকের ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত। বিএনপি চেয়ারপারসনকে কারাগারে যেতে হতো না। দলের নেতা-কর্মীদের এত হামলা মামলা মোকাবিলা করতে হতো না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্বাভাবিকতা থাকত। সেই জটিল পরিস্থিতির খেসারত বিএনপিকে এখনো দিতে হচ্ছে। হয়তো আরও অনেকদিন দিয়ে যেতে হবে।

সামনে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে সারা দেশের বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখন আবার সংগঠিত হয়েছে। সভা-সমাবেশ করছে। উপস্থিতিও বেড়েছে। বিএনপি কর্মীদের মাঠ উপস্থিতির গরম কেন্দ্রীয় নেতারা সামাল দিতে পারেনি। তারা হুট করে উত্তেজনা ছড়িয়ে দিল ঢাকায়। কোনো দরকার ছিল না এভাবে আবার কর্মীদের বিপদে ফেলার। গণতান্ত্রিক রীতিনীতিতে মিছিল সমাবেশ স্বাভাবিক অধিকার। সেই অধিকারের সুযোগে শনিবার যা হলো তাতে ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু নেই। নিজেদের বোঝা দরকার ছিল ফাগুনের গান ভাদ্র মাসে গেয়ে লাভ হয় না। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। পরিবেশ, পরিস্থিতির পরিবর্তন এসেছে বিশ্বরাজনীতি ও ভূ-রাজনীতিতে। গত কয়েক বছরে অনেক কিছু ওলট-পালট হয়েছে। ধ্বংসাত্মক পদ্ধতিতে সরকার উচ্ছেদ দুনিয়ার কোথাও এখন অসম্ভব। সরকার পরিবর্তনের উপায় হলো ভোট। ভোটের রাজনীতিতে সবাইকে থাকতে হবে। ভোগান্তি ও দুর্ভোগ কেউ পছন্দ করে না। অর্থনীতি ধ্বংসের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরাও তাদের অবস্থান স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক দলগুলোকে জানিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ যে অবস্থানে উঠে দাঁড়িয়েছে পেছনে যাওয়ার সুযোগ নেই। ক্ষমতার বদল বিদেশি পয়গামে হয় না। আসমান থেকে গায়েবি আওয়াজে কোনো কিছু আসবে না। গণতান্ত্রিক রীতিনীতিতে থাকতে হবে। ১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে মানুষ গণঅভ্যুত্থান করে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করেছিল। ’৯৬ সালে জনতার মঞ্চের কারণে একতরফা ভোটে করা সংসদ বাতিল করে বেগম খালেদা জিয়া নতুন করে ভোট দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। গঠন করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এরশাদের পতন হয়েছিল সর্বদলীয় ছাত্র আন্দোলনে। বর্তমান বাস্তবতায় ৯ মণ ঘি পুড়বে না, রাধাও নাচবে না।

মানুষ শান্তি স্থিতিশীলতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। গ্রামগঞ্জের অর্থনীতিতে এসেছে পরিবর্তন। আমার ভাই সেই দিন বলল, মায়ের জন্য গ্রামে কাজের লোক খুঁজে পাচ্ছে না। মাঠে কাজ করার লোক নেই। গ্রামীণ অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী। শহরে স্থিতি তৈরি হয়েছে কভিড ও যুদ্ধকালীন অর্থনীতি মোকাবিলার ভিতর দিয়ে। বিএনপির আন্দোলনে ঢাকা এসে অনেকে দেখেছেন ফ্লাইওভার, পদ্মা সেতু, ভাঙ্গা থেকে ঢাকামুখী মহাসড়ক, পূর্বাচলের ৩০০ ফুট, বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল। চারপাশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে অস্বীকারের সুযোগ নেই।  জনমত সুষ্ঠু স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক পরিবেশের পক্ষে। উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে। মানুষ একটা সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ দেখতে চায়। সিটি করপোরেশন ভোটগুলো আশার আলো দেখিয়েছে।

মূলধারার রাজনীতি এড়িয়ে চোরাই গলিতে হাঁটাহাঁটি করে লাভ নেই। চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার দিন শেষ। মইন ইউ আহমেদ মার্কা ১/১১ সরকার বাংলাদেশে আর হবে না। সব অবৈধ পথ এখন বন্ধ।  এখন ক্ষমতায় থাকতে অথবা আসতে জনসমর্থন লাগবে। গুজব ছড়িয়ে ক্ষমতা বদল হবে না। সাময়িক বিভ্রান্তি তৈরি করা যায়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে