শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

পেনশন যেন টেনশন না হয়

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
পেনশন যেন টেনশন না হয়

এখন যেমন বিসিএস মানেই সোনার হরিণ, একসময় তেমনটা ছিল না। তবে সরকারি চাকরির একটা আলাদা কদর সব সময়ই ছিল। সরকারি চাকরি পাওয়া যেমন কঠিন, হারানোও কঠিন। একবার সরকারি চাকরি হয়ে যাওয়া মানে আজীবন নিশ্চিন্ত। নিয়মিত বেতন পাওয়া যাবে, বছর বছর ইনক্রিমেন্ট হবে, বেতন বাড়বে, মহার্ঘভাতা মিলবে, টিএ/ডিএ পাওয়া যাবে, কোয়ার্টার পাওয়া যাবে, রেশন মিলবে, বড় পদে গেলে গাড়ি মিলবে, নির্ধারিত ছুটি পাওয়া যাবে; তার চেয়ে বড় কথা হলো চাকরি জীবন শেষে প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটির মোটা অঙ্কের টাকা তো পাওয়া যাবেই, পাওয়া যাবে আজীবন পেনশন সুবিধাও। বেসরকারি চাকরিতে তুলনামূলকভাবে বেতন বেশি ছিল। কিন্তু চাকরির কোনো নিশ্চয়তা নেই। বসের মেজাজ খারাপ থাকলে ঝাড়ি খেতে হবে, বস পছন্দ না করলে ইনক্রিমেন্ট কম হবে, এমনকি চাকরিও চলে যেতে পারে। বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানেই পেনশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটি, প্রভিডেন্ট ফান্ড থাকলেও অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে তাও নেই। অধিকাংশ বেসরকারি চাকরিজীবীকে অবসরে যেতে হয় একেবারে শূন্য হাতে। তবু অনেকে সারা জীবনের নিশ্চিন্তের সরকারি চাকরির চেয়ে তাৎক্ষণিক বাড়তি বেতনের বেসরকারি বা করপোরেট চাকরিই পছন্দ করতেন। কিন্তু দফায় দফায় বাড়তে বাড়তে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন ছুঁয়ে ফেলে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ছাড়িয়েও যায়। এখন অবস্থা এমন সরকারি চাকরিজীবীদের বেতনও বেশি, সুযোগসুবিধাও বেশি, আজীবন পেনশনের সুবিধাও আছে। বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন এখন সরকারি চাকরিজীবীদের সমান, কিন্তু পেনশনের কোনো ব্যবস্থাই নেই। তবে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়লেও দুর্নীতি কমেনি। উপরি আয়ের সুযোগ, ক্ষমতা সব মিলে সরকারি চাকরি হয়ে যায় সবার আরাধ্য। বিশেষ করে বিসিএস মানেই যেন সোনার হরিণ। বিয়ের বাজারে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ারদের পেছনে ফেলে বিসিএস ক্যাডাররা শীর্ষস্থান দখল করেছেন অনেক আগেই। বিসিএসে কাস্টমসে সুযোগ পাওয়া এক তরুণ নাকি বন্ধুদের বলেছেন, তার লক্ষ্য চাকরি জীবন শেষে তার কাছে ৩০০ কোটি টাকা থাকবে। তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির গল্পই এখন ডাল-ভাত। তাই হবু কাস্টমস কর্মকর্তার ৩০০ কোটি টাকার স্বপ্ন আর অবাস্তব মনে হয় না।

মাত্র ১৬ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর জীবন নিশ্চিন্ত, নির্ভার হলেও কোটি কোটি বেসরকারি চাকরিজীবী ও অপ্রাতিষ্ঠানিক পেশাজীবীর জীবন অনিশ্চয়তায় ঠাসা। ফলে সমাজে সৃষ্টি হয় প্রবল বৈষম্য। সে বৈষম্য ঘোচানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী যখন প্রথম সর্বজনীন পেনশনের কথা বলেছিলেন, আমি ভেবেছিলাম কথার কথা। নির্বাচন সামনে রেখেই হয়তো এই রাজনৈতিক স্টান্টবাজির আওয়াজ। ধারণা হিসেবে চমৎকার সন্দেহ নেই। আমার ধারণা ছিল, এই চমৎকার ও উচ্চাভিলাষী ধারণাটি বাস্তবায়িত হতে অনেক সময় লাগবে। এমনিতে আমি খুব আশাবাদী মানুষ। তার পরও আমার ধারণা ছিল সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থা হয়তো একসময় চালু হবে, কিন্তু আমাদের জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারব না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়েও আমার একই শঙ্কা ছিল। ১৯৯২ সালে শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে গড়ে ওঠা প্রবল গণ আন্দোলনের মাঠের কর্মী ছিলাম। কিন্তু সরকারের বিরূপ আচরণে এই বিচার বাংলার মাটিতে দেখে যেতে পারব, এমন আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম। কিন্তু শেখ হাসিনা আমার সেই শঙ্কা ভেঙে দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে কলঙ্ক ও গ্লানি মুক্ত করেছেন। শেখ হাসিনা আবারও আমাকে ভুল প্রমাণিত করলেন। উচ্চাভিলাষী মনে হলেও সবার জন্য পেনশনব্যবস্থা চালু হয়ে গেছে বাংলাদেশে। এটা এক বিস্ময়কর অগ্রগতি। আমার বিবেচনায় আওয়ামী লীগ সরকারের যত উন্নয়ন কর্মকান্ড তার সবার শীর্ষে থাকবে সর্বজনীন পেনশন স্কিম। পদ্মা সেতু নিয়ে আলোচনা হবে বেশি। কিন্তু উপকারভোগীর সম্ভাব্য সংখ্যা বিবেচনায় এর চেয়ে বড় জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি আর কিছুই নেই। দেশের চার শ্রেণির প্রায় ১০ কোটি মানুষের কথা বিবেচনায় রেখে চালু করা হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন। ২০২০ সালে ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ, ২০৪১ সালে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ১০ লাখে। এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় আনতে এবং নিম্ন আয় ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত সমাজের ৮৫ শতাংশ মানুষকে সুরক্ষা দিতেই সর্বজনীন পেনশনের ভাবনা। আগে থেকে চলমান সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সঙ্গে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বড় পার্থক্য হলো, পেনশন কর্মসূচিতে সবার অংশগ্রহণ থাকবে। তাই এটা হবে সম্মানজনক এবং সবাই এটাকে নিজেদের কর্মসূচি মনে করবে। চলমান সামাজিক নিরাপত্তা এক ধরনের সাহায্য, আরও খারাপ করে বললে ভিক্ষা। আর সর্বজনীন পেনশন স্কিম বয়সী মানুষের মর্যাদার জীবন নিশ্চিত করবে। সত্যিকারের কল্যাণ রাষ্ট্র হওয়ার পথে বড় এক অগ্রগতি সর্বজনীন পেনশন স্কিম।

এমনিতে বাংলাদেশে পারিবারিক মূল্যবোধ ও বন্ধন অনেক দৃঢ়। সবাই মনে করেন, তিনি কষ্ট করে উপার্জন করবেন, সন্তান বড় করবেন। শেষ বয়সে সন্তানই তাদের দেখভাল করবেন। এটাই চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। কিন্তু এখন সময় পাল্টেছে। যৌথ পরিবারের ধারণাও ভেঙে যাচ্ছে আজকাল। ব্যস্ত সন্তান শেষ বয়সে বাবা-মাকে দেখার সময় বের করতে পারেন না। অনেক সন্তানের সামর্থ্য থাকে না। অনেক সন্তান দেশের বাইরে চলে যান। ফলে সারা জীবন কষ্ট করা বাবা-মাকেও শেষ বয়সে বিপাকে পড়তে হয়। সারা জীবন সচ্ছল জীবনযাপন করা মানুষটিও শেষ বয়সে অসহায় হয়ে পড়েন। তার চেয়ে বড় কথা হলো, সন্তান যত ভালো বা যত সামর্থ্যবানই হোক, শেষ বয়সেও নিজের উপার্জিত অর্থে চলার সক্ষমতা যে-কাউকে পরিবারে আরও বেশি মর্যাদাবান করবে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম তাই সব বয়সের মানুষের মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকার বড় ভরসা হতে পারে। সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রাথমিকভাবে চারটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রবাসীদের জন্য ‘প্রবাস’, বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘প্রগতি’, স্বকর্ম ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মে নিয়োজিতদের জন্য সুরক্ষা এবং বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার নিচে এমন নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ‘সমতা’। সমতায় মাসিক চাঁদা ১ হাজার টাকা, যার অর্ধেক দেবে সরকার। অন্য প্যাকেজে ১ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দেওয়ার সুযোগ থাকছে। ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত যে-কেউ এ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। ৬০ বছর বয়স হওয়ার পর থেকে তিনি আজীবন পেনশন পাবেন। আর মারা গেলেই নমিনি তার ৭৫ বছর হওয়া পর্যন্ত পেনশন পাবেন। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় ৫০ পেরোনো ব্যক্তিরাও সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। তবে তাকে অন্তত ১০ বছর চাঁদা দিতে হবে। কেউ যদি ১৮ বছরে অন্তর্ভুক্ত হন, তাহলে তিনি সর্বোচ্চ ৪২ বছর চাঁদা দিতে পারবেন। ‘প্রবাস’ স্কিমে কেউ যদি সর্বোচ্চ ৪২ বছর ১০ হাজার করে চাঁদা দেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি প্রতি মাসে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা করে পাবেন। প্রগতি বা সুরক্ষায় কেউ সর্বোচ্চ ৪২ বছর ৫ হাজার টাকা করে চাঁদা দিলে মেয়াদ শেষে তিনি প্রতি মাসে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭ টাকা করে পাবেন। অফার লোভনীয় সন্দেহ নেই। প্রকল্পটি উচ্চাভিলাষী মনে হলেও এটা সরকারের জন্য বোঝা তো নয়ই, বরং আয়ের বড় সম্ভাবনা নিয়ে আসতে পারে। কারণ আজ থেকে চালু হলেও সরকারকে কমপক্ষে ১০ বছর, সর্বোচ্চ ৪২ বছর পর টাকা শোধ শুরু হবে। আর সবাইকে একসঙ্গে টাকা ফেরত দিতে হবে না। তার মানে আগামী ১০ বছর সরকার শুধু টাকা পাবে, কিন্তু এক টাকাও ফেরত দিতে হবে না। আগামী ১০ বছরে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে যদি সরকার লাভজনক কাজে বিনিয়োগ করে তাহলে কইয়ের তেলে কই ভাজার পরও বাড়তি তেল থেকে যাবে। তা ছাড়া ‘প্রবাস’ প্যাকেজে প্রবাসীরা বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা দেবেন। কিন্তু মেয়াদ শেষে ফেরত পাবেন টাকায়। তাই এ স্কিম সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়েরও উৎস হতে পারে। তা ছাড়া সফলভাবে এ স্কিম চালু করতে পারলে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ব্যয় কমে আসবে। তবে চুন খেয়ে আমাদের মুখ পুড়ে আছে। তাই এখন দই দেখলেও ভয় পাই, সন্দেহ করি। বাংলাদেশের আর্থিক খাতে এত অনিয়ম দেখে কেউ কেউ সর্বজনীন পেনশন স্কিমের তহবিল নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাই সংগৃহীত অর্থের সঠিক বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। কোনো লুটপাট, অনিয়ম যেন না ঘটে তা নিশ্চিত করতে হবে। আমার এক সহকর্মী বললেন, বাংলাদেশে সারা জীবন সরকারি চাকরি করে পেনশন পেতেই মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়, আগের দিন পাশের টেবিলের সহকর্মীও পরদিন ঘুষ ছাড়া ফাইলে হাত দেন না। সেখানে বেসরকারি চাকরিজীবীদের ৪২ বছর চাঁদা দেওয়ার পর পেনশন পেতে কয় বছর ঘুরতে হবে? এটা একটা বড় প্রশ্ন বটে। সরকার বদল হলে এ স্কিমের কী হবে, তা নিয়েও চিন্তা আছে কারও কারও।

সব শঙ্কা দূর করতে হলে সরকারকে পুরো প্রকল্পটি দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করতে হবে। সুরক্ষিত আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। আস্থা অর্জন করতে পারলে বিপুলসংখ্যক মানুষ এ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত হতে আগ্রহী হতে পারে। আর বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণই এর টেকসই ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দেবে। কোনো আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বা অনিয়ম যেন মহৎ এ উদ্যোগ ম্লান করে না দেয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম যেন মানুষের ভরসার জায়গা হয়, ভোগান্তির নয়। পেনশন যেন কারও টেনশনের কারণ না হয়।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে