শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

‘আওয়ামী লীগ বনাম আমি লীগ’

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘আওয়ামী লীগ বনাম আমি লীগ’

বাংলাদেশে এখন সক্রিয় ও নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো আওয়ামী লীগ। শুধু বয়সে পুরনো বলেই নয়, আদর্শ, গুরুত্ব, অবদান- সব বিবেচনায়ই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারী রাজনৈতিক সংগঠন। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশ, এমনকি বিশ্বেও প্রভাব বিস্তারী সংগঠনের তালিকা করলে তাতে ঠাঁই পাবে আওয়ামী লীগ। ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে বারবার ভেঙেছে আওয়ামী লীগ, চেষ্টা হয়েছে ধ্বংসের।  কিন্তু ধ্বংসস্তূপ থেকে বারবার উঠে দাঁড়িয়েছে, লড়াই করেছে। বাংলাদেশের ২৩ বছরের মুক্তিসংগ্রাম এবং ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। পরে বঙ্গবন্ধু ও জাতির জনক হওয়া শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বেই বিকশিত হয়েছে আওয়ামী লীগ। গত ৪২ বছর ধরে সেই সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশ শাসন করছে। এই তিন মেয়াদে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। সত্যি বলতে বাংলাদেশ বদলে গেছে। বাংলাদেশের এই অভাবনীয় উন্নতির সময়েই কঠিন সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি তৃণমূলে বিস্তৃত তাদের সাংগঠনিক কাঠামো। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার সময় দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। ছয় বছর উদ্বাস্তু জীবনযাপন শেষে দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন শেখ হাসিনা। ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রকারীরা শুধু সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে, ধ্বংস করতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগকেও। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে যে আওয়ামী লীগের হাল ধরতে পেরেছিলেন, সেটা এই তৃণমূলে ছড়িয়ে থাকা সংগঠন এবং ত্যাগী নেতাদের কারণেই। দেশে ফিরে শেখ হাসিনাকে অনেকগুলো লড়াই একসঙ্গে চালাতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে। গণতন্ত্রকে সামরিকতন্ত্রের কবল থেকে উদ্ধার করতে লড়তে হয়েছে। পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করতে লড়তে হয়েছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে লড়তে হয়েছে। এই লড়াইয়ে তাঁর পাশে ছিল আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগ বরাবরই নির্বাচনী রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। এমনকি একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বের ম্যান্ডেটও আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ’৭০-এর নির্বাচনে। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা হয়েছে। সেই প্রবল প্রতিকূল সময়েও ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৩৯ আসন লাভ করে আওয়ামী লীগ। এরপর যত নির্বাচনে অংশ নিয়েছে আওয়ামী লীগ, সব নির্বাচনেই তাদের ভোট বেড়েছে। তবে টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ আরেকটি নির্বাচনের সামনে দাঁড়িয়ে কঠিন সংকটের মুখে পড়েছে। সে সংকট সরকারের নয় দলের। সে আলোচনায় পরে আসছি।

এখন বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে নানা কথা হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এখনই ভেঙে পড়েছে, ব্যাপারটা তেমন নয়। এটা বাংলাদেশের পুরনো ব্যামো। হুন্ডা, গুন্ডা, ডান্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা- এই ছড়া একসময় ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল। জিয়াউর রহমানের আমলে হ্যাঁ-না ভোট, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, এরশাদের আমলে ’৮৬ ও ’৮৮-এর সংসদ নির্বাচন, খালেদা জিয়ার আমলে ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির একতরফা নির্বাচন-খারাপ নির্বাচনের তালিকা অনেক লম্বা। এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনও। বিএনপি অংশ না নেওয়ায় ২০১৪ সালের নির্বাচনটি হয়েছে একতরফা। সেই নির্বাচনে ভোটারও কম ছিল, প্রার্থীও কম ছিল। এ কারণে নির্বাচনের আগেই সরকার গঠন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে গিয়েছিল আওয়ামী লীগ। ১৫৩ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ে আইনগত সমস্যা না হলেও নৈতিক প্রশ্ন ওঠে। তবে প্রশ্নে ২০১৪ সালকেও ছাড়িয়ে যায়, ২০১৮ সাল। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে নির্বাচনে এলেও বিএনপি আসন পায় মাত্র ছয়টি। বিএনপি সেবার নিজেদের নিবন্ধন রক্ষা করতে নির্বাচনে এসেছিল। জয়ের লক্ষ্য তাদের ছিল না। তাই আসন সংখ্যার চেয়েও ভোটের ধরন, সংখ্যা, আগের রাতে ভোট করার অভিযোগ-২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক সংশয় তৈরি করে। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ঐতিহ্যে ২০১৮ সালের নির্বাচন এক অমোচনীয় কলঙ্ক। এর কলঙ্কের দায় কিছুটা হলেও কমানোর একটাই উপায়- একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। দেশে-বিদেশে এখন এই আকাক্সক্ষা প্রবল হয়েছে। দেশি-বিদেশি চাপে হোক আর বিবেকের চাপে হোক; আওয়ামী লীগ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর। দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন দলীয় ফোরামে আগামীতে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন।

এই অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের সামনে দাঁড়িয়েই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে আওয়ামী লীগ। এই চ্যালেঞ্জ যতটা না বাইরের, তার চেয়ে বেশি ভিতরের। পরপর দুটি নির্বাচনে অনায়াসে জয় পেয়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে এক ধরনের রিল্যাক্স ভাব এসে গেছে। নানান সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তাদের গায়ে চর্বি জমে গেছে, সেই লড়াকু মনোভাব যেন নেই আর। সবচেয়ে বড় কথা হলো, টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা এবং সহজে জয় পেয়ে যাওয়া তাদের আরও বেশি জনবিচ্ছিন্ন করেছে। স্থানীয় নেতাদের নানাবিধ অপকর্ম ক্ষুব্ধ করেছে মানুষকে। জনগণের সঙ্গে তো নয়ই, এমনকি মাঠপর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গেও নেতাদের যোগাযোগ নেই। শেখ হাসিনার সরকার দেশকে যতটা এগিয়েছে, সংগঠন তার সঙ্গে পাল্লা দিতে তো দিতে পারেইনি। বরং উল্টো সংগঠন আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষমতার স্রোতে অনেক পানি যেমন এসেছে, এসেছে অনেক কচুরিপানাও। সেই কচুরিপানায় এখন নৌকার অগ্রযাত্রা আটকে যাওয়ার দশা। একটা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কতটা লড়াই করতে পারবে, শঙ্কা সেটা নিয়েই। আগেই বলেছি আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ যতটা না বাইরে, তার চেয়ে বেশি ঘরে। অন্তর্কোন্দলে বিপর্যস্ত আওয়ামী লীগ। একটা বড় সংগঠনে কোন্দল থাকেই। তবে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুবাদে আওয়ামী লীগের কোন্দল এখন ঘরে ঘরে। একটা কথা বলা হয়, আওয়ামী লীগ হওয়া যায় না, আওয়ামী লীগ হয়ে জন্মাতে হয়। সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যেমনটি বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ একটি অনুভূতির নাম, তেমন অনুভূতির ছোঁয়া এখনকার নয়া আওয়ামী লীগারদের মধ্যে পাওয়াই যায় না। ক্ষমতার গন্ধে ঝাঁকে ঝাঁকে আসা হাইব্রিডরা এখনো আওয়ামী লীগার হয়ে উঠতে পারেননি। হাইব্রিডদের ভিড়ে তৃণমূলের ত্যাগীরা এখন কোণঠাসা।

তবে আওয়ামী লীগ তাদের এই আসল সমস্যাটা চিহ্নিত করতে পেরেছে। গত ৬ জুলাই গণভবনে অনুষ্ঠিত বিশেষ বর্ধিত সভায় দলের ঐক্যের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে, তার পেছনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার শপথ করিয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা। বর্ধিত সভায় সারা দেশের তৃণমূলের নেতারা অংশ নিয়েছেন। বক্তব্য রেখেছেন ৪৩ জন। প্রায় সবার বক্তব্যেই ছিল দলীয় কোন্দলের বিষয়টি। শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নামতে হলে মনোনয়নে ব্যাপক পরিবর্তন আনার দাবিও এসেছে বিশেষ বর্ধিত সভায়। জনবিচ্ছিন্ন, অজনপ্রিয় নেতারা বাদ পড়েতে পারেন আগামী নির্বাচনে। ২০১৪ সালের একতরফা নির্বাচনেও ছয় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ৪৯ জন সংসদ সদস্য মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাদ পড়েছিলেন ৫৬ জন। আগামী নির্বাচনে এ সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে। বরিশাল সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা-১৭ আসনের মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ আসলে সারা দেশে একটা বার্তা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদের সামনে আনলে লড়াই কিছুটা সহজ হবে। তবে মনোনয়ন বদলালেই কোন্দল মিটে যাবে না। বরং তা নতুন মাত্রা পাবে।

প্রতিটি আসনেই আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতা আছেন বেশ কয়েকজন। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসেছিল এ প্রশ্নটিও। কৌশলী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রার্থী হতে ইচ্ছুক এমন অনেকের মধ্য থেকে যোগ্য ব্যক্তিকেই বেছে নেওয়া হবে। নির্বাচনে প্রার্থীর বিষয়ে আমরা শত ফুল ফুটতে দেওয়ার পক্ষে। শত ফুল ফুটতে দিন, যে ফুলটি সব থেকে সুন্দর সেটি আমি বেছে নেব। আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রসঙ্গটি তোলেন সম্প্রতি গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েও কোন্দলের কারণে হেরে যাওয়া আজমত উল্লা খান। তিনি দলীয় প্রধানের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনি শত ফুল ফোটাতে চেয়েছেন। কিন্তু ফুল ফুটতে চাইলে বড় ফুলের গাছটাই কেটে দেয়া হয়।’ আক্ষেপ করে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খান বলেন, অনেকেই অন্যকে ‘সাইজ’ করার রাজনীতি করে। এটা বন্ধ করতে হবে।

আওয়ামী লীগের অবস্থাটা হয়েছে রাজার দুধের পুকুরের মতো। রাজা দুধের পুকুর বানাতে চেয়েছিলেন। প্রজাদের বলেছিলেন সবাই যেন এক পাত্র দুধ নিয়ে আসে। কিন্তু সবাই ভাবল, অন্যরা তো দুধ নেবে, আমি না হয় পানিই নিই। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল সবাই পানিই এনেছে। তাই পানির পুকুরই হয়েছে, দুধের পুকুর আর হয়নি। সারা দেশে আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মী আছেন, যারা শেখ হাসিনা বললে জীবন দিতে প্রস্তুত। কিন্তু সেই তিনিই নিজ আসনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের জন্য জান দিয়ে খাটবেন। বিষয়টি শেখ হাসিনারও অজানা নয়। বর্ধিত সভায়ও তিনি বলেছেন, ‘অনেকে মনোনয়ন না পেয়ে দলের হয়ে কাজ করে না। তারা মনে করে একটা আসন না পেলে কী হবে? বাকি আসন তো পাওয়া যাবে। ক্ষমতায় তো দল যাবেই। প্রার্থীকে হারিয়ে নিজেদের ক্ষমতা দেখায় অনেকে।  এভাবে ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে দলকে ক্ষমতা হারাতে হয়।’ শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেন, এলাকায় সংসদ সদস্য ও নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়। ওপরে থুতু ফেললে নিজের গায়েই পড়ে। যাকে খাটো করার চেষ্টা হচ্ছে, তিনি খাটো হলে দলই খাটো হবে। আর নৌকার ভোট কমবে।

বিশেষ বর্ধিত সভায় যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় দ্বন্দ্ব আছে। আজ আমাদের দল দুই ভাগে বিভক্ত- একটা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, আরেকটা আমি লীগ।’ সব জায়গায় আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা আলাদা করে নিজেদের একটা সাম্রাজ্য বানিয়েছেন। নির্বাচনের আগে এই ‘আমি লীগ’কে আওয়ামী লীগ বানাতে না পারলে সরকারের ১৪ বছরের অনেক অর্জনই বিসর্জনে যেতে পারে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে